নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

ধুর!

বিকট

হাসান মাহবুব

আমার অপদার্থতাকে মাহাত্ম্য ভেবোনা...

হাসান মাহবুব › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধন্যবাদ, আবার আসবেন

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:২৭



(০)
ডিং ডং! কলিংবেলটা বেজে উঠলো। ববি তখন দুপুরের খাবার শেষ করে বিছানায় একটু গড়িয়ে নিচ্ছে কেবল। বাসায় কেউ নেই। কে আসতে পারে এই ভরদুপুরে? বিরক্তিতে ভ্রু কুঁচকিয়ে বিছানা থেকে নেমে দরজা খুলতে গেলো সে। পরবর্তীতে এটা তার জীবনের নিকৃষ্টতম ভুল হিসেবে নির্ণিত হয়েছিলো। দরোজার ওপাশে সরকারী পেটোয়া বাহিনীর মাথায় পট্টি, চোখে সানগ্লাস পরা কোনো ভয়াল চেহারার সদস্য চোখ রাঙিয়ে ভুয়া ওয়ারেন্ট নিয়ে আসে নি, যেরকমটা ইদানিং খুব হচ্ছে। সংঘবদ্ধ ডাকাতের দলও আসতে পারতো। ওরা খুব ভালো করেই খোঁজ রাখে কোন বাড়িটা ফাঁকা আছে অথবা কোথায় নিরাপত্তার অভাব। দেশের বাড়িতে বেড়াতে যাওয়া তার পরিবারের সদস্যরা কি এত সাত তাড়াতাড়ি চলে আসলো? তাহলেই সেরেছে! হররোজ বাসার মধ্যে বন্ধুদের নিয়ে আড্ডা, তাস পেটানো, সিগারেট আর এ্যালকোহলের যে মিশ্র গন্ধটা সুযোগ পেয়ে আনন্দে উড়ে বেড়াচ্ছিলো, পরিবারের অন্য সদস্যদের এমন গর্হিত কর্মের হদীশ খুঁজে পেতে এক লহমা সময়ও লাগতো না। না, তারা কেউ আসে নি। যে এসেছিলো, সে ছিলো একাবোকা, নিরীহ আর হাস্যোজ্জ্বল। কে জানতো যে তার কাছ থেকেই ববিকে এক জটিল ঘটনাপ্রবাহের ফাঁদে জড়িয়ে পড়ে বহুমাত্রিক অনুভূতির জের টানতে হবে?

(১)
ববিদের পাশের বাড়িতে নতুন এক ভাড়াটে এসেছে সম্প্রতি। তাদের একমাত্র মেয়ে, জেনি বেশ উচ্ছল, চঞ্চল। প্রজাপতির মতো বহুবর্ণের ডানা ঝাপটিয়ে চলে সে। বিকেলের দিকে ববি সিগারেট নিয়ে বারান্দায় গেলে মেয়েটার দেখা পায়। ছাদে বাচ্চাদের সাথে বরফ পানি অথবা ব্যাডমিন্টন খেলছে। ববির দেখতে বেশ ভালো লাগে। তবে মেয়েদের দেখলে যেমন একটা উড়ুউড়ু ভাব অথবা কামচেতনার উদ্রেক হয়, এই মেয়েটির ক্ষেত্রে ববির মোটেও সেরকম কিছু মনে হয় না। বয়সের ব্যবধান যদিও তাদের মধ্যে বেশি না, তারপরেও মেয়েটাকে নিজের থেকে অনেক ছোট মনে হয় তার। মেয়েদের ম্যাচুইরিটি নাকি ছেলেদের চেয়ে কম বয়সে পরিপূর্ণতা পায়। কিন্তু এই মেয়েটিকে দেখে কে বলবে সে কথা! মাঝে একদিন ভেবেছিলো ফ্লার্ট করবে মেয়েটির সাথে। বিটলসের গানের লাইন লেখা টিশার্ট আর রেক্স থেকে সদ্য কেনা জিন্সের প্যান্ট পরে নিজেকে আয়নায় দেখে খারাপ লাগে নি একদম! এখন জেনি যদি মর্জি করে তার দিকে তাকায় একটু! তা সে বেশ তাকিয়েছিলো বটে! ঘটনাটি যেভাবে ঘটেছিলো তা নিঃসন্দেহে নতুন এক সম্পর্কের সূচনা হতে পারতো! হয়েছিলো কী, জেনি ব্যাডমিন্টন খেলছিলো, হঠাৎ করে কর্কটা বেশি জোরে মারার ফলে ববির বারান্দায় এসে পড়ে। জেনি তা দেখে চিৎকার করে ওঠে, "এই যে ভাই, কর্কটা একটু দেন না!"। সম্বোধন শুনে ববির রোমান্টিক চিত্রকল্পিত বিকেলটা অল্প একটু পথ পেরিয়েই যেন হুমড়ি খেয়ে পড়ে! কর্কটা ছুড়ে দিয়ে বারান্দা থেকে প্রস্থান করে ববি।

(২)

জেনি বিষয়ক লঘু মনতরীর সেখানেই সলিল সমাধি হতে পারতো। কিন্তু বন্ধুদের সাথে জমাট আড্ডার এককালে ববি যখন গাঁজা খেয়ে মাঞ্জা মারা সেই দিনটার কথা এবং তার বেদনাকে বহুগুন বাড়িয়ে কাঁদোকাঁদো স্বরে পেশ করলো, তখন আর তাদের পায় কে! ববি এবং তার বন্ধুরা বেশিরভাগই পরাশ্রয়ী। বাবা, বড় ভাইদের পয়সায় টঙএর দোকানে অলস সময় কাটানো, এবং একে অপরকে খোঁচাখুঁচি করাটাই আপাতত তাদের জীবনের মূল লক্ষ্য। সুতরাং, নেশাগ্রস্ত অবস্থায় এমন একটা ইস্যু পেলে তারা ছেড়ে কথা বলবে কেনো? তারা মহা উৎসাহে ববিকে জ্ঞান দিতে থাকে এবং "কী করিলে কী হইবে" এ ব্যাপারে নিজেদের অথবা অন্যের কাছ থেকে ধার করা অভিজ্ঞতা বয়ান করে এই সিদ্ধান্তে উপনীত হয় যে, মেয়েটা প্রাপ্তিসিধ্য এবং ববির উচিত তার সাথে ফ্লার্ট করাটা চালিয়ে যাওয়া। তাদের মতে, মেয়েটা সহজ সরল এবং তার কোন অতীত সম্পর্ক না থাকার সম্ভাবনাই বেশি। এমন মেয়ে হাতছাড়া করা ববির উচিৎ হবে না। সেদিন রাগ করে চায়ের কাপ ছুড়ে ফেলে বন্ধুদেরকে গালি দিয়ে বাসায় ফিরে যায় ববি। শীতল পানি দিয়ে মাথা ধুয়ে কিছুক্ষণ বিছানায় শুয়ে থাকার পর যখন তার নেশা কাটতে শুরু করেছে, তখন বন্ধুদের কথাগুলি পুনরায় বিবেচনা করতে গিয়ে সে ভাবে, তারা তো খুব একটা ভুল বলে নি! মেয়ে দেখতে সুন্দর, মিশুক, সদালাপী, প্রাণস্পন্দনে ভরা। এমন মেয়ের সাথেই তো প্রেম করলে জমে! মাঝখানে কয়েকদিন বিকেলে বারান্দায় যাওয়া হয় নি। কাল থেকে আবার যেতে হবে। বাকের ভাইয়ের মতো একটা সানগ্লাস কিনবে নাকি? আর চুলটা ব্যাকব্রাশ করলে কেমন হয়? নাহ, বিশ বাইশ বছর আগের ফ্যাশন, এখন করলে হাসাহাসি করতে পারে সবাই।

