![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ছোটবেলা থেকেই বন্ধুদের দেখে আসছি সুন্দরী বড় আপুদের প্রেমে পড়তে আর বলতে দোস্ত এই আপুটানা যা সুন্দর... একেবারে মাধুরী। কোনটা আবার ঐশ্বরিয়া, শাবনুর নয়ত পূর্নিমা। আমার বেলায় ঘটনা ছিল একেবারে উল্টো। আমি ঘুরে ঘুরে গিয়ে প্রেমে পড়তাম আমার অসম্ভব সুন্দরী সব ম্যাডামদের। সেই সব হারানো দিনগুলোর সুখস্মৃতির পাতা থেকে তিনটি ঘটনা নিয়ে আমার আজিকার পোষ্ট।
স্কুল জীবন: আমি তখন নবম শ্রেনীর ছাত্র। এতদিনের দুষ্ট ছেলেটা প্রথম বারের মত বুঝতে পারে পড়ালেখার আরেক নাম কি। প্রহর যত কাটে বইয়ের ভারও তত বাড়ে। ধীরে ধীরে জীবনটা কেমন জানি বেরসিক হয়ে উঠছিল কোথাও কোন আনন্দের লেশমাত্র নেই, সব জায়গায় শুধু পড়া পড়া আর পড়া। এমন সময় আমার বিরান ভূমিতে জলের প্রসবন নিয়ে আসল বকুল নামে এক সুন্দরী গনিতের শিক্ষিকা। প্রথম প্রথম ভাল করে লক্ষ্য করতাম না (নিজেই আছি প্যারায় এই সময় কি আর প্রেমে পড়া যায়)। কিন্তু হঠাৎ, হঠাৎ.. একদিন চোখ পড়ল শিক্ষিকার অনিন্দ্য সুন্দর চুলের খোপা আর আমায় পেয়ে বসল এরশাদের বিদিশার নেশা।
খোপায় বাঁধা বকুল ফুল....কাইরা নিল আমার ঘুম
আমার বন্ধুরা যখন গাইতে থাকত হিন্দী গান বলি চুরিয়া বলি কানঁগানা আমার কন্ঠে তখন সুর তোলে হেমন্ত মুখপাধ্যায়ের সেই কালজয়ী গান অলিরও কথা শুনে বকুল হাসে কই তার মত তুমি আমার কথা শুনে হাস নাতো। চলতে ফিরতে শুধুই এই গান। বন্ধুরা বিরক্ত হয়ে বলে, ধুৎ তুই কি সব গান গাস। আমি বলি হেমন্ত মুখপাধ্যায়ের নাম শুনেছিস, এই গানের মানে বুঝিস!!!! আসলে আমি নিজেও ঐ গানের মর্মার্থ না যতখানি বুঝি তার চেয়ে বুঝি এই গানের মধ্যে থাকা সেই নাম...বকুল। তখন আমার জীবনটাই ছিল পুরো বকুলময়। বকুল ফুল ভাল লাগে, বকুলের মালা ভাল লাগে এমনকি পাশের বাসার অসহ্য বকুলকেও ভাল লাগে । আরো ভাল লাগে বকুল গান আর সেই নাম...বকুল।
একদিন দেখি ম্যাডামের খোপায় নেই, বকুল ফুলের মালা.......ক্লাস শেষে আমতা নামতা করতে করতে বলেই ফেললাম, ম্যাম আজ যে খোপায় মালা দেন নি। বলেই জিহ্বায় কামড়, ভাবলাম এবার নিশ্চয় টাস করে একটা চড় লাগিয়ে দিবে। কিন্ত আমায় অবাক করে দিয়ে ম্যাডাম হেসে ফেলল, বলল যেই মেয়েটা আমায় ফুল এনে দিত ও চলে গেছে।
আমায় আর পায় কে, এখন আর আমাকে ভোরে জোর করে ডেকে তুলতে হয় না। নিজে নিজেই উঠি আর চলে যাই পরে থাকা ফুল তুলতে আর সেখান থেকে সরাসরি ম্যাডামের বাসায় (বাসায় আনলেতো কৈফিয়ত দিতে হবে)। ম্যাম তো অবাক, বলল আরে তুমি কেন কষ্ট করতে গেলে? আমি বললাম কি যে বলেন ম্যাম, শিক্ষক হইছে সবচেয়ে বড় গুরুজন আর গুরুজনের সম্মান করা দায়িত্ব না!!! কিন্তু বিধাতার মনে হয় আমার এত সুখ সহ্য হল না....মাসখানেক পরেই আমার সেই বকুল ম্যাডাম বদলি হয়ে চলে গেল অন্য এক জেলায়। আমার গানের কথাগুলোও বদলে গেল ..এখন আর আমি
বকুল ফুল বকুল ফুল সোনা দিয়া হাত কানও বান্ধাইলি গাই না, গাইতে থাকি বকুল ফুল বকুল ফুল কেন এত তাড়াতাড়ি আমায় ছাড়িয়া গেলি।
কলেজ জীবন: এস এস সি পরীক্ষা শেষ..তাই সমানে মুভি দেখে যাইতেছি...কোনটা বাংলা কোনটা হিন্দি আর কোনটা ইংলিশ কোন বাচ-বিচার নাই। কিন্তু একটা ছবি আবার সব উলটপালট করে দিল । ম্যা হু না...ছবিটায় সুস্মিতা সেনের প্রতি শাহরুখ খানের পাগলামিময় ভালবাসা আমার ভেতরে জমে থাকা ছাই চাপা সে প্রেম.. আবার দাউদাউ করে জ্বালিয়ে তুলল। কিন্তু কি আর করার কলেজ জীবন শুরু হতে এখনও মাস দুয়েক বাকি।
