নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার আল্লাহ আমাকে একজন নারী হিসাবে সৃষ্টি করেছেন আর আল্লাহর সিন্ধান্তে আমি সন্তুষ্ঠ আছি।

ওমেরা

শালীনতাই সৌন্দর্য্য

ওমেরা › বিস্তারিত পোস্টঃ

——- একটি ক্রিয়েটিভ উপস্থাপনা : আইস হোটেল——-

০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:১০

.

সুইডেনের আর্টিক সার্কেল থেকে 200 কিলোমিটার উত্তরে, প্রাচীন পাহাড় এবং গভীর অরণ্যেঘেরা টর্নে নদীর পাশে একটা গ্রাম ইয়ুক্কাসইয়ারভি ( Jukkasjärvi) । কযেখানে গ্রীষ্মের সময় মধ্যরাতে সূর্য আলোকিত হয় এবং শীতের দুই সপ্তাহের মধ্যে দিগন্তের উপরে উঠে যায়। যেখানে অরোরা বোরিয়ালিস রাতের আকাশকে আলোকিত করে।

বিশ্বের প্রথম ও সবচেয়ে বড় আইস হোটেল এখানেই অবস্থিত আবাসিক এই হোটেলটি বরফ আর তুষারের শক্ত গাঁথুনী দিয়ে তৈরি৷ অতিথিদের আকর্ষন করার জন্য হোটেলটি প্রতি বছর একবার নতুন করে নতুন ডিজাইন দেওয়া হয়। শীর্ষস্থানীয়, আন্তর্জাতিক খ্যাতিমান শিল্পীরা এর ডিজাইন করেন বাইরে দেখতে মেরু অঞ্চলের বাসিন্দাদের বাড়ি ইগলুর মতো৷ এই হোটেলটি তৈরী করতে প্রতি বছর 30,000 টন তুষার এবং 4,000 টন বরফের ব্যাবহার করা হয়। যা সুইডেনের ইয়ুক্কাসইয়ারভিতে টর্নে নদী থেকে নেয়া হয়।
বাইরের তাপমাত্রা মাইনাস ২০ ডিগ্রি সেলসিয়াস হলেও হোটেল রুমের তাপমাত্রা রাখা হয় মাইনাস পাঁচ ডিগ্রি৷

হোটেলের ৪৪ টি রুমের প্রতিটি প্রতিবছর আলাদাভাবে ডিজাইন করা হয়৷ বিছানার জাজিম আর বলগা হরিণের চামড়া ছাড়া অন্য সমস্ত অভ্যন্তর - দেয়াল, বার, আসবাব, শিল্প এবং পানীয় চশমা - প্রাকৃতিক বরফ দিয়ে তৈরি। হোটেলটির ভিতরে বার, আর্ট গ্যালারি এসব তো রয়েছেই আরও আছে ১০টি অভিজাত বিলাসবহুল স্যুইট৷ এবং ভোজনবিলাসীদের জন্য একটি রেস্টুরেন্ট। এছাড়া আরো আছে তিনটি সেমিনার কক্ষ , বিবাহের জন্য গীর্জা, প্রতিবন্ধীদের জন্য একটি স্যুইট, তিনটি স্টীম বাথ ও ২৮টি উষ্ণ রুম।

এটি ১৯৯০ সাল থেকে জনসাধারণের জন্য উপেন করা হয়েছিলো।তখন এটা চালু থাকতো ডিসেম্বর থেকে এপ্রিল পর্যন্ত। ২০১৬ সাল থেকে, বরফের তৈরি এই হোটেলটি স্থায়ীভাবেই সৌর-চালিত কুলিং প্রযুক্তি ব্যাবহার করে বরফ তৈরী করা হয়, তাই অতিথিদের সারা বছর ধরে ঠান্ডা তাপমাত্রা অনুভব করার সুযোগ দেয়। তবে কোভিড -১৯ এর কারণে, হোটেলটি এপ্রিলের মাঝামাঝি থেকে জুনের শেষ পর্যন্ত বন্ধ হয়ে গেছে। 1 লা জুলাই ৩০ বছর পূর্ত উপলক্ষে “ "এক্সপেরিয়েন্স রুম" উদ্বোধনের মাধ্যমে উপেন হবে ।