(৩)

ইদানিং ছাদে আসা হয় না তেমন জেনির। ওর খেলার সাথী ছিলো যারা, তারা এ বাড়ি ছেড়ে চলে গেছে বলেই এই বিরতি। তবে ববি ঠিকই বারান্দায় বসে থাকে জেনির জন্যে। জেনি কেমন যেন আনমনা হয়ে থাকে। কিছুই খেয়াল করে না। স্থুলদৃষ্টিতে তাকালেও তার বুঝে যাওয়ার কথা একটা ছেলে হ্যাংলার মতো দাঁড়িয়ে থাকে শুধু তার জন্যে, প্রতিদিন। এমন করেই হয়তো চলতো, বাধ সাধলো তাদের বাসায় ঘুরতে আসা অতিথি, তার এক খালাতো বোন। জেনির সাথে ছাদে উঠে হাঁটাহাঁটি করার সময় তার চতুর চোখ ঠিকই চিনে নিলো প্রেমপিয়াসী রোমিও ববিকে।
=দেখেছিস জেনি, ঐ লোকটা কিভাবে তোর দিকে তাকিয়ে আছে! এতো পুরোই গন কেস! বজ্রপাত, একদম জায়গামত লেগেছে!
=কই! আমার তো সেরকম কিছু মনে হচ্ছে না। তুই না, সবসময় খালি বেশি বেশি বলিস।
=আমার চোখ ভুল করতে পারে না। নেভার! ঐ দেখ দেখ আমাকে তোর সাথে দেখে চান্দু অন্যদিকে উদাস হয়ে বাইরের দৃশ্য দেখার ভান করছে! হাহাহা! এসবই আমার চেনা বাছাধন! কম তো এক্সপেরিয়েন্স হলো না!

রাগে গা জ্বলছে ববির। এই সবজান্তা চেহারার আঁতেল মেয়েটা আবার কোথা থেকে এসে জুটলো! এহ! দুজনের কী হাসি! নির্ঘাৎ তার সম্পর্কে আজেবাজে কথা বলে জেনির কান ভারি করছে, নয়তো তাকে নিয়ে হাসাহাসি করছে। ববির ইচ্ছে করছে মেয়েটির চুলের মুঠি ধরে ঠাস ঠাস করে চড় মারতে।

ববির ভাবনাটা অমূলক না। ওদিকে আসলেই বেশ মজমা বসেছে হাসিঠাট্টার।

=ঐ দেখ, তোর রোমিও অভিমান করেছে। অভিমান করে চলে যাচ্ছে।
=চুপ করবি তুই রুবি? কী সব ছাইপাশ বলা শুরু করেছিস সেই কখন থেকে।
=এই এই! রাগ করিস না। বেচারা আসলেই অপমানবোধ করেছে। আমাদের এত আমোদ করার কোনো দরকার ছিলো না।
=তোর জন্যেই তো!
বলেই জেনি বুঝতে পারলো কী ভুলটা সে করেছে। কিন্তু ততক্ষণে বল বিপক্ষ দলের কোর্টে! এই সুযোগ সে ছাড়বে কেনো!
=হাহাহা! এইবার আর না হেসে পারলাম না রে জেনি! তোরও ঐ ছেলেটার প্রতি একটু হলেও ফিলিংস আছে। নাহলে এভাবে রিএ্যাক্ট করতি না।

জেনি গাল ফুলিয়ে বসে থাকে। রুবি তো মিথ্যে কিছু বলে নি!

(৪)

কিছুদিনের মধ্যেই ববি আর জেনির ভেতরে একটা ভালো বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে, এবং অবশ্যই সেটা সাধারণ বন্ধুত্বের মতো ছিলো না, আবার তাদের মধ্যে প্রেমও ছিলো না। হৃদয়ের সুপ্ত আগ্নেয়গিড়ি লাভা উগলে দিতে চাইছিলো। শুধু একটা ডিনামাইটের বিস্ফোরণ দরকার ছিলো। তাতেই তাদের ছায়াঘটিত হৃদয়াঞ্চল ভরে উঠতো টগবগে লাভায়। কিন্তু দুজনেরই অতি রক্ষণশীল মনোভাবের কারণে তারা কখনও একসাথে রিকশায় চড়ে নি বা কোথাও কখনও একসাথে ঘুরতে যায় নি। তারা একে অপরের সাথে কখনও ফোনেও কথা বলে নি। তাদের দুজনেরই মনের ভেতর একটা অস্বস্তি কাজ করতো, "সে কি আমায় সত্যিই ভালোবাসে?"। দুজনেই প্রত্যাখানের ভয় পেতো। তাদের এই ভীরু মনোভাবের কারণে সম্পর্কটা কাদায় আটকে পড়া চাকার মতই স্থবির ছিলো। এগুচ্ছিলো না মোটেও। তাই জেনি ববিকে আপনি করেই ডাকতো, আর ববি জেনিকে তুমি।

দুজনেই বসে ছিলো হাত ধরবে বলে। কেউ মুখ ফুটে কিছু বলে নি। ভগবান তাই নেমে আসে নি।

(০)

