![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাগুরা শহরের পারনান্দুয়ালি কেন্দ্রীয় বাস টার্মিনাল এলাকা থেকে ছাত্রলীগের তিন নেতা-কর্মীকে আটক করেছে পুলিশ। তারা বাসে আগুন ধরানোর চেষ্টা করছিলেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ। গতকাল বুধবার রাত পৌনে আটটার দিকে তাদের আটক করা হয়। আটককৃত ব্যক্তিরা হলেন, জেলা ছাত্রলীগের ধর্মবিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ মোল্লা (২৪), ছাত্রলীগ কর্মী লিমন (২২) ও রানা (১৯)। তাদের কাছে পেট্রলভর্তি দু’টি বোতল ও দিয়াশলাই পাওয়া গেছে। পুলিশ সূত্রে জানা যায়, রাত পৌনে আটটার দিকে বাস টার্মিনালের পাশে ঢাকা-খুলনা মহাসড়কে চলাচলকারী গাড়িতে পেট্রল ছুড়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছিলেন ওই তিন যুবক। এ সময় পুলিশ তাদের হাতেনাতে আটক করে। মাগুরা পুলিশ সুপার জিহাদুল কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে বলেন, তাদের কাছে মাম ব্রান্ডের পানির বোতলে ভরা পেট্রল এবং সঙ্গে দিয়াশলাই পাওয়া গেছে। এটিকে পেট্রল বোমা বলা ঠিক হবে না। পেট্রল বোমা কাচের বোতলে তৈরি করা হয়। এর সঙ্গে আগুন ধরানোর সলতে থাকে। তিনি বলেন, আটক নেতা-কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
রাতে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত মাগুরার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মিজানুর রহমান, সহকারী পুলিশ সুপার সুদর্শন রায়, সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এম এ হাসেমসহ পুলিশ কর্মকর্তারা আটক নেতা-কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছিলেন।
মাগুরার সহকারী পুলিশ সুপার (সার্কেল) সুদর্শন রায় বলেন, সাজ্জাদ, লিমন ও রানাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তিনি বলেন, নাশকতা সৃষ্টিই তাদের উদ্দেশ্য ছিল।
ওই তিন ছাত্রলীগ কর্মীকে পুলিশ হেফাজতে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করার কথা স্বীকার করেছেন জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শেখ রেজাউল ইসলাম। তিনি বলেন, মোটরসাইকেলে ব্যবহারের জন্য তারা পেট্রল কিনে নিয়ে যাচ্ছিলেন।
জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মেহেদী হাসান বলেন, ‘পেট্রল বোমাসহ জেলা ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ মোল্লা ও ছাত্রলীগ কর্মী লিমন ও রানাকে পুলিশ আটক করেছে বলে শুনেছি। বিষয়টি দুঃখজনক।’ তারা দোষী হলে আমি তাদের শাস্তি দাবি করছি।
Click This Link
Click This Link
২| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৫৮
আমান৮২ বলেছেন: মাগুরা পুলিশ সুপার জিহাদুল কবীর ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে প্রথম আলোকে বলেন, তাঁদের কাছে মাম ব্রান্ডের পানির বোতলে ভরা পেট্রল এবং সঙ্গে দিয়াশলাই পাওয়া গেছে। এটিকে পেট্রল বোমা বলা ঠিক হবে না। পেট্রল বোমা কাচের বোতলে তৈরি করা হয়। এর সঙ্গে আগুন ধরানোর সলতে থাকে। তিনি বলেন, আটক নেতা-কর্মীদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
৩| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ দুপুর ১২:০২
মুহাম্মদ তৌিহদ বলেছেন: কোন টেনশন করবেন না। পুলিশ ভুল করলেও আমাদের সম্মানিত বিচারকগণ আছে না! তারা পুলিশের ভুলটি সুধরে দেবেন।
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ১১:৩০
বিক্ষত বলেছেন: জেলা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক মীর মেহেদী হাসান বলেন, ‘পেট্রল বোমাসহ জেলা ছাত্রলীগের ধর্ম বিষয়ক সম্পাদক সাজ্জাদ মোল্লা ও ছাত্রলীগ কর্মী লিমন ও রানাকে পুলিশ আটক করেছে বলে শুনেছি। বিষয়টি দুঃখজনক।’ তারা দোষী হলে আমি তাদের শাস্তি দাবি করছি।.......................... হাতে নাতে ধরা খাইয়াও কনফিউসন আসে ওনার।