নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বড় হচ্ছি আর লেখালেখি করি মনের ইচ্ছামত, যা আমাকে পরিচয় করিয়ে দেয় আমার সত্ত্বাকে।

নাঈম মাহমূদ

ছাত্র

নাঈম মাহমূদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

\\\\এরিষ্টোক্রেটিক/

২৫ শে এপ্রিল, ২০১৫ রাত ১০:১৩

২৪শ পর্ব:

আজ ২৫ তারিখ, ঢাকা যাবার পালা। রিফাতের শাশুড়ি মা অনেক কিছু রান্নাবান্না করেছে। তাই দেখে রিফাত তার শাশুড়িকে বলল, মা তুমি কী আর আমাকে আসতে দিবে না মনে হচ্ছে? মা বললেন, কেন তা হবে? রিফাত বলল, এত রান্না করছো তো তাই? রিফাতের মা বললেন, দেখ দেখি ছেলের কাণ্ড তুই তার একমাত্র জামাই, তো তার স্বাদ-আহ্লাদ থাকবে না। মৌমিতা বলল, ও তাহলে সব আমি কিছুই না। এবারে শাশুড়ি বললেন, তোদের দুজনকে নিয়েই তো সব। সবাই নিজের নিজের গোসল সেড়ে নিল। কারণ আজ জুমুআর দিন নামায পড়তে যেতে হবে। এদিকে সবার সহোযোগিতায় কাজ অনেক আগেই শেষ হয়ে গেছে তাই ছোটখাটো আড্ডা জমেছে। আড্ডায় পূর্ণতা দিল রিফাতের মায়ের হাতের চা। আড্ডার একপর্যায় আযান দিলে সকলেই নামায পড়তে গেল। নামায শেষ করে আসতে প্রায় ২টা বেজে গেল। খানা টেবিলে দিতেই সকলেকে খানা খেতে বলা হল। খানা শেষ করতে প্রায় ৩টা বেজে গেলে বিছানায় একটু গড়াগড়ি দিয়ে উঠলো এতে সাড়ে ৩টা বাজতেই ১টা অটো ডাক দিয়ে তাতে মালামাল তুলে দিল। এরপর ষ্টেশনে এসে বগি নাম্বার খুঁজে বের করে মালামাল উঠাল আর সিট খুঁজে বসে পড়ল সকলে। শোভন চেয়ার কোচ সিট ১৩টি এর মধ্যে মুখোমুখি ১০টি আর বাকি ৩টি পেছনে। যা হোক আগের মত মায়ের কাছে বসলো রিফাত ও মৌমিতা। এরপর মায়ের কাঁধে ঘুম দিল দুজনেই এক ঘুমে ঢাকা। প্রায় ৮ ঘন্টা ভ্রমণ করে সকলেই ক্লান্ত সবাইকে বাড়ী থেকে খেয়ে যেতে বলতেই কেউ রাজি হল না। সবাই সবার বাড়ীতে চলে গেল। আর বাড়ীতে থাকলো শুধু রিফাতের ক্লান্তশ্রান্ত পরিবার।

Click This Link

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.