নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সোহাইল বিন জয়নুল

সোহাইল বিন জয়নুল › বিস্তারিত পোস্টঃ

সৌরজগতের কেন্দ্র ও ধর্ম বনাম বিজ্ঞানের তুমুল সংঘাত, ধর্ম-আদালতের অযৌক্তিক বিরোধিতা এবং একজন সত্যসন্ধানী বিজ্ঞানীর করুন অন্তর্ধান--------- ।। ১।।

০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৬


,
স্টোইকবাদের প্রতিষ্ঠার বেশ কিছু বছর পরের ঘটনা।গ্রীসের সামোসের অধিবাসী জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যারিস্টার্কাস সৌরজগতের কেন্দ্র সম্পর্কে বহুদিনের প্রতিষ্টিত ও ধর্মস্বীকৃত মতের বিরোধিতা করে বসেন।তিনি দাবি করেছিলেন পৃথিবী নয় বরং সূর্যই সৌরজগতের কেন্দ্র।এই মত প্রকাশের পর অধার্মিকতার অভিযোগে তিনি অভিযুক্ত হন এবং স্টোইক দার্শনিক ক্লিনথেসের দ্বারা প্রকাশ্য ধিকৃত হন।কিন্তু তৎকালীন গ্রীক শাষকদের উপর গোঁড়াপন্থিদের তেমন প্রভাব না থাকায় অ্যারিস্টার্কাসের বিরুদ্ধে শুধু অভিযোগ ছাড়া আর কিছুই করতে পারেনি ধর্ম-গুরুরা।এর বহুবছর পর ১৩০ খ্রিস্টাব্দে টলেমী অ্যারিস্টার্কাসের মতকে খারিজ করে মহাবিশ্বের কেন্দ্রে পৃথিবীর অবস্থান তত্ত্বকে পূনঃপ্রতিষ্টিত করে।প্রাচীন যুগের শেষভাগ থেকে গোটা মধ্যযুগ পর্যন্ত এই তথ্য নিয়ে কারো কোন আপত্তি ছিলনা।কিন্তু আবারো ধর্মগুরুদের মাথায় বাজ ফেললেন তরুণ গণিত অধ্যাপক নিকোলাস কোপার্নিকাস।সম্ভবত ১৫০০ খ্রিষ্টাব্দে তিনি অ্যারিস্টার্কাসের মতের পূনঃপ্রচার করেন।দীর্ঘ ২৩ বছর গবেষণা করে তিনি রচনা করেন তার বিখ্যাত গ্রন্থ "On the Revolution of the heavenly bodies"।বইটিতে তিনি অ্যারিস্টার্কাসের মত সংশোধন করে প্রকাশ করেন।তিনি এই গ্রন্থে দেখান যে,পৃথিবী বৃত্তাকারে নয় বরং উপবৃত্তাকারে ঘুরছে এবং সূর্য কেন্দ্রে নয় বরং একটি উপবৃত্তের ফোকাসে অবস্থান করছে।যাজক সম্প্রদায়ের বিরোধিতার ভয়ে ১৫৩০ খ্রিস্টাব্দে সম্পন্ন হওয়া এই বইটি তিনি প্রকাশ করেছিলেন ১৫৪৩ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুর আগে।পোপকে উৎসর্গ করা এই গ্রন্থটির প্রকাশক অসিয়েনডার একটা মুখবন্ধ জুড়ে দিয়েছিল যাতে এই গ্রন্থকে আবর্তন সম্বন্ধীয় কল্পনা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল।এত কিছুর পরও সমালোচনার দাবানল থেকে রক্ষা পায়নি গ্রন্থটি।আশ্চর্যের বিষয় এই যে,নিজেদের গোঁড়ামিমুক্ত ভাবা প্রোট্যাস্টান্টরাই সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করেছিল এই গ্রন্থটির।এই তত্ত্বটি নাস্তিকতার অভিযোগে চরমভাবে অভিযুক্ত ছিল।এত বিরোধিতার পরও এই মতবাদ এমন কিছু প্রাণবন্ত মানুষদের উৎসাহিত করেছিল যারা প্রকৃত সত্য সন্ধানে আগ্রহী।এই মতবাদকে প্রতিষ্ঠা করার 'ধরি মাছ,না ছুঁই পানি' টাইপের একটি উদ্যেগ নিয়েছিল কেপলার।তিনি একদিকে যেমন কোপার্নিকাসের তত্ত্ব কে সত্য হিসেবে নিয়েছিলেন তেমনি অন্যদিকে ধর্মযাজকদেরও না রাগিয়ে আবর্তনের সাথে পরমাত্মার একটি সম্পর্ক জুড়ে দেয়ার চেষ্টা চালিয়েছিলেন।তবে ১৬০৯ এবং ১৬১৯ খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত তার তিনটি সূত্র নিউটনের মাধ্যাকর্ষণ বিষয়ক কাজের শক্তি বৃদ্ধি করেছিল বলে মনে করা হয়।যাহোক কোপার্নিকাসের তত্ত্বকে চরমভাবে সত্য হিসেবে প্রকাশ করার প্রয়াস চালিয়েছিলেন ১৫৬৪ সালে জন্ম নেয়া গ্যালিলিও।গ্যালিলিওর গরীব গণিতজ্ঞ পিতা ছেলেকে ছোটবেলা থেকে লাভজনক শিক্ষার দিকে চালিত করার চেষ্টা করেন এবং গণিত থেকে দুরে রাখেন।ঊনিশ বছর বয়স পর্যন্ত গ্যালিলিওর কাছে গণিত ছিল আকর্ষনীয় নিষিদ্ধ ফলের মত।নিজের ঐকান্তিক চেষ্টায় তিনি গণিত শাষ্ত্রে তিনি দক্ষতা লাভ করেন।। (চলবে)

