![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
হু - সম্পূর্ন রাজনীতি মুক্ত একটি ব্লগ। এখানে বাংলা সহ বিশ্ব সাহিত্যের মজার কিছু ছোট গল্প প্রকাশ করা হবে। এই গল্প গুলো প্রকাশের ক্ষেত্রে আমার নিজস্ব কোন সৃজনশীলতা নেই যেটি আছে সেটি হলো পরিশ্রম। এছাড়া মাঝে মাঝে নিজের লেখা দু একটি ছোট গল্প পেতে পারেন, তবে সেই গল্পের মান নিয়ে আমি নিজেই সন্দিহান। এই ব্লগটির বাংলার ইতিহাস, ঐতিহ্য, প্রত্নতত্ত্ব, সমাজ, অর্থনীতি ইত্যাদি বিষয়ে লেখা প্রকাশ করতে আগ্রহী।
আমি যদি আপনাদের জিজ্ঞাসা করি, সর্বশেষ বিটিভি (BTV) দেখেছেন কবে? অনেকেই হয়তো মাথা চুলকিয়ে উত্তর দিবেন, এই যে সর্বশেষ বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ের খেলা যেদিন ছিল সেদিন। দুঃখ জনক হলেও সত্যি এখন আর সেই আগের মতো বিটিভি দেখা হয় না। দেশে যখন এতো স্যাটালাইট চ্যানেলের প্রচলন চিল না, তখন বিটিভিই ছিল সাধারণ মানুষের একমাত্র বিনোদনের মাধ্যম। মানুষ সারা দিনের ক্লান্তি থেকে ফিরে বিনোদনের মাধ্যম হিসেবে এই বিটিভির সামনেই বসত। আর বসবেই না বা কেন ? সেই সময়ে যে নাটক বা বিদেশী সিরিয়াল হতো সেগুলো ছিল সত্যি বিনোদনময়। এমনও নাটক বিটিভিতে দেখানো হয়েছে যার করণে ঢাকা শহবে মিশিল হয়েছে। এক বার চিন্তা করুন তো . . . নাটকের নাম কি ? চেষ্টা করলেই পারবেন।[/si
আমার কেন যেন মনে হয় ৯০ এর দশকের বিটিভির যে সকল কর্মকর্তারা এই সকল অনুষ্ঠান নির্বাচন করতেন তারা ছিলেন সত্যিকার অর্থেই জ্ঞানী। যদি প্রশ্ন করি এখন কেন বিটিভি দেখেন না? অনেকেই হয়তো উত্তর দিবেন – বিটিভির অনুষ্ঠানের মান ভাল না, অথবা বলবেন – বিটিভি শুধু সরকারের প্রতিনিধিত্ব করে অথবা এটাও বলতে পারেন আকাশ সংস্কৃতির কারণে বিদেশী অনেক অনুষ্ঠানই অনেক আগেই দেখা হয়ে যায় তাই আর দেখা হয় না। কিন্তু একবার ৯০ এর দশকের কথা চিন্তা করুন। সেই সময় এই ইন্টারনেট বা এতো স্যাটালাইট চ্যানেল ছিল না। তখন শুধু বিটিভি ছিল।
যাই হতো কথা না বাড়িয়ে কাজের কথায় আসি…. ৯০ এর দশকে বিটিভিতো কিছু বিদেশী সিরিয়াল দেখানো হতো । হয়তো অনেকেরই সেই সকল সিরিয়ালের কথা মনে আছে, আর এই সকল সিরিয়ালের কথা মনে পড়লেই অনেকেই হয়তো আবেগপ্রবণ হয়ে পড়েন। ঠিক সেই ধরনের কিছু সিরিয়ালের কথা নিয়ে আমার আজকের ব্লগ।
Alif Laila:
আমার মনে হয় বিটিভিরি সবচেয়ে জনপ্রিয় মেগাসিরিয়াল ছিল আলিফ লায়লা। শহরের কথা বলতে পারব না তবে গ্রামের মানুষ আলিফ লায়লার খুব ভক্ত ছিল। অনেক গ্রামে তখনো বিদ্যুৎ পৌছায়নি, আমাদের গ্রামেও ছিল না। গ্রামে ব্যাটারী দিয়ে টিভি চালানো হতো। শুক্রবার এলেই একটা উৎসব মুখর পরিবেশ মনে হতো, বিকেলে বাংলা ছায়াছবি এবং রাতে আলিফ লায়লা, এই বিষয়টা অন্যরকম একটা উপভোগ্য জিনিস। যাদের বাড়িতে টিভি ছিল তাদের বাড়ি রাত ৮টার সময় থেকেই ভরতে শুরুকরত মানুষজনে। সাধারণত টিভি মালিক গন এই রাতে টিভিটা বাইরে সেট করত যাতে সবাই এক সাথে দেখতে পারে। আবার যদি কোন কারণে ব্যাটারী শেষ হয়ে যেত তাহলে মানুষ জন ছুটাছুটি করে অন্য বাড়ি চলে যেত। আবার যদি কেউ আলিফ লায়লা দেখতে না দিত তাহলে ঐ বাড়ির চালে মানুষ ঢিল ছুড়ে এর নিন্দা জানাতো। এমনই এক জনপ্রিয় অনুষ্ঠান ছিল এই আলিফ লায়লা।
সাধারণত রাত ৮টার পরেই আলিফ লায়লা শুরু হতো তবে আলিফ লায়লা শুরুর আগে কিছু ট্রেডমার্ক বিজ্ঞাপন ছিল, যেগুলো দেখে বলে দেয়া যেত কিছুক্ষণের মধ্যেই আলিফ লায়লা শুরুর ঘোষণা আসবে। ঠিক এই রকম একটি বিজ্ঞাপন হলো ECONO বলপেনের বিজ্ঞাপন।
