নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

When the solution is simple, God is answering.

we need to read and understand the gift given to us, the QUR\'AN and spread the message of ISLAM , The love for your fellow human, the respect for WOMEN, making world a Better Place.

মেলবোর্ন

১. The Qur'an is the Most Influential, Most Powerful, Most Memorized, and Most Followed Book on the planet Earth।Find out why @ LinguisticMiracle.com ২: I believe A little science leads one away from God, a great deal of science leads one back to Him ৩: I will make the most of everything in life, because life is no rehersal... So if i love someone, i will tell them, if im upset with someone, i will forgive them and if anyone chooses to love me in return, i will be most certainly grateful, and show them everyday for as long as i am capable to do so, how much it means to me

মেলবোর্ন › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমরা শুইনা কোরআন না বুঝা মুসলমান বনাম এক ধর্ষিত কিশোরী

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৩৫





খুবই দুঃখ ও মর্মাহত হই একটি খবর ফেসবুকে পড়ে তা হলো জোরপূর্বক ইসলামে ধর্মান্তরিত করে কথিত বিয়ের নামে আটকে রেখে ৫৫ দিন ধরে ধর্ষণ করে এক জানোয়ারের বাচ্চা। আর এই সংবাদ প্রচার হওয়ার পরপরই ব্লগ এবং ফেইসবুকে প্রগতিশীলদের শেয়ার দেখলাম আর দেখছি এর মাঝে ইসলামকে হেয় করার অপচেস্টা।



আবার অনেকে দেখছি এই ব্যপারে সহমত প্রকাশ করছে , জানা নেই তারা কেমন মুসলিম, ওরা পরিমল হতে পারলে আপনিও পরিমল হবেন এইটা ইসলাম নয়।



ইসলাম কখনোই ধর্ষনকে সমর্থন করে না, একজন ধর্ষক কখনও ধার্মিক হতে পারে না। কে কাকে ধর্ষন করল সেটা গুরুত্বপূর্ণ নয়। ধর্ষকের কঠোর শাস্তি হওয়া গুরুত্বপূর্ণ।



ইসলামে নারীর অধিকার বিষয়ে যাদের চুলকানি আছে তারা আমার পুর্বের এই পোস্ট দেখতে পারেন: নারী ও ইসলাম- আসুন দেখি সত্যের চোখে Click This Link



এবার আসি সেই জোর করে ধর্ম গ্রহনের ব্যপারে। ইসলামে ধর্মের ব্যপারে জোরজবরদস্তি নেই -এর প্রমান ইসলামের মুল বানী আল্লাহ প্রদত্ত গ্রন্থ নিজেই খুলে দেখুন :



আল-কোরআন-সূরা আল বাক্বারাহ (মদীনায় অবতীর্ণ

(০২:২৫৬) অর্থ- দ্বীনের ব্যাপারে কোন জবরদস্তি বা বাধ্য-বাধকতা নেই। নিঃসন্দেহে সুপথ প্রকাশ্যভাবে কুপথ থেকে পৃথক হয়ে গেছে। এখন যে ‘তাগুৎ' কে মানবে না এবং আল্লাহতে বিশ্বাস স্থাপন করবে, নিশ্চয় সে এমন সুদৃঢ় হাতল ধারণ করে নিয়েছে যা ভাঙবার নয়। আর আল্লাহ সবই শুনেন এবং জানেন।



সূরা ইউনুস (মক্কায় অবতীর্ণ)

(১০:৯৯) অর্থ- আর তোমার প্রতিপালক যদি চাইতেন, তবে পৃথিবীতে যারা রয়েছে, তাদের সবাই ঈমান আনত সমবেতভাবে। তবে কি তুমি ঈমান আনার জন্য মানুষের উপর জবরদস্তি করবে?



