|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 


দেশের অধিকাংশ শিক্ষা কার্যক্রম চলে বেসরকারী ভাবে বোধ হয় , সেই স্কুল / কলেজ গুলি এখনো নানা সুবিধা  থেকে বঞ্চিত , তাও চলছে পাঠদান । পরীক্ষার ফলাফলও দিন দিন এগিয়ে যাচ্ছে , ছাত্র / ছাত্রীদের সংখ্যাও দিন দিন বাড়ছে । কিন্তু এম পি ও হয়নি , এখনো অনেক প্রথিষঠান , এর কারন কি ? আবার একটি স্কুলে পাঠদানের সময়কালে কোনও বেতন ভাতাদি সরকার থেকে দেওয়া হয় না , শুধুমাত্র একাডেমিক স্বীকৃতির পর , যদি এম পি ও হয় , তাহলে এম পি ও ভুক্ত হতে পারে । তাহলে পাঠদান  এবং স্বীকৃতি সময় কাল  , বেতন ছাড়া শিক্ষকগণ পাঠদান দিবে কিভাবে ? আবার স্বীকৃতির পরে ,  যুগে যুগে সরকারী কোনও বেতন ভাতাদি পায় না । অন্যদিকে এম পি ও যেদিন থেকে হবে , সেইদিন থেকেই তার কর্মের যোগদানের তারিখ ধরে , অবসরের যাওয়ার জন্য সকল সুযোগ সুবিধার প্রাপ্তির সময়কাল ধরা হবে । তার মানে কমপক্ষে ১০ বসর প্রায় কর্ম কাল  , বিনা সুবিধা ভুক্ত হবে ।  অর্থাৎ অবসরে গিয়ে  , তার প্রাপ্য সুযোগ সুবিধা প্রাপ্তি কমে  যাবে । এখনো দেশের অনেক স্কুলই নিজস্ব অর্থায়নে  , শিক্ষকদের বেতন / ভাতাদি দিতে পারে না । সুতারাং দেশের অনেক স্কুলেই শিক্ষকগণ বিনা বেতনে , নিজ খরচে  শিক্ষক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন ।  এমনকি মানবেতর জীবন যাপন করছেন বলে মনে হয় । অথচ দেশের  হাইস্কুল / কলেজ শিক্ষার উন্নয়নের  জন্য সরকারী ভাবে  , নানা প্রকল্পের কার্যক্রম  চলছে , যে কার্যক্রমে শিক্ষার কোনরূপ মান উন্নয়ন হচ্ছে না ,  বলে জানা যায় । কিন্তু এসকল প্রকল্পে প্রচুর পরিমান সরকারী অর্থের অপচয় হচ্ছে বলে সোনা যায় । আবার এইসব  প্রকল্প ভুক্ত , কর্মকর্তা / কর্মচারী গন , কিছুদিন পরেই রাজস্ব খাতে অন্তর্ভুক্ত হয়ে যায় ।  তাতে সরকারের অর্থের  যোগান দিতে সমস্যা হয় না । কিন্তু বেসরকারী শিক্ষক বৃন্দের সরকারী অংশের বেতন / ভাতা দিতে নানা ওজুহাত দেখানো হয় । সুতারাং আমি মনে করি , পাঠদান সময়ে কমপক্ষে ৩০  ভাগ সরকারী অংশের বেতন / ভাতাদি দেওয়া সমুচিন । এম পি ও না হয়া প্রজন্ত ,  একাডেমিক প্রাপ্ত স্কুল / কলেজ গুলিকে  ৫০ ভাগ বেতন / ভাতাদি দেওয়া সমুচিন । যাতে ,  বেসরকারী শিক্ষকগণ স্কুল / কলেজ গুলিতে আরও  ভালো পাঠদান দিতে পারে ।
 ০ টি
    	০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০©somewhere in net ltd.