![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শালীনতাই সৌন্দর্য্য
স্নোময় ব্লগ
গত কয়েকদিন ধরেই স্নো ফল হচ্ছিল, মঙ্গল বার রাতে এতবেশী স্নো ফল হয় সেটা বুধবার সারাদিন
কন্টিনিউ চলতেছিল,চলতেইছিল। মঙ্গলবারদিনই গাড়ি চালাতে আমার খুব কষ্ট হয়েছিল বুধবার রাস্তা- ঘাটের অবস্থা দেখে গাড়ি নিয়ে বের হওয়ার সাহস পেলাম না।
বার বার স্কুলের ওয়েব সাইট দেখছিলাম ও মনে মনে খুব চাইছিলাম আজকের ক্লাসটা বন্ধ ঘোষনা করা হোক। কিন্ত আমার আশায় গুরেবালি ।আমার ক্লাস বারটায় ততক্ষনে রাস্তা মোটামুটি পরিস্কার ও বাস ট্রেন চলছে তাই আমাকে স্কুলে যেতেই হবে। আমিও সিন্ধান্ত নিলাম গাড়ি নিব না , মেট্রো ও বাসে যাব তাতে আমার ৪০-৪৫ মিনিট লাগবে।
আমি প্রায় দের ঘন্টা আগে বাসা থেকে বের হলাম।৩ মিনিটের রাস্তা হেঁটে মেট্রো ইষ্টিশনে যেতে লাগল ১০ মিনিট। রাস্তায় এত স্নো পা ঢেবে যাচ্ছে তার উপর স্নো এসে আমার চশমার গ্লাস গোলা হয়ে যাচ্ছে আমি এগুতে পারছি না । মেট্রো ইষ্টিশনে এসে তারাতারিই মেট্রো পেলাম বেশ খুশীই হলাম । ২০ মিনিটে আমার গন্তব্যে পৌঁছালাম এখান থেকে বাস যাবে আমার স্কুলের সামনে ১০ মিনিট লাগবে। এসে দেখি বাস আসতে ৭ মিনিট বাকি । তখনো স্নো ফল হচ্ছে তবে যেখানে বসে আছি সেখানে স্নো আসছে না এলেও প্রচন্ড ঠান্ডা। ঠান্ডায় আমার শরীর জমে যাচ্ছে বিশেষ করে জুতোর ভিতরে পা রাখতে পারছি না । পায়ের তলা থেকে হাঁটু পর্য়ন্ত ব্যাথা করছে সেই ব্যাথাটা মাথার মধ্যে চিরিক দিচ্ছে , ইচ্ছে হচ্ছে জুতোগুলো পা থেকে ছুড়ে ফেলে দেই ।এত কষ্ট লাগছে, কষ্টে চোখ দিয়ে পানি তো পরছেই ইচ্ছা করছে চিৎকার করে কাঁন্না করি। মরার উপর খরার গা, ৭ মিনিট পর বাস এল না টাইম থবলায় উঠল আর ১৫ মিনিট পর বাস আসবে ।কি করব ভেবে পাচ্ছি না , একবার ভাবছি বাসায় চলে যাই না হলে আমি মরেই যাব ঠান্ডায়।এমনিতেই আমি স্থির হয়ে বসে থাকার মেয়ে না , কিন্ত কি করব পা যে ব্যাথায় টন টন করছে। আমি এই সুইডেনে ১৬ টা উইন্টার পার করেছি আমি ঠান্ডায় এতটা কষ্ট পাইনি কখনো। তাপমাত্রা মাইনাস ৩৫ ডিগ্রিও দেখেছি তবু এতটা কষ্ট আমি পাইনি ।
অবশেষে বাস এল , কষ্টটা এত বেশী ছিল বাসে উঠার পর মনে হল জান্নাতের একটু বাতাস পেলাম।
কষ্ট যতই লাগুক এত সাদা স্নো দেখে মন ভাল না হয়ে পারেই না
মন
কিন্ত আমার গাড়ির অবস্থা দেখে তো ভাল লাগছে না।
আমাদের বাসার সামনেই বাচ্চাদের খেলার পার্কের আবস্থা ।
তাতে কি খেলা কি আর বন্ধ থাকবে বাচ্চাদের সাথে বড়রাও খেলবে স্নোতে।
রাস্তা থেকে স্নো সরানোর কাজ চলছে ।
হাত ধরে নিয়ে চল পথওচিনি না
আরো কিছু স্নোর ছবি ।
এত কষ্ট জীবন নষ্ট।
উপরের ছবিটা নেট থেকে নেয়া।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৭
ওমেরা বলেছেন: প্রথম কমেন্টের জন্য আপনার জন্য উপহার
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৭
মলাসইলমুইনা বলেছেন: শুভ্রতার কানে কানে বলি অপূর্ব সুন্দর তুমি !
