নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

এরিষ্টোক্রেটিক

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৫৪

২৩শ পর্ব:

আজ বেশ কয়েকদিন ধরেই রিফাত গ্রামের বাড়ীতে, সাথে তার বউও আছে। তাদের ছুটি প্রায় শেষের দিকে হাতে আর মাত্র ৪ দিন। ঢাকায় ফিরে যাওয়া উচিত। তাই মায়ের সাথে বিষয়টি আলোচনা করে ১টা সমাধান বের করে ফেলে। রিফাত আবার প্রশ্ন করে, আমরা কয়জন ফিরছি ঢাকায়? মা বললেন, আমরা, রাহাতের আর হৃদয়ের পরিবার। তাহলে তো ট্রেনে করে যেতে পারি, আমাদের গাড়ীটি টিপ মারতে গেছে, রিফাত বলল। নানার মাধ্যমে ১টি মাইক্রো পাওয়া গেল, ওটা দিয়েই রাজশাহী যাওয়া হবে। কয়েকদিনে কেমন মায়া পড়ে গেছে, যেতে চাচ্ছে না মন। নাস্তা করে সব গোছগাছ করে নিল। এরই মধ্যে মাইক্রো চলে এলে সকল মালপত্র গাড়ীতে তোলা হল। এবারে বিদায় নেওয়ার পালা, নানীর কাছ থেকে বিদায় নিতে কেঁদে ভাসাইল বুক রিফাতসহ উপস্থিত সকলেই। বিদায় নেওয়া হল, নানার কাছ থেকেও। একে একে সবাই গাড়ীতে উঠে বসলো। গাড়ী সবাইকে নিয়ে চলতে আরম্ভ করলে সকলেই দোআ পাঠ করে নিল। গাড়ী রাজশাহীতে মামার বাড়ী এসে পৌছলে সকলে নেমে পড়লো আর রিফাত ছুটে গেল তার মামাতো ভাই হৃদয়কে নিয়ে যার বয়স ১৫ বছর। টিকিট কাটলো ২৫তারিখ বিকাল ৪টায় অর্থাৎ আগামীকাল। এখন সকাল ১১টা রিফাত, মৌমিতা, হৃদয়, রূনা, রাহাত ও লূনা ঘুরতে বের হবে তাদের সাথে মামাতো ভাইবোন অর্থাৎ তুবা ও ত্বকি। মৌমিতাকে দায়িত্ব দিল শাশুড়ি মাকে বোঝান এবং রাতে বাইরে খাওয়ার জন্য অনুমতি নেওয়া। যা হোক মৌমিতা সুসংবাদ দিল আর রাতেরও অনুমতি মিলল। আজ শেষবারের মত দিনটি উপভোগ করল তারা।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.