ছোট ছিলা- তাই মনের মধ্যে একটা চাপা ভয় নিয়ে আলিফ লায়লা দেখতাম। কখন কি হয়??? সব সময় একটা ভয়ের মধ্যে থাকতাম। যখন কোন ভয়ানক দৃশ্য আসত তখন চোখ বুজে থাকতাম।
সিন্দাবাদ, তায়েব, মালিকা হামিরা বা কেহেরমান অথবা চিমাদেব-লিমাদেব এই চরিত্রগুলো অসম্ভব জনপ্রিয় ছিল। মালিকা হামিরার “আকরাম” নামের বিচ্ছু এবং সিন্দাবাদের “সোলেমানি তরবারি” সেই সময় বাচ্চা দের খেলার সাথী হয়ে উছেছিল।
The Adventures of Sinbad
আলিফ লায়লা শেষ হওয়ার পর শুরু হয় The New Adventure of Sindabad. কানাডিয়ান এই মেগাসিরিয়ালটি তখন সারা বিশ্বেই জনপ্রিয় ছিল। বাংলাদেশেও এই সিরিয়ালটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। সিন্দাবাদ, মেভ, লঙ্গার, ডোবার এবং ফিরোজ এই চরিত্র গুলো এই মেগা সিরিয়ালের প্রধান চরিত্র ছিল। এর মধ্যে ডোবার একটু মোটা ছিল । তো … আমাদের স্কুলে যে একটু বেশি স্বাস্থ্যবান ছিল তাকে ডোবার বলে ডাকা হতো।
সিন্দাবাদের চরিত্রে অভিনয় করেছেন Zen Gesner তার পূর্বের ছবির সাথে বর্তমানের ছবি
The New Adventures of Robin Hood
আমার যতদূর মনে পড়ে তাতে রবিন হুড এবং মিস্টারিয়াস আইল্যান্ড একই দিনে শুরু হয়েছিল। অর্থাৎ রবিবার , কিন্তু পরবর্তী সময়ে মিস্টারিয়াস আইল্যান্ড বুধবারের দেখানো হতো। রবিন হুড ঐ সময়ের অন্যতম জনপ্রিয় সিরিয়াল। প্রতি দুই পর্ব মিলে একটি কাহিনি শেষ করা হতো।
বিন হুড চরিত্রে অভিনয় করেছেন Matthew Porretta তার বর্তমান চেহারা
Mysterious Island
জুলর্ভানের গল্প অবলম্বনে এই সিরিয়ালটি তৈরি করা হয়েছিল। এই সিরিয়ালটি আবার তুলনা মূলক ভাবে বড়ারা একটু বেশি মজা পেত। কারণ ছোটদের বুঝতে কষ্ট হতো।
Hercules: The Legendary Journeys
গ্রীক মিথ এবং এর সাথে কিছু কাহিনী মিক্স করে বানানো হয়েছিল হারকিউলিক্স। শনিবার রাত ১০টার পরে দেখানো হতো বিটিভিতে।
হারকিউলি এর বর্তমান চেহেরা । তার আসল নাম Kevin Sorbo
Lois & Clark: The New Adventures of Superman
আমার মনে হয় বাংলাদেশে সুপার হিরো মুভিগুলো জনপ্রিয় হওয়ার পিছনে এই সুপারম্যানের অবদান অসামান্য। একটা সময় সুপার হিরো বলতে সুপার ম্যানকেই জানত। এছাড়া সুপার ম্যান বাচ্চাদের কাছে যে কি জনপ্রিয়া ছিল তা বলে যাবে না। গলায় গামছার এক পাশ বেধে সারাদিন দৌড়াত আর তার পিছনে গামছার একাংশ উড়ত এটাতেই সুপারম্যানের রূপ নিজের মধ্যে পেত।
সুপার ম্যান চরিত্রে অভিনয় করেছেন Dean Cain, তার বর্তমান চেহারা
Robocop
“শহরে একজন নতুন নাগরিক এসেছে, যার নাম . . .. . রোবকপ” এই বলেই রোবকপ শুরু হতো। রোবকপ রোবট, তার হাটার স্টাইলটা একটু আলাদা । তো আমরা তখন অনেকই এই রোবকোপ স্টালে হাটার প্যাক্টিস করতাম । বিষয়টাতে অন্যরকম একটা মজা ছিল।
রোবোকোপ চরিত্রে অভিনয় করেছেন Richard Eden। তার বর্তমান চেহারা
MacGyver
সমগ্র পৃথিবীতে অসম্ভব জনপ্রিয় একটি সিরিয়াল হলো ম্যাকাইভার। বাংলাদেশেও ব্যপক জনপ্রিয় ছিল। উপস্থিত বুদ্ধি এবং হাতের কাছে পাওয়া জিনিস দিয়ে তিনি কি বড় বড় কাজগুলোই না করে ফেলতেন। আমার মনে হয় বাংলাদেশে তখন অনেক ছেলে ইঞ্জিয়ার হতে চেয়েছিল এই ম্যগাইভার দেখে।
ম্যাগাইভার চরিত্রে অভিনয় করেছেন Richard Dean Anderson । তার বর্তমান চেহারা ।
X-Files
