নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বিশ্বাসী, কিন্তু মনের দরজা খুলে রাখাতে বিশ্বাস করি। জীবনে সবথেকে বড় অনুচিত কাজ হল মনের দরজা বন্ধ রাখা। আমি যা জানি সেটাই সত্য, বাকি সব মিথ্যা…এটাই অজ্ঞানতার জন্ম দেয়।

মুক্তমনা ব্লগার

“Ask yourself often, why do I have to think like other people think?”

মুক্তমনা ব্লগার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ব-দ্বীপ প্রকাশনীর স্টল বন্ধ, সম্পাদক আটক এবং ‘ইসলাম বিতর্ক’ বইটির ভূমিকা

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪০

২০১০ সালের নভেম্বরে ইসলাম ধর্ম বিষয়ক অনুবাদ সংকলন গ্রন্থ ‘ইসলাম বিতর্ক’ প্রকাশ করে ব-দ্বীপ প্রকাশনী। ষাটের দশকের ছাত্রনেতা এবং সমাজ বিশ্লেষক ও গবেষক শামসুজ্জোহা মানিক বইটির সম্পাদক। ২০১৫ সালে বাংলা একাডেমি কর্তৃক মুক্তচিন্তার বই প্রকাশনী ‘রোদেলা প্রকাশনী’ বন্ধ, আল-কায়েদার বাংলাদেশ শাখা আনসারুল্লাহ বাংলা টিম দ্বারা মেলা প্রাঙ্গণে মুক্তমনা লেখক ও মুক্তমনা সম্পাদক অভিজিৎ রায়কে হত্যা, বিজ্ঞান লেখক বন্যা আহমেদের উপর আক্রমণের মাধ্যমে বাংলাদেশীদের ‘প্রাণের মেলা, বইমেলা’র অস্তিত্ব শেষ হয়। এ বছর থেকে নিজের দ্রোহের রূপ হারিয়ে মৌলবাদ তোষণ কারী মেলার সূচনা হয়, যেই মেলাটিকে বাংলা একাডেমির মহাপরিচালক অধ্যাপক শামসুজ্জামান খান দেখতে চেয়েছেন ‘উস্কানিহীন মেলা’ হিসেবে। প্রাথমিক প্রস্তুতি হিসেবে মেলায় লেখক অভিজিৎ রায় এবং জাগৃতির প্রকাশক ফয়সাল আরেফীন দীপনকে স্মরণ তো দূরের কথা- তাদের জন্য কিছু করা হচ্ছে না এমন গর্বিত ঘোষণা দিয়ে বাংলা একাডেমির উদ্যোগে মৌলবাদ তোষণ কারী বইমেলার সূচনা হয়।

মেলার অর্ধেক না পেরোতেই, মৌলবাদী অপশক্তিরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব-দ্বীপ প্রকাশনীর ‘ইসলাম বিতর্ক’ বইটিতে ইসলামের নবীকে ব্যাঙ্গ করার অভিযোগ তোলে। বইয়ে সত্যিকার অর্থেই কি লেখা আছে সেটা না জেনেই অভিযোগের পর ‘ব-দ্বীপ’ প্রকাশনী বন্ধ, আগুন, প্রকাশককে হত্যা করার হুমকিতে মৌলবাদী শক্তি একত্রিত হয়ে ওঠে এবং সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কেমন করে এই ভয়ংকর কাজটি সাধন করা হবে সেটির জন্য বিভিন্ন ইভেন্ট, গ্রুপ খোলা শুরু হতে থাকে। আক্রমণের জন্য প্রকাশ করা হয় শামসুজ্জোহা মানিকের বাসার ঠিকানা, অফিস ঠিকানা, ফোন নম্বর। বইটি নিয়ে মৌলবাদীদের হুমকির সাথে সাথেই আমরা শামসুজ্জোহা মানিকের নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করি। বাংলা ব্লগ কমিউনিটি এলায়েন্সের মাধ্যমে শামসুজ্জোহা মানিককে যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে মুক্তমনার পক্ষ থেকে আমরা সরকারের নিরাপত্তা বাহিনীকে বিষয়টি অবহিত করার জন্য অনুরোধ করি। প্রায় এক বছর আগে অভিজিৎ রায়কে হত্যা করা হলেও, এখনও হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে ক্লু-লেস বাংলাদেশ পুলিশের কাছ থেকে শামসুজ্জোহা মানিক আদৌ নিরাপত্তা পাবেন কিনা এই সংশয় প্রকাশ করেন অনেক মুক্তমনা সদস্য।

