নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কেন পাথরের চোখে সানগ্লাস...

আমি অবিশ্বাসী দেবতারে লাথি দিয়ে করি বিশ্বাসী কুকুরের পদচুম্বন! --------------------------- Nobody remains virgin, life f**ks everyone... !

এম হুসাইন

সূর্য যখন জাগায় ভুবন, পাখির শিষে ভোঁর, আমার কেন উদাস দুপুর, বিরহী প্রহর...! © All written articles are subject to copyright. আমার অনুমতি ব্যথিত লেখার কোন অংশ বা সম্পূর্ণ লেখা অন্য কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। ----ব্লগের বয়স এক বছর দেখালেও নিয়মিত হয়েছি এই জানুয়ারি থেকে।

এম হুসাইন › বিস্তারিত পোস্টঃ

মিচিও কাকু ( Michio Kaku): মি.প্যারালাল ইউনিভার্স ( After Einstein who wants to read the mind of God!)

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:০০





আমাদের এই মহাবিশ্বই সম্ভবত একমাত্র মহাবিশ্ব নয়, এ রকম মহাবিশ্ব আছে একের অধিক, হয়ত বা কয়েক বিলিয়ন! আর এদের প্রত্যেকটি তে আছে আমাদের সৌরজগতের মতো নিজস্ব সৌরসিস্টেম এবং বাসযোগ্য পৃথিবী।



কি চমকে গেলেন না কি? না, আমি বানিয়ে বলছি না।



"স্টিফেন হকিং" এর সমসাময়িক পদার্থবিজ্ঞানী "ডক্টর মিচিও কাকু" এই প্যারালাল ইউনিভার্স কে নিয়ে উঠে পড়ে লেগেছেন, যার প্রথম ধারনা তুলে ধরেন ১৯৫৪ সালে Hugh Everett III । মিচিও কাকু "স্ট্রিং থিওরি"র সহ-উদ্ভাবক।







এই "স্ট্রিং থিওরি" আবার কি? স্ট্রিং থিওরির উপস্থাপক "ডক্টর অ্যালান গুত"। যা পদার্থের অতি-পারমানবিক আচরন ব্যখায় একটি সমীকরণ যা অনেক গুলো জটিল সমীকরণ কে একত্রিত করে ব্যাখ্যা করতে সমর্থ। স্ট্রিং থিওরি নিয়ে আরেক দিন কথা বলবো, আজ বলি মি পারালাল ইউনিভার্স কে নিয়ে।

হা, ডঃ মিচিও কাকু কে অনেকে মজা করে মিঃ পারালাল ইউনিভার্স ও বলে থাকেন।



"পারালাল ইউনিভার্স বা সমান্তরাল মহাবিশ্ব" ধারনার জনক এই মিচিও কাকু একজন জাপানী বংশদ্ভুত পদার্থবিদ। বর্তমানে "সিটি ইউনিভার্সিটি অফ নিউ ইয়র্ক" এর তাত্ত্বিক পদার্থ বিজ্ঞান এর প্রধান হিসেবে নিয়োজিত আছেন।







স্ট্রিং থিওরি অনুসারে- ধারনা করা হয় একটি ইলেকট্রন আসলে একটি "ডট" বা বিন্ধুর মতো নয়, বরং একটি রাবার ব্যান্ড এর মতো যা অনেক বার স্পন্দিত হয় এবং মহাবিশ্বের প্রতি টি অতি-পারমানবিক পরমানু রুপে। কিন্তু তাত্ত্বিক পদার্থ বিদ্যাতে তা শুধু মাত্র একটি বহুল আলোচিত বিষয়। "হয় ইহা ব্যাখ্যা করে সব কিছু, নয় তো কিছুই না", খানিকটা অসহায়ের মতো বলেন কাকু।



আজ যুক্তরাষ্ট্রের প্রায় সব জায়গায় আপনি একটি টি- শার্ট কিনতে পাবেন যার সম্মুক ভাগে ডঃ কাকুর এই সমীকরণ প্রিন্ট করা আছে, কিন্তু এই পর্যন্ত আসতে কাকু কে অনেক টা সময় অপেক্ষা করতে হয়েছে। ফিরে যাই ১৯৭৪ এ- তিনি হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলেন যখন এটা আবিষ্কৃত হয়েছিল যে "স্ট্রিং থিওরি শুধু মাত্র ১০ টি সংলগ্ন উচ্চ ডাইমেনশন বা মাত্রায় স্পন্দিত বা আলোড়িত" হতে পারে, কিন্তু কাকু ভেতরে চমকে উঠেন তা মনে করে যখন তাকে বিদ্রূপ করেন নোবেল বিজয়ি "রিচার্ড ফেইনম্যান" এই বলে যে- আপনি আজ কতো টি ডাইমেনশন বা মাত্রায় বসবাস করছেন?