(১০:১০০) অর্থ- আর কারও পক্ষে ঈমান আনা সম্ভব নয়, যতক্ষণ না আল্লাহর হুকুম হয়। পক্ষান্তরে যারা বুদ্ধি প্রয়োগ করে না (অনুধাবনের চেষ্টা করে না), তাদের তিনি কলুষ-লিপ্ত করেন।



সূরা আল-ফুরকান (মক্কায় অবতীর্ণ)

(২৫:৫৬) অর্থ- আমি আপনাকে সুসংবাদদাতা ও সতর্ককারীরূপেই প্রেরণ করেছি।



(২৫:৫৭) অর্থ- বলুন, আমি তোমাদের কাছে এর কোন বিনিময় চাই না, সুতরাং যে ইচ্ছা করে, সে তার পালনকর্তার পথ অবলম্বন করুক



সূরা ক্বাফ (মক্কায় অবতীর্ণ)

(৫০:৪৫) অর্থ- তারা যা বলে, তা আমি সম্যক অবগত আছি। আপনি তাদের উপর জোরজবরদস্তিকারী নন। অতএব, যে আমার শাস্তিকে ভয় করে, তাকে কোরআনের মাধ্যমে উপদেশ দান করুন।



(০৯:০৬) অর্থ- আর মুশরিকদের কেউ যদি তোমার কাছে আশ্রয় প্রার্থনা করে, তবে তাকে আশ্রয় দেবে, যাতে সে আল্লাহর বাণী শুনতে পায়, অতঃপর তাকে তার নিরাপদ স্থানে পৌঁছে দেবে। এটি এজন্যে যে তারা অজ্ঞ লোক।



তোমরা কি কিতাবের কিছু অংশে ঈমান রাখ আর কিছু অংশ অস্বীকার কর? সুতরাং তোমাদের মধ্যে যারা তা করে, দুনিয়ার জীবনে লাঞ্ছনা ব্যতীত তাদের কি প্রতিদান হ’তে পারে? ক্বিয়ামত দিবসে তাদেরকে কঠিনতম আযাবে নিক্ষেপ করা হবে। আর তোমরা যা কর, আল্লাহ সে সম্পর্কে উদাসীন নন’ (বাক্বারাহ ২/৮৫)।



এখান থেকেই পরিস্কার যে ইসলাম ধর্ম জোর করে গ্রহন করার জন্য নয় বুঝে পালন করার জন্য। ধর্ম গ্রহন করা না করার ব্যাপারে কোন জোর জবরদস্তি নাই। সত্য প্রকাশিত হওয়ার পর প্রত্যেকে পুর্ণ স্বাধীন ভাবে বিবেচনা করে সিদ্ধান্ত নেবে তা গ্রহন করবে কি করবে না।



অমুসলিমদের মুসলিম বানানোর ব্যাপারে জোর জবরদস্তি করা যাবে না। তবে ইসলামের সু-মহান বানী পৌছে দিতে হবে। তার ধর্ম তাকে স্বাধীনভাবে পালন করতে দিতে হবে। ইসলামী রাস্ট্রের অধিবাসী হলে তাকে কোনো কোনো ক্ষেত্রে মুসলিমদের চাইতে বেশী সুযোগ-সুবিধা দিতে হবে



ইসলাম সবসময়ে সবার, স্পেশালী নারীর অধিকার ও স্বাধীনতার প্রতি উৎসাহ, সমর্থন ও সবাইকে তাদের ধর্ম পালনে বাধা না দিতে বলা হয়েছে। এখন যারা ধর্ষনের মত ঘৃন্য কাজ করছে তারা ইসলামের চরম শত্রু।



নামে মুসলিম হলে বা ইসলামের নামে খারপ কাজ করলে সেটা ইসলামের দায় নয়, সেই কাজ যে করেছে সে মুমিন বা মুসলমান নয়, মুসলমানের পরিচয় হলো সেই যার কথা ও কাজে হবে কোরআনের আলোকে। তাই আসুন কোরআন নিজে বুঝে পড়ুন অন্যকে বুঝে পড়তে উৎসাহিত করুন।



