|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
   
 
নারী বা পুরুষের মাঝে নানা কথা নানা  সময়ে হয়ে থাকে  , তা আবার  নানা ভাবে বোধ হয় । এসব  নিয়ে রয়েছে নানা রটনা আর ঘটনা ।  আবার নারী আর পুরুষের মধ্যে রয়েছে নানা আচার / আচরন । কখনও আবার একে অপরের পরিপূরক ,  কখনো আবার একে অপরের প্রতিদ্বন্দ্বী ।আবার নারীকে নিয়ে পুরুষের অনেক ঘটনাও রয়েছে বোধ হয় । কেউ কেউ নারীর কারনে  ছেড়েছে  সিংহাসন ।  আবার তৈরি করেছে নানা স্রিতির  অবকাঠামো যা যুগে যুগে মানুষ  স্মরণ করছে বা দেখছে বোধ হয় । কিন্তু একজন নারী বা পুরুষ কখন নষ্টা হয় বা মানুষ তাদের নষ্টা  বলে থাকে । নষ্টাই বা কেনও বলে মানুষজন ।  তাহলে কি শুধু নারী / পুরুষের দৈহিক সম্পর্কের কারনে ,  না ফষ্টি / নসটি করার কারনেই , নাকি রঙ / ঢঙে চলাফেরার কারনে , নাকি উগ্র পোশাক / আসাকের কারনে । অবশ্য মানুষ কি কারনে নষ্ট হয় বা কেন নষ্ট বলে কিংবা এই অপবাদ কিভাবে ঘোচানো যায়   । একদিন গ্রামে এক  মারফতির  গানের  আসোরে এক ন্যাড়ার ফকির বলছে যে ,  মানুষের মুখটা যদি শুধু কাপড়  দিয়ে ঢেকে দেওয়া যায়  , তাহলে অজান্তে বোধ হয় তাদের চিনাও  যাবেনা ।  তা সে নারী হউক আর পুরুষ হুউক না কেনও । আর যদি হয় অন্ধকারে তাহলেতো  চেনার কোনও উপায়ী থাকবেনা ।এক্ষেত্রে কোন নারী / পুরুষ কারা ,  তা নাকি চেনা মুশকিল ।   যাকগে সে কথা  , যে কথা বলতে চাইছি তা হোলও একটি মেয়ে বিয়ের পর বা আগে যদি অন্য পুরুষের সাথে ঘুরে বেড়ায় কিংবা পরপুরুষের সাথে যদি ভালো মণেও  মধ্যরাত পযন্ত ঘুরে বেড়ায় কিংবা তারা যদি হাসাহাসি করে কোনও কারনে , সেটাও অনেক ক্ষেত্রে সমাজ বাঁকা চোখেই দেখে বা কানা ঘোষা শুরু হয়  । তাহলে যদি একজন নারী / পুরুষ  খোলা মেলা ভাবে চলাফেরা করে ভালো মনে , তারা কি নষ্টা কিন্তু  সমাজ / পরিবার নষ্টা নারী বলে ফেলছে  সাথে সাথেই ।  তাহলে কি নারীদের অবাদ স্বাধীনতাই  এর জন্য দায়ী  । অন্যদিকে পুরুষ শাসিত সমাজ ব্যাবস্থা বলে কি , পুরুষরা নষ্টা থেকে দায় মুক্ত। তাহলে পুরুষরা অবাদ স্বাধীনতার কারনে যদি নষ্টা নাহয় তাহলে নারীরা কেন অবাদ স্বাধীনতা পেলে নষ্টা হবে । তাই  একজন পুরুষ যদি অন্য নারী বা তার পরিচিতদের সাথে দিন / রাত ঘুরে বেড়ায় তাও তাকে অতি সহজে নষ্টা পুরুষ বলবে না  কেউ বোধ  হয় ।  কিংবা তারা  জোরালো যুক্তি উপস্থাপন করে খণ্ডন করবে  । আবার   কেউ বললেও  খুব একটা মাথা ঘামায় না সমাজ বা তারা   । যদি এই সকল আচরনের জন্য উভয়ই অপরাধী প্রমানিত হয় । কিন্তু নারীদেরই বেশী দোষী বলা হয় বা অপবাদ দেওয়া হয়  , তাহলে  নারীর স্বাধীনতাই বা থাকলো কৈ  । অন্যদিকে  ধর্মের অনুশাসনেও  দুইজনই যদি  সমান অপরাধী  হয় .  তাহলে কেনও নষ্টার  অপরাধে শুধু  নারীরাই  অপরাধী হয়ে সমাজচ্যুত হবে বা পাবে ধিক্কার  । অথচ এসব ক্ষেত্রে  আমাদের  সমাজ  পুরুষদের  অনেকখানি দায়   মুক্তি  দিয়ে দেয়  নষ্টা পুরুষের দায় থেকে বোধ হয়  ।কিন্তু নারীদের ক্ষেত্রে এই দায় মুক্তি পাওয়া খুবই দুস্কর ।
 ৫ টি
    	৫ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ২৩ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ৯:৩৯
২৩ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ৯:৩৯
নিলু বলেছেন: আসল কথা স্বাধীনতার অর্থই আমরা বুঝি বলে মনে হয় না । আমি শুধু জানি বোধ হয় অপব্যাবহার করা , তাই এই অবস্থা , ধন্যবাদ
২|  ২৩ শে জুলাই, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪১
২৩ শে জুলাই, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:৪১
লাবু২২ বলেছেন: নারী ও পুরুষের এক সাথে ঘোরাফেরা করা দু 'টোই ধর্মে নিষেধ আছে। এখন কথা হচ্ছে আপনি কোন দৃষ্টিকোণ থেকে প্রশ্ন যদি ইসলামী অনুশাসন থেকে বলি তাহলে বলব যে দু 'জনেই অপরাধী। আর যদি সমাজ ব্যবস্থার কথা বলেন তবে বলব যে এ সমাজের কথা বলে লাভ নাই। এটা একটা জগাখিচুড়ি। এখানে না ইসলামী অনুশাসন মেনে চলছে না পাশ্চাত্য না ভারতীয় ।
  ২৩ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ৯:৪৭
২৩ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ৯:৪৭
নিলু বলেছেন: উত্তরটি যথার্থ বলে মনে করা যায় । তবে কেনও এক পক্ষকে , একতরফা ভাবে দোষারোপ করা হয় ? ধন্যবাদ
৩|  ২৪ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ১০:২৩
২৪ শে জুলাই, ২০১৫  রাত ১০:২৩
লাবু২২ বলেছেন: ঐ যে বললাম জগাখিচুড়ী সমাজ ব্যবস্থা। সত্য কথা কি জানেন।? এই সমাজ ব্যবস্থার কারণেই ইসলামের বদনাম হচ্ছে। যেহেতু এটা একটা মুসলিম প্রধান দেশ। তাই যাই করা হোক না কেন, দোষটা ইসলামের ঘাড়েই পরে।
©somewhere in net ltd.
১| ২৩ শে জুলাই, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৯
২৩ শে জুলাই, ২০১৫  সন্ধ্যা  ৭:২৯
কাবিল বলেছেন: পথিমধ্যে একটা মেয়ে একটা ছেলেকে ফাঁসানোর জন্য চিৎকার করল। আশ-পাশের কিছু যুবক ছেলে দৌরে এসে মেয়েটার কথায় বিশ্বাস করে মারধর করল ছেলেটাকে। এ ক্ষেত্রে আপনি কাকে স্বাধীনতা দিবেন?