![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কিছু সম্পর্ক থাকে মোমের মত। তাপ পেলেই গলে যায়। উদ্ধত শিখা হুমড়ি খেয়ে পড়ে থাকে টেবিলের ওপর দলা দলা বিকৃত বস্তুর সাথে, যাদেরকে একসাথে করে আবার হয়তোবা নতুন মোমবাতি বানানো যেতে পারে, কিন্তু পরবর্তীতে তাদের গলে যেতে বেশি তাপ লাগবে না। হাতের চেটোয় লুকিয়ে রাখা নেমেসিসের ওমেই গলে যাবে, হারিয়ে যাবে। আমার বাবা-মা'র মধ্যে এই গলন প্রক্রিয়া অনেকদিন ধরেই চলছিলো। কোন অসৎ মনোহরী দোকানদারের কাছ থেকে তারা রঙচঙে মোমবাতিগুলো কিনেছিলো কে জানে! গত দেড় যুগ ধরে দেখছি আমি একটা একটা করে মোমবাতি খসে পড়া। কেকের লোভনীয় পেস্ট্রির অর্গল খুলে পড়ে যাচ্ছে, টেবিলের ওপর ছড়িয়ে ছিটিয়ে রাখা বই খাতাগুলোকে পুড়িয়ে দিচ্ছে। আমরা নিস্পলক চোখে এই দহনকার্য দেখি। অগ্নিঘড়িতে এ্যালার্ম দেয়া আছে, যথাসময়ে বেজে উঠবে। তাই তেমন গা করিনা কেউ। চলুক সব যেমন চলছে এখন, অথবা পুড়ুক সব যেমন পুড়ছে এখন! অগ্নি অভ্যুত্থানের দিন কেউ হারবে না। সম্পর্কের শবদেহরা জাগ্রত হয়ে মিছিল করবে, শ্লোগান দেবে সবার জন্যেই! সুতরাং, হারার ভয় নেই। নেই পোড়ার ভয়ও।
তাদের বাদানুবাদের সুত্রে আমি জেনেছি বেশি বয়সে বিয়ে করে সংসারী হবার পেছনে বাবার সুমতি কাজ করেনি কোন, তাকে তাড়িয়ে বেড়াত প্রাক্তন প্রেমিকার স্মৃতি। সত্যি-মিথ্যা জানি না, মায়ের ধারণা অন্তত সেরকমই ছিলো। বাবা উপেক্ষার মাধ্যমে প্রতিবাদ করতে চাইতেন, না পেরে ক্ষীণস্বরে অব্যয়সূচক শব্দ উচ্চারণ করতেন বেশিরভাগ সময়। ঘৃণাবাচক শব্দের তুবড়ি ছড়িয়ে বিজয়ী হবার নিস্ফল প্রচেষ্টা দেখান নি কখনও। নিরপেক্ষ দৃষ্টিকোণ থেকে দেখতে গেলে আমি স্বীকার করব, আমার মায়ের অতিমাত্রায় স্মৃতিশূচিতা মোমসম্পর্কের গলনাঙ্ক বাড়িয়ে দিয়েছিলো। গলিত টুকরোগুলো শুধুমাত্র আমার হাতের তালুতেই পড়ত। তবে আমি চিৎকার করিনি কখনও। চিৎকার করতেন মা। বাবার কাছ থেকে সাড়াশব্দ না পেয়ে তিনি ক্ষেপে উঠতেন। বাবা তখন তার শীতলদৃষ্টির ছুড়ি দিয়ে কুচি কুচি করে কাটতেন মাকে। কর্তন এবং পতনের ভয়ানক অস্বস্তিকর আওয়াজ শুধু আমিই শুনতে পেতাম।
অবশেষে একদিন বেজে উঠলো আগ্নেয় এ্যালার্ম। মোমবাতিগুলো গলে পুড়ে ঘরময় ছড়িয়ে পড়ল। অসহনীয় উত্তাপে আমার সদাশান্ত বাবাটাও চিৎকার করতে লাগলেন। ব্যাগ গুছিয়ে নিয়ে মা চলে গেলেন। অনেকদিন ধরে এই দৃশ্যটি মঞ্চায়ন হবার অপেক্ষায় ছিলো। কুশীলবেরা চমৎকার প্রদর্শনী করলেন সংলাপ, আর্তনাদ এবং অভিসম্পাতের। আমার কল্পনার সাথে অনেকটাই মিলে গেল সবকিছু। পূর্ব প্রস্তুতি অনুযায়ী ছুটে গিয়ে মা'র হাতও ধরলাম আলতোভাবে। যেখানে ছিলো না কোন অনুরোধ, আবদার বা অনুনয়। মা চলে গেলেন। ঝটকা দিয়ে আমার হাত ছাড়িয়ে নিয়ে চলে গেলেন। এই পারিবারিক গোলযোগময় মুহূর্তে যৎকিঞ্চিত ভূমিকা পালনের পর কালপঞ্জির হিসেব মিলিয়ে কার দায় কতটা তা নিয়ে একটা দীর্ঘ, নির্জন ব্যক্তিগত অধিবেশন করার কথা ভাবি আমি।
মা
এই ব্যাপারে কোন সন্দেহ নেই, যে তিনি মানসিকভাবে কিছুটা অপ্রকৃতস্থ ছিলেন। তার চিৎকারপ্রবণতার কথা তো আগেই বলেছি। হঠাৎ হঠাৎ হটকারী বিষণ্ণতায় নিমজ্জিত হয়ে পার করতেন দিনের পর দিন। বিষণ্ণকাল পার করবার পরে অনেক কিছুই ভুলে যেতেন। আবার অনেক কিছুই তৈরি করতেন নিজের থেকে। বাবার প্রাক্তন প্রেমিকাকে নিয়ে দোষারোপ এবং সন্দেহ করাটা শুরু হয়েছে অনেক পরে। এবং সেই প্রেমিকাই শেষ পর্যন্ত তার স্থায়ী প্রতিপক্ষ হয়ে গেলেন! বাবাকে সবসময় দেখেছি এমন সময়ে খুব হতাশ দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে। এই হতাশা সহধর্মিনীর উচিত অভিযোগের জবাবের অক্ষমতা থেকে নাকি কাল্পনিক অভিযোগের বিষতীরে বিদ্ধজনিত স্থবিরতার কারণে, আমি বুঝতে পারিনি কখনও। যদিও এই বিচ্ছেদের পেছনে মায়ের অসংলগ্ন আচরণের দায়'ই বেশি, তারপরেও তাকে দোষী ভাবতে মন সায় দেয়না কখনো। একজন মানসিক ভারসাম্যহীন মহিলা, যিনি কাল্পনিক চরিত্র তৈরি করে বচসা করতেন, যিনি ভুলে যেতেন পূর্বাপর, তাকে কীভাবে দোষ দিই! মায়ের প্রসঙ্গে বলতে গেলে বারবার সেই একই ব্যাপার ঘুরে ফিরে আসে, কোন সুখস্মৃতি আসে না। কপালে একটা চুমু? উমমম ভাবতে হবে। বাইরে বেড়াতে যাওয়া? মনে পড়ছে না। বাবার সাথে মায়ের বিয়ে হল কীভাবে এটাও এক রহস্য! তাদের মাঝে কী প্রণয় ছিলো, নাকি আয়োজিত বিবাহ? দু-পক্ষের আত্মীয়-স্বজনদের দেখিনি খুব একটা। দেখেছি অনিচ্ছুক স্বজনদের কুঞ্চিত ভুরু আর কুন্ঠিত সম্ভাষণ। ছোটবেলায়, অনেক ছোটবেলায়, যখনকার স্মৃতিরা ধূসর কুয়াশাকূন্ডলী ভেদ করে পৌঁছুতে বেগ পায় এই উত্তপ্ত মোমমন্ডলীতে, তখন কী কিছু দেখেছিলাম আমি? কেউ কী কারও হাত ধরেছিলো? হেসে হেসে কথা বলেছিলো? কেউ কী কারো খোঁপায় বুনোফুল গুঁজে দিয়েছিলো? মনে করার বৃথা চেষ্টা করে হাল ছেড়ে দিয়ে আবারও মায়ের মনোবিশ্লেষণে রত হই। আত্মীয়-স্বজনদের অনিচ্ছায় বিয়ে হয়েছিলো এটা কী তাকে পীড়িত করত? অনেকদিন পর্যন্ত তাকে সন্তানহীন জীবন কাটাতে হয়েছে, হয়তোবা 'বাঁজা' অপবাদও শুনতে হয়েছে, এসবের কারণে তিনি কি হীনমন্যতায় ভুগতেন? আর সেই হীনমন্যতাই কী রাগের স্ফুলিঙ্গ হয়ে আঘাত করত বাবাকে? বাবা কখনও এসব নিয়ে খুব একটু মাথা ঘামান নি। তিনি বাস করতেন যেন সম্পূর্ণ অন্য এক জগতে...
প্রচুর পড়তেন, লিখতেনও। কোথাও কোথাও ছাপা হত। আমি বা মা কখনও এসব নিয়ে আগ্রহ দেখাই নি। বাবাও হয়তোবা খুব একটু ভাবতেন না এসব নিয়ে। তার গাছের বাকলের মত আঁকাবাঁকা হাতের লেখা ছাপাখানায় গিয়ে প্রক্রিয়াজাত হচ্ছে কী না তাতে তার কিছুই এসে যেত না। অসংখ্য ডায়েরি ছিলো তার সংগ্রহে। লিখতেন আর লিখতেন। কী যে লিখতেন, কেন যে লিখতেন, কাকে নিয়ে লিখতেন তার হদীশ পাইনি আমরা কস্মিনকালেও। অবশ্য পাবার চেষ্টাও করিনি। আমার অপ্রকৃতস্থ মা, ঘোরগ্রস্থ বাবা এবং শূন্যের গুণিতক আমি-সবার মধ্যেই একটা এ্যাটিচুড কমন ছিলো, একটা ভঙ্গি, যেন কাঁধ ঝাঁকিয়ে ঠোঁট উল্টে বলা "কী হবে! হু কেয়ারস!"
তবে মা চলে যাবার পরে বাবার দৈনন্দিন জীবনে একটা বড় পরিবর্তন এলো। তিনি লেখালেখির প্রতি ভীষণ উদাসীনতা দেখাতে লাগলেন। পত্রিকা অফিসের জন্যে ফরমায়েশী লেখা লিখতেন কেবল। যোজন যোজন দূরত্ব থাকা সত্ত্বেও আমি এটা বেশ বুঝে ফেলেছি এতদিনে, ডায়েরি লেখা ছিলো তার আসক্তি। কিছুটা গোপনীয়তাও অবলম্বন করতেন তিনি ডায়েরিগুলোর ক্ষেত্রে। বিশেষ কিছু ডায়েরির ক্ষেত্রে। যদিও তার কোন দরকার ছিলো না। আমাদের কারুরই উৎসাহ বা আগ্রহ ছিলো না ওসব পড়ার। মা চলে যাবার পর ডায়েরি লেখা যেমন বন্ধ হল, গোপনীয়তার অবগুন্ঠনও খসে পড়ল। একদিন রাতে ঘুমুতে যাবার সময় মেঝেতে পা হড়কে পড়েই গিয়েছিলাম প্রায় একটা ডায়েরির গোপন অভিসন্ধিতে। কী মনে করে যেন ডায়েরিটাতে লাথি কষে অথবা তুলে নিয়ে জানলা দিয়ে বাইরে ফেলে দেবার বদলে বগলদাবা করে ঘরে নিয়ে গেলাম। পড়ার আগ্রহে না, ডায়েরিটার অলংকরন এবং অঙ্গসজ্জা আমাকে আকৃষ্ট করেছিলো বেশ। পুরোনো ডায়েরি। বেশ একটা রেট্রোস্পেকটিভ আভিজাত্য আছে!
