নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরিষ্টোক্রেটিক

২০ শে এপ্রিল, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭

৭ম পর্ব:

দিন যায়, মাস যায় মৌমিতার অপেক্ষার প্রহর বাড়তে থাকে। একদিন হলো কি, এটা প্রায় ৬মাস পরের ঘটনা রিফাত অস্বাভাবিক আচরণ করতে লাগলো। কেউ তাকে সামলাতে পারলো না,তাই তাকে ঘুম পাড়িয়ে রাখা হয়েছে। শফিক আহমাদ ফোন দিলো তার বোনকে,আপা তুমি জলদি আমার এখানে চলে এসো রিফাত ঘুম থেকে জেগে তোমাকে না পেলে ক্ষতি হয়ে যাবে। রিফাতের মা বলল,আমার শরীর খুব একটা ভালো নয়,তোর দুলাভাইকে পাঠালে হবে? রিফাতের ডাক্তার মামা বলল,হবে। রিফাতের বাবা রওনা হলো রাজশাহী। এবার একটু পেছনে যাই কীভাবে রিফাতের এই অবস্থা হলো? আজ থেকে ৩বছর আগের কথা রিফাত তখন সবে ভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছে,তার সাথে মৌমিতাও ভর্তি হয়েছে। একই ডিপার্টমেন্টে অর্থাৎ ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগে। কয়েকদিন যাওয়ার পর রিফাত সকল শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নজর কাড়ে। রিতীমত বেষ্ট ছাত্র হয়ে উঠে। গ্রুপ স্টাডি করার সময় সবাই তার সাহায্য নেয়। এভাবে ১ম বর্ষ কাটিয়ে দেয়। ২য় বর্ষে মৌমিতা রিফাতকে প্রস্তাব দেয় রিফাত তা গ্রহণও করে। ৩য় বর্ষে সমস্যা শুরু হয়। কিন্তু ঝামেলা বাধে ৪র্থ বর্ষে, রিফাত মাঝে মাঝে কিযেন বিড়-বিড় করে। ক্লাসেও অমনোযোগ থাকে,শিক্ষক-শিক্ষিকারাও ব্যাপারটি বুঝতে পারে। তার গার্জিয়ান ডাকা হয় কিন্তু কিছুই হয় না। তার সমস্যা বাড়তে থাকে,এভাবে সে ৪র্থ বর্ষের ২য় সেমিস্টার দিতে পারে না। এতে সে খুব অসুস্থতা বোধ করে। আর দিন দিন তার মানসিক সমস্যা বাড়তে থাকে। এমনকি সে কাউকে চিনতে পারেনা। আর তার ফাইনাল পরীক্ষাও দেওয়া হয়না।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.