যারা এখন বিটিভি নিয়ে নাক সিটকান এবং বিদেশী বিভিন্ন টিভি সিরিয়াল দেখে ফিদা হয়ে যান তাদের বলছি…. এই এক্স-ফাইলসও কিন্তু একসময় বিটিভিতে দেখানো হতো।
এক্স- ফাইলস এর David Duchovny
Akbar The Great
বিটিভির অন্যতম জনপ্রিয় সিরিয়ালের মধ্যে অন্যতম হলো আকবর দ্যা গ্রেট। সম্রাট আকবরের জীবন কাহিনী নিয়ে এই সিরিয়ালটি নির্মিত হয়েছে। তবে অনেক ইতিহাসবিদই মনে করেন এই সিরিয়ালটি ইতিহাস নির্ভর হলেও এখানে ইতিহাসকে অতিরঞ্জিত করে দেখানো হয়েছে।
Mr. Bean
এই সিরজ নিয়ে কিছুই বলার নাই । সবাই এটা সম্পর্কে কম বেশি জানেন।
Spellbinder
এই সিরিয়ালটিও অসাধারণ ছিল। অস্ট্রেলিয়ান এই সিরিয়ালটি তখন বিশ্বের অনেক দেশেই দেখানো হতো। এই সিরিয়ালের চাইনিজ পিচ্চিটার হেয়ার স্টাইলটা খুব ভাল লাগত।
The Sword of Tipu Sultan
মহীসুরের এই বীরর কথা হয়তো আমার এখন অনেকই বয়ে পড়েছি । কিন্তু এ কথা হয়তো অনেকেই জানি না যে , টিপুসুলতানকে নিয়ে একটি সিরিয়াল আছে, এবং সেখানে তার সংগ্রামী জীবনকে সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হয়েছে।
এছাড়াও বিটিভিতে দেখানে হতো Miami Vice সিরিয়াল। এই সময়ে এই সিরিয়াল ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি দেশে একযোগে প্রচারিত সিরিয়াল। এই সিরিয়ালের এই রেকর্ড কিছুদিন আগপর্যন্ত অক্ষুণ্ন ছিল, গেইম অব থর্ন প্রচারিত হওয়ার আগ পর্যন্ত সবচেয়ে জনপ্রিয় সিরিয়াল ছিল এই Miami Vice। যারা প্রতিক্ষণ সিরিয়াল দেখন বা এর ভক্ত তাদের নিশ্চয় এটা জানা থাকার কথা। এই সিরিয়ালও বিটিভিতে দেখানো হয়েছে সুতরাং চিন্তা করুন কতটা আধুনিক ছিল আমাদের এই বিটিভি। এছাড়াও শনিবার সকালে মুভি অব দ্যা উইকে বিদেশি সিনেমা দেখানো হতো… আমার দেখা দুইটি সিনেমা হলো … The Children of Haven এবং The Bridge on River Kawai এর মতো সিনামাও এই বিটিভিতে দেখানো হতো।
এছাড়াও বিটিভির অন্যান্য সিরিয়াল যেগুলো ছিল সেগুলোর মধ্যে অন্যতম-
Captain Planet and the Planeteers, Charlie’s Angels, Fantastic Four, Knight Rider, The A-Team, The Girl from Tomorrow, Tom and Jerry, Twin Peaks, Woody Woodpecker, Dark Justice, Thunder in Paradise, The Fall Guy, The Miraculous Mellops, Tales of the Gold Monkey, Earth Final Conflict, The New Adventures of Jonny Quest, Oshin, Ocean Girl, Kung Fu: The Legend Continues, The Sensitive Samurai, Samurai X, The Three Stooges
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৫
হু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও।
২| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৩
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: একদম পিচ্চি থাকতে দ্যা গার্ল ফ্রম টুমরোর কথা হালকা মনে আছে, ভীষন ভালোলাগা নিয়ে দেখতাম। প্রেমে পরে গিয়েছিলাম মেয়েটার। পরে আবার ডাউনলোড করে দেখছি, ভালোলাগা সেই একই আছে। উইজার্ড অফ উজ আর আরকটা চাবির মত কি দিয়ে বিম পাঠানোর আরেকটাও ছিলো, ওইগুলাও দেখতাম। তখন তো দেখবার মত বিটিভিই ছিলো।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:২৭
হু বলেছেন: বিটিভির জন্য মাঝে মাঝে দুঃখ হয় , কিন্তু কিছু করার নেই। আমি অবশ্য আরেক বার আলিফ লায়লা দেখতে বসেছিলাম, কিন্তু ভাল লাগেনি, আর মনে হয়েছে ছোটবেলায় এই দেখে ভয়ে চোখ বুজে থাকতাম !!!! তবে এক্স-ফাইল এখনো ভাল লাগে। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৩| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:৩২