ঘুমানোর আগে ডায়েরিটা একটু নেড়েচেড়ে দেখতে ইচ্ছে হল। লেখার জন্যে বরাদ্দ অনুভূমিক সমান্তরাল লাইন টানা পৃষ্ঠাগুলোর আগে একটা সাদা পাতায় লেখা,
"শূচিস্মিতা, তোমার জন্যে"
শূচিস্মিতা! খুব সুন্দর নাম তো! বাবা আসলেই ভালো লেখেন। নইলে এমন একটা নাম মাথায় এলো কীভাবে? এই শূচিস্মিতাটা কে? মা যার কথা বলে বাবাকে গালমন্দ করত সে? বাবার গোপন প্রেমিকা? নাকি শুধুই একটা গল্পের চরিত্র? উৎসাহ চাগিয়ে ওঠে আমার মধ্যে। শূচিস্মিতার পরিচয় উদঘাটনে কোনকিছুরই রদবদল ঘটবে না, মা ফিরে আসবে না, এলেও ঠিক ঠিক গলার রগ ফুলিয়ে ঝগড়া করবে। বাবা নির্বিকার ঔদাসীন্যে দেখেই যাবেন। মাকে যদি সব প্রমাণাদি উপস্থাপন করে দেখান হয় যে তিনি একটি কাল্পনিক চরিত্রের কারণে এতদিন অশান্তি করেছেন, যন্ত্রণায় ভুগেছেন, এবং যদি এতে বুঝ মানেনও, তাতেও কিছু এসে যাবে না। কারণ, তিনি ভুলে যাবেন সব। আবার নতুন করে শুরু করবেন বাকবিতন্ডা। যাকগে! চুলোয় যাক সব। বাবা-মা, তাদের ঝগড়াঝাটি, নির্বিকারত্ব...কুৎসিত, সব ভীষণ কুৎসিত। শূচিস্মিতা নামের স্নিগ্ধতার কাছে এসবকিছুই আমার কাছে খুব কদর্য লাগতে থাকে, যেগুলো ছিলো প্রাত্যহিক জীবনাচরণের অংশ। শূচিস্মিতাকে নিয়ে বাবা কী লিখেছেন? পড়ার আগ্রহ জাগে।
শূচিস্মিতা
তারিখ, ১১ই অক্টোবর
১৯৭৯,হেমন্তের অলস দুপুর
শূচিস্মিতা প্রিয়তমেষু,
কেমন আছো তুমি? তোমার কাছে লিখতে গেলে আমার কাব্য করতে ইচ্ছে করে না মোটেও। অথচ তুমি তো চাও সুন্দর সুন্দর চিঠি পেতে, চাও না? ঋদ্ধ উপমায় অলংকৃত, ভোরবেলায় পড়ে থাকা বকুলফুলের মত সুবাসিত চিঠি। আসলেই কী চাও? আমি বুঝি না তোমাকে। একদম বুঝি না। ভয় করে আমার। কী হবে যদি তোমাকে না পাই? কী হবে যদি আমাকে প্রত্যাখ্যান কর? এতদিনকার ঘনিষ্ঠ মেলামেশাকে স্রেফ বন্ধুত্ব হিসেবে উড়িয়ে দিতেই পারো! বন্ধুবান্ধবকে দেখিয়ে দেখিয়ে আমার এই ন্যাকাবোকা চিঠি পড়তে পারো, উচ্চস্বরে হাসতে পারো। না, সেই সুযোগ তোমাকে দেবো না। এই চিঠিগুলো তোমার কাছে পৌঁছুবে না কখনও। তবে তোমাকে না লিখেও তো থাকতে পারবো না। লিখবো তোমার প্রাপ্তিস্বীকারের তোয়াক্কা না করেই। ভালো থেকো শূচিস্মিতা। শূদ্ধ এবং শূচি থেকো। সবুজ থেকো।
চিঠিটা পড়ার পরে বেশ দ্বিধান্বিত হলাম। পড়ে তো মনে হচ্ছে সত্যিই! এই নামে আসলেই কেউ ছিলো? মা তাহলে এমনি এমনি অমন ক্ষেপে উঠতো না! কিন্তু এসবই তো অনেক আগেকার কথা। সুন্দর নামধারী সেই তরুণীর সাথে বাবার যদি কিছু থেকেও থাকে, এতদিন পর কেন খামোখা সে প্রসঙ্গ তুলে হেনস্থা করা? নাকি বাবা কখনও ভুলতেই পারেনি শূচিস্মিতাকে? আমার ঘুম টুটে যায়। পৃষ্ঠা উল্টোই পরবর্তি চিঠি পড়ার জন্যে।
১৭ই অক্টোবর, ১৯৭৯
তপ্ত দুপুর
শূচিস্মিতা,
লো কাট ব্লাউজের সাথে ঢাউস গগলসে তোমাকে একদম অপর্ণা সেনের মত লাগছিলো। যেহেতু এই চিঠি কখনও তোমার কাছে যাবে না, তাই সাহস করে বলতেই পারি, তুমি পৃথিবীর সব থেকে যৌনাবেদনময়ী নারী। মেরলিন মনরো বা সোফিয়া লোরেন তোমার কাছে কিছুই না। একটিবার যদি চুমু খেতে পারতাম তোমার ওই গোলাপ অধরে? আহা! অতটুক শরীরে কী করে অত সৌন্দর্য আর কামনা ধরে? হিরোশিমা-নাগাসাকিতে যে বোমাগুলো নিক্ষেপ করা হয়েছিলো তা লক্ষ লোকের প্রাণ কেড়েছে। তুমি ঠিক ততটাই তেজস্বী, প্রাণসংহারী। কিন্তু আমাকে ওভাবে মেরো না! তিলে তিলে মারো বরঙ? বেদনার বরফ দিয়ে চেপে ধর, কামনার বারুদশয্যায় শুইয়ে রাখো অনন্তকাল, ঠোঁটের আদ্রতা দিয়ে বিষ বানিয়ে সূচবিদ্ধ কর। আমাকে এভাবে মেরে ফেলো শূচিস্মিতা। এভাবে। ধীরে ধীরে। খুউব ধীরে...
ওহ! কী একটা চিঠি! এই শীতের রাতেও আমার কপাল দিয়ে চিকন ঘাম নির্গত হচ্ছে। অস্বীকার করবো না, এর থেকে ইরোটিক কোন কিছু আমি পড়ি নি কখনও। অবশ্য সেসব বস্তু পড়ার অভিজ্ঞতা আমার তেমন নেইও। চোখে ভাসছে লো কাট ব্লাউজ আর গগলস পরিহিতা এক লাস্যময়ীর ছবি। আর একটা উদগ্র কৌতূহল, এরপরে কী হয়েছিলো?
২৪শে অক্টোবর
১৯৭৯
লাভাময় রাত
শূচিস্মিতা,
রাতের ভাষা পড়তে পারো তুমি? শুনতে পারো ঝিঁঝিঁপোকাদের ঐকতান? মেঘলা আকাশের পেট চিড়ে একটা রুপালী চাঁদ তার আলোয় কীসের ফাঁদ বোনে? ধরা দাও, ধরা দাও শূচিস্মিতা, এই জোৎস্নাপ্লাবিত রাতে! দেখছো না, আকাশে আজ আগ্নেয়গিরিদের রথ ছুটে চলেছে? নক্ষত্রেরা লংমার্চ করে আসছে। জোনাকিদের আলোকসজ্জায় স্নাত হতে চাও না তুমি? এসো, এসো, এসো...জানি আসবে না...
ধুর! এটুকু পড়ে আমার মেজাজটাই বিগড়ে গেল। হোয়াট আ ফাকিং লুজার! খালি সেই প্যানপ্যান, ঘ্যানঘ্যান, "জানি তোমাকে পাবোনা" "তবু ভালোবেসে যাবো"। নিজের মধ্যে এই আক্রোশ আমাকে রীতিমত হতবাক করে দেয়! বাবার প্রেমিকার কাছে লেখা চিঠি পড়ছি, এ রীতিমত অনধিকার চর্চা, অনৈতিকও বটে। কিন্তু আমি কী করব! আই কান্ট রেজিস্ট মিসেলফ। এই বদ্ধ ঘরে, বদ্ধ আবহে এতদিন থেকে মনের এবং শরীরের সব অনুভূতি ভোঁতা হয়ে গেছে। আজকে রাতের এই নিস্তব্ধতা আমাকে যেন চিৎকার করে জাগিয়ে তুলতে চাইছে। জাগিয়ে তুলতে চাইছে অশুভ বোধ, কামনা এবং কৌতূহল। নিজেকে নিবৃত্ত করার চেষ্টা করলাম আমি। ডায়েরিটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে বালিশে মুখ গুঁজে থাকলাম কিছুক্ষণ। মনের ভেতরে একটা আয়নাঘরের গোঁলকধাঁধা, তাতে শুধু শূচিস্মিতার মুখ। তার একটা মুখের আদল গড়ে নিয়েছি আমি ইতিমধ্যেই। অবাক এবং খানিকটা ভীত হয়ে লক্ষ্য করলাম, শূচিস্মিতার সাথে বাবার সম্পর্কের পরিণতি জানার চাইতে অন্য কিছু আমাকে বেশি তাড়িত করছে। অস্পষ্টভাবে বুঝতে পারি কী, ইচ্ছে করে একটা স্পষ্ট প্রতিবিম্ব দেখতে। ডায়েরিটা আবার টেনে নিই আমি।
১২ই নভেম্বর
১৯৭৯
বিষণ্ণ মেঘবেলা
শূচিস্মিতা,
তোমার অপারগতা আমি বুঝতে পারি। এও বুঝি যে, সেটা খুব ইচ্ছে করে নয়। পারিবারিক নানারকম প্রতিবন্ধকতা পেরিয়ে একটা মেয়ের জন্যে একলা যুঝা অনেক কঠিন। আর কেনই বা যুঝবে? আমি কে তোমার? তোমার হাত ধরতে চাইলে কৌশলে এড়িয়ে যাও। একটা ব্যাপার কি জানো? আমার তৃষ্ণা মেটাতে তুমি অপারগ। তাই তো এমন ভয় পাও। আমার বুক ভরা তৃষ্ণা। তোমার ফিনফিনে শাড়ীর ভেতর দিয়ে নাভীর উদ্যানে আমার চোখ আর জিভ চষে বেড়ায় নি? অনেক তৃষ্ণা আমার...
আমার গলা শুকিয়ে কাঠ হয়ে গেছে। পাশে রাখা জগটা থেকে ঢোকঢোক করে পানি ঢালি গলায়। শরীর কাঁপছে উত্তেজনায়। ওহ, আমি কী আর কখনও ঘুমাতে পারবো না? চিরকাল আমাকে জেগে থাকতে হবে?
শূচিস্মিতা শূচিস্মিতা শূচিস্মিতা শূচিস্মিতা শূচিস্মিতা শূচিস্মিতা...
তুমি স্নিগ্ধ, তুমি মোহময়ী, তুমি রহস্যাবৃতা, তুমি কামনার অগ্নিগোলক...
নিজের অজান্তেই কখন যে ট্রাউজারের ভেতরে সংবেদনশীল রাগী উদ্ধত অঞ্চলে এনজাইম রায়ট থামাতে গেছি মনে নেই।
লো কাট ব্লাউজ, লাস্যময়ী শূচিস্মিতা
জার্ক জার্ক জার্কিং!
ফিনফিনে শাড়ির অভ্যন্তরে নাভীপ্রগলভা শূচিস্মিতা
শ্যাগ শ্যাগ শ্যাগিং!
মাত্র আধা মিনিটেই সাইক্লোনের তোপে এলোমেলো হয়ে যাওয়া বনভূমি বৃষ্টির ঝাপটায় নাজুক এবং প্রশান্ত হয়ে এলে বিশাল অরণ্যের মধ্যে আমি পরাজিত এবং নির্বোধের মত দাঁড়িয়ে থাকি। শূচিস্মিতা নিশ্চয়ই আমাকে দেখে হাসছে! হ্যাঁ, তাইতো! ঐ যে হাসছে খিলখিল করে, যা থেকে অবজ্ঞা চুইয়ে পড়ছে। আমার ভীষণ অবসন্ন লাগে। তাকে কিছু বলতে গিয়েও বলতে পারি না। ঘুমিয়ে যাই সঙ্গোপন এবং স্বমেহনের স্মৃতি নিয়ে।
দ্বৈরথ
সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর অদ্ভুত একটা অনুভূতি হল। বাবাকে আমার প্রতিদ্বন্দ্বী মনে হতে লাগলো। শূচিস্মিতার জন্যে! এখনও অবশ্য ডায়েরিটা শেষ করতে অনেকটাই বাকি। এখনও আমি জানি না কী ঘটেছিলো শেষতক। তবে এটা তো নিশ্চিত যে শূচিস্মিতার সাথে তার প্রণয় জাতীয় কিছু একটা ছিলো। সেটা কত গভীর পর্যন্ত বিস্তৃত হয়েছিলো? শূচিস্মিতা কী হাত ধরতে দিয়েছিলো? চুমু খেতে দিয়েছিলো? এবং আরো কিছু? হিংসার সাপেরা আমাকে ছোবল মারতে থাকে। আমি আর পড়তে চাই না ও ডায়েরি। শূচিস্মিতার সুন্দরতম প্রতিবিম্ব কেবলমাত্র আমিই দেখতে পারি, কালের আবর্তে হারিয়ে যাওয়া থেকে উদ্ধার করতে পারি। এই ক্ষমতা আর কারো নেই। কারো নেই। ডায়েরিটা গোপনে যথাস্থানে রেখে দিয়ে আসি। এখন চলবে দ্বৈরথ। শীতল চোখের চাহনি। তুমি একবার হেরেছো, আরেকবার হারবে বাবা! নাস্তার টেবিলে তার সাথে বসে আমারও ইচ্ছে করে মা'র মত চিৎকার করতে। মা খামোখাই চেচাতো না। শূচিস্মিতার মত না হতে পারার বেদনা কাউকে পেয়ে বসলে নিস্কৃতি পাওয়া পৃথিবীর দুরূহতম কাজ। বাবাও এত নিস্পৃহ আর ঘোরগ্রস্থ এমনি এমনি হয়নি। যে চোখ একবার শূচিস্মিতাকে দেখেছে সে চিরদিনের জন্যে অভিশপ্ত। তার চোখের ভাষা অপহৃত। অন্য কেউ বুঝবে না শূচিস্মিতা ছাড়া। বুঝবে আর খুব হাসবে। বিজয়ীদের পৃথিবীতে তুমিই রাণী, পরাজিতরা তোমার আজন্ম ক্রীতদাস। বাবা, মা, আমি... না না আমি না! কখনই না। আমি তোমার কাছে পরাজিত হতে পারবো না। তবে আপাতত আমার "নিকটতম" প্রতিদ্বন্দ্বীর সাথে জিততে হবে। সে তোমার কাছাকাছি গিয়েছিলো অনেক, জেনেছি। অনুমান করতে পারি হাতও ধরেছিলো, চুমুও অস্বাভাবিক না। আর তুমি আমার কাছে এসে অবজ্ঞায় হেসে চলে গেলে গতকাল রাতে? এই অবজ্ঞাকে গুড়িয়ে দেব! তার আগে পরাজিত লেখকটিকে ডুয়েলে আমন্ত্রণ জানাবো, সে এখনও তোমার কথা ভাবে নিশ্চয়ই!
-বাবা, তুমি লেখো না আর ইদানিং?
-না।
সংক্ষিপ্ত জবাব তার।
-হু। কী আর হবে লিখে! লিখতে হলে ভাবতে হয়। না ভাবলে কী লেখা হয়? অত ভাবাভাবির কাজ নেই। তোমার বয়স হয়েছে, এখন বিশ্রাম নেয়া দরকার বুঝলে?
প্রায় হুমকির মত শোনালো আমার কথাগুলো। বাবা অবাক হয়ে তাকালেন আমার দিকে। কিছুটা ভীতও যেন। যুদ্ধঘোষণা হয়ে গেছে। এখন কামান দাগানো বাকি।
-আর যেন তোমাকে লিখতে না দেখি। আই মিন ইট। এ্যান্ড ইউ নো হোয়াট? আই ক্যান বি সো মীন!
