![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
ছবি: প্যারাকম্যান্ডো স্পেশাল ফোর্স অপারেটিভের অহঙ্কার। চেস্ট ব্যাজ।
স্পেশাল অপারেশন্স ফোর্স, গুপ্তচর, ইন্টেলিজেন্স, কমান্ডো- এইসব বিষয়ে সবারই একটা শিশুসুলভ আগ্রহ থাকে। ওদের ট্রেনিঙ, কাজের ধরণ, গোপনীয়তা- সবকিছু যেন লাইভ থ্রিলার মুভি।
ছবি: আমি ভগবান-বুকে এঁকে দিই পদচিহ্ন
আমাদের দেশটাতেও স্পেশাল অপারেশন্স ফোর্স রয়েছে। আমার করা টপটেন মন্দ লাগবে না হয়ত। আর, যদি কোনটার নাম না দিয়ে থাকি বা না জেনেই থাকি, এই সুযোগে সহব্লগাররা জানিয়ে যাবেন কিন্তু!
ডিসক্লেইমার: এখানে এমন কোন কথা আনা হয়নি যা ইতোমধ্যে গণমাধ্যমে প্রকাশ পায়নি।এমনকি তথ্যেও ছোটখাট ভুল থেকে যেতে পারে, সেসব হতে পারে উৎসের ভুল। আন্দাজে কিছু দেয়া হয়নি।
১০. বিশেষ কয়েকটি সংস্থা
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট বা পিজিআর বেশ শক্তপোক্ত অবস্থানে ছিল জিয়া ও এরশাদ আমলে। স্বাভাবিক, তখন দেশ চালাতেন রাষ্ট্রপতি, তাই তাদের গার্ড রেজিমেন্টই হবে একটা স্পেশাল ফোর্স। কিন্তু পরে প্রধানমন্ত্রীনির্ভর রাষ্ট্রব্যবস্থা আসায়, প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্টের ওই পালক থাকল, থাকল স্পেশাল ফোর্স নামটাও, কিন্তু খুব একটা বিশেষত্ব রইল না আর।
এয়ারফোর্স স্কুল অভ সিকউরিটি অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স বেশ করিৎকর্মা ইন্সটিটউট। সবসময় আপডেটের উপর, সব সময় ইন্টিগ্রেশনের উপর থাকছে।
অড সেভেন্টিওয়ান কি গুজব? এমন কোন গ্রুপ কি নেই? বলা হচ্ছে ওডিডি সেভেন ওয়ান বাংলাদেশ নৌবাহিনীরই আরো গোপনীয় ডিটাচমেন্ট। কে জানে! কিছু জানেন নাকি?
এক সময় তো পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চ কে বিশেষায়িত করে তৈরি করা হয়েছিল। ডিটেকটিভ ব্রাঞ্চ বা ক্রিমিন্যাল ইনভেস্টিগেশন ডিপার্টমেন্ট ছিল সত্যিই স্পেশালাইজড। তারপর এল চিতা ও কোবরা এবং এ ধরনের কিছু ছোট ছোট টিম। কেন যেন, পুলিশে এই ফোর্সগুলো সত্যিকার কার্যকর ও বিশেষায়িত থাকে না। ন্যাশনাল পুলিশ ব্যুরো অভ কাউন্টার টেররিজম- এই কি এনপিবিসিটি’র পুরো নাম? বর্তমানে এটা বেশ কার্যকর, এমনটা শোনা যাচ্ছে।
৯. এনএসআই
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা। ন্যাশনাল সিকউরিটি ইন্টেলিজেন্স।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর। ডাইরেক্টরেট জেনারেল অভ ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স।
যুগযুগ ধরে এই বেসামরিক সংস্থাটি বাংলাদেশের প্রাইম গোয়েন্দা সংস্থা ছিল। দেশের প্রতিটা জেলায়, মায় প্রতিটা থানায় রয়েছে অফিস। সব সংগোপনে। এমনকি তাদের হেডকোয়ার্টারও পুরোপুরি আন্ডারকাভার।
ধরণ: রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অখন্ডতা, বাইরের দেশের হুমকির বিষয়গুলো দেশের ভিতরে ট্যাকল করা, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স, প্রয়োজনে অল্পবিস্তর অ্যাসল্ট।
গোয়েন্দা তথ্য জোগাড় করে তা বিশ্লেষণ করা ও প্রয়োজন অনুসারে সরকারকে জানানো।
নিয়োগ: ডেপুটি অ্যাসিস্ট্যান্ড ডিরেক্টর পদে, (যদি বিশাল পদে যেতে চান আরকী!) সিভিলিয়ান থেকে নিয়োগ করা হয়। সব সময় মহাপরিচালক হন একজন আর্মড ফোর্সেস পার্সোনেল। বর্তমানে আসেন মেজর জেনারেলরা। যে কোন পরিস্থিতিতে এ সংস্থায় আর্মি পার্সোনেল অনেক আসেন, এমনকি মেজর র্যা ঙ্কের অফিশিয়ালরাও।
আকৃতি: পুরোপুরি অজানা।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: এফ বি আই, অ্যামেরিকা। সিবিআই, ইন্ডিয়া। মজার ব্যাপার হল, এই দুটা সংস্থারচে আমাদের এনএসআই আরো অনেক বেশি নিভৃতে চলাফেরা করেছে এবং অনেক বেশি রহস্য উৎপাদন করেছে।
ট্রেনিঙ: পুরোপুরি গোপনীয়। দেশে ও দেশের বাইরে। তবে, আর্মি, নেভি, এয়ার, ডিজিএফআই’র সাথে ঘনিষ্ঠ ট্রেনিঙ হয়, তাদের ফ্যাসিলিটিতে। এই সংস্থার ট্রেনিঙের মা-বাপ নেই বলে শোনা যায়। একেবারে ফায়ার সার্ভিস থেকে শুরু করে মেডিক্যাল কলেজ হয়ে যেখানে যাওয়া যায়, প্রয়োজনমত উন্নয়ন চলতে থাকে।
গোপনীয়তা: সরাসরি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর থেকে পরিচালিত।
টপক্লাস। একটা সময় পর্যন্ত এই সংস্থার নাম কোন ধরনের মিডিয়াতেও প্রকাশ পেত না। ইদানিং বড় বড় দুয়েকটা পত্রিকা নামটা প্রকাশ করা শুরু করেছে।
কাজের ক্ষেত্র: মূলত শুধু বাংলাদেশ। বিশেষ প্রয়োজন ছাড়া অ্যাসল্ট নয়। বর্তমানে অ্যাক্টিভিটি ও অথরিটির দিক দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে চলে এসেছে, প্রথম অবস্থান ডিজিএফআই’র।
প্রয়োজনে পুলিশ ব্যবহার করা হয় বা পুলিশের ছদ্মরূপ ধরা হয়।
বিশেষায়িত অস্ত্র: অজানা।
বিশেষ আলোচনায়: দশ ট্রাক অস্ত্র মামলা।
মিষ্টি গুজব: শোনা কথার কোণা নাই। বেশ কয়েক বছর আগে এক ফটোসাংবাদিক নাকি এনএসআই নিয়ে রিপোর্ট করবেন তো করবেন, গেছেন হেডকোয়ার্টারের ছবি নিতে। আর ভিতর থেকে পঞ্চাশজন এসে সেইরে পিটুনি!
৮. সোয়াট
ছবি: স্ট্রিট ডিউটিতে বাংলাদেশের সোয়াট
স্পেশাল উইপন্স অ্যান্ড ট্যাকটিক্স
আমেরিকার সোয়াট টিমের আদলে, তাদেরই অর্থায়নে, তাদেরই ট্রেনিঙে এবং তাদেরই সব ইক্যুইপমেন্টে সজ্জিত হয়ে বাংলাদেশেও যাত্রা শুরু করল তাদেরই সমান আকৃতির একটা সোয়াট টিম।
ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশ স্পেশাল উইপন্স অ্যান্ড ট্যাকটিক্স টিম- সোয়াট।
ধরণ: ছোট্ট টিম, পুরোপুরি উদ্ধার অভিযান কেন্দ্রীক। সোয়াটের ধারণাটা সুন্দর। শুরু অ্যামেরিকায়। যেসব সংস্থায় সশস্ত্র উদ্ধারকাজ দরকার হতে পারে, তেমন সব সংস্থার জন্য একই ধরনের একটা করে টিম গঠন করে দেয়া হয়। এই টিমগুলোর ট্রেনিঙ একই রকম, সামান্য এদিক সেদিক। কিন্তু তারা থাকবে লোকালাইজড সংস্থার সাথে। যেমন, এফবআই’র নগরভিত্তিক প্রতিটা অফিসে, পুলিশের প্রতিটা বড় ইউনিটে ছোট একটা করে সোয়াট টিম, কোস্টগার্ড, বর্ডারগার্ড, কাস্টমস, ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশন- সর্বত্র।
নিয়োগ: খুবই শক্তপোক্ত নিয়োগ হয় এই ফোর্সটায়। শারীরিক হার্ডওয়ার্কের উপর বিশেষ নজর দেয়া হয়। শারীরিক উচ্চতা, সুস্থতা, মানসিক দৃঢ়তা ও খাটতে পারা- এ থেকে শুরু। বাকিটা করে নেয়া হবে। সাধারণত সংশ্লিষ্ট মাদার অ্যাজেন্সি থেকেই আসে রিক্রুটরা।
আকৃতি: সব সোয়াট টিমই পঁচিশ-পঁয়তাল্লিশজনে সীমাবদ্ধ।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: আমেরিকার সব ধরনের সোয়াট, আমেরিকা মাশাল্লাহ, দক্ষিণ কোরিয়া, ইরাকেও সোয়াট জারি করেছে। জাপানিজ স্পেশাল অ্যাসল্ট টিম। মালয়েশিয়ার স্পেশাল অ্যাকশন ইউনিট। ব্রিটেনে স্পেশালিস্ট ফায়ারআর্মস কমান্ড। মুম্বাইয়ের ফোর্স ওয়ান। ইন্দোনেশিয়ার ব্রিগেড মোবিল কে এর সমমান ধরলেও ডিটাচমেন্ট এইটিএইটের কথা যেন ভুলেও মুখে আনবেন না! ওকথা বলে না! ওটা ডেল্টা ফোর্সের সমমান।
ট্রেনিঙ: লোকে বলে, ফুড সাপ্লিমেন্ট দিয়ে তাদের ব্যায়ামের পরিমাণ ও সহ্যক্ষমতা বাড়ানো হয়, তারপর এক্সটেন্সিভ এক্সারসাইজ এর মাধ্যমে তৈরি করা হয় মাসলম্যান।
গঠন ও শুরু: এইতো, কয়েকদিন আগে। মার্কিন সোয়াট টিম যে বাংলাদেশে সোয়াট বানাচ্ছে তার খবরই জানা ছিল না প্রায়, তারপর একসময় হুড়মুড় করে হাজির হল সোয়াট। সেই থেকে চলছে। মাত্র একটা টিম বর্তমানে অপারেশনাল। মূল পরিকল্পনা অনুযায়ী, সামনে প্রতিটা মেট্রোপলিটান পুলিশের কমিশনারের সরাসরি তত্ত্বাবধানে একটা করে সোয়াট টিম থাকবে।
গোপনীয়তা: মনে তো হয় খুব। কারণ, কোন অপারেশনের কথা জানা যায় না, স্ট্রিট ডিউটি (যা মূলত শো অফ) এই দেখা গেছে বাংলাদেশের সোয়াটদের।
