নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আলো অন্ধকারের মধ্যে পার্থক্য নিরুপন করাটা কি কঠিন ? হয়তো........নয়তো.......! দেখা যাক.........

অসমাপ্ত কাব্য 21

মানুষ তাঁর নিজের প্রয়োজনেই বদলায়

অসমাপ্ত কাব্য 21 › বিস্তারিত পোস্টঃ

সব পয়গম্বরদের \'দ্বীন\' এক ও অভিন্ন ছিল !

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:০৬

অর্থাৎ "নিঃসন্দেহে আল্লাহর নিকট গ্রহণযোগ্য দ্বীন একমাত্র ইসলাম !............." (সুরাঃ আল- ইমরান, আয়াত-19)

'দ্বীন ও ইসলাম' শব্দের ব্যাখ্যা ঃ আরবী ভাষায় 'দ্বীন' শব্দের একাধিক অর্থ রয়েছে ! তন্মধ্যে এক অর্থ রীতি ও পদ্ধতি ! কোরআনের পরিভাষায় 'দ্বীন' সেসব মূলনীতি ও বিবিধ-বিধানকে বলা হয় যা হযরত আদম (আঃ) থেকে শুরু করে শেষ নবী হজরত মুহাম্মদ (সাঃ) পর্যন্ত সব পয়গম্বরদের মধ্যে সম্ভাবেই বিদ্যমান রয়েছে ! 'শরীয়ত' অথবা 'মিনহাজ' শব্দটি পরবর্তী পরিভাষা ! 'মাযহাব' শব্দটি 'দ্বীনের' বিভিন্ন শাখার বিধি-বিধান অর্থে ব্যবহৃত হয়, যা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন উম্মতের মধ্যে বিভিন্ন রূপ পরিগ্রহ করেছে ! কোরআনের অন্যত্র বলা হয়েছে-
অর্থাৎ "আল্লাহ তায়ালা তোমাদের জন্য সে দ্বীনই প্রবর্তন করেছেন, যার নির্দেশ ইতিপূর্বে নূহ ও অন্যান্য পয়গম্বরকে দেওয়া হয়েছিল !"
এতে বোঝা যায় সব পয়গম্বরদের 'দ্বীন' এক ও অভিন্ন ছিল !
আমরা সকলেই জানি 'ইসলাম' শব্দের অর্থ শান্তি এবং মুসলমান বা মুসলিম শব্দের অর্থ আত্মসমর্পণকারী ! অথচ কোরয়ানপাকের এই আয়াতে দেখা যায়- ("ফা ইন হাজ্যুকা ফাকুল আসলামতু ওয়াজহিয়া লিল্লাহি ওয়া মানিত্তাবায়ানি, ওয়াকুলিল্লাযীনা উতুল কিতাবা ওয়াল উম্মিইনাআ আসলামতুম, ফা ইন আসলামু ফা কাদিহ তাদাওয়া ইন্ তাওয়াল্লাও ফাইন্নামা আলাইকাল বালাগুল অল্লাহু বাছিরুম বিল ইবাদী") অর্থ হচ্ছে- 'তাঁরা যদি তোমার সাথে বিতর্কে অবতীর্ণ হয় তবে বলে দাও "আমি এবং আমার অনুসারীগণ আল্লাহর প্রতি আত্মসমর্পণ করেছি" ! আর আহলে কিতাবদের এবং নিরক্ষরদের বলে দাও তোমরা কি আত্মসমর্পণ করেছো ? তখন তারা যদি আত্মসমর্পণ করে, তবে সরলপথ প্রাপ্ত হলো, আর যদি মুখ ঘুরিয়ে নেয়, তাহলে তোমার দায়িত্ব হলো শুধু পৌঁছে দেয়া ! আর আল্লাহর দৃষ্টিতে রয়েছে সকল বান্দা' ! (সুরাঃ আল-ইমরান, আয়াত-20)

