নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি বিশ্বাসী, কিন্তু মনের দরজা খুলে রাখাতে বিশ্বাস করি। জীবনে সবথেকে বড় অনুচিত কাজ হল মনের দরজা বন্ধ রাখা। আমি যা জানি সেটাই সত্য, বাকি সব মিথ্যা…এটাই অজ্ঞানতার জন্ম দেয়।

মুক্তমনা ব্লগার

“Ask yourself often, why do I have to think like other people think?”

মুক্তমনা ব্লগার › বিস্তারিত পোস্টঃ

ভয়ঙ্কর মৌনতা

২৮ শে মে, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৪

বিচার চান না বন্যা। অভিজিৎ হত্যার। বিচার চান না অধ্যাপক আবুল কাসেম ফজলুল হক, তাঁর ছেলে দীপনের হত্যার। এই সরকারের কাছে বিচার চেয়ে কোন লাভ নেই। তাঁরা জানেন। সরকার এবং সরকারের দায়িত্বপূর্ণ কর্তাব্যাক্তিরা এটা স্পষ্টতই বুঝিয়ে দিয়েছেন এইসব হত্যাকান্ড নিয়ে তাদের কোন মাথাব্যাথা নেই। শুধু তাই নয়, এই সব হত্যার বিচার করলে, হত্যাকারীদের ধরে বিচারের আওতায় আনলে তাদের সমূহ রাজনৈতিক ক্ষতির সম্ভাবনা। সরকার প্রধানের ‘সুযোগ্য’ পুত্র এবং উপদেষ্টা বিদেশী মিডিয়ার মাধ্যমে আমাদের জানিয়েছেন, তাঁর মায়ের পক্ষে টেলিফোনে গোপনে সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছুই করার নেই। আর সমবেদনাটা গোপনেই জানাতে হচ্ছে, তা নইলে হত্যার মদদদাতারা নাখোশ হতে পারে। এর বেশি কিছু করলে তারাও নাস্তিক অপবাদের শিকার হবেন।

বিচার চাই না এই সরকারের কাছে। এই সরকারের কাছে বিচার চেয়ে আসলেই কোন লাভ নেই। আমরা না বুঝলেও বুঝেছেন বন্যা। বুঝেছেন দীপনের বাবা।

দীপনের বাবা বিচার না চাওয়ায় রাগ করেছেন সরকারের এক পাতিমন্ত্রী। অভব্য ভাষায় কটু কথা বলেছেন তাঁকে উদ্দেশ্য করে। শোকাতুর একজন পিতার মানসিক অবস্থা বিবেচনা করে কথা বলা উচিত – এই সাধারণ কান্ডজ্ঞানটুকুও এই ক্ষমতান্ধ অমানুষেরা হারিয়ে বসেছেন।

সরকারের তদন্ত কর্মকর্তারা অভিজিতের স্ত্রী বন্যার সাথে কথা বলারও প্রয়োজন বোধ করে নি। পরিকল্পিতভাবে কিছু গুজব ছড়িয়ে, দায়সারা গোছের কিছু কর্মকান্ডের মাধ্যমে দু’চার জনকে ধরে পত্রিকায় ছবি ছাপিয়ে ‘মধুরেণ সমাপয়েৎ’ করা হয়েছে।

এই বছরেই অভিজিৎ হত্যার পরে হত্যা করা হলো একে একে ওয়াশিকুর বাবু, অনন্ত বিজয়, নিলয় নীলকে। এদের হত্যার বিচার হয় নি বলে মৌলবাদী সন্ত্রাসীদের সাহস বেড়েছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতির শিকড় আরো পাকাপোক্ত হয়েছে। হত্যাকারীরা উৎসাহ পেয়েছে। আরো খুনের পরিকল্পনা করেছে। বছর শেষ হয় নি। আরো দুইমাস বাকী। তারা গতকাল দুটি প্রকাশনা সংস্থার কার্যালয়ে গিয়ে অভিজিতের বইয়ের প্রকাশকদের কুপিয়েছে। খুন হয়েছেন জাগৃতির ফয়সাল আরেফিন দীপন। আহত হয়েছেন শুদ্ধস্বরের আহমেদুর রশীদ টুটূল, তাঁর সাথে মুক্তমনা লেখক রণদীপম বসু আর তারেক রহিম।