যারা ইসলামের নামে মানুষের অধিকার কেড়ে নেয় মানুষকে কস্ট দেয়, খারাপ কাজ করে ইসলামের নামে তাদের জন্য সুস্পস্ট ভাবে বলা আছে : "তারা কি দেখেনি যে, আমি তাদের পুর্বে কত সম্প্রদায়কে ধ্বংস করে দিয়েছি, যাদেরকে আমি পৃথিবীতে এমন প্রতিষ্ঠা দিয়েছিলাম, যা তোমাদেরকে দেইনি। আমি আকাশকে তাদের উপর অনবরত বৃষ্টি বর্ষণ করতে দিয়েছি এবং তাদের তলদেশে নদী সৃষ্টি করে দিয়েছি, অতঃপর আমি তাদেরকে তাদের পাপের কারণে ধ্বংস করে দিয়েছি এবং তাদের পরে অন্য সম্প্রদায় সৃষ্টি করেছি।"সূরা আল আন-আম সুরা নং ৬ আয়াত নং ৬।



এবার যারা এরকম ঘৃন্য কাজ করেছে :

১। নারীর সম্মানের অপমান এবং

২। কোরআনের বিধানের সুস্পস্ট লংঘন




তাদেরকে ব্যভিচারী ও ইসলামে ধর্ম অবমাননাকারী হিসেবে সবার সামনে ফাসিতে ঝুলিয়ে বা পাথর মেরে বা শরীরের চামড়া ছিলে লবন দেয়া হবেনা কেন?



ধর্ষণের শাস্তি প্রকাশ্যে ছবির মতো দেয়া হোক। বেশী না , দুই তিনটা এইভাবে শাস্তি পাইলে এমনিতেই কমে যাবে

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +৬/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৮:৪১

অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ++++++++++++++++

এরাই মুলত ইসলাম ধর্মকে হেয় করছে । অপব্যাবহার করছে । ধর্ষক , একই সাথে তার ছুপা সমর্থক । শুইন্যা মুসলমান ।

ভালো থাকবেন ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০০

মেলবোর্ন বলেছেন: ভালো আর থাকি কেমনে যে যেমনে পারে নারী ও দরিদ্র, দুর্বল(আথিক ভাবে, সামাজিক ভাবে)মানুষের উপর অত্যাচার করেছে মনে করছে এই দুনিয়াই সব, ভুলে যায় তাদের চেয়েও মাহা পরাক্রামশালী ও শক্তিধর সৃস্টিকর্তা রয়েছেন যার সামনে সবাইকে তার হিসেব দিতে হবে তখন সবাই পাবে তার কাজের সুফল ও কুফল যে যেমন করেছিল এই দুনিয়াতে।

আল্লাহর হক না পুরন করলে সেটা মাফ করতে পারেন তার ইচ্ছা তবে মানুষের অধিকার ও হক মারলে যতক্ষন না সেই মানুষ মাফ করবে ততক্ষন রক্ষা নাই। খুব খেয়াল কৈরা !

২| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০৪

প্রতিবাদীকন্ঠ০০৭ বলেছেন: ধর্ম মানুষের জন্য। আবার মানুষ ই করে ধর্মের অপব্যাখ্যা, অপব্যবহার।

আসল কথা হলো রাষ্ট্র কিভাবে চলতেছে, তা সহজেই বুঝা যায় এই ঘটনার মাধ্যমে।

একটা শিশু ৫৫ দিন নিখোঁজ থাকল, আর তাকে খুঁজে বের করতে পারল না পুলিশ। এটা অনেক বড় একটা ব্যর্থতা। আইপি এড্রেস ট্রেস করে ব্লগার ধরা পুলিশ আসল সন্ত্রাসী ধরতে ব্যর্থ !