ছবি: বিশ্বকাপ ক্রিকেটে 'শো অফ' স্ট্রিট ডিউটি।
কাজের ক্ষেত্র: উদ্ধার, উদ্ধার এবং উদ্ধার। ডিএমপি কমিশনারের সরাসরি নির্দেশে পরিচালিত।
বিশেষায়িত অস্ত্র: মার্কিন সোয়াট ও মেরিন স্ট্যান্ডার্ডের সব অস্ত্র। সামনে নাকি হামভি জিপও আনা হবে কাজে গতি সঞ্চারের জন্য।
বিশেষ আলোচনায়: জানেন কেউ? জানালে টুকে দিব।
মিষ্টি গুজব: দ্যাশটারে নাকি আমেরিকা খাইয়া ফালাইলো।
৭. ফরমেশন কম্যান্ডো কোম্প্যানি
ছবি: বাংলাদেশের এক গর্বিত কম্যান্ডো। জাতিসংঘ শান্তিমিশনে ফুল কমব্যাট ড্রেস ও ইকুইপমেন্টে সজ্জিত। বুলেট ও শ্র্যাপনেলপ্রুফ ভেস্ট, শর্টব্যারেল কারবাইন লক্ষ্যণীয়।
ধরন: দুই থেকে তিনটা প্ল্যাটুন নিয়ে এক কোম্প্যানি। সহজ কথায়, আশি থেকে সোয়া শত জনবল। একজন ক্যাপ্টেন বা মেজরের অধীনে আর্মি ফরমেশনগুলোতে একটা করে কম্যান্ডো কোম্প্যানি থাকার কথা। প্রতি ডিভিশনেই (বা ক্যান্টনমেন্টে) আছে এমন কোম্পানি।
নিয়োগ: অবসরের পর একটা ব্যবসা ট্যবসা খুলে বসব গ্রামের বাড়িতে গিয়ে। প্রমোশনের দরকার নাই, কমান্ডো হইতে চাই না।– আর্মির প্রাইভেটদের দ্রুত অবসর হয়ে যায়। প্রমোশন হলে একটু বাড়ে চাকরির মেয়াদ, তাও এই অবস্থা, বাকীটা বুইঝা লন।
আকৃতি: ওইযে, প্রতি কান্টুনে এক কোম্প্যানি।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: অভাব নাই। আমেরিকা যদিও দাবি করে, তাদের রেঞ্জার্স আমাদের কম্যান্ডোর সমান- আসলে তা নয়। তাদের আড়াইমাস ট্রেনিঙ পাওয়া হোৎকা পোটকা রেঞ্জার আর আমাদের চার থেকে ছমাস ট্রেনিঙ পাওয়া গালভাঙা পাথুরে কমান্ডো পাশাপাশি দাঁড় করালেই তফাত টের পাওয়া যাবে। তবে জার্মান কম্যান্ডো স্পেজিয়ালক্রাফতে বা মার্কিন ডেল্টা ফোর্স, ইন্দোনেশিয়ান ডিটাচমেন্ট এইটিএইট আরো আপগ্রেডেড।
ট্রেনিঙ: চার থেকে ছয় মাসের অকল্পনীয় ট্রেনিঙ।
গঠন ও শুরু: প্রথম বিশ্বযুদ্ধের শেষদিকে কিছু কিছু। মূল উদ্ভব দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে। সে সময় প্রয়োজন পড়ল এমন সব দানবের, যারা ভূলোক দ্যুলোক গোলক ভেদিয়া খোদার আসন আরশ ছেদিয়া উঠিবে চির বিস্ময় আমি বিশ্ববিধাত্রির।
গোপনীয়তা: তেমন কিছু নেই। নামেই যার পরিচয়। তবে অপারেশনে নামলে সে কথা জানা যাবে, তা আশা করার দরকার নেই।
বিশেষায়িত অস্ত্র: টাইপ ফিফটি সিক্সের লাইট ফুলমেটাল ভার্শন (এখানে সবচে সাধারণ), বিশ্ব কাঁপানো উজি মেশিন পিস্তল ও সাবমেশিনগান, মার্কিন এম ফোর কারবাইন, স্পেশাল ফোর্সেস শর্ট ব্যারেল স্পেশাল এডিশন কারবাইন, কমান্ডো গ্রেনেড-নাইফ-ভেস্ট-এস্কেপ টুলস।
কাজের ক্ষেত্র: সামরিক। শত্রুব্যুহভেদ। শত্রুরেখার পিছনে কাজ। গোপন তথ্য উদ্ধার/ গোপন স্যাবোট্যাজ। স্পেশাল অ্যাসাইন্ড কিলিঙ। স্পর্শকাতর উদ্ধারকাজ বা শত্রুবাহিনীর মূল কোন একটা পয়েন্ট গুঁড়িয়ে দেয়া।
বিশেষ আলোচনায়: মেজর জিয়া, মেজর আবু তাহের- এই হেলকমান্ডো বা প্রাইম কমান্ডোরা দেশের স্বাধীনতার আগে ও পরে কী ব্যঘ্রহৃদয়ের কাজ করেছেন তা আজীবন মানুষ মনে রাখবে।
মিষ্টি গুজব: সাপ খায় ব্যাঙ খায় কাতুকুতু কুতুকুতু।
৬.সিটিআইবি
কাউন্টার টেররিজম অ্যান্ড ইন্টেলিজেন্স ব্যুরো।
ধরন: আল্লা কে জানে তোমার... অপার, লীলে!
নিয়োগ: ডিজিএফআই থেকে। ডিজিএফআই'র একটা পরিদপ্তর এই উপ-সংস্থা। কিন্তু এর সক্ষমতা ব্যাপক, তাই কোথাও কোথাও একে আলাদাভাবে চিহ্নিত করা হয়। তাছাড়াও, একটি বু্রোর আলাদা সংস্থা হিসেবে উপস্থাপনে দোষ নেই।
আকৃতি: ঐ।
একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেল/ কর্নেল বা সমমানের অফিসার দ্বারা পরিচালিত। বুরোতে তার পদবী, পরিচালক।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: গ্রুপো অ্যারোমোভিল দে ফুয়ের্জাস ইস্পেসিয়ালেস- গাফে। ম্যাক্সিকো। এই অতিবিশেষায়িত মেক্সিকান ফোর্সটি যেমন পুরোপুরি অদৃশ্য থেকে শুধু রাষ্ট্রীয় অভ্যন্তরীণ সন্ত্রাস মোকাবেলা করে, শুধু আর্মি থেকে এসে এবং শুধু কম্যান্ডো-ইন্টেলিজেন্স বাহিনী হয়ে, সিটিআইবির সাথে বোধহয় এরই মিল হয়।
ছবি: মেক্সিকান গাফে। এর সাথে কাজের ধারায় মিল পাওয়া যায় আমাদের সিটিআইবির।
ট্রেনিঙ: কে জানে তোমার... দ্রষ্টব্য। আমরা আন্দাজ করে নিতে পারি, বিশেষ করে পৃথিবীর বড় বড় অ্যান্টি টেররিজম অর্গানাইজেশনের সাথে সহযোগিতামূলক আদান-প্রদান হয় ট্রেনিঙে।
গঠন ও শুরু: ঐ
গোপনীয়তা: ঐ
কাজের ক্ষেত্র: শুধু বড় আয়তনের রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাস নিয়ে ডিপকাভার তদন্ত, প্রয়োজনে আরো ডিপ আক্রমণ।
বিশেষ আলোচনায়: ঐ
মিষ্টি গুজব: ঐ
৫. রেব
ছবি: অ্যান্টি রিফ্লেকশন ফিল্ডগ্লাস চোখে রেবের জওয়ান। নিচে দুজনের হাতে বাংলাদেশে তৈরি একে ফোর্টি সেভেনের চেয়ে আপগ্রেডেড ভার্শন টাইপ ফিফটি সিক্সের ভ্যারিয়্যান্ট অ্যাসল্ট রাইফেল।
রেপিড অ্যাকশন ব্যাটেলিয়ান ফোর্সেস
ধরন: কাউন্টার টেরোরিজম, অ্যান্টি ড্রাগ অ্যান্ড নারকোটিকস, স্পেশাল সেফটি অ্যান্ড সিকউরিটি, ইন্টারনাল ব্ল্যাক অপস।
নিয়োগ: সেনাবাহিনী ৪৪%, পুলিশ ৪৪%, বিজিবি-আনসার-নেভি-এয়ার বাকি ৬%।
আকৃতি: প্রতিটি ব্যাটেলিয়ন আকৃতির মোট ডজনখানেক। প্রতি ব্যাটেলিয়ন গঠিত ছ-সাতশ লোকবল সহ, একজন অধিনায়ক লে. কর্নেল সমমানের তত্ত্বাবধানে। অতিরিক্ত মহাপরিচালক, একজন কর্নেল মুখপাত্রের কাজ করেন। মহাপরিচালক, সব সময় পুলিশের একজন অতিরিক্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: মিশরের ইউনিট থ্রিথার্টিথ্রি, ফ্রান্সের রেইড, ভারতের ব্ল্যাক ক্যাটসের সাথে অবশ্য অমিল আছে- ব্ল্যাক ক্যাটস অনেকটাই ব্যস্ত ইন্টারনাল ভিভিআইপি সিকিউরিটিতে, কিন্তু ব্যাপ্তি ও ভারিক্কিতে ব্ল্যাক ক্যাট বা ন্যাশনাল সিকিউরিটি গার্ড- এনএসজি'র সাথে একপাল্লায় ফেলা যায়।
ট্রেনিঙ: রেবের ফিল্ডে থাকা সবার ট্রেনিঙ একই মানের নয়। গোয়েন্দা শাখার ট্রেনিঙ বিশ্বমানের, ইন্টারোগেশনও সর্ব্বোচ্চ শ্রেণীর। রেব শুরুতে যখন গঠিত হয়, তখন পুরো ফোর্সের অর্ধেকই ছিলেন শুধু আর্মির প্যারাকমান্ডো। পরে তাদের সবাইকে মূল সার্ভিসে রিপ্লেস করা হয়, যা খুব ভাল সিদ্ধান্ত ছিল।
গঠন ও শুরু: আমেরিকার ওঅর অ্যাগেইন্সট টেরোরিজমের আওতায়, তাদের সুস্পষ্ট আর্থিক, টেকনোলজিক্যাল ও ট্রেনিঙ সহযোগিতায় বিএনপি জামাত জোট সরকারের আমলে।
রেবের শাখা প্রশাখা অনেক। ইন্টেলিজেন্স শাখা স্বয়ং সম্পূর্ণ। আইটি ও ইন্টারনেট-সাইবার স্পেস শাখা চালু আছে অনেক আগে থেকে। ইন্টারোগেশন এ বিশেষজ্ঞ অফিসার তৈরি করা হয় বিশেষত মার্কিন সহায়তায় এবং ইউকে স্পেশালিস্টদের ট্রেনিঙে। ব্ল্যাক অপসের অপারেটিভদের জেনারেল সিকিউরিটি ডিউটিতে পাঠানো হয় না।
গোপনীয়তা: কাজের শ্রেণীভেদ অনুযায়ী। কখনো কখনো ব্ল্যাকঅপসেও গোপনীয়তা রাখা হয় না।
কাজের ক্ষেত্র: সন্ত্রাস দমন, গোয়েন্দা নজরদারী।
বিশেষায়িত অস্ত্র: উজি সাবমেশিনগান, অ্যাডভান্সড টাইপ ফিফটি সিক্স, আরো অনেক কিছু। এমনো তত্ত্ব আছে, দশ ট্রাক অস্ত্র আসলে একটা নাটক, রেব ও স্পেশাল ফোর্সেসের জন্য এত দামি অস্ত্র কিনে আনলে দেশে সমালোচনা হতে পারে, তাই সাজানো নাটক।
বিশেষ আলোচনায়: ক্রসফায়ার কন্ট্রোভার্সি।
মিষ্টি গুজব: দরবারের দুই কোটি টাকা লুট।
৪.এসএসএফ
ছবি: ট্রেনিঙ। ব্লগার আমার নাম নাই বলেছেন, এটা এসএসএফ এর ট্রেনিঙের ছবি। সৌম্য জানাচ্ছেন, এটা এসএসএফ এরই ছবি।
স্পেশাল সিকউরিটি ফোর্স
ধরন: সরকারপ্রধানের নিরাপত্তার বিশেষায়িত বাহিনী। একজন ব্রিগেডিয়ার জেনারেলের অধীনে গঠিত ছিল, বর্তমানে মেজর জেনারেলের অধীনেও কাজ করে।
নিয়োগ: তিন বাহিনী থেকে। অপারেটিভরা সাধারণত ক্যাপ্টেন বা সমমানের পদবী থেকে আসা।
