নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

মামুন ইসলাম

হ্যাপী নিউইয়ার

মামুন ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

শ্রীলংকায় অবস্থিত রহস্যময় আদম পাহাড়।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২৩


শ্রীলংকার রহস্যময় এক পাহাড়। নাম তার আদম পাহাড়।নানা কারণে এই পাহাড়টি রহস্যে ঘেরা। এই পাহারটিতে রয়েছে বিরাট আকারের এক পায়ের ছাপ। আর সে পায়ের ছাপ নিয়েই যত রহস্য । এই পায়ের ছাপটিকে সব ধর্মের মানুষই পবিত্র হিসেবে মনে করেন।

যুগেরর পর যুগ ধরেই বিশ্বে নানা রকম পায়ের ছাপ পাওয়া গেছে। তা নিয়ে রয়েছে নানা জল্পনা কল্পনা। এসব পায়ের ছাপ একেকটা একেক রকম। আকৃতি নানা রকম। কিন্তু এসব পায়ের ছাপ সম্পর্কে মানুষের জানার আগ্রহ দীর্ঘদিন ধরে। এমনই এক পায়ের ছাপ আদম পাহাড়ে। শ্রীলংকার মুসলমানরা বিশ্বাস করেন পৃথিবীর আদি মানব হজরত আদম (আঃ) প্রথম এই শ্রীলংকায় পদার্পণ করেছিলেন।আর ওই পাহাড়ে যে পায়ে ছাপ রয়েছে ওটা তারই পায়ের ছাপ। তার জন্য সে পাহাড় ও পাহাড়ের ওই পায়ের ছাপ মুসলমানদের কাছে পবিত্র হিসেবে পরিণতি হয়ে আসছে।

শ্রীলঙ্কার দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্তের শ্রীপাডা নামক প্রদেশে এই চূড়াটি অবস্থিত । তবে শুধু মুসলিম নন, খ্রিস্টান, হিন্দু, বৌদ্ধ ,এই তিন ধর্মের অনুসারীদের কাছেও অতি পবিত্র সেই চূড়াটি বা পাহাড়টি। সকলেরিই ধারনা সেই চূড়াতেই বা পাহাড়েই আমাদের আদি পিতা হজরত আদম (আঃ) বেহেশত থেকে সরাসরি আগমণ বা পতিত হয়েছিলেন। চূড়াটির চারদিকে সবুজের বিপুল সমারোহ মাঝেমধ্যে পাহাড়ি উঁচু নিচু টিলা। পাহাড়ি চূড়ার আশপাশে রয়েছে অসংখ্য ছো্ট নদী এবং পাহাড়ি ঝরনা। সব মিলে এক মায়াবী নয়নাভিরাম দৃশ্য।

চূড়াটিতে আদম (আঃ) এর পায়ের যে চিহ্ন রয়েছে তার পরিমাপ হচ্ছে প্রায় ৫ ফুট ৭ ইঞ্চি, দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ হচ্ছে ২ ফুট ৬ ইঞ্চি। বৌদ্ধ ধর্ম মতে খ্রিস্টপূর্ব ৩০০ অব্দে এই পদচিহ্ন আবিষ্কৃত হয়। আবিষ্কৃত হওয়ার পরে পদচিহ্নের চতুর্দিকে ঘেরাও দিয়ে রাখা হয়েছে। যুগ যুগ ধরে শত শত পর্যটক পরিভ্রমণ করেছে চূড়াটিতে। বিশ্বের চূড়াটিতে যারা পরিভ্রমণ করেছেন তারা এর চতুর্দিকে পরিদর্শন করা ছাড়াও স্পর্শ করে দেখেছেন আদম (আঃ) এর পদচিহ্ন।শুধু শ্রীলংকার বাসী নয় এর বাইরের অনেক দেশের মুসলমান বিশ্বাস করেন হজরত আদম (আঃ) কে যখন পৃথিবীতে পাঠানো হয়েছিল তখন তিনি প্রথম পা রাখেন শ্রীলংকার ওই পাহাড়ে। আর আদম পাহাড়ের ওপর ওই পায়ের ছাপ দেখে তারা মনে করেন তা হজরত আদম (আঃ) এর। এজন্যই মুসলমানরা সেই পাহাড়কে অসীম শ্রদ্ধার চোখে দেখেন। আর এজন্যই এর নাম দেওয়া হয়েছে আদমস পিক বা আদমের পাহাড়। এ পাহাড়ের প্রতিটি পরতে পরতে রয়েছে রহস্য। এ পাহাড়ের চূড়ায় যে পদচিহ্ন রয়েছে সেখানে পৌঁছা খুব ঝুঁকিপূর্ণ এডভেঞ্চার। তবে অনেকে ঝুঁকি নিয়ে সেখানে গিয়েছেন। তারা নিজের চোখে ওই পায়ের ছাপ দেখে বিস্মিত হয়েছেন। এই পায়ের ছাপ শুধু মুসলমানদের কাছেই ন একই সঙ্গে বৌদ্ধ, খ্রিস্টান এবং হিন্দুদের কাছেও পবিত্র। তারাও মনে করেন তাদের ধর্মের সঙ্গে এর রয়েছে ওতপ্রোত সম্পর্ক। এতে পরিষ্কার হয়ে যায় যে আদমের পাহাড় সব শ্রেণীর মানুষের কাছেই পবিত্র। তারা শ্রদ্ধার চোখে দেখেন সে পাহাড়কে। তারা সবাই স্বীকার করেন সে পাহাড়ের চূড়ায় আছে ওই পবিত্র পদচিহ্ন। তার আকৃতি বিশাল। শুধু এজন্যই না সে পাহাড় নিজেই একটি রহস্য।