এই খুনীদের থামানোর কোন ব্যবস্থা সরকার নিচ্ছে না। নেবে – এমন কোন লক্ষণও দেখা যাচ্ছে না। তাই বেদনা ভারাক্রান্ত মন নিয়ে বলতে হচ্ছে, হয়তো আরো হত্যার খবর আমাদের শুনতে হবে।

হয়তো হবে না। যদি আমরা আইনের শাসনের দাবীতে সোচ্চার হই, আন্দোলনে নামি। এখনও কি সময় আসে নি? আর কতো লেখক মরলে সময় হবে? আর কতো প্রকাশক খুন হলে সময় হবে? আওয়ামি গুন্ডাদের লাথিতে আর কতো অন্তসত্তা নারীর গর্ভপাত হলে সময় হবে? ওসমানদের হাতে আর কতো ত্বকী হত্যা হলে সময় হবে?

আর সময় নেই। এখনই রুখে দাঁড়ানোর সময়। এই সরকারকে আর ছাড় দেয়া যায় না। এই সরকা্রের মুখে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার কথা ভন্ডামি। মুক্তিযুদ্ধের চেতনার মূলে ছিল ধর্মনিরপেক্ষ, গণতান্ত্রিক, সমাজতান্ত্রিক জাতি হিসেবে বাঙালীর প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আকাঙ্খা।

এই সরকারের কর্মকান্ডে রয়েছে ধর্মীয় মৌলবাদের প্রতি দূর্বলতা, নতজানু অবস্থান। এই সরকারের কর্মকান্ডে রয়েছে পদে পদে গণতান্ত্রিক অধিকারের পদদলন। এই সরকার ন্যায়ভিত্তিক সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র গঠনের প্রকাশ্যে বিরোধী। এই সরকারের কাছে জাতীয়তাবাদ ফ্যাসিবাদেরই নামান্তর।

অথচ এরাই মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সব আদর্শ জলাঞ্জলি দিয়ে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার ‘সোল প্রোপ্রাইটার’ সেজে বসেছে। লোক-দেখানো যুদ্ধাপরাধীদের বিচার করছে কিছু মানুষের মুখ বন্ধ করার জন্য। কিন্তু আর কতো?

যে কাজ বেয়াল্লিশ বছর আগে করার কথা ছিল, সে কাজ এখন করছে আর তার অজুহাতে দাবী করছে তাদের যেন সহস্র অপরাধ মাফ করা হয়। তাদের যেন একটু ছাড় দেয়া হয়। তাদের একটু-আধটু দুষ্টামি-ছ্যাবলামি যেন ক্ষমা-সুন্দর দৃষ্টিতে দেখা হয়। তা নইলে আবার বিএনপি-জামাত ক্ষমতায় আসতে পারে।

কিন্তু আর কতো?

আর আমরাও, আমাদের বুদ্ধিজীবিরা এই অজুহাতে এই সরকারের সমস্ত অক্ষমতা, অযোগ্যতা, অকর্মণ্যতা, আর ঔদ্ধত্য মেনে নিচ্ছি বিনা প্রতিবাদে। কিন্তু আর কতো? তলে তলে এই সরকার ও সরকারী দলের কাজকর্মও যে বিএনপি-জামাতের মতো হয়ে উঠেছে, আমরা সেদিকে দৃষ্টি দিচ্ছি না। দূর্নীতিতে আর দুঃশাসনে শুধু নয়, হিন্দুদের ওপরে লাগাতার অত্যাচারে, সাম্প্রদায়িকতার পৃষ্টপোষকতায় ক্ষমতাসীনেরা বিএনপি-জামাতকেও ছাড়িয়ে গেছে। আওয়ামি লিগ রূপান্তরিত হয়ে গেছে আমাতি লিগে। অথচ আমরা উটপাখীর মতো মাথা গুঁজে বসে আছি।

কিন্তু আর কতো?

