![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
একবার যদি এমপি হইতামরে
নাজমুল ইসলাম মকবুল
একবার যদি এমপি হইতামরে ও বন্ধু আমি হইতাম রাজা
জনগনকে মনে করতাম ওরাই আমার প্রজারে
একবার যদি এমপি হইতামরে।।
এমপি হইয়া মন্ত্রী হইতাম করতাম টাকা লুট
সেই টাকাতে কিনতাম আমি জনগনের ভোটরে।।
আগে পিছে পুলিশ লইয়া বড়াই করতাম আমি
জনগনের টাকা মারইয়া গাড়ি চড়তাম দামীরে।।
বিলাসবহুল গাড়ি কিনতাম শুল্ক নাহি দিয়া
জনগনের মাথায় কাঠাল খাইতামও ভাঙ্গিয়ারে।।
আমার বাসায় পাবলিকেরা যাইতো দলে দলে
ঘন্টা ঘন্টা বসাই রাখতাম ভিজি আছি বলেরে।।
পুলিশ দিয়া পশুর মতো পিটাইতাম মানুষ
মতার ওই অহমিকায় থাকতনা মোর হুশরে।।
পাতি নেতা ডাফা নেতা পুষতাম নিজের লাগি
বগলেরও নিচে রাখতাম সন্ত্রাসী আর দাগীরে।।
টেন্ডারবাজি চান্দাবাজি করতাম ধান্দাবাজি
মাইকের সামনে দাড়াইয়া করতাম গলাবাজিরে।।
এমপি মন্ত্রী হবার খায়েশ কার না জাগে। এই খায়েশ জাগার অন্যতম কারণ হলো কত্তো কিসিমের লোভনীয় সুযোগ সুবিধা। এই লোভনীয় সুযোগ সুবিধার সংপ্তি ফিরিস্থি দিয়ে লেখলাম একটি গান। গানটি সুর করে গাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন অনেকেই। কিন্তু সংপ্তি পরিসরের গানে তো আর অঢেল সুযোগ সুবিধার বিস্তারিত লেখা যায় না। তাই মন্ত্রী এমপির সকল সুযোগ সুবিধা সবিস্থারে গানের মধ্যে অন্তর্ভুক্ত করারও সুযোগ নেই। গত ১২ ফেব্র“য়ারী দৈনিক আমার দেশ এর প্রথম পাতায় ‘‘সংসদে মন্ত্রী-এমপিদের গাড়ি কেনার হিসাব দিলেন অর্থমন্ত্রী : স্পিকার কিনেছেন ৭ কোটি টাকা দামের ল্যান্ডক্রুজার’’ শিরোনামের সংবাদটিতে শুধুমাত্র দামী গাড়ি কেনার লোভনীয় সুযোগ সুবিধার বিষয়টি পড়ে দেশের আম জনতার মধ্যে এমপি মন্ত্রী হবার খায়েশ যে আরও বেড়ে যাবে তাতে সন্দেহ থাকার কথা নয়। এমপি মন্ত্রী হবার জন্য বেহুশ হয়ে কেন যে মানুষ বস্তা বস্তা টাকা ছাড়ে তার রতি পরিমাণ জবাব এই সংবাদটিতে পেতে পারেন আঙ্গুল চোষা বুভুু নীরিহ জনসাধারন।
‘বর্তমান জাতীয় সংসদের স্পিকার আবদুল হামিদ অ্যাডভোকেট এমপিদের বিশেষ সুবিধায় ৭ কোটি টাকা মূল্যের ল্যান্ড ক্রুজার স্টেশন ওয়াগন ভিএক্স মডেলের বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করেছেন। তিনি ৭৫ লাখ ১৩ হাজার ৫১৯ টাকায় এ গাড়িটি আমদানি করে ৬ কোটি ৩২ লাখ ২৭ হাজার ৮৪৫ টাকা কর সুবিধা নিয়েছেন। স্পিকারের পাশাপাশি সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী, চিফ হুইপ উপাধ্য আবদুস শহীদ, বিরোধীদলীয় চিফ হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুকসহ বর্তমান সরকারের বেশ কয়েকজন মন্ত্রী-প্রতিমন্ত্রী এমপিদের বিশেষ সুবিধায় উচ্চ মূল্যের গাড়ি কিনেছেন। তবে, শুল্কমুক্ত সুবিধায় সবচেয়ে বেশি মূল্যের গাড়ি কিনেছেন সরকারদলীয় এমপি গোলাম দস্তগীর গাজী। তিনি ৭৯ লাখ ২২ হাজার ৬৩৯ টাকা দামে ল্যান্ড ক্রুজার গাড়ি কিনে শুল্ক সুবিধা পেয়েছেন ৬ কোটি ৬৬ লাখ ৫৪ হাজার ১১৩ টাকা। কর সুবিধা না পেলে তাকে এ গাড়ি ৭ কোটি ৪৫ লাখ ৭৬ হাজার ৭৪২ টাকায় কিনতে হতো। অপরদিকে সরকার দলের মহিলা এমপি রুবী রহমান ২১ লাখ ৪৬ হাজার ২৮২ টাকা মূল্যের গাড়ি আমদানি করে ৪৫ লাখ ৭৯ হাজার ৩০৭ টাকা কর সুবিধা নিয়েছেন। বর্তমান সংসদের এমপিদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় নেত্রী বেগম খালেদা জিয়াসহ শুল্ক সুবিধায় ৩৭ জন এখনও পর্যন্ত কোনো গাড়ি আমদানি করেননি।