জঙ্গিদের ব্যাপারে ক্লু লেস থাকলেও অভিযোগের একদিন পরেই শাহবাগ থানা পুলিশ কোনো ধরণের তদন্ত, ক্লু এর সন্ধান ছাড়াই বইমেলায় ব-দ্বীপের স্টল বন্ধ করে দেয়। রাত নয়টায় নিজ বাসা থেকে গ্রেফতার করা হয় প্রকাশক মানিককে, যিনি ছিলেন আইয়ুব বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের প্রথম সারির নেতা এবং বাঙ্গালীর স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার রাজনীতির অন্যতম প্রধান সংগঠক। এখন পর্যন্ত কেনো বাংলা একাডেমির মেলা প্রাঙ্গণে পুলিশ এসে কেনো ‘ব-দ্বীপ’ প্রকাশনীর স্টল বন্ধ করেছে সেটা সম্পর্কে কোনো বিবৃতি প্রকাশ করে নি বাংলা একাডেমি। এখনও পর্যন্ত মৌনতার মাধ্যমে তারা সম্মতি জানানোর অবস্থায় আছেন, আশা করছি কিছুদিনের মধ্যে তারা মৌনতা ভেঙ্গে পুলিশী একশনের সম্মতি জানাবেন

মুক্তমনার পক্ষ থেকে আমরা সরকারের কাছ অনুরোধ করছি, বিষবৃক্ষে আর পানি ঢালবেন না। যারা লেখক-প্রকাশকদের লেখালেখির জন্য মৃত্যু হুমকি দেয় এবং সত্যি হত্যা করে, তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনুন, লেখক-প্রকাশকদের নয়। আজ বইমেলার সত্যিকার পরিচয় দখল করে ফেলেছে মৌলবাদী শক্তি, আপনারা দেখেও না দেখার ভান করলে ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের পরিচয় ছিনতাই হতে আর বেশিদিন অপেক্ষা করতে হবে না।

‘ইসলাম বিতর্ক’ বইটি খুব দ্রুত মুক্তমনা পাঠকদের হাতে ই-বুক আকারে তুলে দেবার জন্য কাজ চলছে। আমরা নিশ্চিত অনেক পাঠকই এই বইটি পড়ার জন্য উন্মুখ হয়ে আছেন। এক নজরে বইটি সম্পর্কে কিছু তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

