![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খুবই সাধারণ মানুষ। খেটে খাওয়া শ্রমজীবি। ধর্ম ও রাজনীতি নিয়ে খুব উদার মনোভাব পোষন করি। পৃথিবীটাই আসলে প্রত্যেকের। জাতি, ধর্ম, বর্ণ ও সীমানার বাধনে বাধা ঠিক নয়। এই মত লালন করি। আমার কামনা পুরো পৃথিবী একদিন একটাই দেশ হবে।
আমি কোথাও নেই, হঠাৎ হাওয়া
ক্ষমতার কি ম্যাজিক্যাল দক্ষতা
আমার সাফল্যের উদ্ভাসিত দরজা
উপরে ওঠার উজ্জ্বল সিড়িটি
অলি-গলি মুহূর্তে নিশ্চিহ্ন হয়ে গেল।
কল-লিস্ট, রেকর্ড, গুগল ট্র্যাকার
টিভি, ব্লগ, পত্রিকার পাতা
সরকারি বা বেসরকারি
নথিপত্র থেকে হঠাৎ উধাও...
আমার সব আক্ষেপ নিজের ওপরেই
কেন যে পারিনা তোমার জানালায় ছুঁটে যেতে
তোমাকে দিগন্তে পাখির মতো ছেড়ে দিতে
তারপর মিশে যেতে বাহামা’র সফেদ বালুতে।
কেন যে পারিনা ভন্ডদের রুখে দিতে
গোপন ক্যামেরায় স্টিং...
তখন আমার একুশ বছর উথাল পাথাল মন
দুপুর বেলায় রোদের ভেতর ঝাপটে থাকা বন
মাথার ভেতর কুটুর কুটুর একটা নিখাদ নাম
আঠারো\'র এক লাজুক মেয়ের মনটা ভোলালাম।
দখিন বাতাস উড়ায়ে বলে দিলাম নতুন...
জান্নাতে তোমায় চিনবো কি করে বাবা?
তুমি রেখে গেছো, চিরচেনা চশমাটা
হাঁটার ক্রাচ, তসবি, টুপি, জায়নামাজ
ইতিহাস বলা মুখটা বড় চোখে ভাসে আজ।
তোমার ক্রাচের শব্দে রাতে ভাঙ্গে ঘুম
দেখি তুমি নেই এই...
মায়ামি সৈকত থেকে সোজা যে রাস্তাটা
চলে গেছে টেনিসি’র পাহাড়ের দিকে
আলাবামা\'র জঙ্গল চিরে দীর্ঘ হাইওয়ে।
লম্বা পাইনের পাতায় রোদের লুকোচুরি:
দৃষ্টি ছুয়ে যাওয়া সৌন্দর্য্য চুমু দিয়ে বলে,
বার বার ফিরো এসো এই নির্জন কান্তারে।
এই...
ইরাক যখন কুয়েত দখল করে তখন আমি ছোট। স্কুলে পড়ি। কিন্তু আমার মনে আছে, কুয়েতে সামরিক হামলা চালানোর পর ইরাকের তৎকালীন প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেন রাতারাতি সাধারণ বাংলাদেশীদের কাছে মহান...
উত্তরা থেকে সদরঘাট
হেঁটে যাবো কাল
তুই কি যাবি সাথে আমার
খুব ভোরবেলা, সকাল সকাল।
খিলক্ষেতের তিন রাস্তার মোড়ে
পরাটার সাথে খাবো অমলেট
আবার হাঁটবো ফুটপাত ধরে
দুপুরে ঠিক পৌঁছাবো ফার্মগেট।
কারওয়ান বাজারের গলির দোকানে
দই-চিড়া বা...
তিনি খেলোয়াড় নন। কিন্তু তাকে বলা হয় স্পোর্টস সেলিব্রেটি। এমন বিখ্যাত যে তাকে দেখলেই হাজারো মানুষ সেলফি তোলায় ব্যস্ত হয়ে ওঠে। তিনি হলেন রাইট থমসন। ইএসপিএন ম্যাগাজিন, অনলাইন ও টেলিভিশনের...
আমি জানি বেশ্যারা আমাকে চায়
আয়োজন করে আমাকে খবর দেয়
নিভৃতে গোপন কোন গল্প শুনিয়ে যাবে বলে
ক্লান্তি ভেজা রাত শেষে টলমল পায়ে
হেঁটে ঘরে ফেরার সময় বিশ্বস্ত কাউকে
মনের অলিন্দ ঘুরিয়ে দেখাতে ইচ্ছে হয়...
মনে পড়ে বন্ধু?
চঞ্চল গ্রীষ্মের তালপাকা রোদে হয়রান
স্কুল পালানোর অজুহাত খোঁজে কিশোরের দল
নিমগ্ন বাগানের কাছে ফেরার অদম্য টান
শার্টের বুক পকেটে লেপ্টে থাকা কালির দাগ ধুতে
সুরভীর জলে নেমে পড়া দ্বিপ্রহর
তীর ঘেসা...
সমাজ নামের পাবলিক টয়লেট থেকে
তুমি বেরিয়ে এলে যেদিন
শরতের সেই বিকেলের পাখিরা দেখেছে নিস্পলক
নির্বাসন শেষে তোমার উদ্যমী বিনিবর্তন।
গিলোটিন খুলে যখন সদর্পে বেরিয়ে এলে
বাতাসে চঞ্চল ওড়নার ফাঁকে
তোমার ঝাপটানো স্তনের দিকে
তাকিয়ে ছিল সমাজপতির...
কাকেরা সবার আগে পায় সন্ধ্যা নামার ঘ্রাণ
জ্বলে ওঠে পথের ধারের নিয়ন আলো
মোড়টাতে জটলা পাকায় অফিস ফিরতি মানুষের স্রোত
মোটরগাড়ির পাল শুরু করে খুনসুটি
ঠোকাঠুকি হতেই বাহন থেকে নেমে আসে অগ্নিমূর্তি...
শুন্যের অতলে গিয়েছো কখনও
যেখানে নিঃশেষের নুড়িরা জমে
সেখানেও আছে অতলাতান্তিক সম্ভার।
নৈশব্দের রাতে কান পেতে যে মৃদঙ্গ শোনো
মাইক্রোমিলি ডেসিবেলের শেষ প্রান্তেও
সুপারসনিক কম্পন বাজে।
শুন্যও, নিঃশেষ নয়
সেখানেও জমাট বাধে পলিমারিক আস্তর
তাই নেই নেই...
যখন আকাশের পথ রোধ করে কালো মেঘ
সূর্যের হাসি পালায় নিরুদ্দেশে
বৃষ্টিতে সে ভেজায় নগর গ্রাম
বিজয়ীর মতো উল্লাসে চলে হেসে
একটু পরেই তেড়ে আসা প্রবল ঝড়ে
পড়িমরি কোরে ছোটে মেঘেদের দল
বিশাল আকাশ মুচকি হাসে...
এবার থাইল্যান্ড ঘুরে এলাম। পকেটে পয়সা কম ছিল। ভাবছিলাম ভারতে যাব। তবে ভারতে যাওয়ার ভিসা পেতে ঝামেলার অন্ত নেই। লম্বা লাইনে দাড়ানো থেকে শুরু করে গ্রুপ ফোরের দারোয়ান থেকে শুরু...
©somewhere in net ltd.