নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরিষ্টোক্রেটিক

২৪ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:৪৬

১৮শ পর্ব:

আজকে গায়ে হলুদ তারিখ ১১, সবাই গায়ে হলুদের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে রিফাত তার মায়ের পছন্দে সবুজাভ পাঞ্জাবি পড়বে। যা হোক, এদিকে হৃদয় ও রাহাতের হলুদ হবে, আগপাছ করে। তাই রিফাতের সবার কাছে অনুরোধ যেন কেউ অনৈসলামিক কাজ নাকরে। সবাই সকলের কাজ শেষ করতে করতে প্রায় বিকেল ৫টা। স্টেজ রেডি, এখন সময়ের ব্যাপার। মাগরিব নামাযের পর হলুদ দেওয়া শুরু হল। প্রথমেই হৃদয়ের আম্মা হলুদ দিলেন এরপরে তার বাবা পরে হৃদয়। এরপর মামা মামী ও তারপরে মামাতো ভাইবোন। এরপরে খালাদের পরিবার, তারপর তার পরিবার এবং তারপরে মৌমিতার পরিবার। এগুলো শেষ করতে প্রায় রাত ৯টা। এদিকে স্টেজের নাম পরিবর্তন করে ওদের দুজনের হলুদ শেষ হল।সকলে নিজেদের নামায শেষ করে আড্ডায় বসলো আড্ডাতে পূর্ণতা দিলো মায়ের হাতের চা। সেলামী উঠলো ৪০০০টাকা, আর বেশী দেরী না করে মায়ের পাশে শুবার জন্য অনুমতি চাইলে বাবা না করল না। মাকে আজ পাশে চাইছিলো তা মা বুঝতে পেরেছিলেন। যা হোক, সবার থেকে বিদায় নিয়ে নিজের রুমে চলে গেলো। খানা বড় মামী নিয়ে এলেন আর খাইয়ে দিলেন। খানার পার্ট শেষ করে মাও চলে এলেন। এবারে মৌমিতা রুমে এলে তার সাথে কিছু কথা বলে ঘুমানোর জন্য বিছানায় শুবে তখন ঘড়িতে সাড়ে ১০টা। বাবাও ঘুমাতে চাইলে রিফাত না করল না, কারণ আজ দুজনেরই সংস্পর্শ দরকার ছিল তার। এবার একান্তে দুজনের কাছে এধরনের অভিজ্ঞতা জেনে নিল। মায়ের সাথে গল্প করার সময় মা, মাথা নাড়ছিল রিফাতের। একপর্যায়ে সে ঘুমিয়ে পড়ল। ঘুমটা কেবলি গাঢ় হয়েছে আর রিফাত চিৎকার করে উঠল, তখন রাত আড়াইটা বাজে। মা পানি নিয়ে এসে তার মাথা ভেজাতে থাকলেন। কিছুক্ষণ পর রিফাত ঠাণ্ডা হলে মা নামায পড়তে বললেন। মাসহ সকলে নামায পড়ে ও কুরআন পড়ে সময় কাটিয়ে দিল। রিফাত আজ বাসায় নামায পড়ে মায়ের পাশেই রয়ে গেলো। মা কুরআন পড়েন আর ফুঁ দিয়ে দেন, আর রিফাত মনে মনে বলে আমার মার কোনোই তুলনা নেই যতই তার পাশে থাকি ততই ভালো লাগে।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.