![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
চলমান পাতা ১ এর পর , বালু / ধুলা মাখা সেই চেহারা নিয়ে ঘরে ফিরে , কুয়ায়ায় বালতি দিয়ে পানি তুলে বা পুকুরে বা নদীতে গোসল করে নেয় , আবার কেউ কেউ বলতো , এই গোসলকে নাওয়া / খাওয়া । গ্রামগুলির সুন্দর সুন্দর নাম যেমন , চড়ইমারি , ভাঁড়ইমারি , হাটুঁভাংগা , চিলমারি , ফাজিলপুর , খাজাঞ্চি গাঁও , চুলকানির হাট , বি বি ছি বাজার , উটারহাট , লম্বা পাড়া , ধাক্কামারা , নিচ্চিন্তপুর , অভয়নগর , ভাতগাঁও , গড়গড়ি , মালপাড়া , প্যাঁচরপাড়া , দমদম , ফকিরনীপাড়া , ন্যাংটাপাড়া , করেরহাট , ভুতপাড়া , কামারপাড়া , কুমারপাড়া , সুন্দরীপাড়া , নিঝুমপাড়া , হটাতপাড়া , ভ্যাজালপাড়া , অচিন্তপুর , গরমপাড়া , সহ নানা নাম । ভরা নদীতে নৌকায় অনেক সময় রাতে পিকনিক হতো জ্যোৎস্না রাতে , আর মাইকে , গান বাজতও , রান্না হতো নৌকাতেই , সংগে চাল / ডাল , খড় / কুটা নিয়ে যেতো । স্কুলে যেতো গ্রাম থেকে গ্রাম পাড়ি দিয়ে অন্য গ্রামের স্কুলে , সেই পথ ছিলও কাচা এবং ধূলায় ভর্তি , পায়ে হাটা পথ , আবার বর্ষা কালে কাদায় জর্জরিত , ধুলো / কাদায় এ এক অন্যরকম পরিবেশ , কখনো পিচ্ছিল পথে পড়ে যাওয়া , আর জামা / কাপড়ে কাদা হয়ে যাওয়া , নদী পার হয়ে স্কুলে যাওয়ার জন্য বাঁশের সাঁকো পার হতে হতো । শীতের দিনে কন কনে শীতে সাত সকালে , খেজুরের রস খাওয়ার ছিলও মজা , রসের পিঠা , ভাপা পিঠা , কুশলী পিঠা , বড়ই ধুনে পাতা দিয়ে মাখা । বিকালে মাঠ থেকে ছোলার ডালের গাছ তুলে এনে , আগুনে পুড়িয়ে তা খাওয়া , যা এখন বলে রুচির ডাল ভাজা , আর ওই খাওয়াকে বলতো ছোলা / হোরা । সন্ধ্যার পর হতো , খেজুরের গাছের ছোবড়া দিয়ে , আতস বাজী করা রাস্তা দিয়ে দৌড়ে দৌড়ে , যেনও আলোর মিছিল , সেই আতস বাজী তৈরি হতো , মান পাতার মধ্যে , খেজুর ছোবড়া ভরে বেঁধে , আগুন ধরিয়ে দিয়ে , দড়ী দিয়ে বেঁধে সংগে সংগে রাস্তায় দৌড়ায়ে দৌড়ায়ে মাথার উপর দিয়ে ঘোরালে আতস বাতীর আগুনের ফুলকি উড়তও , আর আলোর ফুলকি হয়ে যেতো , আর পিছে পিছে দৌড়াতো অনেক ছেলে মেয়ে আর আনন্দ করতো । চলমান = ২চলমান পাতা ১ এর পর , বালু / ধুলা মাখা সেই চেহারা নিয়ে ঘরে ফিরে , কুয়ায়ায় বালতি দিয়ে পানি তুলে বা পুকুরে বা নদীতে গোসল করে নেয় , আবার কেউ কেউ বলতো , এই গোসলকে নাওয়া / খাওয়া । ভরা নদীতে নৌকায় অনেক সময় রাতে পিকনিক হতো জ্যোৎস্না রাতে , আর মাইকে , গান বাজতও , রান্না হতো নৌকাতেই , সংগে চাল / ডাল , খড় / কুটা নিয়ে যেতো । স্কুলে যেতো গ্রাম থেকে গ্রাম পাড়ি দিয়ে অন্য গ্রামের স্কুলে , সেই পথ ছিলও কাচা এবং ধূলায় ভর্তি , পায়ে হাটা পথ , আবার বর্ষা কালে কাদায় জর্জরিত , ধুলো / কাদায় এ এক অন্যরকম পরিবেশ , কখনো পিচ্ছিল পথে পড়ে যাওয়া , আর জামা / কাপড়ে কাদা হয়ে যাওয়া । শীতের দিনে কন কনে শীতে সাত সকালে , খেজুরের রস খাওয়ার ছিলও মজা , বিকালে মাঠ থেকে ছোলার ডালের গাছ তুলে এনে , আগুনে পুড়িয়ে তা খাওয়া , যা এখন বলে রুচির ডাল ভাজা , আর ওই খাওয়াকে বলতো ছোলা / হোরা । সন্ধ্যার পর হতো , খেজুরের গাছের ছোবড়া দিয়ে , আতস বাজী করা রাস্তা দিয়ে দৌড়ে দৌড়ে , যেনও আলোর মিছিল , সেই আতস বাজী তৈরি হতো , মান পাতার মধ্যে , খেজুর ছোবড়া ভরে বেঁধে , আগুন ধরিয়ে দিয়ে , দড়ী দিয়ে বেঁধে সংগে সংগে রাস্তায় দৌড়ায়ে দৌড়ায়ে মাথার উপর দিয়ে ঘোরালে আতস বাতীর আগুনের ফুলকি উড়তও , আর আলোর ফুলকি হয়ে যেতো , আর পিছে পিছে দৌড়াতো অনেক ছেলে মেয়ে আর আনন্দ করতো , তা দেখে , মনে হতো যেনও , বংশীওয়ালার পিছে দৌড়াচ্ছে পুলাপান । চলমান = ৩
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:১৩
নিলু বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন
২| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬
প্রামানিক বলেছেন: ছবিগুলো ভাল লাগল। ধন্যবাদ
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৩
নিলু বলেছেন: ধন্যবাদ , ভালো থাকবেন
৩| ১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
কলমের কালি শেষ বলেছেন: চমৎকার ছবি ++
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ রাত ৮:০৪
নিলু বলেছেন: ধন্যবাদ , ভালো থাকুন
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৫ বিকাল ৩:০৯
সুমন কর বলেছেন: সুন্দর!