দরোজাটা খুলে দিলো ববি। জেনি এসেছে। সাথে একটা বাটিতে করে কী যেন।

=স্লামালিকুম ববি ভাই। কেমন আছেন?
=এই তো আছি কোনোরকম।
=তোমার হাতে ওটা কী?
=গরুর মাংসের ভুনা। আমি রান্না করেছি। জীবনে এই প্রথমবারের মতো। ভাবলাম আপনাদেরকে একটু চাখতে দেই।
=বেশ ভালো। তুমি ভিতরে আসো।
এই কথায় জেনি বেশ একচিলতে হেসে ঘরে প্রবেশ করলো। সোফায় বসে নিউজপেপারটা উঠিয়ে পড়ার ভান করলো। আসলে তার ভাবনা অন্যদিকে। কেমন যেন অস্বস্তি বোধ করছে সে।
=খালাম্মা, মুন্নী, শম্পা এরা কেউ নেই?
=নাহ। ওরা সবাই দেশের বাড়িতে গেছে ঈদ করবে বলে।
=ও, মা! তো আপনি রয়ে গেলেন কেনো?
=একজনকে তো থাকাই লাগে। এত বড় একটা বাড়ি, মেইনটেন করতে নানান ঝামেলা। আমার কোনো অসুবিধা নাই। বন্ধুবান্ধব আসে। আড্ডা দেই। বিড়ি ফুঁকি।
জেনির মাঝ থেকে অস্বস্তি বোধটা কেটে গেছে এতক্ষণে। চটুল কণ্ঠে প্রগলভ হয়ে সে সুধোয়,
=বিড়ি খান খুব, তাই না?
=খাই আর কী টুকটাক।
=হু, টুকটাক! আপনি অনেক বেশি খান। আপনার ঠোঁট কেমন কালো হয়ে গেছে। সিগারেটটা কি ছাড়া যায় না?
অনুনয় ঝরে পড়ে তার কণ্ঠে। ববি একটু হাসে। সব মেয়েরাই কি এরকম? ওদের ডোমিনেশনের সবচেয়ে ক্ষতিকর দিক এই সিগারেট নিয়ে দিকদারি। ববির গলা কেমন যেন শুকিয়ে আসছে। ফ্রিজে রাখা এক লিাটারের ঠাণ্ডা পানির বোতলটার অভাব সে অনুভব করে খুব। সে কেমন যেন অস্বস্তি অনুভব করে। অস্বস্তি ব্যাপারটা ক্ষেত্রবিশেষে সংক্রামক হতে পারে। কিছুক্ষণ ওরা চুপ করে থাকে, দুজনেই কিছু বলার খুঁজে পায় না। জেনিকেও অস্বস্তি পেয়ে বসে।
=আচ্ছা আমি যাই ববি ভাই।
=চলে যাবা? এত সাত তাড়াতাড়ি?
ববির চোখের ভেতর একদল কামুক হায়েনাকে দেখতে পায় জেনি। যারা হাহা করে হাসছে। নাহ, এখানে বেশিক্ষণ থাকা ঠিক হয় নি। ভুল হয়েছে। খুব বড় ভুল। তার আশঙ্কাকে সত্যি প্রমাণ করতে ববি এগিয়ে আসে। দুই হাত দিয়ে জেনির কাঁধা চেপে ধরে ঠোঁটে চুম্বন করে। ওড়নাটা ছুড়ে ফেলে দিয়ে তার কামিজের বোতাম খুলতে থাকে। আহা! স্বর্গের অপ্সরাদেরও বুঝি এত রূপ নেই। নিজের ভেতর এক ভয়াবহ উত্থান টের পায়। ওদিকে আতঙ্কগ্রস্ত জেনি কায়মনোবাক্যে নিজের সম্মান বাঁচানোর জন্যে আকুতি করে। ববি ওসব শুনলে তো! জেনিকে সোফার ওপর শুইয়ে তার সালোয়ারের ফিতা খুলতে গিয়ে তার নিজেকে খুব জবরদস্ত পুরুষ মনে হয়। কিন্তু যখনই সে প্রবিষ্ট হতে যাবে, ঠিক তখনই সে টের পায় তার শরীর হালকা হয়ে আসছে। উদ্যত চামড়াপিস্তলের গুলিগুলো সব বেরিয়ে গেছে। বিষদাঁত তুলে নেয়া ফণা তুলতে অক্ষম গোখরা সাপের মতো তার শিশ্ন নেতিয়ে পড়েছে। হারিয়ে ফেলেছে তার ভেদনক্ষমতা।

ওদিকে জেনি, প্রচণ্ড আতঙ্কে দিশেহারা হয়ে চিৎকার করছিলো। তার গহবরে প্রবিষ্ট হতে যাওয়া শিশ্নটি যেন হাজার হাতি ঘোড়া নিয়ে ছুটে আসছে তার ভেতরে চুরমার, রক্তপাত আর অগ্নি উৎসব করতে। প্রতিটি পুরুষের ভেতরেই একটি ধর্ষক বাস করে। কখনও তাকে দেখা যায়, কখনও যায় না। পুরুষেরা প্রভু। তাদের রয়েছে ভয়ানক মারণাস্ত্র চামড়াপিস্তল। নারী যখন পরাজিত, ব্যথিত, নগ্ন হয়ে প্রভুর কাছে নিজেকে সমর্পণ করে,তখন রক্ত বীর্জ ঘাম শিৎকারের সাথে মিশে গিয়ে একটি আদর্শ যৌনমণ্ডল তৈরি করে, যেখানে নারী মাত্রই সেবাদাসী, আর পুরুষেরা মহান অধিপতি অথবা ঈশ্বর, অথবা তার চেয়েও বেশি কিছু। জেনি যখন দেখলো যে তার পক্ষে আর লড়াই করা সম্ভব না, তখন সে নিজের শরীরকে সমর্পণ করলো ববির কাছে। সে চোখ বন্ধ করে অপেক্ষা করছে কখন ঘটবে সেই পেনিট্রেশন। সে অপেক্ষা করেই থাকে। কই, কিছু ঘটছে না কেনো? সে সাহস করে বন্ধ চোখ আলতো করে আলগা করে ববির দিকে চায়। সে দেখতে পায় অল্প একটু দূরে সোফায় বসে ববি তার নেতিয়ে পড়া শিশ্নকে দলিত মথিত করে দাঁড় করানোর চেষ্টা করছে। জেনি তা দেখে কিছুটা হতচকিত হয়ে যায়। সে বুঝতে পারে না এখান থেকে কি চলে যাওয়া উচিত, নাকি এভাবেই দুপা ফাঁক করে রাখবে? মনের অতল গহীন থেকে কে যান বলে, যাস নে, যাস নে, যাস নে। কখন যেন আবার শব্দগুলি পরিবর্তিত হয়ে বলে আয় আয় আয়...। কখনও কোন আদ্যিকালের বদ্যিবুড়ো যেন এসব দেখে হাহা করে হাসে। অল্প কিছুক্ষণ শুয়ে থাকার পর সে সিদ্ধান্ত নেয় চলে যাবার। কাপড় চোপড় ঠিকঠাক করে যাবার সময় সে একটা অদ্ভুত কাজ করে বসে। ববিকে বিদায় জানায়, "যাই ববি ভাই"। ওদিকে ববির মুঠোচাপা শিশ্নটি ততক্ষণে অর্ধউত্থিত হয়ে গেছে। সে বোকার মতো ফ্যালফ্যাল করে জেনির দিকে তাকিয়ে থেকে বলে, "ধন্যবাদ, আবার আসবেন"।