একাত্তরের রাজাকার-আলবদরদের বিচার করা হচ্ছে, ভালো কথা। কিন্তু ২০১৫-তে যে নতুন করে রাজাকারত্ব আর আলবদরত্বের জন্ম হয়েছে সরকারেরই প্রশ্রয়ে, সে নিয়ে মনে হয় না আমরা খুব একটা উদ্বিগ্ন । একাত্তরে যেমন আমাদের শ্রেষ্ট সন্তানদের খুন করা হয়েছিল রাতের আঁধারে, সেভাবেই হত্যা করা হচ্ছে আমাদের মেধাবী মুক্তমনা লেখক, মুক্তচিন্তক প্রকাশকদের, দিনের আলোতেই। আমরা নির্বিকার। ভয়ঙ্কর আমাদের এই মৌনতা। একাত্তরে আমরা জেগে উঠেছিলাম, কিছুটা দেরীতে হলেও। অনেক মূল্য দিতে হয়েছে আমাদের সময়মতো জেগে না ওঠার জন্য। এখনো দিতে হচ্ছে।

কিন্তু আর কতো?

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:০৭

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আমাদের প্রগতিশীল, বরেণ্য, অসাম্প্রদায়িক বুদ্ধিজীবীগণ - নাম ধরেই বলি যেমন জাফর ইকবাল, আনিসুজ্জামান, সুলতানা কামাল, ইত্যাদি - এঁরা তো বলছেন জাতি বিচারহীনতার সংস্কৃতি থেকে মুক্ত হচ্ছে। সেখানে দীপনের বাবা বা অভিজিতের বিধবা স্ত্রী যদি বলেন বিচার চান না, জাতির বরেণ্য বুদ্ধিজীবীগণকে, তাহলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনার সরকারকে এবং সমগ্র স্বাধীনতার পক্ষশক্তিকে অবমাননা করা হয় না কি?

ভাবেন সমগ্র বিচারব্যবস্থাটাকে খুন করার পেছনে আপনারও ভূমিকা ছিল কিনা?

২৮ শে মে, ২০১৬ রাত ১০:৪৩

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: আমাকে যখন প্রশ্নবিদ্ধ করলেন আমি আসলে নির্বাক।
আমরা তো বিচার চেয়েছিলাম।

২| ২৯ শে মে, ২০১৬ সকাল ৮:৫৬

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: আপনাকে বা আপনাদেরকে প্রশ্নবিদ্ধ করলাম এই ধারণা থেকে যে, আপনারা বিচার চেয়েছিলেন কিন্তু ভেবে দেখেন নি কার কাছে বিচার চাওয়া যায় এবং কীভাবে বিচার করা যায়। প্রথমত, যে দলটি আপাদমস্তক প্রতারক, দুর্নীতিবাজ, শুরু থেকেই বিচার ব্যবস্থাটিকে আপন ক্ষমতা চিরস্থায়ীকরণের জন্য ব্যবহার করছে তারা আদৌ ন্যায় বিচার করতে পারে কিনা সেই প্রশ্নটি সম্পূর্ণ উপেক্ষা করেছেন। দ্বিতীয়ত, শুরু থেকেই বিচারের নিরপেক্ষতা এবং আন্তর্জাতিক মানের ওপর আপনারা (বিশেষভাবে মুক্তমনাদেরকেই বোঝাচ্ছি, আওয়ামী লীগারদের কথা বাদ) কোনো গুরুত্ব দেন নি; বরং আপনারা যেভাবে রায় চান সেভাবেই সেটি বের করে আনার জন্য শাহবাগে জড়ো হয়েছিলেন। এবং সেভাবেই রায় বের করে এনেছেন। আরও স্মরণ করবেন, যখন এই আদালতের ঘাড়েই বন্দুক রেখে তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা উৎখাত করা হয় তখনও 'মুক্তমনাদের' কোনো সাবলীল প্রতিবাদ দেখিনি। তেমনি ডেভিড বার্গম্যানকে যখন তথাকথিত বিচারের কাঠগড়ায় তুলে অপদস্থ করা হয় তখনও না। ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরীর মতো একজন বিরল মুক্তিযুদ্ধাকে একা ফেলে সব মুক্তমনাগণ আদালতে মোচলেকা দিয়ে কুর্নিশ করে চলে এসেছেন। এভাবেই কি আপনারা 'যে কূপের জল পান করবেন, সেই কূপেই বিষ ঢালেন নি?'