সম্পাদকের ভূমিকা

ইন্টারনেট ও ওয়েবসাইটের কল্যাণে বর্তমান পৃথিবীর ভাবজগতে যে বিপ্লব চলছে তার ঢেউ আছড়ে পড়ছে ইসলাম ধর্মের উপরেও। যে ধর্ম এতকাল চরমতম অসহিষ্ণুতা ও হিংস্রতা দিয়ে তার বিরুদ্ধে সকল সমালোচনার মুখ বন্ধ রাখতে অভ্যস্ত ছিলো তা এখন এই নূতন প্রযুক্তির প্রচার মাধ্যমের সামনে অসহায় হয়ে পড়েছে। বোমাবাজি, হামলা, সন্ত্রাস, হত্যা কোনটা দিয়ে ইন্টারনেটকে ঠেকানো সম্ভব নয়। সুতরাং সারা পৃথিবীতে যারা এতকাল ইসলামের বিষয়ে বিচার ও বিশ্লেষণমূলক চিন্তা করলেও প্রচারের সুযোগের অভাবে নিশ্চুপ থেকেছেন তারা এখন সরব হতে শুরু করেছেন। তাদের কলম বা কম্পিউটার থেকে এখন অঝোর ধারায় ঝরে পড়ছে ইসলামের উপর আলোচনা, সমালোচনা, পর্যালোচনা। বিদেশের বিভিন্ন ওয়েবসাইটে প্রকাশিত এ ধরণের কয়েকটি ইংরেজি নিবন্ধের অনুবাদ নিয়ে প্রকাশ করা হল ইসলাম বিতর্ক নামক সংকলন গ্রন্থটি। উল্লেখ করা যায় যে, এখানে মুদ্রিত সবগুলি অনূদিত লেখাই ওয়েব সাইট ‘বঙ্গরাষ্ট্রে’ (http://www.bangarashtra.org) প্রকাশিত হয়েছে।

শামসুজ্জোহা মানিক
ঢাকা, ১৫ নভেম্বর,

অবিলম্বে শামসুজ্জোহা মানিককে মুক্ত করে তাঁর এবং পরিবারের যথাযথ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে দাবী জানাচ্ছে মুক্তমনা। আমাদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৯

আমিই মিসির আলী বলেছেন: আপনার হৈলেই হয়

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: শুধু আমার নয় আমার আপনার সবার শুভো বুদ্ধি উদয় হওয়াটা এখন শুধু সময়ের দাবি।

২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:০২

ডার্ক ম্যান বলেছেন: ইসলাম বিতর্ক বইটির পিডিএফ লিঙ্ক কি পাওয়া যাবে

০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৩৮

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: ইসলাম বিতর্ক’ বইটি খুব দ্রুত মুক্তমনা পাঠকদের হাতে ই-বুক আকারে তুলে দেবার জন্য কাজ চলছে।

৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৮:৪০

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আমার দিক থেকে আমি বলতে পারি যে আমি বাকস্বাধীনতায় বিশ্বাসী, কথার উত্তর কথায় দেওয়ায় বিশ্বাসী। আপনারাও মনে হচ্ছে তেমনই বলতে চাচ্ছেন। তবে, দমনের শিকার হওয়ার পর। বাকস্বাধীনতার প্রশ্ন আগেও কিন্তু এসেছে, প্রচণ্ডভাবেই এসেছে। যেমন ধরুন, ডেভিড বার্গম্যান মামলা এবং তার বাকস্বাধীনতার প্রতি ৪৯ বিশিষ্ট ব্যক্তির সমর্থনে। আপনাদের ভূমিকাটি তখন ঠিক কী ছিল জানতে চাই। যে বিষবৃক্ষ তৈরী হয়েছে তাতে কি আপনারাই জল ঢালেন নি?

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:১৫

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: আমরা আমাদের জায়গা থেকে ঠিকই প্রতিবাদ করেছি কিন্তু আমদের বাক স্বাধীনতা কি আদৌ আছে নাকি সেটা এক সময়ের কাছে আজো প্রশ্নবিদ্ধ।

৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪২

মহা সমন্বয় বলেছেন: যারা লেখক-প্রকাশকদের লেখালেখির জন্য মৃত্যু হুমকি দেয় এবং সত্যি হত্যা করে, তাদের গ্রেফতার করে আইনের আওতায় আনুন।
এই কাজ সরকারের পক্ষে কোন দিনও সম্ভব না। সবাই শুধু সরকারকে দোষ দেয় কিন্তু কেউ কি নিজেকে সরকারে জয়গায় কল্পনা করে দেখেছে ? ওই কাজ করতে গেলে সরকার বিরাট জনরোষে পরবে এবং জনপ্রিয়তা হারাবে পৃথিবীর কোনদেশের কোন সরকারই ইচ্ছে করে এই রিস্ক নিবে না। এটাই হচ্ছে রাজনীতির অঘোষিত নিয়ম।

