![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের প্রেমিকারা এখনো
কবিতায় বেঁচে থাকে
বাকীটা সযতনে হারায় মদিরার গ্লাসে
চুমুকে চুমুকে দুঃখ বিলাসে
অথবা মালতিদের মাংসল বুকে
শেষ রাতের অব্যক্ত কামনায়।
কিছু মিছে অনুভূতি জিইয়ে রাখে
আলো আধারের কাঞ্চনজঙ্ঘা
বোকা কাঞ্চনজঙ্ঘা জানে না
কিছু অস্ফুট শব্দের সত্য...
তারা দুজনে কাছাকাছি এই একটু এসেছে, একটুখানি হয়তো ঠোঁটে ঠোঁটে ব্যারিকেড। মেয়েটা অবশ্য একটুখানি বাধা দেওয়ার চেষ্টা করেছিল। এরপরও মাতব্বর বাপের ছাওয়াল বলে কথা। একবার বিয়েটা হয়ে গেলে কপালের সুখ...
সেদিন ওরা কয়জন-
বাংলাকে ভালবেসে,
মনে প্রতিজ্ঞা, ভাঙ্গার
বুর্জোয়া শোষকের জারিকৃত আইন।
তারা মৃত্যুর ব্রতে,
বাংলাকে আমা পর্যন্ত
পৌঁছে দেবে বলে স্থির প্রতিজ্ঞায় অটল।
কয়েকটি ক্ষণ পর,
হাজারো ছাত্র জনতা
যোগ দেয় তাদের সাথে,
টি এস সি থেকে হাইকোর্ট মোড়,লাখো...
,
পিসা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র ও ১৫৮৯ সালে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে যোগ দেয়া গ্যালিলিওর সাথে ঐ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যান্য শিক্ষকদের মতের বিরোধিতা ছিল প্রবল।যেখানে অন্য শিক্ষকদের বিশ্বাস ছিল \'চরম সত্যকে জানতে হবে...
,
স্টোইকবাদের প্রতিষ্ঠার বেশ কিছু বছর পরের ঘটনা।গ্রীসের সামোসের অধিবাসী জ্যোতির্বিজ্ঞানী অ্যারিস্টার্কাস সৌরজগতের কেন্দ্র সম্পর্কে বহুদিনের প্রতিষ্টিত ও ধর্মস্বীকৃত মতের বিরোধিতা করে বসেন।তিনি দাবি করেছিলেন পৃথিবী নয় বরং সূর্যই...
শত দেবতার সাধনার \'ইকো\'
মত্ত হয়েছে নার্সিসাসে,
মৃতুপুরিতে ইউরোডাইসের খোঁজে,
প্রেমিক অরফিউস ঝাপিয়ে পড়ে।
সীতার প্রেমে দগ্ধ রাবণ,
লঙ্কায় এনেছে মনের আগুন,
অগ্নিগামী সীতার দুঃখে
নরকযাত্রী রাবণ কাঁদে,
স্বামী রাম প্রভু সাজে।
ভালোবাসার মৃত্যুযাত্রায়
এবার আমি বাধা হব,
আরেকটিবার সীতা হরণে
এবার...
বাংলা মানুষ শব্দটি মূলত একটি অপভ্রংশ শব্দ।এর মূল শব্দ মনুষ্য।আদিপিতা মানুর সন্তানদের কে বলা হয় মনুষ্য।বলা হয়ে থাকে যেসব দুপেয়ে জানোয়ারের মনুর গুণাবলী বিদ্যমান তাদেরকে মানুষ বলা হয়।আর বাকিরা পশু।বৈজ্ঞানিক...
একটি কবিতা,
একজন কবি,
কবিতার একটি মাত্র লাইন,
একজন ললনাকে নিয়ে লেখা,
রহস্যময়ী;তবে জীবন্ত স্মৃতি।
দুখানি প্রস্ফুটিত চোখ,
নিখুঁত মুখাবয়ব,
সুন্দর চাহনি
সুপ্ত যৌবন,
যেন এক অপরুপ মায়াবীনি।
কবির কবিতায় নয়,
জীবনেরও কাছে,কিন্তু
কাছে পায় নায়।
এখন কবি তারে খুজে যায়
একটি কবিতার লাইনে।
কবি...
