![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠায় বিরোধীতা!
রেফারেন্সসহ ইতিহাস তুলে ধরার চেষ্টা করছি, কেউ আহত হলে মনে কষ্ট পাবো...
কি নির্মম পরিহাস, সেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই আজ ইসলাম নিধনের মহাযজ্ঞ চলছে, আর বিরোধপন্থীদের জয়জয়াকার!!!
রবীন্দ্রনাথ সহ সকল বাঙ্গালী হিন্দু নেতা ও বুদ্ধিজীবি ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার চরম বিরোধীতা করেন। এমনকি ঢাকার হিন্দুরাও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে ছিল।
=== তাহলে কি রবীন্দ্রনাথ চাননি যে, তার জমিদারীর অন্তুর্ভুক্ত মুসলমান কৃষক ও শ্রমিক সন্তান এবং অনুন্নতরা বিশ্ববিদ্যালয়ের আলো পেয়ে ধন্য হোক। ........ বললে আরো লজ্জা হয় যে, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি স্যার আশুতোষ মুখার্জীর (রবীন্দ্রনাথের ভাইঝি জামাতা) নেতৃত্বে সেই সময়কার ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জকে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন না করার জন্য ১৮ বার স্মারকলিপি দিয়ে চাপ সৃষ্টি করা হয়েছিল। নীচতা এত নীচে নেমেছিল যে, তারা ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে বিদ্রুপ করে বলতেন মক্কা বিশ্ববিদ্যালয়। ( সূত্র: জীবনের স্মৃতিদ্বীপে: ড. রমেশ চন্দ্র মজুমদার)।
====১৯১২ সালের ২৮ মার্চ কলকাতার গড়ের মাঠে ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে হিন্দুরা প্রতিবাদ সভা ডাকে। সভায় সভাপতিত্ব করেন স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ। কারন তিনি ছিলেন জমিদার। তিনি মুসলমান প্রজাদের মনে করতেন গৃহপালিত পশু। (নীরোদ চন্দ্র চৌধুরী, দি অটোবায়োগ্রাফী অফ অ্যান আননোন ইন্ডিয়ান)।
বঙ্গভঙ্গ রদের পর পূর্ববঙ্গ ও আসামের ভাগ্যবঞ্চিত জনগণ বিশেষভাবে ক্ষুব্ধ হয়। নবাব সলিমুল্লাহ তখন ইংরেজ সরকারের কাছে ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার দাবি জানান। পূর্বাঞ্চলীয় জনগণের বঞ্চনার কথা চিন্তা করে অবশেষে তাদের ‘গরু মেরে জুতা দান’ করার মতো ইংরেজ সরকার ঢাকায় একটি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার করে। বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হলে অন্তত এ এলাকার যুব-সম্প্রদায় শিক্ষিত হওয়ার সুযোগ পাবে—এ আশায় এ অঞ্চলের মানুষ কিছুটা আশ্বস্ত হয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠারও তুমুল বিরোধিতা করেন। কলকাতা ইউনিভার্সিটি কমিশনের রিপোর্টে বলা হয়েছে, বাবু গিরিশ বানার্জি, ড. স্যার রাসবিহারী ঘোষ এবং কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাইস চ্যান্সেলর স্যার আশুতোষ মুখার্জির নেতৃত্বে একদল হিন্দু বুদ্ধিজীবী বড়লাট লর্ড হার্ডিঞ্জের সঙ্গে দেখা করে ১৮ বার স্মারকলিপি দিয়েছিলেন। ১৯১১ সাল থেকে ১৯২০ সালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় অ্যাক্ট পাস হওয়া পর্যন্ত কবি রবীন্দ্রনাথসহ হিন্দু নেতারা অবিরাম এর বিরোধিতা করেছেন। এ সম্পর্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ডক্টর কাজী জাকের হোসেন বলেন—“ঘোষণা দেয়া মাত্র ওপার বাংলার তীব্র প্রতিক্রিয়া শুরু হয়ে গেল। ঢাকায় বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা? কী অলক্ষণে কথা! ‘চাষার ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ে গেলে বাসার চাকরি করবে কারা!’ যে ২২ জন ‘মহাজ্ঞানী ব্যক্তি’ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে গভর্নরের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে এক নম্বরে নাম ছিল রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের! ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করে কলকাতার গড়ের মাঠে যে সভা হয়, তাতে সভাপতিত্ব করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর।
২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৬
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: হুম তারথেকে ও বড় কিছু হয়েছে, আজ জাতির সোনার ছেলেরা সেখানে বসে হাটটিমাটিম টিম খেলে
৩| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৩৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: রবীন্দ্রনাথ বুঝতে পেরেছিলেন, এইসব গাধা গরুদের জন্য বিশ্ববিদ্যালয় করলে নাহিদ টাকলু র মত শিক্ষামন্ত্রী আর আমাশার মত বিচি পয়দা হবে - তাই বিরোধিতা করেছিলেন।
৪| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪০
লাইলী আরজুমান খানম লায়লা বলেছেন: হুমম পড়লাম আর জানলাম অনেক তথ্য --- আন্তরিক ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য
৫| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪১
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: আর তাদের আকামের বিরুদ্ধে কিছু বললে রাজাকার, মৌলবাদী আই এস জঙ্গি আহ কি খেতাব... লাথানো দরকার
৬| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৪
জিয়া উদ্দিন আহমেদ বলেছেন: এসব ইতিহাস লেখা থাকে না বইয়ে দুর্নীতিবাজরা চায় না মানুষ সত্য জানুক।
৭| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
ঢাকাবাসী বলেছেন: গুরুদেব তখনি বুঝেছিলেন আপনার মত বাঙালী এসব বস্তা পঁচা লেখা লিখবেন, নাহিদ টাখলু আর তার কতগুলান অসভ্র সাগরেগ পয়দা হবে যারা দেশটাকে রসাতলে নিবে তাই...