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩১
ওমেরা বলেছেন: ভাপু এটা কাকে বলছেন শুভ্র তারাকে নাকি শুভ্র স্নোকে?? ধন্যবাদটা পরে দেই।
৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: ঠান্ডায় কাঁপুনি তুলে দিলেন? হি হি করে কাঁপছি। দাঁতে দাঁত ঠকাঠক বাড়ি খাচ্ছে। উফ্, এত ঠান্ডা আমি জীবনেও অনুভব করিনি। আর্কটিকের হিমশীতল আবহাওয়াও এর কাছে নস্যি।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৭
ওমেরা বলেছেন: সম্রাট ভাইয়া তাহলে আইসক্রীম খান তাহলে ঠান্ডায়, ঠান্ডা কেটে যাবে ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৩
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন: কয়েকটি ছবি একাধিকবার চলে আসছে। আমার এই মন্তব্যসহ অগুলো সরিয়ে সুন্দর করে দেন।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৫
ওমেরা বলেছেন: আমি তো একটাই পেলাম ভাইয়া আরো আছে কি ?ওখানে আরেকটা ছবি দিতে গিয়ে একটা দুইবার চলে এসেছে ।
৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:২৫
হাসান রাজু বলেছেন: একদম উপরের স্নো প্রুফ রাস্তাটা (!!!)
সুন্দর সুন্দর সব ছবি । ভালো লাগা লেগে রইল ।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৪৯
ওমেরা বলেছেন: ওটা আমি নেট থেকে নিয়েছি তবে রাস্তাটা স্নোপ্রফ নয় গাড়ি চলার জন্য রাস্তার স্নো পরিস্কার করা হয়েছে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।
৬| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৪
হাঙ্গামা বলেছেন: সুইদেন খুবই সুন্দর দেশ। বরফে আরো সুন্দর।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৮
ওমেরা বলেছেন: জী আপনার কথা সত্য ! অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৭| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: একটা স্নো-শুভ্র পোস্ট!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৫৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ , ধন্যবাদ অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৮| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৬
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: বরফময় পোষ্ট ভাল লাগল।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:০৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ সোহেল ভাইয়া।
৯| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:১৮
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: ওলে বাবারে... এতো দেখছি বরফ রাজ্য।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:২৩
ওমেরা বলেছেন: জী, জী ভাইয়া এটা বরফ রাজ্য । অনেক অনেক ধন্যবাদ।
১০| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৪৩
আরাফআহনাফ বলেছেন: ছবিতে ছবিতে বরফ রাজ্য ঘুরিয়ে দেখার জন্য অান্তরিক ধন্যবাদ জানবেন।
আচ্ছা, প্রচন্ড তুষারপাতের সময় কী আলাদা কোন খাবারের ব্যবস্থা করা হয় ওখানে - এই যেমন বর্ষায় আমরা খিচুড়ী/ইলিশ খাই। হলে এ সময়ের কিছু খাবার দাবারের ছবি এড করে দিতে পারেন।
এমন শীতেও উষ্ণতায় ভরে থাকুক - আপনার জীবন!
