![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আপনি মানতে রাজী নন
ঠিক আছে…
স্কুলের ধর্ম পরীক্ষায় প্রশ্ন আসিলো- আদম হাওয়ার কাহিনী লিখুন, কি লিখুন…
(অথবা অসুর ব্যতীত দূর্গা কাহিনী)
শয়তান নামক চরিত্র ব্যতীত তাহা কি লিখিতে পারিবেন, না আমি পারি নাই। কারন ইহা আল্লাহ বা ইশ্বরের রচীত গল্প। মৌলভী সাহেব /পুরুত ঠাকুর ইহার ভয় দেখাইতে পারেন বলিয়াই আপনি তাহাকে সালাম ও নমস্কার জানান। না না আপনি তাহাকেই সালাম নমস্কার জানান যে আপনাকে ভয় দেখায়। আপনি তাহাকেই সেজদা দেন/ প্রণাম করেন যে আপনাকে ভয় দেখায়। সেটা অফিসের বস কিংবা বাসার কিংবা পাড়ার। যাহাকে আপনি ভালোবাসেন তাহাকে কখোনো প্রনাম (সালাম) করিয়াছেন? না, তাহাতে উপগত হইয়াছেন মাত্র।
খ
কে আপনাকে ভয় দেখায়?
মৌলভী সাহেব /পুরুত ঠাকুর একখানা গ্রন্থ দেখাইয়া বলিয়াছেন এখানে সব লেখা আছে। এটা আল্লাহ/ইশ্বরের বানী গ্রন্থ। ভয় কে দেখাইলো?
গ
আপনি এরপরও ভয় পাইলেন না…
ঠিক আছে ভয় না পান সুখে থাকিবার লোভ তো আছে? সকলেই ভবিষ্যৎতে সুখে ভোগে থাকিতে চায়। আর ভবিষ্যৎত হইতেছে মরিবার পরে। যেমন ধরুন দেশের যে সকল বৃহৎ্ উন্নয়ন পরিকল্পনা নেয়া হইয়াছে তাহাতে আপনাদের সাময়িক অসুবিধা হইতেছে, কিন্তু একবার চিন্তা করুন গাছ কাটিয়া বালু উড়াইয়া খাল বন্ধ করিয়া যে বাড়ীটা আপনি বানাইলেন তাহাতে সুখে ঘুমাইবে আপনার সন্তান। তো আপনার এই ছোট বাড়ী বানাইতেই এতো কিছু, ঢাকা চিটাগং চার লেন বানাইতে তাইলে কত কিছু? আপনার পরদাদা কত কস্ট করিয়া নদীতে নৌকা ভাসাইয়া মুম্বাই যাইতো হজ্জ করিতে, আপনি কক্সবাজার হইতে বিমানে ঢাকা ও সেখান হইতে মক্কা (অথবা তীর্থে যাইতো)। বায়জিদ বোস্তামী সমুদ্র জলে কাছিমে ভাসিয়া আসিয়াছিলেন চট্টগ্রামে, সবই আল্লাহর কুদরত।
ঘ
ইহুদী শয়তান নাসারারা বানাইয়াছে ভলবো বাস, বোয়িং বিমান, মোবাইল ফোন, এসির ঠান্ডা। আমরা তাহা ব্যবহার করি, আমরা ইহা ব্যবহারকেই উন্নয়ন মানি। তাহারা ইহা না বানাইলে হুজুর কিভাবে হেলিকপ্টারে ঢাকা যাইবেন?
ইহুদী, নাসারারা আছে বলিয়াই এবং তাহাদের শয়তানী বুদ্ধি দিয়া কোরান/বেদ পাঠ ও গবেষনা করিয়া এই সব বানাইতেছে বলিয়াই আমরা বেহেস্ত লাভের সফর জাগতিক চিন্তাহীন ভাবে করিতে পারি…
হুজুর জিন্দাবাদ
জয় বাবার জয়
ঙ
শয়তানে (অসুরে) বিশ্বাস না করিলে ঈমান হয় কি?
চ
নস্তিকেরা খালী বলে ‘এসো নিজে করি’
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ ভোর ৫:৪১
চাঁদগাজী বলেছেন:
আধুনিক লেখকেরা যেকোন পল্পকে আরো গ্রহনযোগ্য করেছেন, শয়তান, ময়তান কিছুর দরকার নেই; সবই মানুষকে নিয়ে লেখা
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৫৩
মহা সমন্বয় বলেছেন: ধর্ম হচ্ছে একটা বড় ধরণের মানসিক রোগ। এই রোগে আক্রান্ত রোগী নিজে কষ্ট পায় এবং অন্যকেও কষ্ট দেয়। আর তারা মানুষকে অন্ধকারের দিকে আহ্ববান করে। যদিও রেগাী নিজেই তা বুঝতে পারে না । সেলফ হার্মের চইতেও ভয়ঙ্কর এক রোগ
এ এক ভয়ঙ্কর রোগ আরও ভয়ঙ্কর এ রোগীরা।
এই হচ্ছে অন্ধকারীদের জ্ঞান আর তারা সবাই জ্ঞান অর্জন করে নির্দিষ্ট একটি আজগুবি গ্রন্থ থেকে। তাদের ধারণা তাদের কাছে এই মহাবিশ্বের সমস্ত গিয়ান রহিয়াছে যদিও তাদের এই পৃথিবী সমন্ধেও বিন্দুমাত্র জ্ঞান নেই। তারপরেও তারা গুহাতেই বসবাস করতে পছন্দ করে কারণ গুহার মাঝেই সমস্ত ধর্মের তৎপর্য নিহীত রয়েছে। আর তা অবতীর্ণ হয় মুর্খ ছাগল পালক,মেষ পালক, ভেড়া পালকদের উপরে।

যুগ যুগ ধরে তামাম বিশ্ববাসী এই ধর্মের রোগে আক্রান্ত। এজন্য নাস্তিকরা টিকা আবিষ্কার করেছে, কিন্তু সমস্যা হইল এই টিকা দিতে গিয়ে। যে ই এই টিকা দিতে যায় তাকেই কতল করা হয়।
আফগানিস্তানে যে রকম পোলিও টিকা দিতে বাধা দেওয়া হয়। পোলিও টিকা নাকি ইহুদি নাসারাদের তৈরী এক প্রকার বিষ ধীরে ধীরে তা নাকি মুসলিমদের মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়। ইহা নাকি আম্রিকার চক্রান্ত