নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি আমিই

আমি আমিই

আমি আমিই (নূরুল)

নূরুল আলম

আমি আমিই (নূরুল) › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার ব্রহ্মপুত্র আমার অমাবস্যা আমার জ্যোস্না ম্লান করোনা।নুরুল

৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ১:৩৯

প্রসঙ্গ প্রিয় ব্রহ্মপুত্র পার্ক

---------------------নুরুল

ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র সংলগ্ন পার্কটিকে সংস্কার করে অনেক সুন্দর ও আর্কষনীয় করা হচ্ছে। বসার অনেক জায়গা করা হচ্ছে।একটি চিড়িয়া খানা ও করা হচ্ছে।মাননীয় মেয়র ইকরামুল হক টিটু অবশ্যই এই জন্য সবার কাছে প্রশংসিত হচ্ছেন। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে প্রচন্ড খুশী।

কিন্তু একটা ব্যাপারে আমি ভীষন হতাশ।নদীর পাড় দিয়ে বিদ্যুৎ এর লাইন নেয়া হয়েছে(আমার প্রিয় কয়েকটি গাছ নদীর দিকে ঝুকে ছিল যা অপূর্ব বন্যতা সৃষ্টি করেছিল সেগুলোর ডাল কেটে ফেলা হয়েছে) ও প্রতি খুঁটিতে বাল্ব বসানো হয়েছে। ফলে সন্ধ্যার পরে যে রাতের সেীন্দর্য মন্ডিত একটা প্রাকৃতিক আবেশ ব্রহ্মপুত্রে র ছিল তা আর থাকবেনা। আমি সন্ধ্যার পরের রাতের পার্কটিকেই বেশি উপভোগ করি। মন খারাপ হলে অমবশ্যার অন্ধকারে বসে বসে তারা দেখি।অন্ধকার দেখি।শতশত পূর্নিমা রাতে কত অপরুপ জোৎস্নায় মাতিয়েছি পার্কের বেন্চিতে বসে শুয়ে।কিন্তু এই বাল্বগুলোর ফলে এখন অন্ধকার আর জোৎস্না হারিয়ে যাবে যান্ত্রিক বৈরিতায়।লাইটের নিচে বসে বসে আমি প্রকৃতি কে আবিস্কার করতে পারবোনা।আমি বিপিন পার্কটিতে লাইটের আলো আর লোহার গ্রিলের জন্য যাইনা।

তবে কি পার্কে যাওয়া বন্ধ করে দিব।

হিমু আড্ডার একটি বাল্ব নদীর পাড়ে দেয়ায় হিমু আড্ডার বেন্চিতে বসে পূর্বদিক থেকে উঠা চাঁদ দেখা যায়না। এই নিয়ে আমি হিমু আড্ডার কতৃপক্ষকে তিনদিন বলে এসেছিলাম যে” নাম রেখেছেন হিমু আড্ডা আর চাঁদ দেখতে গেলে আপনাদের এনার্জি সেভিংস বাল্ব দেখতে হয় ।এটা হুমায়ূন আহমেদের কনসেপ্টের সাথে মিলেনা”।উনার লজ্জিত হয়েছিলেন।

আর এখন কিনা ............................পুরা পার্কে লাইট?।

যদি নিরাপত্তা জনিত কারন দেখানো হয় তাহলে বলবো দিনের বেলায় হাজার হাজার মানুষের মধ্যেও যে আমরা নিরাপদ না সেই আমাকে রাতের নদীর ধারে নিরাপত্তা দেয়া হাস্যকর।প্লিস কতৃপক্ষ ! মূল রাস্তায় লাইট দেন ।বাঁধের উপর থেকে কৃত্রিম আলো দুর করে দেন । এই ব্রহ্মপুত্র তীর ছাড়া আমাদের দু:খ কষ্টের সারথী আর কে আছে। এই পার্কটিই আমাদের চিত্ত কে প্রশান্ত করার একমাত্র অবলম্বন।

মাননীয় মেয়র সাহেবের কাছে বিনীত প্রার্থনা রইল নদীর পাড় থেকে কৃত্রিম আলো দূর করবার। ও শত সহস্র অভিনন্দন রইলো পার্কটিকে সংস্কার করে সাজানোর জন্য।