আকৃতি: বলা হয় হাজার আড়াই।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: ইউনাইটেড স্টেটস সিক্রেট সার্ভিস- অ্যামেরিকা। প্রেসিডেন্সিয়াল সিকিউরিটি সার্ভিস, দক্ষিণ কোরিয়া। বর্তমানে সিরিয়ার আসাদকে নিরাপত্তা দিচ্ছে রিপাবলিকান গার্ড। ইউনিট ৫৭০০১ বা ইউনিট ৮৩৪১ বা সেন্ট্রাল সিকিউরিটি বু্রো- চীন। দেভযাতিক বা দেবতিক বা নাইন্থ চিফ ডাইরেক্টরেট ছিল সাবেক সোভিয়েত ইউনিয়নের কেজিবির অধীনে এ ধরনের সার্ভিস। বর্তমানে প্রেসিডেন্সিয়াল সিকিউরিটি সার্ভিস।
কিন্তু শ্রীলঙ্কার প্রাইম মিনিস্টার্স সিকিউরিটি ডিভিশন বা প্রেসিডেন্টস সিকিউরিটি ডিভিশন অথবা ভারতের প্রেসিডেন্ট'স বডিগার্ড এইসব সার্ভিস থেকে অনেক আপগ্রেডেড আমাদের এসএসএফ।
ট্রেনিঙ: সেরামান। সব সময় আপগ্রেডের উপর। সব সংস্থার সাথে ট্রেনিঙে সম্পর্কিত।
গঠন ও শুরু: বিশেষভাবে শক্তিমান হয় খালেদা জিয়ার প্রথম সরকারের সময় থেকে। আস্তে আস্তে সুগঠিত হতে থাকে। বর্তমানে আগাপাশতলা চমতকার এক সংস্থা।
গোপনীয়তা: পুরোপুরি। ফিল্ডের অনেক কাজ বাস্তবায়নে পুলিশ-রেব এমনকি সেনাবাহিনীও কাজে লাগানো হয়।
কাজের ক্ষেত্র: প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তা, গোয়েন্দা নজরদারি, সফর সঙ্গী হওয়া।
বিশেষায়িত অস্ত্র: ইলেক্ট্রনিক জ্যামার (রটনা?), ফিফটিন রাউন্ড পিস্তল, স্পেশাল স্নাইপার রাইফেল।
বিশেষ আলোচনায়: একমুখী বাহিনী। তাই বিশেষ আলোচনা নাই।
মিষ্টি গুজব: আপনজনার খেলাধূলা চলে এখানে। ব্যক্তিগত নিরাপত্তা বলে কথা। দুই প্রধানমন্ত্রীই নাকি মহিলা ক্যাপ্টেনদের বিশেষ অবস্থান দেন এখানটায়। আর, কাটিঙ এজ টেকনোলজি এখনো পুরোপুরি আসেনি এখানে- এমন কথা লোকে বলে।
৩.অ্যাসোকোম / আর্মি স্পেশাল ফোর্সেস
ছবি: বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর প্যারা-কম্যান্ডো। মেরুন ব্যারেট (গোল ভেলভেটের ক্যাপ) লক্ষ্যণীয়। পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশে প্যারাসু্ট নিয়ে ঝাঁপানোয় দক্ষ স্পেশাল অপস এর সেনাদের মাথায় থাকে মেরুন ব্যারেট। প্রত্যেকের বুকের নেমট্যাগের উপরে আছে ডানা ও প্যারাসু্ট সহ কম্যান্ডোর প্রতীক। কোমরে মাল্টিপারপাস কম্যান্ডো নাইফ। হাতে শর্টব্যারেল স্পেশাল ফোর্সেস অ্যাসাইন্ড মাল্টি অপারেশনাল সাবমেশিনগান-কাম অ্যাসল্ট রাইফেল। রাইফেলগুলোর নল ছোট হওয়ায় তা স্পেশাল অপসের জন্য বিশেষ উপযোগী।
ধরণ: প্যারাট্রুপার ফোর্স। আর্মির সেই দল, যা দেশের প্রাইম অপারেশনগুলো যুদ্ধাবস্থায় বা ইন্টেলিজেন্স এর প্রয়োজনে শান্তির সময়ও পরিচালনা করে। উপরে বর্ণিত ফর্মেশন কম্যান্ডো বাহিনী এরই এক শাখা, কিন্তু এই স্পেশাল ফোর্সেস আরো বেশি বিশেষায়িত।
নিয়োগ: সেনাবাহিনী, নৌবাহিনী, বিমান বাহিনী, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ, বাংলাদেশ কোস্টগার্ড, ক্ষেত্রবিশেষে এমনকি পুলিশ ও আনসার থেকেও স্পেশাল ফোর্সেস ট্রেনিঙে নেয়া হয় যদি প্রয়োজনীয় যোগ্যতা থাকে। সাধারণত নিয়োগের সময় ১৫% প্রার্থীও টেকেন না।
আকৃতি: এক দশক আগেও মূল প্যারাকমান্ডো ফর্মেশনটার নাম ছিল প্যারা কমান্ডো ব্যাটেলিয়ন।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: যারা প্যারাট্রুপিঙে স্পেশালাইজড- ব্রাজিলিয়ান প্যারাট্রুপার ব্রিগেড, ফিফটিন্থ এয়ারবোর্ন কর্পস, চায়না; ইলেভেন ই ব্রিগেড প্যারাশুতিস্তে, ফ্রান্স; পাকিস্তানের ফিফটিয়েথ এয়ারবোর্ন ডিভিশন; অ্যামেরিকার এইটি সেকেন্ড এয়ারবোর্ন ডিভিশন।
আর স্পেশাল অপারেশন্স এর দিক দিয়ে ওয়ান ডিগ্রি ব্রাজিলিয়ান স্পেশাল অপারেশন্স ব্রিগেড, চিনের পিপলস লিবারেশন আর্মি স্পেশাল অপারেশন্স ফোর্সেস, কউবান ব্ল্যাক ওয়াস্পস, ভারতের গারুড কমান্ডো ফোর্স, ঘটক ফোর্স, প্যারা কমান্ডোজ।
তবে ইন্দোনেশিয়ার কোপাসাস, ইউনাইটেড স্টেটসের ডেল্টা ফোর্স, পাকিস্তানের স্পেশাল সার্ভিস গ্রুপ, ইরানের তাকভার, ইসরায়েলের শায়েরেত (মাতকাল, ১৩, গোলানি, মাগলান)- এগুলোর পর্যায়ে যেতে হলে এগুলোর মতই কষ্ট করতে হবে। সেসব ক্ষেত্রে, ওই ফোর্সগুলোয় ছ মাসের মত বেসিক ট্রেনিঙের পর দেড় বছরের বাড়তি ইন্টেন্সিভ ট্রেনিঙ চলে। তারা পাঁচ দশ লক্ষ সৈনিক থেকে এক দেড় হাজার এমন পার্সোনেল তৈরি করতেও হিমশিম খেয়ে যায়।
ট্রেনিঙ: চার থেকে ছয় মাসের দুর্দান্ত ট্রেনিঙ নিয়ে প্যারা কমান্ডো ব্যাটেলিয়ন এ ঢোকার সুযোগ পেতেন প্রাইভেটরা। যারা এই ট্রেনিঙ শেষ করে নিজ সার্ভিসে ফেরত যেতেন, তারা সাধারণত ফর্মেশন কমান্ডো কোম্পানি বা এ ধরনের কোন কাজে নিযুক্ত হতেন। আর মেইনস্ট্রিম স্পেশাল ফোর্সেস অপারেটিভকে ট্রেনিঙ শেষ করার পরে তিন বছর সার্ভিস দিতে হত এই ব্যাটেলিয়নের সাথে। এই মোট সাড়ে তিন বছরকেই বলা চলে একজন স্পেশাল ফোর্সেস অপারেটিভ হয়ে ওঠার পথ। তারপর সাধারণত কাউকে পাঠিয়ে দেয়া হত নিজ নিজ সার্ভিসে, অথবা এখান থেকে বেছে নিয়ে আরো বিশেষায়িত অপারেটিভ তৈরি করা হত।
আনআর্মড কমব্যাট, নাইফ কমব্যাট, স্নাইপিঙ, সব ধরনের ভেহিক্যাল নিয়ন্ত্রণ, টপলেভেল সারবাইভ্যাল ট্রেনিঙ, ইন্টেলিজেন্স, ইন্টারসেপ্ট, হোস্টেজ নেগোসিয়েশন-অ্যাসল্ট। ব্ল্যাক অপস বিহাইন্ড দ্য এনিমি লাইন্স।
গঠন ও শুরু: খুব ধীরে ধীরে এবং খুব সামান্য পরিসরে বাংলাদেশের প্যারা কমান্ডো এগিয়ে গেছে। তারপর হঠাৎ করেই গত দেড় দশকে বেশ গ্রহণযোগ্য আকৃতিতে পরিণত হয় কমান্ডো শক্তি। আর এই ‘কমান্ডো’ বা প্যারাট্রুপার সহ ‘প্যারা কমান্ডো’ পরিণত হয় স্পেশাল ফোর্সেসে, মাত্র বছর কয়েক আগে।
সামনে স্পেশাল ফোর্সেসকে আনা হবে অ্যাসোকোমের অধীনে- এক পরম সক্রিয় সুগঠিত স্পেশাল ফোর্সেস কেন্দ্রীয় কম্যান্ড। আর অ্যাসোকোম কাজ করবে সরাসরি বাংলাদেশ সরকারের অধীনে। প্রকৃত ডায়ন্যামিক স্পেশাল ফোর্সেস যুগের যাত্রা শুরু হবে তখনি।
ছবি: প্যারা কমান্ডো ব্যাটেলিয়ান থেকে স্পেশাল ফোর্স হয়ে ওঠার গল্প।
স্কুল অভ স্পেশাল ওঅরফেয়ার এবং ওয়ান প্যারাকমান্ডো ফার্স্ট ডিগ্রি ব্যাটেলিয়ন এই বিশাল স্পেশাল ফোর্সেসে শামিল। শেষেরটা সরসরি পরিচালিত হয় আর্মি হেডকোয়ার্টারের অধীনে। স্কুল অভ মিলিটারি ইন্টেলিজেন্স তাদের জন্য ইন্টেলিজেন্সের আপগ্রেড প্রোভাইড করে।
গোপনীয়তা: বাড়তি গোপনীয়তার প্রয়োজন পড়ে না, যেহেতু তারা এমনিতেই আর্মির সবচে বিশেষায়িত বাহিনী। আর তাদের কখনো দেশের ভিতর অপারেশনের প্রয়োজন পড়ে না। সব সময় কাটে ট্রেনিঙ ও ফিল্ড প্র্যাক্টিসের উপর।
কাজের ক্ষেত্র: পুরোপুরি সামরিক। প্রতিটা ক্যান্টনমেন্টে, হাই প্রোফাইল অ্যাসল্ট (রাষ্ট্রীয়), নিরন্তর ট্রেনিঙ-ইভালুয়েশন-প্র্যাকটিস-ডেমোনস্ট্রেশন এর উপর ব্যস্ত। সত্যিকার যুদ্ধাবস্থায় সবচে বড় বড় ওয়ান ম্যান বা মাইক্রোটিম অপারেশন্সে তাদের দরকার পড়বে সবচে বেশি।
বিশেষায়িত অস্ত্র: ফর্মেশন কম্যান্ডো দ্র.। আরো কাটিঙ এজ টেকনোলজি আনার চেষ্টা হচ্ছে।
বিশেষ আলোচনায়: বিশ্বকাপ ক্রিকেট, ঢাকা।
ছবি: বিশ্বকাপ ক্রিকেট। শুধু ক্রিকেট নয়, শক্তির ভিন্নমাত্রিক প্রকাশে চমকে দিয়েছিলাম আমরাও।
মিষ্টি গুজব: বাংলাদেশের সেনাবাহিনী পৃথিবীতে সবচে সাহসী এবং বেপরোয়া হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিল, আর এর কম্যান্ডো বাহিনী সেখানেও সবচে এগিয়ে- তারপর এক সময় কম্যান্ডো বাহিনীর চেয়ে এগিয়ে গেল স্পেশাল ফোর্সেস আর আস্তে আস্তে টেকনোলজি ও নতুন ট্যাকটিক্স নিয়ে স্পেশাল ফোর্সেসে নাম লেখাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর স্পেশাল ফোর্সেসও।
২.ডিজিএফআই
ছবি: কম্যান্ডো ট্রেনিঙরত ডিজিএফআই'র অপারেটিভ।
ধরন: আউয়ালে আখিরে মাওলা তুই রে তুই! জাহিরে বাতিনে মাওলা তুই!