কলেজে ভর্তি হলাম। একেতো পুরানো প্রেম তার উপর আবার মেয়েরা নাই, তাই ম্যাডামরাই একমাত্র ভরসা ।১ম ক্লাস খুব এক্সসাইটেড..ক্লাসে ঢুকল বাংলার সুন্দরী টিচার। সুন্দরী বললেই যথেষ্ট না তাই আর একটু বলি। রবীন্দ্র সাজে সজ্জিত ত্রিশ ছুই ছুই হৈমন্তী। আমি তখন নিজেকে অপু অপু ভাবছি। হৈমন্তী একুশের গল্প পড়ানো শুরু করল। কিছুক্ষন পর সে একটা প্রেম সংক্রান্ত গভীর প্রশ্ন করল তপু কে নিয়ে। কেউ পারল না আর আমিও তখন যতই অপু অপু ভাব নেই তপুর প্রশ্নের উত্তর দিতে পারলাম না। স্বাভাবিক কারনেই মনের আকাশে মেঘের কালো ছায়া, কিন্তুু দমে যাওয়ার পা্ত্রতো আমি নই। খোঁজ নিলাম এই ম্যাডামের পরবর্তী বাংলা ক্লাস কোন সেকশনে। জানলাম পরেরদিন বি সেকশনে। পরের দিন আমার সেকশনের ক্লাস বাদ, দে ছুট বি সেকশনের পানে। ম্যাম আসল সেই.. একই ঢংয়ে। শুরু করল দেয়া সেই... একই লেকচার আর একটু পর সেই... প্রতীক্ষীত একই প্রশ্ন। আর এবার আমি অপু হয়ে গেলাম (লজ্জার ইমো হপে)। যেভাবে ম্যাডাম আমার আসল ক্লাসে প্রশ্নের উত্তরটি বুঝিয়ে দিয়েছিলেন ঠিক সেভাবেই বুঝিয়ে দিলাম আজ আমি তাহাকেই। ভিতর থেকে রবীন্দ্র প্রেম জাগিয়া উঠিল তাই মনে মনে বলিতে লাগিলাম...
তোমার ছোড়া শর আমি রেখেছিলাম যতন করিয়া
প্রিয়া প্রথম সুযোগেই তাই দিলাম তোমাকেই ছুড়িয়া
ম্যাডামের চোখে মুখে দিপ্তির বহি: প্রকাশ!! (কে জানে মনে মনে ভেবেছিলেন কিনা, আমি পাইলাম উহাকে পাইলাম)
বিশ্ববিদ্যালয় জীবন: স্কুল কলেজের গন্ডি পার হয়ে তখন আমি বিশ্ববিদ্যালয়ের মঞ্চে। এতদিনে আমি বেশ পরিণত, স্কুল কলেজের পাগলামিগুলোও অনেকাংশে কমে এসেছে। তৃতীয় বর্ষের প্রথম সেমিস্টার..ক্লাস নিতে আসল সদ্য ইউএস থেকে পিএইচডি করে আসা এক সুন্দরী শিক্ষিকা (একটু বেশিই স্মার্ট)...এসেই শুরু করল তার অর্জনলিপির বর্ননা, স্বভাবতই আমার মনটা বিগড়ে গেল। ক্লাসে বসেই পাঠ্য বইয়ের আড়ালে গল্পের বই পড়তে শুরু করলাম (সময় নষ্ট করে কি লাভ)। বেশ অনেকক্ষন পর ম্যামের ক্রুর দৃষ্টি পড়ল আমার উপর। ভাবল আমি মনে হয় ওনাকে ইগনোর করছি। আমাকে বলল, এই যে ছেলে কি করছেন? বললাম ম্যাম বই দেখছি আর লেকচার শুনছি। ক্ষেপে গিয়ে বলল আপনি আমার দিকে না তাকিয়ে কিসের লেকচার শুনছেন। তারপর যা বলল তা শুনেতো মেজাজ আমার তিরিক্ষি...ও আমি দেখতে পচা, সুন্দর না, তাই আপনি আমার দিকে তাকান না (অবিশ্বাস্য হলেও সত্য)। ক্লাস শেষে বন্ধুদেরকে বলি এই উনি কি বেশি পড়তে পড়তে সাইকো হয়ে গেছে নাকি? এক বন্ধু মজা করে বলে বসল আরে বিয়ে হয়নিতো তাই তোর সাথে এমন করেছে...আরেক বন্ধু একডিগ্রী বাড়িয়ে যা বলল তাতে আমি হাসতে হাসতে শেষ মেয়েদের নাকি ঠিক বয়সে বিয়ে না হলে মেজাজ খিটখিটে হয়ে যায়!!! বলতে গেলে পুরো সেমিস্টারেই উনি আমাকে এভাবে জ্বালিয়েছে আর আমিও ঘাড়ের রগ একটা বাঁকা করে ওনার দিকে না তাকিয়েই গেছি (আড়ালে দেখছিলাম
)। একদিন হঠাৎ শুনি কেউ আমায় পিছন থেকে ডাকছে, এই যে শুনেন!! পিছন দিকে ফিরে দেখি আমার সেই ম্যাডাম...তাকাতেই বলল এই যে আপনি আমার দিকে তাকিয়েছেন
। (এই ঘটনা মনে পড়লে এখনও আমার হাসি আসে)
বছর খানেক পরে ডিপার্টমেন্টের গেটে দেখা, হাসিমুখে সালাম দিলাম। ম্যাম জানতে চাইল আমি কেমন আছি? বললাম ভাল কিন্তু উনাকে আর জিজ্ঞেস করার দরকার ছিল না উনি কেমন আছেন? বিয়ে হয়েছে নিশ্চয়ই ভাল আছেন ।(মেজাজ ও ঠান্ডাই মনে হইল)
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৯
পথহারা মানব বলেছেন: দারুন একখান শিরোনাম দিছেনতো...আপনার লাইফেরটা কবে বলবেন?