একের পর এক হত্যা, গুম, খুন , ধর্ষণ চলছে। আগামীকাল ও হয়ত মারা যাবার বা ধর্ষিত হবার দিন। আজ ই হয়ত কারো শেষ দিন এই পৃথিবীতে।

পরিমল, পুর্ণিমার ধর্ষক, সেঞ্চুরী মানিক, ডাঃ সাজিয়া হত্যাকারী, মডেল তিন্নির ধর্ষক এবং হত্যাকারী, শাজনীন হত্যাকারী, এরকম হাজারো উদাহরণ আছে। যেটা নাই সেটা হলো এদের কে দ্রুততম সময়ে গ্রেফতার করে বিচার নিশ্চিত না করা ।

আফসোস, আমরা এমন একটা দেশের অধিবাসী, যেদেশ অনেক নেতা আছে, কিন্তু অভিভাবক নেই একজনেও। অভিভাবক হীন, মেরুদন্ডহীন দুর্নীতিগ্রস্থ একটা জাতি আমরা। গণতন্ত্র যেখানে ৫ বছর পর নির্বাচন অনুষ্ঠিত করার মাঝেই সীমাবদ্ধ।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১২

মেলবোর্ন বলেছেন: কেমনে হবে সবাইতো নিজের ব্যংক ব্যলেন্স গোছাতে ব্যস্ত, নীতি , মানুষত্ব্য ও জনকল্যান নারী অধিকার এইসবের টাইম নাই তাদের কাছে। এরা চোখ থেকেও অন্ধ, ডিগ্রি নিয়াও অশিক্ষিত, মানুষ হইয়াও পশুর চেয়ে অধম, এর জন্য আপনি আমি ও কিছুটা দায়ি অন্যায়কারী ও অন্যায়যে সহে দুজনেই যে সমান।

৩| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:১৭

মুঘল সম্রাট বলেছেন: Islam is the order of Allah and the way of Mohammad (SM).

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:২৬

মেলবোর্ন বলেছেন: Thats why we need to read and understand the order given to us the QUR'AN and spread the TRUE message of ISLAM , The love for your fellow human, the respect for WOMEN, making world a Better Place

৪| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৪

ভারসাম্য বলেছেন: পরিমল এর ব্যাপারে যখন সমালোচনা হত তখন তার ধর্ম পরিচয় নিয়ে কেউ কিন্তু সেভাবে কিছু বলেনি কারণ কোন ধর্মেই এই সকল ঘৃণ্য আচরণ সমর্থন করেনা।

অথচ বর্তমান ঘটনাটিতে তথাকথিত প্রগতিশীলদের কথাবার্তা যেরকম সেগুলারে সামু সাম্প্রদায়িক প্রতিক্রিয়াশীলতা হিসেবে কেন যে বোঝেনা কে জানে!

জোর করে ধর্মান্তকরণ ইসলামে নাই। আর ধর্ষণ করতে কোন ধর্মই বলেনা তাই ধর্ষণ করার জন্য ধর্মান্তরিত করা বা ধর্মান্তরিত করে ধর্ষণ করা কথাটাই হাস্যকর।

সেই মুসলিম নামধারী জানোয়ারটার বিচার দাবী করছি আর ঐসব কথিত প্রগতিশীল (আসলে এরাই আসল সাম্প্রদায়িক কীট) গুলার জন্য ধিক্কার আর করুণা রইল।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:০৭

মেলবোর্ন বলেছেন: ভালো বলেছেন ধন্যবাদ ।আল্লাহ আমাদের সবাইকে কোরআন বোঝার তৈফিক দান করুন

৫| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ৯:৫৬

সত্য কথা বলি বলেছেন: আমরা যখন ধর্ষকের কঠোর শাস্তি তথা মৃত্যুদণ্ডের কথা বলি তখন মানবাধিকারের ফেরিয়ালারা "মৌলবাদী শাসন" বলে ঘেউ ঘেউ করতে শুরু করে। কারণ তারা জানে ইসলামের ইনসাফপূর্ণ বিধান বাস্তবায়িত হলে তাদেরও জীবন হারানোর ভয় আছে। তাদের এই মুখোশ খুলে দিয়ে ইনসাফ কায়েমে সকলকে সোচ্চার হতে হবে। অন্যথায় এসব ঘটনা ঘটতেই থাকবে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সকাল ১০:১০