তাই, 'ইসলাম' শব্দের প্রকৃত অর্থ আল্লাহর নিকট আত্মসমর্পণ করা এবং তাঁর অনুগত হওয়া ! এ অর্থের দিক দিয়ে প্রত্যেক পয়গম্বরদের আমলে যারা তাঁর প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করেছে এবং তাঁদের আনীত বিধি-বিধানের আনুগত্য করেছে, তারা সবাই মুসলমান ও মুসলিম নামে অবিহিত হওয়ার যোগ্য ছিল এবং তাদের ধর্মও ছিল ইসলাম !
এ অর্থের দিকে লক্ষ্য করেই হযরত নূহ (আঃ) বলেন- "ওয়া উমেরুতু আন আকাওনা মিনাল মুসলিমিনা" অর্থাৎ 'আমি 'মুসলিম' হওয়ার জন্যে আদিষ্ট হয়েছি' - (সুরাঃ ইউনুছ) ! এ কারণেই হযরত ইবরাহীম (আঃ) নিজেকে ও নিজ উম্মতকে 'উম্মতে মুসলিমা' বলেছিলেন: "রব্বানা ওয়ায আল্না মুসলিমাইনি লাকা ওয়ামিন যুররিইয়াতিনা উম্মাতাম মুসলীমাতাল্লাকা" ! হযরত ঈসা (আঃ) এর সহচরগণ এ অর্থের প্রতি লক্ষ্য রেখেই সাক্ষ্য দিয়ে বলেছিলো : "ওয়াশহাদ'বিয়াননা মুসলিমুনা" অর্থাৎ 'সাক্ষী থাকুন যে, আমরা মুসলিম" !

মোটকথা এই যে, প্রত্যেক পয়গম্বরের আমলে তাঁর আনীত 'দ্বীন'ই ছিল দ্বীন'এ ইসলাম এবং আল্লাহর কাছে গ্রহণযোগ্য ! পরে এগুলো একের পর এক রোহিত হয়েছে এবং পরিশেষে দ্বীন'এ মুহাম্মদীই 'ইসলাম' নামে অভিহিত হয়েছে- যা কিয়ামত পর্যন্ত কায়েম বা প্রতিষ্ঠিত থাকবে ! যেহেতু পূর্ববর্তী আয়াতগুলোর দ্বারা এটাও প্রমাণিত হয়েছে যে, আল কোরআনই সর্বশেষ ঐশী গ্রন্থ এবং পূর্ববর্তী সকল ঐশী গ্রন্থের সারমর্ম সমেত বিস্তৃত গ্রন্থ !
দ্বীন ইসলামই মুক্তির বাহন : আজকাল ইসলামের উদারতার নামে কুফর ও ইসলামকে এক করে বলা হয় সৎকর্ম সম্পাদন করলে ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী হলে যে কোনো ধর্মাবলম্বীই মুক্তি পাবে- সে ইহুদী, খ্রিস্টান, মূর্তিপূজারী যা-ই হোক ! প্রকৃত প্রস্তাবে এটা ইসলামকে বিধ্বস্তকারী মতবাদ ! কারন, এর সারমর্ম দাঁড়ায় এই যে, ইসলামের বাস্তব কোনো ভিত্তি নেই! এটা একটা কাল্পনিক বিষয়, যা কুফরের পোশাকেও সুন্দর মানায় ! কোরআনের অসংখ্য আয়াতে পরিষ্কার বলা হয়েছে যে, আলো এবং অন্ধকার যেমন এক হতে পারেনা, তদ্রুপ অবাধ্যতা এবং আনুগত্য উভয়টি আল্লাহর কাছে পছন্দনীয় নয় ! যে ব্যক্তি ইসলামের কোনো একটি মূলনীতি অস্বীকার করে, সে নিঃসন্দেহে আল্লাহ ও তাঁর পয়গম্বরদের বিদ্রোহী শত্রু, প্রচলিত অর্থে সৎকর্ম বা নেক কর্ম ও প্রথাগত চরিত্রে সে যতই সুন্দর হোক না কেন, তাতে কিছু যায় আসে না ! কোরআনে এমন লোকদের সম্পর্কে বলা হয়েছে- ('ফালা নুকিমু লাহুম ইয়াউমাল কিয়ামাতি ওয়াজনান';) অর্থাৎ কিয়ামতের দিন আমি তাদের কোনো আমল ওজন করবো না !