গতকাল জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারদলীয় সংসদ সদস্য শহীদুজ্জামান সরকারের লিখিত প্রশ্নের প্রেেিত অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের জবাবে এ তথ্য পাওয়া গেছে। মন্ত্রীর দেয়া তথ্যমতে, বর্তমান জাতীয় সংসদের ৩৫০ জন এমপির মধ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধায় ৩১৫ জন এমপি গাড়ি আমদানি করেছেন। এর মধ্যে ২শ’র বেশি এমপি টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার, প্রাডো, মিতশুবিসি পাজেরোর মতো বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করেছেন। অর্থমন্ত্রী সংসদ সদস্যদের নাম ও গাড়ির মডেল, শুল্কায়িত মূল্য ও শুল্ক করাদির পরিমাণের বিস্তারিত তথ্য তুলে ধরেন। ওই তালিকা থেকে দেখা যায়, স্পিকারসহ ৮৫ জন সংসদ সদস্য ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৬ কোটি টাকা শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়েছেন। ওই পরিমাণ শুল্কমুক্ত সুবিধায় ৬২ লাখ থেকে ৭৯ লাখ টাকায় তারা গাড়ি আমদানি করেছেন। এমপিদের গাড়ি আমদানির জন্য রাষ্ট্র হাজার কোটি টাকার উপরে শুল্কবঞ্চিত হয়েছে। উল্লেখ্য, স্পিকার আবদুল হামিদ সরকার নবম জাতীয় সংসদের প্রথম দিকে ঘোষণা দিয়েছিলেন, শুল্কমুক্ত সুবিধায় এমপিরা যাতে বিলাসবহুল গাড়ি আমদানি করতে না পারে তার বিধান করে একটি নীতিমালা তৈরি করবেন। ওই সময় তিনি জানান, এমপিদের আমদানি করা গাড়ি ৩ হাজার সিসি’র মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকবে। কিন্তু বাস্তবে স্পিকারের ওই ঘোষণা কার্যকর হয়নি। এমনকি তিনি নিজেও তার ঘোষণা উপো করে বিলাসবহুল গাড়ি কিনেছেন। এমপিদের কেনা গাড়ির মধ্যে অনেকগুলো ৪ হাজার সিসি’র চেয়েও বেশি বলে জানা গেছে।
অর্থমন্ত্রীর তালিকা থেকে দেখা যায়, স্পিকারসহ ৮৫ জন সংসদ সদস্য ৫ কোটি থেকে সাড়ে ৬ কোটি টাকা শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়েছেন। ওই পরিমাণ শুল্কমুক্ত সুবিধায় ৬০ লাখ থেকে ৭৯ লাখ টাকায় তারা গাড়ি আমদানি করেছেন।
সরকারের মন্ত্রীদের মধ্যে প্রাথমিক ও গণশিা মন্ত্রী আফসারুল আমীন ৭৫ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৬ কোটি ২৮ লাখ, পরিকল্পনা মন্ত্রী একে খন্দকার ২৩ লাখ টাকায় গাড়ি আমদানি করে ৩ কোটি টাকা, রেল মন্ত্রী মুজিবুল হক, শ্রম ও কর্মসংস্থান মন্ত্রী রাজিউদ্দিন আহমেদ রাজু এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রী আফম রুহুল হক প্রত্যেকে ৭৬ লাখ টাকার গাড়ি কিনে ৭৬ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৬ কোটি ৩৮ লাখ, পানি সম্পদমন্ত্রী রমেশ চন্দ্র সেন ৪১ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ৪৯ লাখ, শ্রম প্রতিমন্ত্রী মুন্নুজান সুফিয়ান ৫২ লাখ টাকায় গাড় কিনে ৩ কোটি ১৫ লাখ, ডেপুটি স্পিকার শওকত আলী টাকায় গাড়ি কিনে ৩ কোটি ১৮ লাখ, স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শামসুল হক টুকু ৭১ লাখ টাকায় গাড়ি ৫ কোটি ৯২ লাখ, আইন প্রতিমন্ত্রী কামরুল ইসলাম ৬০ কোটি টাকায় গাড়ি কিনে ৩ কোটি ৬০ লাখ, মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শিরীন শারমীন চৌধুরী ৫৬ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ৫০ লাখ, যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী আহাদ আলী সরকার ৫৭ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৩ কোটি ৪৩ লাখ, সংস্কৃতি মন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ ৭০ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৫ কোটি ৮৭ লাখ, নৌমন্ত্রী শাজাহান খান ৪৫ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ৩ লাখ, বন ও পরিবেশ মন্ত্রী হাছান মাহমুদ ও প্রাথমিক ও গণশিা প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন প্রত্যেকে ৬৪ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৫ কোটি ৩৭ লাখ, গণপূর্ত প্রতিমন্ত্রী আবদুল মান্নান খান ৪৪ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ১ কোটি ৯৯ লাখ, শ্রম কল্যাণ ও বৈদেশিক কর্মসংস্থান মন্ত্রী খন্দকার মোশাররফ হোসেন ৬৪ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৫ কোটি ৩৬ লাখ, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী আবদুল লতিফ বিশ্বাস ৪১ লাখ টাকায় কিনে আড়াই কোটি, বস্ত্র ও পাটমন্ত্রী আবদুল লতিফ সিদ্দিকী ৬৫ লাখ টাকায় কিনে ৫ কোটি ৬৬ লাখ, দফতরবিহীন মন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত ৬৩ লাখ টাকায় কিনে ৫ কোটি ২৯ লাখ, মোস্তফা ফারুক মুহম্মদ ৩৬ লাখ টাকায় ১ কোটি ৫১ লাখ, পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী দীপঙ্কর তালুকদার ৬১ লাখ টাকায় কিনে ৫ কোটি ১২ লাখ, ভূমি প্রতিমন্ত্রী মুস্তাফিজুর রহমান ফিজার ৩৬ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ১৭ লাখ, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহীউদ্দীন খান আলমগীর ৪২ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ৫৫ লাখ, যোগাযোগ মন্ত্রী ওবায়দুল কাদের ৪৯ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ২ কোটি ৯৫ লাখ টাকা, সংসদ উপনেতা সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী ৬১ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৫ কোটি ১২ লাখ, চিফ হুইপ আবদুস শহীদ ৫৮ লাখ টাকার গাড়ি কিনে ৪ কোটি ৭৮ লাখ, আবদুল ওয়াহাব ২৬ লাখ টাকার গাড়ি কিনে ১ কোটি ১৯ লাখ, মির্জা আজম ৭০ লাখ টাকায় কিনে ৫ কোটি ৬৫ লাখ, সাগুফতা ইয়াসমিন ৬১ কোটি টাকায় কিনে ৫ কোটি, আ স ম ফিরোজ ৫৯ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৪ কোটি ৯৩ লাখ, মুজিবুল হক ৬৩ লাখ টাকায় কিনে ৫ কোটি ২৯ লাখ, বিরোধীদলীয় হুইপ জয়নুল আবদিন ফারুক ৫৪ লাখ টাকায় গাড়ি কিনে ৪ কোটি ৫১ লাখ শুল্ক সুবিধা নিয়েছেন।
প্রশ্নকর্তা শহীদুজ্জামান সরকারও কম দামি গাড়ি কিনেছেন। তার গাড়ির মূল্য ২৩ লাখ ৫৩ হাজার টাকা। শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়েছেন ১ কোটি টাকা। এছাড়া তুলনামূলক কম শুল্কমুক্ত সুবিধায় কম দামি গাড়ি কেনার তালিকায় রয়েছেন আওয়ামী লীগের ইসরাফিল আলম এমপি, এথিন রাখাইন, ইমরান আহমদ, ফরিদা রহমান, জিন্নাতুন নেসা তালুকদার, হায়াতুর রহমান খান বেলাল, খাদিজা খাতুন শেফালী, আবদুল মজিদ খান, বিএনপির আবুদল মোমিন তালুকদার, ব্যারিস্টার জমিরউদ্দিন সরকার, জেডআইএম মোস্তাফা আলী, নজরুল ইসলাম মঞ্জু। তাদের আমদানি করা গাড়ির শুল্কমুক্ত মূল্য ২৫ লাখ টাকার কম। শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়েছে ১ থেকে সোয়া কোটি টাকা।
