নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলু

i am a very hopeful man.. i lead a normal life like others. i like work..basically i want to live in my work

নিলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

পাবনা - মুর্শিদাবাদ - কলিকাতা - চেন্নাই ভ্রমন ( পর্ব ছয় )

০৩ রা এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৭

১৮ ফেব্রু ১৬ সকাল ৮ টার দিকে আমি ও পিনটু মামা গেলাম পার্ক রোডের পাতাল রেলের ষ্টেশনে গিয়ে শিয়ালদহ যাওয়ার জন্য টিকেট করলাম পরে আবার ফিরে এলাম পার্ক রোডের ষ্টেশনে । ১১ টার মধ্যে চলে এলাম এম এল এ হোস্টেলে। কারন আজকে দুপুরে সল্ট লেকের আবাসিক এলাকায় দাওয়াত খেয়ে কলকাতা ছেড়ে যাবো । পাতাল রেলের ভ্রমন খুবই সুন্দর লাগলো । কলকাতা শহরে যা দেখলাম তাতে মনে হোলও শহরটির যোগাযোগ ব্যবস্থা ভালো । নানা পথে যোগাযোগ । পাতাল রেল / ওভার ফ্লাই / ট্রাম / বাস / মানুষ চালিত রিকসা / রিকশা ইত্যাদি । তবে কলকাতার মেয়েরা বেশী স্মার্ট ও ফরওারড । দুপুরে সল্ট লেকের বন্ধুর বাসায় খেয়ে চলে গেলাম কলকাতা রেল ষ্টেশনে । ৪ ১০ এর কলকাতা - লালগোলা এক্সপ্রেস ট্রেন এ সংরক্ষিত আসনে আমরা যাত্রা শুরু করলাম । লালগোলা ষ্টেশন পদ্মা নদীর পাড়ের একটি এলাকা আর ওপারের এলাকা বাংলাদেশের রাজশাহী জেলার গোদাগাড়ী থানা এলাকা । কলকাতা থেকে আমরা যাবো মুর্শিদাবাদ জেলার বহরমপুর ষ্টেশনে । বহরমপুর হোলও মুর্শিদাবাদ জেলার মুল শহর । কলকাতা থেকে দুরত্ত প্রায় ২০০ কিলোমিটার । রেল চলতে থাকলো পথে খড়দহ , ইসলামপুর , নৈহাটি , কল্যাণী , পলাশী , বেলেডাঙ্গা , কৃষ্ণনগর সহ নানা ষ্টেশনের নাম । নৈহাটি জংশন থেকে আবার বানডেলে যাওয়া যায় । পলাশী এলাকা নিয়ে রয়েছে ব্রিটিশ আমলের ইতিহাস । রেলের মধ্যে পাঁশের সীটের এক ভদ্রলোকের সাথে পরিচয় ঘটলো । তিনি নদীয়া জেলার কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রদাথ বিদ্যার সহযোগী প্রভাষক । অনেক কথা হোলও তাদের দেশের শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে । পরে সে নেমে গেলো কৃষ্ণনগর ষ্টেশনে । কথা হোলও পরে ফেচ বুকে কথা হবে । ভারতের সকল রুটে অনর্গল ট্রেন চলাচল করছে এবং যাত্রাও আরামদায়ক । বিশেষ করে ট্রেন গুলি বেশ পরিষ্কার ও সঠিক সময়েই চলাচল করে থাকে মরা রাত ৮০০ টায় বহরমপুর ষ্টেশনে পৌঁছে গেলাম । ষ্টেশনে পিনটু মামার গাড়ী অপেক্ষা করছিলো । ষ্টেশনে নেমে চা খেলাম । পরে গাড়ীতে করে রওনা দিলাম জলঙ্গি উদ্দেশে । জলঙ্গির দুরত্ত প্রায় ৬০ / ৭০ কিলোমিটার । পথে নানা জায়গায় থেমে চা খেলাম । পথে ইসলামপুর , দমকল থানা সহ নানা থানা এলাকা পড়ে । আমরা দমকল থানা শহরে এক পরিচিতের বাসায় নেমে দেখা করে এলাম। দমকল থানা আবার জেলার সাব - ডিভিসন । পিনটু মামার বাড়ী পৌঁছেতে রাত ১১৩০ মিনিট হয়ে গেলো । সকালে যাবো মুর্শিদাবাদ জেলার লালবাগ থানা এলাকার নবাব -সিরাজুদ্দউলার বাড়ী দেখতে । চলমান -৭

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.