নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যেই সুন্দর সুন্দরই আমার সৌন্দর্য

মো: মেহেরুল ইসলাম

আমি খুবই সাধারন একটা মানুষ।জ্ঞানের দিক থেকেও অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য।তবে স্বপ্ন দেখি অনেক বিশাল।কারন স্বপ্ন দেখতে কোন খরচাপাতি লাগে না।আমি ধর্মের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল।তবে ধর্মান্ধ নই।

মো: মেহেরুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাল্য বিয়ের চমকপ্রদ ঘটনা

০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৭

বাল্য বিয়ের চমকপ্রদ ঘটনা
--------------**--------------------------
গত পরশু সোনাতলা থানার কাবিলপুর (পৌর) এলাকার মো: হারুন মিয়া(৫০) পিতা: মো: জিল্লার রহমান রাতের আধারে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে কৌশলে একই এলাকার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মোছা: নিমা আক্তার (১১) পিতা: মো: চুন্নু মিয়া কে বিয়ে করে।বিয়ে রেজিস্ট্রি না হলেও স্থানীয় আমলীতলা কওমী মাদ্রাসার মৌলভী এই নিন্দনীয় কাজে সহযোগিতার মাধ্যমে বিয়ের কাজ সম্পূর্ণ করে।কিন্তু বিয়ের বিষয়ে চুন্নু মিয়া ও তার পরিবার ছিলো সম্পূর্ণ অজ্ঞাত।পরেরদিন সকালে মেয়ে বাড়িতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করলে বিষয়টি ফাস হয়।ইতিপূর্বে এই হারুন মিয়া অল্পবয়স্ক আরো ২ টি বিয়ে করেছিলো।বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকতাকে অবহিত করা হলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন। হারুন মিয়ার বাড়িতে পুলিশি অভিযান চললেও হারুন মিয়া বা তার পরিবার কিংবা মৌলভী কেউই গ্রেফতার হয়নি।বিষয়টির সঠিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হোক।ফাঁকফোকর দিয়ে বিষয়টি যেন মিমাংসা বা অন্যদিকে প্রভাহিত না হয় সে জন্য জোর দাবি রাখছি কর্তৃপক্ষের নিকট।

মন্তব্য ৯ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৭

কামরুননাহার কলি বলেছেন: এদের ধরে কঠিকতম শাস্তি দিতে হবে সেই ব্যবস্থা করা উচিত।

২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: সাবাশ ভা্ই। এইতো আসল ব্লগিং। এটাই তো চাই।
খুলে যাক সব ভন্ড দাড়ি-টুপিওয়ালার মুখোশ। এইজন্যেই তো ভয়ে আধমরা হয়ে শাপলা চত্বরে ছুটে গেছিল ইবলিশগুলো।
সরকার তাদের কথা শুনে সুপ্রীম কোর্টের ভাস্কর্য অপসারণ করেছে। মাদ্রাসাপাশ গন্ডমূর্খগুলোকে অনার্সের সার্টিফিকেট দিয়েছে। তাদের লাই বেড়েছে। তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আজ যাকে তাকে কোপাচ্ছে।
এদের পুরুষাঙ্গ এখনই কেটে ফেলা দরকার।

৩| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: সাবাশ ভা্ই। এইতো আসল ব্লগিং। এটাই তো চাই।
খুলে যাক সব ভন্ড দাড়ি-টুপিওয়ালার মুখোশ। এইজন্যেই তো ভয়ে আধমরা হয়ে শাপলা চত্বরে ছুটে গেছিল ইবলিশগুলো।
সরকার তাদের কথা শুনে সুপ্রীম কোর্টের ভাস্কর্য অপসারণ করেছে। মাদ্রাসাপাশ গন্ডমূর্খগুলোকে অনার্সের সার্টিফিকেট দিয়েছে। তাদের লাই বেড়েছে। তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আজ যাকে তাকে কোপাচ্ছে।
এদের পুরুষাঙ্গ এখনই কেটে ফেলা দরকার।

৪| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২২

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: সাবাশ ভা্ই। এইতো আসল ব্লগিং। এটাই তো চাই।
খুলে যাক সব ভন্ড দাড়ি-টুপিওয়ালার মুখোশ। এইজন্যেই তো ভয়ে আধমরা হয়ে শাপলা চত্বরে ছুটে গেছিল ইবলিশগুলো।
সরকার তাদের কথা শুনে সুপ্রীম কোর্টের ভাস্কর্য অপসারণ করেছে। মাদ্রাসাপাশ গন্ডমূর্খগুলোকে অনার্সের সার্টিফিকেট দিয়েছে। তাদের লাই বেড়েছে। তারা নিজেদের স্বার্থ হাসিলের জন্য আজ যাকে তাকে কোপাচ্ছে।
এদের পুরুষাঙ্গ এখনই কেটে ফেলা দরকার।

৫| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৩:২৬

মোঃ মনোয়ার হোসাইন বলেছেন: শাস্তিযোগ্য অপরাধ।

৬| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৫:০৩

রাজীব নুর বলেছেন: দুঃখজনক।

৭| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০৫

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মওলানা ও আলেমদের দেশের আইনকানুন সম্পর্কে জানতে বাধ্য করতে হলে এমন কয়েকজন মাওলানা বা মোল্লাকে গ্রেফতার করে শাস্তির আওতায় নিতে হবে।

৮| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:১৩

জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন: দেশে হুজুরেরা বহু অপকন্ম করিয়া পার পাইয়া যাইতেছেন। কারণ, জাতির জান্নাত লাগিবে। বেহেশতে তিহাত্তরটা হুরপরী লাগিবে। সেজন্য হুজুর চাই। যেই পদ্ধতির মধ্য দিয়া একেকজন হুজুর তৈরী হন, তাহাদের মানুষকাটা পশু ছাড়্ আর কিছু ভাবা সম্ভবপর নয় আমার পক্ষে।


হুজুরদের দিনে দুইবার করে লাঠির বাড়ির সাহায্যে হেদায়াত দেয়া যাইতে পারে যে ইসলামী আইনে চলার জন্য তাহাদের পাকিস্তান বা সৌদি আরব যাইতে হইবে। সেখানে তাহারা কাজের বেটী লাগান আর যাই লাগান, কোনও সমস্যা নাই, হালাল কর্ম। ইহা বাংলাদেশ এখানে তাহাদের দুই নম্বুরী ব্যবসার জন্য শ্রীঘরের ভাত ছাড়া আর কিছু নাই।

৯| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২২

নূর-ই-হাফসা বলেছেন: কি দারুন মানসিকতা । ৫০ বছর জীবনে সে মানুষ হতে পারলো না ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.