তাড়াহুরার কিছু নেই মানুষের জ্ঞান বুদ্ধির বিকাশের সাথে সাথে অন্ধত্বতা এমনিতেই দূর হয়ে যাবে।
পেশি শক্তি দিয়ে সত্যকে কোনদিন চাপা রাখা যায় না, তার স্পষ্ট প্রমাণ ব্লাগারদের মৃত্যু। তাদের মৃত্যুর পর সত্য চর্চার প্রতি মানুষ আরও বেশি আগ্রহী হচ্ছে বেশি বেশি প্রচারও হচ্ছে।

ব-দ্বীপ প্রকাশনীর স্টল বন্ধ, সম্পাদক আটক করার পর- ইসলামী বিতর্ক বইটির প্রতি মানুষের আগ্রহ আরও বাড়ছে এবং হাজার মানুষ তা পরবে আটক না হল হয়ত অনেকেই বইটির নামই জানত না।
আর এভাবেই সত্যের কাছে মিথ্যার পরাজয় ঘটে।
সত্যের জয় হবেই হবে-কলম চলবেই, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ অস্র হচ্ছে কলম কিসের চাপাতি, ফাপতি মুর্খরা চাপাতি দিয়ে বেশিদিন মিথ্যা ধরে রাখতে পারবে না।
খুব শিঘ্রই জোয়ার আসছে জ্ঞানের জোয়ার.. সেই জোয়ারে ভঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে মূর্খদের মিথ্যার দেয়াল। B-)

৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৪৬

বিজন রয় বলেছেন: কোন সমাধান নেই।

৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৫৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: গুড। বইটা পড়ার খুব আগ্রহ জন্মেছে

৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১০:১৮

নাস্তিকের দাঁত বলেছেন: জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু!
কি ব্যাপার এখানে কিন্তূ বাংলাদেশের আইনের বিরুদ্ধে কথা বলা হচ্ছে,,
তাছাড়া এ দেশ বঙ্গবন্ধুর কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দেশ, তিনি একজন ইসলাম পালনকারী মুছলিম, নামাজ রুজা, কোরআন তেলাওয়াত এবংকি তাহাজ্জুদের নামাজ পর্যন্ত তিনি আদায় করেন,, সারা পৃথিবীতে তিনি মুছলিম হিসেবে পরিচিত,,তিনি ইসলামকে ভালোবাসেন, ইসলাম সম্পর্কে কেউ কিছু বললে তাকে তো গ্রেফতার করবেই,, আমার মতে তাদের ফাসি হওয়া উচিৎ
আর এই দেশের সংবিধানে ধর্ম নিরপেক্ষতার কথা উল্লেখ আছে,, এই ধর্ম নিরপেক্ষতার মানে হলো,, বাংলাদেশে যে ধর্মেরই অনুসারী থাক, তাকে তার নিজের ধর্ম পালন করতে বাধা দেয়া হবেনা,, কিন্তূ যারা সেচ্ছাচারী বা মুক্ত চিন্তার দাস, বা যারা কোনো ধর্মই মানেনা, বরং আঘাৎ করে, এরা মারাত্মক অপরাধী,, আর যে দেশে এমন বুক স্টল, বন্ধ থাকে, বই নিষিদ্ধ থাকে, ও প্রকাশক গ্রেফতার হয়,, তার পক্ষে কোনো কিছু লিখলেও রাষ্ট্রীয় আইন বিরোধী,ও দেশাদ্রোহী হিসেবে বিবেচিত হবে,, তাই এই পুস্টের লেখক একজন দেশাদ্রোহী, এই হিসেবে তাকে গ্রেফতার করে রাষ্ট্রীয় আইন ভঙ্গের কারনে কঠিন দন্ডে দন্ডিত করা হোক,,
এই সব মিছি বিলাই মার্কা মুক্তমনাদের লেখা এই সব জনপ্রিয় ব্লগ থেকে মুছে ফেলা হোক,, তানাহলে গয়েন্দা কার্যক্রম দ্বারা এটি নিরিক্ষন হতে পারে এবং ব্লগ সাইট স্থগিত বা বন্ধ করে দিতে পারে,, তাই সন্মানিত ব্লগার কমিউনিটির কাছে আমার আবেদন, এই দেশাদ্রোহী লেখাটি মুছে ফেলা হোক,, জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু, সব শেষে এই ব্লগ সাইটের প্রতি রইলো আমার শ্রদ্ধা.... ;