ডঃ কাকু অন্য একটি থিওরি নিয়ে কাজ শুরু করেছিলেন, শুধু মাত্র তা অনুধাবন করতে যে তিনি যা দেখছেন তা কি আসলেই একি ঘটনার উচ্চ একটি রাবার ব্যান্ড এর আচরন কি না। কিন্তু আজ আর কেউ এ নিয়ে হাসাহাসি করে না, কারন পদার্থবিদ ও জ্যোতির্বিদ গন এই তত্ত্বটির পেছনেই অনেক বছর ব্যয় করেছেন,এত দিন ধরেও যার কোন কুল-কিনারা পাওয়া যায় নি,তা ডঃ কাকু খুঁজে পেয়েছেন, আর তা হল এমন একটি "পরম তত্ত্ব" বা থিওরি যা "কোয়ান্টাম ফিজিক্স" ও অভিকর্ষ থিওরি কে একত্রে জুড়ে দিতে পারে। "আলবার্ট আইনস্টাইন" তাঁর জিবনের ৩০ টি বছর শুধু একটি সমস্যার পেছনে ব্যয় করেছন- আর তা হল "to read the mind of God" বা সৃষ্টিকর্তার মন পড়তে বা বুঝতে।



আইনস্টাইন শুধু মাত্র চতুর্থ ডাইমেনসন পর্যন্তই জেতে পেরেছিলেন, আর পঞ্চম ডাইমেনসনে শুধু হাত পা ছুঁড়াছুড়ি করেছেন, বললেন কাকু। কিন্তু সেখানে তখনও পারমাবিক শক্তি আর কোয়ার্ক মডেলের কোন ভালো তত্ত্ব ছিল না যে আইনস্টাইন সে পর্যায়ে উন্নীত হতে পারেন। স্ট্রিং থিওরি ই এখন পর্যন্ত একমাত্র গ্র্যান্ড ডিজাইন এর সমন্বিত প্রতিযোগী থিওরি। বাকি সব কিছুই ছুঁড়ে ফেলা হয়েছে।



সব শেষে এসে মি প্যারালাল ইউনিভার্স আইনস্টাইন কে সরাসরি বাঁশ মেরে দিলেন, বললেন "যদি আইনস্টাইন এর জন্ম নাই হতো, তবু আমরা স্ট্রিং থিওরি থেকেই তাঁর সব ধারনা নিরূপণ করতে পারতাম।



কাকু ব্যাখ্যা করেন তাঁর জটিল ধারনা- " স্ট্রিং থিওরি অনুসারে- মহাবিশ্ব হচ্ছে সাবানের বুদবুদ বা ফেনার মতো যা অবিরত তৈরি হচ্ছে আবার ধ্বংস হচ্ছে"। এখন থেকে বিলিয়ন বছর পরে তারকা গুলো নিস্তেজ হয়ে যাবে; রাতের আকাশ হয়ে পড়বে অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং সমুদ্র গুলো বরফে আচ্ছাদিত হয়ে পড়বে। কিন্তু আমরা এর মাঝেও একটা বাঁচার উপায় পেয়ে যেতে পারি। আমাদের এই সাবানের ফেনার বুদবুদ গুলো কিন্তু অন্যসব বুদবুদ এর সাতে সহ-অবস্থান করছে; প্রতি মুহূর্তে যে ব্ল্যাক হোল টি গঠিত হচ্ছে তা হয় তো জন্ম দিতে পারে অন্য একটি শিশু-মহাবিশ্ব, যে সব বস্থু শোষিত হচ্ছে, তা বের হবে অন্য এক পাশে, যা একই সাতে তৈরি করবে একটি "হোয়াইট হোল" এই জমজ মহাবিশ্বে, যা সম্প্রসারণ ঘটবে অনেক দ্রুত, যেমনটি ঘটেছিলো আমাদের "বিগ ব্যাং" এর বেলায়।



" আরও, সম্ভবত সৃষ্টি হবে একটি তৃতীয় সভ্যতার, যা প্ল্যাঙ্ক শক্তি কে সাজাতে পারবে,যা মহাশূন্যে একই সাতে ওয়ার্মহোল এর ভেতর দিয়ে তৈরি করবে গহ্বর ও একটি সুরঙ্গ "সমান্তরাল মহাবিশ্বের দিকে, একটি উষ্ণ মহাবিশ্ব"। এমতাবস্থায় আর কোন আশা নেই এখানে।হয় আমাদের ত্যাগ করতে হবে এই মহাবিশ্ব, অথবা সবাইকে মরতে হবে। যদি এই উষ্ণমহাবিশ্ব খুব ক্ষুদ্র অর্থাৎ আণুবীক্ষণিক হয়, তাহলে আমরা ওখানে একটি " Nanobot" পাঠাতে পারি যে স্বয়ংক্রিয় ভাবে নিজেকে সৃষ্টি করতে পারবে এবং এমন একটি "ক্লোনিং ফ্যাক্টরি" তৈরি করবে যা মৃত সভ্যতা কে পুনঃজীবিত করতে পারে।



