নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সমাজ বদলাতে হবে। অনবরত কথা বলা ছাড়া এ বদ্ধ সমাজ বদলাবে না। প্রগতিশীল সকল মানুষ যদি একসাথ কথা বলতো তবে দ্রুতই সমাজ বদলে যেতো। আমি ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, সাম্প্রদায়িকতার বিরুদ্ধে, জাতীয়তাবাদের বিরুদ্ধে, বর্ণবাদের বিরুদ্ধে, নারী নিপীড়নের বিরুদ্ধে অনবরত বলতে চ

মুজিব রহমান

মুক্তচিন্তা ও বিজ্ঞানমনষ্ক মানুষ

মুজিব রহমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

সাহিত্যিকদের বাদানুবাদ

০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:১৮

বিতার্কিকদের শ্লোগান হল, ‘তর্কে দ্বন্দ্ব আর বিতর্কে বন্ধুত্ব’। সাম্প্রতিক বহুসংখ্যক লেখকদের মধ্যে সরাসরি তর্ক না হলেও তারা ফেসবুকের মাধ্যমে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়ছেন। বিষয়টা খারাপ নয়, যদিও এগুলো বিতর্ক নয় তর্ক এবং তৈরি হচ্ছে দ্বন্দ্ব। অনেকেই জুতসই আক্রমণ করছেন অন্যকে, কাউন্টার এটাক আরো আকর্ষণীয় হয়ে উঠছে। আবু হাসান শাহরিয়ার, রাজু আলাউদ্দিন, গালিব, রুবেল সরকারসহ বেশ কয়েকজন শাণিতভাবে আক্রমণ করছেন, কখনো শালিনতাও ছাড়িয়ে যাচ্ছে। তাদের সিনিয়রদের মধ্যেও কয়েকজন ফেসবুক ও তার বাইরে নিজেদের সাহিত্যমান নিয়ে বিতর্ক করছেন। একজন একুশে/স্বাধীনতা পুরুষ্কার পেলেই অন্যরা প্রশ্ন তুলছেন যোগ্যতা নিয়ে এবং নিজেকে দাবী করছেন যোগ্য বলে। সাধারণেরা ঝুঁকিতে থাকছেন, কারো পক্ষে বা বিপক্ষে মন্তব্য করে আনফ্রেন্ড বা ব্লক হওয়ার। অবশ্য রুবেলের, ‘কে কার কতটা নকল, পুর্লিখন করেছেন’ তা প্রকাশের ঘোষণায় অনেকে ভয়ে কাঁপছেন। তবে বিষয়টি সম্ভবত আর এগুবে না। এ নিয়ে গবেষণা করার সময় সম্ভবত রুবেলের নেই। তিনি সম্ভবত চাচ্ছেনও না আর কারো বিরাগভাজন হতে।
আগে বন্ধুত্ব ও বিতর্কটা হতো আড্ডা কেন্দ্রিক বা পত্রিকাকেন্দ্রিক। এখন দেখছি ফেসবুক কেন্দ্রিক। কালের পরিক্রমায় বিউটি বোর্ডিং এর আড্ডার লেখকরা বিচ্ছিন্ন হয়েছেন। এর মধ্যে নিজেরাও ভিন্নপথে চলে গেছেন। শামসুর রাহমান ও আল মাহমুদ দুজনই একদা প্রগতিশীল ছিলেন। পরবর্তীতে দুজনের বিশ্বাসের পথে বেঁকে যায়। আরেকটি আড্ডা হয়েছে অধ্যাপক হুমায়ুন আজাদের বাড়িতে। এখানে হুমায়ূন আহমেদ, ইমদাদুল হক মিলনরা আড্ডা দিতেন। এর মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ও হুমায়ুন আজাদ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। হুমায়ুন আজাদ বাংলা ভাষায় নতুন একটি শব্দ প্রবেশ করান। সেটি হল ‘অপন্যাস’। তিনি হুমায়ূন আহমেদ এবং ইমদাদুল হকের উপন্যাসকে বলতেন, অপন্যাস। হুমায়ুন আজাদের কাব্যগ্রন' ‘সবকিছু নষ্টদের অধিকারে যাবে’ এর নাম শুনে হুমায়ূন আহমেদ ও মিলন সম্ভবত আৎকে উঠেছিলেন এবং মিলন প্রতিশোধ নিয়েছিলেন ‘বনমানুষ’ নামে একটি উপন্যাস আজাদকে উৎসর্গ করে। হুমায়ূন