এক্সপেরিয়েন্স রুম" এ অতিথিরা মার্জোলিন ভনক (এনএল) এবং মাউরিজিও পেরোন (আইটি) শিল্পীদের দ্বারা নির্মিত, অভিজ্ঞতার বর্ণনা করবেন যারা বহু বছর ধরে আইসহোটেলের সাথে সহযোগিতা করেছেন। অতিথীদের একটি টাইমলাইনের সাহায্যে আইসহোটেলের ৩০ বছরের ইতিহাসের গাইডেন্স দেওয়া হবে, বিগত বছরগুলি থেকে রক্ষিত শিল্পের কয়েকটি নির্বাচিত অংশগুলি প্রর্দশিতহবে এবং একটি ব্যক্তিগত চলচ্চিত্রের প্রতিকৃতির মাধ্যমে আইসহোটেলের প্রতিষ্ঠাতা ইংভে বার্গকভিস্টকে সম্পর্কে জানানো হবে।


টর্নে নদীতে জমে থাকা বরফ কেটে নান্দনিক ডিজাইনে বানানো এই হোটেলটি কিভাবে তৈরী হল তা জেনে নেয়া যাক।

ইঙ্গভে বেরীকুভিষ্ট (Yngve Bergqvist) একজন ইন্জিনিয়র কিরোনার খনন সংস্থা এলকেএবি কোম্পানীতে জবের অফার পেয়ে ১৯৭০ সালে প্রথম ইয়ুক্কাসইয়ারভিতে আসেন হুলসিংল্যান্ড থেকে। তিনি এলকেএবির পরিবেশ সংক্রান্ত সমস্যা নিয়ে কাজ করেছিলেন।
ইঙ্গভে এবং তার কয়েকজন সহকর্মী টর্নে নদীতে ক্যানোইং ও মাছ ধরার সম্ভাবনা দেখে একটি ক্যানোইং কেন্দ্র শুরু করেছিলেন। এখানেই ( ইয়ুক্কাসইয়ারভি) সুইডেনের এবং ইউরোপের প্রথম রাফটিং স্থান গুলির মধ্যে একটি। উজ্জ্বল গ্রীষ্মের মাসগুলি ইয়ুক্কাসইয়ারভি পর্যটকদের ভীরে পূর্ণ থাকে - তবে শরত্কাল এবং শীত এলে, এখানে প্রচন্ড শীত ও গারো অন্ধকারের জন্য এলাকা জনশূন্য হয়ে যায় ।
ইঙ্গভে বেরীকুভিষ্ট একটা সাক্ষাতকারে বলেন, আমি ভাবতে শুরু করি
ইয়ুক্কাসইয়ারভিকে কীভাবে বিকাশ করতে পারি সে সম্পর্কে ভাবতে শুরু করি, আমাদের আছে ( ইক্ভকাসইয়ারভি) ভয়াবহ, ঠান্ডা আর অন্ধকারের মাঝে - উত্তরের আলো, ক্যামোস লাইট এবং সমস্ত উজ্জ্বল সাদা তুষার এদের কাজে লাগিয়েই কিছু করতে হবে” ।

