![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাভারের রানা প্লাজায় মর্মান্তিক ভবনধ্বসের ঘটনার শিকার গার্মেন্টসকর্মী ও উদ্ধারকর্মী যারা এখনো মানসিক ভারসাম্য পুরোপুরি ফিরে পান নি, তাদের নিয়ে আয়োজিত দিনব্যাপী একটি সাইকোলজিকেল সাপোর্ট প্রোগ্রামে অংশ নেয় কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন। ২০ জন ভিকটিম ও ৫৬ জন উদ্ধারকর্মীকে নিয়ে এ কার্যক্রমটি অনুষ্ঠিত হয় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় টিএসসি অডিটোরিয়ামে গত ৭ জুন, ২০১৩।
দৈনিক সমকাল পত্রিকার সহকারী সম্পাদক ফাতেমা আবেদীন এবং ব্লগার বাবু আহমেদের উদ্যোগে আয়োজিত এ কার্যক্রমে কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন ছাড়াও আরো সহযোগিতা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্লিনিকেল সাইকোলজি বিভাগের শিক্ষক ও সিনিয়র শিক্ষার্থীবৃন্দ, সুবর্ণগ্রাম ফাউন্ডেশন ও নীডস নামে দুটি বেসরকারি সাহায্য সংস্থার কর্মী এবং সামাজিক যোগাযোগ নেটওয়ার্কের সাথে সম্পৃক্ত স্বেচ্ছাসেবীগণ।
দেড়ঘন্টার বিশেষ আলোচনা ও মেডিটেশনের সেশনটি পরিচালনা কোয়ান্টাম কাউন্সিলর ইঞ্জিনিয়ার প্রাণজিৎ লাল শীল। এ উপলক্ষে দেখানো হয় বিলকিস আক্তারের একটি বিশেষ ভিডিও ক্লিপ। রানা প্লাজা ট্রাজেডি থেকে অবিশ্বাস্যভাবে বেঁচে যাওয়া গার্মেন্টস কর্মী বিলকিস আক্তার ৩৫০ ব্যাচের একজন কোয়ান্টাম গ্রাজুয়েট। ভিডিও এই সাক্ষাতকারে বিলকিস বলেন তার ভাল থাকার কথা, ভালো হওয়ার কথা। বলেন, কোয়ান্টামের সাথে সম্পৃক্ততা কীভাবে তার জীবনকে বদলে দিয়েছে।
এটিএন বাংলা, আরটিভি, এনটিভি, ৭১ টিভিসহ বেশ কয়েকটি প্রিন্টিং মিডিয়ায় এ খবরটি প্রচার করা হয়।
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৩
বটের ফল বলেছেন: নীরবে কাজ করে চলেছে কোয়ান্টাম। লামা কোয়ান্টামম তার জ্বলন্ত উদাহরন।