এ্যাডামস পিক পাহাড় আরোহণ করা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। চূড়ায় পৌঁছতে হলে যে পথ তা চলে গেছে জঙ্গলের ভিতর দিয়ে। সেই জঙ্গল নানারকম ঝুঁকিপূর্ণ। আছে বিষধর কীটপতঙ্গ। তবে চূড়ার কাছাকাছি একটি ধাতব সিঁড়ি আছে। তাতে রয়েছে ৪০০০ ধাপ। এর প্রতিটি ধাপ নিরাপদ নয়। তার ওপর দিয়ে ঝুঁকি নিয়ে শীর্ষে যেতে হলে কমপক্ষে ১২ থেকে ১৬ ঘণ্টা সময় লাগে। জটিল এক আবহাওয়ার এক অঞ্চলের মধ্যে এর অবস্থান। বছরে মাত্র তিন থেকে চার মাস এ পাহাড়ে আরোহণ করা যায়। বছরের অন্য সময়টাতে এতে আরোহণ অসম্ভব হয়ে ওঠে। কারণ, কাব্যিক অর্থে বলা যায় এ পাহাড় তখন মেঘের ভিতর লুকিয়ে যায়। চারদিক থেকে মেঘে জেঁকে ধরে।

সে পাহাড় এবং পাহাড়ের পদচিহ্ন নিয়ে একটি বই লিখেছেন মারকুস অকসল্যান্ড। বইটির নাম দ্য স্যাক্রেট ফুটপ্রিন্ট এ কালচারাল হিস্ট্রি অব আদমস পিক। তাতে বলা হয়েছে সে পাহাড়টি ২২৪৩ মিটার উঁচু। আকৃতি কোণের মতো। ভারত মহাসাগর থেকে সে পাহাড় পরিষ্কারভাবে দেখা যায়। আগেকার দিকে আরবের সৌখিন ব্যক্তিরা সমুদ্র যাত্রায় এসে পিরামিডের আকৃতির সে পাহাড় দেখে পুলকিত হতেন। তাদের কেউ কেউ এটাকে বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড় বলেও অভিহিত করেছেন। প্রাচীনকালে সিংহলিরাও সে পাহাড়কে বিশাল উচ্চতার বলে মনে করতেন। কেউ কেউ মনে করতেন সেটিই বিশ্বের সর্বোচ্চ পাহাড়। ৮৫১ সালে সে পাহাড়ে পদচিহ্ন প্রথম দেখতে পান আরবের সোলাইমান। রত্নপুরা হয়ে পবিত্র সে পাহাড়ে আরোহণ করেছিলেন বিখ্যাত আরব দার্শনিক ইবনে বতুতা। তিনি সেখানে উঠার জন্য যাত্রা শুরু করেছিলেন বারবেরিন থেকে। তার আগে ব্যাপক পরিচিত বণিক এবং ভ্রমণ পিপাসু মার্কো পোলো আদমের পদচিহ্নে তার সম্মান জানানোর জন্য আরোহণ করেন সে পাহাড়ে। তিনি ১২৯২ সালে চীন থেকে ভেনিস যাওয়ার পথে সে সফর করেন।