ময়মনসিংহের ব্রহ্মপুত্র সংলগ্ন পার্কটিকে সংস্কার করে অনেক সুন্দর ও আর্কষনীয় করা হচ্ছে। বসার অনেক জায়গা করা হচ্ছে।একটি চিড়িয়া খানা ও করা হচ্ছে।মাননীয় মেয়র ইকরামুল হক টিটু অবশ্যই এই জন্য সবার কাছে প্রশংসিত হচ্ছেন। আমি ব্যাক্তিগত ভাবে প্রচন্ড খুশী।

কিন্তু একটা ব্যাপারে আমি ভীষন হতাশ।নদীর পাড় দিয়ে বিদ্যুৎ এর লাইন নেয়া হয়েছে(আমার প্রিয় কয়েকটি গাছ নদীর দিকে ঝুকে ছিল যা অপূর্ব বন্যতা সৃষ্টি করেছিল সেগুলোর ডাল কেটে ফেলা হয়েছে) ও প্রতি খুঁটিতে বাল্ব বসানো হয়েছে। ফলে সন্ধ্যার পরে যে রাতের সেীন্দর্য মন্ডিত একটা প্রাকৃতিক আবেশ ব্রহ্মপুত্রে র ছিল তা আর থাকবেনা। আমি সন্ধ্যার পরের রাতের পার্কটিকেই বেশি উপভোগ করি। মন খারাপ হলে অমবশ্যার অন্ধকারে বসে বসে তারা দেখি।অন্ধকার দেখি।শতশত পূর্নিমা রাতে কত অপরুপ জোৎস্নায় মাতিয়েছি পার্কের বেন্চিতে বসে শুয়ে।কিন্তু এই বাল্বগুলোর ফলে এখন অন্ধকার আর জোৎস্না হারিয়ে যাবে যান্ত্রিক বৈরিতায়।লাইটের নিচে বসে বসে আমি প্রকৃতি কে আবিস্কার করতে পারবোনা।আমি বিপিন পার্কটিতে লাইটের আলো আর লোহার গ্রিলের জন্য যাইনা।

তবে কি পার্কে যাওয়া বন্ধ করে দিব।

হিমু আড্ডার একটি বাল্ব নদীর পাড়ে দেয়ায় হিমু আড্ডার বেন্চিতে বসে পূর্বদিক থেকে উঠা চাঁদ দেখা যায়না। এই নিয়ে আমি হিমু আড্ডার কতৃপক্ষকে তিনদিন বলে এসেছিলাম যে” নাম রেখেছেন হিমু আড্ডা আর চাঁদ দেখতে গেলে আপনাদের এনার্জি সেভিংস বাল্ব দেখতে হয় ।এটা হুমায়ূন আহমেদের কনসেপ্টের সাথে মিলেনা”।উনার লজ্জিত হয়েছিলেন।

আর এখন কিনা ............................পুরা পার্কে লাইট?।

যদি নিরাপত্তা জনিত কারন দেখানো হয় তাহলে বলবো দিনের বেলায় হাজার হাজার মানুষের মধ্যেও যে আমরা নিরাপদ না সেই আমাকে রাতের নদীর ধারে নিরাপত্তা দেয়া হাস্যকর।প্লিস কতৃপক্ষ ! মূল রাস্তায় লাইট দেন ।বাঁধের উপর থেকে কৃত্রিম আলো দুর করে দেন । এই ব্রহ্মপুত্র তীর ছাড়া আমাদের দু:খ কষ্টের সারথী আর কে আছে। এই পার্কটিই আমাদের চিত্ত কে প্রশান্ত করার একমাত্র অবলম্বন।

মাননীয় মেয়র সাহেবের কাছে বিনীত প্রার্থনা রইল নদীর পাড় থেকে কৃত্রিম আলো দূর করবার। ও শত সহস্র অভিনন্দন রইলো পার্কটিকে সংস্কার করে সাজানোর জন্য।

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ৩০ শে জানুয়ারি, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

ভিটামিন সি বলেছেন: ভাইজান কি ধুতুরা ফল খাইছেন নাকি? পার্কে লাইট না দিলে তো অন্ধকারে আপনারা টিপাটিপির বন্যা বানাই ফালাইবেন। আর ছিনতাইকারীরা তাদের স্বর্গরাজ্য ঘোষনা করবে এই পার্ককে। এই পার্কে আমারও খুব ভালো লাগে। ২০০৩ থেকে ২০০৭পর্যন্ত এই পার্কের বাতাসে বুক ভরাতাম। এখন আর যেতে পারিনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.