ভুল ধারণা থাকলে শুধরে দেবেন।

কথা প্রসঙ্গে: আমি গতকাল সাঈদীর ওপরের অবিচারের তথ্য সম্বলিত একটি পোস্ট দিয়েছিলাম। দেবার সাথে সাথেই, এক মিনিটের মধ্যেই কুৎসিত মন্তব্য এবং ছবি দিয়ে পোস্টটি ভরে ফেলা হতে থাকে, আমি মুছে শেষ করতে পারছিলাম না। আর ঘন্টা দেড়েকের মধ্যে কর্তৃপক্ষ আমার পোস্টটি অপসারণ করে ফেলেন। 'মুক্তমনা' শব্দটি আমার কাছেও আকর্ষণীয়। কিন্তু আমি কোথাও খুঁজে পাচ্ছি না।

২৯ শে মে, ২০১৬ রাত ৮:০৮

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: বার্গম্যান তার নিজস্ব ব্লগে (বাংলাদেশ ওয়ারক্রাইমস ডট ব্লগস্পট ডট কম) তিনটি লেখায় মুক্তিযুদ্ধকালে শহীদদের সংখ্যা নিয়ে প্রশ্ন তোলেন এবং ট্রাইব্যুনালের বিচারপ্রক্রিয়া নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য করেছিলেন। লেখাগুলো হলো: ‘আযাদ জাজমেন্ট এনালাইসিস ১: ইন অ্যাবসেন্সিয়া ট্রায়ালস অ্যান্ড ডিফেন্স ইনএডেকোয়েসি’, ‘আযাদ জাজমেন্ট এনালাইসিস ২: ট্রাইব্যুনাল অ্যাসাম্পশন’ এবং ‘সাঈদী ইনডাইক্টমেন্ট: ১৯৭১ ডেথস’।
আমরা যার জন্য লড়াই করছিলাম তার বিপরীতের একজন মানুষের জন্য কেন ষ্ট্যান্ড নেব আপনিই বলুন।

তত্ত্বাবধায়ক ইস্যুটি রাজনৈতিক ইস্যু যারা রাজনীতিতে একটিভ অ্যাই মিন বিরোধী দল তাদের দ্বারা বিষয়টি হ্যান্ডেল করাটাই খুব স্বাভাবিক ছিল নয় কি।
মুক্তমনা শব্দটি খুঁজে পাচ্ছেন না কারণ মুক্তমনাদের দাবিয়ে রাখা হয়েছে কিছু লিখলেই বা বললেই তাদের উপর প্রেসার ক্রিয়েট করা হচ্ছে আর এতগুলো মানুষের বিপক্ষে গুটি কয়েক মানুষের সংগ্রাম কতটুকুই বা টিকবে।

