![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরে আমার কলেজ জীবনের বন্ধু বরকত এর বাড়ীতে গেলাম । সে হটাত ৩/৪ বসর আগে মারা গেছে । তার বউ ছেলে / মেয়ের সাথে দেখা করে এলাম । সন্ধার আগে পিনটুঁ মামার মটর সাইকেলে করে গেলাম জলঙ্গি বাজারে । সেখানে পদ্মা নদীর পাড়ে জলঙ্গি ঘাঁটে বসে চা খেলাম । চা সেখানে দেয় ছোট ছোট প্লাস্টিক কাপে করে । পরে গেলাম পিনটু মামার এক বন্ধুর এর বাসায় । নাম তার বকুল মাস্টার । তিনি জলংগির স্থানীয় এক হাই স্কুলের শিক্ষক । ভদ্রলোকটি খুব ভালো । অনেক্ষন তার সাথে কথা হোলও নানা বিষয় নিয়ে । পরে কথা হোলও আগামীকাল তার স্কুলে যাবো এবং দেখবো তাদের স্কুলের পাঠদান পদ্দতি ও স্কুল ক্যাম্পাস । পরে পিনটু মামার এক বন্ধুর সাথে তার ব্যাবসায়ী অফিসে দেখা করাতে নিয়ে গেলো । নাম তার আশরাফ । তার ওখানে বসে চা খেলাম । পরে আমাদের উপলক্ষে আগামীকাল সন্ধ্যার পর একটি ছোট পিকনিক হবে বলে সিধান্ত নিলো তারা । খাওয়া হবে দেশী মুরগীর মাংস , তার সাথে দেশী গমের আটার রুটি । পরে আমরা বাসায় ফিরে গেলাম । রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম । খুব সকালে ঘুম থেকে উঠে পিনটু মামাকে মটর সাইকেল নিয়ে গেলাম গোপালপুর ঘাঁটের বাজারে । সেখানে এক দাদার দোকানে চা খেলাম । তার সাথেও নানা গল্প হোলও । ৯ টার দিকে বাসায় ফিরে নাস্তা খেয়ে মটর সাইকেল নিয়ে বের হলাম জলঙ্গি বাজারে । সেখানে গিয়ে ভবেস দা নামক এক স্থানীয় বড় কাপড়ের ব্যাবসায়ীর দোকানে । দাদার সাথে অনেক গল্প হোলও । তিনি আবার আব্বাসের পুরানো বন্ধু । গতকালের কথা মতো বকুল মাষ্টারের স্কুলে গেলাম এবং শ্রেণী কক্ষগুলি ঘুরে দেখালেন । দেখলাম তাদের পাঠদান । পরে বকুল মাষ্টারের কক্ষে বসে স্কুল নিয়ে আমাদের দেশের সাথে তাদের দেশের স্কুল নিয়ে কথা হোলও । তিনি আবার ঐ স্কুলের হেড মাস্টার । আমরা সেখান থেকে বাসায় ফিরে দুপুরে খেলাম । খাওয়ার সময় সিদ্ধান্ত হোলও আমরা আগামীকাল চেন্নাইয়ের উদ্দেশে যাওয়ার জন্য কাল কলিকাতা রওনা দিবো । তাই বিকালেই অনলাইনে জলঙ্গি থেকে বিমানের টিকেট কিনে ফেলার কথা হোলও এবং কলকাতা থেকে চেন্নাই এর বিমান টিকেট কনফার্ম করা হোলও ১২ ফেব্রু ১৬ তারিখে বেলা ১১ ৫০ এ ভারতের বেসরকারি বিমানের স্পাইচ জেট নামক বিমানে । সন্ধ্যার পরে জলঙ্গির বাজারে আশরাফ ভাইয়ের অফিসে আমরা ১০ / ১২ জন মিলে রুটি ও মুরগী মাংস খেলাম । আগামীকাল সড়ক পথে জলঙ্গি থেকে কৃষ্ণনগর রেল স্টেশনে যাবো । জলঙ্গি থেকে কৃষ্ণনগর স্টেশনের দূরত্ব প্রায় ১০০ কিলোমিটার । কৃষ্ণনগর নদীয়া জেলার মুল শহর । সেখান থেকে আমরা রেল পথে দমদম স্টেশনে যাবো । চলমান - ৩
২| ০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:৩১
নিলু বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই মার্চ, ২০১৬ রাত ১২:১৭
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ভালো লাগলো