![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
খবরঃ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগ নেতা রুস্তম আলী গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন।
আজ শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। রুস্তম আলী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ সোহরাওয়ার্দী হল ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন।
হলের ছাত্রলীগের নেতারা গুলিবিদ্ধ অবস্থায় রুস্তম আলীকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাঁকে মৃত ঘোষণা করেন।
রাজশাহী নগরের মতিহার থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এবিএম রেজাউল করিম ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।
''সূত্রঃ প্রথম-আলো''
ঐ বেজন্মারা নাকি ইসলামের আইন প্রতিষ্ঠা করার জন্য সংগ্রাম করছে! ঐ জারজগুলো যদি ইসলাম কায়েম করার জন্যই লড়াই করে থাকে; তাহলে পবিত্র জুমা'র দিন ঠিক জুমা'র নামাজের সময় নামাজ পড়া বাদ দিয়ে আরেকজন মুসলমানকে হত্যা করল কেন?
তাহলে এটা কি তাদের মওদুদ-বাদী ইসলাম প্রতিষ্ঠার লড়াই, যেখানে আল্লাহ ও তার রাসুলের ইসলামের কোন ছিটেফোটাও নেই!!!
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৩
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: আপনি কোথায় পাইলেন এই সংবাদ?
২| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৩৩
অবুঝ পাঠক বলেছেন: ভাইজান এতো চেতেন কেলা ? ছাত্রলীগ মরেছে কোন মানুষ তো আর মরে নাই ?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৬
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: আমিও তো দায়ী করেছি বেজন্মাদেরকে, কোন মানুষকে তো নয়!
তাহলে আপনার এত লাগে ক্যান?
৩| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১৫
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: অবুঝ পাঠক বলেছেন: ভাইজান এতো চেতেন কেলা ? ছাত্রলীগ মরেছে কোন মানুষ তো আর মরে নাই ?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৭
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: জ্বী, আমিও সেটা দেখেছি এবং জবাবও দিয়েছি।
৪| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:২১
হায়দার সুমন বলেছেন: অবুঝ পাঠক বলেছেন: ভাইজান এতো চেতেন কেলা ? ছাত্রলীগ মরেছে কোন মানুষ তো আর মরে নাই ?
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৪৮
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: ছাত্রলীগ যদি মানুষ না হয়, তাহলে শিবিরগুলা কি?
৫| ০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৯:৫২
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই আবাল চেতনাই নষ্টের গোড়া!!!!!!
কই সাদের জন্যতো আপনি বেজন্মাদের চিহ্নিত করলেন না!!!!
ও নিজের গায়ে লাগে.. তাই সেই বেজন্মাদের আর চিন্তে পারেন না।
আর ইসলামে এলার্জি বলেই টুপি ধারী পাদ দিলেও গণ্ধ লাগে!!!
চেতনা হবে ন্যায় সংগত, সকলের জন্য সমান। কিন্তু স্বার্থবাদী দলান্ধতাতো চেতনা নয়!!!
সকল নিহতের আত্মার মুক্তি হোক।
দলান্ধতা নিপাত যাক। সাম্রাজ্যবাদ, এন্টিইসলামিক অপশক্তি ধ্বংস হোক। তাদের দালালেরা ধ্বংস হোক।
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২৫
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: ভাইয়া, সাদ এর বিষয়ে চিহ্নিত করার কোন প্রয়োজন তো নেই! কারন, সাদ হত্যার সাথে-সাথেই তা বেরিয়ে এসেছে যে সেটা ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীন কোন্দলের ফল।
আর আপনি মনে হয় আমার আগের পোষ্টগুলো পড়েননি, তাই আমাকে পক্ষপাতদুষ্ট ভাবছেন।
৬| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১২:০২
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন:
এই যে এখানে পাইলাম। চোখখুলে পড়ুন ধন্যবাদ।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের নিজ কক্ষে ছাত্রলীগ নেতা রুস্তম আলী আকন্দকে গুলি করে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। গতকাল শুক্রবার দুপুর দেড়টার দিকে হল মসজিদে জুম্মার নামাজ চলাকালে এ হত্যাকাণ্ড ঘটে। এদিকে রুস্তম হত্যার প্রতিবাদে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগ ক্যাম্পাসে অনির্দিষ্টকালের ধর্মঘটের ডাক দিয়েছে। ছাত্রশিবিরের ক্যাডাররা পূর্ব পরিকল্পিতভাবে রুস্তমকে হত্যা করেছে বলে তাদের অভিযোগ।
