![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলমান পাতা ১ এর পর , চলার পথে দেখবেন বাসে , ট্রেন , লঞ্চ , ফেরিঘাটে কিছু লোক আপনার বন্ধু সাঁজতে চাবে বা আপনার পার্শে বসে নানা আলাপ বা নানা কথা শুরু করে দেয় ।
তার সাথে যত কথা বা বন্ধু সাজতে যাবেন ততো বিপদে পঢ়ার সম্ভাবনা থাকবে অবশ্য সকল ক্ষেত্রে নয় কারন চলার পথে আবার নুতন বন্ধুও সৃষ্টি হয় বা নুতন কিছু জানাও যায় তবে চলার পথে অহ্নের দেওয়া কিছু খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো । তাতে নিরাপদ থাকা যায় । তারপর দেখবেন অনেকেই চলার পথে ঘুমিয়ে পড়ে যেটা আরও বিপদজনক কারন আপনার সংগে থাকা লাগেজ বা ব্যাগ হারিয়ে যেতে পারে আবার আপনি চলমান পথে কাউকে আপনার মালামাল দেখার দায়িত্ত দিয়ে আপনার নিচ্চিত থাকা ঠিক হবে না । চলার পথে নিজের বসার ছিটের নিচে দেখে নিবেন কারন আপনার ছিটের নিচে অহ্নের কালোবাজারি মালামাল বা অবৈধ পণ্য আপনার ঘাড় দিয়ে পার করতে চাবে আর ধরা পড়লে বিপদে পড়বেন আপনি । একদিন আমি অনেক রাতে নিজ বাড়ীতে আসার সময় কোনও বাস না পেয়ে অপেক্ষা করছিলাম পথে অন্য যানবাহনে চাপার জন্য কিন্তু শেষ পযন্ত মাল বোঝাই ট্রাকে উঠার চেষ্টা করলাম কিন্তু কেউই নিচ্ছে না পরে এক হোটেলে গেলাম যেখানে সাধারনত ট্রাকের চালকগন রাতে ভাত খায় সেখানে গিয়ে একজন ট্রাক চালককে অনুোরধ করলাম এবং আমার সমস্যার কথা বললাম তখন সে অনেক কথা বলার পর রাজী হোলও আর যেখানে আমি আঁটকে গেছি সেখান থেকে আমার বাড়ীর দুরত্ত মাত্র ৫০ কিলোমিটার পরে চালক তার অভিজ্ঞতার কথা বললও যে একদিন গভীর রাতে এধরণের পথচারীকে উপকার করতে গিয়ে আমার ট্রাক সহ মালামাল লুট হয়ে যায় তাই আর আমরা পথে লোক নিতে চায়নি অথচ চলার পথে অনেক মানুষ যানবাহন না পেয়ে বিপদে পড়ে যেমন সত্যি কথা , ঠিক তেমনি খারাপ মানুষরাও ফাঁদ পেতে মাল লুট করে , যার জন্য চলার পথের বিপদ্গ্রস্থ মানুষকে উপকার করা যায় না । চলমান ৩
©somewhere in net ltd.