নিয়োগ: সেনা-নৌ-বিমান বাহিনীর শুধুমাত্র ওই সদস্য, যিনি আগে কোনদিন ডাইরেক্টরেট জেনারেল অভ ফোর্সেস ইন্টেলিজেন্সে যোগ দেননি।
আকৃতি: খারাপ না। বেশ বড়। গত দশ বছরে মহীরুহের মত বাড়ছে।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: ডি আই এ হল ভিতরের কাজের দিক দিয়ে, সি আই এ (অ্যামেরিকা) হল বাইরের কাজের দিক দিয়ে আমাদের ডিজিএফআই’র মত, আই এস আই (পাকিস্তান) - এটার আদল অনেক এসেছে আমাদের সংস্থাটায়, র’ (ভারত)- এটার এক্সটার্নাল গড়নের সাথে মিল।
ট্রেনিঙ: পুরোপুরি কম্যান্ডো ট্রেনিঙের পর আছে ইন্টেলিজেন্স ট্রেনিঙ এর আকাশপাতাল ফারাক বিষয়ক অসংখ্য শাখা প্রশাখা যার একটার দেখা পেলে আরেকটার দেখা নাও পাওয়া হতে পারে। কুমিল্লা সহ সারাদেশে ডিজিএফআই'র ট্রেনিঙ ফ্যাসিলিটি ছড়িয়ে আছে।
গঠন ও শুরু: খুব সম্ভব জিয়াউর রহমান এর সময় থেকে।
গোপনীয়তা: পুরোপুরি ছিল, এখনো রয়েছে, কিন্তু অ্যাক্টিভিটি এত বেশি, গোপনীয়তা রাখা সম্ভব হয় না।
কাজের ক্ষেত্র: তিন বাহিনীর অভ্যন্তর, সব সরকারি প্রতিষ্ঠানের অভ্যন্তর, সব রাজনৈতিক দল, সব মিডিয়া, বাংলাদেশের সাথে ক্লোজ রিলেশন্সে থাকা বৈদেশিক কার্যক্রম, সারা পৃথিবীর কূটনৈতিক মিশন।
আগে, প্রথমদিকে ডিজিএফআই'র কার্যক্রম ছিল শুধু ফোর্সগুলোর ভিতরে এবং বৈদেশিক মিশনে।
বিশেষ আলোচনায়: এক থেকে এগারো পর্যন্ত গুনে দেখুন, এ লিস্টের বাকি নয়টা ফোর্স বাদ পড়ে যাবে।
মিষ্টি গুজব: ছি ছি কী বলেন! এ কথা শত্রুও বলতে পারবে না।
১. সোয়াডস
ছবি: দ্য ব্রুট। বুনো দানব হিসাবে পরিচিত সোয়াডসের 'ট্রেইনি-আতঙ্ক' এক ট্রেইনার, দক্ষিণ এশিয়ার কোন এক অপ্রকাশিত জায়গায়।
ধরণ: মেরিন সেনা। মেরিন সেনার সুপার স্পেশাল ফোর্সেস। নৌ কমান্ডো।
নিয়োগ: শুধুমাত্র বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও নৌবাহিনী থেকে কোস্টগার্ড এ যাওয়া পার্সোনেল। মাত্র ৭-৮% প্রার্থী টিকে যান, বাকিরা যোগ্য হবার পরও ঝরে পড়েন।
আকৃতি: একটা ব্রিগেড আকারে স্বীকৃতি দেয়া হয়। সত্যিকার সংখ্যা কখনো বলা হয় না। অথচ ভারত দাবী করে তার অ্যাত্ত বড় নৌবাহিনীতে মাত্র হাজার দুয়েক মারকোস রয়েছে।
আন্তর্জাতিক অঙ্গনে এ ধরনের সংস্থা: ইউ এস নেভি সীল ডেল্টা ফোর্স। পাকিস্তানের স্পেশাল সার্ভিস গ্রুপ, নেভি। ভারতের মেরিন কম্যান্ডোস, মারকোস। তবে বাংলাদেশ এই একটা দিক দিয়ে ভারত ও পাকিস্তানকে উষ্টা মেরেছে- এমনটা বলা হয়।
ট্রেনিঙ: সবচেয়ে সেরা, সবচেয়ে আধুনিক, সবচেয়ে ভয়ঙ্কর, সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ।
ছবি: মার্কিন ট্রেইনারদের সাথে বাংলাদেশের সোয়াডস প্রাইভেটরা।
সোয়াডস এর ট্রেইনাররা সারা পৃথিবীতে ভাতৃসুলভ ট্রেইনিঙ দিয়ে বেড়ান। তাদের এককথায় পরিচয়- দ্য ব্রুট। বুনো।
এর ইক্যুইপমেন্টের সবকিছুই মার্কিন ন্যাভাল ব্ল্যাক অপস ফোর্সের (সিল ডেল্টা ফোর্স) সমমানের ও তাদের সাথে কোলাবরেশনে গঠিত।
গঠন ও শুরু: ভারত তাদের সমুদ্রগামী মেরিনফোর্স তৈরি করে, মারকোস নাম দিয়ে। সবচে উন্নত ট্রেনিঙ ও বন্দোবস্ত রাখে তাদের জন্য। বার্মার সমুদ্রসীমাও বেশি, তাদের জলযানও বেশি। সুতরাং, সেই পুরনো কথা, তোমার টাকা নেই তো হয়েছে কী, ট্রেনিঙ তো নিতে পারো।
গোপনীয়তা: সর্বোচ্চ।
কাজের ক্ষেত্র: কোন অপারেশনের কথা জানা যায় না। শুধু সমুদ্র, শত্রুর নৌবন্দর, নৌবন্দর অকেজো করে দেয়া, বিহাইন্ড দ্য এনিমি লাইন্স, অ্যাম্ফিবিয়াস অ্যাসল্ট। এমনকি চোরাচালান রোধী ছুচো মেরেও তাদের হাত গন্ধ করা হয় না।
বিশেষায়িত অস্ত্র: মার্কিন ইউডিটি বা সীল এর সমমান। ভারত ও চীনের সমুদ্রাধিপত্য কমানোর জন্য ওরাই এই ব্যবস্থা করেছে।
বিশেষ আলোচনায়: সারা পৃথিবীতে বাংলাদেশের এই একটা ফোর্স সর্ব বিবেচনায় অগ্রণী।
মিষ্টি গুজব:এরশাদ চাচার পতনের আগদিয়ে নাকি নাজারা দেখানো হয়েছিল চট্টগ্রাম মহানগরীতে। তবে তখনো এই ভয়ানক ন্যাভাল ফোর্সটি সম্ভবত নৌ কমান্ডো আকারেই ছিল।
কানাঘুষা শোনা যাচ্ছে, চট্টগ্রামে কর্ণফুলীর উপর গড়ে উঠছে শতকোটি টাকা ব্যয়ে কাটিঙএজ সোয়াডস সেন্টার।
সুতরাং বার্মা হও আর ভারত হও, নজর দিও না, আমরা খেজুর কাঁটা দিয়ে ডাকাতের চোখ উপড়াতে ওস্তাদ। মনে থাকে জানি!
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ কায়রোভাই।
ডবল ধন্যবাদ।
২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫১
লিন্কিন পার্ক বলেছেন:
চ্রম পোস্ট !!
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই!
৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৩
তন্ময় ফেরদৌস বলেছেন: ফাটাফাটি পোস্ট।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৫৯
পাতিকাক বলেছেন: ভালো হৈসে।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্য ধন্য কাকভাই।
৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:০২
েমা আশরাফুল আলম বলেছেন: ভালো খবর পাইলেই ভালো, প্লাস
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা ভালোর উপর ভাসছি। ধন্যবাদ ভাই।
৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:১২
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: ভাইজান কি আর্মিতে?
আর্মিতে হইলে আমার কমেন্ট মুইছা দিয়েন আর যদি না হন তাইলে দুইটা কথা কই!
বাংলাদেশের আর্মিগুলানের ফিটন্যাস ইন্দোনেশিয়ার সোয়াটদের কাছেও না। আর্মসের কথা বাদই দিলাম। স্নাইপার বাংলাদেশ আর্মিতে এমনেই খুব কম তারপরও তারা যা ব্যাবহার করে (চাইনিজ গুলান সোভিয়েত গুলান মনে হয় জমে পড়লে তেল দিয়া ঠিক করে) সেগুলা আর কইলাম না!
দুয়েকটা টেকনিক্যাল কথা কই!
ইদানিং স্নাইপারের জন্য তৈরী করা এফপিজিএ ইমেজ প্রসেসিং ভিউয়ার ব্যাব হার করে সেগুলার চীপগুলান ক্ষুদ্রাকৃতির কারনে সাধারন এসাল্ট উিপেনে ব্যাব হার করা হয়। এজন্য দেখা যায় অসি বা ইন্দো বা জাপানে ঘুরলে কাস্টমাইজড উইপেনে সোজা সোয়াট ব্যাব হার করে। পুলিশরা সব রিভলবার কালেভদ্রে শটগান।
বাংলাদেশের আর্মির ঐ রিভলবারও নাই। আর চীপ লাগানো স্নাইপার কিনতে গেলে কত টাকা ঘুষে আর কত টাকা ঘুরতে লাস্টে পচা মাল কিনে আনতে হবে। কারন আমরা নিজেরা গবেষনা করি না!
শারীরিক সামর্থ্যের দিক দিয়ে চীনারা ভয়ংকর। কিন্তু চীনারাও বুঝে গেছে টেকনোলজী ছাড়া কিছু নাই। ইন্ডিয়াও জানে। এখনকার গোয়েন্দাগিরী স হ সবকিছু টেকনোলজী বেজড। আপনি যদি টেকনোলজী না জানেন গায়ে গতরে রামপাঠা হলেও ফিল্ডে আপনি পিছনের খাতিরে। মিডলঈস্টের অনেকদেশই ইউরোপের সাথে লিয়াজো করে এগুলো করায়ত্ত করেছে!
