নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

অপু

মোজাহিদুর রহমান ব

ওবামা

মোজাহিদুর রহমান ব › বিস্তারিত পোস্টঃ

চাইনা বরই

৩০ শে ডিসেম্বর, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৭

২০১৩ তে শাংহাই চাইনা যাছিলাম কানেকটিং বিমানে গেটে যাওয়ার সময় লাইনে আমাদের ঠিক আগে ৬/৭ বাংলাদেশির সাথে দেখা হল আমরা যখন ধীরে ধীরে গেটের দিকে এগোচ্ছি দেখি গেটের কাছে একটি পাএে কিছু চকলেট রাখা (অনেক সময় কিছু বিমান কোম্পানি যাত্রীদের রি-ফ্রেশ এর জন্য চকলেট রাখে আবার বিমানের ভিতরও দেয়) তাকিয়ে দেখি অন্য যাত্রীরা কেউ চকলেট নিচ্ছে না, আমি মনে মনে ভাবলাম একটি চকলেট নিব কট মট করে খাইতে খাইতে বিমানে উডব, চকলেটর পাএের কাছে যখন আসলাম দেখলাম পাএে একটি চকলেট ও নাই ।আমার সামনের বাংলাদেশি সহোদরা ইচ্ছা মত পকেটে ভরছে , আগে আমি গল্প শুনছিলাম বিদেশ থেকে সবাই খালি চকলেট আনে কেন জানেন? . আরে ভাই ওরা খালি হাতেই আসে।বিমানে উঠার পর বিনামূল্যে চকলেট দেয়।ওই গুলা না খাইয়া লয়ে আসে!আইনা কয় " ল তোদের লাইগা বিদেশি চকলেট আনছি
(বাঙালী মাগনা প্রিয়, মাগনা পেলে আলকাতরা খাই )

পরের বার আমি যখন চাইনা গেলাম সাথে আমার সহকর্মী , এক চাইনা বন্ধুর আমন্ত্রণে আমি এব্ং আমার সহকর্মী তার কারখানা পরিদর্শনে গেলাম , আমাদের খেতে দিল হরেক রকম ফল । ঐখান থেকে একটা চাইনা বরই মুখে দিলাম আ কি সাদ ,আমি সুধু বরই একটার পর একটা খেয়েই যাচ্ছি আমার সহকর্মী একটি খেয়ে আর খাইনা আমার মুখের দিকে তাকাই আছে , আমি খেতে খেতে আর খেতে পারছি না , আসার সময় দেখি আর ১০/১২ টা রয়ে গেছে , এদিক ওদিক তাকিয়ে সব গুলা পকেটে ভরে ফেল্লাম , আমার সহকর্মীর আমার উপর খুবি অসন্তুষ্ট । আমি বল্লাম মিয়া কোথাও লেখা আছে বেশি খাওয়া যাবেনা , আমরা বাঙালী মাগনা যিনিষ ফেলে আশিনা , হোটেলে আসার পর আমার সহকর্মী বলে পকেট থেকে বরই বের করেন । হাইরে বাঙালী পেটে খিদা মুখে লাজ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.