তবে তিনি যাদের সাথেই এই ব্যাপারটি নিয়ে কথা বলেছেন কারো কাছে থেকে,এমনকি পর্যটন ব্যবস্থাপকও তাকে পজেটিভ উৎসাহ দেননি। এতে তিনি দমে যাননি ।
তিনি অভিজ্ঞতার জন্য পৃথীবির সব চেয়ে শীতল এলাকাগুলো পরিদর্শন করেন ।তিনি আইস হোটেল তৈরীর প্রথম ধারনা পান একদল কুকুরকে মাইনাস ডীগ্রি তাপমাত্রায় ঘুমাতে দেখে , তারপর 1989 সালে, জাপানি বরফ শিল্পীরা ইয়ুক্কাসইয়ারভি পরিদর্শন করে এবং বরফ শিল্পের একটি প্রদর্শনী তৈরি করে। এতে অনুপ্রনিত হয়ে বরফের ভার্ষ্কজ তৈরীকারী শিল্পী জ্যাননট ডেরিডকে ১৯৯০ সালে আর্টিক হল নামে একটি বিশেষভাবে নকশাকৃত ইগলু নির্মাণের জন্য আমন্ত্রণ জানানো হয়েছিল।অত:পর 1989 - 1990 এর শীতে, 250 বর্গফুট ফুট ইগলু আর্টিক হল,তৈরী করেন ও বরফ এবং তুষারের শিল্পের একটি আর্ট হল খোলা হয়।
সেই প্রদর্শনীর দিন সমস্ত উষ্ণ কেবিনগুলি রাতের জন্য পুরোপুরি বুক করা ছিল। তবে আগত অতিথিদের কয়েকজন তখনো বাকী রয়ে যায়। ইঙ্গভে তাদের পরামর্শ দেয় তোমরা চাইলে শীতল আর্টিক হলে ঘুমাতে পারো। অতিথিরাও তাকে আশ্চর্য করে হ্যাঁ বলে। তখন তাদের রেইনডিয়ার স্কিনের উষ্ণ স্লিপিং ব্যাগ দেয়া হয় এবং শীতে কীভাবে ঘুমোতে হবে তার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছিল। পরদিন
সকালে, তারা তাদের অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে আইসহোটেলের প্রথম অতিথি হিসাবে।
আর সেই থেকেই জন্ম হল “আইস হোটেল"।

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তে অনেকেই এই উদ্যোগের নকল করছে৷ যেমন নরওয়ের উত্তরে ‘সোরিসনিভা ইগলু ,তৈরি হয়েছিল ফিনল্যান্ডের ‘লাইনিয়ো স্নো ভিলেজ'৷ সেখানে বরফের তৈরি একটি রেস্তোরাঁও রয়েছে৷
শুধু সুমেরু অঞ্চলে নয়, আল্পস ও পিরেনিস পর্বতেও এমন শীতল হোটেল রয়েছে৷ যেমন অ্যান্ডোরা-র ‘গ্রান্ডভালিরা স্নো হোটেল' সেখানে অতিথিদের জন্য বরফের মধ্যে হোয়ার্লপুল-এর ব্যবস্থা করেছে৷
তবে প্রতিযোগিতা সত্ত্বেও ইয়ুকাসইয়েরভি-র আইস হোটেল এখনোও সবচেয়ে বেশি দর্শক আকর্ষণ করে চলেছে৷ প্রায় ৭০,০০০ অতিথি প্রতি বছর আইসহোটেলটি পরিদর্শন করেন। অতিথিদের হিমায়িত পরিবেশে মানিয়ে নিতে সাহায্য করার জন্য শীতল রুমের পাশাপাশি এখানে উষ্ণ কেবিন রয়েছে – তাই অতিথিরা ঠান্ডা কক্ষে থাকার পর যদি চায় তবে তারা উষ্ণ কক্ষে ঘুমানোর জন্য স্যুইচ অন করতে পারে ।

ইঙ্গভে বেরীকুভিষ্ট সফলতার জন্য একটা টিপস্ দিয়েছেন “ “ Dig where you stand – the most is not done yet.
“ যেখানে দাঁড়িয়েছেন সেখানে খনন করুন - সর্বাধিক এখনও সম্পন্ন হয়নি”

আমার ধারনা এটা আমাদের ভাষায় “ যেখানে দেখিবে ছাই উড়াইয়া দেখ তাই । পাইলেও পাইতে পারো মানিক, রতন “