রাতুল_শাহ বলেছেন: ক্লিওপেট্রা আর অ্যামাজান নামের সিরিজ সম্ভবত একটা চলতো। ঠিক মনে নেই।
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:০১
হু বলেছেন: পিটার ব্রেঞ্জিলির অ্যামাজান চলত একুশে টেলিভিশনে, যদি ভুল না করি। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৪| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৪
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: ভাই রে প্রিয়তে নিয়া বান্ধাইয়া রাখলাম!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১১
হু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে আপনার মন্তব্যের জন্য।
৫| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৯
আরিফুর রহমান পলাশ বলেছেন: আহারে ভাই, কত আবেগী করে দিলেন। আমার শৈশবের হিরোদের অনেকদিন পরে দেখলাম। সিনবাদ, হারকিউলিস, রবিনহুডের কত শত স্টিকার যে কিনতাম!!!!! সিনবাদ শুরু হবার সময়ে যে মিউজিক হয় সেটা শুনলে এখনও বুকের মধ্যে অন্যধরনের একটা শিহরন হয়।
সোজা প্রিয়তে
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১০
হু বলেছেন: রবিন হুড, হারকিউলিস বা সিনবাদ এর স্টিকার কিনে নি এমন লোক ঐ সমযে খোজে পাওয়া দায়। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৬| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২৭
উল্টা দূরবীন বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট ভাই। এতো সুন্দর একটা লেখা দইইয়ে হারানো দিলের দগদগে স্মৃতিগগুলো স্মরণ করিয়ে দিলেন।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১২
হু বলেছেন: মাঝে মাঝে হারানো দিনের কথা খুব মনে পড়ে , তাই শেয়ার না করে থাকতে পারলাম না।
৭| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:২৫
কালনী নদী বলেছেন: স্পেল বাইন্ডারের জন্য আন্তিরক দন্যবাদ।লেখািট যেন স্বপ্নের প্রাপ্তি।১ম এপিসোডটি এখন দেখছি।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৩
হু বলেছেন: স্পেল বাইন্ডার আমারও খুব প্রিয় একটি সিরিয়াল ছিল । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৮| ০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:৪৮
ফ্রাঞ্জ কাফকা বলেছেন: কি দিন আছিল
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:১৬
হু বলেছেন: আগে কি সুন্দর দিন কাটাইতাম....। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
শ্যাডো ডেভিল বলেছেন: নষ্টালজিক কইরা ফালাইলেন....আফনে খুব খ্রাপ :'(
বাই দ্যা ওয়ে- আফনে Time Trax এবং Dark Justice এর কথা ভুলে গেছেন মনে হয় । ১মটা দেখানো হতো বুধবার রাত ৯টায় এবং ২য়টা রবিবার রাট ৯টায়। খুব সম্ভবত একই সময় শুরু হয়েছিলো সিরিজ দুটো। এর মধ্যে Time Trax বেশী জনপ্রিয় ছিলো। ইউটিউব ঘাইটাও পাইলাম না।
শুভকামনা থাকলো
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৬
হু বলেছেন: ভাই আমিও নষ্টালজিক অবস্থায় ছিলাম...। সেখান থেকেই এই ব্লগের অবতারণা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১২:০৫
আমি উম্মাদ বলেছেন: মাত্র কদিন আগেই মেসের সবাই পুরোনো টিভি সিরিয়াল নিয়ে আলোচনা করলাম। মোটামুটি সবাই "আলিফ লায়লা" দেখছে। আমার "আলিবাবা চল্লিশ চোর, টিপু সুলতান, হারকিউলিস" এর সিনগুলোও আবছা আবছা মনে আছে।