১০ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৩:০৩

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন:
ব-দ্বীপ প্রকাশনীর স্টল বন্ধ, সম্পাদক আটক করার পর- ইসলামী বিতর্ক বইটির প্রতি মানুষের আগ্রহ আরও বাড়ছে এবং হাজার মানুষ তা পরবে আটক না হল হয়ত অনেকেই বইটির নামই জানত না।
আর এভাবেই সত্যের কাছে মিথ্যার পরাজয় ঘটে।
সত্যের জয় হবেই হবে-কলম চলবেই, পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ অস্র হচ্ছে কলম কিসের চাপাতি, ফাপতি মুর্খরা চাপাতি দিয়ে বেশিদিন মিথ্যা ধরে রাখতে পারবে না।
খুব শিঘ্রই জোয়ার আসছে জ্ঞানের জোয়ার.. সেই জোয়ারে ভঙ্গে চুরমার হয়ে যাবে মূর্খদের মিথ্যার দেয়াল। B-)

৮| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৭:৫৮

নাস্তিকের দাঁত বলেছেন: খুব শিঘ্রই আসছে মৃত্যুর বিস্বাদময় সময় যা মানুষের উপভোগ করা স্বাদ নিঃশেষ করে দিবে, সে দিন নাস্তিক আর অবিশ্বাসীরা বুঝতে পারবে, সে কি করে এসেছে সামান্য সময়ের দুনিয়াতে।। তবুওকি তুমি বুঝতে পারছোনা, যে স্রষ্টা একজন আছেন,
আসলে আপনার দেখা উচিৎ, আপনি অযথা সময় নষ্ট করে কস্ট করছেন কিনা?
আপনি নাস্তিকদের কথা, বা ইহুদী খৃষ্টানদের কথা শুনে শুনে, ধর্মকে বুঝার চেষ্টা না করে, ভুল বুঝে ভুল পথে যাচ্ছেন,, মাঝখান থেকে ধার্মিকদের কোনো ক্ষতি করতে পারছেননা; বরং উল্টা নিজের ক্ষতিই করে যাচ্ছেন,, তাই বলবো, আপনার উদ্দেশ্য ঠিক করতে হবে, ঠিক করার পর, আমাকে ধর্ম সম্পর্কে প্রশ্ন করতে পারেন, সব প্রশ্নের উত্তর দিতে আমি রাজি, তবে আপনার, বুঝে মেনে সঠিক পেলে মেনে নেওয়ার উদ্দেশ্য থাকতে হবে, ধন্যবাদ, আপনার সব প্রশ্ন করতে পারেন...

