নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

চালডাল ডটকম

চালডাল ডটকম › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাড়ন্ত শিশুর খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন যে বিশেষ খাবারগুলো

৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ১:৫৯

বড়দের তুলনায় শিশুদের খাবার তালিকায় রাখতে হয় বিশেষ পুষ্টিকর খাবার। কারণ, বাড়ন্ত শিশুর জন্যে প্রয়োজন যথেষ্ট মিনারেল এবং ভিটামিন। এবং, এমন ধরণের খাবার রাখবেন, যেগুলো শিশুর মেধা বিকাশে যথেষ্ট সাহায্য করবে। এমনিতেই শিশুদের অন্য কোনো অপুষ্টিকর খাবারের প্রতি ঝুঁক থাকে বেশি। আর যদি আপনি আপনার বাবুকে এসব অপুষ্টিকর খাদ্য খাইয়ে থাকেন, তাহলেতো মিনারেল এবং ভিটামিন-এর চাহিদা আরও দ্বিগুণ হবে। পিতামাতা হিসেবে আপনারা হয়তো দ্বিধাদ্বন্দ্বে থাকতে পারেন যে, বাবুর জন্যে কি খাবার খাওয়াবেন। তাই, আপনার আদরের বাবুর খাবারের তালিকায় কি কি রাখতে পারে এইসব বিষয় নিয়েই আজকের লেখাটি।



১। ডিম
ডিমে রয়েছে ভিটামিন 'বি', যা বাড়ন্ত শিশুর জন্য হতে পারে অন্যতম এক খাদ্য উপাদান। ডিম, শিশুর মস্তিষ্ক উন্নত রাখে, এবং শিশুর মেধা বিকাশে সাহায্য করে। তাই, শিশুর খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন 'ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধ ডিম। এই ডিমে প্রচুর পুষ্টি রয়েছে।

২। ফর্মূলা দুধ
শিশুর জন্মের প্রথম ৬ মাস মায়ের বুকের দুধ ছাড়া বিকল্প কোনো খাবার খাওয়ানো ঠিক নয়। তবে, এই লেখাটি যেহেতু বাড়ন্ত শিশুর খাবার নিয়ে লেখা, সেহেতু, শিশুর ৬ মাস পূর্ণ হওয়ার পর থেকে খাওয়ানো উপযোগী খাবার সম্পর্কে বলা হয়েছে। মায়ের দুধের পাশাপাশি খাওয়াতে পারেন ফর্মূলা দুধ। মুদির দোকান থেকে কিংবা, অনলাইন থেকে কিনতে পাওয়া যায় এমন ফর্মূলা দুধে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি।

৩। ওটস
অনেকের মধ্যেই এমন ধারণা জন্মেছে যে, ওটস হচ্ছে বড়দের খাবার, যেটি মোটেই ঠিক নয়। ওটস বাড়ন্ত শিশুদের সকালের নাস্তায় অনেক উপকারী একটি খাবার, যা শিশুর স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। তবে, এসব খাওয়ানোর আগে অবশ্যই শিশু ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াটা জরুরী।

৪। চিজ
বাড়ন্ত শিশুর প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় রাখতে পারেন চিজ। চিজে রয়েছে ক্যালসিয়াম, প্রোটিন এবং ভিটামিন বি-এর মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। এটি খুবই স্বাস্থকর। এটি যদিও স্বাস্থকর, তবুও, বেশি পরিমাণে খাওয়ানো থেকে বিরত থাকুন। চিজ খাবার খাওয়ানোর পরিমাণ সম্পর্কে শিশু ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

পরিশেষে, বাড়ন্ত শিশুর জন্যে যা কিছুই খাওয়ান না কেন, মনে রাখবেন যে, সবার চাইতে ডাক্তাররাই বেশি জানেন। তাই, শিশুকে খাবার খাওয়ানোর আগে, অবস্যই শিশু ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে রাখবেন। এতে করে আপনি খাবারের পরিমাণ পাশাপাশি খাবার তালিকা সম্পর্কে কিছুটা ধারণা পেয়ে যাবেন।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.