নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

\\এরিষ্টোক্রেটিক/

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫১

১৭শ পর্ব:

আজ বৃহস্পতিবার আগস্ট এর ১ তারিখ। আর মাত্র ১২দিন এরপর চার পরিবারকে এক করার মিশন। এদিকে আজ আবার নতুন শুরু হচ্ছে, রিফাতের শিক্ষক হিসেবে আর মৌমিতার শিক্ষিকা হিসেবে। তাও আবার একই ভার্সিটি, তাই দুজনেই নামায পড়ে যাত্রা শুরু করলো। প্রথমেই রিফাতকে দেওয়া হয়েছে ইসলামিক স্টাডিজ, বাংলা এবং ইংরেজি। আর মৌমিতাকে দেওয়া হয়েছে সামাজিক বিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান ও ইসলামী ইতিহাস। এসমস্ত বিষয়গুলো ওদের প্রিয় বিষয় তাই সাদরে গ্রহণ করে নিলো। যা হোক ওরা ওদের ক্লাস নিতে গেল। ওদের গাম্ভীর্যপূর্ণ চেহারাই বলে দিচ্ছে ওরা কতটা confident আর কর্মঠ। ক্লাস শেষ করে বের হবে রিফাত এমন সময় মা ফোন দিয়ে বললেন, কিছু কেনাকাটা করতে হবে। ক্লাস আজকের মত শেষ, রিফাত ও মৌমিতা বুঝে নিল কিসের কেনাকাটা। ওরা কেনাকাটা করলো প্রায় ৩ঘণ্টা ধরে। কেনাকাটা শেষ করে বাসায় ফিরলে, তারা দেখতে পেলো বড় মামারা এসেছে অর্থাৎ মৌমিতার বাবা-মা। তারা তাদেরকে সালাম দিয়ে ফ্রেশ হতে গেলো তখন ঘড়িতে বিকেল সাড়ে ৫টা। তারা নিজেদের নামায শেষ করে এলে মা নাস্তা ও চা নিয়ে এলেন। আজকের অভিজ্ঞতা শেয়ার করলো সবার সাথে। সবাই তাতে একাত্মতা প্রকাশ করলেন। আড্ডাবাজি জমে উঠেছে বেশ, তাই তাতে পূর্ণতা দিল রিফাতের একটি গজল পরিবেশন যা সকলেই পছন্দ করল। মামা-মামী খেতে বসলে রিফাত আর মৌমিতাও তাদের সাথে হাল্কা খেয়ে নিলো। রিফাতের মনে বারবার ঐ প্রশ্নটি ঘুরপাক খাচ্ছে এত সুখ সইবে তো? যা হোক মাগরিব নামায শেষ করে রিফাতের তিন মা, রিফাত ও মৌমিতা হাটতে বের হল। আর রিফাত তার মনের সকল দুঃখ-ব্যাথা শেয়ার করলো তখন মা একটি কুরআনের আয়াত পাঠ করলেন যেটিতে তার প্রশ্নের সব উত্তর রয়েছে। তাই মা বললেন, আল্লাহ্‌ ধৈর্য্যশীলদের সাথে আছেন। Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.