তবে সবচেয়ে মজার বিষয় হলো "এন্টেনা"। বামে-বামে, একটু ডানে, ব্যস ব্যস হইছে এই কথাগুলো এখনও মনে পড়লে খুব হাসি পায়। আর শুক্রবারে "আলিফ লায়লা, রেসলিং" দেখার জন্য দুই দিন আগে থেকে প্রস্তুতি নিতাম। শনিবার কি রবিবারের পড়াও আগেভাগে পড়ে রাখতাম, মা যেন তাও দেখার অনুমতি দেয়।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৮
হু বলেছেন: মনে হচ্ছে আমরা আর আপনার অভিজ্ঞতা একই । তবে আমি মনে হয় মাঝে মাঝে একটু মার খেতাম এই টিভি দেখার জন্য। ধন্যবাদ আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৭:০৩
টরপিড বলেছেন: ছোটবেলার অনেক কথাই মনে করাই দিলেন ভাই।
আলিফ লায়লার কথা আর কী বলব। আমাদের গ্রামের একটা অংশে তখন ইলেকট্রিসিটি আসছিল, আরেক অংশে আসেনি। পুরো গ্রামে দুইটা টিভি। একটা ইলেকট্রিসিটিতে চলে, আরেকটা ব্যাটারীতে। একদিন আলিফ লায়লা দেখতে বসছি ইলেকট্রিসিটিওলা বাড়িতে। যেইনা আলিফ লায়লাআআআআআ বলে শুরুর টান দিল ঠিক তখনি ইলেকট্রিসিটি চলে গেল। পড়িমরি করে দৌড় লাগালাম ব্যাটারীওলা বাড়িতে। ৭/৮ মিনিটের হাটা দুরুত্ব। এক দৌড়ে ঐ বাড়িতে মাত্র ঢুকছি, অমনি আবার দেখলাম ইলেকট্রিসিটি চলে আসছে। ব্যাটারীতে খুব ভালো দেখা যেতনা বলে ইলেকট্রিসিটিতেই দেখতে চাইতাম। আবার দৌড় লাগালাম ইলেকট্রিসিটি বাড়িতে। দৌড়ের গতিতে উসাইন বোল্ট ফেইল। হঠাত পা একটা গাছের শিকড়ে লেগে আমি পড়লাম দশ হাত দূরে গিয়ে, স্যান্ডাল একেকটা একেক যায়গায়। কোন মতে উঠে স্যান্ডাল হাতে নিয়ে আবার দৌড়!!
ভয় লাগত, আবার দেখাও মিস করতাম না। রাত্রে শুয়ে চোখ খুললেই মনে হত ঘরের কোনায় শিংওলা দৈত্ত দাড়ায় আছে, চোখ বন্ধ করে ফেলতাম। ঘরের বাইরে একা বের হওয়ার তো প্রশ্নই আসেনা।
তারও আগে, গ্রামে টিভি ছিলনা। বাজারে ২/১টা দোকানে শুক্রবারে বাংলা ছবি দেখানো হতো। কিন্তু দেখতে হবে ১টাকা করে টিকেট দিয়ে ঢুকে। টাকা ছিলনা, তাই বেড়ার ফাঁকে এক চোখ রেখে যেটুক দেখতে পারতাম, তাই লাভ। ঐরকম বেড়ার ফাঁক দিয়ে দেখেছিলাম, এখনো মনে আছে, 'আয়না বিবির পালা'!
আর এখন ৪২" টিভিতে কেবল চ্যানেল ঘুড়াই, কোনটাই ভাল্লাগেনা।
আহা। হায়রে আমার নানান রঙের দিনগুলি!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:১৩
হু বলেছেন: এই ব্লগে আমি আমরা মনে যে কথা গুলো বলতে পারি নাই, আপনি সেই কথা গুলো বলে দিলেন। বেড়ার চিপাদিয়ে সিনেমা দেখার অভিজ্ঞতা আমারও আছে। সেই সাথে আমার এখনো মনে আছে...। একটা বাংলা সিনেমা ছিল নাম টারজান, নায়ক কে খেয়াল নেই। কিন্তু এটুকু মনে আছে- নানা বাড়িতে গিয়ে আমি আর আমার এক মামাতো ভাই এই দুইজন মিলে ৫টাকা দিয়ে এই সিনেমাটা দেখে ছিলাম। ... ব্যাপক বিনোদনের ছিল সেই দিন। আর চ্যানেল ঘুরানোর কথা যদি বলেন তাহলে অবশ্য বলতে হবে আমার আর আপনার অভ্যাস একই ।
১২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ৯:৪৯
রিকি বলেছেন: আমার প্রিয় ছিল ওশিন
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫৮
হু বলেছেন: ওশিনটা আমি দেখিনি , তবে ওশিয়েন গার্লটা দেখা হয়েছে। ধন্যবাদ আপনার ভাললাগা শেয়ার করার জন্য।
১৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১০:২১
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: রিকি বলেছেন: আমার প্রিয় ছিল ওশিন
আমারো............