মেলবোর্ন বলেছেন: তা হইলেতো তাদের চামরা ব্যবসা বন্ধ হয়ে যাবে - নারীকে পন্য না করলে ব্যবসা হয়না নারীরাও(সবাই না) এখন পন্য না হইতে পারলে আধুনিক হয়না দোষ কারো একার নয়, সবাই কম বেশি দায়ি। দুনিয়া উন্টায়া গেছে।

৬| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ১২:২৪

জহির উদদীন বলেছেন: চুলকানি শুরু হয়ে গেছে...অনেক দিন পর একটা ইস্যু পাইছেন !!...

-প্রথমেই বলি রাখি, এই কুলাঙ্গারের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি চাই, এমনকি সেটা হউক প্রকাশ্যে জন সম্মুখে পাথর মেরে হত্যা ।

কিন্তু অতীব দুঃখের বিষয় হচ্ছে ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক বামপন্থীরা এখানেও ইসলামের গন্ধ খুঁজে পাচ্ছেন কারণ ধর্ষক কুলাঙ্গার নাকি একজন মুসলিম নামধারী এবং মেয়েটিকে জোরপূর্বক ধর্মান্তরিত করেছেন। এখানেও ইসলাম নিয়ে তাঁদের চুলকানি দেখে মনে হচ্ছে, তাঁদের কাছে এই কুলাঙ্গার ধর্ষকই ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে!!এই কুলাঙ্গার ধর্ষকই যদি ইসলামের প্রতিনিধিত্ব করে তাহলে নিশ্চয়ই পরিমল, তারকচন্দ্র মন্ডল, চন্দন পোদ্দার, অরূণ চৌধুরীরাও হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে !!

যাইহোক আমরা কখনোই বলবোনা যে, পরিমল, তারকচন্দ্র মন্ডল, চন্দন পোদ্দার, অরূণ চৌধুরীরা হিন্দু ধর্মের প্রতিনিধিত্ব করে। কারণ আমরা জানি ধর্ষকের কোন ধর্ম নেই, তার কোন পরিচয় নেই। তার পরিচয় একটাই- সে একজন ধর্ষক এবং তার শাস্তি তাকে পাথর মেরে হত্যা ।

যে কোন অপরাধ বা অনাচারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হবে এটাই স্বাভাবিক কিন্তু এই ক্ষেত্রে ধর্ষক একজন মুসলিম নামধারী কুলাঙ্গার হওয়ায় এবং এখানে “ধর্মান্তরিত” নামক একটা শব্দ থাকায় ইসলাম বিদ্বেষী নাস্তিক বাম্পন্থীদের প্রতিবাদের জঘন্য অশ্লীল, অশালী ভাষা দেখে স্পষ্টতই এটা বুঝা যায় যে, এরা যতোই মুখে মুখে ধর্ষনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করুক, স্ট্যাটাস দিক, মিছিল-মিটিং করুক প্রকৃতপক্ষে এরা নিজেরাই মনে মনে ধর্ষণের চেতনা লালন করে এবং এরা নিজেরাই এক একটা ধর্ষক !!!