৮| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৫
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: আপনাকে ও ধন্যবাদ @লাইলী
৯| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৯
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: ঠিক বলেছেন ভাই @ জিয়াউদ্দিন
১০| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: আর আপনার আন্তর্জাতিক চোর গুরুদেব তো পরের লেখা চুরি করে নবেল পাইছে @ঢাকা বাসী
১১| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৫:২৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আপনি এটাকে মাদ্রাসয় পরিণত করার আন্দোলন শুরু করেন; আমি অবশ্য আপনার সাথে নেই।
১২| ২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৯
িবর্ন জামান বলেছেন: এতো যুগ পরে এই বিষয় নিয়া মাথা ঘামাইয়া লাভ নাই। ঢাবি তে রবীন্দ্র চাষ হয় ।
১৩| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:০৫
ইসটুপিড বলেছেন: @চাঁদগাজী: থাবড়া চিনস? তর োগা দিয়া গরু ঢুকায়া দিমু।
১৪| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:১৬
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই কি গভেষক ? জীবনের স্মৃতিদ্বীপে: ড. রমেশ চন্দ্র মজুমদার, এই বইখানা ফড়েছেন ? নাকি খপি পেস্ট মেড়েছেন ?
আমি শতভাগ নিশ্চিত " নীরোদ চন্দ্র চৌধুরী, দি অটোবায়োগ্রাফী অফ অ্যান আননোন ইন্ডিয়ান" এই বইখানা ( ইংরেজী বই, বাংলায় অনুবাদ হয়নি ) পড়ার যোগ্যতাই আপনার নাই ।
মিছাকথা লিখা বাদ দিয়ে মানুষ হন , নইলে সৌদি গিয়ে উট চড়ান ।
১৫| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১২:৩৩
শ্রাবণধারা বলেছেন: ভাই গর্ভেষক, আপনার জন্য একটা লিংক । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা ও রবীন্দ্রনাথ
"ঐ তারিখে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কোলকাতায়ই উপস্থিত ছিলেন না এবং তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিরোধিতা করেন নাই। করলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে প্রতিষ্ঠার পাঁচ বছরের মধ্যেই ভাষণ দেওয়ার জন্য আমন্ত্রণ করা হত না। ১৯৩৬ সালে তাকে ডিলিট উপাধী প্রদানের বিষয়েও বিরোধিতা হত। বরং তাঁকে দুবারই মুসলমান-হিন্দু সকল শ্রেণীর ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান আন্তরিকভাবে সম্মাননা প্রদান করেছে। সর্বোপরি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতার সংবাদাদি সে সময়কার পত্রিপত্রিকায় পাওয়া যায়। কোথাও রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার বিরোধিতার কোনো অভিযোগ পাওয়া যায় না।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস নিয়ে গবেষণা করেছেন প্রফেসর রফিকুল ইসলাম। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আশি বছর নামে বই লিখেছেন। সেই বইয়ের কোথাও রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে এই ধরনের অভিযোগ পাওয়া যায় না। ঢাকা বিশ্বিদ্যালয়ের অধ্যাপক গীতিআরা নাসরীন জানাচ্ছেন– রবীন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে এই অপপ্রচারের বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় সিনেট বার্ষিক অধিবেশনের (২৮-২৯ জুন, ২০১১) আলোচনায় আসে। অধ্যাপক ফকরুল আলমের কথার অংশ থেকে লিখছি…”রবীন্দ্রনাথ একসময় বঙ্গভঙ্গের বিরুদ্ধে বিরোধী ছিলেন….কিন্তু….চারপাঁচ বছর পর তার পুরানো পজিশন পরিবর্তন করে ফেলেছিলেন। ….অবশ্যই তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে গ্রহণ করেছেন বলে তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সম্মাননায় এসেছিলেন।….যারা ইতিহাসকে এক জায়গায় রেখে দেয় তারা ইতিহাসকে বিকৃত করে, তারা সত্যকে বিকৃত করে।….” (কার্যবিবরণী, পৃ:১৭৮)।