আর মন দিছিলাম দ্য গার্ল ফ্রম টোমরো'র জেনিরে
মাঝে মাঝে মুভি অব দ্য উইকেও অসাধারণ সব ছবি দেখাতো................
এতো স্রেফ পোষ্ট নয়
দুইহাতে ক্ষীর চাটা;
আহা কতো ভালো লাগা
স্মৃতির জাবর কাটা।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০১
হু বলেছেন: "এতো স্রেফ পোষ্ট নয়
দুইহাতে ক্ষীর চাটা;
আহা কতো ভালো লাগা
স্মৃতির জাবর কাটা।"
ভাই আমিও স্মৃতির মাঝে জাবর কাটতে কাটতেই লিখে ফেললাম। ধন্যবান আপনাকে।
১৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
হিংস্র ঈগল বলেছেন: ঘুরে ফিরে সেই ভারত-আমেরিকার মাল ই ভরসা ছিল। হাতে গনা দুএকটা বাংলা নাটক হুমায়ন আহমেদ আর ইমদাদুল হক মিলনের লেখাই ছিল তুলনামূলক জনপ্রিয়। এখনো জাহিদ হাসান, তউকির আহমেদের নাটক মাঝে মাঝে দেখা হয় দু একটা বাংলা চ্যানেলে। তফাৎটা শুধু উপকরনের হয়তো বা মাধ্যমের। এখনো মানুষ ভারতীয় সিরিয়াল দেখে সেটা ভারতীয় চ্যানেলে, আর আমেরিকান সিরিয়াল স্টার ওয়ার্ল্ড, এইচ বি ও তে। গুণী মানুষ তা যেই সেক্টরেরই হোক না কেন বাংলাদেশে কিছু করতে পারে না।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৫
হু বলেছেন: 'তফাৎটা শুধু উপকরনের হয়তো বা মাধ্যমে' আপনি হয়তো এই কথাটা ঠিক বলেছেন। ভারতী যে সকল সিরিয়াল দেখানো হয়- সেগুলো নিয়ে কিছু না বলাই ভাল কারণ, এখানে আপনাকে বিনোদনের সাথে সাথে অন্য কিছুও দিয়ে দেয়া হচ্ছে। আর অনুকূল পরিবেশে থেকে পৃথিবীর উন্নয়নে কাজ করেছে এমন লোক হতোগুনা কয়েজনই আছে, তাই বাংলাদেশে থেকে কেউ কিছু করতে পারবে না, আপনার এই কথার সাথে আমি একমত হতে পারলাম না । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:০৬
দিগন্ত জর্জ বলেছেন: পুরান দিনের কথা মনে করায় দিলেন ভাইসাহেব। রবিনহুডটা কখনো দেখতে পারি নাই। রাত ১০টা পর্যন্ত জেগে থাকাটা অসম্ভব একটা ব্যাপার ছিলো ছোটবেলায়। থিফ অব বাগদাদও ভালো লাগতো। আমি সিওর না এটা কি বিটিভিতে দেখাতো, নাকি একুশে টিভিতে!!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৭
হু বলেছেন: থিফ অব বাগদাদ- একুশে টেলিভিশনে দেখানো হতো । আমারও ভাল লাগত, কিন্তু খুব বেশি দেখা হয় নি। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
১৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:১০
মানবী বলেছেন: নব্বই দশকে এসব সিরিয়ালবিটিভিতে দেখাতো! নিজেকে ভীনগ্রহের মনে হচ্ছে!!!
টিভির প্রতি অনীহার কারনেই হয়তো এই অজ্ঞতা তবে পরিজন বন্ধু বান্ধবদের কাছে ম্যাকগাইভা আর এক্স_ফাইলসের কথা শুনেছি, দেখার আগ্রহ হয়নি কখনও। এক্সফাইল যুক্তরাষ্ট্রে বসেও দেখা হয়নি কখনও!