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:১২

মেলবোর্ন বলেছেন: ////মহামান্য কহেন : ধর্ষিতা হইলে কাউকে হিন্দু অথবা মুসলমান হইতে হয় না। মেয়ে হলেই চলে।

প্রতিদিন অনেক মুসলমান মেয়েও ধর্ষিত হয়। সে মেয়ে এইটাই তার একমাত্র পরিচয়।

সারা দুনিয়াতেই মেয়েরা প্রতিনিয়ত ধর্ষিত হয়। সেখানে ধর্ম বিবেচ্য বিষয় না। ধর্ম'কে সামনে রেখে ধর্ষন'কে হালাল করা হয় বড়জোর।

ধর্ষকের পরিচয় একটাই সে একজন নরপশু। মানুষ ধর্মকে ধারন করে। মানুষের মুখোশ পরা পশুরা ধর্ম'কে ব্যাবহার করে। দুইটার পার্থক্য বুঝতে হবে।

অতএব, ধর্ম'কে কেউ গালিগালাজ করবেন না। দায়িত্বশীল আচরন করুন। দায়িত্বহীন আচরনের মূ্ল্য অনেক দিয়েছে বাংলা অনলাইন কমিউনিটি; আর দিতে আমরা অক্ষম।

৭| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২০

মাইন রানা বলেছেন: হিন্দু মেয়েকে ধর্মান্তর ও ধর্ষণ করেছে কিছু জানোয়ার আর তা নিয়ে ব্লগে ও অনলাইনে সাম্প্রদায়িকতা ছড়াচ্ছে আরো কিছু জানোয়ার।

লিংক

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ সবার পড়া উচিৎ

৮| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

মাইন রানা বলেছেন: ধর্ষকের দৃষ্টান্তমূলক সাজাই হল সবার একমাত্র দাবী।
ধর্ষক হে মুসলিম পরিবার হোক বা হিন্দু পরিবারের হোক এর জন্য ইসলাম বা হিন্দু ধর্ম দায়ী হতে পারে না কিন্তু প্রগতিশীলরা হিন্দু মেয়েকে ধর্ষণের জন্য ইসলামকে দায়ী করছেন। অপরাধীর

ইসলাম বিরোধীরা নানান কৌশলে ইসলামের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালাচ্ছে।

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৩৬

মেলবোর্ন বলেছেন: একমত

৯| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ দুপুর ২:৪৫

সাইবার অভিযত্রী বলেছেন: ++++++++++++++++++

০৪ ঠা জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১

মেলবোর্ন বলেছেন: "আপনি বলুনঃ এস, আমি তোমাদেরকে ঐসব বিষয় পাঠ করে শুনাই, যেগুলো তোমাদের প্রতিপালক তোমাদের জন্যে হারাম করেছেন। তাএই যে, আল্লাহর সাথে কোন কিছুকে অংশীদার করো না,পিতা-মাতার সাথে সদয় ব্যবহার করো
স্বীয় সন্তানদেরকে দারিদ্রের কারণে হত্যা করো না, আমি তোমাদেরকে ও তাদেরকে আহার দেই,

নির্লজ্জতার কাছেও যেয়ো না, প্রকাশ্য হোক কিংবা অপ্রকাশ্য,

যাকে হত্যা করা আল্লাহ হারাম করেছেন, তাকে হত্যা করো না; কিন্তু ন্যায়ভাবে। তোমাদেরকে এ নির্দেশ দিয়েছেন, যেন তোমরা বুঝ।" (সূরা আল-আন'আম ১৫১)

১০| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ৯:৫০

না পারভীন বলেছেন: সকালে পড়েছি । এবং পোস্টের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করছি ।

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৮

মেলবোর্ন বলেছেন: ধন্যবাদ আপু।

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৭

ভালোরনি বলেছেন: রেপিস্ট হইল পশু। পশুর বিচার একটাই ধইরা খাশি কইরা দেও। এইখানে হুদাই ধর্ম টাইনা আনার কোনো মানে নাই। যারা আনবো তাগো লিস্ট করা দরকা।

০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ৩:৪৯

মেলবোর্ন বলেছেন: কোন ধর্মেই বলা হয় নাই ধর্ষন জায়েজ যারা এরুপ কাজ করে তাদের সোজা ধইরা চামড়া ছিলে লবন লাগায়া তিলে তিলে মারা উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.