সে পাহাড়ের চূড়া সামান্য একটি সমতল ক্ষেত্র। ১৮১৬ সালে লেফটেন্যান্ট ম্যালকম এর পরিমাপ করেন। তাতে দেখা যায় এর দৈর্ঘ্য ৭৪ ফুট এবং প্রস্থ মাত্র ২৪ ফুট। মোট আয়তন ১৭৭৬ বর্গফুট। এর চূড়ায় রয়েছে একটি প্রকাণ্ড পাথরখণ্ড। এর উচ্চতা ৮ ফুট। এর ওপরেই রয়েছে ওই পদচিহ্ন। এর দৈর্ঘ্য ৬৮ ইঞ্চি। ৩১ ইঞ্চি চওড়া। তবে বৌদ্ধরা মনে করেন ওই পদচিহ্ন হলো বুদ্ধের বাম পায়ের। বুদ্ধ তার অন্য পা রেখেছিলেন বর্তমানের থাইল্যান্ডে আগে যা সিয়াম নামে পরিচিত ছিল। থাইল্যান্ডে রয়েছে তার ডান পায়ের ছাপ। থাই ভাসায় তাকে বলা হয় ফ্রা স্যাত। সেখানে পায়ের ছাপের যে মাপ তা আদম পাহাড়ের পায়ের ছাপের মতোই। আকারও এক রকম। একই রকম পদচিহ্ন আরও পাওয়া গেছে লাওসে, ক্যাবোজে ও চীনে। বৌদ্ধরা ধারণা করেন বুদ্ধ ছিলেন ৩৫ ফুট লম্বা। তাই তিনি এত দূরে দূরে পা ফেলতেন। তবে এই পদচিহ্নকে খ্রিস্টানরাও সম্মানের চোখে দেখে। ১৫০৫ সালে শ্রীলংকা সফরে এসেছিলেন পর্তুগিজ এক নাগরিক। তিনি সে পাহাড়কে বলেছেন পিকো ডি আদম। তারা মনে করেন সেইন্ট থমাস দ্য ডাউবটার ভারত এবং শ্রীলংকা এসেছিলেন। তারপর তিনি এই পাহাড়ে পা রেখে স্বর্গে চলে গিয়েছেন। তবে হিন্দুরা মনে করেন সেই পদচিহ্ন হলো শিবের পায়ের।

তবে লাখ লাখ বছর ধরে চলে আসা যে রহস্য ভেদ তা আজও মানুষ জানতে পারেনি আর সেটা হলো চূড়ার যে স্থানে আদম (আঃ) এর পায়ের চিহ্ন সেই স্থানে জানুয়ারি থেকে এপ্রিল পর্যন্ত সূর্যের আলো, আর মে থেকে নভেম্বর পর্যন্ত মেঘের ঘনঘটা বা বৃষ্টি পড়ে না। এমন আরও অনেক রহস্য আছে এই চূড়াটিকে কেন্দ্র করে। অতি চমৎকার এই চূড়াটি বছরের পর বছর অবিকল রয়ে গেছে। এর সৌন্দর্য এতটুকু হ্রাস পায়নি। সে কারণে চূড়াটি বিশ্বের মানুষের কাছে পবিত্র বলে পরিচিত।

মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১১/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫১

ভ্রমরের ডানা বলেছেন: চমৎকার বর্ননায় দারুন কিছু জানা হল। এডামস পিক আসলেই এক রহস্যঘন পাহাড়!


খুব ভাল লাগা!

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ । ভিডিওটা দেইখেন ।
[ https://www.youtube.com/watch?v=GWidN7ItQLw ]

২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৬

শামচুল হক বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৪

মুচি বলেছেন: প্রথম জানতে পারি চ্যানেল আইতে, রোজার এক ধারাবাহিক অনুষ্ঠানে। সত্যিই অনিন্দ্য সুন্দর।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২২

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৪১

নতুন বলেছেন: ভ্রমন করার জন্য ভালো জায়গা << আমারও একবার ঐখানে যাবার ইচ্ছা আছে...
আমার কিছু শ্রীলংকার কলিগ আছে..ওরাও প্রায়ই বলে শ্রীলংকা ঘুরতে যেতে...

কিন্তু এতো বড় মানুষ হতে পারে না। মানুষ ৩৫ ফুট ,, ৯০ ফুট লম্বা হতে পারেনা।

এটা সম্ভবনা। ৯০ ফুট লম্বা হতে হলে তার যেই ওজন হবে সেটা বইবার জন্য অনেক বড় পা লাগবে... অনেক ভারী হয়ে যাবে ...নড়াচড়া করা কস্টকর হবে...

অন্য মাংশসী প্রানীরা তাদের আক্রমন করবে...

যৌক্তিক ভাবে মানুষ কোন ভাবেই ৯০ লম্বা হতে পারে না।

কল্পকাহিনি/গল্প শুনতে ভালোই লাগে...

