|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
চলমান  ৫ এর পর , আমরা পাবনা শহর থেকে খুব ভোরে  রউনা  দিয়েছিলাম পথে পাবনা মানসিক হাস্পাতাল , পাবনা 




এডওয়ার্ড বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ , পাবনার তাঁত শিল্প ,শ্রী  অনুকূল ঠাকুরের আশ্রম , চিত্র শিল্পী  সুচিত্রা সেনের বসত ভিটা দেখে হেমায়েতপুর , নাজিরপুর , দাপুনিয়া , মাধপুর , বাসেরবাদা , আওউতাপারা , শাহাপুর রুপপুর আনবিক শক্তি কমিশনের এরিয়া সহ  উন্নয়ন কাজ দেখে দেখে পাকসি রেলওয়ের বিখ্যাত হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এবং পাঁশেই সড়ক পথের লালন শাহ্ সেতু, 





 স্থানটি খুবই চমকপ্রদ এবং এখানে প্রতিদিন বিকালে হাজার হাজার লোকের সমাগম হয় , সেই সাথে পিকনিক পার্টীর আগমন ঘটে , ঠিক ঢাকার  আশুলিয়ার মতো জনবহুল আগমনের স্থান । পদ্মা নদীর তীর বড় চমৎকার ।  তারপর পাকশিতে এক বন্ধুর বাড়ীতে চা চক্র করে গেলাম
রেলওয়ের পচ্ছিম জোন অফিস এলাকা দেখতে  , সুন্দর জায়গাটি , পার্শেই রয়েছে পরিতাক্ত  নর্থ বেঙ্গল পেপার মিলস , সেখানে মিলের  এক অফিসার এর সাথে দেখা , তিনি আমার পূর্ব পরিচিত ,  তিনি  আমাদের নিয়ে গেলেন  মিলের গেস্ট হাউসে । সেখানে অল্প সময়  বিশ্রাম নিয়ে  


 চলে গেলাম ভেড়ামারা জিকে প্রকল্প দেখে এক টানে কুষ্টিয়া হয়ে গাংনি হয়ে মেহেরপুর মুজিব নগরে । 




 মুজিব নগর থেকে ফেরার পথে আমরা কুষ্টিয়া  এক আত্মীয়র বাড়ীতে গিয়ে খাওয়া / দাওয়া করে , সেখান থেকে রউনা দিলাম     ঝিনাইদহ হয়ে মাগুরা এক বন্ধুর বাড়ীর উদ্দেশে , সেথায়  রাত্রি যাপন করব।  চলমান ৭
 ০ টি
    	০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০©somewhere in net ltd.