মন্তব্য ১৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৪:২৯

দরবেশমুসাফির বলেছেন: গ্রীসের সামোসের অধিবাসী জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যারিস্টার্কাস সৌরজগতের কেন্দ্র সম্পর্কে বহুদিনের প্রতিষ্টিত ও ধর্মস্বীকৃত মতের বিরোধিতা করে বসেন।

অ্যারিস্টার্কাস ধর্মস্বীকৃত মতের বিরোধিতা করেননি । তিনি অ্যারিস্টটলের পৃথিবী কেন্দ্রিক মতের বিরোধিতা করেছিলেন। আর সেসময় মানুষ অ্যারিস্টটলের কথা নির্দ্বিধায় মেনে নিত। তাই অ্যারিস্টার্কাসকে মানুষ ধিক্কার দিয়েছিল। ( ধর্ম কোন মানুষের কথাকে নির্দ্বিধায় মেনে নিতে বলে না )


১৫৪৩ খ্রিস্টাব্দে মৃত্যুর আগে।পোপকে উৎসর্গ করা এই গ্রন্থটির প্রকাশক অসিয়েনডার একটা মুখবন্ধ জুড়ে দিয়েছিল যাতে এই গ্রন্থকে আবর্তন সম্বন্ধীয় কল্পনা হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছিল।এত কিছুর পরও সমালোচনার দাবানল থেকে রক্ষা পায়নি গ্রন্থটি।আশ্চর্যের বিষয় এই যে,নিজেদের গোঁড়ামিমুক্ত ভাবা প্রোট্যাস্টান্টরাই সবচেয়ে বেশি সমালোচনা করেছিল এই গ্রন্থটির।

প্রোট্যাস্টান্টরা ১৫২৯ সালে মাত্র সংঘটিত হয়েছিলেন। মাত্র ১৪ বছর (১৫৪৩) দীর্ঘদিন তাদের ভেতর জমে থাকা ক্যাথোলিক সংস্কার দূর করার জন্য যথেষ্ট ছিল না। তাই তাদের অনেকেই গ্রন্থটির সমালোচনা করেছিলেন ( সবাই কিন্তু নয় )


১৫৬৪ সালে জন্ম নেয়া গ্যালিলিও।গ্যালিলিওর গরীব গণিতজ্ঞ পিতা ছেলেকে ছোটবেলা থেকে লাভজনক শিক্ষার দিকে চালিত করার চেষ্টা করেন এবং গণিত থেকে দুরে রাখেন।ঊনিশ বছর বয়স পর্যন্ত গ্যালিলিওর কাছে গণিত ছিল আকর্ষনীয় নিষিদ্ধ ফলের মত।

গালিলিও একজন অনুগত ক্যাথোলিক ছিলেন মৃত্যুর আগ পর্যন্ত।কারন তিনি জানতেন তাঁর উপর অবিচার করেছে ধর্ম ব্যবসায়ী কিছু ক্ষমতালোভী মানুষ, এজন্য ধর্মকে দোষ দেওয়া যায় না। কেননা বাইবেলেই আছেঃ

কোন মানুষ ভুল করতেই পারে এবং তার ওই ভুলের সমালোচনা করে অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করা অবশ্যই প্রসংশনিয়। ( দেখুন Proverbs 18:15-24 English Standard Version )