মন্তব্য ১৩২ টি রেটিং +১৮/-০

মন্তব্য (১৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩৭

দিপ বলেছেন: প্রথম কমেন্ট

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৩৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: পড়ে কেমন লাগলো জানায়ো।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:২৮

এ সাইফুল-আল-রুবেল বলেছেন: বরাবরের মতই অসাধারন। ভালো লাগলো।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৩২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পাঠের জন্যে।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:৪১

মিনাক্ষী বলেছেন: বেশ লেগেছে :D , তবে কেন জানি একটু বেশি খোলা-মেলা মনে হলো। পুরো গল্পটাতে হাস্যরসের আভাস পেলাম সেই হিসেবে শেষের দিকে সিরিয়াস কথাগুলো বেমানান লাগলো। পাণ্ডিত্য ফলানোর জন্য মাফ করবেন :(

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মতামত সাচ্ছন্দ্যে বলে যাবেন। সবার মত আমার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৩

স্বরব্যঞ্জ বলেছেন: ভালো লেগেছে

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৭

সৌরভ ঘোষ শাওন বলেছেন: ভাই ববি কি ইম্পোটেন্ট নাকি ববির ভিতরের হায়েনাটা ভিতরের মানুষের কাছে পরাজিত হইছে এই বিষয়টা একটু কম বুঝছি :(

যাই হোক, কঠিন গল্প ভাই। মাথার উপর দিয়া গেলেও ভাল্লাগছে এজ অলওয়েজ :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৪১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ববির ক্ষেত্রে যা হয়েছিলো তা হলো, প্রি ম্যাচিওর ইজাকুলেশন। বরাবরের মতো এই গল্পেও ববি পরাজিত :(

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৮

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: প্রতিটি পুরুষের ভেতরেই একটি ধর্ষক বাস করে। নির্মম কিন্তু নিদারুন সত্য একটি কথা। :(

আমিও মিনাক্ষীর সাথে একমত, পুরো গল্পটাতে হাস্যরসের আভাস পেলাম সেই হিসেবে শেষের দিকে সিরিয়াস কথাগুলো বেমানান লাগলো। বেশখানিকটা বৈপরীত্য পাঠক হিসেবে হজম করতে সমস্যা হয়।

আর সবশেষে, ২নং মন্তব্যের প্রতিত্তরে, লেখক বলেছেন: ব আকার ল। ফুটেন মিয়া। হাসেতে হাসতে শেষ, জটিল কইছেন ভাই। এই ব্যাটা সব জায়গায় যাইয়া জ্বালাইতেছে সবাইরে।

ভালো থাকুন হাসান মাহবুব ভাই, শুভকামনা রইল।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। শেষদিকের কথাগুলো বেশি গুরুগম্ভীর হয়ে গেছে? আমি তো ভেবেছিলাম বেশ খানিকটা ডার্ক কমেডি এ্যাপ্লাই করতে পেরেছি :#) আসলে গল্পের শেষটা মাথায় রেখেই লেখা শুরু করেছিলাম। পরিস্থিতিটা খুব জটিল ছিলো, তাই টোনটা একটু চেঞ্জ করতে হয়েছে, ফলে হালকা থাকে নি লেখাটা।

ধন্যবাদ পাঠ এবং মন্তব্যের জন্যে।

৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০৭

আহমেদ জী এস বলেছেন: হাসান মাহবুব ,



এটাতে আপনার স্বভাবসিদ্ধ ট্যুইষ্ট নেই কেন ?

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার সব গল্পে কি টুইস্ট থাকে? এই গল্পের শেষটা এমন ফ্ল্যাট রাখাটাই বোধহয় সমীচীন ছিলো।

শুভেচ্ছা।

৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:২১

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: না ভাই, শেষ লাইনটা নিজে একাই কিন্তু একটা বিশাল ডার্ক কমেডি, যা আবার গল্পের টাইটেলও "ধন্যবাদ, আবার আসবেন"। =p~ =p~ =p~

আর আগের মন্তব্যে যা বলা হয় নাই, আপনার এই গল্পের মধ্যে নিহিত মেসেজ। আমার মতে এই গল্পটি যে মেসেজ দেয় তা এরকম, ববির মধ্যকার অবদমিত যৌনাকাংখ্যা প্রথমে তাকে জেনির প্রতি একটা সফট ভালবাসার অনুভূতি জাগায় এবং সময়মত সেই হিংস্র অবদমিত আকংখ্যা তার স্বরূপ প্রকাশ করে। ববি নামক চরিত্রের মোড়কে মনুষ্য সমাজের একটি অপ্রিয় সত্য অংশ তুলে ধরেছেন। আর তা ঐ শুরুর দিকের একটি লাইন বলে দেয়, প্রতিটি পুরুষের ভেতরেই একটি ধর্ষক বাস করে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, তবে এই কথাটিও বিস্তৃত করে বলা যায় প্রতিটি মানুষের মাঝে (পুরুষ এবং নারী নির্বিশেষে) একজন কামুক বাস করে। গল্পের শিরদাঁড়া হলো রেপড হবার আশায় জেনির কিছুক্ষণ রেপড পজিশনে থাকা। এই কামবাতি কারটা কখন জ্বলে উঠবে তার কোন নিশ্চয়তা নেই। ববির প্রতি তার দুর্বলতা থেকেই হয়তো বা এমনটা ভেবেছে সে, ধর্ষিত হওয়া নারী জীবনের চরম অপমানজনক একটি অধ্যায় হলেও কিছুটা সময় (তা সে যতটা কমই হোক না কেনো) জেনি ধর্ষিত হতে চেয়েছিলো। এই জটিল পরিস্থিতিতে কার কেমন ভাবনা আসবে সেটা সবসময়ই একটা অমিমাংসিত রহস্য হয়ে থাকবে।

শুভদুপুর।

৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৫

জেন রসি বলেছেন: গল্পে ডার্ক কমেডির ছায়া আছে।কিন্তু গল্পের শুরুটা হয়েছে একটা চিরচেনা রোমান্টিক প্রেক্ষাপটের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়ার মাধ্যমে। তারপর দেখা গেল পুরুষের আদিম অন্ধকারে লুকিয়ে থাকা বিষ এবং নারীর আত্মসমর্পণের চিরায়ত প্রথা। তবে গল্পের শেষে ববির পরাজয়টা ভালো লেগেছে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ববি চরিত্রটা আমার বিভিন্ন গল্পে বিভিন্ন রূপে প্রকাশ করেছি। দ্যা আলটিমেট লুজার ববি। এর পরে কোন গল্পে ববির নাম দেখলেই শিওর হয়ে নিয়েন যে শেষে তার জন্যে একটা ট্রাজেডি আছে :(

১০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৪৮

বাংলাদেশী দালাল বলেছেন: রোজা রেখে ইরোটিক পড়তে চাচ্ছিলাম না। তার পরেও শেষ পেরাটা পড়লাম। =p~ =p~ =p~
ববিদের জন্য মর্মাহত। :(

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ বাংলাদেশী দালাল।

১১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫০

আমি মিন্টু বলেছেন: ভাললাগচ্ছেিলো ভাই । :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

১২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০১

অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: অনেকদিন পর ব্লগ দিয়া নেট চালাইতে আসলাম আবার।
আইসাই ২য় কমেন্টটা দেইখা ভাল্লাগসে। :D

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: হেহে! ব্লক করতে পারতাছি না। কী এক ঝামেলা!

১৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০৭

জেন রসি বলেছেন: ববিরা লুজার না হলে ভারসাম্য কিংবা নিস্পাপ আনন্দ নষ্ট হতে বাধ্য। তাই ববিকে হারিয়ে দিয়ে গল্পকার হিসেবে আপনি যেমন এক পাশবিক আনন্দ পান, পাঠক হিসেবে তা আমাদেরকেও আনন্দিত করে! হয়তোবা পাশবিকতার পরাজয় দেখে আনন্দিত হওয়াটা আমাদের অবচেতন মনের কোন খেলা হতে পারে।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ঠিক বলেছেন জেন রসি। শুভেচ্ছা রইলো।

১৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৪

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: হাহাহা, এটা কি বাস্তব নাকি ববির দুঃস্বপ্ন? আবার আসবেন বলার পরেই ববির ঘুম ভেঙে যাবে, সে হাঁপাতে হাঁপাতে ঘামভেজা গেঞ্জি গায়ে ভাববে- কি দেখলাম এটা?? এবং তারপর থেকে জেনির সাথে নিতান্ত প্লেটোনিক সম্পর্ক রাখার চেষ্টা করবে!

তবে ববি-জেনির রোমান্টিক অস্বস্তিভরা সম্পর্কের এরকম অস্বস্তিকর সমাপ্তি ভাবতে পারাটাই মূল কমেডি।

শুভ বিকেল হামা।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:১২

হাসান মাহবুব বলেছেন: এটা নিষ্ঠুর বাস্তব প্রফেসর সাহেব! ববি কেবলই হেরেই যায় আর অপদস্থ হয় :(

শুভ বিকেল :#)

১৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৫

রিকি বলেছেন: "ধন্যবাদ, আবার আসবেন"। :D

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার আসবেন ;)

১৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৮

রিকি বলেছেন: :||

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: B:-)

১৭| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২০

সুমন কর বলেছেন: কিছুদিন আগে ফেবুতে এ কামনাদৃষ্টি নিয়ে একটা স্ট্যাটাস দিয়েছিলেন। তখনই মনে হয়েছিল, এ বিষয়ে একটি গল্প পেতে যাচ্ছি।

বরাবরের মতো চমৎকার বর্ণনা। সবচেয়ে ভাল লেগেছে, ববির পরাজয়টা। শুরুতে ভেবেছিলাম আপনার একটি রোমান্টিক গল্প পড়ব, তা আর হলো না ! সমাজের নোংরা চেহারা কিংবা পুরুষে কাপুরুষত্বের (ধর্ষক) রূপটি তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ।

আর এমন একা ঘরে চেনা-জানা (একটা ভালো বন্ধুত্ব ) বিপরীত লিঙ্গের কাউকে পেলে কামনা জেগে উঠাটা বিচিত্র নয়। ধন্যবাদ আবার আসবেন। হাহাহাহা.......

।+।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুমন। ভালো থাকবেন।

১৮| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৬

এই সব দিন রাত্রি বলেছেন: "ধন্যবাদ, আবার আসবেন"; ছোট্ট একটা লাইনে পরাজিত ধর্ষক পুরুষদের চিত্র ফুটে উঠল। খুব ভাল লাগল মাহবুব ভাই। +++

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

১৯| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৫৯

নীরব 009 বলেছেন: পড়লাম
শুধু এটুকুই লিখলাম। :)

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভ পড়াশোনা!

২০| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪২

গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: শেষে ববির পরাজয়টা ইচ্ছাকৃত হলে , যুগ যুগ ধরে চলে আসা '' প্রতিটি পুরুষের ভেতরেই একটি ধর্ষক বাস করে।'' এই ভুল ম্যাসেজটার একটা সুরাহা হতো ।
তার পরেও আপনার কথার উপর কথা নাই ।
বর্ণনা বরাবরের মতই সাবলীল ।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:০১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত।

২১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:১৯

দীপংকর চন্দ বলেছেন: দুঃসাহসী শব্দের সমাহার!!

বিষয়বৈচিত্র্য আপনার লেখার অধিপতি প্রবণতা!

পাঠক প্রত্যাশা পূরণে সক্ষম আপনার এই লেখাটিও। বরাবরের মতো!

অনিঃশেষ শুভকামনা।

অনেক ভালো থাকবেন। সবসময়।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

শুভরাত।

২২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: প্রিয়তে রেখে দিলাম সময় করে পড়ে নেওয়ার জন্য।
মিস করতে চাইনা তাই।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৫০

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভপাঠ।

২৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩৫

ব্লগার মাসুদ বলেছেন: ধন্যবাদ মাহাভুব ভাই আবার আসলাম পড়লাম মন্তব্য করলাম আবার চলেগেলাম ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১২:১৪

কলমের কালি শেষ বলেছেন: গল্পটা গভীর একটা ব্যাঙ্গাত্বক ইঙ্গিত বহন করে । এনডিং সেইরাম হইছে ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৪৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভসকাল।

২৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১:১৭

মশিকুর বলেছেন:

গতিময় লেখা +

ইহাই মানব-মানবীর অলিখিত জৈবিক সংবিধান।

ধন্যবাদ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৪৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভেচ্ছা মশিকুর।

২৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৩৯

শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: যদিও আমার মারামারি কাটাকাটি জীবনের অন্ধকার দিক নিয়া লেখা গল্প পড়তে ভাল্লাগেনা, এইটা ভালোই লাগলো। শেষটায় মজা পাইছি আসলে। আসলে রেপড হইলে কস্ট পাইতাম। কিন্তু আসবেন বললো কেন? আবার আসবে বা আবার এসো বলার কথা না? ভীষন বিব্রত কিংবা অপ্রস্তুত অবস্থায়ও তো স্বভাবসুলভ সম্বোধন ভুলবার কথা না, বরং যেটা বলে সেটাই বলার কথা

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: সম্বোধনের পরিবর্তনের মাধ্যমে তার সাইকোলজিকাল ক্রাইসিসটা ডিফাইন করতে চেয়েছি। তার পরাজয় এবং লজ্জার উপস্থাপনে আপনি সম্বোধনই আমার কাছে শ্রেয়তর মনে হয়েছে।

শুভেচ্ছা।

২৭| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ২:৪৪

সচেতনহ্যাপী বলেছেন: পুরুষেরা মহান অধিপতি অথবা ঈশ্বর, অথবা তার চেয়েও বেশি কিছু। আর কিছু কি বলার আছে??