কি, কথা গুলো শুনতে অদ্ভুত লাগছে? কিন্তু মি কাকু কিন্তু এ ব্যাপারে ভীষণ ভবে অনড় এবং তিনি তাঁর স্ট্রিং থিওরির সদ্য কিছু সংস্করণ নিয়ে কথাও চালিয়ে যাচ্ছেন- যা M (membrane) "এম থিওরি" নামেই পরিচিত, যেখানে ১১ টি ডাইমেনশন এর অস্তিত্ব বহন করে- যা কি না "বহুবিশ্ব" তত্ত্বের অনেক ফটকা ই খুলে দেয়, যা "কোয়ান্টাম থিওরি"র একটি নতুন সংস্করণ, যেখানে হয় তো আমাদের সাতে বাইরের কোন জীবনের ক্লোন ঘটানো হয়েছে বলে উল্লেখ আছে। শুনতে অনেক আশ্চর্যজনক লাগে- তিনি স্বীকার করেন, " কিন্তু আমরা এক জন্যে কৈফিয়ত দিতে বা দুঃখ প্রকাশ ও করতে পারি না, কারন ইহা একটি সম্ভাব্যতা।



কাকুর কথা গুলো হয় তো আপনাকে অনেকটা ঝাঁকিয়ে দিয়েছে, কিন্তু প্রতি টা কথার মাজে যুক্তি আছে। ইহা এমন হয় একমাত্র তখন, যখন আপনি একটি চমৎকার বই এর প্যারা পড়তে পড়তে এর শেষে পৌঁছে যান আর আপনি আশাহত এই এই ভেবে যে শেষ হয়ে গেলো। কিন্তু আপনি তা তে কিছু মনে করেন না, কারন কোন কিছু শেখা বা বই থেকে প্রাপ্ত বিনোদন এর চেয়ে তা কম কিসে? প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর প্রশংসা কে এক পাশে সরিয়ে রেখে এটাই হচ্ছে কাকুর শক্তিশালী পয়েন্ট। যুক্তরাষ্ট্রে ডঃ কাকু " Wall Street Journal" এর একজন অংশীদার ও সেবক, আছে তাঁর সপ্তাহিক "বেতার অনুষ্ঠান" যেখানে তিনি "Hyperspace" এবং Parallel Universes" নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেন।



"আমার মনে আছে -১৯৯৪ সালে কংগ্রেস এর চূড়ান্ত শুনানির সময়, যা নির্ধারণ করবে যে মার্কিন সরকার ডালাস এর বাইরে পরমাণু চূর্ণকারক একটি মেশিন তৈরি তে অনুদান দেবে কি না, যা বর্তমান "Cern"(যার প্রকৃত রুপ European Organization for Nuclear Research ), জেনেভা তে অবস্থিত মেশিন এর চেয়েও দিগুন আকারের হতো, তিনি বলেন- একজন পদার্থবিজ্ঞানী কে তখন জিজ্ঞাসা করা হয়েছিলো যে- " এই মেশিন এর মাধ্যমে কি আমরা সৃষ্টিকর্তার খোঁজ পাব?" উত্তর এসেছিলো " আমরা পাবো "Higgs Boson" (পদার্থের অতি-পারমানিক অংশ)। এই উত্তর মার্কিন পদার্থ বিদ্যাকে £12 বিলিয়ন (১২ বিলিয়ন পাউন্ড) ব্যায় করেছিলো।



যদি পেছনে চিন্তা করি, তবে আমি হয় তো বলতাম- "এই মেশিন আমদেরকে ঈশ্বর বা সৃষ্টিকর্তার সৃষ্টির তত টা কাছে পৌঁছাবে যত তা সম্ভব মনুষ্য ক্ষমতায়- যা নিজেকে সৃষ্টি করেছে। এর মাধ্যমে আমরা সৃষ্টির একটি তাৎক্ষণিক জানালায় উপনীত হতে পারি।

যখন "Cern" কে উন্মুক্ত ব্যবসার লক্ষ্যে ২ বছরের জন্যে খুলা হয়, কাকু'র প্রাত্তাশা ছিল যে পদার্থ বিদ গন হয় তো এই অতি পারমাণবিক বস্তু, সুপার স্ট্রিং এর উচ্চ স্পন্দক এবং ১১ ডাইমেনশন এর ইকো কে খুঁজে বের করার প্রায়াশ চালাবেন, কিন্তু তাঁর এই বৃহৎ প্রত্যাশা কে ঝুলিয়ে রেখে দেয় "Laser Inferometry Space Antenna (Lisa)" নামের এই প্রজেক্ট, যা ২০১১ সালে উৎক্ষেপণ করা হয়েছে। Laser Inferometry Space Antenna (Lisa) হচ্ছে ৩ টি স্যাটেলাইট সংযোজিত একটি ল্যাজার বিম যা মহাশুন্যের ৩ মিলিয়ন মাইল জায়গা জুড়ে প্রসারিত। এটা সম্ভবত সৃষ্টির তাৎক্ষণিক কিছু "শর্ট ওয়েভ" সনাক্ত করতে পারে, এবং আরও টা তুলে আনতে পারে আমাদের মহাবিশ্বের কেন্দ্রিও উপকরন।