২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:২৯

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: অ্যারিস্টটলের মতটিই ধর্মস্বীকৃত মত ছিল।আর এই মতের বিরোধিতার কারনেইতো গ্যালিলিওর বিরুদ্ধে ধর্ম আদালতে ধর্ম বিরোধিতার অভিযোগ আনা হয়েছিল।।যারা তার উপর অত্যাচার করেছিল তাদের ধর্মযাজক বলেই আমরা জানি।যেখানে ধর্মের মহান যাজকরাই ব্যবসায়ী(আপনার মতে) সেখানে তাদের দোষ দিয়ে তারা যে ধর্মের সেবায় আছেন তা গ্রহন করা কিভাবে সম্ভব,,,,কেননা যেখানে ধর্ম,যাজকদের সংশোধন করতে পারে নি সেখানে আমি কিভাবে এর দ্বারা উপকৃত হতে পারি??আর ''কিছু" নয় বরং অধিকাংশ ধর্মযাজকই গ্যালিলিওর বিরুদ্ধাচরণ করেছিল।।
proverbs 18:15-24(ESV):::
15----An intelligent heart acquires knowledge
and the ear of the wise seeks knowledge.

16--A man's gift makes room for him
and brings him before the great.

17-----The one who states his case first seems right,
until the other comes and examines him.

18---The lot puts an end to quarrels
and decides between powerful contenders.

19---A brother offended is more unyielding than a
strong city,
and quarreling is like the bars of a castle.

20---From the fruit of a man's mouth his stomach is
satisfied;
he is satisfied by the yield of his lips.
21---Death and life are in the power of the tongue,
and those who love it will eat its fruits.

22---He who finds a wife finds a good thing
and obtains favor from the LORD.

23---The poor use entreaties,
but the rich answer roughly.

24---A man of many companions may come to ruin,
but there is a friend who sticks closer than
a brother.
তো আপনার রেফারেন্স দেওয়া কথাটা এগুলোর আলোকে বুঝাই দিলে কৃতজ্ঞ থাকব,,,,,,,,,

৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: 17-he one who states his case first seems right,
until the other comes and examines him.

18---The lot puts an end to quarrels
and decides between powerful contenders.

ইংরেজি জানলে এবার নিজেই বুঝতে পারবেন।

অ্যারিস্টটলের মতটিই ধর্মস্বীকৃত মত ছিল।

কোন ধর্ম স্বীকৃত ছিল??

৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪০

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: গ্যালিলিওর বিরুদ্ধে কোন ধর্মের যাজকরা অভিযোগ এনেছিল???

৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: গ্যালিলিওর বিরুদ্ধে কোন ধর্মের যাজকরা অভিযোগ এনেছিল???

ক্রিশ্চান ধর্ম। আপনি কি বলতে চান অ্যারিস্টটলের মতটি ক্রিশ্চান ধর্ম স্বীকৃত ছিল??

৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৪৯

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: তো আপনি কি বলতে চান খ্রিস্টান ধর্মযাজকরা পৃথিবী কেন্দ্রিক মতটির পক্ষে ছিলেন না অর্থাৎ পর্যায়ক্রমে অ্যারিস্টার্কাস,কোপার্নিকাস,গ্যালিলিও প্রচারিত মতবাদের বিরুদ্ধে কি অবস্থান করে নি???

৭| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: যদি আপনার মতে অ্যারিস্টটলের মতটি ক্রিশ্চান ধর্ম স্বীকৃত ছিল মনে হয় তার মানে ইতিহাসের ব্যাপারে আপনার অনেক অজ্ঞতা রয়েছে।

যিশু খ্রিস্ট আসার কয়েকশ বছর আগে অ্যারিস্টটল জন্ম নিয়েছিলেন। তখন তো ক্রিশ্চান ধর্মই ছিল না। তাহলে অ্যারিস্টটলের মতটি ক্রিশ্চান ধর্ম এর অংশ হয় কিভাবে??

আর ধর্মযাজকরা অ্যারিস্টটলের মতটি গ্রহন করলে সেটা তাদের ব্যক্তিগত ভুল। এজন্য খ্রিস্ট ধর্ম কি করে দায়ী হবে যেখানে যিশু খ্রিস্ট আসার কয়েকশ বছর আগে অ্যারিস্টটল জন্ম নিয়েছিলেন??

৮| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

দরবেশমুসাফির বলেছেন: অ্যারিস্টার্কাস এর সময় খ্রিস্ট ধর্ম ছিল!!!!!???? ভাই একটু কষ্ট করে ইতিহাসটা ভালভাবে পড়েন।

৯| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: দেখেন আমু কোথাও বলিনি যে অ্যারিস্টার্কাসেরর সময় খ্রিস্টান ধর্মের অস্তিত্ব ছিল।আপনার মত বিশাল জ্ঞানের অধিকারো না হলেও খ্রিস্টাব্দ এবং খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে পার্থক্যটা অন্তত বুঝি,,২৭৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ এবং ১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যকার পার্থক্যও।আপনার প্রশ্নটা ছিল গ্যালিলিওকে যারা অপরাধী করেছিল তারা ঠিক কোন মতবাদকে ধর্মের মত হিসেবে নিয়ে গ্যালিলিওর মতকে অপরাধ বিবেচনা করেছিল সেই ব্যাপারটাই জানতে চেয়েছি।।।