১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ৮:১১

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: যারা কথায় কথায় হত্যার হুমকি দেয় তাদের কাছে কিই বা শেখার আছে অন্তত আমার নেই ।

৯| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:২৯

নাস্তিকের দাঁত বলেছেন: এজন্যই তো লোকে বলে ভীতু কাপুষ, মিছিবিলাই, কেন?? নাস্তিকতার জন্য স্রষ্টার দেয়া বুদ্ধির যেমন তেমন ব্যবহার,, স্রষ্টার দেয়া কতো সময়ের নস্ট করছো আবা ঘাড়তেরামিও করছো,, এতই সত্য যখন নাস্তিকি আকিদা বা বিশ্বাস, তাহলে জিবনের এতো মায়া কেনো,ধার্মিকেরা তো ধর্মের জন্য জিবন দেয়,তারা প্রমান করে তাদের ধর্ম সত্ত্ব,, তাহলে তুমরা নাস্তিকরা জিবন দিতে ভয় পাও কেন??
হ্যা এবার কইছি আসল কথা,, আসলে নাস্তিকতার কোনো বস্তব ভেলু নেই বরং এটি একটি মূক্তমনা নামে চরম মুর্খতা মাত্র, তাই তো জিবন দেওয়ার প্রশ্ন আসার আগেই কম্বলের নিচে গিয়ে পলায়ে কাপতে থাকে আর এই হলো তুমার মতো নাস্তিকদের নাস্তিকতার চরম উন্নতি..... হা হা হা,, তাইলে.... হা হা হা... তো শেষ কথা হলো, তুমিও মানুষ আমিও মানুষ, তুমি সাদা হও কিবা কালো হও
কেটে দেখো রক্ত তুমার লাল,আমি সাদা হই বা কালো হই কেটে দেখি রক্ত আমারও লাল,, ইস্ কি মিল তুমার সাথে আমার তুমি আমার আত্মিয় আমাদের মানবতা এক আমরা কোনো না কোনো মায়ের উদরে জন্ম নিয়েছি,, সবাই ছোট ছিলাম এখন নাহয় বড় হয়েছি, কেউ মা বাবাকে সন্মান করি আবার কেউ করিনা, আসলে এই সত্য ঘটনা কে অস্বিকার করবে, যার জ্ঞান হইনি সে বলবে আমি মায়ের পেটে জন্ম নেইনি, আসলে এটাকি সত্য?? সবাই তার বাবা মা কে পায় আপন করে তাদের কুলেই সে মায়া মমতা শিখতে থাকে, এক সময় তার বাবা মায়ের প্রতী গভির ভালবাসা তার অজান্তেই সৃষ্টি হয় মনের গভীরে, যদি তার সামনে তার মা বাবাকে কেউ মেরে ফেলে এটা তার কাছে এমন যন্ত্রনাদায়ক, ও কষ্টের হবে যে সেই কষ্টে সে গভীর সুকে কাতরাবে, এবং যারা তার মায়াময়ী মা আর বাবাকে মেরে ফেললো, তারা কি ন্যায় করলো নাকি অন্যায় করলো তা ঐ ছেলেটির বুঝতে বাকি থাকেনা, ছেলেটিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় সে বলবে যারা আমার মমতাময়ী মা বাবাকে হত্যা করেছে তারা মারাত্মক অন্যায় করেছে,, ধরুন ঐ ছেলেটি আপনি ছিলেন,, তাহলে আপনি তো নাস্তিক, সে হিসেবে আপনার নাস্তিকধর্মে যেহেতু জিবনের কোনো অর্থ বা মূল্য নেই
পাপ পুণ্য বলে কোনো কিছু নেই ভালো মন্দ বলে কোনো কিছু নেই, ন্যায় অন্যায় বলে কোনো কিছু নেই, তাহলে এই মুহুর্তে আপনার হৃদয়ের গভিরে এমন প্রশ্ন উদিত হয়েছে কেনো যে তারা আপনার মা বাবাকে মেরে অন্যায় করেছে??
দেখুন আসলে ৯৯'/.৯৯.৯৯ পার্সেন্ট মানুষ নাস্তিক নয় যারা আছে তারা ধুকায় পড়ে আছে সঠিক জ্ঞান না থাকায়, জ্ঞানীদের সংস্পর্শে না থাকায়,, আশা করি এবার আপনার মা বাবার হত্যাকারীদের বিচারের দাবী জানাবেন আর বলবেন তাদের হত্যাকারীরা অন্যায় করেছে, পাপ করছে, আমাকে কাদিয়েছে, আমার বুক খালি করে দিয়েছে।। প্রিয় ব্লগার আপনি মানুষ, আপনার প্রতি আমার মায়া আছে আমরা এক মায়ের সন্তান,, শুধুই ভুল বুঝে সময়ে খারাপ মানুষের খারাপ যুক্তির কারনে সত্য মিথ্যার পর্থক্যের শক্তিটা পর্যন্ত হারিয়েছেন, আমার আাপনার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে, এবং বলবো ধর্মের যে জিনিষটা আপনি বুঝতে পারেননি সেটা আমার সাথে আলাপ করুন বুঝুন আমরা আপনার কল্যান কামনা করি, অকল্যান নয় ;; মুক্ত চিন্তা বেশ ভালো কথা কিন্তূ সেচ্ছাচারী হওয়া মানে মেন্টালের মতো যা খুশি তা বলা নয় মুক্ত চিন্তার মূল নিতী আছে

