নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরিষ্টোক্রেটিক

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৫০

২২শ পর্ব:

আজ ১৬ তারিখ রিফাত তার চার মাকেই রাজি করায় যে, তারা গ্রামের বাড়ীতে যাচ্ছে। এহিসেবে প্রায় ১টা গাড়ী রিজার্ভ করতে হবে। যা হোক রিফাতদের নিজস্ব দূরপাল্লার গাড়ি আছে তাই তাদের কাছে খবর দিলেই হবে। এ ব্যাপারটি মিটে গেল আর সবাইকে সকাল সাড়ে ১০টার মাঝে থাকতে বলা হল। কথামত সকলে ৯টায় বাসায় উপস্থিত হল। আজকের দিনটি অন্য দিনের চেয়ে আলাদা। আজ সবার মন কেমন যেন ফ্রেশ লাগলো। একপর্যায় সময় হলে গাড়ী এসে পড়ল আর গাড়ীতে মালপত্র তুলে দিল। রিফাত ও মৌমিতা, রিফাতের মা ও মৌমিতার মা চারজনের সিট এক জায়গায়। এতে রিফাতের খুব সুবিধা হল আর দুজনেই মা ভক্ত। গাড়ী চলতে আরম্ভ করলে শেষবারের মত চেক করে নিচ্ছে রিফাত ও তার বাবা। এবারে রিফাত ও মৌমিতা মাঝে আর দুজন মা তাদের দুপাশে। কিছুক্ষণ পর জায়গা অদলবদল করে দুজন আর বলে মা তোমরা বিরক্ত হচ্ছ না তো? রিফাতের মামী বললেন, তাতে কোনো লাভ আছে তোরা দুজনেই তো মা ছাড়া কিচ্ছু বুঝিস না? মা যখন থাকবে না তখন কী করবি? রিফাত বলল, তোমাদের শোক সইতে পারব না বলেই তো আল্লাহর কাছে বারবার দোআ করি যেন তোমাদের কিছু হওয়ার আগে আমিই চলে যাই। রিফাতের মা রিফাতের মুখ চেপে বললেন, এই কথা ঘুনাক্ষরে মুখে আনবি না। কারণ এগুলো খারাপ কথা। কথা বলতে বলতে ওরা দুজন ক্লান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পড়েছে মায়ের কাধে। দীর্ঘ ৬ঘণ্টা ভ্রমণের পর তারা নানাবাড়ি পৌছল।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.