মন্তব্য ১৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১৫) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৪

আল হাবসি বলেছেন: দ্বীন ইসলামই মুক্তির বাহন!!!!!!!--সৎকর্ম সম্পাদন করলে ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী হলে যে কোনো ধর্মাবলম্বীই মুক্তি পাবে- সে ইহুদী, খ্রিস্টান, মূর্তিপূজারী যা-ই হোক ----
মানে কি ??-আমি আর তুমি,বাকি সব হারামি ??ওন্নের.মতামত কে মিনিমাম স্মমান টুকু না দেখিয়ে এবং তার থেকে নিজেকে শুধু দুরেই না ,বিশাক্ত ঘ্রনার বিষ মনের মধ্যে রাখার ম্ নমানসিকতা সম্পন্য আপনার মত এই জগন্য নরকের কীট রা -আর জীবনের কী কী স্যাবব্জেক্ট কে ইসলামী খাতনা করবেন ? উস্তাদ! - কথীত এই মুসরিক রা "পথভ্রষ্টতায়ই"!! ডুবে আছে বলে ঘুরে ফিরে বেচে আছি--তাই না হলে তাদের মতামত যদি আমদের উপর জোর করে চাপাত অথবা আপনার মত নীচ উগ্র হিংসা মনের মধ্যে পোশন করে ,গোটা সমাজে তা ছড়িয়ে দেওয়ার চেস্টা করত,তা হলে গোটা দুনিয়ার কি অবস্থা হত??
অতএব এণ্ড অফ দ্যা ডে--এক বার অন্তত সালাম ঠুকেন তাদের এবং তাদের উন্নত মানসিকতা কে-
- গোটা সমাজে আজ ইসলাম ফোবিয়া----মুসলমানদের অস্তিত্য বিলপ্তি সমা্সন্ন্য--শুধু ঘেন্না আর অবিসাশ--শান্তি কে আজ অশান্তিতে পরিনত করেছেন এই আপনার মত গুটিকয়েক নিবোধ।পাথর য়ুগের চিন্তা থেকে জাতি কে বের না করার- এই প্রয়াস- আর কতদিন ?? লজ্জা করেনা নিজেকে ,নাকি মাথা থেকে ঘীলু নামক বস্তূ টী শূকিয়ে গেছে----

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: আপনি নেশাগ্রস্থ ! নেশার ঘোর কাটুক, মাথা ঠান্ডা করুন; এরপর না হয় কথা হবে, ঠিক আছে ?? :)
আর হ্যা ! পরবর্তী কথার সময় বানান শুদ্ধের দিকে খেয়াল রাখবেন ! ওকে ? :)

২| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

এ আর ১৫ বলেছেন: আজকাল ইসলামের উদারতার নামে কুফর ও ইসলামকে এক করে বলা হয় সৎকর্ম সম্পাদন করলে ও উত্তম চরিত্রের অধিকারী হলে যে কোনো ধর্মাবলম্বীই মুক্তি পাবে- সে ইহুদী, খ্রিস্টান, মূর্তিপূজারী যা-ই হোক ! প্রকৃত প্রস্তাবে এটা ইসলামকে বিধ্বস্তকারী মতবাদ !
তাই নাকি এটা বিধবস্তকারী মতবাদ!!!! নিচে দেখুনতো কোরানে আল্লাহতালা কি বলেছেন
## যারা মুর্তি পুজা করে তাদের ছাবেইন বা সাবেইন বলা হয় -------
সুরা ২-- ৬২
নিঃসন্দেহে যারা মুসলমান হয়েছে এবং যারা ইহুদী, নাসারা ও সাবেঈন, (তাদের মধ্য থেকে) যারা ঈমান এনেছে আল্লাহর প্রতি ও কিয়ামত দিবসের প্রতি এবং সৎকাজ করেছে, তাদের জন্য রয়েছে তার সওয়াব তাদের পালনকর্তার কাছে। আর তাদের কোনই ভয়-ভীতি নেই, তারা দুঃখিতও হবে না।
সুরা ৫--৬৯
নিশ্চয় যারা মুসলমান, যারা ইহুদী, ছাবেয়ী বা খ্রীষ্টান, তাদের মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে আল্লাহর প্রতি, কিয়ামতের প্রতি এবং সৎকর্ম সম্পাদন করে, তাদের কোন ভয় নেই এবং তারা দুঃখিত হবে না।

খৃষ্টান ইহুদি ছাবেয়ী ( পৈতলিক) এরা সবাই সৃষ্টি কর্তা এবং পরকালকে বিশ্বাষ করে ---- আল্লাহ বলেছেন তাদের কোন ভয় নাই এবং দু:খিত হওয়ার কারন নাই ।

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:১১

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: ভাইজান, কিছু না বুঝেই আপনি কষ্ট করে আমাকে যা দেখাতে চেয়েছেন; আমার লেখার আরেকটু ভাব সম্প্রসারণের জন্য আমিই (সুরাঃ বাক্বারা এবং মায়িদাহ'র) উক্ত আয়াতগুলো সংযুক্ত করতে পারতাম, যা শুধু সংক্ষিপ্ত করণের জন্যই করা হলো না :)
আর হ্যা ! আপনি আয়াত দুটোর অর্থ বা ভাবার্থ যা-ই বুঝুন না কেন, আমি আপনার মেধার পরিচয় পেয়েছি :)
ভালো থাকবেন !