এবার কয়েকটা ছবি দেখেন :



















ছবি ও তথ্য : Click This Link

ছবির চেয়ে ভালো লাগবে যদি ভিডিও দেখেন ।


মন্তব্য ৪৬ টি রেটিং +১০/-০

মন্তব্য (৪৬) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৩

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




অনেক না জানা বিষয় জানলাম। আমি কক্সবাজারে ছেলেমেয়েদের নিয়ে বালি দিয়ে ঘারবাড়ি তৈরি করেছি অনেকবার, পরে অনেকে ছবিও তুলেছেন, এক সময় সাগরের পানিতে তা আবার ধোয়ে যায়।

শুভ কামনা রইলো বোন।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:০০

ওমেরা বলেছেন: আইস হোটেলটাও ঠিক ওরকমই ছিল , অক্টোবর - নভেম্বরে তৈরী ডিসেম্বর- এপ্রিল পর্যন্ত চাল থাকতো এর পর টর্নে নদী থেকে নেয়া বরফ পানি হয়ে আবার টর্নে নদীতেই চলে যেত । ২০১৬। সাল থেকে এটা সারা বছর চালু রাখা হচ্ছে , সৌর চালিত কুলিং সিষ্টেমের মাধ্যমে ।

প্রথম কমেন্ট , প্রথম লাইকের জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

২| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


ব্যবসা হিসেবে লাভজনক?

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:০৫

ওমেরা বলেছেন: ইঙ্গভে বেরীকুভিষ্ট (Yngve Bergqvist) আসলে পুরোপুরি ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্যে করেননি , প্রথমত উনি চেয়েছেন , ভলভো , নভেল যেমন সুইজেনকে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি দিয়েছে তেমন কিছু করতে , সুইডেনের , গারো অন্ধকার ও ভয়াবহ ঠান্ডা এলাকা কিরুনাকে মানুষের কাছে পরিচিত করতে । সেদিক দিয়ে উনি সফল ।উনি এটা আসলে পুরোপুরি ব্যাবসায়িক উদ্দেশ্যে করেননি , প্রথমত উনি চেয়েছেন , ভলভো , নভেল যেমন সুইজেনকে বিশ্ব দরবারে পরিচিতি দিয়েছে তেমন কিছু করতে যাতে সুইডেনের , গারো অন্ধকার ও ভয়াবহ ঠান্ডা এলাকা কিরুনাকে বিশ্বে পরিচিত করতে এদিক দিয়ে উনি সফলতা পেয়েছেন । আর ব্যাবসা হিসাবেও লাভজনক না হলে ত্রিশ বছর যাবত টিকে আছে কি ভাবে !

অনেক ধন্যবাদ চাঁদ সুন্দর ভাইয়া ।

৩| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:১৩

কথার ফুলঝুরি! বলেছেন: কোন একটা সিনেমায় যেন দেখেছিলাম এটা তারপর ভিডিও দেখেছি । তবে এই লেখায় অনেক তথ্য পেলাম ।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:২২

ওমেরা বলেছেন: কথাআপু ধন্যবাদ নিবেন পোষ্ট পড়ে কমেন্ট করার জন্য ।

৪| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

তানজীম আফরোজ বলেছেন: ভালো লেগেছে ... অনেক কিছু জানা গেল ....।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৬

ওমেরা বলেছেন: আপনার ভালো লাগায় আমি কৃতার্থ হলাম ।অনেক ধন্যবাদ নিবেন ।

৫| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:২৭

মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার পোস্ট পড়ে খুব দেখতে ইচ্ছা করছে।

কিন্তু কি করব। গরিব মানুষ। ইচ্ছা থাকলেও যেতে পারবো না।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:০৭

ওমেরা বলেছেন: বিশ বছর ও এক সময় কাজের ব্যাপারে আমি কিরুনাতেই তিন মাস ছিলাম তবু আইস হোটেল দেখা হয়নি তবে , এক সময় যাওয়ার ইচ্ছা আছে ।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৬| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৩৩