- কি বলিস এসব!
যথেষ্ট হয়েছে। আমি আর কিছু না বলে কলেজব্যাগটা কাঁধে নিয়ে বেরিয়ে পড়ি বাসা থেকে।
হাস্যকর সব তরুণী শিক্ষার্থী এবং শিক্ষয়িত্রী। যারা নিজেদের রূপ নিয়ে গর্ব করত। আমিও বেশ লোভাতুর চোখেই দেখতাম তাদের। আজ তাদের উদ্ভট এবং কদাকার লাগছে। শূচিস্মিতার রিনরিনে কন্ঠের হাসি, মাদকতাময় চাহনি, রেট্রো গেটআপের কাছে এই প্লাস্টিক তরুণীরা কী ভীষণ ম্রিয়মাণ! তবে ছাত্রদের সাথে বেশ ভালো সময় কাটালাম। হাসলাম। ভালো লাগলো তাদের।
তারা কেউ শূচিস্মিতাকে দেখেনি। দেখার সম্ভাবনাও নেই।
বাসায় ফিরে প্রথমেই খেয়াল করলাম বাবা কিছু লিখছে কী না। সে বারান্দায় ইজিচেয়ারে বসে প্রকৃতি দেখছে। আশ্বস্ত হলাম। তবে শতভাগ না।
-সারাদিন কী করলে বাবা?
-এইতো!
-খেয়েছো?
-হু।
-লিখেছো কিছু?
আবারও অজান্তেই আমার গলা কঠোর হয়ে যায়। তবে এবার আর বাবা খেয়াল করে না। তার সেই বিখ্যাত ঐতিহ্যবাহী ঔদাসীন্য পেয়ে বসেছে তাকে।
-নাহ, লিখিনি।
আনন্দে ভরে ওঠে আমার মন। বুড়ো রণে ভঙ্গ দিয়েছে বোধ হয়। আমার আর কোন প্রতিদ্বন্দ্বী নেই! আর লিখো না বাবা, আর ভেবোনা শূচিস্মিতাকে!
রাত নেমে আসে। রেট্রো রাত। ইরোটিক রাত। রোমান্টিক রাত। মিস্টিক রাত। এক কথায় বলতে গেলে, শূচিস্মিতাময় রাত! আমি প্রস্তুত আজকে। আজ আর তুমি অবজ্ঞার হাসি হাসতে পারবে না। আজ তোমার হাত ধরব, ঠোঁট ছোঁব, ক্লিভেজে মুখ ডোবাবো...
-এসে গেছো শূচিস্মিতা?
এসে গেছে! এসে গেছে সে! কী বাধ্যগত মেয়ে দেখ! আমি যেভাবে সাজতে বলেছিলাম ঠিক সেভাবেই সেজেছে! লো কাট ব্লাউজ, ফিনফিনে সাদা শাড়ি, লাল টিপ, চূড়া করে বাঁধা খোঁপা, টানা কাজল, টিকলি। আজ আমার কোন তাড়াহুড়ো নেই। আজ আমি অনেকক্ষণ ধরে তোমাকে ভালোবাসবো। কালের অতল থেকে তোমাকে টেনে নিয়ে এসেছি...সেই শূচিস্মিতা! আহা, কী মাখন পেলব দেহ তোমার! ছুঁলেই যেন গলে গলে যাও! উহু আহ্লাদ কর, তাই না! দুষ্টু মেয়ে! ফিসফিসিয়ে বলি আমি।
পাশের ঘর থেকে কেমন যেন ঘরঘর আওয়াজ আসছে। মৃদু একটা ফোঁপানোর শব্দ। ভয়ার্ত বিলাপ। বুড়োর আবার কী হল! বাদ দাও শূচিস্মিতা, ভুলে থাকো ওসব। শুনো না। কিন্তু তার চোখে অনুনয়! যেতে বলছে আমাকে ওখানে। কেন!! কেন!!! কেন???
-তুমি ওই বুড়োকে এখনও ভালোবাসো শূচিস্মিতা? সত্যি করে বলত?
শূচিস্মিতা ধীরে ধীরে আবছা হতে থাকে।
-কোথায় যাচ্ছো শূচি? ওহ, বুঝেছি। আর্ত মানবতার সেবা তাইতো? জানি তো তোমার কোমল হৃদয়। স্রেফ একজন অসহায় বৃদ্ধের সাহায্যে এগিয়ে যাওয়া, তাই না? অন্য কিছু নেই তো? পুরোনো প্রেম? নেই, না? আচ্ছা যাচ্ছি।
আমি এগুই পাশের ঘরের দিকে। শূচিস্মিতা মিলিয়ে যায়।
অগ্নিঘড়ির ডায়াল
-কাম অন বাবা, ইজি!
বাবা খুব ঘামছে। শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে তার। লক্ষণ দেখে মনে হচ্ছে স্ট্রোক।
-ভয় নেই বাবা। হাসোতো একটু,
আমার মনে পড়ে স্ট্রোক হয়েছে কী না বুঝতে হলে স্মাইল, টক আ সেন্টেন্স, রেইজ ইয়োর হ্যান্ডস থিওরি প্রয়োগ করতে হয়।
বাবা হাসতে পারছে না। আমার ঠোঁটে মৃদু হাসি খেলা করে। বাবা একটি পূর্ণ বাক্য বলতে পারছে না। আমি বিড়বিড় করে শূচিস্মিতাকে খুব শিগগীরই অভিসারে আসার আহবান জানাই। বাবা হাত তুলতে পারছে না। এবার আমার হাতগুলোকে কাজে লাগাতে হয়। তাকে টেনে ধরে হাসপাতালে নিয়ে যাই।
যা ভেবেছিলাম তাই। তার একটা মেজর স্ট্রোক হয়েছে। কতদিন বিছানায় শুয়ে থাকতে হবে কে জানে! মা ছুটে আসেন। আজকে তিনি চিৎকার করছেন না। তবে তাকে দেখে খুব একটু প্রকৃতস্থও মনে হচ্ছে না। ঘোর লাগা পায়ে হেঁটে সবাইকে উপেক্ষা করে বাবাকে জড়িয়ে ধরেন তিনি। সবাইকে উপেক্ষা করে প্রেমময় কথাবার্তা শুরু করে দেন। কী বিরক্তিকর!
-ভয়ের কিছু নেই। আমি এসে গেছি।
বাবার কথা বলতে কষ্ট হয়। কী যেন বলতে গিয়ে আটকে যান।
-আমাকে একবার সেই পুরোনো নামটা ধরে ডাকো। সব ঠিক হয়ে যাবে। হ্যাঁ, বল, বল!
বাবা খুব অস্পষ্টভাবে একটা নাম উচ্চারন করেন।
-তোমার মনে নেই, তুমি কত চিঠি লিখতে আমাকে। লিখে আবার ডায়েরিতে এক কপি রেখেও দিতে। হিহিহি! ডাকো, ডাকো না সেই নামটা ধরে!
বাবা আবারও চেষ্টা করেন অস্পষ্টভাবে কিছু একটা বলতে। আমার পৃথিবী দুলছে। ডাক্তারদের সাদা এ্যাপ্রনে রক্তের ছোপ ছোপ দাগ, কেবিনের সমস্ত বাতি যেন আমার চোখ জ্বলিয়ে দেবার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত। আমি দৌড়ে গিয়ে বাবার মুখ চেপে ধরি। আতঙ্কিত কন্ঠে চিৎকার করতে থাকি, "না বাবা, না, প্লিজ না, বল না। বল না, দোহাই লাগে, কসম লাগে বল না, বল না বাবা প্লিইজ, প্লিইইজ! বাবা..."
পাশ থেকে একজন ডাক্তার গুরুগম্ভীর স্বরে নির্দেশ দেন, "অত্যাধিক মেন্টাল ট্রমার শিকার হয়ে ছেলেটা খুব আপসেট হয়ে পড়েছে। ওকে নিয়ে যাও এখান থেকে। একটা ট্রাংকুলাইজার দাও"
ওরা নিয়ে যাচ্ছে আমাকে। নিয়ে যাচ্ছে ভুলের কংক্রিটে গড়া শরীরটায় রিলাক্সিং ইনজেকশন দিতে। আমি জোম্বির মত হাঁটতে থাকি। বোধশক্তিহীন। তলিয়ে যাবার আগে একটাই প্রার্থনা করি, আর যেন কখনো জেগে উঠতে না হয়...
কৃতজ্ঞতা- মাশরুর
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্লাস বুঝিয়া পাই নাই। আর ফিনিশিংটা আরেকবার একটু পড়বেন? আই থিংক ইউ আর মিসিং সামথিং!
২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১৮
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: গল্পের শেষের ইউটার্নটা হজম করতে বেশ কিছুক্ষণ লাগছে। ভালো লাগল।+++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: শকড? থ্যাংকস!
৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:১৯
আশরাফুল ইসলাম দূর্জয় বলেছেন:
রাতের বিশেষণ টা বেশ লেগেছে।
পারিবারিক বর্ণনা ও!
প্লাস বাটন উধাও! মজিলা ভোগাচ্ছে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ব্যাপার না দূর্জয়।
শুভরাত!
৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩৩
নাসির আলী বলেছেন: নিয়ে গেলাম
সময় নিয়ে পড়বো।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিকাছে। ধন্যবাদ।
৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৩৩
মুনসী১৬১২ বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুনসী!
৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৪১
ফারাহ দিবা জামান বলেছেন: পড়লাম।
অসাধারণ!
খুব টান টান।
প্রথমেই এটা মনে হয়েছিলো।
কেন জানি।
মা ই হবে সম্ভবত।
তায় হল।
ভালো থাকবেন হাসান ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনি বুঝতে পেরেছিলেন! তাহলেতো তেমন শকড হন নাই!
শুভেচ্ছা ফারাহ।
৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৩:৫৩
সানড্যান্স বলেছেন: এরকম লিখেন ক্যামন করে?অনবদ্য!!!
আপনার বই পড়তে গিয়ে টের পেয়েছিলাম,আপনি জিনিয়াস!আমার এক বন্ধু কে দিয়েছিলাম পড়তে,বাসে বসে পড়তে গিয়ে এতটাই নিমগ্ন হয়েছিল,যে কখন তার পকেট থেকে ফোন খানা পড়ে যায় সে খেয়াল রাখতে পারে নাই!!!
নেক্সট বইয়ের প্রত্যাশায় রইলাম!!!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: হায় হায় বলেন কী! নিহত ফোন, নেক্সট বই। সবকিছুই অনেক দূরের ব্যাপার। শুধু আপনারা কাছে আছেন এটাই এক বিরাট ভরসা।
অনেক ধন্যবাদ!
৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:২০
অন্ধ আগন্তুক বলেছেন: ওয়েলি ওয়েলি
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কৃতজ্ঞতা- মাশরুর।
তোমার ভার্শনটা জলদি ছাড়ো। হাংরি।
৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:০৬
সুদীপ্ত কর বলেছেন: বিরাট বড়। এই মাঝরাত্তিরে ধৈর্য হারায়া ফেল্লাম। পরে পড়মু
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৫:২৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ফাঁকি দিলে কিন্তু হবে না সুদীপ্ত! আরেকটা কমেন্ট চাই!
১০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৬:৪৩
মেলবোর্ন বলেছেন: ছেলেটাকি আর কখনো জেগে ওঠে? ও কি শূচিস্মিতার সামনে আর দাড়াতে পারে? ওর বাবা কি বেচে থাকে?
ছোট প্রাণ ছোট ব্যথা
ছোট ছোট দুখকথা
নিতান্ত সহজ সরল।
সহস্র বিস্মৃতি রাশি
প্রত্যহ পড়িছে খসি
তারি দুচারিটি অশ্রু জল।
নাহি বর্ণনার ছটা
ঘটনার ঘনঘটা—-
–শেষ হয়ে হইলো না শেষ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাহলে বলছেন স্ট্রাকচারটা ঠিকঠাক দাঁড়িয়েছে?
ধন্যবাদ এবং শুভসকাল।
১১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৩৫
অচিন্ত্য বলেছেন: ডিয়ার হাসান ভাই। বাংলাদেশ পাবলিক সার্ভিস কমিশনের গৃহীত পরীক্ষায় অংশ নিচ্ছি। তাই ব্লগের প্রিয় মানুষদের লেখাগুলো জমে উঠছে। পরীক্ষা শেষ হোক। আবার কথা হবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৭:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক শুভকামনা রইলো অচিন্ত্য।
১২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ৯:৫১
ফয়সাল হুদা বলেছেন:
ভুলের কংক্রিটে গড়া শরীর !!!
অনেক ভালোলাগল।
সুপ্রভাত।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ফয়সাল। দিন ভালো কাটুক।
১৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:০২
শহিদুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটা এক বসায় পড়লাম , চমৎকার !
চিঠিগুলো পড়ে বেশ উত্তেজিত .........
এন্ডিং এ যে ধাক্কাটা দিলেন , তাতে বেশ নড়েচড়ে বসলাম ! যদিও old boy মুভিটাতে এমন একটা ধাক্কা খেয়েছিলাম ।
কিন্ত ছেলেটা চিঠি পাঠ পরবর্তী যে শূচিস্মিতাকে কামনা করেছে , কল্পনায় যাকে দেখেছে সেতো আর তার মা নয় ! সে ভিন্ন নারী ! কল্পনার ...
এই অবস্থায় ছেলেটার কষ্ট কমই হওয়ার কথা !
খুব ভালো লাগল সমগ্র গল্পটা !
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস শহিদুল।
ছেলেটি কল্পনায় কাউকে কামনা করছিলো। এই কামনা করাটাই কী ধাক্কা দেয়ার জন্যে, কষ্ট দেয়ার জন্যে যথেষ্ট না? সে তার নিজের মাকে কামনা করেছিলো। কল্পনায় তৈরি শূচিস্মিতা অন্যরকম হোক, যে চিঠিগুলো পড়ে সে শূচিস্মিতাকে জেনেছে সেগুলোতো তার মাকেই লেখা!
১৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:১৪
সানজিদা হোসেন বলেছেন: জটিল ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস সানজিদা!
১৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৩৮
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
খুউব ভালো লাগছে লেখাটা। সমাপ্তিটা এত দারুন দিয়েছো। পড়তে পড়তে মনে হচ্ছিলো স্ত্রীই হয়তোবা প্রেমিকা। কিন্তু এমনভাবে লিখেছো ভাবনাগুলো বারবারই কনফিউজ হয়েছে। থাম্বস আপ ম্যান।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! স্ত্রীই তো প্রেমিকা! তবে একটু কনফিউশন রেখে দিলেও ঐটাই বুঝাইতে চাইসি!
১৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১০:৪১
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
একজনের কমেন্টে তোমার বই এর কথা আবার মনে পড়লো। ৯ তারিখ আমি বইটা চাই...উইথ এ সুইট অটোগ্রাফ :!> । মাস্ট।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা। অবশ্যই!
যদি দেখা হয়!
১৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১০
আবু সালেহ বলেছেন:
লেখার মাঝেই কল্পনার জগতে নিযে গেছেন..............আর শেষটায় যে ধাক্কা দিয়েছেন....তা পুরোই বাকরুদ্ধ.....
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: বাকরুদ্ধ করানোর দূরভিসন্ধি নিয়েই গল্পটাকে আগায় নিসি! অনেক ধন্যবাদ!
১৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:১৪
hasin82 বলেছেন: অনবদ্য! বাক্যহারা হয়ে গেলাম।
শেষে শকড খেলাম।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! শক দিতে পেরে আনন্দিত!
১৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২৩
শোশমিতা বলেছেন: মানুষের মন বড় বিচিত্র।
লেখাটা অনেক ভালো লাগলো +
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
২০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:২৫
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
আরে স্ত্রীই যে প্রেমিকা সেটা বুঝছিতো। বলছিলাম যে সেটা শুরুতেই অনুমান করেছিলাম। কিন্তু তোমার লেখার ঢঙ্গে .... চিঠিগুলো পড়ার সময় ..... মাঝে মাঝেই মনে হচ্ছিলো অন্য কেউ হলেও হতে পারে।
তোমারেও শানে নযুল বলা লাগে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সকাল ১১:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুরুতেই অনুমান করাটা তোমার উচিত হয়নাই মোটেও! এত বেশি বুঝো কেন!
২১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০১
ফালতু বালক বলেছেন: ফিনিশিংটা হজম করতে সময় লাগবো।
জব্বর ভালো, হাসান ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: সময় নেন। যত বেশি সময় লাগবে তত বেশি ভালো!
থ্যাংকস!
২২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:২৪
ফ্রাস্ট্রেটেড বলেছেন: বেশ টুইস্টেড হয়া গেলাম। অনেক সুন্দর করে লিখেছেন, চিঠি গুলান আরো বেশি অসাম হইসে।
বরাবরের মত নামকরণ টা লিজেন্ডারী হইসে হামা ভাই। ভাললাগা জানিয়ে গেলাম।
অ টঃ বইমেলার সামনে এইবার আপনার লেখা একটা চটি বই দেখতে চাই - "ছোটগল্পের অসাম নাম দেবার সহজ পাঠ"
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি হেভি মেটালের সাথে অনেকদিন ধরেই আপডেটেড না। টুইস্টেড সিস্টার এর নাম শুনি নাই আগে। আপনাকে একটা মুভির নাম বলতে ইচ্ছা করতেসে, কিন্তু ঐটা কৈলেই স্পয়লার হয়া যাইবো। তাই কমুনা!
আমার গল্পের নামকরণ সম্পর্কে এমন প্রশংসা এই প্রথম শুনলাম। থ্যাংকস!
২৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৩
সান্তনু অাহেমদ বলেছেন: আপনার লেখায় মুন্সিয়ানা সবসময়ই থাকে। এবারও তার ব্যতিক্রম হয় নি।
অসাধারণ বর্ণনাশৈলীতে মাধুর্যমন্ডিত হয়েছে পুরো গল্পটা।
একদমে পড়ে ফেললাম। অপূর্ব।
+++
শুভ কামনা একরাশ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সান্তনু। শুভকামনা রইলো।
২৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৯
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
তোমারে একজন চটি বই লিখতে কইছে।
চটিটা ভার্সিটির নাকি মেডেকেলের নাকি স্কুল-কলেজের তা অবশ্য বলেনাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: তুমি স্পন্সর করলে লিখুম না হয়
২৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:০৯
নীল কষ্ট বলেছেন: অফ্লাইনে পড়লাম
এখন কমেন্ট না করলে বেইমানি হবে তাই লগ ইন করি।
প্রথম দিক্টা তেমন লাগে নাই, আস্তে আস্তে লেখাটা জমে ওঠছে।
অনেকদিন পর মন্তব্য দিলাম।
আমি আসলে ব্লগে এখন বসি না, ঢু মারতে আসি। এই অল্প সময়ে এমন লেখা পড়া যায় না। আগ পড়লাম।
তারপর সব কেমন চলছে। ভালোত অবশ্যই, আশা করি তেমনই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেকদিন পর আপনার মন্তব্য পেয়ে ভালো লাগলো। ভালোই আছি। আপনিও ভালো আছেন আশা করি। শুভকামনা।
২৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৩০
সাম্মবাদি সাইফুল বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৪২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সাইফুল!
২৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৩১
বাদ দেন বলেছেন: এত ভাল গল্প লিখলে কেম্নে কি, সমলোচনার কিছু পাইলাম না
তবে বাবা আর ছেলের সংলাপ আর শক্তিশালী হইতে পারত,
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: হইতে পারতো অবশ্যই, মাগার...
বাদ দাও!
থ্যাংকস!
২৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:২৯
সালমাহ্যাপী বলেছেন: ওহ গড !!!!!!!!!!! এত্ত সুন্দর একটা গল্প !!!
আমি তো অলমোস্ট ভেবেই নিয়েছিলাম বাবাটার নিশ্চয় অন্য কোথাও কিছু আছে,কিন্তু তারপরও কেন যেন মনে হচ্ছিলো নাহ হয়ত চিঠিগুলা মা কে নিয়েই লেখা!!এবং সেটাই হল।
অদ্ভুত সুন্দর একটা গল্প ।এইটা প্রিয়তে নিতেই হবে ।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস সালমা! এই গল্পটার মাধ্যমে আপনার ভয়ংকর গল্পের আবদারও মনে হয় পূরণ হল!
২৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫১
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: সন্দেহ করসিলাম এইরকম কিছু বানাবেন।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সন্দেহবাতিকগ্রস্থ যুবক
৩০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫৪
রিমঝিম বর্ষা বলেছেন:
আমি স্পন্সর করতে যাবো কিজন্যে? যার নামকরণ নিয়ে সমস্যা সে করবে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: সে তো পুরাই ভার্চুয়াল!
৩১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ দুপুর ২:৫৫
চুক্কা বাঙ্গী বলেছেন: এত আইডিয়া পান ক্যামনেরে ভাই? অদ্ভুত লাগলো। ++
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩২
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা লেখার পেছনে একজনের কাছে কৃতজ্ঞ। তার নাম উল্লেখ করেছি।
ধন্যবাদ!
৩২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:০১
অনন্ত আরেফিন বলেছেন: ভালো লাগলো। একটানে পুরোটা পড়ে ফেললাম!
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শুভদুপুর।
৩৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১২
অপূর্ণ রায়হান বলেছেন: ১৬ তম ভালোলাগা
ভিন্নধর্মী প্লট , ভালো লাগল ++++++++
ভালো থাকেবন সবসময়
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অপূর্ণ। আপনিও ভালো থাকবেন।
৩৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
সালমাহ্যাপী বলেছেন: হুম গল্পটা পড়তে পাড়তে আসলেই ভয় লাগছিলো তবে এই ভয় অন্য রকমের একটা ভয় !!
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া এত্ত সুন্দর একটা গল্প লেখার জন্য।
আর ইয়ে মানে আমার পটেট চিপস
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৩:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: পটেটো চিপস অবশ্যই খাওয়াবো যদি কখনও দেখা হয়! শুভেচ্ছা।
৩৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:১৭
নীলপথিক বলেছেন: শেষ বলে ছক্কা? আপনি লেখক বটে।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:২২
হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে ধন্যবাদ নীলপথিক।
৩৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩
সিরাজ সাঁই বলেছেন: লেখাটা একবার পড়ে কেমন যেন একটা ট্র্যান্সে চলে গেলাম। আরও দুয়েকবার পড়তে হবে।
আপাতত একটা প্লাস দিয়ে গেলাম, পরে ফিডব্যাক দেয়ার ইচ্ছা রাখি। ভালো থাকবেন, হামা ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সিরাজ সাঁই। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৩৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:০৯
মোঃ আলাউল হক সৌরভ বলেছেন: ২১ তম ভালোলাগা জানাই ।
গল্পটা অসাধারণ হয়েছে । শুরুতে কেমন কেমন জানি লাগছিল । চিঠি গুলোতে এসে নড়েচড়ে বসলাম । বেশ ধীরে ধীরে লাইন গুলো পড়েছি । দুইবার , তিনবার ।
শেষে এসে ধাক্কাটা লাগলো । দারুণ সাজিয়েছেন ।
একটা মুভি বানানো যায় ইচ্ছে করলে । শুভ কামনা রইল । অবশ্য আমার শুভ কামনার দরকার হবে না আপনার ।
ভালো থাকবেন । লিখে যান নিরন্তর !
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সৌরভ। শুরুতে কিছুটা স্লো পেসড ছিলো, স্বীকার করছি। ক্যারেকটার ডেভেলপমেন্টের জন্যে এটা দরকার ছিলো।
সিনেমা কে বানাবে! ম্যালা কঠিন কাজ।
শুভকামনার দরকার আছে। সবার শুভকামনা নিয়েই এগুতে চাই।
শুভবিকেল!
৩৮| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:২৮
বহুব্রীহি বলেছেন: - ইদিপাস সিন্ড্রোম নিয়া এটা মনে হয় আপনার প্রথম কাজ?
- ছবিটা চেনা চেনা লাগছে।
- আপনার শব্দের প্রয়োগ আর বাচনশৈলী এতটাই বিক্ষুব্ধ এটা বর্ণনা করার মতন সঠিক শব্দ আমার কাছে নাই। পারিভাষিক আর ইংরেজী শব্দ গুলির প্রয়োগ দেখে আমি চমতকৃত। এখন কোলকাতার লেখকরা তো বটেই এখন বাংলাদেশের লেখকেরা বিদেশী শব্দমালার যেরকম যথেচ্ছ প্রয়োগ ঘটান পড়লে মনে হয় বাংলা নয় ইংরেজী গদ্য পড়ছি। কিন্তু আপনি সংলাপের বাইরে পারিভাষিক শব্দ ব্যবহার করেন খুব খুব কম।
এজন্য আমার কাছে আপনি যতটা না একজন ব্লগার তার চেয়ে বেশি একজন লেখক।
- অফ টপিক একটা কথা জিগাই আপনের লেখার মইদ্ধে এত পেইন রাইতের বেলা ঘুমান ক্যামতে?
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, ইদিপাস সিন্ড্রোম নিয়ে এই প্রথম লিখলাম। ইংরেজি শব্দ একসময় আমিও বেশি ব্যবহার করতাম। এখন কমাইসি।
আমাকে লেখক বলার জন্যে ধন্যবাদ।
অফ টপিকে একটা গুরূত্বপূর্ণ প্রশ্ন করেছো। পেইন না থাকলে লেখাগুলো আসতো না। না হয় কাটালাম হাজার বিনিদ্র রাত!
৩৯| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৩
সালমাহ্যাপী বলেছেন: ধুর ভাইয়া ফান করেছিলাম।
দেখা হলে তো সবার আগে আপনাা র কাছ থেকে আপনারই লেখ বই নেবো এজ অ্যা গিফট
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: পটেটো চিপস এবং বই দুই'ই দেয়া যাবে সালমা! নো প্রোবলেমো
৪০| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
নক্ষত্রচারী বলেছেন: আরিব্বাস
অসাধারণ ! আনপ্রেডিক্টেবল !!
এখানে আমি দুটা টার্ম দেখতে পাচ্ছি _একটা হচ্ছে খুবই কমন, সবার শেষে যে ট্যুইস্টটা দিছেন ।
আর পরেরটা_ ওর মার সন্দেহবাতিক প্রবণতা এবং অপ্রকৃতস্থতা; তাহলে আদৌ কি প্রাক্তন প্রেমিকা কেউ একজন ছিল? আমার মনে হয় না ।
অনেকদিন পর এমন একটা লেখা পেলাম ! অনেক অনেক ভালো লাগসে । পোষ্ট প্রিয়তে ।।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো! তার মায়ের মধ্যে যে মানসিক সমস্যা, তার উদ্ভব কেন হয়েছিলো, তার বাবা কেন ওরকম উন্মাতাল প্রেমিক থেকে নিস্পৃহ হয়ে গেল তার ব্যাখ্যা নানাভাবে করা যায়। ওসব করতে গেলে গল্পটা অহেতুল লম্বা হত মনে হয়।
তবে গল্পের মধ্যে যা ইঙ্গিত দেয়া আছে, তা থেকে আঁচ করা যেতে পারে তাদের সম্পর্কটা অনেক টানাপোড়েনের মধ্যে দিয়ে এগিয়ে অবশেষে পূর্ণতা পেয়েছে। পারিবারিক প্রতিবন্ধকতা ছিলো, এবং বিয়ের পরে তাদের সাথে আত্মীয় স্বজনেরা মোটামুটি সম্পর্ক ছেদ করে ফেলেছিলো। এই ভয়াবহ একাকীত্ম থেকে বাঁচতে ছেলেটির মা তার স্বামীর প্রতি বেশি আঁকড়ে ধরতে চেয়েছিলো। কিন্তু সময়ের সাথে নীরব প্রত্যাখ্যান এবং উপেক্ষা বাড়তে থাকায় সে মানসিক বিকারগ্রস্থ হয়ে পড়ে।
অথবা সিম্পলি বলতে গেলে তার মধ্যে মানসিক রোগের উপসর্গ আগেই ছিলো!