১০| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০৬

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: দেখেন আমিকোথাও বলিনি যে অ্যারিস্টার্কাসেরর সময় খ্রিস্টান ধর্মের অস্তিত্ব ছিল।আপনার মত বিশাল জ্ঞানের অধিকারো না হলেও খ্রিস্টাব্দ এবং খ্রিস্টপূর্বের মধ্যে পার্থক্যটা অন্তত বুঝি,,২৭৪ খ্রিস্টপূর্বাব্দ এবং ১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যকার পার্থক্যও।আপনার প্রশ্নটা ছিল গ্যালিলিওকে যারা অপরাধী করেছিল তারা ঠিক কোন মতবাদকে ধর্মের মত হিসেবে নিয়ে গ্যালিলিওর মতকে অপরাধ বিবেচনা করেছিল সেই ব্যাপারটাই জানতে চেয়েছি।।।

১১| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:১১

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: বানান ভুলের জন্য দুঃখিত,,,,প্রশ্নটা আমার,,,,,

১২| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

দরবেশমুসাফির বলেছেন: প্রশ্নটা ছিল গ্যালিলিওকে যারা অপরাধী করেছিল তারা ঠিক কোন মতবাদকে ধর্মের মত হিসেবে নিয়ে গ্যালিলিওর মতকে অপরাধ বিবেচনা করেছিল । নিজেদের স্বার্থ সিদ্ধির মতবাদ ( দর্শনের ভাষায় সফিস্তিক মতবাদ) ।

ধর্মযাজকরা খ্রিস্টধর্ম অনুসরন করেন নি । কেননা বাইবেলেই আছেঃ

মানুষ ভুল করতেই পারে এবং তার ওই ভুলের সমালোচনা করে অজ্ঞানতার অন্ধকার দূর করা অবশ্যই প্রসংশনিয়। -- Proverbs 17 - 18 English Standard Version

যাজকরা সফিস্তিক মতবাদ দ্বারা তাড়িত হয়ে খ্রিস্ট ধর্মকে অবজ্ঞা করেছেন। এর জন্য খ্রিস্ট ধর্ম দায়ী নয়।

১৩| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৪

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: The LORD reigneth, he is clothed with
majesty; the LORD is clothed with strength,
wherewith he hath girded himself: the world also
is stablished, that it cannot be moved.(Bible,Kings James Version,Psalm 93:1)

এই ব্যাপারে কি বলবেন?????

১৪| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪০

দরবেশমুসাফির বলেছেন: পৃথিবী কি তার কক্ষপথ ছেড়ে নড়তে পারে?? না। এখানে নিশ্চয়ই পৃথিবীর এই স্থিরতার প্রতিই দৃষ্টি আকর্ষণ করা হয়েছে।

he hath girded himself: the world also
is stablished, that it cannot be moved.

he hath girded himself ( তিনি বেঁধে দিয়েছেন - মহাকর্ষ দ্বারা) the world also
is stablished ( পৃথিবী প্রতিষ্ঠিত হয়েছে- লক্ষ্য করুন স্থির বলা হয়নি বলা হয়েছে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে) that it cannot be moved. ( যা থেকে এটি নড়তে পারে না )

পৃথিবী কি মহাকর্ষ ছেড়ে নড়তে পারে ?? পৃথিবী কি তার কক্ষপথ ছেড়ে নড়তে পারে?? না। লক্ষ্য করুন কোথায়ও বলা হয়নি "পৃথিবী স্থির।"

১৫| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

দরবেশমুসাফির বলেছেন: আপনি আগে যে প্রসঙ্গ নিয়ে কথা বলছিলেন তা গেল কোথায়?? প্রসঙ্গ পরিবর্তন করছেন কেন??

১৬| ০৩ রা অক্টোবর, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২২

সোহাইল বিন জয়নুল বলেছেন: আপনার কথার বিপরীতে বিচ্যুত হতে হল ভাই,,,,,,আর প্রসংগের বাকীটুকু আমি আমার দ্বিতীয় খিস্তিতে তুলে ধরব,,,,যদিও আপনার মতে অই অধিকাংশ যাজকই ধর্মব্যবসায়ী সেক্ষেত্রে বলার কিছু নেই।।কেননা ব্যবসায়ীদের হাতে ব্যবসাপণ্য নিয়ে বলার কিছুই নাই,,,,,,,,আমি শুধু গ্যালিলিওর সময়কার ধর্ম আদালত কর্তৃক তাকে দেয়া সাজার ব্যাপারটাই তুলে ধরার চেষ্টা করব ভাই,,,,

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.