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: পাঠের জন্যে ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন।

২৮| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:০৫

ঢাকাবাসী বলেছেন: চিরাচরিত আদিম কামনা আর তার চরম পরিণতিতে যাওয়ার ব্যার্থতার বহিঃপ্রকাশ। ববির ওটা একটা রোগ। গল্পটি ভাল লেগেছে।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভেচ্ছা রইলো।

২৯| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৪৬

সুফিয়া বলেছেন: খুব ভাল লেগেছে গল্পটি। চিরাচরিত পুরুষের রূপটি ফুটে উঠেছে।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুফিয়া।

৩০| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১০:০২

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার আসবেন!!!
দারুণ লেগেছে। বরাবরের মতো, একদম ঠেস লাগা গল্প, ঘোর লাগা একটা ভাব থাকে আপনার গল্পে, প্রথম দিকে ছিল না, কিন্তু শেষে সত্যিই ঘোরে পড়ে গিয়েছিলাম।
আচ্ছা, ববি আর জেনিকে নিয়ে আপনি আরেকটা গল্প লিখেননি? সেই যে, একটা গ্যারেজে তাদের সংসার ফাঁদা?

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, গল্পটার নাম ছিলো ববি এবং জেনি। এই তার লিংক

৩১| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:১৯

রুমমা বলেছেন: ডিং ডং ডিং ডং

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ডিং ডং! আহা, কতদিন পর!

৩২| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:২৮

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: গল্পের সবচেয়ে নিষ্ঠুর লাইন হচ্ছে - ধন্যবাদ, আবার আসবেন। লাইনটা একটা লুপের মত। পাঠককে বার বার গল্পে ফিরিয়ে নিয়ে যাবে। চমৎকার একটা অনুভুতি!

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ওয়েল সেইড কাভা। শুভেচ্ছা রইলো।

৩৩| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:৫৩

নুর ইসলাম রফিক বলেছেন: মিনাক্ষী বলেছেন: বেশ লেগেছে :D , তবে কেন জানি একটু বেশি খোলা-মেলা মনে হলো। পুরো গল্পটাতে হাস্যরসের আভাস পেলাম সেই হিসেবে শেষের দিকে সিরিয়াস কথাগুলো বেমানান লাগলো। পাণ্ডিত্য ফলানোর জন্য মাফ করবেন ।

আমারও এমনটাই মনে হয়েছে।পাণ্ডিত্য ফলানোর জন্য আমায় ও মাফ করবেন ।

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:০৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার মতামত সাচ্ছন্দ্যে বলে যাবেন। সবার মত আমার কাছে সমান গুরুত্বপূর্ণ।

৩৪| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩

রাবার বলেছেন: মুগ্ধ পাঠ হাসান ভাই

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।

৩৫| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৬

পাপতাড়ুয়া বলেছেন: চামড়াপিস্তল। যুতসই শব্দ বানিয়েছেন হাসান ভাই।

গল্পটা কেন জানি জমে নাই মনে হল। ববির মানসিকতাটা আলো পায়নি, যেটাতে আপনি ঈর্ষণীয়ভাবে সক্ষম।

শেষটা ভালো লেগেছে। ববির আগ্রাসন না মানতে পারার ফল হয়তো!

যাহোক, গুরুর নিন্দা করছি। ঈশ্বর নিশ্চয় ক্ষমাশীল। :)

০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: হাহা! আমার গল্পে নিন্দা করার মতো অনেকিছুই থাকবে, আছে, ছিলো। তাই মন্তব্যের শেষ অংশটা আমাকে বিব্রত করেছে যথেষ্ট।

৩৬| ০৫ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৫

অরুদ্ধ সকাল বলেছেন: এটা আপাতত পড়ি। তবে অনেক গল্প পড়বার জন্য বাকী রয়ে গেছে। পড়বো সময় করে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ ভোর ৬:৫৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: আচ্ছা।

৩৭| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৩৪

দর্পণ বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: না ভাই, শেষ লাইনটা নিজে একাই কিন্তু একটা বিশাল ডার্ক কমেডি, যা আবার গল্পের টাইটেলও "ধন্যবাদ, আবার আসবেন"। =p~ =p~ =p~


হা হা দারুন হয়েছে এন্ডিং ভাই।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:৪৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। স্বাগতম আমার ব্লগে।

৩৮| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:০৭

কাবিল বলেছেন: গল্পে প্রথম ভাল লাগা। +++++++



গল্পের শুরু থেকে শেষ অব্দি পুরোটাই ভাল লেগেছে।
স্থান, কাল, ক্ষেত্রবিশেষে প্রতিটি পুরুষের ভেতরে একটি ধর্ষক সৃষ্টি হয়। নারীদের ক্ষেত্রেও বাদ যায়না।
সবচেয়ে বেশি ভাল লেগেছে--
মনের অতল গহীনের মনোভাব গুলো অতি সুন্দর ভাবে উপস্থাপনে গল্পের অলঙ্কার সরূপ। যা উক্তি গুলোর সাথে নিজের একান্ত ভাবনা গুলো জুরে দিয়ে গল্প পাঠে আরও মনমগ্ধকর হয়ে উঠল আমার কাছে।


ধরি ধরি করে যদিও নাগালে পাইলাম অপারগতার কারনে-------- আফশোস হা হা হা :)
পরবর্তী গল্পের অপেক্ষায় রইলাম।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৩:১৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার আসবেন B-)

৩৯| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৩৯

চাঁদগাজী বলেছেন:


পাঠক আছে।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: হু।

৪০| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:১২

প্রামানিক বলেছেন: গল্পের প্রথম থেকে শেষ অব্দি পুরোটাই খুব ভাল লেগেছে। পড়ার জন্য মন্তব্য করতে দেরি হলো। অনেক অনকে শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ, আবার আসবেন B-)

৪১| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:১৯

এহসান সাবির বলেছেন: হ্যান্ডস আপ ববি....!! ববি হ্যান্ডস আপ.......!!