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আচ্ছা আপনার চশমার ফ্রেম এত মোটা কেন...আমারটাতো হালকা-পাতলা
২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:১৮
হাতুড়ে লেখক বলেছেন: নষ্টালজিক হয়া গেলুম। স্কুল জীবনে ম্যাডামদের সাথে জোট বেঁধে প্রেম করেছি।
বন্ধুরা তো ডিসাইড করে নিয়েছিলুম। কোকড়া চূলের টা তোর, নাক মোটাটা ওর, যেটা নাদুস নুদুস ওইটা আমার!
ক্ষমা করো হে প্রেয়সী। সবই বয়সের দোষ!!
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
পথহারা মানব বলেছেন: ক্ষমা করো হে প্রেয়সী
হা হা হা প্রেয়সী ক্ষমা করবে না...কেন তারে সাহসে করে গিয়ে বলেন নি।
৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
মাহফুজ নাজিম বলেছেন: প্রথম ক্রাশ কলেজে, দ্বিতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৭
পথহারা মানব বলেছেন: দুইটা ক্রাশ মাত্র তাও আবার প্রথমটা কলেজ জীবনে...হায় হায়
এত ভালা কেন ভাই আপনে।
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ
৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৫০
সুমন কর বলেছেন: হাহাহা....শেষটি বেশি মজা পেলাম।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
পথহারা মানব বলেছেন: ক্যা ক্যা....বাকিগুলা ভাল ছিল না
ভাই শুনলাম ট্যাক্সের লোক আপনারে খুঁজতাছে ঠিক মত কর দেন না কা?????
অনেক অনেক ধন্যবাদ...সুমন ভাই।
৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৪
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে আমিও একবার ক্রাশ খেয়েছিলাম জনৈকা ম্যাডাম এর ওপর! উনি বিবাহিতা ছিলেন এবং উনার একটা বাচ্চাও ছিলো ।
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৭
পথহারা মানব বলেছেন: হা হা হা..বাচ্চাও ছিল
আহরে যদি ম্যাডামও আপনার উপর ক্রাশ খাইত!!!
বড় বাঁচা বেঁচে গেলেন ভাই..যদি আপনার ম্যাডামের বাচ্চা এই খবর জানত আপনারে নিশ্চিত ফায়ার ব্রাশ করত।
ধন্যবাদ ভাই...ভালো থাকবেন
৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৫
Wahiduzzaman Utsho বলেছেন: মনে হইতেছে আমি ও শুরু করে দিই
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০১
পথহারা মানব বলেছেন: আরো পরে শুরু করেন...এহনতো ১৫+ হইছে বলে মনে হয় না।
অনেক অনেক শুভকামনা ছোট ভাই!!!!!
৭| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৬
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: হাহাহাহাহাহ ... আচ্ছা ছেলেরা এমন কা খালি বড় আপুদের প্রেমে পড়তে চায় কিন্তু মেয়েরা কত্ত ভাল ছোট ভাইয়াদের প্রেমে পড়ে না... আর স্যারদের উপর ক্রাশ ইয়া মাবুদ স্বপ্নেও তো ভাবি না অবশ্য আমাদের সময় এত প্রেম ভালবাসা টাসা ছিল না। আর আমি এমন পিচ্চি ছিলাম কেউ পাত্তাই দিত না ... এখন ভাবলে ভাবি আহারে কত্ত কিছু মিস করেছি। তবে দেখেছি অনেক কাহিনী। কেমন করে যেনো হই হুল্লোড়ের সময়গুলো নিরানন্দেই পার করে দিয়েছিলাম। আর ইন্টারে শুধু ছেলেমেয়ে মিক্সড কলেজ। হাই স্কুল আর ডিগ্রি মহিলা স্কুল/কলেজে পড়েছি তাই হয়তো এত কাহিনীর মাঝে পড়ি নাই হাহাহাহ
ভাল্লাগছে পোস্ট
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩০
পথহারা মানব বলেছেন: তুমিতো আপু মনে হয় এখনও কলিকালে আছ। চোখটা একটু ভাল করে খুইলা দেখ, এখনকার মেয়েদের না কি ছোট ভাইদের সাথে প্রেম না করলে প্রেমের বৃত্ত পুরন হয় না। আর স্যাররাতো ওনাদের প্রথম পছন্দ (যদি শায়মা আপু এ কথা শুনে সমস্ত নারী জাতির পক্ষ নিয়ে আমার নামে মামলা করব)।
আরে মহিলা স্কুল, কলেজে পড়ছ তো কি হইছে...আশে পাশে মনে হয় বয়েজ স্কুল ছিল না । নাকি বলতে লজ্জা পাও।
আপু অনেক অনেক ভাল কাটুক তোমার প্রতিটি মূহুর্ত।
৮| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৪
আলী বলেছেন: বিয়ে হয়েছে নিশ্চয়ই ভাল আছেন ।(মেজাজ ও ঠান্ডাই মনে হইল)
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১১
পথহারা মানব বলেছেন: হা হা হা..এই অংশটুকু লিখতে গিয়ে আমারও প্রচুর হাসি পেয়েছে। কোথায় হারিয়ে গেল সেই সোনালি দিনগুলো।
ভালো থাকবেন আলী ভাই!!!