সুন্দর পোস্টের জন্য ধন্যবাদ হু :-)
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:০৯
হু বলেছেন: নব্বই দশকে বিটিভির আরো কিছু দেশী-বিদেশী সুন্দর সুন্দর অনুষ্ঠান ছিল, আমি নিজেও এখন চিন্তা করি, এ্সিরিয়াল গুলো যদি তার তখন দেখাতে পারে তবে এখন দেখাতে অসুবিধা কি ? ধন্যবাদ, আপনাকে মন্তব্যের জন্য।
১৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ সকাল ১১:২০
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
ডাইনেস্টি, ডালাস, র্যাভেন, মেনিমেন, ওয়ান্ডার ওমেন, ফেয়ারি টেলস এইগুলাও ছিলো দারুণ জনপ্রিয়।
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১১
হু বলেছেন: ডাইনেস্টি, ডালাস, র্যাভেন, মেনিমেন, ওয়ান্ডার ওমেন, ফেয়ারি টেলস , এই সিরিয়াল গুলো মনে হয় একটু বেশি আগে দেখানো হতো, তাই হয়েতো দেখা হয় নি।
১৮| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:০৫
সাখাওয়াত হোসেন বাবন বলেছেন: আরো কিছু ছিল মনে হয় তার মধ্যে, দ্যা ম্যান ফ্রম আটলান্টিক ও ছিল মনে হয়
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৩
হু বলেছেন: হ্যা আমি বিটিভির সিরিয়ালের লিস্টটা দেখলাম , সেখানে এই সিরিয়ালটা ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে ।
১৯| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:২৭
লিও কোড়াইয়া বলেছেন: nostalgic হওয়ার মতর পোস্ট। রবিনহুড নিয়ে কিছু বলগত চাই। Matthew Porretta যতদিন রবিনহুঢ ছিলেন ততদিন অনেক ভালো লাগতো। সেই সময় ফ্রেন্স কাট দাঁড়ি দেখলেই তাকে রবিনহুড নাম দিতাম। আমার মনে আছে, ১৯৯৮ ফুটবল বিশ্বকাপে অার্জেন্টিনা দলের গোলকিপার ছিলেন Carlos Roa। তার চেহারা. দাঁড়ির স্টাইল ছিল রবিনহুডের মতন। আমাদের এলাকায় গুজব ছড়িয়েছিল যে, রবিনহুডই আসলে আর্জেন্টিার গোলকিপার! পরবর্তীতে রবিনহুড হিসেবে আসলেন John Bradley। তখন পুরোনো রবিনহুডকে অনেক মিস করতাম। আলিফ লায়লা সবার প্রিয় টিভি শো ছিল। সিন্দাবাদের ডোবারের ঘটনা মিলে গেছে, আমারাও মোটা মানুষদের ডোবার আর কালো মানুষদের লঙ্গার বলে ডাকতাম! আর ফিরোজ নামে একটা বিজ্ঞানী টাইপের চরিত্র ছিল। হারকিউলিস দেকা অনেক কষ্ট ছিল, করণ ১০টা সংবাদের পর হতো। অনেক কষ্ট করে হলেও মাঝে মাঝে দেখতাম। MacGyver বিটিভিতে দেখার সৌভাগ্য আমার হয়নি, পরবর্তিতে একুশে টিভিতে দেখেছিলাম। Spellbinder এর চাইনিজ পিচ্চিটার নাম ছিল ড্রাগন লর্ড, আর এতো অল্প বয়সেই ক্রাশ খেয়েছিলাম ক্যাথির উপর! ইকোনো করমের এ্যাড দিয়ে নতুন অনুষ্টান শুরু হওয়াটা একদম মিলে গেল! অসাধারণ পোস্ট। অনেক ধন্যবাদ।
১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৬
হু বলেছেন: হঠাৎ একদিন যখন দেখি Matthew Porretta বাদে অন্য একজন রবিন হুড চরিত্রে সেই ব্যাপক ছ্যাকা খেয়েছিলাম। কোন ভাবেই তাকে মেনে নিতে পারছিলাম না।এই কাহিনী সিন্দাবাদেরক্ষেত্রেও ঘটেছিল। আর্জেন্টেনার গোল কিপারের কথা বলতে পারব না। তবে ড্রাগন লর্ড এর কথা আমার খুব মনে আছে , কেন যেন একসময় মনে হয়েছে ২০০২ সালের বিশ্বকাপে রোনালডোর হেয়ার স্টাইলটা এই ড্রাগন লর্ডের কাছ থেকে ধার করা। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্য এবং নিজের স্মৃতি শেয়ার করার জন্র।
২০| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
আবুল হাসান নূরী বলেছেন:
অ্যান্টেনা দিয়ে দূরদর্শন চ্যানেল দেখার স্মৃতি
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩২
হু বলেছেন: ভাই আপনার লিখাটা পড়লাম, আর সেই সাথে মনে পড়েগেল অ্যান্টেনা ঘুরানোর কথা। ধন্যবাদ আপনাকে।
২১| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:১৭
ধমনী বলেছেন: অনেকগুলোই দেখেছি। ভালো পোস্ট।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৪
হু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। শুভেচ্ছা রইল ।
২২| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫
রাবার বলেছেন: আহা আলিফ লায়লা , সিন্দাবাদ
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৪
হু বলেছেন: আহা আলিফ লায়লা , সিন্দাবাদ ( । ধন্যবাদ আপনাকে ।
২৩| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৯
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনার উপস্থাপিত প্রায় সব গুলো সিরিয়ালই তৎকালিন সময়ে অনেক জনপ্রিয় ছিল এ ব্যাপারে বিন্দুমাত্র সন্দেহ নাই! মাগরিবের আজানের পরপরই পড়া বাদ দিয়ে আলিফ লায়লা দেখার কথা আসলেই ভোলা যায় না! আজও খুঁজে ফিরি সেই দিন গুলোকে......!!