আহমেদও এক স্বাক্ষাৎকারে হুমায়ুন আজাদের মানসিক বিকৃতি নিয়ে প্রশ্ন তুলেছিলেন ‘পাকসার জমিন সাদবাদ’ উপন্যাসটির জন্য। হুমায়ুন আজাদ অবশ্য দ্বন্দ্বে জড়িয়েছেন, আহমদ ছফা, তছলিমা নাসরিন, সৈয়দ হকসহ অনেকের সাথেই। অনেক প্রখ্যাত পণ্ডিতের পাণ্ডিত্য নিয়েই প্রশ্ন তুলতেন। সৈয়দ শামসুল হকও হুমায়ূনের লেখার সাহিত্যমূল্য নিয়ে একদা প্রশ্ন তুলেছিলেন। সৈয়দ হক একবার রাস্তায় দেখা হওয়ার পর হুমায়ূন আহমেদকে বলেছিলেন, সাহিত্য টাহিত্য কিছু লিখছেন কিনা? হুমায়ূন বলেন, ‘এইসব দিনরাত্রী’ লিখছি। সৈয়দ হক একই প্রশ্ন আবারো করলে হুমায়ূন আহমেদ বুঝতে পারেন সৈয়দ হক টিভি সিরিয়াল ‘এইসব দিনরাত্রী’ সাহিত্য নয় বলেই বোঝাতে চাচ্ছেন। মাসিক বিচিত্রায় তাঁরা দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েছিলেন। অবশ্য দুজনই দুজনার ছোটগল্পের প্রশংসা করেছেন বিভিন্ন সময়। মিডিয়ার মাধ্যমেই আহমদ ছফা ও হুমায়ুন আজাদ দ্বন্দ্বে জড়িয়ে পড়েন। হুমায়ুন আজাদ আহমদ ছফাকে গুরুত্ব দিতেন না। তুচ্ছতাচ্ছিল্ল করতেন। আহমদ ছফাও দাঁতভাঙ্গা জবাব দিতেন। তিনি হুমায়ুন আজাদকে উদ্দেশ্য করে বলেন, ‘শুকরের নতুন দাঁত গজালে, বাপের পাছায় কামড় দিয়ে পরীক্ষা করে শক্ত হয়েছে কিনা’। হুমায়ুন আজাদ অনেককে আক্রমণ করে ক্ষতবিক্ষত করলেও কেউ এরকম জবাব দিতে পারেনি। তিনি ড. মুহম্মদ শহিদুল্লাহ সম্পর্কে বলেছিলেন, তিনি খারাপ ছাত্র ছিলেন, পরে যে-জ্ঞানচর্চা করেছেন, তা খুবই তুচ্ছ। অধ্যাপক আব্দুর রাজ্জাকও একই ধরনের। মুহম্মদ শহীদুল্ল্লাহর ব্যাকরণ বইটি প্রথম থেকে শেষ পর্যন্ত ভুল; এর ভাষা ও ব্যাকরণবোধই ভুল। জিল্ল্লুর রহমান সিদ্দিকীকে বলেছেন, তিনি নিজে কোন গবেষণা করেননি, গুরুত্বপূর্ণ কোন কাজ করেননি। সবসময় তোষামোদ করে বেড়ান। আজাদ নজরুলকেও আক্রমণ করে বলেছেন, তিনি প্রকৃত কবি নন, তিনি একজন বড়ো পদ্যকার, এবং তিনি প্রকৃতপক্ষে বিদ্রোহীও নন, তিনি ব্রিটিশবিরোধী; তাঁর পদ্যের বড়ো অংশ প্রতিক্রিয়াশীলতার জয়গানে মুখরিত। দুবছর আগে মুহাম্মদ জাফর ইকবাল, ‘ইসলাম বিতর্ক’ নামের একটি বইর জন্য বলেছিলেন, ওই লেখক (শামসুদ্দিন মানিক) কে কোপানোর জন্য মৌলবাদি হতে হয় না। এবছর দেখলাম, ওনি নিজেই আক্রান্ত হলেন; শামসুদ্দিন মানিক আক্রান্ত হননি এখনো। বুঝি জাফর ইকবাল সাহেব মৌলবাদীদের এবং শামসুজ্জামানকে খুশি করতে গিয়েই ওই মন্তব্য করেছিলেন।
আহমদ ছফা আর ফরহাদ মজহারের মধ্যে দীর্ঘকাল সুসম্পর্ক ছিল। পরস্পরের মধ্যে সন্দেহও ছিল। ছফা মনে করতেন, ফরহাদের ভিতরটা পরিষ্কার নয়। এজন্য ফরহাদ সেরকম জনপ্রিয় হয়ে উঠেনি। বিতর্কিত ফরহাদ সাম্প্রতিক সময়ে নারীঘটিত বিষয় নিয়ে চূড়ান্তভাবে বিতর্কিত হন। আমাদের নারী লেখিকাদের মধ্যে পারষ্পরিক দ্বন্দ্ব সংঘাতটা কম ছিল। একমাত্র তসলিমা নাসরিন ছাড়া অন্যরা সেই অর্থে ব্যাপক জনপ্রিয়তাও পাননি, আলোচিতও হননি। তবে তুলনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশে সবচেয়ে এগিয়ে রয়েছেন দুই নারীই। তসলিমার সাথে বেগম রোকেয়ার তুলনা হয়। কে বেশি ভূমিকা রেখেছে নারী জাগরণে, কে বেশি প্রগতিশীল? অবশ্য দেশ থেকে দূরে থাকা তসলিমা আগের উজ্জ্বল প্রকাশটা ধরে রাখতে পারছেন না।