১৯১২ সালের ২৮শে মার্চ রবীন্দ্রনাথ কোলকাতায় ছিলেন না। তিনি ছিলেন শিলাইদহে। ১৯ মার্চ ১৯১২ (৬ চৈত্র, ১৩১৮ বঙ্গাব্দ) ভোরে কলকাতা থেকে সিটি অব প্যারিস জাহাজে রবীন্দ্রনাথের ইংলণ্ড যাত্রার জন্য কেবিন ভাড়া করা হয়েছিল। তার মালপত্রও জাহাজে উঠেছিল। সেদিন সকালে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ফলে তার ইংলন্ড যাত্রা স্থগিত হয়ে যায়।"
১৬| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:১৪
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: মাদরাসা নয় ঐ ভার্সিটি থেকেই আদর্শ মানুষ তৈরি করা সম্ভব যদি শিক্ষার সাথে নৈতিকতা কে সমান ভাবে শিক্ষা দেওয়া যায় @চাঁদগাজী
১৭| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ৮:২২
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: আপনার কি ধারনা আমরা মাদরাসা শিক্ষিত বলে ইংরেজি পড়তে জানি না? বহু ইংরেজি আরবি এবং উর্দু কেতাবের বাংলা অনুবাদ করেছি। আপনারা পড়তে জানেন আর আমরা পড়ে তা আবার আপনাদের মত বাঙ্গালি দের জন্য অনুবাদ ও করি। যাই হোক বস্তা পচা লিঙ্ক তৈরি করে কাল্পনিক গল্প লেখাই তো আপনাদের কাজ। কি করে মিথ্যা কে সত্য বানানো যায় তাই আপনাদের প্রচেষ্টা @শ্রাবণধারা
১৮| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ সকাল ১১:২৯
শ্রাবণধারা বলেছেন: আপনার কাছে জানতে যে বইয়ের রেফারেন্স দিয়েছেন, সে বইগুলো পড়েছেন কি না ? আপনার উত্তর "আপনার কি ধারনা আমরা মাদরাসা শিক্ষিত বলে ইংরেজি পড়তে জানি না? বহু ইংরেজি আরবি এবং উর্দু কেতাবের বাংলা অনুবাদ করেছি। আপনারা পড়তে জানেন আর আমরা পড়ে তা আবার আপনাদের মত বাঙ্গালি দের জন্য অনুবাদ ও করি। "
আপনার কপি পেস্ট করা ঘটনাটা যে সত্য নয়, নেহায়েত বানানো তার জন্য বিষয়টা নিয়ে সম্যক আলোচনা হয়েছে এমন একটা লিংক দিলাম । আপনার উত্তর " বস্তা পচা লিঙ্ক তৈরি করে কাল্পনিক গল্প লেখাই তো আপনাদের কাজ। কি করে মিথ্যা কে সত্য বানানো যায় তাই আপনাদের প্রচেষ্টা "
আপনাকে গালি দেবনা ভাই । শুধু বলবো আপনার চরিত্র মনুষ্য বিষ্ঠার চাইতেও দূর্গন্ধময় । আপনি মুসলমমান নামের কলংক ।
১৯| ২৭ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ৯:২২
মিনহাজুল আবেদিন বলেছেন: কারন আপনি নিজেই একটা অশিক্ষিত মূর্খ আর মূর্খের সবথেকে প্রধান অস্ত্র গালি। আপনার মত গাধারা কি বলে তা ও বুঝে না। প্রথমেই বললেন গাই দিব না আবার পরের শব্দ গালি যত্তসব ইস্টুপিড
২০| ০১ লা মে, ২০১৫ সকাল ৯:১০
আলী আকবার লিটন বলেছেন: এ আর বলার কি আছে রবীন্দ্র নাথের অনেক গল্প কবিতায় উচু জাত নিচু জাতের বৈষম্য সৃষ্টি করা হয়েছে । বর্ণ বৈষম্য কে উস্কে দেয়া হয়েছে । রবীন্দ্রনাথ ছিলেন একটা মৌলবাদী হিন্দু । জাত পাতের ভেদাভেদ থেকে তিনি কোনদিনই বের হয়ে আসতে পারেনি । বর্তমান যুগে তিনি যদি আসতেন তবে নোবেল বিজয়ী তো দূর কি বাদ। পত্রিকায় তার কোন লেখা বা কবিতা প্রকাশ হত কিনা সন্দেহ !
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮
চাঁদগাজী বলেছেন:
রবী ঠাকুর বুঝতে পেরেছিল যে, উহা একদিন গরুঘরে পরিণত হবে; মনে হয়, তাই বিরোধীতা করেছিলেন।