আসলে বাংলাদেশের সবচেয়ে সফল ছিলো র্যাব কিন্তু সেটাও নষ্ট হয়ে গেছে!
কিছু দিন আগে এক কর্পোরালের ছিনতাইয়ের কাহিনী, অথবা ২০১০, ২০০৯ এ বেশ কয়েকজন সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা সকালে জগিং করার সময়ে ছিনতাইয়ের ছুরিকাঘাতে নিহত নিউজ পড়লে বুঝা যায় সবকিছুই ফুডাঙ্গিরী।
ভালা কথা, বিমান বাহিনী ও পরে সিভিল এভিয়েশনের আওতায় আসা মিরপুরের পিছনে যে রাডার আছে সেটা ঠিক মতো কাম করে?
বাংলাদেশে সেনাবাহিনী খুব বেশী হলে ১৯৯৪ পর্যন্ত বার্মাকে ডিফিট দেবার ক্ষমতা রাখতো!
এখন বার্মা আসলে বাংলাদেশের সেনাবাহিনী গুলির সংকটে ভুগবে এটা হলো সবচেয়ে ভয়ংকর এবং গোপন কথা!
যেকটা ক্ষেপনাস্ত্র আছে মেরিনে, বার্মা দু তিন বছর আগে বেশ কয়েকটা প্রকিউরম্যান্টে রাশিয়ার কাছ থেকে বেশ কিছু ভালো ফ্রিগেট আর নৌযানে সেগুলো রেখে দিয়েছে। আমাদের মিসাইলগুলো ইলেকট্রনিক্স গাইডেড না, আরএফ ফ্রিকোয়েন্সি। যেগুলো খুব স হজেই জ্যামার দিয়েই দিক ভ্রষ্ট করা যায়। বার্মারটা কিন্তু এর চেয়ে ভালো আছে!
এইসব তাংফাং না করে একটা উইং রাখেন গবেষনার জন্য তাইলেই উন্নতি হবে, নাইলে এইসব রামপাঠা নিজেগোই নিরাপত্তা দিতে পারে না বাইরের আর্মিতো দূর কি বাত!
ভালো কথা কিছু দিন আগে প্রধানমন্ত্রীর অফিসে এক পাগল নাকি ঢুইকা গেছিলো। পরে এইটানিয়া পত্রিকায় প্রশ্ন আসছিলো ডিজিএফআই আর আইএসআই কি ঘোড়ার ঘাস কাটে?
কাগুজে বাঘ পড়তে আর ভালো লাগে না!
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কমেন্ট মুছা লাগবে না।
সোয়াটগুলোর তো সাপ্লিমেন্ট খাওয়া বডি- ফুলাফালা। আর্মির সৈনিকদের ফিটনেস অনেক ভাল। তারা তো আর রিঙম্যান না।
স্নাইপার বা ইকুইপমেন্টে তো আমরা বেশ খানিকটা গরীবই। গরীবের দেশ। চিপ লাগানো জিনিস ইন জেনারেল আর্মিকে দিতে হলে আমাদের দেশটাও সেইরাম হতে হবে।
অজায়গা বেজায়গায় তো টাকা নষ্ট হয়ই- আমাদের ডিফেন্সেও হয়।
বাংলাদেশের আর্মি কমান্ডোরা কিন্তু সারা পৃথিবীতে লিজেন্ড! র্যাব প্রথমদিকে শুধু আর্মি কমান্ডো দিয়ে চলত কিছুদিন।
রাডার কাজ করার কথা। আমরা এখন আর বিমান বাহিনী দিয়ে ডিফিট দেয়ার ক্ষমতা রাখব কেমন করে? মিগ টুয়েন্টিনাইট এত দরকার, তাও কিনতে গেলে চিল্লাচিল্লি শুরু হয়ে যায়।
হতাশাবাদী কথাগুলো একেবারে ফেলনা না ভাই। কিন্তু, দেশটায় কেউ ঢুকলে আর বের হতে হবে না।
আর বাংলাদেশ যার সঙ্কটেই ভুগুক না কেন,
আমরাই পৃথিবীতে দ্বিতীয় দেশ, যারা টাইপ ফিফটি সিক্স (নাম্বার টাম্বার আবার ভুল হয়ে যায়) সাবমেশিনগান কাম অ্যাসল্ট রাইফেল বানাই।
আর এই মালটা একে ফোর্টিসেভেন থেকে আপগ্রেডেড ও ইউজার ফ্রেন্ডলি।
আর্মির কাছে সিভিলিয়ানদের হাতে দিয়ে দেয়ার জন্য রেডি অবস্থায় টাইপ ফিফটি সিক্স আছে সাত লক্ষ!!!
এইদেশে কেউ আসলে তার আর যুদ্ধ করে ক্ষমতা দখল করতে হবে না।
৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২১
স্বাধীনতার বার্তা বলেছেন: ভালো হয়েছে।
এক নম্বরে যেটা সেটার নামই আজ শুনলাম। আর এনএসআই এর ফটোটা সেরকম হয়েছে।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
এনএসআই'র এই ছবিটা আমার মনেও মাসুদ রানা মাসুদ রানা ভাব ধরায়।
৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৬
সন্দীপ হালদার বলেছেন: পড়ে ভাল লাগল।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কইউ ভাই।
৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:২৭
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: কোপাইয়া প্লাস , যাই আছে তাই বা খারাপ কি । আরো ডেভেলাপমেন্ট চাই,ভৌগোলিক দিক দিয়ে আমাদের দেশের অবস্থান খুব গুরুত্বপূর্ণ ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যা আছে তাই বা খারাপ কী!
জয় বাংলা বা বাংলাদেশ জিন্দাবাদ যা হোক একটা কিছু বলে ঝাঁপিয়ে পড়লে আর পালানোর পথ পাবে না শত্রুরা।
এদেশ থেকে ভয়ে ব্যাক করেছে জুলকারনাইন-আলেক্সান্ডার।
থ্যাঙ্কস ইভান ভা্ই।
১০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩০
Ali Khan Russell বলেছেন: ভালো পোষ্ট অনেক কিছু জানলাম
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ।
রাসেল ভাই কি পাইলট নাকি?
১১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৪
উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: টাইপ ৫৬ হইলো চীনের কাছ থিকা ফকরু মিয়া ডিজাইন আনছে আর একে৪৭ এর কয়েলটা নকল করা হইছে। তাও পুরা আপগ্রেড করানো হইছে চায়নাদের কাছ থেকে। সমস্যা হইলো একুরেসি। একে ৪৭ এর মতো একুরেসী হইলেও নির্দিষ্ট একটা রেন্জ্ঞের পর এর একুরেসী থাকে না। সবচেয়ে প্রধান সমস্যা হলো বাংলাদেশ সমরাস্ত্রে মেটালার্জীর উপর এমন কোনো ভালো গবেষক নাই যে এর খুটিনাটী এসব প্রবলেম সলভ করতে পারবে। কয়েল গরম সমস্যা নাকি এখনও বিদ্যমান তবে ম্যাস ওয়ার জোনে এগুলো এখনও টেস্ট করা হয় নাই, টেস্ট করা হয় নাই উচ্চতর স্নাইপার এসল্টে!
একটা সময় লেজেন্ড ছিলো সেই সময়টা ৯০ এর দশকে। এখন এত দুর্নীতি আর আর এত অযোগ্যতা যে টেকনোলজীর দিক বাদই দিলাম!
গরীব হইছি মানলাম আপনার কথা। নাইজেরিয়াতে যান। বা আফ্রিকার আরো একটা দেশ আছে নামটা ভুলে গেছি যেখানকার আনবিক কমিশন ইউরোপের বেশ কিছুতে বিজ্ঞানী পাঠায়। যারা পাশ করে সোজা আর্মির রিসার্চ উইং এ যুক্ত হয়। সরকার গুলো আমেরিকার আশীর্বাদ প্রাপ্ত হওয়ায় তারা সরাসরি এম১৬ প্রকিউর করে যদি এটা বাদ দেই বাকী সব কিছুতে টেকনোলজীতে ইউজ করছে!
আর যে এতো গরীব গরীব করেন, একটা চীপের দাম কতো জানেন? মাত্র ৬ ডলার। ৬ ডলারের চীপ দিয়া আপনে তার সাথে স্টেডিয়াম থিকা আরও ১০০ টাকার চীপ বসাইয়া খুব সহজেই এরকম ইলেকট্রনিক ইমেজ প্রসেসিং ইকুপ বানাতে পারেন। ভালো লিথোগ্রাফী আর ওয়াশিং রুম বানান কয়েক লাখ টাকা খরচ করে। বাংলাদেশের সৈকতে অনেক সিলিকন আছে। ওগুলো নিজেরা করলে ১ লাখ টাকায় যে ওয়েবার পাবেন সেটা দিয়ে আপনে কয়েক হাজার অস্ত্রের জন্য এরকম চীপ বানাতে পারবেন!
ভাই, আমরা পড়ালেখা করি, গায়ে গতরে সাপ্লি খাইয়া (বেশী সাপ্লি খাইয়েন না, সেরকম এক্সারসাইজ না করলে কিডনী সবার আগে নষ্ট হয়। সাপ্লি খাইলে সেরকম বডি বিল্ডিং এক্সারসাইজ করা লাগে। সাপ্লিমেন্ট বডি বিল্ডার আর এথলেটদের জন্য। আর্মিদের জন্য সাপ্লি না। ওদের জন্য দরকার প্রোটিন আর আমিষের ডায়েট আর টেকটিক্স এইটা আপনাদের বুঝনের মতো শিক্ষা কোনোদিন হয় নাই হবেও না) এসব বানাইলে পরে আপনাদের সবচেয়ে ভালো সোলজার দিয়া গার্ড দিলেও ঐ পাগল ঢুকে যাবে!
ভাই, বার্মার আর্মি বাদ দেন, আমাগো প্রধান মন্ত্রীর অফিসে যে পাগলের আনাগোনা সেটা ঠেকান! জন গনের নিরাপত্তা নিয়া আর ভাবনের দরকার নাই, কারন সবাই জান হাতে নিয়াই বাসা থিকা বাইর হয়, ঐটা হাতে নিয়াই বাসায় আসে!
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চীন তো ট্যাকটিক্যাল কারণেই দিয়েছে।
আর স্নাইপার কম্প্যাটিবিলিটি তাও আবার টাইপ ফিফটি সিক্সে- আশা করা আসলেই কঠিন।
আফ্রিকানরা কি গরীব নাকি?
ওদের ব্যয় মাত্র দুটা জায়গায়, মানুষ মারার কাজে আর মানুষ মারার জন্য অস্ত্র কেনার কাজে। আর ওদের অপচয় মাত্র একটা জায়গায়, বিদেশি প্রভু আসে, তাদের সব তুলে দেয়ার কাজে।
ওরাতো উন্নত অস্ত্র পাবেই।
চীপের ব্যাপারটা তো ফাটাফাটি বললেন উদাসী স্বপ্ন ভাই!
নিজের কথা কি আর আমরা্ এত সুন্দর করে ভাবি?
তাহলে অন্যান্য দিকগুলোতেও বাংলাদেশ কোথায় উঠে যেত এতদিনে।
প্রধানমন্ত্রীর অফিসে পাগলের আনাগোনা ঠেকান...
ক্যামনে কী?
১২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৮
প্রদীপ মিত্র বলেছেন: অনেক গুলারই নাম এই প্রথম শুনলাম
কয়েকটা কথাঃ
এসএসএফ এর লোগোতে এইডা কি?
এত এজেন্সি থাকতে বিদেশী এজেন্সি বাংলাদেশে ভাত পায় কেমনে?