পশ্চিমবঙ্গেও লেখকদের মধ্যে দ্বন্দ্ব প্রকট। সেটা বর্তমানকার লেখকদের মধ্যেও আবার প্রয়াত লেখকদের মধ্যেও। সুধীন্দ্র নাথ দত্ত জীবনানন্দ দাশকে কবি হিসাবেই মেনে নিতে চাননি। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের সাহিত্য আড্ডা নিয়ে, যৌন হয়রানীর অভিযোগ করেছেন কেউ কেউ। আগের লেখকদের মধ্যে বঙ্কিম, বিদ্যাসাগরকে মূর্খ বলতে দ্বিধা করেননি। বিদ্যাসাগরকে তেমন লেখক বলেও মানতে চাননি। বিদ্যাসাগর নাকি কোন মৌলিক রচনা লেখেননি। ‘সীতার বনবাস’ পড়ে তিনি বলেছিলেন, এতো কান্নার জোলাপ। তারাশাঙ্করের মতে, বিমল মিত্র মস্ত লেখক নন; ইতিহাসে হাতটা মন্দ না হলেও সমকালকে তেমন ম্যানেজ করতে পারেন না। বিমল মিত্রের রীতিমতো দুশ্চিন্তা হয়েছিল তারাশঙ্করের গল্প ছাত্রপাঠ্য হয়েছে বলে; বাঙালিদের একটা প্রজন্ম ভুল বাঙলা শিখবে। লোকটা বাঙলা জানে না।
বিশ্ব সাহিত্যে এই পরশ্রীকাতরতা বা দ্বন্দ্বও অনেক। অ্যাডাম স্মিথ আধুনিক ইকনমিক্সের জন্মদাতা। বার বছরের সাধনায় লিখলেন ‘ওয়েলথ অফ নেশনস’ ইনি যখন পণ্ডিতদের আড্ডা চক্রের সভ্য হলেন তখন বসওয়েলের মনে কি দুঃখ, তিনি বললেন এই আড্ডা চক্রের আর ইজ্জত রইল না। যদু মধু সবাই এখানকার সভ্য হতে চলেছে। ইংরেজি কবি গিবনস সম্পর্কে কবি কোলরিজ বলেছেন, ওর ইংরেজি স্টাইল এতো খারাপ যে কহতব্য নয়। হেমিংওয়ে সম্পর্কে একজন সমকালীন লেখক বলেছেন, ওর স্টাইল আবার স্টাইল নাকি! উনিতো বুকে পরচুলা পরে ঘুরেন। জেমস জয়েস সম্পর্কে ভার্জিনিয়া উলফ বলেছেন, অপরিপক্ক স্কুলের ছাত্রের লেখা, সারাক্ষণ যে, মুখের ব্রণ টিপসে। কবি কীটস সম্পর্কে লর্ড বায়রনের উক্তি- ‘লেকের ব্যাঙ’। সামপ্রতিক পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি বিক্রি হওয়া বই হ্যারি পটার সিরিজ। পৃথিবীর বরেণ্য লেখক ও সমালোচকগণ হ্যারি পটারের লেখিকা জে কে রাউলিংকে সুসাহিত্যিক বলতে রাজি নন।
লেখকদের মধ্যে দ্বন্দ্বের অন্যতম কারণ হয়তো জনপ্রিয়তা। একজন জনপ্রিয় হলে অন্যরা তাকে টেনে নামাতে চান। আবারো এটাও সত্য সাময়িক জনপ্রিয়রা প্রায়শই হারিয়ে যান। নোবেল পাওয়ার পরেই রবীন্দ্রনাথও তুমুল জনপ্রিয়তা লাভ করেছিলেন। এখনো তিনি জনপ্রিয়। তবে সব জনপ্রিয়রাই মানসম্মত নন। জে কে রাউলিং বা আমাদের হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে এ ধরনের আলোচনা হয়ে থাকে।