প্রিয়তে নেবার জন্যে স্পেশাল থ্যাংকস!
৪১| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৪
শুকনোপাতা০০৭ বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন...পড়ে খুব ভালো লাগল...এক কথায় অসাধারন
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! ভালো থাকবেন।
৪২| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:২৮
অন্তরন্তর বলেছেন: লিখাটা অদ্ভুত সুন্দর।
চিঠিগুলো খুবই ভাল লেগেছে। আমি জানিনা সকলের কথা
তবে চিঠিগুলো কাকে লিখা তা একটু বুঝতে পেরেছিলাম।
তলিয়ে যাবার আগে একটাই প্রার্থনা করি, আর যেন কখনো জেগে উঠতে না হয়...
শেষ লাইনটা এমনি হওয়া উচিৎ বলেই মনে করি।
প্রিয়তে এবং প্লাস অগুনিত।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন। ব্লগে আপনাকে নিয়মিত দেখে ভালো লাগছে।
৪৩| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১০
শেখসাদী শুভ বলেছেন: খুব ভালো লাগলো । ++প্রিয়তে
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। তবে আপনার প্রিয় পোস্টের লিস্ট তো ফাঁকা দেখলাম হৈল্দা তারকায় আরেকবার গুতান!
স্বাগতম আমার ব্লগে।
৪৪| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:৫৭
কালীদাস বলেছেন: পুরাই শাটার আইল্যান্ড টুইস্টটা ভাল হৈছে ভাইজান
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস ব্রো! টুইস্ট নির্ভর গল্প লিখতে পারলে ভালো লাগে। কিন্তু থিম খুঁইজা পাই না।
৪৫| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:০৯
কালীদাস বলেছেন: একটা মিউজিক ভিডিও দেখতে পারেন, হাল্কা একটা টুইস্টেড থিম-কিডন্যাপ আর ইন্টারোগেটের উপর। ইউটিউবে নিচের গানটার ভিডিওটা দেইখেন, আমি এই ব্যান্ডের মেলা পুরান ফ্যান
Stone Sour - Say You'll Haunt Me
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:১৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইউটিউবের কাহিনী তো জানেন? আমার এই মডেম থিকা কখনও ঢোকা যায়, কখনও যায়না। দেহি ট্রাই কৈরা। রেকমেন্ড করার জন্যে থ্যাংকস। আপনার মিউজিক চয়েজের ওপর আমার আস্থা আছে।
৪৬| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১০:৪৭
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: গল্পের প্রথম দিকটা একটু বোরিং লাগছে , তবে সময়ের সাথে সাথে গল্পটা খুব জমে উঠছে ।
এই গল্পটার পিছনে অডিপাসের কোন ভূমিকা কি আছে ?
২৬ তম প্লাস
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:২৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! এই গল্পের আইডিয়াটা আমার এক ছোট ভাই এর কাছ থিকা পাইসি। সে একটা গল্প লিখতেসিলো যার থিম হৈলো ছেলে বাবার চিঠি পৈড়া সেই মহিলার প্রতি অবসেসড হয়ে যায়। থিমটা আমার খুব পছন্দ হয়। পরে লেখার সময় নিজের মত কৈরা সাজাইলাম। তার তরফ থেকেও এই থিম থেকে গল্প আসছে শীঘ্রই! কৃতজ্ঞতায় নাম উল্লেখ করা আছে।
৪৭| ৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৪
নীলঞ্জন বলেছেন: চমৎকার গল্প। প্লটটাও দারুন।
শুভ কামনা হামা ভাই।
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নীলঞ্জন! শুভরাত্রি।
৪৮| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭
মামুন রশিদ বলেছেন: আমি জানতাম টেনে নিয়ে যাচ্ছেন অনেক উপরে, তারপর নিশ্চিত একটা হোচট । খেয়েও খেলাম না, যদিও শেষ মোচড়টা চিন্তা করিনি । আপনার গল্প পড়তে গিয়ে দেখেছি নিজের মধ্যেও গল্প খেলা করে । এই দ্বৈরথ সামলে শেষটায় জিৎ হয় আমারই, একটা আনন্দানুভূতি খেলে যায় বোধে-মননে ।
ভাল থাকুন হাসান মাহবুব ভাই ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার গল্প নিয়ে এভাবে ভাবেন জেনে খুব আনন্দিত হলাম। ভালো থাকুন।
শুভরাত্রি।
৪৯| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৩৭
ইলুসন বলেছেন: আগেই কিছুটা আন্দাজ করছিলাম এমন কিছু হইতারে!
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ওহ নো!
৫০| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৬
তুমি আমায় ডেকেছিলে ছুটির নিমন্ত্রনে বলেছেন:
অ্যাঁ ---আমি কি আসলেই কিছু বুঝতে পেরেছি --???
এই জটিল অথচ অনেক সুন্দর একটা গল্পের ???
নায়ক কি উনার বাবাকে খুন করার চেষ্টা করেছেন কোন ভাবে --?????
ঈর্ষান্বিত হয়ে ??????---ওই সূচিটা ছিল আসলে নায়কের মা ---
যা নায়ক ভুল বুঝছিল ---অন্য কেউ মনে করেছিল ???? এই রকম নাকি কাহিনী ??
পোষ্টে প্লাস
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ ছুটি, শূচিই ছিলো তার মা তবে নায়ক তার বাবাকে খুন করার চেষ্টা করে নি। যখন সে দেখলো তার বাবা মরণাপন্ন তখন কিছুটা স্বস্তি পেয়েছিলো প্রতিদ্বন্দ্বীর সম্ভাব্য শুন্যস্থান দেখে। সে যদি তার বাবাকে খুন করার চেষ্টা করত তাহলে গল্পটা আরো শকিং হত! এইটা আগে ভাবিনাই। এখন তো গল্পটা এডিট করতে ইচ্ছা করতাসে!
৫১| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫১
সোনালী ডানার চিল বলেছেন: চমৎকার গতিশীল গদ্য; অনেকগুলো দৃশ্যচিত্রের অনবদ্য সম্পাদনা হয়েছে।
অনেক ভাললাগায় মুগ্ধ হলাম।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভবিকেল।
৫২| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৩
আরিফ রুবেল বলেছেন: বিশ্বাস করেন বা না করেন আমার কেন যেন মনে হচ্ছিল শেষটা এমনই হবে
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনে খুশি আর আমি অখুশি হৈলাম
৫৩| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৪
চেয়ারম্যান০০৭ বলেছেন: বরাবরের মতোন ই অসাধারন।আপনাকে বোধ হয় একবার বলেছিলাম আপনার লেখা পড়ার মূল মজাটা হলো শেষ দৃশ্যে কি হবে সেটা অকল্পনীয় পাঠকের কাছে।
এবারের লেখাটিও ব্যাতিক্রম নয়।প্রথমে মনে করেছিলাম শূচিস্মিতা র কাছে লিখা চিঠি গুলো বাবার ফরমায়েশি লেখা ,পরে আবার মনে হলো এগুলো হয়তো অন্য কারো কাছে লুকিয়ে লিখা কিন্তু শেষে এসে দেখি ঘটনা পুরাই উল্টো।
হা হা
এমন করে বোকা বনতে মন্দ লাগেনা কোনো পাঠকের ই।
পোস্টে ভালোলাগা।শাওন ও কি এমন কিছু লিখবে নাকি ? ঐ বেটার লেখা তো আরো কঠিন তবে চমৎকার !
ভালো থাকবেন ,শুভকামনা ।
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস চেয়ারম্যান সাব! আমাদের দুইজনের একইসাথে দেয়ার প্ল্যান ছিলো। কিন্তু আমারটা আগেই লেখা হয়ে গেলো, আর সে আইলসামী কৈরা লিখতাসে না, তাই আমি আগেই দিয়া দিলাম।
তারটা আরো শকিং এবং ডিসগাস্টিং হবার জোরদার সম্ভাবনা আছে ওয়েট করতাসি লেখাটার জন্যে।
৫৪| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৭
আহমেদ আলাউদ্দিন বলেছেন:
সুপার্ব হা-মা ভাই
শেষের নাটকীয়তা সুপার্ব
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! প্রেডিক্ট করতে না পারাতে খুশি হৈসি!
৫৫| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৫
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
এই এক্সপেরিমেন্টটা দারুণ হইছে...!
০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: কাহিনী নির্ভর গল্প লিখতে ইচ্ছা করে। কিন্তু কাহিনী খুঁইজা পাই না।
থ্যাংকস!
৫৬| ০১ লা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৭
নাজিম-উদ-দৌলা বলেছেন: অসাধারন এন্ডিং!!!
শুরু থেকেই মনে হচ্ছিল শেষে এমন কিছু একটা হতে যাচ্ছে। টুইস্টের জন্য প্রস্তুত থাকা সত্ত্বেও শেষে এসে ধাক্কা খেলাম। হ্যাটস অফ হামা ভাই! ক্যারি অন লাইক দিস!
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস নাজিম! টুইস্টঅলা গল্প লেখার প্রতি আগ্রহ বেড়ে গেলো। তবে এরকম গল্প সচরাচর লেখা হয়ে ওঠে না। থিম পাইলে অবশ্যই লিখবো।
শুভরাত্রি।
৫৭| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৩
অ্যানোনিমাস বলেছেন: ৩৫তম ভালোলাগা রইলো
চমৎকার হয়েছে +++++++++
শুভকামনা রইলো!
০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস চয়ন।
শুভরাত্রি।
৫৮| ০২ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩১
শামীম আরা সনি বলেছেন: শেষে যে ঈদিপাস রেক্স হয়ে গেলো
আর লেখা অনেক অনেক সুন্দর আর ইন্টারেস্টিং হয়েছে। ++
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: ইদিপাস ট্রাজেডি নিয়ে আরো অনেক গল্প লেখা হবে। কে কীভাবে লেখে সেইটাই কথা!
থ্যাংকস সনি!
৫৯| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
সায়েম মুন বলেছেন: নাইসলি রিটেন। সাবলিল। প্লট দুর্দান্ত। এক কথায় ম্যাজিক ওয়ান।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: ম্যাজিক শিখতে ইচ্ছা করে! থ্যাংকস মুনাপু।
৬০| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১২
অনাহূত বলেছেন:
হাসান ভাই, কি পড়লাম!
গল্পে শব্দচয়ন সম্পর্কে আগে বলি - খুবই ভাল হৈছে। স্পেশালী চিঠিগুলোর শব্দসমীকরণ অনেক ভাল লাগছে।
'শূচিস্মিতা'
সুন্দর একটা নাম। উচ্চারণ করতে ভাল লাগছে। বারবার উচ্চারণ করেছি। এই নামটা মাথায় আসলো কেমনে? শূচি + স্মিতা দু'টা কমন নাম একসাথে মিলিয়ে দিলেও এই সুন্দর নামটা হয়ে যায়। তারপরও আপনার মাথায় এই সৌন্দর্য্য কিভাবে ধরা দিল?
প্রথমে গল্প পড়ে মনেহয়েছে পারিবারিক, নিতান্তই পারিবারিক টানাপোড়েন'র একটা গল্প হবে। যেখানে অপ্রকৃতস্থ 'মা' বাবাকে সন্দেহ করে ঘর ছেড়ে চলে যাচ্ছে। সন্তানের উপর এটার এফেক্ট পড়বে। বাবাকে যেহেতু ছেলেটা নির্দোষই ভাবে, সে চাইবে এডজাষ্ট করে নিতে। যদিও মায়ের অপ্রকৃতস্থের কথা ছেলেটা অবগত....এভা্বেই গল্পটা এগোবে। হলোও তাই, মা ঘর ছেড়ে চলে গেল। কিন্তু তারপর....
তারপর- আনপ্রেডিক্টেবল 'শূচিস্মিতা' ছেলেটার জীবনে অবৈধ ডায়রীর অক্ষর থেকে স্পষ্ট হতে থাকল। বাবার অনুভুতিকে অনায়াসে সে নিজের করে নিল। 'শূচিস্মিতা' ভেসে উঠল ছেলেটির কৈশোর ঘিরে, যৌবন ঘিরে। বাবাকে হিংসা হতে থাকল। এরপরের সিক্যুয়েন্সগুলো গল্পটাকে এমন একটা পর্যায়ে নিয়ে গেছে, সুপার্ব কম্বিনেশন। সফল এডিপাস কমপ্লেক্স। সিগমন্ড ফ্রয়েড মুচকি হাসছেন।
'মাশরুর' ভাইতো একটা ধন্যবাদ পেতেই পারেন এই অ্যসাম থীমের জন্য আর আপনাকে সুন্দরভাবে রূপায়নের জন্য। অন্যান্য লেখার থেকে এই লেখাটা একেবারেই ভিন্ন। অনেকদিন পর স্বাদের পরিবর্তন ভাল লাগল।
হাসান ভাই- 'কিপ ইট আপ'।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমার নিবিষ্ট পাঠ বরাবরই অনুপ্রেরণা যোগায় অর্ণব। আই উইল ট্রাই টু কিপ ইট আপ।
শুভদুপুর ভাই।
৬১| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫২
নোমান নমি বলেছেন: সে যে চিঠি পইড়া মাকে কামনা করছে এইটা ভাবনায় আসছিলো। প্রথম দিকে অবশ্য নানান কিছু ভাবছি। গল্প পড়তে শুরু কইরাই বুঝছি দারুন টুইষ্ট ওয়েট করতাছে।
চিঠিগুলা অসাধরণ! তবে গল্পের ভাষা এবং চিঠির ভাষা একই হওয়াতে সামান্য বিভ্রান্ত হইছি। বাবা ছেলের লেখার হাত একই রকম!
আফনে বস!
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: না এখানে ব্যাপারটা হৈলো, বাবার চিঠিগুলো তার নিজেরই লেখা হিসেবে ধরতে হবে আর ছেলের ভাবনাগুলো গল্পকার কর্তৃক পরিমার্জিত। গল্প লিখতে গেলে একটু এরকম পালিশ করতে হয় কিছু জায়গায়!