ভালো থাকুন সবসময়।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৪৯
ওমেরা বলেছেন: সুইডিশদের বিশেষ বিশেষ দিনে বিভিন্ন ধরনের খাবারের মেনু থাকে জানি কিন্ত স্নোফলের দিনে কি ধরনের খাবার খায় এটা তো এখনো জানি না তবে আমাদের বাসায় ছুটির দিন হয় তবে আমার ভাবী খিচুড়ী রান্না করে।
শেষের কথাটুকুতে এই শীতেও মনটা উষ্ণতায় ভরে গেল । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২১
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর।
অতি মনোরম।
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫০
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
১২| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:২৪
ফয়সাল সোহাগ বলেছেন: অসম্ভব সুন্দর!
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৬
ওমেরা বলেছেন: আপনাকে। বেসম্ভব একটা ধন্যবাদ দিলাম দয়া করে নিয়ে নিবেন।
১৩| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭
আটলান্টিক বলেছেন: আমি বেঁচে আছি
সুইডেন কে কি এখনো গ্লোবাল ওয়ার্মিং ধরে নাই????
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ রাত ৯:২৫
ওমেরা বলেছেন: ধরতেছে তো ধীরে ধীরে । ৫০ বছর আগে যেমন ছিল এখন তো সেইরকম ঠান্ডা নেই,বরফ, অন্ধকার নেই।
ধন্যবাদ।
১৪| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫২
সুমন কর বলেছেন: আপনার গাড়ির অবস্থা তো সেই !! আমরা ২/৩ ডিগ্রিতেই কাবু !! আর মাইনাস ৩৫/৪০ !! আপনি তো ১৬ টা শীত পার করেছেন, অভ্যস্ত হয়ে যাবার কথা। সাদা স্নো কবে যে দেখবো..........হাহাহা
ফুলগুলো কি আপনার ঘরের?
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৪৬
ওমেরা বলেছেন: শীতে আমি বেশ ভালই অভ্যস্ত হয়েছি, সেদিন তাপমাত্রাও খুব বেশী ছিল না মাত্র মাইনাস ১২ ছিল আমি বুঝতে পারলাম কেন এমন হল।
জী ভাইয়া গাছ গুলো আমাদের বাসারই । ফুল গাছ এগুলো আমার ভীষন পছন্দ । আমি অনেক গাছ কিনি ও যখনই কোন ফল খেলেই সেটার বিচি পুতে রাখি । আমার একটা তেতুল গাছও আছে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৫| ০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২৬
মাআইপা বলেছেন: ছবি দেখে এতদুরে থেকেও ঠান্ডা লাগছে। যদিও শীতকাল আমার খুব প্রিয়। তাই বলে এমন ঠান্ডা ? ওরে বাবাাাাাাা
ছবিগুলো খুব সুন্দর হয়েছে প্রাণবন্ত।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:৫৩
ওমেরা বলেছেন: সুইডেনের আসার আগেই শুনেছিলাম, সেই দেশে এত ঠান্ডা গ্লাসে পানি রাখলেই বরফ হয়ে যায় । ছোট মাথা চিন্তা করে কুল পেতাম না এদেশে মানুষ পানি খাবে কি ভাবে !! এখানে আসার পর বুঝলাম ঘরে সব নরম্যাল তবে ১গ্লাস পানি বাহিরে রাখলে ঠিকই বরফ হয়।
ঠান্ডা আমারও প্রিয় গরম খুবই অসহ্য লাগে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
১৬| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:২৯
ব্লগ মাস্টার বলেছেন: মাঝে মধ্যে স্লো দিয়ে গোসল করা যায়না
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০১
ওমেরা বলেছেন: করা যাবে না কেন বালতি ভরে স্নো রেখে দিলে গলে পানি হবে তারপর গোছল করবেন তাহলেই হল। ধন্যবাদ।
১৭| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: ছবিগুলো চমৎকার।
০৫ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:০২
ওমেরা বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ ।
১৮| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: সুন্দর । স্পর্শ করে গেছে "এত কষ্ট জীবন নষ্ট" ছবিটা ।
০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩৩
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৯| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:২৭
কামরুননাহার কলি বলেছেন: ওয়াও এতো সুন্দর স্নো আপি আপনার কষ্টটাকে আমি মানতে পারলাম না। কার না ভালো লাগে এইসব সুন্দর সুন্দর দৃশ্য।
০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৪২
ওমেরা বলেছেন: আপু ফুলের মাঝেও কাটা থাকে সৌন্দর্যর মাঝেও কষ্ট থাকে আপু। অনেক ধন্যবাদ আপু।
২০| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ১:৩৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: কি সুন্দর !!!