নিহত রুস্তম বিশ্ববিদ্যালয়ের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের চতুর্থ বর্ষের পরীক্ষার্থী এবং শহীদ সোহরাওয়ার্দী হলের ২৩০ নং কক্ষের আবাসিক ছাত্র ছিলেন। আজ শনিবার তার ৪০৪ নং কোর্সের পরীক্ষা ছিল। পরীক্ষার জন্য নিজ কক্ষে তিনি প্রস্তুতি নিচ্ছিলেন। রুস্তম সোহরাওয়ার্দী হল শাখা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং আগামী ১০ এপ্রিল অনুষ্ঠিতব্য কাউন্সিলে ওই হলের সভাপতি পদের প্রার্থী ছিলেন। তিনি গাইবান্ধার সাদুল্লাপুর উপজেলার চক নারায়ণ গ্রামের শাহজাহান আলীর ছেলে।
হলের আবাসিক শিক্ষার্থীরা জানান, শুক্রবার দুপুর সোয়া ১টার কিছু পর হলের মধ্যব্লকের ২৩০ নম্বর কক্ষ থেকে গুলির শব্দ ভেসে আসে। এসময় হলের মসজিদে জুম্মার খুতবা চলছিল। ওই ব্লকের শিক্ষার্থীরা দ্রুত ঐ কক্ষে গিয়ে রুস্তমকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখে পুলিশকে খবর দেয়। পরে পুলিশ ও শিক্ষার্থীরা তাকে উদ্ধার করে রাজশাহী মেডিক্যাল কলেজ (রামেক) হাসপাতালে পাঠায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিত্সক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। চিকিত্সকরা জানান-তার বুকের বাম পাশে গুলিবিদ্ধ হয়ে পেছনের দিক দিয়ে বের হয়ে গেছে। এতে হার্ট ও ফুসফুস থেকে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে তার মৃত্যু হয়েছে।
রুস্তম হত্যাকাণ্ডের জন্য ছাত্রলীগ ছাত্রশিবিরকে দায়ী করলেও সংগঠনটি এ অভিযোগ অস্বীকার করেছে। মতিহার থানার ওসি এবি এম রেজাউল ইসলাম বলেন, এ হত্যাকাণ্ড কারা ঘটিয়েছে পুলিশ এখনও নিশ্চিত নয়। ছাত্রশিবিরও ঘটিয়ে থাকতে পারে। আবার ঘটনাটি ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলও হতে পারে। এদিকে ক্যাম্পাসের ওয়াকিবহাল সূত্রগুলোর অভিমত, প্র্যাকটিস করার সময় নিজের গুলিতেও মৃত্যু হয়ে থাকতে পারে রুস্তমের। তবে মতিহার থানার ওসি বলেছেন, নিজের গুলিতে রুস্তমের মৃত্যু হয়ে থাকলে ঘটনাস্থলে অবশ্যই আগ্নেয়াস্ত্রটি থাকার কথা। কিন্তু তাকে উদ্ধারের সময় সেখানে কোন অস্ত্র পায়নি পুলিশ। ফলে ঘটনাস্থলে অন্যপক্ষের উপস্থিতির বিষয়টি এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই। খুনিদের চিহ্নিত এবং হত্যায় ব্যবহূত অস্ত্রটি উদ্ধারের চেষ্টা চলছে।
রাবি শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি মিজানুর রহমান রানা ইত্তেফাককে বলেন, 'এটা কোনো দলীয় কোন্দল বা নিজের গুলি নিজের গায়ে লাগার ঘটনা নয়। শিবিরের কেউ এসে মেরে গেছে। হত্যার সঙ্গে জড়িত শিবির ক্যাডারদের গ্রেপ্তার না করা পর্যন্ত ক্যাম্পাসে অনির্দিষ্টকালের জন্য ধর্মঘট চলবে। গতকাল বিকালে রুস্তমকে হত্যার প্রতিবাদে ক্যাম্পাসে বিক্ষোভ মিছিল শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ে আমতলায় আয়োজিত এক সমাবেশে তিনি এই ধর্মঘট আহ্বান করেন। তিনি আরো বলেন, 'রুস্তমকে কয়েকদিন ধরে শিবিরের ক্যাডাররা হুমকি দিয়ে আসছিল। বিভিন্ন এসএমএস ও ফোনকলের মাধ্যমে এসব হুমকি দেওয়া হচ্ছিল। এর পরিপ্রেক্ষিতে আমি গতকাল (বৃহস্পতিবার) সোহরাওয়ার্দী হলে গিয়ে রুস্তমসহ অন্য নেতাকর্মীদের সান্ত্বনা দিয়ে এসেছিলাম। এর একদিন পরেই শিবিরের ক্যাডাররা পরিকল্পিতভাবে তাকে হত্যা করল।'
এ বিষয়ে যোগাযোগ করা হলে বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রশিবিরের মানবসম্পদ উন্নয়ন বিষয়ক সম্পাদক জিয়াউদ্দিন হাসিব দাবি করেন, 'ছাত্রলীগের অভ্যন্তরীণ কোন্দলে রুস্তম খুন হয়েছেন। ঘটনার সঙ্গে ছাত্রশিবিরের ন্যূনতম কোনো সম্পর্ক নেই। আমরা ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই ও ঘটনার সঙ্গে প্রকৃত জড়িতদের গ্রেপ্তার করে বিচারের দাবি জানাচ্ছি।' তবে ছাত্রলীগের অপর একটি সূত্র জানিয়েছে, শিবির থেকে ছাত্রলীগে আসা নেতা-কর্মীরাই এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক তারিকুল হাসান বলেন, কারা এ হত্যাকাণ্ড ঘটিয়েছে এ সম্পর্কে বিস্তারিত কিছু জানতে পারিনি। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে। ক্যাম্পাসের বর্তমান পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে বলে তিনি জানান ।
মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার প্রলয় চিসিম জানান, 'আমরা ঘটনাটি তদন্ত করছি। এখনো পর্যন্ত কোনো ক্লু বের করতে পারিনি।'
০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:২০
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: হ্যা, তো আপনার এই প্রতিবেদনের ভিতরে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের ভিতর হানাহানী আপনি কৈ পাইলেন?