৩| ৩১ শে মে, ২০১৬ সকাল ১১:৫৯

সোজোন বাদিয়া বলেছেন: "আমরা যার জন্য লড়াই করছিলাম তার বিপরীতের একজন মানুষের জন্য কেন ষ্ট্যান্ড নেব আপনিই বলুন।" - স্ট্যান্ডটা এখানে কোনো মানুষের জন্য, এমনকি তার বিশেষ কোনো মতামতের জন্যও নয়। স্ট্যান্ডের প্রয়োজন ছিল মানুষের মতামত প্রকাশের অধিকারের জন্য। আপনারা "যার জন্য লড়াই" করছেন সেটাকি বিরোধী মতামতের প্রকাশ বন্ধ করে, এবং মত ধারনকারীকে অবমাননা করে, বা আরও ভয়ানক - আইন বানিয়ে কাঠগড়ায় তুলে শাস্তি দিয়ে প্রতিষ্ঠিত করতে চান? আপনার কথায় কিন্তু সেটারই প্রতি সমর্থন অত্যন্ত কাঁচা ভাবে ফুটে উঠল।

মুক্তমনাদের বিখ্যাত প্রবক্তা ভলতেয়ারের সেই কথাটা - "আপনার মতামত আমি সমর্থন না করতে পারি। কিন্তু, আপনার মত প্রকাশের স্বাধীনতার জন্য আমি আমৃত্যু লড়াই করব।" - আপনারা একটুও অনুধাবন করতে পারলেন না? ভুক্তভোগী হয়েও পারলেন না!

আজ আমার জাতির জন্য সবচেয়ে বড় দুঃখটা এখানে। যারা শিক্ষিত, যারা নিজেদেরকে আলোকপ্রাপ্ত বলে দাবি করে, তারাই বিরোধীপক্ষকে যেকোনো প্রকারে দমন করাকে ন্যায়সঙ্গত মনে করছে। তারা একটুও চিন্তা করছে না অন্যকোনো পক্ষ যদি তাদের ওপর এমন কাজ করে তাহলে তাদের অনুভূতিটা কেমন হবে।

আরও মজার ব্যাপার শুনুন। মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে আমি গত মার্চ-এপ্রিলে দুটো পোস্ট করেছিলাম, যার একটিতে ভলতেয়ারের উপরোক্ত উদ্ধৃতিটা ছিল, আরও অনেক তথ্য-যুক্তি ছিল। পোস্টগুলোতে, বুঝতেই পারছেন, অনেক মন্তব্য-প্রতিমন্তব্য ছিল। এতোদিন পোস্ট দুটো ছিল। এখন আমি লিংক দিতে গিয়ে দেখছি পোস্ট দুটির একটিও নেই। কর্তৃপক্ষ অপসারণ করেছেন। অর্থাৎ বিরোধী মতকে তো সহ্য করা হবেই না, এমনকি মতামত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে বক্তব্যকেও সহ্য করা হবে না। অথচ এই পাটাতনটা আমাদের বাংলাভাষাভাষীদের বৃহত্তম পাটাতন। দ্বিতীয় পোস্টটির শেষে আমার একটি মন্তব্য ছিল, আমরা প্রযুক্তিতে পাশ্চাত্যের চেয়ে একশো বছর পিছিয়ে আছি, কিন্তু সংস্কৃতিতে দুইশো বা তিনশো বছর পিছিয়ে আছি। কেন বলেছি বুঝতে পারছেন নিশ্চয়ই।

মুক্তমন? সে অনেক অনেক দূর।

ভাল থাকুন।

০১ লা জুন, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

মুক্তমনা ব্লগার বলেছেন: আমি অন্তত আগা গোড়া সরকার এবং বিরোধী দলের সমালোচনা করে গেছি আর মতামত প্রকাশের অধিকার সবার আছে তাই রক্ষাটাও সবাই মিলে করতে হবে।আমাদের সবসময় বিতর্কিত করা হ্য়েছে কারন আমরা সাধারন মানুষের কথা বলেছিলাম।
আর আপনার কথায় যুক্তি আছে আমি এবং আমরা কেউই দোষ ত্রুটির উর্ধ্বে নই ভুল আমাদেরও আছে।
ক্ষমা করবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.