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: B:-)

৪২| ০৬ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৫৩

রিফাত সিকদার বলেছেন: এই প্রথম আপনার কোন লিখা পড়লাম এবং মন্তব্য করলাম।ভালো লাগলো।

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ রিফাত।

৪৩| ০৭ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ১১:০০

অচিন্ত্য বলেছেন: ববি আর জেনির সাথে আমার দেখা হয়েছিল। তখন ওরা একটা পরিত্যাক্ত গ্যারেজে আস্তানা গেড়ে বসেছে। ওরা বাসা ভাড়া করে আছে জেনে ভাল লাগল। ০ থেকেই তো শুরু হয়। তাই চক্রাকারে ফিরে ফিরে ০। ভাল

ছিদ্রান্বেষণঃ ‘পরবর্তীতে’ বিভক্তির একটি ভুল প্রয়োগের উদাহরণ। বিশেষণ এর সঙ্গে বিভক্তি যুক্ত হয় না। ‘পরবর্তী সময়ে’ বলা যেতে পারে। একই যুক্তিতে ‘আগামীতে’ ও ভুল।

০৭ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: নতুন কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ অচিন্ত্য।

৪৪| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:০৯

রোদেলা বলেছেন: শব্দের এমন অসাধারন প্রয়োগ,সবাই এভাবে সাজাতে পারেনা।হুমায়ূন আজাদ নিজে যে সব গল্পে শারীরিক সম্পর্কের বিবরন দিয়েছেন তা আরো অনেক বেশী খোলামেলা।আসলে যে দৃশ্য যে বর্ননা ডিমান্ড করে তা লেখক কে প্রয়োগ করতেই হয়।কবিতা লিখার সময় আমার বদ নাম আছে-প্রেমের কবিতায় আমি শরীর নিয়ে বেশী লিখি।কিন্তু আমার কাছে মনে হয় শরীর ছাড়া প্রেম অর্থহীন।ববির চরিত্রের হঠাত আক্রমন অচেনা কিছুনা,আর তার এই হাস্যকর পরিসমাপ্তি খুব বিচিত্র লাগেনি-সব স্বাভাবিক।কিন্তু পুরুষ হেরে যাওয়াটা মেনে নিতে পারেনা,এখানে ববি আসল কর্মটি করতে না পারলেও সে ধর্ষক হিসেবেই থাকবে পাঠকের কাছে।শুভেচ্ছা জানবেন।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২২

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ রোদেলা। অনুপ্রানিত হলাম।

৪৫| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৩৬

সাজিদ উল হক আবির বলেছেন: হাসান ভাই , গল্প ভালো লেগেছে।

একটা জিনিস মাথায় এলো। আপনি ঘটনা নির্ভর গল্পের বদলে চরিত্র নির্ভর গল্প লেখায় একটু মনোযোগ দিয়ে দেখতে পারেন।
যেমন এই গল্পে মুল বিষয় ছিল একটা চিন্তা - সেটা হল একজন ধর্ষক তার শিকারকে হাতের কাছে পেয়েও চূড়ান্ত মুহূর্তে যদি তার যৌন সক্ষমতা হারিয়ে ফেলে, তাহলে কি হয়। এভাবেই, একটা বা একটা মুল চিন্তার পাশে কয়েকটা সাবপ্লট নিয়ে আপনার বেশ কিছু গল্প আগিয়েছে।

যদি আপনি এই পাঞ্চ লাইন বেইজ গল্পের বদলে ক্যারেক্টার বেইজ গল্প লেখার চেষ্টা করেন , তবে আপনার লেখনি কেমন দাঁড়ায় - পরীক্ষা করে দেখতে পারেন।

শুভকামনা।

০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৯:৪২

হাসান মাহবুব বলেছেন: তোমার পরামর্শ মনে ধরেছে। দেখা যাক কী হয়।

শুভরাত্রি।

৪৬| ০৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:৩১

ইমরান নিলয় বলেছেন: হাহহাহহা। গ্রু হামা ভাইয়ের হাতে এমন গল্পের ঝিলিক দেখেই সন্দেহ হইসিল। নিশ্চয়ই কোন উদ্দেশ্য আছে। সন্দেহটা প্রতারনা করে নাই।

আপনার সারিয়ালিজম ইদানিংকার ক্যালেন্ডারের হাত ধরে এক নতুন উচ্চতার দিকে যাত্রা শুরু করসে। যাত্রা আরো সুন্দর হোক।

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:৫৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ নিলয়।

৪৭| ০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:০০

সুপান্থ সুরাহী বলেছেন: বহুদিন পর হামার গল্পে ডুবলাম। অবশ্য বহুদিন পর সামুতে আসা...

০৯ ই জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:১৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ সুপান্থ। আপনাকে দেখে ভালো লাগলো।

৪৮| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:২৯

স্বপ্নবাজ অভি বলেছেন: ভালোলাগা জানবেন হাসান ভাই

১০ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৩:৩৬

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভভোর।

৪৯| ১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৭:৫৪

নস্টালজিক বলেছেন: ১, ২ করে শূন্যে ফিরে আসাটা চমকপ্রদ লেগেছে। ভার্সগুলো ঠিকঠাক ভেঙ্গেছো। তবু আমার মনে হয়েছে ববি-জেনি সিরিজের সবচেয়ে দূর্বল গল্প এটি।

শুভেচ্ছা নিরন্তর, হাসান।

১০ ই জুলাই, ২০১৫ সকাল ৯:১০

হাসান মাহবুব বলেছেন: থিংকু। পাল্টা শুভেচ্ছা!

৫০| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৪৬

শায়মা বলেছেন: হামা বেবিভাইয়া!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আজকে একটা মজার ঘটনা হয়েছে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!:)

হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!

আমি স্কয়ার হসপিটাল থেকে ফিরছিলাম । ফার্মগেটের মোড়টায় এত্ত জ্যাম!!!!!!!!!!!!! গাড়ি আটকে আছে। হঠাৎ দেখি তুমি!!!!!!!!!!!!!!!!


ইয়া লম্বু!!!!!!!!!!!! এ্যাশ কালার টি শার্ট আর কাধে মনে হয় কালো একটা ব্যাগও ছিলো । হন হন করে হেটে যাচ্ছো ! চৌরাস্তার ওদিকে যাবে মনে হয় ! আমি তো এক চিৎকার দিয়ে তোমাকে ডাকতেই গেছিলাম !!! তাড়াতাড়ি নিজের মুখ নিজেই চেপে ধরলাম। মানুষ যদি পাগলি ভেবে পাগলা গারদ নিয়ে যায়!!!!!!!!!

হাহাহাহাহহাহাা আমি দারুন মজা পেয়েছি!!!!!!!!!!!!!

তুমি পেছনে ফিরলেই দেখতে পেতে হ্যারিয়র সাদা কালো গাড়ির ভেতরে আমি ছিলাম!!!!!!!!!

বাসায় ফিরেই তাই দৌড়ে আসলাম ঘটনাটা তোমাকে বলতে!!!!!!!!!!!