আমি বস না, সমান্য কর্মচারী!
৬২| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫২
রেজোওয়ানা বলেছেন: তোমার এই গল্পটা খুব ভাল লেগেছে হাসান।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপু! প্রিয়তে নেবার জন্যে স্পেশাল থ্যাংকস!
শুভসন্ধ্যা!
৬৩| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:০৭
মোঃ সাইফুল ইসলাম সজীব বলেছেন: সবাই আপনাকে হামা ডাকে। আদর করেই হয়তো। আমার ভালো লাগেনা। হামা কেন জানি হাবা'র কাছাকাছি। হি হি হি। এই মজাটুকু না করলেও চলতো। তবু করলাম। কারন আপনাকে খুব কাছের মানুষ মনে হচ্ছে। মনে হচ্ছে, কোন একদিন আমরা গল্প করেছি, কোন এক মিঠে বিকেলে ছাদে। অনেকক্ষন- হাটতে হাটতে, ঝিরিঝিরি বাতাস ছিলো, এই কার্তিক থেকে অগ্রাহয়নের পালা বদলের দিনে। আমাদের কথা হয়েছিল আমারদের কোন বিষয়ে নয়, কথা হয়েছিলো, আমাদের চরিত্রদের নিয়ে। আমাদের আঁকা চরিত্র। বাংলাভাষা খুবই গোলমেলে ভাষা। একটা বলতে গেলে অন্যটা পেচিয়ে যায়।
সে যাক। এত ভালো লাগলো যে, এত বড় গল্পটাও মনে হচ্ছিলো এত তাড়াতাড়ি শেষ হলো কেন।
০৩ রা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা!
ধন্যবাদ আপনাকে।
৬৪| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৫৯
হিবিজিবি বলেছেন: আপনার গল্পের শেষ লাইন না পড়া পর্যন্ত বুঝা মুশকিল আসল কাহিনী কি!
গল্পের প্রথম দিকে এক ধরনের ভাবনা নিয়ে এগুচ্ছিলাম শেষে এসে দেখি পুরোই বিপরীত।
অনেক ভাল গল্প। তাই ভালো লাগা দিলাম।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫২
হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো লাগা দেয়ার জন্যে ধন্যবাদ হিজিবিজি। ভালো থাকুন।
৬৫| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ ভোর ৫:১০
সুদীপ্ত কর বলেছেন: চিঠিগুলা পড়ে ভাল লাগসে।
শেষের দিকটা অস্থির। ভালই লাগলো।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৫৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস সুদীপ্ত!
৬৬| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২২
শাহ আলাম বলেছেন: চমৎকার হয়েছে +++++++++
এবার কি মেলায় বই বের করবেন গতবারের মেলায় বই কিনছি কিনতু অটোগ্রাফ নিটে পারি নাই।
০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! এইবার তো বই বের হবার কথা ছিলো মাগার হৈবোনা মনে হয়। পুরান বইটাই নিয়া আইসেন!
শুভবিকেল।
৬৭| ০৪ ঠা নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৯
আরজু পনি বলেছেন:
৪১ নম্বর লাইক দিয়ে পড়ার জন্যে আপাতত শেয়ার নিয়ে রাখলাম যেন পড়তে মিস না হয়।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: মিস হবার প্রশ্নই ওঠে না! আপনাকে মিস করছিলাম।
৬৮| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪১
ভিয়েনাস বলেছেন: হায় হায় করছেনটা কি,,, শেষে এসে বিশাল শকড। প্রথম দিকে বা চিঠি গুলো পড়ে একবারো মনে হয়নি শেষ টা এমন হবে
অনেক ভালো লাগলো।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমি নিজেও লেখার সময় ভাবিনাই যে গল্প এইদিকে মোড় নিবে! মাঝামাঝি আইসা মনে হইসে। পরে নিজেই শকড হইসি
৬৯| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:২৭
লক্ষ্মীপেঁচা বলেছেন: চমৎকার । অসাধারন ।
শক্তিশালী শব্দের বাঁধন । ঘোরের মধ্যে চলে গিয়েছিলাম পড়তে পড়তে । ভালোলাগাতে নিয়ে নিলাম।
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ লক্ষ্নীপেঁচা। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৭০| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৩
অনীনদিতা বলেছেন: apnar shob lekhai amar valo lage...
onek valo lekhen apni...amake aktu shekhanna.....plz
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে। জ্বী অবশ্যই শেখাবো। তার আগে কেমনে শেখায় সেইটা শিখতে হবে!
৭১| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৮
অনীনদিতা বলেছেন: ok.....
asha nie thaklam
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভদুপুর!
৭২| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৭
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
৪৪ নাম্বার প্লাস !
০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! শুভদুপুর।
৭৩| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
নস্টালজিক বলেছেন: গল্পটা শোনার পর ভাবছিলাম, কিভাবে সাজাও।
অনেক ডিটেইল্ড আর সুবিন্যাস!
খুব সুন্দর একটা গল্প লিখসো!
শুভেচ্ছা , অনেক!
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংক্স বাডি।
৭৪| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
ছাগুর যম বলেছেন: ঘড়িতে আগুন দিলো কেডা
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০১
হাসান মাহবুব বলেছেন: ঘড়ির যাম!
৭৫| ০৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৮
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: আপ্নার এগল্পটা আমি সহজে ভুলতে পারবো না.................সত্যি পারবো না।
কয়েকটা লাইন দ্বারা কঠিনভাবে আক্রান্ত..........
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: আক্রান্ত থাকুন। সংক্রামিত হোক!
শুভকামনা।
৭৬| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪৯
স্বপ্নবাজ বাউন্ডুলে বলেছেন: চিঠিগুলোর শুরু থেকেই যেটা ভাবছিলাম চাচ্ছিলাম সেটা যেন না হয়। চাচ্ছিলাম গল্পের শেষটা যেন আমার ভাবনার চেয়ে ভিন্ন কিছু হয়। কিন্তু শেষপর্যন্ত যা ভেবেছিলাম সেটাই হল।
গল্পের বর্ণনা দারুন লেগেছে। প্লাস তো অবশ্যই।
অফ টপিকে একটা কথা, লিখতে আমার খুব ইচ্ছে করে কিন্তু আপনার লেখা পড়ার পর নিজের হাবিজাবি লেখা গুলো পোস্ট করতে আর ইচ্ছে করে না।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার লেখাও তো হাবিজাবি। আপনি লিখুন না আপনার মত করে!
শুভেচ্ছা।
৭৭| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৫৫
rudlefuz বলেছেন: :-& :-& :-&
ইয়ে ... :-& :-& কি হইলো এইটা
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই একটু টেরাজেডি আর কী!
৭৮| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:১৫
অনীনদিতা বলেছেন: notun lekha kobe pabo??
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: বলতে পারছি না। লেখা কী আর টাইমটেবল মেনে চলে!
৭৯| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৫
rudlefuz বলেছেন: গল্পটা আসলে খুবই ভালো হয়েছে। টুইস্টটা প্রেডিক্টেবল, কিন্তু তারপরেও শকিং।
তবে কিছু সমস্যাও আছে। চিঠির ভাষা আর গল্পের কথকের নিজের ভাষা একই রকম। তাই কোথায় চিঠি শেষ হয়ে কথকের নিজের বর্ননা শুরু হয়েছে বুঝতে কষ্ট হয়। কথকের চিন্তা ভাবনাগুলো আরো স্বাভাবিক ভাষায় লিখলে পারতেন।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস!
এটা সমস্যা করতে পারে ভাবিনি। তবে গল্প লিখতে গেলে একটু এরকম পালিশ করতে হয় কিছু জায়গায়! যেভাবে একজন ভাবে ঠিক সেভাবেই, সেই ভাষাতেই তুলে দিলে ভালো নাও লাগতে পারে। সেজন্যেই আর কী।
শুভরাত্রি।
৮০| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৬
রোকেয়া ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো। অসাধারন একটা গল্প। অনেক অনেক সুন্দর এবং ভাল লিখেন আপনি।
অনেক শুভ কামনা আপনার জন্য। ভালো থাকবেন সবসময়।
০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রোকেয়া। আপনিও ভালো থাকবেন।
৮১| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
রিভানুলো বলেছেন: একটা অসাধারন গল্প পড়লাম হাসান মাহবুব +++++
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রিভানুলো। শুভকামনা।
৮২| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৬
শামীম আরা সনি বলেছেন: জানিনা কিভাবে নেবেন, তবে কি জানেন আমার ঈদিপাস রেক্স ভালো লাগেনা।
আমি অনেক মুক্তমনা মানুষ, এবং আমার কাছে মনে হয় আমি একটা গল্প বা উপন্যাস কে একদম অন্যভাবে ফিল করে পড়ি, আমার মাথায় থাকে সবসময় যে ইনার মিনিংগুলো খুঁজে বের করতে হবে.. একটা গল্প শুধু একটা গল্প নয় এর ভেতর আছে, সমাজ, রাজনীতি, মনোবিদ্যা, দর্শন, ইতিহাস, বিজ্ঞান এককথায় সবকিছু!
আমি বোধহয় অন্তত সে স্তরের পাঠক নই যে জাস্ট ঈদিপাস রেক্স পড়ে নিয়েই বলবো ছি ছি এসব কি!
কারন আমি পেছনের যে সাইকোলোজিক্যাল এক্সপ্লেনেশন টা রয়েছে সেটা বুঝি..
কিন্তু তারপরও ঈদিপাস রেক্স আমার ভালো লাগতো না, লাগেনা......
ডি.এইচ লরেন্সের সানস এন্ড লাভারস আমার খুবই ভালো লেগেছে। এখানেও কিন্তু মা আর ছেলের কেমিস্ট্রি দেখানো হয়েছে, দেখানো হয়েছে ঈদিপাস কমপ্লেক্সের সাথে যোগসূত্র।
কিন্তু সানস এন্ড লাভারস আমার কাছে খুবই গ্রহনযোগ্য লেগেছে, আর এমনটা হরহামেশা আমাদের সাধারন জীবনেও ঘটে চলেছে, আমরা সাধারন মানুষরা কিন্তু সেটা বুঝিনা কখনো।
কিন্তু ব্যাপারটা যখন ফিজিক্যাল ইন্টিমেসীর দিকে চলে যাচ্ছে তখনই কিন্তু ব্যাপারটা ঠিক ভালো লাগেনা আর কি। আসলে কি এরকম হয়? এমনকি ইউরোপে হয় বলুন?
কিছু কিছু ঘটনা আছে এ নিয়ে, আমি জানি, কিন্তু ঐ ঘটনাগুলোকে কি ইউরোপ বা আমেরিকার মানুষও স্বাভাবিকভাবে নিয়েছে?
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এটাতো ভালো লাগার মত ব্যাপার না সনি। ভালো লাগা বা গ্রহণযোগ্যতা কোন কিছুরই অবকাশ নেই এখানে। মুক্তমনা হোন বা বদ্ধমনা, এই ব্যাপারগুলো যে স্বাভাবিক জীবনে চর্চা করতে চাইবে সে নিঃসন্দেহে বিকৃত মানসিকতার মানুষ। কিন্তু এই গল্পে তো কোনকিছু প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা হয় নাই! নিয়তি মানুষকে কোন কোন সময় কেমন অবর্ণনীয় বিচ্ছিরি পরিস্থিতিতে ফেলে দিতে পারে সেটাই গল্পের ঢঙে টুইস্ট দিয়ে বলেছি। পাঠককে চমকে দেয়া, শকড করা, অস্বস্তিতে ফেলা এই তো ছিলো আমার ইচ্ছা! আপনি এই গল্পটার ক্ষেত্রে ইনার মিনিং কেন খুঁজছেন! একটা ট্রাজিক উপাখ্যান হিসেবে পড়ুন, এবং অস্বস্তিতে ভুগুন! ভাবুন, এমন একটা অনাকাঙ্খিত পরিস্থিতিতে একজন মানুষের মনের ভেতরটা কীভাবে দুমড়ে-মুচড়ে যেতে পারে। ইউরোপ-আমেরিকার উদাহরণ এবং সেখানে ওগুলোকে স্বাভাবিকভাবে নেয়ার প্রসঙ্গ কেন টানলেন বুঝলাম না।
৮৩| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪১
শামীম আরা সনি বলেছেন: ওহহহহহ!
আমিতো কখনোই কোন গল্প কারো ধরাবাঁধা থিম, থিওরি মেনে পড়িনা
আমার কাছে আপনার গল্পের মূল থিম ঈদিপাস কমপ্লেক্স মনে হয়েছে।
কারন যদিও ছেলেটি জানতো না যে তার কল্পনার মেয়েটি শেষে সে আবিষ্কার করবে সেটা ছিলো তার মা, কিন্তু তার কল্পিত নারীটি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে সে তার বাবা কে সামনে দাঁড় করিয়েছে।
আর ইউরোপ, আমেরিকারিষয়টি হচ্ছে আমরা এই সাবকন্টিনেন্টের মানুষরা যাই করিনা কেনো বিষয়গুলোকে প্রায়ই হাইড করি এবং সেক্সুয়াল মোরালিটিকে প্রায়োরিটি দেয় খুব , কিন্তু ওখানে তো ব্যাপারগুলো এমন নয়, তাইনা?
আমি এমন কিছু ঘটনা পড়েছি যেকানে দেখা যায় মা এর সাথে ছেলের বা বাবার সাথে মেয়ের নিষিদ্ধ সম্পর্কের মত সোশ্যালী আনএক্সপেকটেড কিছু ঘটনার কোনভাবে ফ্লাস হয়েছে কিন্তু এগুলো কখনোই কোন সমাজের মানুষ গ্রহনযোগ্যভাবে নেয়নি..এমনকি পশ্চিমারাও না..ঘটনা গুলোকে মানসিক বিকৃতি হিসেবেই দেখা হয়েছে..