৭| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:০৮
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: তা আপনি কই থেকে পাইলেন শিবির করছে? সব কিছুতো শিবিরের উপর চাপায় দিয়ে আসল অপরাধীদের আড়াল করে রাখেন। আর কত ভাঙ্গা রেকর্ডার বাজাবেন?
০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: জ্বী, রাঃবি'র ক্ষেত্রে গ ৭/৮ বছরে এটা চিরন্তন সত্য যে; ছাত্রলীগের কেউ খুন হলে তা করে শিবির। আর শিবির এর কেউ খুন হলে তা করে ছাত্রলীগ!
১৫-২০ দিন অপেক্ষা করেন, প্রমাণ পেয়ে যাবেন।
৮| ০৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৩
আসিফুর রহমান নাজিব বলেছেন:
মহানগর পুলিশের উপ-কমিশনার প্রলয় চিসিম জানান, 'আমরা ঘটনাটি তদন্ত করছি। এখনো পর্যন্ত কোনো ক্লু বের করতে পারিনি।'
যেখানে এখনো কোন ক্লু খুঁজে পাওয়া যায়নি সেখানে আপনি কি করে নিশ্চিত হলেন এই খুন শিবির করেছে ?
এই খুন আওয়ামী সন্ত্রাসীরা করেনি তার প্রমাণ কি ? ছাত্রলীগ-যুবলীগ - আওয়ামীলীগ - পুলিশলীগ যখন ২য় প্রজন্মের মুক্তিযুদ্ধাদের মেরে রক্তাক্ত করে অবাঞ্ছিত ঘোষণা করতে পারে তখন একজন ছাত্রলীগ অন্য ছাত্রলীগকে মারতে পারবেনা কেন ।
৯| ০৭ ই এপ্রিল, ২০১৪ রাত ৮:৫২
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: জ্বী, রাঃবি'র ক্ষেত্রে গ ৭/৮ বছরে এটা চিরন্তন সত্য যে; ছাত্রলীগের কেউ খুন হলে তা করে শিবির। আর শিবির এর কেউ খুন হলে তা করে ছাত্রলীগ!
১৫-২০ দিন অপেক্ষা করেন, প্রমাণ পেয়ে যাবেন
আর এই খুন আওয়ামী/ছাত্রলীগ সন্ত্রাসীরা করেনি, কারণ রুস্তম এমন কোন বড় নেতা ছিল না যে ছাত্রলীগের অপকর্মের পথের কাটা হয়ে দাঁড়াবে!
১০| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৭:৫৯
মোঃ মাহমুদুর রহমান বলেছেন: রাঃবি'র ক্ষেত্রে গ ৭/৮ বছরে এটা চিরন্তন সত্য যে; ছাত্রলীগের কেউ খুন হলে তা করে শিবির। আর শিবির এর কেউ খুন হলে তা করে ছাত্রলীগ!
তারমানে শিবির আর ছাত্রলীগের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই! তাহলে শুধু একদলকে গালাগালি করে লাভ কি?
১০ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩৭
অতঃপর বাউন্ডুলে বলেছেন: আমি যেমন দোষীদের গালাগালি করি, তেমনি নিজের দোষটাও স্বীকার করি....
আশা করি আপনিও আপনার চিন্তা চেতনায় সেই রকম মানসিকতার প্রতিফলন ঘটাবেন!
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৩:৩১
দালাল০০৭০০৭ বলেছেন: আমার জানামতে এই কাজ ছাত্রলীগের দুইদলের হানাহানীতে হয়েছে।
কিন্তু একটা কথা আছে , যারে দেখতে নারি তার চলন বাঁকা।
ধন্যবাদ!!!!