১০| ১০ ই মার্চ, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮

নাস্তিকের দাঁত বলেছেন: এজন্যই তো লোকে বলে ভীতু কাপুষ, মিছিবিলাই, কেন?? নাস্তিকতার জন্য স্রষ্টার দেয়া বুদ্ধির যেমন তেমন ব্যবহার,, স্রষ্টার দেয়া কতো সময়ের নস্ট করছো আবা ঘাড়তেরামিও করছো,, এতই সত্য যখন নাস্তিকি আকিদা বা বিশ্বাস, তাহলে জিবনের এতো মায়া কেনো,ধার্মিকেরা তো ধর্মের জন্য জিবন দেয়,তারা প্রমান করে তাদের ধর্ম সত্ত্ব,, তাহলে তুমরা নাস্তিকরা জিবন দিতে ভয় পাও কেন??
হ্যা এবার কইছি আসল কথা,, আসলে নাস্তিকতার কোনো বস্তব ভেলু নেই বরং এটি একটি মূক্তমনা নামে চরম মুর্খতা মাত্র, তাই তো জিবন দেওয়ার প্রশ্ন আসার আগেই কম্বলের নিচে গিয়ে পলায়ে কাপতে থাকে আর এই হলো তুমার মতো নাস্তিকদের নাস্তিকতার চরম উন্নতি..... হা হা হা,, তাইলে.... হা হা হা... তো শেষ কথা হলো, তুমিও মানুষ আমিও মানুষ, তুমি সাদা হও কিবা কালো হও
কেটে দেখো রক্ত তুমার লাল,আমি সাদা হই বা কালো হই কেটে দেখি রক্ত আমারও লাল,, ইস্ কি মিল তুমার সাথে আমার তুমি আমার আত্মিয় আমাদের মানবতা এক আমরা কোনো না কোনো মায়ের উদরে জন্ম নিয়েছি,, সবাই ছোট ছিলাম এখন নাহয় বড় হয়েছি, কেউ মা বাবাকে সন্মান করি আবার কেউ করিনা, আসলে এই সত্য ঘটনা কে অস্বিকার করবে, যার জ্ঞান হইনি সে বলবে আমি মায়ের পেটে জন্ম নেইনি, আসলে এটাকি সত্য?? সবাই তার বাবা মা কে পায় আপন করে তাদের কুলেই সে মায়া মমতা শিখতে থাকে, এক সময় তার বাবা মায়ের প্রতী গভির ভালবাসা তার অজান্তেই সৃষ্টি হয় মনের গভীরে, যদি তার সামনে তার মা বাবাকে কেউ মেরে ফেলে এটা তার কাছে এমন যন্ত্রনাদায়ক, ও কষ্টের হবে যে সেই কষ্টে সে গভীর সুকে কাতরাবে, এবং যারা তার মায়াময়ী মা আর বাবাকে মেরে ফেললো, তারা কি ন্যায় করলো নাকি অন্যায় করলো তা ঐ ছেলেটির বুঝতে বাকি থাকেনা, ছেলেটিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় সে বলবে যারা আমার মমতাময়ী মা বাবাকে হত্যা করেছে তারা মারাত্মক অন্যায় করেছে,, ধরুন ঐ ছেলেটি আপনি ছিলেন,, তাহলে আপনি তো নাস্তিক, সে হিসেবে আপনার নাস্তিকধর্মে যেহেতু জিবনের কোনো অর্থ বা মূল্য নেই
পাপ পুণ্য বলে কোনো কিছু নেই ভালো মন্দ বলে কোনো কিছু নেই, ন্যায় অন্যায় বলে কোনো কিছু নেই, তাহলে এই মুহুর্তে আপনার হৃদয়ের গভিরে এমন প্রশ্ন উদিত হয়েছে কেনো যে তারা আপনার মা বাবাকে মেরে অন্যায় করেছে??
দেখুন আসলে ৯৯'/.৯৯.৯৯ পার্সেন্ট মানুষ নাস্তিক নয় যারা আছে তারা ধুকায় পড়ে আছে সঠিক জ্ঞান না থাকায়, জ্ঞানীদের সংস্পর্শে না থাকায়,, আশা করি এবার আপনার মা বাবার হত্যাকারীদের বিচারের দাবী জানাবেন আর বলবেন তাদের হত্যাকারীরা অন্যায় করেছে, পাপ করছে, আমাকে কাদিয়েছে, আমার বুক খালি করে দিয়েছে।। প্রিয় ব্লগার আপনি মানুষ, আপনার প্রতি আমার মায়া আছে আমরা এক মায়ের সন্তান,, শুধুই ভুল বুঝে সময়ে খারাপ মানুষের খারাপ যুক্তির কারনে সত্য মিথ্যার পর্থক্যের শক্তিটা পর্যন্ত হারিয়েছেন, আমার আাপনার প্রতি শ্রদ্ধা থাকবে, এবং বলবো ধর্মের যে জিনিষটা আপনি বুঝতে পারেননি সেটা আমার সাথে আলাপ করুন বুঝুন আমরা আপনার কল্যান কামনা করি, অকল্যান নয় ;; মুক্ত চিন্তা বেশ ভালো কথা কিন্তূ সেচ্ছাচারী হওয়া মানে মেন্টালের মতো যা খুশি তা বলা নয় মুক্ত চিন্তার মূল নিতী আছে