কাকু প্রায় বাজি ধরেছেন যে এর পরেই স্ট্রিং থিওরি যাচাই করা হবে, কিন্তু তাকে দমিয়ে রাখতে এখানে অনেক কিছু ঘটছে। স্ট্রিং থিওরি এবং এম থিওরি, উভয় ই ভবিষ্যৎবানি করে যে- অভিকর্ষ কিন্তু সমান্তরাল মহাবিশ্বের সবখানেই থাকা সম্ভব, যার মানে দাড়ায় তাদের অস্তিত্বের বিচ্যুতি প্রমান করা যেতে পারে "নিউটন" এর বলের বিপরীত শুত্র দ্বারা। আর এই রকম একটি গবেষণা কিন্তু এরই মধ্যে ডেনেভার-এ সংঘটিত হয়ে গেছে। " যদিও এর ফলাফল এসেছিলো নেগেটিভ" - মৃদু হেসে বলেন তিনি, কিন্তু তাঁর মানে হল ডেনেভারে কোন প্যারালাল ইউনিভার্স নেই। Atlanta'র পদার্থবিদ রা কিন্তু এরই মধ্যে এই গবেষণা পারমাণবিক পর্যায়ে পুনঃপ্রক্রিয়া শুরু করে দিয়েছেন।



এটা অনেক কঠিন যে প্যারালাল ইউনিভার্স এর খোঁজ রাখা, বিশেষ করে কাকু যখন জেদ ধরেন যে - তারা হতে পারে এখানে, এই মুহূর্তে, আপনার বাসকক্ষে এবং সেখানে এমনও একটি মহাবিশ্ব হতে পারে যেখানে "Elvis Presley (এলভিস প্রেসলি) কোন দিন মৃত নয়, যেখানে কোন দিন "Hitler (হিটলার) এর জন্ম হয় নি। কিন্তু হয় তো কাকু'র কঠোর গবেষণাই তাঁকে প্যারালাল ইউনিভার্স এর বিশ্বাস যোগাচ্ছে। এই সাধারণ বিশ্বে, জাপানিজ বংশদ্ভুত প্রথম কোন ছেলে যে, সান ফ্রান্সিস্কের বাইরে থেকে ইন্টার্নি করেছিলো ২য় বিশ্ব যুদ্ধের সময় যে ভাবত, পরিশোধনে না গিয়ে আসুন, আইনস্টাইন এর ফিজিক্স কে আমরা পুনঃ সংজ্ঞায়িত করি।

তাঁর ভেতর চেতনা জাগে তখনই, যখন সে আইনস্টাইন এর মৃত্যু সংবাদ শুনে যখন তাঁর বয়স ছিল মাত্র ৮ বছর। " আমি দেখেছি সেই ছবি তাঁর অসমাপ্ত কাজের যা তাঁর ডেস্ক এর উপর পড়েছিল"। তিনি বলেন, " আর তা ছিল প্রকৃত জিবনে মানুষ খুন করার মতই রহস্যময় যা আমি সমাধান করতে চেয়েছিলাম"।

কাকু'র বয়স বয়স ১৬, তখন তিনি করে বসলেন এক বিপদজনক কাণ্ড। তিনি ৪০০ এলবি এর মতো স্টিল আর ২২ মাইল দীর্ঘ তামার তার যুক্ত করলেন তাঁর বাড়ির নিজস্ব গ্যারেজ এ তাঁরই তৈরি করা পরমাণু চূর্ণ কারক যন্ত্রের সাতে। অনেক বিপদজনক একটা দাত ভাঙ্গা শিক্ষা দিতে এই জন্ত্র যথেষ্ট ছিলো। কিন্তু পরমাণু চূর্ণ করার যন্ত্র যা চূর্ণ করলো তা ছিল কাকু'র সম্পূর্ণ বাড়ি টি। " আমার সব ক'টি ফিউজ পুড়ে যায় এবং সার্কিট ব্রেকার সহ সব কিছু তছনছ করে দেয়"- তিনি দুঃখজনক ভাবে স্বীকার করেন।



কিন্তু একটা কাঙ্ক্ষিত ফলাফলই ছিলো। এর পরে কাকু যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত পদার্থবিজ্ঞানী "Edward Teller" এর সুদৃষ্টি আকর্ষণ করতে সমর্থ হন। যিনি তাঁকে নিজ দায়িত্বে "হার্ভার্ড" বিশ্ববিদ্ধ্যালয়ে একটি স্কলারশিপ এর ব্যব্যস্থা করে দেন। এমনকি সেখানেও ছিল একটি প্যারালাল বা সমান্তরাল মোড়! "আমি পরে আবিষ্কার করলাম যে- "হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্ধ্যালয়" এর প্রতি টি শিক্ষার্থী Los Alamos এর একটি Star Wars programme এর জন্যে নির্দিষ্ট ছিলো", কাকু বলেন- " আমি এই প্রোগ্রামে কাজ করার একটি আমন্ত্রণ ও পেলাম, কিন্তু আমি সব সময় ভাবতাম যে বিজ্ঞান হলো কিছু সৃষ্টি করার জন্যে, ধ্বংসের জন্যে নয়, তাই আমি এই আমন্ত্রণ ফিরিইয়ে দিলাম।



