নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলু

i am a very hopeful man.. i lead a normal life like others. i like work..basically i want to live in my work

নিলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইভটিজিং কেন বৃদ্ধি পাচ্ছে ২

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ৯:৫৭

















ইভটিজিং যারা করে তারা মেয়েদের চলার পথে আগে/পাছে মটর সাইকেল নিয়ে অথবা পায়ে হেঁটে চলাফেরা করে নানা অংগিভংগিতে , তাতে তারা মনে করে , মেয়েরা বোধ হয় তাদের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে কিংবা সে বা তারা খুব মানান সই যুবক । তারপর তারা মেয়েদের সাথে কথা বলতে উদ্যত হয় , এক পর্যায়ে তারা মেয়েদের খুব কাছাকাছি চলে আসে এবং ব্যাড সাউনড দিয়ে থাকে । এতে কোন কোনও মেয়ে হেঁসে ফেলে বা কেউ বিব্রত বোধ করে , অথচ ছেলেটিকে মেয়েরা একজন উদ্ভট বা উজবুক বা বখাটে ছেলে হিসাবেই মনে করে তাই হইতও হেঁসে ফেলে কিন্তু ওই হাঁসাটাই ছেলেটিকে আরও সাহসী করে তোলে , এজন্য রাস্তায় চলার সময় ছেলেদের এহেন আচরণের সময় না হাঁসাই ভালো । তখন ওই ছেলেরা আরও উচ্ছিংখল হয়ে উঠে আর তখনই ঘটে বিপত্তি । এই সময়ে কোন মেয়েরই হাসাহাসি করা উচিত নয় । আর তাতে তাদের আস্পরদা বেঁড়ে যায় । একদা একটি ছেলে তার পার্শের পাড়ার একটি মেয়ের সাথে প্রেম নিবেদন করতে চায় তারপর সে প্রায় প্রতিদিনই মেয়েটির বাড়ীর আশেপাশে ঘুরতে থাকে । মেয়েটি ক্লাস টেন এ পড়ে , একদা ছেলেটি স্কুলে চলে আসে তাকে দেখার জন্য , এক পর্যায়ে ঘটনাটি স্কুল করতিপক্ষের নজরে আসে এবং মেয়েটিকে ডাকা হয় , তারপর যানা গেল যে মেয়েটির তার সাথে কোন সম্পর্কই নেই তবে ছেলেটি অনেকদিন ধরে তাকে বিরক্ত করে । এ ব্যাপারে স্থানীয় ভাবে অনেকবার তাকে নিষেধ করা হয়েছে কিন্তু ছেলেটি সংশোধন হয়নি । তারপর এসব শুনে প্রধান শিক্ষক সাহেব মেয়েটির অভিভাবককে ডাকলেন এবং ঘটনার বিবরন শুনলেন , তারাও বিব্রত কিন্তু কোন সমাধান হচ্ছে না , এমনকি মেয়ে পক্ষ একদিন ছেলেটিকে হুমকিও দিয়েছিলো । পরে প্রধান শিক্ষক সাহেব ছেলেটির সাথে দেখা করে ঘটনার কথা জানতে চান । চলমান ৩

মন্তব্য ১ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৫ সকাল ১০:৩৭

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: ইভটিজিং বৃদ্ধি পাবার প্রধান কারণ হল ছেলে সন্তানের উপর বাবার নিয়ন্ত্রণ না থাকা। বাবার সাথে হাটাচলার সময়েই লক্ষ্য রাখা উচিত রাস্তায় মেয়েদের দিকে সে কি দৃষ্টিতে তাকায়। ছেলে কোন ধরণের বন্ধু-বান্ধবের সাথে মেলামেশা করে, সেটাও কঠোরভাবে লক্ষ্য রাখা উচিত।

বাবাকে একটা ব্যাপার মাথায় রাখতে হবে, ছেলে যতদিন তার উপর নির্ভরশীল, ততদিনই বাপ তার ওপর খবরদারি করতে পারবে। পাখা গজিয়ে গেলে আর ছেলের নাগাল পাওয়া যাবেনা

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.