কী যে সুন্দর !!!!
পরের বার বাস ট্রেনে ক্লাসে যাবার সময় টেক কেয়ার প্লিজ ।
অনেক অনেক ভালোবাসা ,শুভেচ্ছা।
০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৯
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ আপুনি।
২১| ০৫ ই মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:২৩
অনন্য দায়িত্বশীল আমি বলেছেন: চমৎকার যতসব ছবি।
০৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১:০০
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
২২| ০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৯
কেএসরথি বলেছেন: আমিও একদিন তুষার ঝড়ে আটকা পড়েছিলাম। ঠান্ডায় শ্বাস নিতেও কস্ট হচ্ছিল।
০৬ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:৩২
ওমেরা বলেছেন: আলহামদুল্লিলাহ! আল্লাহ আপনাকে হেফাজত করেছেন। অনেক ধন্যবাদ।
২৩| ০৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৩০
শুভ_ঢাকা বলেছেন: লেখাটা পড়েছি অনেক আগেই। কমেন্ট করতে দেরী হয়ে গেল। কমেন্ট যদি নাও করি, এটুকু জানবেন আমি আপনার লেখা সব সময়ই অনেক আগ্রহ নিয়ে পড়ি এবং পড়বো। অনেক ভাল থাকবেন বোন ওমেরা। লেখা ভাল হয়েছে।
০৮ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:০৮
ওমেরা বলেছেন: কোন অসুবিধা নেই শুভ ভাইয়া কমেন্ট করতেই হবে এমন নয়, আমি জানি আপনি আমার লিখা পরেন। আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ শুভ ভাইয়া।
২৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩১
প্রামানিক বলেছেন: এরকম বরফ পড়লে মানুষ খাওয়া দাওয়া আর ঘুমানো ছাড়া তো আর কাজ দেখি না। ধন্যবাদ বরফের ছবি পোষ্ট করার জন্য।
১০ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ২:২৮
ওমেরা বলেছেন: কোন কাজই বন্ধ থাকে না ভাইয়া সবই চলে স্বাভাবিক। ধন্যবাদ ভাইয়া।
২৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৯
রুফাইদা তারান্নুম বলেছেন: ভালোলাগাটা তুষারের জন্যে নাকি লেখিকার জন্যে বুঝে উঠতে পারছি নে। তবে ভালোলাগা কিন্তু বড্ড উদার, দুই কেন দুই সহস্রকেও ছাপাতে পারে, হুঁ!
১৩ ই মার্চ, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮
ওমেরা বলেছেন: আপু তুষারকে ভালভাসলেও তুষার কিন্তু গলে যাবে আর আমাকে ভালবাসলে আমি তা মাথায় করে রাখব ।এখন চিন্তা করে দেখেন আপু । তবে ভাললাগা বড্ড উদার এটা ঠিক । দুই নয়নে কত কিছুই না ভাল লাগে তবু কমে যায় না তো । অনেক ধন্যবাদ আপু ।
২৬| ১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:১৭
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: মার্চেও তুষারপাত হয়???
