নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলু

i am a very hopeful man.. i lead a normal life like others. i like work..basically i want to live in my work

নিলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাবনা - মুর্শিদাবাদ - কলিকাতা - চেন্নাই ভ্রমন ( পর্ব এক )

২৭ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪৮

গত ৯ ফেব্রুয়ারি ১৬ পাবনা থেকে সকাল ৭ টায় কারে রওনা দিলাম সড়ক পথে চুয়াডাঙ্গা । সেখান দিয়ে গেদে বর্ডার দিয়ে ভারত ঢুকবো । আমার সফর সঙ্গী আব্বাস । আব্বাস যাচ্ছে চিকিৎসার জন্য । ওপারে গেদে বর্ডারে আমাদের নিয়ে যাওয়ার জন্য অপেক্ষা করছে গাড়ী নিয়ে পিনটুঁ মামা । গেদে বর্ডারটি ভারতের নদীয়া জেলার মধ্যে অবস্থিত । আমরা বেলা ১০, ৩০ টার দিকে গেদে বর্ডারে পৌঁছে গেলাম । পাবনা থেকে এর দূরত্ব সড়ক পথে হবে প্রায় ১২০ / ১৩০ কিলোমিটার । পরে বাংলাদেশ অংশের আনুসাঙ্গিক কাজ সেরে বিজিবি গেট দিয়ে রিকসা ভ্যানে করে বাংলাদেশ অংশ পার হলাম যার দূরত্ব ৫০০ ফিট মাত্র । আর ভারত অংশ প্রায় ৮০০ ফিট। অর্থাৎ বিজিবি গেঁট থেকে বি এস এফ গেঁট এর মোট দূরত্ব ১২ / ১৩ শত ফুট প্রায় । সেই ৮০০ ফিট রাস্তা যেতে আছে ভারতের রিকসা ভ্যান । তার মানে এই ১২ / ১৩ শত ফুট রাস্তা পার হতে দুই দেশের রিকসা ভ্যানে চড়তে হবে । তারপর ভারতের বি এস এফ গেঁট পার হয়ে ঐ দেশের ইমিগ্রেসন সেরে আমরা গাড়ীতে উঠলাম মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গি থানা এলাকায় যাওয়ার জন্ । গেদে থেকে কলিকাতা যাওয়ার জন্য রেল গাড়ীও চলছে ২/১ ঘণ্টা পর পর । যার দূরত্ব হবে সড়ক পথে প্রায় ১২০ / ১৩০ কিলোমিটার । পথে নদীয়া জেলার ভীমরুল , নাজিরপুর , হোগলবাড়ী ও করিমপুর থানা সহ আরও ৫/৬ টি থানা পার হয়ে আমরা পৌঁছে গেলাম মুর্শিদাবাদ জেলার জলঙ্গি থানা এলাকার বিদুপুর এলাকায় বেলা প্রায় ৩ ৩০ মিনিটের দিকে । জলঙ্গি থানা এলাকাটি বাংলাদেশের খুব কাছের একটি এলাকা । যেখান থেকে বাংলাদেশের এলাকা খালী চোখেই দেখা যায় । দূরত্ব হবে মাত্র ৩/৪ কিলোমিটার । যা বাংলাদেশের কুষ্টিয়া জেলার এলাকা । পরে দুপুরে পিনটু মামার বাড়ীতে খেয়ে নিলাম । চলমান -২

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১০:১৩

শেষ বেলা বলেছেন: লেখাটি পড়ে আমার খুব মনে পড়ছে আমার মা প্রায় বলতো স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় আমার ভাই বোন নিয়ে ভারতের জলঙ্গিতে আশ্রয় নেয়। সেখানে আমার এক বোন কলেরায় মারা যায়। নানার বাড়ি কুষ্টিয়ার মথুরাপুরে হওয়ায় মা,বাবা ও ভাই,বোন প্রাণ ভয়ে ভারতের জলঙ্গিতে চলে যায়। তারপর দেশ স্বাধীন। মা-বাবা দুইজনেই প্রয়াত। আপনার লেখা পড়ে জায়গাটির কথা মনে পড়লো। খুব ইচ্ছা আছে জায়গাটি দেখার, আমার পরম মমতার আদরের বোন এ্ই জায়গায় ঘুমিয়ে আছে। ধন্যবাদ

২| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ রাত ১১:০৪

নিলু বলেছেন: ভাই শেষ বেলা আপনার সাথে আমিও মর্মাহত হলাম । ভালো থাকবেন । সময় করে বেড়িয়ে আসুন ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.