১১| ১১ ই মার্চ, ২০১৬ বিকাল ৩:১৩

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: 'নাস্তিকের দাঁত'-কে বলছি। লিখেছেন "ইসলাম সম্পর্কে কেউ কিছু বললে তাকে তো গ্রেফতার করবেই,, আমার মতে তাদের ফাসি হওয়া উচিৎ"? কোনো সভ্য মানুষ কীভাবে উচ্চারণ করতে পারে? মানুষ শুধু আপনাদের কাছে জানতে চাওয়ার জন্য প্রশ্ন করে যাবে, আর বিরুদ্ধে কিছু বললে ফাসি, চাপাতি! বাঃ বাঃ, এই সভ্যতা, এই মানবতা শেখায় আপনার ধর্ম?
আপনি নিশ্চিত থাকেন আপনার কাছ থেকে কোনো মানুষের শেখার মতো কিসুসু নেই। মানুষের জন্য যুদ্ধ ছাড়া আপনি কোনো পথ খোলা রাখেন নি।

১১ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: একজন হিংস্র মানুষের সাথে কথা না বলে চুপ থাকাটায়কে আমি শ্রেয় মনে করি কারণ সে তার বিবেক বুদ্ধি সবার কাছে উর্ধে কথা বলে যা খুবই দুঃখজনক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.