আমাদের দেশেতো গরম কাল শুরু হয়েছে।
১৫ ই মার্চ, ২০১৮ সকাল ৮:২৮
ওমেরা বলেছেন: মার্চে না শুধু এপ্রিলে ও হয় তবে হাল্কা ! এবার মার্চে একটু বেশিই হল !! ধন্যবাদ গুরু ।
২৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১১:২৪
মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: গুরু?? আজ বাংলাদেশ জিতেছে।
আপনার জন্য গিফ্ট আছে
১৭ ই মার্চ, ২০১৮ রাত ১২:৫৮
ওমেরা বলেছেন: আমি ক্রিকেট খেলিও নাই এমনকি খেলা দেখিও নাই আমাকে গিফ্ট দিবেন কেন !! যারা কষ্ট করে খেলে জিতছে তাদের গিফ্ট দেন।
২৮| ২৮ শে মার্চ, ২০১৮ দুপুর ২:৩২
তারেক ফাহিম বলেছেন: এই রকম বরফ পড়লে কাজ কি বন্ধ থাকে?
বরফ দেখে অনুমান করা যায় কষ্ট কতটুকু পেয়েছেন।
সৌন্দর্য্যতাও বেশ।
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫১
ওমেরা বলেছেন: ফুলের যেমন কাটা আছে বরফের সৌন্দর্যের ও কষ্ট আছে। ধন্যবাদ
২৯| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৪৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: তুষারপাতে আপনি যদিও অনেক কষ্ট পেয়েছেন, আমাদের এখানে এই গরমের মাঝে আপনার এ পোস্ট পড়ার সময় কাল্পনিক একটা শীতল পরশ পেলাম। ছবিগুলো দেখতে খুব ভাল লাগলো। তুষারপাতের সময়ও কি ওখানে ওরা পেট ডগ নিয়ে রাস্তায় বের হয়? প্রাণীগুলোর কি রকম অবস্থা হয় তখন?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৪
ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া বাহিরে তো নিতেই হয় , ঘরে তো ওদের জন্য টয়লেট নেই।অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩০| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:১৩
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: স্নো-এর শুভ্রতায় অনাবিল একটি পোস্ট
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১২:৫৫
ওমেরা বলেছেন: ধন্যবাদ মনির ভাইয়া।
৩১| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ সকাল ১০:০৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: এর আগে আপনার এসো ছবি দেখি (ছবি ব্লগ) পড়ে মন্তব্য রেখে এসেছিলাম। আজ আবার পুরনো পোস্ট হিপ হিপ হুররে পড়ে আপনার মন্তব্যের সূত্র ধরে আরেকটা মন্তব্য করে আসলাম।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১১:৩৮
ওমেরা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
৩২| ১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৮:৫৩
কেএসরথি বলেছেন: আমাদের সামার মাত্র শুরু হলো বোধহয়! বরফের ছবিগুলো দেখে উইন্টারের কথা মনে পড়ে গেল।
ঠান্ডায় গুড়া গুড়া হয়ে গেলাম।
১৭ ই মে, ২০১৮ রাত ৯:২৩
ওমেরা বলেছেন: আমাদেরও সামার শুরু হয়েছে মানে কষ্টের দিন শেষ হয়ে যন্ত্রনার দিন এসেছে ।ঠান্ডায় থেকে থেকে গরম একটুও সহ্য করতে পারি না অল্পতেই অস্থির লাগে।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
৩৩| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
সূর্যালোক । বলেছেন: এত স্নো এক সাথে দেখিনি । হু মন ভালো করে দেওয়ার মত ছবি ।
০৭ ই অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪০
ওমেরা বলেছেন: পুরোনো একটা পোষ্ট পরে আপনার মন ভাল হয়ে গেল! সামনে আসিতেছে সেই কষ্টকর দিন। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
আচ্ছা একটা কথা বলি কিছু মনে করিয়েন না। আপনার কবিতাগুলো পড়ে মনে হয়েছিল আপনি ছেলে প্রপিকে দিলেন মেয়ের ছবি!! আসলে আপনি ছেলে না মেয়ে। বলতে না চাইলে অসুবিধা নেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মার্চ, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
সৈয়দ ইসলাম বলেছেন:
হু, এতো বেশি তুষার পড়েছে যে বের হওয়াই কষ্ট।
খুব সুন্দরভাবে তুলে ধরলেন। অসম্ভব ভালো লাগলো।