কিন্তু যৌক্তিক ভাবে বৈজ্ঞানিক ভাবে ৯০ মানুষ অসম্ভব। একটু গুগুলে খুজলে এর উত্তর পাবেন যে কেন এটা অসম্ভব।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।
ঈদের পরে এ নিয়ে আপনার সাথে আমার হয়ত তর্ক বিতর্ক হবে ! =p~

৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৫

রক্তিম দিগন্ত বলেছেন: পোস্টে প্রথমেই প্লাস। তারপর প্রিয়তে।

আসলেই এটা বিরাট এক রহস্য। এবং, জায়গাটা স্বচক্ষে দেখতে পারাটাও বিরাট সৌভাগ্যের ব্যাপার হবে।

কয়েকটা ডকুমেন্টারি দেখেছিলাম। এসব দেখতে গেলে সময় যে কোন দিক দিয়ে যায় টেরই পাই না। :(

পো্সটের জন্য ধন্যবাদ। ঈদের ছুটিতে ডকুমেন্টারি দেখে কাটিয়ে দিব। :) :-B

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক । B-)

৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:০২

দিয়া আলম বলেছেন: জানলাম অনেক কিছু

ধন্যবাদ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: :-B

৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৩

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: অনেক কিছু জানা হয়ে গেল।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: !:#P

৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৭

লেখা পাগলা বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

৯| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৩

সুমন কর বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্ট। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। সামুতেই আগে পড়েছিলাম।

লেখাটির উৎস সমূহ দিলে ভালো হতো।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।
সুমন কর ভাই উৎস দিমু-কি ? কেন জানি না এখন আর সামুতে লিখতে মনে চায় না ।
চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১০| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৯

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। ধন্যবাদ

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১১| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯

ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: তথ্যবহুল পোস্টটা শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ প্রিয় ভাই মামুন।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৭

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৯

নিউ সিস্টেম বলেছেন: চমতকার তথবহুল পোস্ট

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১৩| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:২২

হাকিম৩ বলেছেন: ভালো লাগল আদম পাহাড়ের ইতিহাস ।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: :-B

১৪| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৫

সাদা মনের মানুষ বলেছেন: এমন কাহিনীগুলো পড়ে এসব দেকার জন্য মনটা উতলা হয়, জানিনা কোন দিন দেখার সৌভাগ্য হবে কিনা........কিন্তু এমন খাড়া ভাবে পায়ের ছাপ কেমন একটা বেখাপ্পা লাগছে না?

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক । !:#P :-B

১৫| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

বিজন রয় বলেছেন: ঈদ মোবারক।
আপনার এবং পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা।

১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৪

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক । !:#P :-B

১৬| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:২৮

এই স্বাধীনতা চাইনি আমি বলেছেন: আগে জানতাম না , জানানোর জন্য ধন্যবাদ ।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১৭| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩২

ঢাকাবাসী বলেছেন: সন্দর সব ছবি আর চমৎকার সুন্দর বর্ণনা, দারুণ ভাল লাগল। ভাবছি রওয়ানা দেব নাকি শ্রীলঙ্কা!

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫৯

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক । শুরু করতে পারেন কেননা আপনি ওখানে একবার টুরে দিয়ে আসলে আমরা আরো ভালো কিছু জানতে
পারবো আপনার কাছ থেকে ।

১৮| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০১

বিলিয়ার রহমান বলেছেন: আপনাকে এবং আপনার পরিবারের সবাইকে ঈদের শুভেচ্ছা

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

মামুন ইসলাম বলেছেন: চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক ।

১৯| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:২২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন:





@নতুন ভাই বিজ্ঞানীদের এই সব দেহাবশেষ আবিস্কার কি তবে মিথ্যা?????

এডাম পিক দেখার খুব ইচ্ছে আছে! জানিনা হবে কিনা। তবে ইচ্ছেটা গভীরে।

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:০০

মামুন ইসলাম বলেছেন: সহমত এবং চমৎকার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
ঈদমুবারক । :-B

২০| ১৩ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:১৭

নতুন বলেছেন: বিদ্রোহী ভৃগু@নতুন ভাই বিজ্ঞানীদের এই সব দেহাবশেষ আবিস্কার কি তবে মিথ্যা?????

B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-) B-)) =p~ B-)) :#) B:-) B:-)

ভাই এই গুলান বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করেন নাই.... আবিস্কার করেছেন যারা ফটোসপ জানেন তারা...

