নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

নিলু

i am a very hopeful man.. i lead a normal life like others. i like work..basically i want to live in my work

নিলু › বিস্তারিত পোস্টঃ

শর্ট ড্রাইভ এ রাজশাহী ভ্রমন

২৯ শে এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫৩

আজ ২৮ এপ্রিল ১৬ সকাল ৯ টার দিকে রাজশাহীর উদ্দেশে সড়ক পথে গাড়ী নিয়ে রওনা দিলাম । সফর সঙ্গী হোলও খালেদ ও বাবলু । ভ্রমণের উদ্দেশ্য ভারতের ভিসার জন্য রাজশাহী ভারতীয় স্টেট ব্যঙ্কে যাওয়া । পাকশির রুপপুর মোড়ের সি এন জি পাম্প থেকে গ্যাস নিলাম । তারপর দাশুরিয়া , মুলাডুলি , রাজাপুর , গরমাটি , ধানাইদহ , বরাইগ্রাম , আহমেদপুর , হবিতপুর , দত্তপাড়া , নাটোর , ঝলমলইয়া , বানেসসর , পটিয়া , কাটাখালী , তালাইমারী , ভদ্রা , হয়ে রাজশাহী রেল স্টেশন হয়ে কাজিরগঞ্জ মোড়ে ভারতীয় স্টেট ব্যাংক এর রাজশাহী শাখা । পথে পটিয়া বাজারে বসে চা খেলাম । বেলা ১১ ৩০ টায় পৌঁছে গেলাম । এবার ভিসা সেন্টারে খুব একটা ভিড় নেই । সরাসরি ভিতরে প্রবেশ করে ওয়েটিং রুমে ঢুঁকে ৬০০ টাকা ভিসা ফি জমা দিয়ে দিলাম । তারপর সিরিয়াল পেলাম ২০০ নম্বর প্রাত্থী হিসাবে । তখন সিরিয়াল চলছিলো ১৪৫ । প্রায় ১ ঘণ্টা অপেক্ষার পর সিরিয়াল পেলাম । কাউনটারে গিয়ে আমার ভিসা আবেদনের অনলাইনে করা আবেদনের সাথে পাসপোর্টের নামের সাথে আমার মায়ের নামের অক্ষরের একটি শব্দের ভুল হয়েছে যার সংশোধনের জন্য ৩০০ টাকা অতিরিক্ত ফি জমা দিতে হোলও । পরে ৩রা মে ১৬ তারিখে ভিসা ডেলিভারির তারিখ পেলাম । দুপুরে খাওয়ার কথা রাজশাহীর কোর্ট পাড়ার হোড়গ্রামের এক আত্মীয়র বাসায় । বেলা ২ ৩০ মিনিটে গেলাম তাদের বাসায় । দুপুরে ভালো খাওয়া হোলও । তাদের আপ্যায়ন ছিলও খুব ভালো । ৪ টার দিকে রওনা দিলাম । পথে জীবন বীমা কর্পোরেশনের সামনে অপেক্ষারত এক পরিচিতর সাথে দেখা করে রওনা দিলাম সাথে তিনিও গেলেন । সাহেব বাজারে তিনি আমাদের কিছু খাওয়াবেন বেলা ৪ টার দিকে সাহেব বাজারে নেমে চা খেয়ে রওনা দিলাম । ফিরে যাবো চারঘাট / বাঘা হয়ে ।পথে বাঘা মসজিদে থামবো । বাঘা মসজিদে আসরের নামাজ আদায় হোলও । বাঘা মসজিদটি ১৫২৫ ইং সনে স্থাপিত অতি পুরাতন নিদর্শন । মসজিদটি দারুন কারুকাজে নির্মিত । পরে স্থানীয় এক বন্ধুর সাথে গেলাম মসজিদের পার্শেই অবস্থিত বাঘার নবগঠিত পার্কে । পার্কটির নাম হোলও উৎসব । বেশ সুন্দর নকশায় তৈরি হচ্ছে এবং অনেক যায়গা ও সুন্দর মনোরম পরিবেষ । আমরা আগামীতে এই পার্কে পিকনিক করতে আসবো । পরে বাঘার নাম করা বড় বড় রসগোল্লা খাওয়ালও ঐ বন্ধুটি । রসগোল্লাগুলির প্রতিটির ওজন হবে প্রায় ৪০০ গ্রাম করে । ফিরে এলাম সন্ধা ৭ ৩০ মিনিটের দিকে ঈশরদী / রুপপুর আণবিক হয়ে ।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.