৩| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:০৯

নতুন নকিব বলেছেন:



একজন ছদ্মবেশধারনকারী আর পর্বতপ্রমান অন্ধকারের আবহে সীমাহীন ব্যর্থতায় উচ্ছন্নে যাওয়া বিশাল জ্ঞানের(!) সাগরে উদভ্রান্ত জীবনের হাহাকারে বিভ্রান্ত আরেকজন!!!!

২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৫০

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: তাই নাকি ......? :)

৪| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:০৭

নতুন নকিব বলেছেন:



: বৃক্ষ তোমার নাম কি?

: ফলে পরিচয়।

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৩:১৯

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: বৃক্ষের প্রকারভেদে ফলও নানান রকম নানান স্বাদের :)

৫| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:২৯

ইউনিয়ন বলেছেন: মুদ্রার এপিঠ দেখা হলেও ওপিঠ দেখা হয়নি।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ২:৪৮

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: কথায় বলে-
"না দেখেই ভালো ছিলাম,
দেখতে গিয়ে সব হারালাম"

ধন্যবাদ ! ভালো থাকবেন !

৬| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১২:৪৯

টারজান০০০০৭ বলেছেন: আবালদের মাঝে এইসব পোস্ট দেন কেন ? দ্বীনের ব্যাপারে সাধারণ শিক্ষিতদের বেশিরভাগই শিশু শ্রেণীর , আপনি আইছেন এদের ম্যাটট্রিক পাশ করাইতে ! এইসব পোস্ট ফেসবুকে দেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৫৪

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: আমার এ লেখাটিকে অনেক বুদ্ধিজীবীরা সাম্প্রদায়িক লেখা ভেবে কেউ কেউ এড়িয়ে গেছে ! কেউ দেখিয়েছে ভিন্ন মত !
আসলে সমাজে অসাম্প্রদায়িক চেতনার বীজ বিক্রি করতে কিছু মুক্তমনা ব্যবসায়ী দিন-রাত হাড়ভাঙ্গা খাটুনি খাটছেন ! মিডিয়া কর্মীরাও তাদের (মুক্তমনাদের) মুখচ্ছবি তুলে ধরার আপ্রাণ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন !
আবার সাম্প্রদায়িকতার বীজ ব্যবসায়ীরা তো অনেক আগেই সমাজ ও ধর্ম দুটোই গ্রাস করে রেখেছেন !
এখন উভয় দলই প্রকৃত সত্যকে আড়াল করে নিজ নিজ মতবাদ সৃষ্টি ও প্রচার করতে ব্যস্ত......!
বিশেষ করে অসাম্প্রদায়িক চেতনা ব্যবসায়ীরা একটু ক্ষতিগ্রস্থ মনে হচ্ছে !
অতএব,
উভয় দলের জন্যই এই পোস্টটি !

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:৩০

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: আমার উদ্যেশ্যঃ সাম্প্রদায়িকতার নামে যারা ম্য ম্য করে, আর অসাম্প্রদায়িকতার নামে একটি শ্রেণী যারা হাম্বা হাম্বা করে তাদেরকে বলছি- পৃথিবীতে দ্বীন ইসলামের চেয়ে বড় কোনো অসাম্প্রদায়িক ধর্ম নাই ! মানব সেবা এবং নৈতিকতা যদি শিখতে হয় তাহলে দ্বীন ইসলাম থেকেই শিক্ষা নেওয়া উচিত !

৭| ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ দুপুর ১:৪৮

নতুন নকিব বলেছেন:



প্রিয় কাব্য,

দু'বার এসে গেলেও আপনাকে ধন্যবাদটুকুও জানানো হয় নি। অনেক গুরুত্বপূর্ন একটি বিষয় কষ্ট করে তুলে এনেছেন। অনেক অনেক ভালবাসা জানবেন।

২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৮

অসমাপ্ত কাব্য 21 বলেছেন: আপনার জন্যও অনেক অনেক শুভ কামনা থাকলো !

"সত্য ও সততাই হোক পথ চলার পাথেয়"

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.