৯| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৯
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: না আশে পাশে বয়েস স্কুল ছিল না সত্যিই
কি জানি এখনকার মেয়েরা এমন হতে পারে জানা নাই
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:১২
পথহারা মানব বলেছেন: হ্যাঁ বয়েঝ স্কুল না থাকাতে তোমার বাবা-মা বেঁচে গেছে...না হলে কত শত বিচার আসতো আল্লাহ মাবুদই জানে।
১০| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৬
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: তাইলে এই ছিলো মনে.......
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
পথহারা মানব বলেছেন: এই ছিল মনে...মানে কি? (রাগের ইমোটা গেল কৈ)। শুন বিলিয়ার ভাই আমি কিন্তু খুব ভাল ছেলে। ঠিক আছে একটু দুষ্ট ছিলাম..তাই বলে কিন্তু তোমার মত না
১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৭
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: পোস্টে লাইক!!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১১
পথহারা মানব বলেছেন: আহ! হা কি দরকার ছিল
অনেক অনেক ধন্যবাদ...পাঠ ও মন্তব্যে
১২| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
রায়হানুল এফ রাজ বলেছেন: ভালোই চলছে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১২
পথহারা মানব বলেছেন: কোথায় আর ভাল চলল..পড়াশুনাও শেষ, ম্যাডামদের সাথে প্রেম ও শেষ। এখন একদম ভাল হয়ে গেছি।
ভালো থাকবেন রাজ ভাই।
১৩| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: স্মৃতি কথা পড়তে ভাল লাগলো । বেশ গুছিয়ে লিখেছেন।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:১৩
পথহারা মানব বলেছেন: হা হা হা..বুবু আপনার থেকে পাওয়া প্রশংসা এর কোন তুলনাই হয় না
১৪| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:০৯
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: স্মৃতি কথা পড়তে ভাল লাগলো । বেশ গুছিয়ে লিখেছেন।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৭
পথহারা মানব বলেছেন: যদিও সামুর টেকনিক্যাল সমস্যার কারনে মন্তব্যটা দুইবার আসছে...তাতে কিন্তু আমার খারাপ লাগে নাই! আফটার অল বুবুর কমেন্ত বলে কথা।
১৫| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:০৯
Wahiduzzaman Utsho বলেছেন: হা হা হা,,,,, ঠিকই বলেছেন ভাইয়া। তবে কি ব্লগার জীবনে বেশি তাড়াতাড়ি আসা হয়ে গেল????
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
পথহারা মানব বলেছেন: তাড়াতাড়ি আসছেন সমস্যা নাই...শুধু সবকিছু একটু ব্যাল্যান্স করে চললেই হবে। হ্যাপি ব্লগিং ছোট ভাই।
১৬| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:১৭
আশাবাদী অধম বলেছেন: উচ্চ মাধ্যমিক পর্যন্ত কোন মহিলা টিচারের দেখা পাইনি। বিশ্ববিদ্যালয়ে এসে ম্যাডামদের পেলেও আপনারই মত যথাসম্ভব না তাকিয়ে থাকার চেষ্টা করেছি। তবে এক সহপাঠিনীর প্রতি দুর্বল হয়ে পড়েছিলাম।
ভাগ্য আমাকে ফিরিয়ে নিয়েছে শৈশবে। আমার পিতার কর্মস্থল সুবাদে ক্লাস থ্রিতে পড়া অবস্থায় এক মেয়ের সাথে পরিচয় ঘটেছিল। আজ সেই আমার ঘরের ঘরণী।
আপনার রম্য মাশাআল্লাহ চমৎকার। বুঝা যাচ্ছে আপনি এখনও দুষ্টই আছেন।
লেখায় এ প্লাস দিলাম। তবে কথা কি, উপরওয়ালা যা লিখে রেখেছেন তাই ঘটবে। মাঝ থেকে না পাওয়ার ব্যথাই হৃদয়ে যুগ যুগ থেকে যাবে।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১০
পথহারা মানব বলেছেন: ভাই আপনার কপালটা দেন....একটু ঘষা দেই। ক্লাস থ্রির পরিচয় তার সাথেই পরিনয়!!! বাহ! বাহ!বা।
ভাই যা পেয়েছেন তাকে নিয়ে অনেক অনেক খুশি থাকুন আর শুধুই ঊনিময় হয়ে থাকুন। বাকি সব মুছে যাক হৃদয় থেকে এই কামনা করি।(মাথায় থাকলে সমস্যা নাই..হা হা হা)
আর আমি দুষ্টামি ছাড়ি কিভাবে বলেনতো..এত বছরের অভিজ্ঞতা
১৭| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এই যে আপনি আমার দিকে তাকিয়েছেন ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৮
পথহারা মানব বলেছেন: এই কথা মনে পড়লে এখনো আমার হাসি আসে। অসংখ্য ধন্যবাদ..ভাল থাকুন সবসময়!!
