নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্যেই সুন্দর সুন্দরই আমার সৌন্দর্য

মো: মেহেরুল ইসলাম

আমি খুবই সাধারন একটা মানুষ।জ্ঞানের দিক থেকেও অতি ক্ষুদ্র ও নগন্য।তবে স্বপ্ন দেখি অনেক বিশাল।কারন স্বপ্ন দেখতে কোন খরচাপাতি লাগে না।আমি ধর্মের প্রতি অত্যন্ত শ্রদ্ধাশীল।তবে ধর্মান্ধ নই।

মো: মেহেরুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

টাকা দিয়ে বাল্য বিয়ের মতো ন্যক্কারজনক ঘটনার মীমাংসা

০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:২২

-----------------------------------------------------------------------

যে আশঙ্কা করছিলাম সেটাই বাস্তবে রূপ নিলো। প্রশাসনের দৃষ্টিকে এড়িয়ে স্থানীয় ইউপি সদস্যর সমঝোতায় মাত্র ৩০০০০/-(ত্রিশ হাজার টাকা) বিনিময়ে রাতের আধারে বাল্য বিয়ের মতো ন্যাক্কারজনক একটি ঘটনার মীমাংসা করা হয়েছে আজ। রাত আনুমানিক ৯.০০টায়। মীমাংসা কারীদের অনুরোধ করার পরেও তারা এই ন্যক্কারজনক কাজের উস্কানিদাতা হিসেবে কাজ করেছে।বিষয়টি উপজেলা প্রশাসন কে জানানো হয়েছে।আশা করি প্রশাসন স্ব-উদ্যাগে বিষয়টির সুরাহা করবে।

পুর্ববর্তী পোষ্ট

বাল্য বিয়ের চমকপ্রদ ঘটনা
--------------**--------------------------
গত ০৫/০৩/২০১৮খ্রিঃ বগুড়া জেলার সোনাতলা থানার কাবিলপুর (পৌর) এলাকার মো: হারুন মিয়া(৫০) পিতা: মো: জিল্লার রহমান রাতের আধারে নিজ বাড়িতে ডেকে নিয়ে কৌশলে একই এলাকার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী মোছা: নিমা আক্তার (১১) পিতা: মো: চুন্নু মিয়া কে বিয়ে করে।বিয়ে রেজিস্ট্রি না হলেও স্থানীয় আমলীতলা কওমী মাদ্রাসার মৌলভী এই নিন্দনীয় কাজে সহযোগিতার মাধ্যমে বিয়ের কাজ সম্পূর্ণ করে।কিন্তু বিয়ের বিষয়ে চুন্নু মিয়া ও তার পরিবার ছিলো সম্পূর্ণ অজ্ঞাত।পরেরদিন সকালে মেয়ে বাড়িতে না পেয়ে খোঁজাখুঁজি করলে বিষয়টি ফাস হয়।ইতিপূর্বে এই হারুন মিয়া অল্পবয়স্ক আরো ২ টি বিয়ে করেছিলো।বিষয়টি উপজেলা নির্বাহী কর্মকতাকে অবহিত করা হলে তিনি আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করেছেন। হারুন মিয়ার বাড়িতে পুলিশি অভিযান চললেও হারুন মিয়া বা তার পরিবার কিংবা মৌলভী কেউই গ্রেফতার হয়নি।বিষয়টির সঠিক জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা হোক।ফাঁকফোকর দিয়ে বিষয়টি যেন মিমাংসা বা অন্যদিকে প্রভাহিত না হয় সে জন্য জোর দাবি রাখছি কর্তৃপক্ষের নিকট।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:১৬

রাজীব নুর বলেছেন: অহরহ হচ্ছে। গ্রামে বেশি হচ্ছে।

২| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১০:২৬

কানিজ রিনা বলেছেন: এইসব ন্যাক্কার জনক ঘটনা ঘটে ইউপি
চেয়াম্যান সহ পাতি নেতা উপনেতার হাত
ধরে। আমাদের এলাকায় এমন একটা ঘটনা
দেখে অবাক হয়েছি ক্লাস এইটে পড়া মেয়ে
১১ ক্লাস অর্থাৎ কলেজে পড়া ছেলে বিবাহ
দিয়েছে স্থানীয় কিছু পাতি নেতা সাথে ইউপি
চেয়ারম্যান। থানা অফিসার চেয়ারম্যানের কথা
মত চুপ থাকে। পরে জানতে পারি ৫০ হাজার
টাকায় সাব্যস্ততায় বিয়ে দিয়া হয়েছে।
যা স্থানীয় পাতিনেতা চেয়্যামান সহ ভাগ বাটো
য়ারা হয়েছে। জন্ম নিবন্ধনি বয়স বাড়িয়ে
দিয়ে বিয়ের কাজ সম্পন্ন হয়েছে। অথচ
ছেলের বাবার ঘরে ছেলের আগের জন্ম
নিবন্ধনী রয়েছে। সরশেয় ভুত থাকলে সাধারন
মানুষ অসহায়। এক বছর যেতে না যেতেই
মেয়েটা একটা অপুষ্টি কন্যা শিশু জম্ম দিয়েছে
এ ব্যাপারে মেয়ের বাবাই দায়ী টাকা পয়সা
ঢেলেছে মেয়ের বাবা। ভাল লাগল আপনার
প্রতিবাদী লেখায় ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.