আসলে ঈদিপাস কমপ্লেক্স কে মাথায় রেখে এত কিছু বলে ফেললাম, যদি হার্ট করে থাকি দেন স্যরি।
জানিনা, আমি যা যেভাবে ভাবছি আপনাকে সেভাবে বোঝাতে পেরেছি কিনা। মনে হয় পারিনি। যদি না পারি, আর যদি কোন প্রশ্ন থাকে, অবশ্যই করবেন, শেষ চেষ্টা করে দেখবো
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: না ধরাবাঁধা থিম, থিওরি মেনে পড়তে হবে কেন? আপনি আপনার মতই পড়বেন। আপনার আপত্তির জায়গাটা এবার পরিস্কার হল।
কারন যদিও ছেলেটি জানতো না যে তার কল্পনার মেয়েটি শেষে সে আবিষ্কার করবে সেটা ছিলো তার মা, কিন্তু তার কল্পিত নারীটি প্রাপ্তির ক্ষেত্রে তার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে সে তার বাবা কে সামনে দাঁড় করিয়েছে।
এইবার বুঝছি। হ্যাঁ, নিয়তির করাল গ্রাসের পাশাপাশি মানসিক বিকলনও দেখানো হয়েছে, তবে আমি ফিনিশিংয়ের টুইস্টটা নিয়েই ভাবতসিলাম মূলত, তাই আলোচনার সময় ঐ অংশটা মনে আসেনাই।
যাই হোক, আপনার ব্যক্তিগত অস্বস্তির কথা জানলাম। ভয় নাই, এরকম গল্প বারবার লেখা হবে না। সেমি ইনসেস্ট এ্যাবিউজ নিয়ে আমার একটা লেখা দেই আপনাকে,
কণা
৮৪| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৯
শামীম আরা সনি বলেছেন: না না হামা ভাই, আপত্তির বা অস্বস্তির কিছু নাই আপনার লেখায়, আপনিও আপনার মত লিখে যান।
আপনার এ গল্পটা আসলেই অসাম হয়েছে।
যদি কিছু মনে না করেন, আমার একটা অনুরোধ বা সাজেশন যাই মনে করেন থাকবে, সেটা হলো, গল্পের ভাষাটা এ গল্পের মত প্রাঞ্জল হলেই ভালো হয়, আপনার আগের গল্প গুলো দেখেছি অনেক টাফ হয়ে যায় ম্যাক্সিমাম পাঠকের কাছে এরকম।
তবে অবশ্যই আপনার শব্দের ব্যবহার, শব্দের সংখ্যা, কনসেপ্ট প্রায়সময়ই অসাধারন।
তারপরও বলবো গল্পের মজা একটু সহজ ভাষা, কিন্তু অসাধারন টুইস্ট এবং থিম এ..যেটা এ গল্পে হয়েছে
দেখবো লেখাটা সময় করে, অফিসের কম্পিউটার মারাত্মক স্লো, অনেক ঝামেলা করে কমেন্ট করতেছিরে ভাই
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, আমিও ভাবসি এমনটা। আমার লাস্ট কয়েকটা গল্প অন্তত ভাষাগত দিক দিয়ে কঠিন হয় নাই খেয়াল করলে দেখবেন।
ধন্যবাদ। শুভদুপুর!
৮৫| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭
প্যাপিলন বলেছেন: আপনার গল্প বলার ধরণটা একেবারেই অন্যরকম, মানে এদেশীয় রীতি থেকে বের হয়ে আসার একটা চেষ্টা, - এই গল্পটার সাথে কামুর আউটসাইডারের সরাসরি মিল নেই তবে নি:সঙ্গ কথপোকথপনটা একই বৃত্তের মধ্যে - অসাধারণ লেগেছে
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ প্যাপিলন। স্বাগতম আমার ব্লগে।
৮৬| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৭
শামীম আরা সনি বলেছেন: জি সেটা খেয়াল করেছি।
আপনার লিংকের গল্পটা পড়লাম।
শুভবিকাল
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভবিকেল সনি!
৮৭| ০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৩
অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: চমৎকার একটি গল্প।
শুভেচ্ছা বাড্ডে বয়
০৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরে আপনে কমেন্ট এক্সেস পায়া গেসেন! হ্যাপি ব্লগিং!
থ্যাংকস!
৮৮| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৮
সামুর মুসা বলেছেন:
ইস এত্তো বড়ো.........!
পইড়া শষে হইতেই চায়না
তবে এখন আরো বড় হইলেও সমস্য নাই মজা পায়া গেসি
০৮ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: তাইলেতো ভালো!
৮৯| ০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৬
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: লিখার দ্বৈরথ অংশটার প্রথম চার পাচ লাইন পড়ার পরেই বুঝছি ঈডিপাস গূঢ়ৈষার কাহিনী আর ছেড়ার মায়েই এইখানে শূচিস্মিতা। ঈডিপাস গূঢ়ৈষা আপনি এমনই পারফেক্ট কইরা লিখছেন যে শূচিস্মিতারে চিনতে গল্পের শেষ পর্যন্ত যাওয়া লাগে না। আমার ধারণা উপরে অনেকের ক্ষেত্রেই বিষয়টা ঘটছে। গল্পের শেষে ছেড়ার পোষ্ট ট্রমাটিক সিচুয়েশন নিয়া গল্পটা আরো বাড়লে আরো আকর্ষনীয় হইত।
০৯ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু। অনেকেই বলসে যে প্রেডিক্ট করতে পারসে। এইসব গল্পের ক্ষেত্রে সাধারণত যা হয়, তাই করসি। ছেড়ারে ঐ অবস্থায় রাইখা ফালায় থুইসি।
৯০| ১০ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৪৬
অচিন্ত্য বলেছেন: ++++++++++++
অসাধারণ! মোম-রূপকটি বেশ চমৎকার লাগল। ‘স্মৃতিশুচিতা’ শব্দটির প্রয়োগে মুগ্ধ হলাম। আপনার যে গুটিকয়েক ফিকশন পড়েছি, তাতে মনে হয়েছে বিকল্পধর্মী প্রকাশ আপনার স্বভাবজাত এবং অনায়াসসাধ্য। বিশেষভাবে এই গল্পে বিকল্পধর্মী প্রকাশের একটি অনন্য গুরুত্ব খুঁজে পাওয়া সম্ভব। শব্দবিন্যাসের বিকল্পধর্মী বুনন যেন চেনাজানা বিষয়যুগলের মধ্যে এক লুকানো সম্পর্ক দৃশ্যমান করে। যথাঃ স্মৃতি’র সাথে শুচিতা’র সম্পর্কটি এত গোপন যে যতক্ষণ না লেখক ‘স্মৃতিশুচিতা’ শব্দটি ব্যবহার করছেন, আমাদের কাছে তা ধরা পড়ছে না। শব্দদু’টিকে গল্পের কনটেক্সটের বাইরে থেকে শুধুই শব্দ হিসেবে দেখলে তা একদিকে কথকের অনুভূতির গম্যতার সূক্ষ্মতা প্রকাশক। আবার অন্যভাবে দেখলে, এই ‘গোপন এর অনুসন্ধান’ গল্পটির মূল চালিকাশক্তি হওয়ার পরও এর শিকড় রাইজোম এর মত। তাই তার গভীরতা শুধু প্রধান বিষয়কেন্দ্রিক নয়, বরং এর বিস্তৃতি অপ্রধান প্রকাশভঙ্গিতেও। ‘দীর্ঘ নির্জন ব্যক্তিগত অধিবেশন’- অসাধারণ প্রকাশ! ভূমিকা হিসেবে এত প্রাঞ্জল কথা আমি খুব কমই পড়েছি। “শূন্যের গুণিতক আমি” অসাধারণ প্রকাশ (আপনার ক্ষেত্রে শব্দযুগলটি অতিব্যবহারে মলিন হয়ে যাচ্ছে। হাহ হা)!
অনেকের কমেন্টে ইডিপাস কমপ্লেক্স এর কথা দেখতে পাচ্ছি। দৃঢ়ভাবে বলতে চাই, এখানে কোনভাবেই ইডিপাস কমপ্লেক্স এর প্রয়োগ হয়নি।
[বিনয়ের সঙ্গে একটি বিষয় খেয়াল করতে বলব। “তাদের মাঝে কী প্রণয় ছিলো, নাকি আয়োজিত বিবাহ?”/ “এটা কী তাকে পীড়িত করত?”/ “আর সেই হীনমন্যতাই কী রাগের স্ফুলিঙ্গ হয়ে আঘাত করত বাবাকে?”/ - অংশগুলোতে ‘কী’ এর অপপ্রয়োগ ঘটেছে। এখানে সর্বনাম অর্থে ব্যবহৃত ‘কী’ না বসে বসার কথা অব্যয় অর্থে ব্যবহৃত ‘কি’।]
১০ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:০০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মন্তব্য পেয়ে একটু কলার ঝাকিয়ে নিলাম। হাহা! অনেক ধন্যবাদ। অনেক অনুপ্রেরণাময় আপনার মন্তব্য। গভীর পাঠ আপনার।
কি/কী এর ব্যবহার জানা থাকা স্বত্ত্বেও অনেকসময় ভুল হয়ে যায় প্রয়োগে। ধরিয়ে দেবার জন্যে অনে ধন্যবাদ। ঠিক করে নেবো। ভালো থাকবেন।
৯১| ১০ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৪৬
ডানাহীন বলেছেন: কাল রাতে সাধারন ব্লগার হলাম । প্রথম মন্তব্য প্রথম পাঠককে দিয়েছি । দ্বিতীয়টা দিলাম আমার দেখা এ পর্যন্ত সবচেয়ে যোগ্য ব্লগার- হাসান মাহবুব ভাই কে, সক্রিয় এবং সৃষ্টিশীল । এখন পর্যন্ত যতটা পড়েছি মনে হয়েছে আপনার প্রতিটি গল্পই কাফকীয় শৈলীতে হিচককের উদ্বেগ । অন্যদের সঙ্গে তুলনা করলাম দেখে মনে কিছু নিয়েন না । স্বয়ং কাফকাও জাদু বাস্তবতার এতো বৈচিত্র্যপূর্ণ ব্যবহার করতে পারেন নি । প্রতিদিন আপনার একটা করে গল্প পড়ি আর ভাবি .. আহারে এতো রুপ তার ছিল কি প্রয়োজন !
১০ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: জাদু বাস্তবতা... না আমি বলি বরং ঘোরবাস্তবতার জগতে স্বাগতম আপনাকে! ঘোরাক্রান্ত না হলে হয়তো এত লেখা হতনা। যেদিন সে চলে যাবে আমিও আর লিখতে পারবো না। মন্তব্য করার অধিকার পেয়েছেন জেনে খুব ভালো লাগলো। আপনি একজন সম্ভাবনাময় ব্লগার। আপনার ব্লগিং জীবনের সাফল্য কামনা করি।
৯২| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪৭
মাহমুদা সোনিয়া বলেছেন:
দ্বৈরথ -- part ta beshi valo lagse..
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৫০
হাসান মাহবুব বলেছেন: আরেহ...এতদিন পরে আসার সময় হৈলো!
থ্যাংকস! ভালো থাইকো।
৯৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:৫৮
অদৃশ্য বলেছেন: হাসান ভাই....
ভালো আছেনতো....
লিখার ভেতর ঢুকলাম.... কিন্তু এ আজ আর শেষ হবে না...
শুভকামনা...
১১ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে দেখে ভালো লাগলো। অনেকদিন অদৃশ্য হয়ে ছিলেন!
শুভকামনা।
৯৪| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩২
এসএমফারুক৮৮ বলেছেন: গল্পটা ভাল লাগলো।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৫৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! শুভদুপুর।
৯৫| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০১
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
প্রিয় হামা
আপ্নার সাথে যোগাযোগের মাধ্যম বলতে এই ব্লগটাই আমার জানা। তাই এখানেই বলি...
আমাদের একটা লিটল ম্যাগের জন্য আপ্নার একটা গল্প চাই। ম্যাগের নাম পানকৌড়ি।
জবাব আশা করছি দ্রুত...
সুপান্থ
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: নতুন লেখা লিখতে পারবো না। পুরোনো, কিন্তু ছাপার অক্ষরে অপ্রকাশিত লেখা নিতে পারেন।
৯৬| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৯
অনিক আহসান বলেছেন: শেষের টুইস্টটা দারুন ।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: প্রেডিক্ট করতে না পারার জন্যে ধন্যবাদ!
৯৭| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১২
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আপ্নি সিলেক্ট করে দেন কোনটা নিবো...
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা আমি মেইল দিমুনে।
৯৮| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
আপ্নার কাছে বিজয়ে লেখা থাকলে ... একটা মেইল করলে কৃতজ্ঞ থাকবো...
[email protected]
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: বিজয়ে লেখা নাই। আমি বিজয় পারি না। বিজয়ে কনভার্টের কাজটা কষ্ট করে আপনাদেরই করতে হবে।
৯৯| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৬
আহসান জামান বলেছেন:
গল্পটা দুর্দান্ত হয়েছে, হাসান মাহবুব। পাঠকের নানাচিন্তার দৃশ্য এঁকেছেন - কল্পনার ভিতরে কল্পরাজ্য। ভালো থাকবেন।
১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আহসান ভাই। শুভেচ্ছা রইলো।
১০০| ১২ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১০
নীলপথিক বলেছেন: একটু অপ্রাসঙ্গিক কথা বলি।
একটু সাহায্য করুন পোস্ট টি স্টিকি করতে। যদি আপনি বা আপনার পরিচিত কেউ মডারেটর হয়ে থাকেন, অনুরোধ করুন পোস্ট টা স্টিকি করতে। আমাদের দেশের জন্যে কিছু করুন।
Click This Link
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধুমায়া রিপোর্ট করেন। ব্যান হয়া যাইবো।
১০১| ১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:২৩
নেক্সাস বলেছেন: অনেক গুলো দৃশ্য চিত্রের সমন্বয়ে গদ্যের অসাধরণ উপস্থাপনা। বরাবরের মতই প্রতিকী চরিত্রের বিন্যাস।
শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনযোগ নিবিষ্ট ....