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এসএসএফ তো বিদেশি এজেন্সি না।
এসএসএফ এর লোগো ডাউনলোড করেছি বিবিসির পেজ থেকে।
বাই চান্স ভুলও থাকতে পারে।
বিদেশি এজেন্সি চান্স পায়, কারণ আমরা ফকিন্নির ভাব ধরি, যদিও কোনদিনও ফকিন্নি ছিলাম না।
থ্যাঙ্কু প্রদীপ ভাই।
১৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৩৯
ভুলোমন বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম ।
ধন্যবাদ ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই...
ইয়ে, মানে, ভুলে যাবেন না তো আবার?
১৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: পোষ্ট টা ওয়াচে রাখলাম , ফলপ্রসু কিছু আলোচনার আশায় , উদা ভাই এর কমেন্ট গুলো ভাবাবার মত , আর্মি ইন্সটিউটে যারা ট্রেনিং নেয় তাদের কে তো রিসার্চ উইং এ আনা যেতে পারে নাকি ? কি বলেন ?
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন ভাইয়ের ভাবনার ডেপথ দেখে বেশ চমকিত হলাম।
আমরা এখনো আমাদের শক্তি নিয়ে এতটা ভাবি!
রিসার্চ উইঙ এ আনা সহজ কথা নয়। সেজন্য রাজনৈতিক শক্তিমত্তা চাই।
১৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৭
নাঈম আহমেদ বলেছেন: বস কঠিন পোষ্ট +
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমরা ডরাই না কাউরে... হা হা
১৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৮
অনিক আহসান বলেছেন: "সোয়াডস" ইউনিটটা বেশ ভালো।এদের ট্রেনার সব দক্ষিন কোরীয়া,তুর্কি আর অ্যামেরিকান। সুতরাং বার্মা হও আর ভারত হও, নজর দিও না, আমরা খেজুর কাঁটা দিয়ে ডাকাতের চোখ উপড়াতে ওস্তাদ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনিক ভাই, স্বাগতম আমার ব্লগে।
এখন তো আমাদের সোয়াডস প্রশিক্ষকরা দক্ষিণ কোরিয়ার ইউডিটি, তুর্কি ন্যাভাল স্পেশাল ফোর্স আর অ্যামেরিকান সীলকেও ট্রেনিঙ দেয়।
সবচে অবাক ব্যাপার,
অ্যামেরিকান নেভির লাখ লাখ সৈনিক থেকে সীল বেরোয় মাত্র দুই হাজার।
আর আমাদের মাত্র হাজার ত্রিশ না ছোয়া নেভি থেকে সোয়াডস আসে দুই তিন হাজার,
স্পেশাল অপসের জন্য কলিজা চাই,
বাঙালির কলিজা বেশি, তাইতো প্রমাণ হয়।
১৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
কল্পবিলাসী স্বপ্ন বলেছেন: সোয়াডস এবং .সিটিআইবির নাম আগে শুনি নাই ।
পোস্টে প্লাস
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কল্পনাবিলাসী স্বপ্ন ভাই, অনেক ধন্যবাদ কমেন্টের জন্য।
সোয়াডসের হাই প্রোফাইল দেখে আমিও ভিড়মি খেয়ে গেছিলাম।
সিটিআইবির তো কোন খোজই পেলাম না। আরো দু-চারটা বিদঘুটে নাম আছে বাংলাদেশি স্পেশাল ফোর্স হিসাবে, সেসবের কোন ট্রেস অনলাইনে নাই।
১৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: এই পোষ্ট শেখ হাসিনা নানু দেখলে উদা দুলাভাই রে কালকেই দেশে আইন্না রিসার্চ সেন্টারে হেড কইরা দিতো । আফসুস উনি ব্লগ চোখেও দেখে না , দারুন আলোচনা চালাইয়া যান আমি ফেবুতে শেয়ারে আলোচনা চালাইতেসি। এই সেই থ্রেড
Click This Link
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ইভান ভাই। আমাদের আসলে গর্ব করার মত তেমন কিছু নেই। নিজের দেশের যা ভাল, তা উপরে তুললেই আমাদের আত্মবিশ্বাসও বাড়বে।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমাদের সামরিক রিসার্চ বড় হবার একটা মাত্র পথ , তা হল রাজনৈতিক দৃঢ়তা।
আর টাকা এম্নিতেই আসবে।
আমাদের আছে মিলিটারি ইন্সটিটিউট অভ সাইন্স অ্যান্ড টেকনোলজি- এমআইএসটি।
আর সেখানে গ্রাজুয়েশনের জন্য যা্ওয়া ক্যাপ্টেন-মেজররা দারুণ শাইন করছেন।
এখন এইসব ভার্সিটি থেকে যদি মাস প্রোডাকশন করা যায়, তাহলেই রিসার্চ হবে তরতাজা।
১৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: সংস্থা গুলোর কোন অনলাইন লিঙ্ক নাই ? সোর্স থাকলে ভালো হয়।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বিডি মিলিটারি ডট কম এ প্রায় সবগুলোর ওভারভিউ আছে।
২০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৮
হাসান যোবায়ের বলেছেন: অনেক নতুন তথ্য জানলাম। তবে আর্মিদের আসলে কাজ কি? দেশে যদি যুদ্ধ না লাগে তাহলে অদৌ কি আর্মির দরকার আছে?
আর্মিদের পিছনে যে খরচ হয় তার ফলাফল কি? আসলে জানার জন্যই জিজ্ঞেস করলাম।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যদি ওভাবে দেশ বানাতে হয়,
তাহলে পদ্ধতি পাল্টাতে হবে।
যেমন,
দেশের সব তরুণ-তরুনীকে বাধ্যতামূলক সামরিক ট্রেনিঙ (শর্ট টার্ম কন্সক্রিপশন) করা যেতে পারে এবং তাদের ট্রেনিঙ দেয়ার জন্য ছোট্ট ত্রিশ হাজারি একটা আর্মি রাখা যেতে পারে।
তবে বাস্তবতা হল,
পৃথিবীতে কোটি জনসংখ্যার কোন দেশ কখনো আর্মি ছাড়া থাকে না। থাকেনি।
আর্মি না থাকাই হবে একটা দেশের বহি:শত্রু আক্রমণের প্রধান কারণ।
২১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৫
সানড্যান্স বলেছেন: +++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সানড্যান্স ভাই, আপনার আমার মাঝখানে এই কাঁটাতারের বেড়া কেন?
(প্লাসের জন্য ধন্যবাদ)
২২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৭
টাইরানোটাইটান বলেছেন: ভালো লেখা। +
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আপনি কি টাইটানদের মধ্যে টাইরানোসরাস?
(আকৃতিটা চিন্তা করতে গিয়ে ভিড়মি খাচ্ছি)
২৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:০৯
কালীদাস বলেছেন: উদাসীর কমেন্টের কারণ হইল, কয়েকদিন আগে ভোরবেলা রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন সুগন্ধার নামফলক চুরি হইছে পাহাড়া থাকার পরও। বুচ্ছেন অবস্হা?
পোস্টা ভাল লাগছে। লাস্টেরটার কথা জানতাম না আগে। তয় বাংলাদেশের নেভির দশা তো সবসময়ই কম শুনি, ইক্যুপমেন্ট খুব এফিশিয়েন্ট বইলা মনে হয়না
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কবে জানি সংসদ ভবনের শাপলাটাও চুরি হয়ে যায় :#> :#> :#>
অবশ্য ওইখানে চুরি হলে কাকে চোর হিসাবে ধরবে?
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ও, কালীদাস ভাইকে স্বাগত।
২৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১০
ধূসরধ্রুব বলেছেন: পোস্টটা ভাল্লাগছে
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
ধূসরভাইয়ের মনখারাপ কেন?
২৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১০
দুলাভাইের বলেছেন: আমার মনে হয় যতটানা টাকার অভাব তার চেয়ে অভাব সদিছ্ছার।আমাদের সরকার মনে করে ভাত পাই না গবেষনা করার টাকা কই।কিন্তু গবেষনায় টাকা না ঢাললে যে সারাজিবন একই অবস্হা থাকব এটা বুঝেনা কেন।আমার মনে হয় বুঝে।পৃথিবীর ইতিহাসে এমন কোন দেশ আছে যারা গবেষনা ছাড়া উন্নতি করছে।বাংলাদেশের কোন ভারসিটিতে, কোন ইনষ্টিটিউটে কোথাও গবেষনা হয়না সামান্য একটু ছাড়া।প্রথমে ভারসিটি গুলোতে গবেষনা শুরু করতে হবে এবং কাজের ধরন বুঝে বিভিন্ন ইনড়াষ্টিকে যুক্ত করতে হবে।প্রযুক্তিতে উন্নতি করতে হলে এর বিকল্প নাই।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার নামটা আর নিলাম না (ক্যামনে নেই?)
গবেষণা না করলে একই অবস্থা থাকবে- একজ্যাক্টলি।
আমরা মনে হয় আশা করি, বন্ধুদেশ এসে বন্ধু হয়ে টেকনো দিয়ে যাবে।
এদিকে চায়না যে কোন কিছুর একটা স্যাম্পল কেনে, তারপর গবেষণায় ইতি দিয়ে সেটার বর্ণনার অক্ষরগুলো শুধু চাইনিজ বানিয়ে কোটি কপি তৈরি করে ফেলে- এটাও হয়ত করতে পারি।
আমি যতদূর জানি,
গতবার এক বছরে বাংলাদেশে এক হাজার গবেষণাপত্র প্রকাশ হয়েছে,
পাকিস্তান থেকে চার হাজার,
ভারত থেকে ষোল হাজারের উপরে...
কালচারটা আমাদের দেশেও শুরু হল বলে।
২৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১২
আমি তানভীর বলেছেন: সুপার্ব পোষ্ট। তিনটা নতুন নাম জানলাম
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু ভাই।
তানভীর ভা্ই প্রোপিক দিয়ে হাসি দিলেন,
নাকি হুমকি দিলেন?
২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৪
অনিক আহসান বলেছেন: @ হাসান যোবায়ের
যে কোন দেশের সেনা বাহিনী সেদেশের ন্যাশানাল প্রাইডের অংশ। এখন আবার জিগায়েন না ন্যাশানল প্রাইড কি খায় না মাথায় দেয়।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ন্যাশনাল প্রাইড তো কথাই,
আরো বড় কথা হল,
আমরা দুর্বল হলে কী করবে প্রতিবেশীরা, বিডিআর দুর্বল হবার পর ভারতের আচরণেই তা স্পষ্ট হয়েছে।
আগে তো বিডিআরের ভয়ে এক জওয়ানের পাশে পাঁচ বিএসএফ থেকেও তেমন ঘাঁটাতো না- ঠিক না, অনিক ভাই?
২৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৬
সাকিন উল আলম ইভান বলেছেন: অনিক ভাই থাক বাচ্চা পোলাপাইন বুঝবো না ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন:
আত্মপরিচয়ের ব্যাপার তো।
২৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:১৮
দেশের_কথা বলেছেন: ভাল পোস্ট ++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই দেশের কথা।
৩০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কর্ণফুলীর পাড়ে নাকি শতকোটি টাকা খরচ করে মার্কিন তত্ত্বাবধানে তৈরি হচ্ছে সোয়াডস সেন্টার... একনাম্বার বোলেতো এক নাম্বার।
৩১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৩৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: সুন্দর তথ্যসমৃদ্ধ পোষ্ট। ধন্যবাদ আপনাকে। ডিজিএফআই এর লোকেরা কমব্যাট পোষাক পড়ে কি।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ট্রেনিঙের ক্ষেত্রে তো পরারই কথা।
আর এম্নিতে যদি ফর্মাল ডউটি থাকে, তাহলে স্রেফ খাকি পোশাকও পরতে দেখা যায়।
নাহলে সিভিল ড্রেস।
ধন্যবাদ ভাই।
৩২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৩
আমার নাম ছিলোনা বলেছেন: পিলাচে পিলাচে পিলাচ
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যতে ধন্যতে ধন্যতে ধন্য।
৩৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৬
বোহেমিয়ান বলেছেন: জানলাম !!