হাজার বছর হাঁটতে আমি পারব না,
পারব না লিখতে ইনিয়ে বিনিয়ে-
এক গুচ্ছ প্রেমের কবিতা।
দূরের দেখায় তৃপ্ত হতে পারব না,
বড়শি ফেলব না নদীতে।
প্রেমিকা,তোমায় চাই আমি
নিশার আঁধারে,
যৌবনদীপ্ত বুকে
দুটি ঠোঁটের ফাঁকে।
শুভ্র রঙ্গিন আকাশটাতে উদাস চক্ষে
তোরে কভুও খুঁজিনি।
পুঁজিবাদের বাজারে পাল্লা দিয়ে,
রোমান্টিকতা ছোড়ে ফেলেছি,
তাই হয়তো তোর উদয়,দৃষ্টির
অগোচরেই ছিল।
দেখিনি,তবু তোরে চিনেছি,
ভালোবেসেছি।
যদি কভু ইচ্ছে হয় আবার ঠোকা দিস
আমার দরজায়,
না হয় পরজন্মে জাতিষ্মর হয়ে
প্রথম প্রহরেই
অনিন্দিতা,খুঁজে...
ভোরের আলোতে
দেখে যাই আমি
বৈষম্য নামের সমাজের চিত্রটি।
রোদেলা দুপুরে
ধান ক্ষেতের মাঝে
তীব্র গরমে,ঝরানো ঘামে
খোঁজে নিই আমার জীবনটারে।
সোনালি বিকেলে
রেল লাইনের পাশে বস্তির
খোলা ঘরটির দোরে,
খোঁজে পাই আমি নিজেরে।
নিশিতের আঁধারে,
রাস্তার ধারে ল্যাম্পপোষ্টের নিচে
নিয়ন আলোয়,
ডাস্টবিনের পাশে
খোঁজে...
নিস্তব্ধ রজনী,ডুবন্ত চাঁদ
রাস্তার অতন্দ্র প্রহরী ল্যাম্পপোস্ট,
নিয়ন আলোয় ছুটে যাওয়া ইন্জিনবক্স
কিংবা হঠাৎ ডেকে যাওয়া অচেনা শহুরে পাখি,
সবই দৃষ্টির অতীতে ছিল সেদিন।
উল্কার আঘাতে বিচ্ছিন্ন গ্রহাংশে
আদিমতায় মেতেছিল যুবক সেদিন,
সাথে প্রেমিকা আর তার এঁকে...
আমগুলো বেশ কয়েকদিন ধরে গড়াগড়ি
খাচ্ছে,,,,রীতিমত এক সপ্তাহ হয়ে গেল
আমগুলো খাওয়ার মানুষ নাই,,,,কিছু কিছু আমের গন্ধও
বেরুচ্ছে।আজ ক্লাশ থেকে এসেই আমি আর
হেদায়েত ভাই আম আর ছুরি নিয়ে বসে
গেলাম,,,প্রাই ৪৫ মিনিটের সফল প্রচেষ্টায়...
অতৃপ্ত জীবনটা তবু এগোচ্ছে।ছন্দহীন কাব্য
কিংবা সমাপ্তিহীন উপন্যাসের সাথে তুলনা
চলে অদ্ভুত জীবনের।প্রেমিকারা বারবার
আসছে আর যাচ্ছে।কত সুহৃদা,অনিন্দিতাদের
প্রেমে পড়ি আর কতবার তাদের ভুলি তার
হিসেব মনের খাতায় আর করা হচ্ছে না।
কতকাল রাতের ঘুমটা রাতে...
সে অনেকদিন হচ্ছে বৃষ্টিকাব্য লিখি না।
বৃষ্টিবিলাসী হয়ে উদাস চোখে বৃষ্টির দিকে
একনজরে চেয়ে থাকি না।কিংবা তারও
বেশিদিন হচ্ছে বৃষ্টির সকালে ছাতা মাথায়
বা কখনো ছাতা ছাড়া তোমার জন্য
অপেক্ষা করা হচ্ছে না।তোমার স্মৃতি এখন
আর...
©somewhere in net ltd.