ভাই হাতের কাছে আপনার ইন্টারনেট আছে... একটু খুজে দেখুন...ছবির সত্যতা পেয়ে যাবেন...

http://news.nationalgeographic.com/news/2007/12/071214-giant-skeleton.html
http://www.snopes.com/photos/odd/giantman.asp
https://www.quora.com/Is-it-real-that-researchers-have-found-Bhimas-bones-and-weapons
http://blog.designcrowd.com/article/880/giant-skeletons-real-or-fake

ভাই সত্য খুজে বের করা খুবই কঠিন কাছে... গুজবে বিশ্বাস করা খুবই সহজ.. :)

১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ২:৫১

মামুন ইসলাম বলেছেন: আমি কিন্ত নতুন ভাই বিদ্রোহী ভৃগু@নতুন ভাই সাথেও সহমত এবং আপনার কথাও ধরে নিলাম এটা গুজব একটা বিষয়
কিন্ত কথা হল এক ধর্মীয় লোকেরা টা মানলে বুঝতাম গুজব কিন্ত এটা চার পাঁচটি ধর্মের লোকই বিশ্বাস করছে ।

২১| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১০

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আমি কিন্ত নতুন ভাই বিদ্রোহী ভৃগু@নতুন ভাই সাথেও সহমত এবং আপনার কথাও ধরে নিলাম এটা গুজব একটা বিষয়
কিন্ত কথা হল এক ধর্মীয় লোকেরা টা মানলে বুঝতাম গুজব কিন্ত এটা চার পাঁচটি ধর্মের লোকই বিশ্বাস করছে ।


ভাই গুজবে সবাই বিশ্বাস করে... বিশেষ করে ধামিকরা গুজবে বিশ্বাস করে বেশি...

হিন্দু ধমের গনেস নামের দেবতা আছে যার মাথা হাতির মতন...

এখন আপনি যদি বলেন আপনার ধমে এক দেবতা আছে যার মাথা বাঘের মতন.... তখন হিন্দু ধমের কেউই বলবেনা বাঘের মতন কোন মানুষের মাথা হতে পারেনা। ( কারন তাদের বিশ্বাসে হাতির মাথা কেটে মানুষের শরিরে বসিয়ে দেওয়া যায়...এবং সেই দেবতা আছে) এটা কয়েক শত কোটি হিন্দু বিশ্বাস করে...

কেউ একটা বিশ্বাস করেলেই যে এটা সত্যি সেটা ঠিক না।

আপনি খৃুজে দেখুন... এমন কি নিজে কিছু পরিক্ষা করেই দেখতে/বুঝতে পারবেন যে কেন ৯০ ফুট লম্বা মানুষ সম্ভব না।

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৩

মামুন ইসলাম বলেছেন: আহা! নতুন ভাই আপনি আমার কথা বুঝতে পারেননি ? আমার কথা হল যদি এটা সত্যিই গুজব হয়ে থাকে তাহলে মিডিয়া কি করছে ? বিশ্বে অনেক বড় বড় ভালো ভালো মিডিয়া আছে তারা কেন এরকম একটি গুজব বিষয়কে তাদের নজরে নিচ্ছেন না ।

২২| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৮

নতুন বলেছেন:

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: হি হি হি ঠিক আছে । !:#P

২৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আহা! নতুন ভাই আপনি আমার কথা বুঝতে পারেননি ? আমার কথা হল যদি এটা সত্যিই গুজব হয়ে থাকে তাহলে মিডিয়া কি করছে ?

ভাইয়া আমাদের না হয় খেয়ে দেয়ে কাজ নেই তাই এই সব জিনিস নিয়ে ভাবি।

কিন্তু দুনিয়ার সবাই এখন হাইপারলুপ, রকেট এক্স, মানুষ কিভাবে মঙ্গলে যাবে, এই নিয়ে ভাবে।

৯০ হাত লম্বা মানুষ, পানি পড়া খেলে রোগ সারে, এই সব নিয়ে উন্নতবিশ্বের লোকেরা ভাবেনা বলেই এরা উন্নত... :)

১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৫

মামুন ইসলাম বলেছেন: ভাইয়া আমাদের না হয় খেয়ে দেয়ে কাজ নেই তাই এই সব জিনিস নিয়ে ভাবি।
কিন্তু দুনিয়ার সবাই এখন হাইপারলুপ, রকেট এক্স, মানুষ কিভাবে মঙ্গলে যাবে, এই নিয়ে ভাবে।
৯০ হাত লম্বা মানুষ, পানি পড়া খেলে রোগ সারে, এই সব নিয়ে উন্নতবিশ্বের লোকেরা ভাবেনা বলেই এরা উন্নত... :)


সেই রকম কথা বলছেন পুরাণ ভাইয়া থুক্কু প্রিয় নতুন ভাইয়া । B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.