+++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই অনেক অনেক।
৩৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৪৯
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: দারুন একটা পোস্ট। সোয়াডস এর নামটা আজই প্রথম জানলাম।
একটা সময় ভাবতাম আমাদের সেনাবাহীনির পিছনে এত খরচ করার দরকার নেই, সেই ধারনা এখন আর নেই। বরং ভাবি, শক্তিশালী সেনা ও নৌবাহিনী আমাদের দেশটাকে স্থিতিশীল ও অখন্ড রাখতে পারে, ভৌগলিক অবস্থানগত কারনেই আমাদের শক্তিশালী সেনাবাহীনি দরকার, তাছাড়া আমাদের টিকে থাকা অসম্ভব হবে.........
"উদাসী স্বপ্ন" এর চিন্তাভাবনা যথেষ্ট চিন্তশীল, উনার কমেন্ট পড়ে তাঁর ব্যপারেও আগ্রহী হলাম, এই পোস্টটির আলোচনা ফলো করব..
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
এই বিষয়টাই পীড়াদায়ক। ভৌগোলিক অবস্থান।
উদাসী স্বপ্ন আরো আলোচনা করবেন আশা করছিলাম। দারুণ তীক্ষ্ণ বিশ্লেষণ...
৩৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৮
ৈসকত ইসলাম বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++
++++++++++++++++++++++++++++++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনার আমার মাঝে কাঁটাতারের বেড়া কেন সৈকত ভাই?
(প্লাসের জন্য অগুণতি ধন্যবাদ )
৩৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৮:৫৮
রাতুল_শাহ বলেছেন: উদাসী স্বপ্ন বলেছেন: সবচেয়ে প্রধান সমস্যা হলো বাংলাদেশ সমরাস্ত্রে মেটালার্জীর উপর এমন কোনো ভালো গবেষক নাই যে এর খুটিনাটী এসব প্রবলেম সলভ করতে পারবে।
ভাই এর সাথে সহমত। আমরা ২ সেমিষ্টার ল্যাব করেছি, শুধু আইছি আর গেছি।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ রাতুল শাহ।
আমি তো জীবনটা কাটিয়ে দিলাম ল্যাব কোনদিকে না জেনেই। আর যদি পরীক্ষার দিন ল্যাব চিনি তো ল্যাবটিচার আমাকে চেনে না।
৩৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০০
পাগলা রাশু বলেছেন: ..ভাই জটিল
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আসুন, আমরা দলবেঁধে জটিলতা নিরসন করি।
(ধন্যবাদ ধন্যবাদ রাশুভাই)
৩৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:১৭
রাতুল_শাহ বলেছেন: আমাদের দেশে নামটা শুধু আছে, কিন্তু সংশ্লিষ্ট নামের সাথে প্রয়োজনীয় জিনিস নাই। নাম রাখতে সমস্যা নাই, জিনিস রাখতেই যত সমস্যা।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সামরিক দিক দিয়ে অন্য বেশকিছু দেশ থেকে আমরা গোছানোই আছি।
রাজনীতিতে নিম্নগামী।
কঠিন কথা বলেছেন, নাম আছে, নামের সাথে কাজ তেমন নাই।
৩৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২১
অনিক আহসান বলেছেন:
বর্তমান
ব্যাজ
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্সাক্টলি এক্সাক্টলি।
আমরা এখন কোথায় আছি সেটা মানুষ সবার সাথে তুলনা দিয়ে বোঝার চেষ্টা করে।
কিন্তু একাত্তরে কোথা থেকে শুরু করেছিলাম,
সেই তুলনায় এখন কোথায় এসে পৌছেছি, তা আর হিসাব করা হয় না।
৪০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২২
মামুinসামু বলেছেন: shundor post And shundor shob comment, specially comment of “ udashi shopno“ .
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সামুতে মামু।
মামু মানে কি মার্শাল আর্টের মুস্তান?
৪১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:২৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এক্সাক্টলি এক্সাক্টলি।
আমরা এখন কোথায় আছি সেটা মানুষ সবার সাথে তুলনা দিয়ে বোঝার চেষ্টা করে।
কিন্তু একাত্তরে কোথা থেকে শুরু করেছিলাম,
সেই তুলনায় এখন কোথায় এসে পৌছেছি, তা আর হিসাব করা হয় না।
৪২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৩
ইমাম হাসান রনি বলেছেন:
ভাই পোষ্ট ভাল হইছে +++
যারা জানে না তারা নতুন কিছু জানতে পারবে । তবে আপনার লেখার সংখ্যার সাজানোটা আমার সঠিক মনে হয় নাই ।
যেমন দুই নাম্বারে ডিজিএফআই দিছেন এখানে আর্মি স্পেশাল ফোর্সেস বা কমান্ডো কম্পানি দিলে ভাল হত ।
আর আমার জানামতে এফআই এর লোকেরা খাকি পোশাক পড়ে না
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কমান্ডো কোম্পানি বা স্পেশাল ফোর্স দিতে পারতাম।
কিন্তু কর্মকান্ডের ব্যাপকতায় ডিজিএফআই তালিকার দু নাম্বারে উঠে এসেছে।
ওদের পোস্ট ডউটি ও গেইট ডউটিতে কিন্তু খাকি পোশাক ।
৪৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৩৬
আমার নাম নাই বলেছেন:
এই ছবিটি পুরাতন এয়ার পোর্টটে এসএসএফ এর ট্রেনিং ফ্যাসিলিটিতে একটি মহড়ার দৃশ্য। এরা এনএসআই এর সদস্য নয়।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দারুণ তথ্য।
বিডি মিলিটারিতে এই ছবিটা অবশ্য এনএসআই’র জায়গায় রাখা। তাই দিয়েছিলাম।
৪৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫০
রিজেল বলেছেন: অতীব ভাল + গিয়ানী পোষ্ট।
কইস্যা পেলাস
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অতীব ভাল + গিয়ানী মন্তেব্যু।
কইষ্যা ধইন্যা।
৪৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৬
রকিবুল আলম বলেছেন: পোস্ট পর্যবেক্ষন এ নিলাম।
দারুন আলোচনা হইতাচে।
ইয়ে পোস্ট পারকার মেরি ছাতি খুসিতে হেস বিকাম ব্রেস্ট !!!!
সত্যি কইতাছি ভাই, মনটা তেমন ভাল ছিল না, সময়টা ঠিক ভাল যাইতে ছিল না। পোস্ট টা পইড়া মন ভাল হইয়া গেল।
যাহোক, আমাদের সমস্যা গুলোর কথা যেগুলো বেশী আলোচিত হয়েছে, এগুলো সমাধান রয়েছে রাজনীতিতে।
কথাটা খুলে বলি। আমাদের দেশের প্রধান সমস্যা গুলো রাজনীতি কেন্দ্রীক।
প্রধান সমস্যা গুলো হলঃ দূর্ণিতি, অবকাঠামোগত দূর্বলতা, রাজনৈতিক অস্থিরতা।
এইসমস্যাগুলো একমাত্র রাজনৈতি স্থিতিশীলতা ও সৎ ইচ্ছার মাধ্যমেই সমাধান সম্ভব।
দূর্ণিতি, অবকাঠামোগত দূর্বলতা, রাজনৈতিক অস্থিরতাঃ এই তিনটি জিনিশের জন্য দেশের এক শ্রেনী দ্রত টাকা কামচ্ছে, অন্য দিকে দরিদ্র শ্রেনীর মানুশেরা ধৈর্য হা্রাচ্ছে। ধনীরা বৈধ ভাবে টাকা উপার্যনের ফলে যত টাকা কামাক না কেন তাদের চাহিদা মিটছে না, অন্য দিকে দরিদ্র শ্রেনীর কাছে টাকা না থাকার কারনে ধৈর্য হীন হয়ে পড়ছে। যার ফলে নিজেদের মধে বিশ্রিঙলা দেখা দিচ্ছে। আর এই দুর্বলতার চরম সুজুগটাই নিচ্ছে বাহিরের শক্তি গুলো। (কথাগুলো খুব সংক্ষেপে মনে হয় বলে ফেললাম)
শুনা যায় আমদের দেশের দুই দলের ই প্রধান গাটিতে বাহিরে শক্তির অনেক অনেক বেশী প্রভাব রইয়েছে। নাম উল্লেখ করতে চাচ্ছি না আমি। কারন এই ব্যাপারটা প্রায় ওপেন সিক্রেট আজকাল।
আমার একটা অবশ্য প্রশ্ন ছিল বিডিআর বিদ্রহ নিয়ে। প্রশ্ন টা হল, এর পেছেন প্রকৃত পক্ষে কার হাত ছিল??????
ও আরেকটা কথা, আমেরিকা আমাদের সাহাজ্য করছে চিটগংয়ে। ভাল কথা, কিন্তু ঐ জায়গাটাই কিন্তু বাংলাদেরশের স্ট্রেটিজিকালি সবচেয়ে গুরুত্তপূর্ণ আমাদের এবং আমারিকার কাছে। (মনে নেই কিছুদিন আগের ওই ক্যাচালটা, আমেরিকান নৈবহর বাংলাদেশে, চীনেকে সাইজ করার জন্য!!!)
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এই জাতির বর্ষাকালে ছাতির বড়ই প্রয়োজন।
আমাকেও একটু দিয়েন।
আলহামদুলিল্লাহ।
মন ভাল হয়েছে দেখে খুব ভাল লাগছে, সত্যি।
দারিদ্রের দুষ্টচক্র আমাদের খেল। এখন রিক্সাওয়ালার চল্লিশ টাকায় পোষায় না আর আমরা চল্লিশ টাকা পকেটে রাখার সামর্থ্য রাখি না।
বিডিআর বিদ্রোহ... নিশ্চই শুধু বিদ্রোহ নয়, সবাই তাই ভাবে।
যত খুশিই হই, আমেরিকাকে বন্ধু পেলেও ভয়ে কুঁকড়ে যেতে হয়। বাস্তবতা যে তেমনি!
৪৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৯
কড়া চা বলেছেন: সবই ঠিক আছে, কিন্তু সামুর ছাইয়া ছাইয়া ফাইটিং এলিট ফোর্স কই? আমরা যে এতো কস্টে সামুর মাটি ছাইয়ামুক্ত রাখতে নিয়োজিত থাকি, আমাদের কি দাম নাই?
তয়, পোস্টে প্লাস, চরম পোস্ট, ডাইরেক্ট প্রিয়তে, এদের সবাই আমাদের গুরু...
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাদের ডায়ালগটি,
ছামুর মাটি, ছাইয়ামুক্ত রাখিব- কথা খাঁটি... নাকি?
ছাইয়া ফাইটিঙ এলিট ফোর্সকে 'গাবতলা হইতে বেলতলা' পদকে এই মুহূর্তে ভূষিত করা হইল। (ভাই, ভূষির দামও বেড়ে গেছে, আমার পুকুরের মাছরে খাওয়াতে হবে, একটু দিয়েন।)
ছাইয়া ফাইটিঙ এলিট ফোর্স সামুকে বিভ্রান্তিমুক্ত রাখুক এবং নারীব্লগারদের স্বকীয়তা বজায় রাখতে সহায়তা করুক, এই কামনা রইল ভাই।
ধন্য ধন্য।
৪৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ৯:৫৯
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
উদাসী স্বপ্ন একটা ইঙ্গিত দিলেন, এটা সত্য হলে তো চিন্তার কথা।
একে ৪৭ এর মতো একুরেসী হইলেও নির্দিষ্ট একটা রেন্জ্ঞের পর এর একুরেসী থাকে না। কয়েল (ব্যারেল) গরম সমস্যা নাকি এখনও বিদ্যমান
ম্যাস ওয়ার জোনে এগুলো এখনও টেস্ট করা হয় নাই,
টেস্ট করা হয় নাই উচ্চতর স্নাইপার এসল্টে!