কাকু'র উত্তরাধিকারী অস্পষ্টই থেকে গেলো। তিনি ইতিহাসে একজন উজ্জ্বল কিন্তু বিপথে পরিচালিত গাণিতিক হিসেবে তলিয়ে যেতে পারতেন, অথবা তিনি হতে পারতেন প্রথম ব্যক্তি যিনি - "সৃষ্টিকর্তার মন পড়তে পারা কোন ব্যক্তি। কিন্তু এর জন্যে তিনি মোটেও বিব্রত নন। " স্ট্রিং থিওরি এখন শহরের একমাত্র গেম" বলেন তিনি। "আপনি এর শেষ পর্যন্ত খেলতে পারবেন না"। যে কোন কারনেই হোক, এখানে কি একটি প্যারালাল ইউনিভার্স নয় যেখানে একজন মিচিও কাকু এই সব নন্‌সেন্স এর শ্রেণিবিভাগ করছেন?

বাস্তবিক ভাবেই কিন্তু সম্ভব- তিনি হাসেন।



***************************************************

--------------------------------------------------------------------





* কিছু দিন আগে "The Guardian" ও "The Teligraph" কে দেওয়া মিঃ কাকুর এক সাক্ষাতকার পড়েছিলাম, যত টুকু মনে আছে ততোটুকুই তুলে দিলাম।



* ব্যপার টি নিয়ে তিনি তো অনেক বেশি আশাবাদী এবং দৃঢ় প্রত্যয়ী। যদিও প্রথম দিকে কেউ ই এই তত্ত্ব কে মেনে নেন নি, বরং হেসেই উড়িয়ে দিয়েছেন, কিন্ত আজ তাঁর এই তত্ত্ব কে মেনে না নিয়ে আর উপায় থাকছে না।

* ডঃ মিচিও কাকু তাঁর এই থিওরি তে নতুন আবিষ্কৃত এই "প্যারালাল ইউনিভার্স " এর একটি নাম প্রস্তাবও করেছন- "Multiverse বা বহুবিশ্ব" ।

তাঁর লিখিত বই "প্যারালাল ইউনিভার্স " পৃথিবীর বহু ভাষায় অনূদিত হয়েছে। সহজ সরল ভাষায় এই বই তে তিনি এ নিয়ে অনেক বিশদ আলোচনা করেছেন।

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২১

শের শায়রী বলেছেন: এই প্যারালাল ইউনিভার্স কি কোয়ান্টাম থিওরীর সাথে খাপ খায় না? কোয়ান্টাম মেকানিক্স ও তো এই কথাই বলেছে। বহু বিশ্ব তত্ত্ব। অসাধারন লাগল। প্রিয়তে রাখলাম রেফারেন্স হিসাবে।

কেন যেন মনে হয় যেদিন আমরা পঞ্চম ডাইমেনশানের খোজ পাব অনেক কিছুই তখন মিথ্যা হয়ে যাবে।

এই ধরনের পোষ্ট আরো চাই ভাই।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৬

এম হুসাইন বলেছেন: আসলে প্যারালাল ইউনিভার্স আর কোয়ান্টাম থিওরি দুটি ভিন্ন ডাইমেনশনের ব্যাপার। যার জন্যে খোদ স্টিফেন হকিং এখন বেকে বসেছেন।

তবে আপনার কথা আমার মনে অন্য রকম একটা পোস্টের ধারনা এনে দিয়েছে।
খুব তাড়াতাড়িই দেবো ইনশাল্লাহ।

অনেক ধন্যবাদ ভাই
ভালো থাকুন।

২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ৯:২৪

কলাবাগান১ বলেছেন: Kaku is amazing in explaining complex phenomenon with simple 'life' examples.

I hope you have also seen this series
PBS NOVA series on Fabric of Cosmos..... The best documentary explaining the Universe, big bang, Time, time dilations etc.

Click This Link

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৭

এম হুসাইন বলেছেন: হ্যাঁ, কাকু আমারও অনেক প্রিয় ব্যক্তিত্ব।

আপনার লিঙ্কের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।
সময় করে দেখব।

ভালো থাকবেন কিন্তু।

৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৫

গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাকু আমার ফেভারিট একজন। ধন্যবাদ কাজের জিনিস আনায়। পর্যবেক্ষণে।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৮

এম হুসাইন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই, আমার কৃতজ্ঞতা জানবেন।

ভালো থাকুন।

৪| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:০৬

বিশ্বাস০০৭ বলেছেন: অনেক ভাল লাগলো ,যদিও business background er student .কিন্তু কিছুটা হলেও বুঝতে পেরেছি । মহাবিশ্ব নিয়ে অনেক জানতে ইচ্ছে করে । stephen hawking এর the grand design পরার চেষ্টা করেছি । অনেক ভাল লেগেছে ,যদিও বইটা সম্পূর্ণ শেষ করতে পারি নাই । এই নিয়ে আপনার কাছ থেকে সামনে আর পোস্ট আশা করছি

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:১৯

এম হুসাইন বলেছেন: বিজনেস ব্যাগ্রাউন্ড হলে কি হলে, জানতে আর পড়তে তো সমস্যা নাই।
সো?