ভাল লাগা জানিয়ে গেলাম
++
১৩ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪০
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ নেক্সাস। শুভদুপুর।
১০২| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৩১
অচিন্ত্য বলেছেন: হাসান মাহবুব ভাই, সিরাজ সাঁই ভাই এর ভাণ্ডার থেকে রশিদ খানের একটা রবীন্দ্রসঙ্গীত শুনে খুব ভাল লেগেছ; মিউজিক প্যাটার্নটা ভাল লেগেছে। ওটার আদলে আমিও সেই গানটা গেয়েছি। আপনাকে শোনাতে চাই।
[email protected]
এটা আমার ইমেইল আইডি। নক করলে খুবই খুশি হব।
১০৩| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৮:৫৯
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: @অচিন্ত্যঃ ভাইজান এইখানে ঈডিপাস গুঢ়ৈষার প্রযোগ হয়নাই, যা আপনি খুবই দৃড়ভাবে বললেন। তা ভাইজান এইখানে কী প্রয়োগটা হইছে সেই বিষয়ে যদি একটু জ্ঞান্দান করতেন তাহলে কৃতজ্ঞ থাকিতাম।
১০৪| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:০৮
অচিন্ত্য বলেছেন: @ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতিঃ হাহ হাহ। আমি জ্ঞানদান করার মত জ্ঞানী না ভাই/বোন। এখানে ইডিপাস কমপ্লেক্স এর প্রয়োগ চোখে পড়ে নি। এই আর কি। তবে যা প্রয়োগ হয়েছে তা বোধ হয় টার্মের আওতায় ফেলা কঠিন হবে, অন্তত আমার জন্য। ইডিপাস কমপ্লেক্স এর মেইন আইডিয়া পিতার সাথে সেলফ এর আইডেন্টিফিকেশন নয়; মায়ের সাথে সেক্সুয়াল কমপ্লেক্সিটিও নয়; এর মূল বিষয়টি ক্যাস্ট্রেশন হরর এর সাথে সম্পৃক্ত। এই মুহূর্তে ডিটেইল'এ যাচ্ছি না। পরে কখনো এ বিষয়ে কথা বলা যাবে। কারণ, এ বিষয়ে বলতে গেলে একটা রচনা লিখতে হবে। ভাল থাকুন। আমি মত শেয়ারে বিশ্বাস করি। মতপার্থক্য ব্যক্তিতে-ব্যক্তিতে বিরোধ তৈরি করবে না আশা করি।
[গুঢ়ৈষা- শব্দটি আমার অপরিচিত]
১০৫| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২২
ভাঙ্গাচুরা যন্ত্রপাতি বলেছেন: ভাইজান আমার কথার টোন শুনে বিভ্রান্ত হবেন না। আমি মোটেও ব্যাক্তি বিরোধে খাতিরে ঐভাবে বলি নাই। ব্লগের ঐতিহ্য অনুসারে একটু আলংকারিকভাবে বলেছি।
আপনি হয়তো একাডেমিকভাবে মনোবিজ্ঞান পড়িয়াছেন। আমি মনোবিজ্ঞানের এইসব বিষয় কখন পড়েছি জানেন? চটি পড়তে যাইয়া দেখলাম মনবিজ্ঞানের বইয়ের পাতায় পাতায় চটির মজা। একজন চটি অনুরাগী মনোবিজ্ঞানের অপব্যাবহারকারী পাঠক হিসাবে বলিতে পারি ইহা ঈডিপাস গুঢ়ৈষা।
কমপ্লেক্স শব্দটির বাংলা হচ্ছে গুঢ়ৈষা। পুরান আমলের মনোবিজ্ঞানের বইগুলোতে কমপ্লেক্সকে গুঢ়ৈষা হিসেবেই পরিভাষায় রুপান্তর করা হয়েছে। পরবর্তীতে নতুন বইগুলোতে কমপ্লেক্সকে কমপ্লেক্সই বলা হয়েছে। প্রথম শিক্ষা হিসাবে গুঢ়ৈষা শব্দটাতেই স্বাচ্ছন্দ বোধ করি।
১০৬| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:২৯
অচিন্ত্য বলেছেন: ক্লিয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। শব্দটির অর্থ জানানোর জন্য আরেকবার ধন্যবাদ। কথা হবে। সময় করে এই গল্পের সাথে ইডিপাস গূঢ়ৈষা'র সম্পর্ক বিষয়ক আমার ভাবনা শেয়ার করব। ভাল থাকুন।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অচিন্ত্য। আপনাকে মেইল দেবো। আর আলোচ্য বিষয়টি নিয়ে আলাদা পোস্ট দিয়ে ফেলুন না!
শুভসকাল।
১০৭| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৪
অচিন্ত্য বলেছেন: ডিয়ার হাসান মাহবুব ভাই, শুভ সকাল। আপনি ভাল কথা বলেছেন। হ্যাঁ, আলাদা একটা পোস্ট এর আইডিয়াটা মন্দ না। একটু সময় নেব। সামনে বাংলাদেশ ব্যাংক এর ভাইভা। কথা হবে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনাকে মেইল পাঠিয়েছি। শুভকামনা রইলো।
১০৮| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০০
চেনা মুখ, অচেনা ছায়া বলেছেন: গল্পটা আগেই পড়েছিলাম। কমেন্ট অ্যাক্সেস ছিল না বলে জানাতে পারিনি।
শেষের টুইস্টটা দারুন লেগেছে।
১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০২
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! স্বাগতম আমার ব্লগে। হ্যাপি ব্লগিং।
১০৯| ১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২৮
দূর্যোধন বলেছেন: গল্প শেষ?
এভাবে?
১৪ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: এরকম গল্পগুলো তো এভাবেই শেষ করা দস্তুর
১১০| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৬
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
হামা ভাই ...
আমি এখনো মেইল পাইনাই............
অপেক্ষায় আছি...
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩০
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই গল্পটাই নিয়া নেন।
১১১| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫২
অনাহূত বলেছেন:
হাসান ভাই, কি ভাবছেন?
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ২:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: কিছু না। একটা মুভি দেখলাম। এখন ঘুমাবো। গুডনাইট।
১১২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৩:০৩
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: অসাধারন লিখেছেন। চমৎকার। বিশেষ করে শেষের অংশে যে টুইষ্ট এর দেখা পেলাম, আমার ধারনা এটাই এই লেখার সবচেয়ে ইন্টারেটিং অংশ। আপনার চমৎকার লেখনীর কারনে চমকটা আরো অনেক বেশি চমকিত লেগেছে। প্লাস এবং প্রিয়তে নিলাম।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৩১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ! শুভ সকাল। ভালো থাকবেন।
১১৩| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৩
জাতি_ধর্ম_বর্ণ বলেছেন: ভালো।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৩:২৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।
১১৪| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:০৫
মাক্স বলেছেন: এই লেখাটা আমার চোখ এড়িয়ে গেল কিভাবে বুঝলাম না।+++++
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাক্স! শুভবিকেল।
১১৫| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৪
মাক্স বলেছেন: দ্বিতীয়বার পড়লাম। স্যালুট বস।
শুভবিকেল।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১০
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভবিকেল মাক্স। ভালো থাকবেন।
১১৬| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩১
চতুষ্কোণ বলেছেন: ভালো লাগলো। শেষের টুইষ্টটা অপ্রত্যাশিত ছিল একেবারেই। চিঠিগুলা খুব সুন্দর! অনেকদিন পর বেশ কাব্য করলেন মনে হয়।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, মাঝখানের গল্পগুলাতে কাব্যভাব ছিলো না। একটু রম্যভাব ছিলো। কাব্য করার চেষ্টা করসি, আসলেই কী কিছু হৈসে!
১১৭| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সোমহেপি বলেছেন: অনেক অনেক সুন্দর।চিঠি গুলো পড়ে অনেক ভালো লাগছিলো অনেক সফট ভাষা যেমনটা আমি চাই
যাক আমি পাটপে টাইপ করছি ফন্ট নাই।মুখস্থ।
১৫ ই নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
হাসান মাহবুব বলেছেন: থ্যাংকস! পাটপে টাইপ আবার কী!
১১৮| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:০৮
সোমহেপি বলেছেন: পায়ের উপর রেথে কাজ করেছি বলে
১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:২৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা! শুভরাত্রি।
১১৯| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৬
রোকসানা লেইস বলেছেন: অন্যরকম একটি গল্প...
কথায় কাছে অতুলনীয় হাসান মাহবুব উপস্থাপনা .....
ভালোলাগা
১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রোকসানা।
১২০| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৭
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ফাটাফাটি। ফিনিশিংটা পুরাই অছাম।প্লাস এবং প্রিয়তে।
১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১২১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫১
স্বপনবাজ বলেছেন: চরম হয়েছে !
১৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত্রি।
১২২| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৯
নেক্সাস বলেছেন: বই মেলায় ব্য আসছে নাকি হামা ভাই?
১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: নাহ!
১২৩| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:১৯
নেক্সাস বলেছেন: তাহলে মেলায় যাইতাম না
১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: তা কেন!
১২৪| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৫
ফারাহ দিবা জামান বলেছেন: হাসান ভাই,
আব্বূ একটু ভালো।
সারতে সময় লাগবে,
তবে বাসায় ফিরেছেন।
আপনার জন্য অনেক দোয়া ভাই।
অজস্র শুভ কামনা।
সবার বাড়ী যাবো
ধীরে ধীরে।
১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার বাবার জন্যে অনেক শুভকামনা রইলো। তিনি সুস্ঠ হয়ে উঠুন ধীরে ধীরে। সময় সহায় হোক।
১২৫| ১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:২১
জাফরিন বলেছেন: পড়া শেষ করেই সরাসরি তারকা চিহ্নিত করলাম। অনন্য! অসাধারণ!
১৭ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৩৯
হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ জাফরিন। ইদানিং খুব কম দেখা যায় আপনাকে। ব্যস্ততা নিয়েই ভালো থাকুন। শুভরাত।
১২৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:২৯
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: শেষের টুইস্ট টা ক্যানো যেনো প্রত্যাশিত ছিলো! তাই বেশি ভালো লাগলো!
কিন্তু প্রত্যাশিত ছিলো ক্যানো?
আপনার গল্পের প্যাটার্ন জানি বলে? নাকি আমিও ওভাবে চিন্তা করছি?
ভয় পাবো না আনন্দিত হব!
১৯ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৬
হাসান মাহবুব বলেছেন: আহা... বুঝে ফেলসো, তারপরেও ভালো লাগসে যখন, তাহলে আর কী! পাঠক এবং লেখক দুজনই খুশি। শেক হ্যান্ডস!
১২৭| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৪০
তবু গল্প লিখছি আমি বাঁচবার! বলেছেন: বোধ শক্তিহীন হলেই বোধ হয় ভালো হতো।
সোনার জীবন সোনারই থাকতো।
২৬ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৭
হাসান মাহবুব বলেছেন: তবু বাঁচবার গল্প লিখতে হবে। পারবেন!
শুভরাত।
১২৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১১
জান্নাতুল ফেরদৌস. বলেছেন: khula moydane boshe hashte hashte sesh....manush jon ha kore takiye ase.....ki likholen vai???!!!!!!!!!
২৮ শে নভেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২০
হাসান মাহবুব বলেছেন: হাসতে হাসতে শেষ এই লেখা পড়ে? এটা কি এই পোস্টের মন্তব্য? কিসুই বুঝলাম না!
১২৯| ২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:১৯
জান্নাতুল ফেরদৌস. বলেছেন: কি করব হাসি পেলে? আবার পড়লাম!!! আবার হাসলাম!!!শুরুতেই টের পেয়েছিলাম বেচারা আম্মার প্রেমে পরেছে...শেষ পর্যন্ত দেখা গেল ঠিক তাই...
২৯ শে নভেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: মানুষ কত অদ্ভুত কারণে হাসে!
১৩০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ সকাল ৯:৪৩
জান্নাতুল ফেরদৌস. বলেছেন: কোথায় যেন পড়েছিলাম বয়স হয়ে গেলে মানুষের রম্যরসবোধ কমে যায়...
১৩১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার নিজের রসবোধ অতি উচ্চস্তরের, জানলাম!
১৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৭
অন্তি বলেছেন: অনেক গুলো গল্প জমে গেছে, একে একে পড়ছি গল্পগুলো। চমত্কার লাগলো এইটা।
০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৪৩
হাসান মাহবুব বলেছেন: একে একে পড়তে থাকেন। অনেকদিন পর আপনাকে দেখে ভালো লাগলো অন্তি।
১৩৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫৩
তাশমিয়া বলেছেন: আরেহ চরম
১১ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:১১
হাসান মাহবুব বলেছেন: যাক, মনে করে পড়লা তাহলে! গুড নাইট!
১৩৪| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১৮
এম হুসাইন বলেছেন: কি বলবো সাহস নেই
জানেন, যখন মনটা খুব খারাপ থাকে, কোন কিছু ভালো লাগে না, তখন হয় চেয়ারম্যানের ফানি লেখা গুলো পড়ি, না হলে আপনার গল্প,
অফ্লাইনে।
ভালো থাকবেন ভাই।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:২১
হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার গল্প পড়ে কি মন খারাপের প্রতিকার হতে পারে! বরং বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনাই বেশি।
ভালো থাকবেন। শুভরাত্রি।
১৩৫| ১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:৫৪
এম হুসাইন বলেছেন: কিছু কিছু কষ্ট আছে, যা ভাললাগার উপক্রম করে, কিছু কিছু ক্ষত আছে যা থেকে "সুখের মতো ব্যথা" মেলে।
শুভরাত্রি ভাই।
১৩ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ২:৪১
হাসান মাহবুব বলেছেন: হু, সুখে থাকলে আসলে এত লেখা হতনা বোধ হয়! কিছু যাতনার দরকার আছে।
শুভরাত্রি।
©somewhere in net ltd.
১|
৩১ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:০৯
রোমান সৈনিক বলেছেন: এক্সাইটিং
হুম আমাকে কল্পনার রাজ্যে নিয়ে যেতে পেরেছেন।+++ না দিলে বেইমানি হবে।