১৮| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৪১
দিয়া আলম বলেছেন: তোমাকে প্রথম দিন দেখেই বুঝেছি তুমি মানুষ ভালোনা,আমার মত শুধু বড়দের প্রেমে পড়ো, আমার একটা বন্ধু ছিলো ভার্সিটিতে, মেয়েরা নাকি তাকে দেখলেই হ্যা করে তাকায়, এই নিয়ে ছেলেটার কি অহংকার, দুর্ভাগ্যগুনে সেই ছেলেটাই আমার প্রেমে পড়লো, একদিন সামনে এসে বলেই ফেললো, আমিও কমযাইনা, জোরে ঝাড়ি দিয়ে বললাম এই ভাগ এসব বাচ্চা কাচ্চার সাথে আমি প্রেম করিনা, আমি প্রেম করবো প্রেমে মাষ্টারের সাথে যে আমাকে প্রেম শিখাবে, তুই আমাকে কি শিখাবি, যা বড় হ আগে হিহিহিহি
তোমার সাথে আমার এখানে একটু মিলেছে মানব, আমার সিনিয়রদের ভালো লাগে বেশি
ভালো লেগেছে তোমার দুষ্ট চরিত্রের স্মৃতিকথা। প্লাস দিসি
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৪২
পথহারা মানব বলেছেন: তোমার মত পরীরে দেখার পর কি আর ভাল মানুষ থাকা যায় দিয়া!!!! হা হা হা
মেয়েরা বড়দের প্রেমে পড়বে এটাতো স্বাভাবিক! কিন্তু ছেলেরা যে কেন বড়দের প্রেমে পড়ে তা আজও বুঝতে পারলাম না!!!!!!!!!!!!! তোমার বন্ধুটাও মনে হয় কোন না কোন ভাবে তোমার দূর সম্পর্কের মামা হয়! হা হা হা হো হো হো।
দুষ্ট চরিত্র....কি বল দিয়া!!! ভাগ্যিস ঠিকমত টাইপ করেছ, একটু এদিক-সেদিক হলেই মান-সম্মানের বারোটা বেজেছিল..হি হি
ধন্যবাদ অনেক অনেক....ভাল থেক।
১৯| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৫:৪৮
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
আহা কী জীবন! স্মৃতিকাতর হয়ে গেলাম।
স্কুল জীবন, কলেজ জীবন দুই জায়গায়ই ম্যাডামের প্রেমে পড়েছিলাম। এমনকী কত ফ্যাণ্টাসী যে ছিল তখন। স্কুলেরটা অবশ্য ম্যাডামের কাছে পড়া না পারার কারণে এক ধমকেই সোজা হয়ে গিয়েছিলাম। কলেজে কোন বাঁধাই ছিল না। হয়তো দেখা যেত - অঘটনও ঘটিয়ে ফেলতাম। ভাগ্য ভাল যে - ম্যাডামের গলার স্বরটা ভাল ছিল না। ইজ্জত রক্ষা তাতেই।
বিশ্ববিদ্যালয়ে দুঃখজনক ভাবে কোন ম্যাডামই পাই নাই। যাও বা একটা পাইছিলাম শেষ বয়সে - ঐটাও নিজের সমবয়সী। ক্রাশ খাওয়া থেকে নিজের ইজ্জত বাঁচানোই ফরজ হয়ে গেছিল তখন।
+
আপনার শেষের ঘটনাটা বেশি জোস।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০০
পথহারা মানব বলেছেন: এক ধমকে প্রেম শেষ!!!!!!!!!!!!!!! হা হা হা
কি করলেন ভাই কোন জায়গাতেইতো সফল হতে পারলেন না। নতুন করে কোন একটা ডিগ্রী নিয়ে ফেলেন...টার্গেট কিন্তু ম্যাডামদের ঊপর ক্রাশ খাওয়া!!!!!!!
পাঠ ও মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ। (একটা কথা বলি যে কিছু ব্লগারের কারনে ব্লগে আসি আপনি তার মধ্যে একজন)
২০| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:২১
গেম চেঞ্জার বলেছেন: আসল ঘটনা হইলো আমার মতো সবারই লাইফে ম্যামক্রাশ এটটুক আধটু আছেই!!