আপনার কথা রাখার চেষ্টা করবো ভাই।
ভালো থাকুন।
কৃতজ্ঞতা।

৫| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮

চলতি নিয়ম বলেছেন: প্রিয়তে নেয়ার জন্য লগ ইন করলাম।

পোস্টে +

পরের পোস্টের অপেক্ষায় থাকলাম।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:০৯

এম হুসাইন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে চলতি নিয়ম।

ইনশাল্লাহ চেষ্টা করবো

ভালো থাকবেন।

৬| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১১

বিকারগ্রস্থ মস্তিস্ক বলেছেন:

কাকুর বর্ননা মাথার উপর দিয়া গেলোওওওও

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:১৮

এম হুসাইন বলেছেন: আগেই মাথায় হাত দিয়ে বসে আছেন তো বুঝেবন কি ভাবে? মাথা থাইক্যা হাত নামান :D :) =p~

৭| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১১:২২

আজ আমি কোথাও যাবো না বলেছেন: এসব বুজি না! মাথার উপ্রে দিয়ে যায়! তবে চেষ্টা করতে দুষ কি? বুকমার্ক করে রাখলাম রাইতে আলোচনা করবো।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২১

এম হুসাইন বলেছেন: আপনি কোথাও গেলে তো বুঝতেন। বাইরে যান, ঘুরে আসুন পৃথিবীটা, তাহলেই বুঝতে পারবেন।


আলোচনার অপেক্ষায় থাকলাম :-/ :D :)

ভালো থাকবেন আর হা ব্লগে আসার জন্যে ধন্যবাদ।

৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬

নিয়েল ( হিমু ) বলেছেন: আইনস্টাইন যদি "to read the mind of god" এই কাজে সফল হত তাইলে খবর আছিল, নাস্তিক দের আর ঠেকায় কে ?
যাই হোক আইনস্টাইন চাচ্চুর বিষয়টা জানতাম তবে কাক্কুর শাক্ষাত্‍ কার টা ভাল লাগল। ব্যাক্ষা ভাল করছেন আপনি ।

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৪

এম হুসাইন বলেছেন: আরে না ব্রো, যা ভাবছেন তা নয়। সৃষ্টিকর্তার মন পড়তে পারলেই যে নাস্তিকতা প্রসার পাবে এমন নয়।
এর মানে হলে যে মহাবিশ্ব কি করে সৃষ্টিকর্তা সৃষ্টি করেছেন তাই শুধু জানা যেত।

এতে নাস্তিক না আস্তিক ব্যাপার টা উহ্য।


আর হা, ভালো লাগার জন্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা।
ভালো থাকবেন কিন্তু।

৯| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:০৫

আছিমভ বলেছেন: পোস্টে +

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:২৫

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে।
ভালো থাকুন।

১০| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৩

বোকামন বলেছেন:












প্যারালাল ইউনিভার্স ইতিমধ্যে আমাদের ভাবনার জগতে দৃশ্যমান হতে শুরু করেছে হয়তো তার বাস্তবরুপের অভায়ব কেবলমাত্র বৈজ্ঞানিক তত্ত্বে বিশ্লেষন এখনো করা সম্ভব হয়নি । ........


“যত টুকু মনে আছে ততোটুকুই তুলে দিলাম”

সম্মানিত লেখক,
আপনি কিন্তু বেশখানিক তুলে ধরেছেন ......


ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানবেন

১৬ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৯

এম হুসাইন বলেছেন: এক সময় এই ডঃ মিচিও কাকু'র থিওরি কেও হেসে উড়িয়ে দেয়া হয়েছিলো, কিন্তু এখন? মেনে না নিয়ে উপায় কই?

স্ট্রিং থিওরি কে বাদরের আঁকা ছবি বলে আখ্যায়িত করা হয়েছিলো, কিন্তু এখন?