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: এস্কিমোদের বরফের ঘরের কথা জানি তাই বলে বরফের এমন হোটেল!!! রীতিমত কৌতুহলের বিষয়। অজানা ভালো একটা বিষয় সামনে আনলেন আপু। ধন্যবাদ আপনাকে।
পোস্টে তৃতীয় লাইক।

শুভকামনা জানবেন।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৩

ওমেরা বলেছেন: জী ভাইয়া , পৃথীবিতে কত কিছুই আমাদের জানার আছে। কষ্ট করে আমার লিখা পড়েছেন , লাইক দিয়েছেন , কমেন্ট করেছেন , অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

৭| ০৩ রা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৮

মুক্তা নীল বলেছেন:
ওমেরা আপা ,
কি ভয়ঙ্কর সুন্দর জায়গা এক কথায় অসাধারণ। বরফ
তুষারের আর্ট হল , সেমিনার, বিয়ের গির্জা এ বিষয়গুলো
আমার জানা ছিলনা সুইডেনের আইস হোটেলের কথা,
অজানা তথ্য জানলাম ।
ধন্যবাদ ও শুভকামনা রইলো।

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১০:১৭

ওমেরা বলেছেন: আসলেই আপু শীতে সাদা স্নো পরে চারিদিক যখন সাদাময় হয়ে যায় কি যে সুন্দর সে দৃশ্য ।
সেই স্নোর তৈরী সবই সুন্দরই হবে ।

মুক্তা আপু , মুক্তা নীল না হয়ে আপনার নাম হওয়া উচিত ছিল নীল মুক্তা । :D

অনেক ভালোলাগা কমেন্টে ভালোবাসা নিবেন ।

৮| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: ভাবা যায় করেছে কি???!!!!!!!!!!!!

০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ১১:৩৭

ওমেরা বলেছেন: আপনি শুধু ব্যাবসা করবেন শুধু ভাবেন এমন একটা কিছু করবেন , যাতে আপনারও লাভ হবে দেশেরও নাম হবে ।
অনেক ধন্যবাদ ।

৯| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৩৭

ঢাবিয়ান বলেছেন: ছবি দেখেই কাপুনি এসে গেছে । আমি তীব্র শীত খুব ভয় পাই।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ২:১৫

ওমেরা বলেছেন: গরমের চেয়ে শীতই ভালো , গরমে মশা, মাছি, ধুলো,বালি ,ঘাম কত ঝামেলা, শীতে একটাই ঝামেলা বাহিরে বের হলে অতিরিক্ত পোশাক পরতে হয় । শীতের দেশে কিছুদিন থাকলেই আর কাপুনী আসবে না ভাইয়া ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ০৩ রা জুন, ২০২০ রাত ৯:৪৫

নেওয়াজ আলি বলেছেন: জানলাম এবং দেখলাম। ধন্যবাদ আপনাকে দিদি।

০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ৮:১১

ওমেরা বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ।

১১| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১২:২৬

কাছের-মানুষ বলেছেন: ওয়াও চমৎকার। আমি আগে এটা নিয়ে একটা নিউজ পড়েছিলাম।

আপনার পোষ্টটিতে অনেক অজানা অত্থ্য উঠে এসেছে। আইডিয়াটা খুবই ইউনিক, ছবিগুলোও চমৎকার হয়েছে।

আপনাকে ধন্যবাদ ওমেরা।

০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০১

ওমেরা বলেছেন: আরে মাঝখানে যে আপনার কমেন্টটার জবাব দেয়া হয়নি সেটা খেয়ালই করি নাই । সরি , আমি কাছে খুবই আশ্চার্যই মনে হয় । অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

১২| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ১:৩৪

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন:
হোটেল কর্তৃপক্ষ তাদের হোটেলের গ্রাহকদের
জন্য কি কোন বিশেষ পোষাক সরবরাহ করে?
যাতে ঠান্ডায় জমে যেতে না হয়?

০৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:২৮

ওমেরা বলেছেন: বাহিরের তাপমাত্রা যখন মাইনাস বিশ বা ত্রিশ বাচল্লিশ ডিগ্রি সেলসিয়াস থাকে তখনো সুইডেনের জীবন যাত্র সবকিছুই স্বাভাবিক ভাবেই চলে তখন বাহিরে বের হওয়ার জন্য কে পোশাক দিবে আপনাকে আর হোটেলের তাপমাত্রা তো মাত্র মাইনাস পাঁচ ডিগ্রি সেলসিয়াস । মাইনাস বিশ থেকে যখন মাইনাস পাঁচে যাবেন তখন তো আপনার আরো পোশাক কিছু খুলে ফেলতে হবে !! :D

না ভাইয়া আপনার পোশাক আপনাকেই নিয়ে যেতে হবে।
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।

১৩| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ দুপুর ২:১৮

রাজীব নুর বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনি শুধু ব্যাবসা করবেন শুধু ভাবেন এমন একটা কিছু করবেন , যাতে আপনারও লাভ হবে দেশেরও নাম হবে । অনেক ধন্যবাদ ।


ভালো বলেছেন। আমি চেষ্টা করবো।

০৬ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:৩১

ওমেরা বলেছেন: বয়স কি চল্লিশ হয়েছে আপনার ? হয়ে থাকলে চেষ্ট করে লাভ নেই , আর না হয়ে থাকলে তাড়াতাড়ি করেন চল্লিশের পর নাকি মানুষ আর কিছু করতে পারে না , সফলতার শুরু নাকি চল্লিশে হয় শুনেছি ।
ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৪| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪০

আহমেদ জী এস বলেছেন: ওমেরা,




যেমনটা বলেছেন, পৃথিবীতে অনেক আইস হোটেল আছে। তবে আইস হোটেলের আইডিয়াটিই আসলেই ক্রিয়েটিভ । আর নান্দনিক তো বটেই।

আলাস্কার "চিনা হটস্প্রীং আইস হোটেল" এর নান্দনিক একটা ছবি দিলুম।


একটি আইস হোটেলের জন্মের না জানা কাহিনী জানানোর জন্যে ধন্যবাদ।

০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৭

ওমেরা বলেছেন: নান্দনিক ছবির জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া ।

১৫| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ১০:১৫

মা.হাসান বলেছেন: ডাই অ্যানাদের ডে তে আইস প্যালেস দেখেছিলাম, ধারনা করেছিলাম সিজিআই। বাস্তবে এমন হতে পারে ভাবতেও পারি নি। অনেক অজানা জিনিস জানলাম। বাড়তি হিসেবে যেখানে দেখিবে ছাই এর সুইডিস রুপ জানা হলো। অনেক ধন্যবাদ।

০৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৫৯

ওমেরা বলেছেন: আমাদের অজানা কত কিছুই না আছে আল্লাহর দুনিয়ায় ।অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৬| ০৪ ঠা জুন, ২০২০ রাত ১১:০৪

মুক্তা নীল বলেছেন:
ওমেরা আপা ,
বাহ খুব সুন্দর নাম দিয়েছেন ভালবেসে সাদরে গ্রহণ করলাম।

১১ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:০৫

ওমেরা বলেছেন: তাহলে এখন থেকে আপনাকে আমি নীল মুক্তা আপু বলেই ডাকবো ।
আবারো ধন্যবাদ আপু।

১৭| ০৭ ই জুন, ২০২০ রাত ১১:৫৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: কত কি আছে এই দুনিয়াতে!

১১ ই জুন, ২০২০ সকাল ৭:০৭

ওমেরা বলেছেন: আল্লাহর দুনিয়া কত্ত বড়,কত কিছু তো থাকবেই । আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।

১৮| ১২ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:০৩

জাফরুল মবীন বলেছেন: মানুষের সৃষ্টিশীলতা কতটা নান্দনিক!