অনেক অনেক মজা লেগেছে হামাবেবিভাইয়াা!!!!!!!!!!!!!:) :) :)

১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: সব মজা আপনিই নিলেন, আমাকে একটুও দিলেন না, এইটা ঠিক না! এত কাছে এসেও সেই অচেনাই থেকে গেলেন! অবশ্য সব সম্পর্ক যে দেখা হওয়াতে গড়াবে তাও না। কিছু জিনিস থাকুক ভার্চুয়াল!

৫১| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩৩

শায়মা বলেছেন: হাহাহাহা হামা বেবিভাইয়ু!!!!!!!!!!!!!!!!

তখন ঠিক ঠিক বিকাল ৫টা ৮ বাজছিলো............

আমি ঠিক বলেছিনা বলো??????????????


এ্যাশ কালার টিশার্ট স্কয়ার হসপিটাল থেকে সোজা রোড ধরে ঐ মোড়কে তো ফার্মগেটের মোড়ই বলে তাইনা???????

সেখানে তুমি হন হন করে কই যাচ্ছিলে??????????????


নিশ্চয় বাসায়!!!!!!!!!!!হাহাহাহাহ সত্যি চিল্লিয়ে ডাক দিলে কেমন হত??? হাহাহাহাহাহা

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: আপনার দেখার চোখ তো সেইরকম! ভুল হবার প্রশ্নই ওঠে না। আমি বাস ধরব বলে কাওরান বাজারের দিকে যাচ্ছিলাম। এর পরেরবার দেখলে আপনার গাড়িতে একটা লিফট দিয়েন :#)

৫২| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১০

শায়মা বলেছেন: হা হা হা ওকে ওকে !!!!!!!!!!! হাহাহাহা

এরপর নিশ্চয় তোমাদের ফুল ফ্যামিলী দেখবো হামাবেবিভাইয়া!!!!!!!!!!:):):০

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:১৮

হাসান মাহবুব বলেছেন: হ্যাঁ, কিন্তু সেক্ষেত্রে আপনি লুকোচুরি খেললে কিন্তু হবে না! আমি না দেখলেও আমার ছানাপোনাগুলো ঠিকই ধরে ফেলবে আপনাকে হু!

৫৩| ১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:২৮

শায়মা বলেছেন: B:-) B:-) B:-)

১১ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪০

হাসান মাহবুব বলেছেন: B-) :#) B-))

৫৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৭:৩০

এহসান সাবির বলেছেন: ঈদের শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকুন সব সময়।

শুভ কামনা।

১৮ ই জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: পাল্টা শুভেচ্ছা এবং শুভকামনা।

৫৫| ২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:৪২

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন:
প্রতিটি পুরুষের ভেতরেই একটি ধর্ষক বাস করে।

চামড়াপিস্তল!!! যুতসই একটি শব্দ হাসান ভাই।

২০ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:২৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ অনেক। শুভরাত্রি।

৫৬| ২২ শে জুলাই, ২০১৫ বিকাল ৫:৫৪

হঠাৎ ধুমকেতু বলেছেন: অনেক দিন পর ব্লগে ঢুকলাম এবং আপনার গল্প পড়লাম। সফটওয়ার হার্ডোয়ার কে মিসগাইড করলে যা হয়! গল্পের অন্তর টা চমৎকার। রসিক ফিনিশিং টাও চমৎকার।

২২ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ ধুমকেতু।

৫৭| ২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১০:২১

দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ববি কে ম্যালা দিন পরে দেখা গেলো :)

২৬ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ১১:০৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: শুভরাত।

৫৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ১:৫৫

মম্ময় অপর্ণা বলেছেন: গল্পটা মোবাইল থেকে পড়েছিলাম। ফিনিশিং টা খুব মজা পেয়েছি পড়ে।

৩০ শে জুলাই, ২০১৫ দুপুর ২:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: আমার নিজেরও খুব মজা লেগেছে। নতুন নিকে স্বাগতম।

৫৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:৩৩

শাহেদ খান বলেছেন: হাহ হা! শেষ দুইটা সংলাপের কারণেই লেখাটা একটা সাধারণ গল্প থেকে 'হাসান মাহবুব'-এর গল্পে পরিণত হল!

অনেকদিন পর, হাসান ভাই। কেমন আছেন?

৩১ শে জুলাই, ২০১৫ রাত ৮:৪৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: ভালো আছি শাহেদ। শুভকামনা।

৬০| ০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৪

ইলুসন বলেছেন: গল্পটা কি ধর্ষকদের অক্ষম হিসেবে প্রকাশ করার জন্য একটা ইচ্ছাকৃত সার্কাজম? ববির দিক থেকে আর আক্রমণ হবার সম্ভাবনা না থাকার পরেও পালিয়ে যাওয়া নিয়ে জেনির মাঝে যে দ্বন্দের সৃষ্টি হয়েছে, তা অসাধারণ। ববিকে নিয়ে চমৎকার আরেকটা গল্প!

০৬ ই আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫৪

হাসান মাহবুব বলেছেন: সার্কাজম, হ্যাঁ ধরে নিতে পারেন তাই। শুভরাত্রি।

৬১| ২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৯:৫৮

পুলক ঢালী বলেছেন: খুব সুন্দর লিখেছেন।"ধন্যবাদ আবার আসবেন" খুব সুন্দর সৌজন্যমূলক বাচনকে এখানে ষ্টুপিডিটি,বেকুব আর আহাম্মকের বাচনে রূপান্তরিত করেছেন =p~ =p~ =p~

২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১০:০২

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ। শুভরাত্রি।

৬২| ০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১০:৫২

জাফরিন বলেছেন: হাহাহা.।.।.।।খুবই মজা পেলাম। "ধন্যবাদ আবার আসবেন"- কল্পনা করলে প্রচন্ড হাসি পাচ্ছে =p~

০৪ ঠা সেপ্টেম্বর, ২০১৫ রাত ১১:০৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: হেহে :#)

৬৩| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৮:০০

অভ্রনীল হৃদয় বলেছেন: অন্যরকম একটি গল্প। ভালো লাগলো। শেষ লাইনটি পড়ার পর কেনো যেনো হাসি পেলো।

২৭ শে নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৩৫

হাসান মাহবুব বলেছেন: :-B :#) B-)

৬৪| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৮:৪৫

রুহুল গনি জ্যোতি বলেছেন: খুব ভাল লিখেছেন । ধন্যবাদ।

২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৬ রাত ৯:০৭

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! আবার আসবেন

৬৫| ২৯ শে মার্চ, ২০১৬ রাত ১:৩৮

তাসজিদ বলেছেন: ধন্যবাদ! আবার আসবে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! গল্পের সেরা লাইন।

২৯ শে মার্চ, ২০১৬ দুপুর ১:৫১

হাসান মাহবুব বলেছেন: ধন্যবাদ! আবার না আসলেও চলবে ;) B-)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.