এখন শুধু মাত্র অপেক্ষা একটি নির্ভেজাল কিন্তু গ্রহণযোগ্য থিয়োরির, ব্যস।

আপনার সুন্দর সম্বোদন ও মন্ত্যব্যে অশেষ কৃতজ্ঞতা জানাই আপনাকেও।
অনেক অনেক ভালো থাকুন, নিরন্তর।

১১| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪২

আশিক মাসুম বলেছেন: হুম চোখে অনেক ঘুম , কমেন্ট কইরা গেলা পরে রাতের বেলা পড়ব :)

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৫

এম হুসাইন বলেছেন: আচ্ছা।

১২| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৩১

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: পারালাল ইউনিভার্স এর গ্রাম্যবালিকাকে হাই জানালাম। ;)

উত্তর দিলে আমাকে জানাবেন। :P

নাইস পোষ্ট। মনোযোগ দিয়ে অফলাইনে পড়েছি।

কমেন্ট অমনোযোগ দিয়ে করলাম :P

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: :) =p~ জানিয়ে দিলাম ;)

রিপ্লাই পেলে জানাব অবশ্যই B-) :D

ভালো থাকুন।

১৩| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৫৫

ক্ষমতা বলেছেন: মাতা গুড়াইতাছে। প্রিয়তে।

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪৮

এম হুসাইন বলেছেন: এত উপরে ঘর বানাইসেন, মাথা তো ঘুরাইবোই......



প্রিয়তে নেয়ার জন্যে ধন্যবাদ।

১৪| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:২২

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:

প্রিয়তে...

১৭ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:০১

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ।

১৫| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১:১২

নিয়েল হিমু বলেছেন: এই নিক নিয়া তো আপনের কাছে একবারো আসি নাই । পাইলেন কৈ এই নিকের হদিছ ? B:-) কৈলাম একটা পুক দিতে

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: হে হে হে আমি সব খবর রাখি মিয়া ভাই।


পুকাইলাম তো...... :) =p~

১৬| ১৭ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৩

প্রসন্ন প্রহর. বলেছেন:
প্রিয়তে নিলাম, সময় নিয়ে পড়বো

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৭

এম হুসাইন বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার মতামত কাম্য।

ভালো থাকুন।

১৭| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:০৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

সোজা প্রিয়তে চমৎকার পোষ্ট।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৬:৪৮

এম হুসাইন বলেছেন: :P :) অনেক অনেক কৃতজ্ঞতা জানবেন ভাই।
ভালো থাকবেন।

১৮| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:১৯

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: সোজা প্লাস ও প্রিয়তে। ব্লগে বিজ্ঞান নিয়ে লেখালেখির সংখ্যা তুলনামূলকভাবে অনেক কম। এর মধ্যে এটা একটা চমৎকার সংযোজন। অনেক শুভেচ্ছা আর ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৪

এম হুসাইন বলেছেন: হায় হায়, সম্মানিত মডু, প্রিয় অন্যমনস্ক শরৎ, আমার ব্লগে!!!!!!!

আমি যারপরনাই আনন্দিত, আপ্লুত।
আমার অগনিত ধন্যবাদ গ্রহন করুন ভাই।

আর হা, আমি নিজেও বিজ্ঞানের সাতে আছি, বিজ্ঞানকে ভালবাসি, তাই চেষ্টা করবো, এই প্রয়াস চালিয়ে যেতে। তবে এখন ব্লগে যে পরিমান পোস্ট হয়, তার ভিড়ে এই সব লেখা খুব বেশি একটা পাঠকের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে পারে বলে মনে হয় না।

তবুও আমি লিখে যাবো।

অনেক খুশি হয়েছি আপনার এই আগমনে।

আবারো কৃতজ্ঞতা জানেবন।
অশেষ ধন্যবাদ ।
ভালো থাকুন এই কামনা করি।

১৯| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮

গ্রামের মানুষ বলেছেন:
যদিও সে আমার আপন কাকু না তারপরও কাকুরে খুব ভাল পাইলাম। কাকুরে সেলাম।

প্যারালাল ওয়ার্ল্ডে ঘুরতে যাইতে চাই.....

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:১১

এম হুসাইন বলেছেন: বলেন কি? আফসোস, সে আমারও কাকু না, তবুও কাকু ডাকি, আপনার মতো আর কি...

অবশ্যই প্যারালাল ওয়ার্ল্ডে নিয়ে যাবো, কয়েক দিন পর।


মন্তব্যের জন্যে অশেষ ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন।

২০| ১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯

ইলুসন বলেছেন: যদিও অনেক কিছু বুঝি নাই তাও ভাল লাগছে। এই ব্যাপারগুলা নিয়া আমার ধারণা ভাসা ভাসা। এইচএসসির পরে এগুলা নিয়া পড়ার তেমন সুযোগ পাই নাই। এমন আরো কিছু পোস্ট দিয়েন।

১৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

এম হুসাইন বলেছেন: বুঝি নাই বললেই আর কোন দিন বুঝতে পারবেন না।
আর আপনি না বুঝলে এই রহস্যময় দুনিয়ার কত্ত কিছু অজানা থাইক্যা যাইব, আর একদিন আপনি... ইন্নালিল্লাহ......


আর কি কোন দিন আসবেন বুঝতে?