মহাজোটের শরিক জাতীয় পার্টির চেয়ারপার্সন হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ৫ কোটি টাকা শুল্কমুক্ত গাড়ি কিনেছেন ৭২ লাখ ৬১ হাজার টাকায়। তার স্ত্রী জাতীয় পার্টির রওশন এরশাদ ২ কোটি শুল্কমুক্ত সুবিধা নিয়ে ৪৫ লাখ ৭৩ হাজার টাকার গাড়ি কিনেছেন। এছাড়া জাতীয় পার্টির দুই সংসদ সদস্য এবিএম রুহুল আমিন হাওলাদার ও তার স্ত্রী নাসরিন জাহান রতœা শুল্কমুক্ত সুবিধায় একই দামের দুটি গাড়ি কিনেছেন। তাদের গাড়ির পৃথক মূল্য ৫৯ লাখ ৪৪ হাজার টাকা। শুল্কমুক্ত সুবিধা পেয়েছেন ৪ কোটি ৯৩ লাখ টাকা।
চারদলীয় জোটের শরিক বিজেপির আন্দালিব রহমান ৫ কোটি ১৭ লাখ টাকা শুল্কমুক্ত সুবিধায় ব্র্যান্ড নিউ টয়োটা ল্যান্ড ক্রুজার স্টেশন ওয়াগন ভিএক্স কিনেছেন ৬০ লাখ ৪৫ হাজার টাকায়। স্বতন্ত্র সংসদ সদস্য মোহাম্মদ ফজলুল আজিম ৫ কোটি ৬৭ লাখ ৮৬ হাজার টাকা শুল্কমুক্ত সুবিধায় ৬৮ লাখ ৪৬ হাজার টাকায় গাড়ি আমদানি করেছেন।
এদিকে মোট ৩৭ জন সংসদ সদস্য শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি আমদানি করেননি। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (গোপালগঞ্জ-৩), অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত (সিলেট-১), কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী (শেরপুর-২), স্থানীয় সরকারমন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম (কিশোরগঞ্জ-১), শিামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ (সিলেট-৬), ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী সাহারা খাতুন (ঢাকা-১৮), সমাজকল্যাণমন্ত্রী এনামুল হক মোস্তফা শহীদ (হবিগঞ্জ-৪), বেসামরিক বিমান ও পরিবহন মন্ত্রী মো. ফারুক খান (গোপালগঞ্জ-১), বাণিজ্যমন্ত্রী গোলাম মোহাম্মদ কাদের (লালমনিরহাট-৩), বিদ্যুত্ প্রতিমন্ত্রী এনামুল হক (চাঁপাইনবাবগঞ্জ-১), স্থানীয় সরকার প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবীর নানক (ঢাকা-১৩), স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির (ময়মনসিংহ-৩), ধর্ম প্রতিমন্ত্রী মো. শাহজাহান মিয়া (পটুয়াখালী-১), খাদ্যমন্ত্রী আবদুর রাজ্জাক (টাঙ্গাইল-১), ভূমিমন্ত্রী রেজাউল করিম হীরা (জামালপুর-৫), মো. জাকির হোসেন (কুড়িগ্রাম-৪), ইসহাক হোসেন তালুকদার (সিরাজগঞ্জ-৩), এসকে আবু বাকের (নড়াইল-২), নারায়ণচন্দ্র চন্দ (খুলনা-৫), শওকত মোমেন শাহজাহান (টাঙ্গাইল-৮), আবদুস সালাম (ময়মনসিংহ-৯), রেবেকা মোমেন (নেত্রকোনা-৪), নাজমুল হাসান পাপন (কিশোরগঞ্জ-৬) সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ (বর্তমানে সদস্য নন), সাবেক যোগাযোগ মন্ত্রী সৈয়দ আবুল হোসেন (মাদারীপুর-৩), শফিকুর রহমান চৌধুরী (সিলেট-২), সৈয়দ মহসীন আলী (মৌলভীবাজার-৩), এম. আবদুল লতিফ (চট্টগ্রাম-১০), জোবেদা খাতুন (মহিলা আসন-১২), সাধনা হালদার (মহিলা আসন-৩২), নূর-ই-হাসনা লিলি চৌধুরী (মহিলা আসন-৪৩), হাসিনা মান্নান (মহিলা আসন-৪৮), পিনু খান (মহিলা আসন-৪৯), পররাষ্ট্রমন্ত্রী ডা. দীপু মনি (চাঁদপুর-৩)।
প্রধান বিরোধী দল বিএনপির শাহ মোফাজ্জাল হোসাইন কায়কোবাদ (কুমিল্লা-৩), বরকত উল্লাহ বুলু (নোয়াখালী-৩), সালাহউদ্দিন কাদের চৌধুরী (চট্টগ্রাম-২) শুল্কমুক্ত সুবিধায় গাড়ি নেননি।’
©somewhere in net ltd.