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
পথহারা মানব বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন গেমু ভাই....প্রথম প্রথম ভাবতাম আমি একাই প্রেমে পড়ি কিন্তু না পরে দেখি সবাই টুকটাক ম্যামদের ঊপর ক্রাশ খায়.।
২১| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
নীলপরি বলেছেন: সুখস্মৃতি ভালো লাগলো ।
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৮
পথহারা মানব বলেছেন: ধন্যবাদ নীল পরী কষ্ট করে এত বড় পোষ্ট পড়া এবং মন্তব্যের জন্য।
২২| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:২৯
জুন বলেছেন: আমাদের ডিপার্টমেন্ট এ অসাধারন এক সুন্দরী টিচার ছিলেন। তার রূপের বর্ননা দেয়া অসাধ্য আমার। আমাদের ক্লাশের ছেলেরা তাকে জমের মত ভয় করতো ক্রাশ খাওয়াতো দুর অস্ত। ওনার বদমেজাজের জন্য স্বামী বেচারাই টিকতে পারে নি
অনেক মজা পেলাম শ্রদ্ধেয় শিক্ষকদের প্রতি আপনার ব্যতিক্রমী ভালোলাগার কথা জেনে পথ হারা
+
১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৩
পথহারা মানব বলেছেন: কি বল আপু রুপের বর্ননা দেয়া তোমার পক্ষে অসাধ্য!!!!!!
ইস!!!!!! আমি যদি ঐ টিচারের একটা ক্লাসও পেতাম!!!!!
কিছুক্ষণের জন্য হলেও যে আপনাকে আনন্দ দিতে পেরেছি....এতেই আমি ভীষন ভীষন খুশি!!! ( আসলে কষ্ট করে রম্য লেখি যদি কারো মনে কিছু মুহুর্তের জন্য হলেও যদি এক চিলতে হাসি ফুটাতে পারি, মানুষের মুখে হাসি দেখার চেয়ে আনন্দের আর কি হতে পারে আপু)।
ভালো থাকুন সবসময়।
২৩| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
ভীনদেশী বলেছেন: পথহারা মানব শেষে কিনা ম্যামদের সাথে খাওয়া ক্রাসের কাহিনী নিয়া পোস্ট???
শায়মার প্রতিবাদ প্রত্যাশা করছি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০২
পথহারা মানব বলেছেন: ভীনদেশি ভাই নাই কাজ তাই খই ভাজা আর কি!!!!!
আর এত ব্লগার থাকতে আপনে শায়মার প্রতিবাদ কেন আশা করতেছেন??????
যতই আশা করেন কোন লাভ নেই...শায়মা ইজি কাজে বেশ বিজি (সো নো নিড টু বি কনচারন পথহারা)
ভালো থাকবেন..বেশ ভালো
২৪| ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্ট পইড়া ব্যাপক বিনুদন লাভ করলাম! একচুয়ালি ক্রাশ খাওয়া স্বাস্থের পক্ষে ভাল! তয় আমি ঐসব ক্রাশ-ক্রুশ খাই না! ভালা পুলা.....
আপনার ক্রাশিত পোস্টে ভাল লাগা! শুভ কামনা পথহারা মানব!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০৫
পথহারা মানব বলেছেন: কে ভালা পুলা আর কেডা ক্রাশ খায় না???
সাহসী!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!! হু হু হু...হা হা হা...তয় সেদিন রাস্তায় চশমা পড়া মেয়েটার উপর কেডা ক্রাশ খাইছে...জাতির জানতে চায়
ধন্যবাদ...সাহসী!!!!
ভালো থাকবেন।
২৫| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৮
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: শুন বিলিয়ার ভাই আমি কিন্তু খুব ভাল ছেলে। ঠিক আছে একটু দুষ্ট ছিলাম..তাই বলে কিন্তু তোমার মত না।
আমিও তা ই বিশ্বাস করি।
আমার মত হওয়া কিন্তু মোটেই সোজা কথা নয়। এর জন্য দৈনিক ৪০০০ কিলো ক্যালরি করে খেয়ে ওজন ৯০ কিলোতে আনতে হবে।
কিন্তু তোমার পক্ষেতো এত্তো খাওয়া সম্ভব না গুরু(পেট তো ক্রাশ খাইয়া সর্বদা ভরা রাখো)!!
বি.দ্র. আমি বিফ, চিকেন ইত্যাদি খাইলেও ক্রাশ খাওয়াকে একদম অপছন্দ করি।
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
পথহারা মানব বলেছেন: হা হা হা...বিলিয়ার ভাই দারুন বলেছেন। তবে যেই বয়সে ক্রাশ খেয়েছি সেই বয়সে এর মানে আমি একদমই বুঝতাম না। আর আমার কাছে ব্যাপারগুলো ছিল জাস্ট ফান..আমদের ফ্রেন্ড সার্কেলের ভাষায় ইমোশন অফ ফাইভ মিনিটস..কোনটা পাঁচ ঘন্টা আবার কোনটা পাঁচ দিন।
আর আপনি যে ভাল ছেলে সেটা আপনার ইনোসেন্ট ফেস দেখলেই বুঝা যায়।
ভালো থাকুন সবসময় এই কামনা করি।
২৬| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১১:৫২
আশাবাদী অধম বলেছেন: "পথিক তুমি পথ হারাইয়াছ"
সেই দুঃখে নাম "পথহারা মানব" রাখিয়াছ!