ধন্যবাদ আপনাকে আইসহোটেলকে চমৎকারভাবে উপস্থাপনের জন্য।অনেক কিছু জানা হলো।

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৩:০২

ওমেরা বলেছেন: মানুষের মেধা মানুষের সৃজনশীলতা দেখে মাঝা মাঝে নিজের উপর খুবই রাগ হয় , আমি কেন এত বোকা হলাম !!
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

১৯| ১৩ ই জুন, ২০২০ দুপুর ২:৪৪

ভুয়া মফিজ বলেছেন: যাদের মাথা অত্যাধিক গরম, তাদের জন্য আপনি চাইলে আইস হোটেলে দুই রাত্রি থাকার সাজেশান দিতে পারেন। প্রাইমারী কাস্টমার হিসাবে এই ব্লগেই কয়েকজনকে পাবেন। তাদের জন্য কোন ডিসকাউন্টের ব্যবস্থা করা যায় কিনা দেখার জন্য অনুরোধ করে গেলাম। :-B

১৪ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৫:৪১

ওমেরা বলেছেন: আচ্ছা আমি আপনার জন্য পুরোই ফ্রী করে দিলাম ভুয়া ভাইয়া । আপনি দুই রাত একরাত আইস হোটেলে থেকে তার পর, আপনার মাথা কতটুকু ঠান্ডা হলে সাথে আর কি উপকার পেলেন সেই অভিজ্ঞতা সবাইকে জানালেই ডিসকাউন্ট লাগবে না তখন এমনিতেই আসবে , মনে হয় । :D

অনেক অনেক ধন্যবাদ মন ধন্যবাদ ।

২০| ১৩ ই জুন, ২০২০ বিকাল ৪:৩৫

মা.হাসান বলেছেন: কুমির নাকি বছরে কয়েক মাস হাইবারনেশনে থাকে। ১৯ নম্বরের আইডিয়া খুব ভালো, তবে শুধু মাথা গরম লোক কেন, কুমির ও ডিসকাউনটের আওতায় আসুক ।

১৫ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

ওমেরা বলেছেন: আপনার জন্য ফ্রী করে দিলাম , দুইজনেই একসাথে আসুন দেখে যান আমাদের আইসহোটেল । ধন্যবাদ অনেক আপনাদের দুজনের জন্যই।

২১| ১৫ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:০৭

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট।

আপনি কি আল্পস কিংবা পিরেনিজ পর্বতমালা দেখেছেন ?

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১:০৯

ওমেরা বলেছেন: ফ্রান্স গিয়েছি, ইটালি গিয়েছি, ভিয়েনাতে গিয়েছি কিন্ত পর্বতমালা দেখা হয় নি।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ।

২২| ১৬ ই জুন, ২০২০ রাত ৮:৫৭

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: পরের লেখা ছাড়ুন!

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১১

ওমেরা বলেছেন: আমাকে লিখা কেউ পড়তে চায় এটা খুব ভালো লাগলো।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

২৩| ১৭ ই জুন, ২০২০ সন্ধ্যা ৬:৩৭

জুন বলেছেন: ওমেরা আমারতো শুনেই শীতে হাত পা জমে যাচ্ছে।
আমার সবচেয়ে অপছন্দের ঋতু শীত :-&
এটাতো আমার ব্যাক্তিগত ভালোলাগা মন্দলাগা কিন্ত আপনার বর্ননা আর ছবিতে জীবন্ত হয়ে উঠলো যেন।
+

১৮ ই জুন, ২০২০ রাত ১:১৫

ওমেরা বলেছেন: আমিও নাকি ছোট বেলায় শীত মোটেও সহ্য করতে পারতাম না আপু। এখানে আসার পর এখন গরম একেবারেই সহ্য করতে পারি না , তাপমাত্রা মাইনাসে যাওয়ার আগ পর্যন্ত গরমই লাগে।
অনেক অনেক ধন্যবাদ আপু।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.