চমৎকার উপস্থাপনা! ধন্যবাদ জানবেন!
০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:১৭
হু বলেছেন: ভাই .. রমজান মাসে তাহরাবী নামাজ বাদ দিয়ে আলিফ লায়লা দেখতে চলে গিয়েছিলাম একবার। আর সন্ধ্যা সাড়ে সাতটার পরই লেখাপড়া গাছে তুলে প্রস্তুতি নিতাম আলিফ লায়লা দেখার জন্য। আপনাকে অবশ্যই ধন্যবাদ।
২৪| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৭
নকি৬৯ বলেছেন: অসাধারণ পোস্ট
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৫
হু বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
২৫| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৪:০১
মৌতাত গোস্বামী শন্তু বলেছেন: দারুন উপস্থাপন, অনেক কিছুই দেখিনি আমি, আমার অনেক কিছুই পুনঃপ্রচার হওয়ায় দেখেছি। অনেক কিছুই হয়ত জানবেই না ভবিষ্যৎ প্রজন্ম।
তালিয়া........................
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৭
হু বলেছেন: এর মধ্যে আমিও অনেক গুলো দেখিনি, তারপরও যা দেখেছি তার অভিজ্ঞতা শেয়ার করলাম মাত্র। আর ভবিষ্যত প্রজন্মকে জানানোর দ্বায়ত্ব আমার আপনার সকলের । ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
২৬| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ বিকাল ৫:০৯
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: ম্যাক গাইভার, সিন্দবাদ, বিন, টিপু সুলতান এসবের মাঝে আমার প্রিয় ছিল ম্যাক গাইভার। শুরুর মিউজিকটাই অসাধারণ। এখনো কানে বাজে
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৩৯
হু বলেছেন: ঐযে বললাম না সেই সময় যদি কোন ছেলে নিজের ইচ্ছায় ইঞ্জিনিয়ার হতে চাইত, তাহলে বলা যায় সে ম্যাগাইভার দ্বার অনুপ্রণিত। ধন্যবাদ আপনাকে।
২৭| ০৯ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:২১
লালপরী বলেছেন: আলিফ লায়লা দেখার দিনগুলির কথা ভোলা যায় না!
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪০
হু বলেছেন: সবকিছু ভুলা গেলেও , হয়তো আলিফ লায়লার কথা কখনো ভুলা যাবে না। ধন্যবাদ আপনার মন্তব্যের জন্য।
২৮| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১২:৪৪
সন্ধ্যা প্রদীপ বলেছেন: ছোটবেলার অসম্ভব প্রিয় সিরিয়াল গুলোর কথা মনে পড়ে বেশ নস্টালজিক লাগছে।আমাদের বাসায় টিভি ছিল তাই চাচা ফুপু মিলে আশেপাশের অনেক মানুশ মিলে সিরিয়াল দেখা হতো।আসলেই সেটা ছিল উতসবমুখর পরিবেশ।
ম্যাকাইভার,নিউ এডভেঞ্চার অব সিন্দবাদ,স্পেল বাইন্ডার,আলিফ লাইলা ইত্যাদি ছিল সবচেয়ে প্রিয় সিরিয়াল।এক্স ফাইলস মনেহয় অনেক রাতে শুরু হতো।ভীশন আকর্ষন করত শুরুর মিউজিকটা কিন্ত ছোট বলে আব্বু দেখতে দিত না।দুই একটা দৃশ্য যা দেখতে পেয়েছি তাতেই রহস্য আর রোমাঞ্চ আরো বেশি বলে মনে হতো।
সকলের ছোটবেলার স্মৃতি সমৃদ্ধ চমৎকার ব্লগটি লেখার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
১২ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:৪১
হু বলেছেন: আমার মনে হয় আমার সাথে আপনার অনেক অভিজ্ঞতারই মিল আছে। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার ,মন্তব্যের জন্য।
২৯| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৫ দুপুর ১:৪৯
বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: দারুন একটা কাজ করসেন ভাই।
স্মৃতিগুলো মনে করায় দিলেন।
প্রিয়তে।
৩০| ২৮ শে মার্চ, ২০১৬ সকাল ৯:২০
লিযেন বলেছেন: THE GUNGLE BOOK(mogli),Captan Planet, লিষ্টে নাই কেন?
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই ডিসেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:১৩
কল্পনার বসতঘর বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ !! সরাসরি প্রিয়তে !!