দেশের অনেক লেখকই ভিন্ন মতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল নন। দলকানা বুদ্ধিজীবী ও লেখকদের অধিকাংশই একটি দলের প্রতি অনুগত। ছোট দলের প্রতি কেউ ঝুকে পড়লেই তাকে আর লেখক গণ্য করা হয় না। অবশ্য দেশের রাজনৈতিক দল যেমন আওয়ামীলীগ এবং এন্টি আওয়ামীলীগ এই দুই শিবিরে বিভক্ত। লেখকরাও একইভাবে এই দুই শিবিরে বিভক্ত। দেশের সব লেখকই এই দুই শিবিরে বিভক্ত। পৃথিবীর বহু বরেণ্য লেখকই রাজনীতির ধারে কাছে ঘেষতেন না। আমাদের এখানে দল করলে আর্থিক সুবিধা ও পুরষ্কার পাওয়া যায়। এই রাজনৈতিক মতভেদের কারণেই বাংলাদেশের প্রধান দুই লেখক শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদকে দুই শিবিরে ফেলে দেয়া হয়েছিল। ফলে এক সময়কার বিউটি বোডিং এর দুই বন্ধুর মধ্যে বন্ধুত্ব আর থাকেনি। এই দুই মহৎ কবিই নিপাট ভদ্রলোক। তারা অন্যকে আক্রমণ করতেন না। তাদের মধ্যেকার সম্ভাব্য দ্বন্দ্বটাও তাই প্রকাশ্যে আসেনি।
তবে সাম্প্রতিক সময়ে অনেক লেখককেই দেখছি, সুবিধা পাওনা না পাওয়া নিয়ে দ্বন্দ্বে জড়িয়ে যাচ্ছেন। গালিগালাজ করছেন। আবার যখনই সুবিধাটা পেয়ে যাচ্ছেন, ভোল পাল্টে ফেলছেন নির্লজ্জের মতো। এরা সকলেই সাময়িক মানহীন স্বঘোষিত সাহিত্যিক। ভারতভাগের পরে জন্ম নেয়া কোন সাহিত্যিকই এখন সেই অর্থে প্রভাব বিস্তার করছেন না, শুধু দলীয় গুনগান করে সুবিধা নিচ্ছেন নতুবা নিজেকে প্রচার করার চেষ্টা করছেন।
লেখকদের মধ্যেকার এই দ্বন্দ্ব বিতর্ক টিকে থাকুক। এই দ্বন্দ্ব বিতর্কের মধ্যে দিয়েই সৃষ্টি হউক মহান মহান সাহিত্য।
বি.দ্র.: এ বিষয় নিয়ে একই রকম লেখা আরো কয়েকবার লিখেছি, পত্রিকায়, ব্লগে ও ফেসবুকে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন! ভাল লেগেছে।
লেখাটি কি সম্পূর্ণভাবে আপনার মৌ্লিক রচনা? আশাকরি, প্রশ্নটার জন্য কিছু মনে করবেন না। খুব ভাল হয়েছে তো, সেজন্যই এ জিজ্ঞাসা। যদি তাই হয়, আপনি নিজেকে একজন উচ্চমানের প্রাবন্ধিক মনে করতেই পারেন। তথ্যসমৃদ্ধ, জ্ঞানগর্ভ এ আলোচনায় মুগ্ধ হয়েছি। সেই সাথে প্রথিতযশা সাহিত্যিকদের একের প্রতি অন্যের ভাষার ক্ষেপণাস্ত্রগুলোও বেশ উপভোগ্য মনে হয়েছে।
"এই দুই মহৎ কবিই নিপাট ভদ্রলোক। তারা অন্যকে আক্রমণ করতেন না। তাদের মধ্যকার সম্ভাব্য দ্বন্দ্বটাও প্রকাশ্যে আসেনি।" - বিখ্যাত কবি শামসুর রাহমান এবং আল মাহমুদ সম্পর্কে আপনার এ মূল্যায়নটা ভাল লেগেছে।
একেবারে শেষের কথাটার সাথে (বিঃ দ্রঃ এর আগে) আমিও আশাবাদ ব্যক্ত করছি।
আশাকরি, সময় করে আপনার অন্যান্য পোস্টে করা পাঠকদের মন্তব্যগুলোর উত্তর দেবেন।
পোস্টে প্রথম ভাল লাগা রেখে গেলাম। + +

২| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১:১৭

মুজিব রহমান বলেছেন: শতভাগই মৌলিক। লেখকদের ভিন্নমতের তথ্য বহুদিন ধরে সংগ্রহ করে ডায়রিতে লিখে রেখেছিলাম।

৩| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ বিকাল ৫:২৭

রাজীব নুর বলেছেন: আমাদের দেশের সাহিত্যিকদের মধ্যে মিল নেই। ভালোবাসা নেই। আন্তরিকতা নেই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.