একটু সাহিত্যের ভাষায় পণ্ডিতির চেষ্টা আর কি!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
পথহারা মানব বলেছেন: তুমি অধম তাই বলিয়া আমি উত্তম হইবা না কেন!!!!!!! (একটু সাহিত্যের ভাষায় উত্তর দিলাম আর কি...হি হি)
২৭| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
মিয়া মোহাম্মাদ আসাদুজ্জামান বলেছেন: যাক, ভার্সিটির ম্যাডামের মেজাজ ঠান্ডা হয়েছে। তবে তৃতীয় সেকশনটা প্রাসঙ্গিক না। কারণ আপনিতো আর প্রেমে পড়েননি। প্রেম আপনার উপর পড়ার চেষ্টা করেছিলো। কিন্তু বেচারা জামাইয়ের কথা চিন্তা করে আমার সিরিয়াসলি খারাপ লাগছে। বেচারা বউয়ের মাথা ঠান্ডা রাখতে গিয়ে মনে হয় জীবন্মৃত!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৬
পথহারা মানব বলেছেন: ম্যাডামের স্বামির কি অবস্থা কে জানে...তবে আশা করি এতদিনে মানিয়ে নিতে পেরেছে!!! আসলে শেষের ঘটনাটা শিরোনামের সাথে প্রাসঙ্গিক কেননা আমি কিন্তু বলিনি সেখানে আমার ম্যাডামদের ঊপর ক্রাশ খাওয়ার গল্প। আর একটা কারন আমার ভার্সিটি লাইফে এটাই ছিল সুন্দরি শিক্ষিকার সাথে ঘটে যাওয়া সবচেয়ে মজার ঘটনা..!!!
ধন্যবাদ.ভালো থাকবেন।
২৮| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৬
মেহেদী রবিন বলেছেন: সুন্দরী শিক্ষিকার উপর ক্রাশ খাওয়া একটা ভয়াবহ জিনিস। আমি জানি
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৫
পথহারা মানব বলেছেন: কি ভাবে জানেন?? বলে ফেলুন...আমরা আমরাইতো।
২৯| ১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪২
আশাবাদী অধম বলেছেন: আপনার ক্রাশ তো সব মনে মনে আর চোখে চোখে। আমি কিন্তু অনার্সে পড়াকালীন এক ম্যাডামের সাথে অনুভবযোগ্য ক্রাশ খেয়েছিলাম। মানে মুখোমুখি সংঘর্ষ আর কি! সে অভিজ্ঞতাও কিন্তু কম মজাদার না।
ছোট বেলা থেকেই তালকানা হিসেবে আমার বেশ নাম-ডাক ছিল। ভার্সিটির বারান্দায়ও যে সে সুনাম ধরে রেখেছিলাম তা বলাই বাহুল্য!
যা হোক এক রুপালি দুপুরে এদিক সেদিক তাকিয়ে হাটতে হাটতেই পড়বি তো পড় মালির ঘাড়ে। সম্বতি ফিরতেই দেখি তিনি আর কেউ নন। ডিপার্টমেন্টের ঐতিহ্যবাহী বিবিসি ম্যাডাম (রিডিং পড়ে লেকচার দিতেন)। একরাশ বিরক্তি নিয়ে আমাকে গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করছেন।
স্যরি ট্যরি বলার টাইম নাই।
আমি এবার পালাতে পারলে বাচি! আল্লাহ আগামী কয়েক মাসেও যেন ম্যাডামের চোখের সামনে না পড়ি!
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
পথহারা মানব বলেছেন: অনুভবযোগ্য ক্রাশ...হা হা হা
তাল কানার ভাব নিয়ে ইচ্ছা করে যে ধাক্কা খান নি তারই বা প্রমান কি
ম্যাডাম শুধু গভীরভাবে পর্যবেক্ষন করেই ছেড়ে দিলেন...রিপোর্ট দিন নি!!!!! পর্যবেক্ষনটাই বৃথা!!!!!!
ভালো থাকবেন। আর একটু চশমার পাওয়ারটা চেন্জ করে নিবেন।
৩০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৩৯
আহমেদ জী এস বলেছেন: পথহারা মানব ,
পোস্টটি পড়ে শুধু কষ্টই বাড়লো । আমাদের না ছিলো সুন্দরী, আধা-সুন্দরী, অসুন্দরী শিক্ষিকা ; না ছিলো তেমন সহপাঠিনী !!!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০০
পথহারা মানব বলেছেন: আহারে!!
ভেরি স্যাড!!!!
আসেন আপনার কষ্টের কথা স্মরন করে আমরা এক মিনিট নিরবতা পালন করি!!!!
তবে একটা উপায় কিন্ত আছে..জানতে চাইলে মিসড কল দিয়েন
৩১| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৮
অপ্সরা বলেছেন: লেখক বলেছেন: তুমিতো আপু মনে হয় এখনও কলিকালে আছ। চোখটা একটু ভাল করে খুইলা দেখ, এখনকার মেয়েদের না কি ছোট ভাইদের সাথে প্রেম না করলে প্রেমের বৃত্ত পুরন হয় না। আর স্যাররাতো ওনাদের প্রথম পছন্দ (যদি শায়মা আপু এ কথা শুনে সমস্ত নারী জাতির পক্ষ নিয়ে আমার নামে মামলা করব)।
মানে!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
কি বলতে চাও!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!!
তোমার নামে মামলা অলরেডি করে দিসি!!!!!!!!!!!!