চেষ্টা করবো আপনার কথা রাখার।
মন্তব্যের জন্যে অনেক ধন্যবাদ।
ভালো থাকুন ইলুসন।

২১| ২৩ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১

আখাউরা পূলা বলেছেন: চরমকার পুষ্ট! পিলাচ++++
আমার লিঙ্ক টা একটু উকি দিয়েন... :)
Click This Link

২৩ শে মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬

এম হুসাইন বলেছেন: পিলাচের জন্যে ব্যাফুক ধইন্যা।

লিঙ্কে ও গেলাম :)

২২| ৩১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১২

উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ব্যাক্তিগত ভাবে মিচিও কাকুকে আমি ফলো করি না এবং এমন অনেককেই দেখছি উনাকে রেফারও করেন না। বিশেষ করে বিজ্ঞানী এবং ছাত্র মহলে উনাকে অনেকটা সম্মান দিতে হয় তাই সম্মান দিয়ে শেষ।

কারন হলো তার বই গুলোতে ইকোয়েশন থাকে না। এখন আপনি বলতে পারেন হকিং এর বইতেও থাকে না। পার্থক্য হলো হকিং ইকোয়েশনের পরতে পরতে কি হচ্ছে সেটাকে খুব সুন্দরভাবে ব্যাখ্যা করেন ফলে একজন নতুন ছাত্র বা যে পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে খুব একটা পড়ালেখা করেনি সেও ধরতে পারবে হকিং কি বলতে চেয়েছেন। এভাবে সে কিন্তু স্ট্রিং, ডি ব্রেন, ভ্যাকুয়াম স্টেট অব পার্টিক্যালস আর পার্টিক্যাল ফিজিক্সের জটিল জগৎ ঘুরিয়ে এনেছেন পাঠকদের এবং তার পুরো চিন্তাভাবনাই ছিলো অবজার্ভেশনাল এবং এক্সপেরিমেন্টেড ফিজিক্সের যেখানে কোথায় কোন জার্নালে কি পাবলিশ হলেও গ্রান্ট হয়নি সেটা নিয়ে বসে থাকতে হবে না।

মিচিও কাকু দেখা যাও কম্পিউটার, মাইক্রো মেশিন থেকে শুরু করে ন্যানোইলেক্ট্রনিক্সের ভিতরকার অনেকটা রোবটের মতো বলে গেছেন। এই যেমন ব্যাকগ্রাউন্ডে ভালো মিউজিক দিয়ে বলতে লাগলেন রোবটেরা একসময় এটা ওটা সব করবে কিন্তু নতুন কিছু করতে পারবেনা।

এই কথাটা কি আমরা জানি না?

এছাড়া সিলিকন ভ্যালি, জিপিএস সিস্টেম, কম্পিউটার চীপস, মেডিসিন নিয়ে তিনি যেসব কথা বলেছেন তার বই গুলোতে পড়ে মনে হয় এগুলো ক্লাস নাইনের রচনা যার ভিতরে কোনো সত্যানুসন্ধানীর জন্য কোনো গভীরতা বা কাজের কোনো জিনিস বিরাজ করে না।

আমার মনে হয় ক্লাস নাইন বা টেনের ছাত্র যাদেরকে বিজ্ঞানের অগ্রযাত্রা বিষয়ক বাংলা রচনা লিখতে হয় তাদের জন্য এই লোকটা বেস্ট।

এটা আমার ব্যাক্তিগত অভিমত

৩১ শে মার্চ, ২০১৩ ভোর ৫:১৬

এম হুসাইন বলেছেন: অনেক অনেক খুশি হলাম আপনার ব্যক্তিগত অভিমত জেনে।


আমি কাকু কে কিছুটা ফলো করি, কারন তার লেখা গুলো আমার মতো মুখ্যু সুখ্যু মানুষের লাগি অনেক ভালা......
এই আর কি.........

এত বড় স্তরের কেউ কেডা তো আর হইতে পারলাম কই যে কঠিন কঠিন ইকুয়েশন বুঝতারি.........

আমার ব্লগে স্বাগতম ও শুভেচ্ছা।
ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।

২৩| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৩ বিকাল ৪:৫২

আহমেদ সাব্বির পল্লব বলেছেন: মিচকা কাকু মনে হইল একটা মাল.......(যদিও পুরা পোস্ট মাথার উপ্রে দিয়া গেছে..... /:) )

১৬ ই এপ্রিল, ২০১৩ ভোর ৪:২৮

এম হুসাইন বলেছেন: জটিল মাল, অনেকের ঘুম হারাম করা একটা মাল...... যদিও বেশির ভাগই জেলাস...... :P =p~ ;)


মাথার উপ্রে দিয়া যাইতে যাইতে একদিন মাথা ধরে ফেলবে এই শুভকামনা করি।

ভালো থাকুন।

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৮

মষ্তিষ্ক প্রক্ষালক দার্শনিক বলেছেন: চমৎকার একজন মানুষ। ইউটিউবে তার ভিডিও গুলা দেখেছি।
হেসে হেসে চমৎকার কিছু উদাহরণ দিয়ে বিজ্ঞানের জটিল জিনিসগুলোর সহজ ব্যাখ্যা দিচ্ছেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.