২৩. ১০ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫ ০
ভীনদেশী বলেছেন: পথহারা মানব শেষে কিনা ম্যামদের সাথে খাওয়া ক্রাসের কাহিনী নিয়া পোস্ট??? (
শায়মার প্রতিবাদ প্রত্যাশা করছি।
ভাইয়া তার মনে অভিসন্ধি আমি জানি। কিছুদিনের মাঝেই প্রকাশ করে দেবো!
১১ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:০২ ০
লেখক বলেছেন: ভীনদেশি ভাই নাই কাজ তাই খই ভাজা আর কি!!!!!
আর এত ব্লগার থাকতে আপনে শায়মার প্রতিবাদ কেন আশা করতেছেন??????
যতই আশা করেন কোন লাভ নেই...শায়মা ইজি কাজে বেশ বিজি (সো নো নিড টু বি কনচারন পথহারা)
আমি ইজি কাজে বিজি আর তুমি এই সুযোগে!!!!!!!!!!
দাঁড়াও খবর আছে!!!!!!!
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:০৮
পথহারা মানব বলেছেন: তোমার নামে মামলা অলরেডি করে দিসি!!!!!!!!!!!!
মামলা করছ সমস্যা নাই, এবার জামিনের টাকা ম্যানেজ কর
ভাইয়া তার মনে অভিসন্ধি আমি জানি। কিছুদিনের মাঝেই প্রকাশ করে দেবো!
কি প্রকাশ করবা..হুম
আর তুমি কি ভেবেছ তুমি আমারটা প্রকাশ করবে আর আমি তোমায় ছেড়ে দিব..আমিও তোমারটা প্রকাশ করে দিব
দাঁড়াও খবর আছে!!!!!!!
(
)
ওরে মা!!
ভুই পাইছি!!! (ভয়ে কাঁপাকাঁপির ইমোটা কৈ)
ক্য়টার খবর? সকাল, দুপুর, সন্ধ্যা, রাত কিছুইতো বললে না।
৩২| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: বকুল ফুল ভাল লাগে, বকুলের মালা ভাল লাগে এমনকি পাশের বাসার অসহ্য বকুলকেও ভাল লাগে --
ভাল লাগলো আপনার পোস্টটা পড়ে। এসব নির্দোষ ক্রাশ, তাই মনে হয় খুব একটা সমস্যা নেই।
মেধাবী আর সুন্দরী- এ দুই এর সম্মিলন বিরল না হলেও সহজলভ্য নয়।
২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ২:১৩
পথহারা মানব বলেছেন: ঠিক ভাইজান, একদম ঠিক এগুলো নির্দোষ ক্রাশ..আর আমিতো ভাল ছেলে দোষের কাজতো করতেই পারি না
মেধাবী আর সুন্দরী- এ দুই এর সম্মিলন বিরল না হলেও সহজলভ্য নয়।
এটাও ঠিকই বলেছেন...কিন্তু এই দুই এর সম্মিলন যাদের হয় তাদের মধ্যে আরও একটা গুন থাকে..অহংকার!!!
পাঠও মন্তব্যে অনেক অনেক ধন্যবাদ
৩৩| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: মজার লেখা !!!
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
পথহারা মানব বলেছেন: কেমতে
৩৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০৪
সোহানী বলেছেন: হাহাহাহা ব্যাপক মজা পেলুম.........
২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫
পথহারা মানব বলেছেন: আস্তে হাসেন
প্রতিবেশী শুনলে কেস করে দিবে
৩৫| ১১ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ বিকাল ৫:২০
পলাশমিঞা বলেছেন: ম্যাম জানতে চাইল আমি কেমন আছি? বললাম ভাল কিন্তু উনাকে আর জিজ্ঞেস করার দরকার ছিল না উনি কেমন আছেন? বিয়ে হয়েছে নিশ্চয়ই ভাল আছেন ।(মেজাজ ও ঠান্ডাই মনে হইল).
মজার বিষয়!
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:১৯
পথহারা মানব বলেছেন: মিয়া ভাই...আসলেই জিনিসটা অনেক মজার ছিল.....
৩৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৩২
খায়রুল আহসান বলেছেন: কিন্তু এই দুই এর সম্মিলন যাদের হয় তাদের মধ্যে আরও একটা গুন থাকে..অহংকার!!! -- অস্বীকার করার উপায় নেই যে প্রায় ক্ষেত্রেই আপনার এ পর্যবেক্ষণ সত্য হয়ে থাকে।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৭ রাত ১০:৪০
পথহারা মানব বলেছেন: হা হা হা....খায়রুল ভাই চিন্তা করতেছি আমার পর্যবেক্ষণকে আপনি যে সার্টিফিকেট দিয়েছেন তা বাধাই করে রাখব নাকি !!! ভবিষৎ এ কাজ লাগলেও লাগতে পারে।
বসন্তের শুভেচ্ছা ভাই...বাই দ্যা ওয়ে কেমন আছেন?
৩৭| ১২ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৩৩
মোশাররফ হোসেন সৈকত বলেছেন: এই ব্যাটা, আবার কবে রম্য পোস্ট দিবা? ধৈর্যের বাঁধ ভেঙে যাচ্ছে কিন্তু!
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৫
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: মজা হইছে।
ইস্কুল জীবনের ভালোবাসা, কলেজ লাইফের ভালো লাগা, বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের ক্রাশ