উচ্চ টেকনলজির নামে খেলনা অস্ত্র গছাইয়া দেয়ার অভিযোগ আগেও শোনা গেছিল।
৯৯ সালের দিকে চাঁদপুরের কাছে 'এমভি নাসরিন' ডুবে যায়। ডুবুরিরা লঞ্চটির খোঁজ না পেলে নৌবাহিনীকে তলব করা হয়েছিল, তারা বহু টেকনলজিক্যাল যন্ত্র ব্যাবহার করেও সল্প গভিরতায় লঞ্চটি খুজে পায়নি।
গত বছর তুরাগ নদিতে একটি বাস পরে গেছিল, নেভি এসে উচ্চ ক্ষমতা সম্পন্ন আন্ডারওয়াটার সার্ভেলেন্স ইকুইপমেন্ট দিয়ে পাঁচ দিন খোঁজাখুজি করেও বাসটির খোঁজ পায়নি, যেটা চাঁন মিয়া ডুবুরি এক ডুবেই পেয়ে গেছে।
তাদের কেনা যন্ত্রপাতি দেশের কোন অডিটারের চেক করার অধিকার নেই।
উচ্চ টেকনলজির নামে খেলনা অস্ত্র/যন্ত্রপাতি গছাইয়া দেয়া হইছে কিনা এইটা কে দেখবে?
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হাসান কালবৈশাখী ভাই, আসলেই চিন্তার বিষয়, যদি পুরো পৃথিবীর বর্তমান টেকনোলজির সাথে তুলনা দিতে যাই। কিন্তু আমরা দেশটা তুলনামূলকভাবে নতুন।
আমরা যদি চীন থেকে এই টাইপ ৫৬ বানানোর লাইসেন্স না পেতাম, তাহলে হয়ত এরচেও নিচু গ্রেডের রাইফেল লাখ লাখ পিস কিনতে থাকতে হত বিদেশ থেকে।
আর তাতে এরচে অনেকগুণ বেশি খরচ পড়ত, কিন্তু এতটা সার্ভিস পাওয়া যেত না।
আমাদের টাইপ ফিফটি সিক্স কিন্তু একে ফোর্টি সেভেনের দুইটা আপগ্রেডেড ভার্শন থেকেও বেটার।
আর এই ভার্শনগুলো হয় ভারি, আমাদেরটা তুলনামূলকভাবে হালকা।
স্বয়ং মার্কিন মেরিনরা যে কমন অ্যাসল্ট কারবাইন ব্যবহার করে, সেটা নিয়েও অভিযোগের অন্ত নেই। তাদের ওই্ কারবাইনের দাম আমাদের টাকায় পাঁচলাখের উপরে পড়বে। কিন্তু সেটা নিয়ে আপত্তি হল, ১. হাল্কা হওয়াতে অ্যাকুরেসিতে সমস্যা হয়,
২. কিন্তু এই ওজন নিয়েও সৈনিকের আপত্তি রয়েছে
৩. গরম হয়ে যাবার সমস্যা রয়েছে
৪. ওটার মেইনন্টেন্যান্স অনেক জটিল এবং দুদিন পরপরই সেনাদের সে কাজে ব্যস্ত হতে হয় বলে তারা আপত্তি জানায়
৫. ওটায় বেসিক ডিজাইনেই ময়লা জমার ক্যারিশমা রয়েছে
৬. ওটার রেঞ্জ এখন আর পুরোপুরি স্যাটিসফেক্টরি নয়। .. অথচ ওই্ কারবাইন আামদের টাইপ ফিফটি সিক্স থেকে অনেক অনেক বেটার।
এই যদি হয় মার্কিনদের সব সময় ব্যবহার করা সবচে কমন অ্যাসল্ট কারবাইনের অবস্থা, তাহলে আমাদের মেশিন নিয়ে আমাদের সমস্যার দিকে না তাকিয়ে বরঙ ধন্যবাদ জানাতে হয় এই ভেবে যে, আমাদের মেশিনগুলোর মানের কাছাকাছি পৌছেছে ভারত মাত্র এক দশকও হয়নি। এখন অবশ্য ওরা আরো আপগ্রেডেড।
আমরাও টাইপ ফিফটি সিক্সকে আপগ্রেড করেছি।
আর ইচ্ছা করলেই অনেকটা আপগ্রেড করা যায়। শুধু বছরখানেক পরীক্ষা চালিয়ে তারপর দু তিন বছর ফিল্ড টেস্ট করলেই হল।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চাঁন মিয়া লিগেসি...
নেভির ইকুইপমেন্টে কোন সমস্যা নেই।
বাংলাদেশের নদীগুলোর বর্ষাকালীন অবস্থার সাথে ন্যাভাল ইকুপমেন্টের তেমন কোন সম্পর্ক নেই।
নেভি তো অনেক সময় সরাসরি অস্বীকার করে- এই স্রোতে লাশ তুলতে তাদের জওয়ানদের নামানোর মানে নেই। কারণ, এরা সম্পদ। আর এখানে নামা মানে জান হাতে নিয়ে নামা।
চাঁন মিয়া সাহেবকে ব্যক্তিগতভাবে এক দশক ধরে চিনি।
উনি মানুষ নন,
সামথিং মোর দ্যান দ্যাট।
সুপারহিরো রা উনার কাছে মশামাছি।
মানুষের লাশের যে মূল্য তাঁর কাছে- তিনি দেবতুল্য।
ফায়ার সার্ভিসের এনিগমা তিনি কিন্তু শুধু বাংলাদেশে নন, সারা বিশ্বে। অথচ ব্যক্তিগত জীবনে শুধু অমায়িক নন, অনেক অফিশিয়াল ঠেলাধাক্কাও সামলাতে হয় মাঝেমাঝে। সারল্যের দোষে।
৪৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০১
ইমাম হাসান রনি বলেছেন:
লেখক বলেছেন: পোস্ট ডউটি ও গেইট ডউটিতে কিন্তু খাকি পোশাক
গেইট ডিউটিতে যারা থাকে তারা সেনা বা এফআই এর সদস্য নয় । তাদের আলাদাভাবে নিয়োগ দেয়া হয় ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফিটনেস, হাবভাব, চাউনি- কোনদিক দিয়ে ফোর্সের চেয়ে পিছিয়ে নেই।
আলাদা নিয়োগপ্রাপ্তদের এই হাল হলে তো কথাই নেই।
৪৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১১
নাঈম আহমেদ বলেছেন: চীনের নাম শুনলেই এক ভাদা ভাই এর পাছা জ্বলে।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যাক ভাই, আমরা সবাই বানা- বাংলাদেশের নাগরিক।
৫০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৫
মেঘনা পাড়ের ছেলে বলেছেন: @ অনিক আহসান: আমি তো জানতাম, বাংলাদেশের তিন বাহিনীর মধ্যে নৌবাহিনী সবচাইতে পিছিয়ে থাকা বাহিনী। কিন্তু আপনাদের তথ্য তো ভিন্ন কথা বলছে, মানে সোয়াড, আসলে সত্যি কোনটা ?
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমরা যতটা জানি, সোয়াড ও এর তেলেসমাতি সত্যি।
আর বাংলাদেশ যে এখনো গ্রিন ওঅটর নেভি... মজার ব্যাপার কী জানেন>
সারা পৃথিবীতে সত্যিকার ব্লু ওঅটর নেভি আছে মাত্র দুটা-
ইউ এস আর ফ্রান্স।
অন্য মতানুসারে, সাথে ইংল্যান্ড, রাশা যুক্ত করা যায়।
এখনো চীন-ভারত-ব্রাজিলের মত প্রায় সুপার পাওয়াররা বা জার্মানি-জাপানের মত হয় হয় সুপার পাওয়াররা হয়নি ব্লু নেভি, আর আমরা সেই ব্লু নেভির কথা তুলে বাংলাদেশ নেভিকে পিছনে রাখব কী করে?
ব্লু নেভি একটা কুস্বপ্ন। বাংলাদেশের ব্লু নেভি হওয়ার দরকার নাই। শুধুমাত্র অত্যাচারী সাম্রাজ্যবাদী দেশের ব্লু ওঅটর নেভি দরকার হয়।
আর আমাদের ফ্রিগেটের সংখ্যা দেখুন- অবাক করাই কিন্তু। পাঁচটা ফ্রিগেট অনেক বড় বড় দেশেরও নেই। কারণ, এগুলো ছিল আরব অনুদান সহ কেনা।
আর বাংলাদেশের নেভিকে পাগলের মত ভয় পায় ভারত ও মায়ানমার।
আমাদের একটা ফ্রিগেট একবার ভারতের নৌবহরকে ভারতীয় জলসীমার ভিতর দিয়ে তাড়িয়ে নিয়ে গেছিল। আর মায়ানমার ফালাফালি করলেই বাংলাদেশ সেন্টমার্টিনের পাশে মাত্র একটা ডেস্ট্রয়ার বসিয়ে রাখে। আর কিসু্ না। তাতেই তারা পরম প্রশান্ত থাকে।
৫১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:২৭
ছোট নদী বলেছেন: চম্র পোস্ট প্রিয়তে.
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
৫২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৩১
সাজজ্াদ রানা বলেছেন: আমার পড়া সামুতে অন্যতম তথ্যসমৃদ্ধ পোস্ট। চমৎকার পোস্টির জন্য অনেক অভিনন্দন।
নতুন অনেক কিছু জানলাম।
উদাসী ভাইয়ের সাথে দ্বিমতের সুযোগ নেই। আমাদের বোধ হয় বিমান বাহিনী আর মিসরাইলের উপর আরেকটু গুরুত্ব দেয়া দরকার। এইগুলো ছাড়া শুধু মেরিন আর কমান্ড দিয়ে আমারা হামলা ঢেকাতে পারবো না। একটা বিষয় অনেকে বোঝার চেষ্টা করেন না, শক্তিশালী সামরিক বাহিনী যুদ্ধ করার জন্য না, যুদ্ধ যাতে না করতে হয় সেই কারনে তৈরি করা। সিভিল প্রশাসন ও নীতি নির্ধারনে সুগঠিত ডিফেন্স অনেক সুবিধা এনে দেয়। আজ আমাদের আরো শক্তিশালী সেনা কিংবা দু-একটা পরমানু বোমা থাকলে প্রতিবেশি দেশগুলো ঝামেলা করার আগে শতবার ভাবতো। আর পররাষ্ট্র নীতিতেও জ্বি হুজুর, জ্বি হুজুর ভাব এতটা প্রাগাঢ হতো না।
তবে আমি অবশ্যই বিশ্বাস করি, এইদেশে কেউ আসলে তার আর যুদ্ধ করে ক্ষমতা দখল করতে হবে না। বাংলাদেশ ডিফেন্স এখনও আমার গর্বের জায়গা।
ভালো থাকবেন সব সময়, শুভ কামনা রইলো।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাই। শুভকামনা রইল সবসময়ের জন্য।
একটা বিষয় অনেকে বোঝার চেষ্টা করেন না, শক্তিশালী সামরিক বাহিনী যুদ্ধ করার জন্য না, যুদ্ধ যাতে না করতে হয় সেই কারনে তৈরি করা। সিভিল প্রশাসন ও নীতি নির্ধারনে সুগঠিত ডিফেন্স অনেক সুবিধা এনে দেয়।
ঠিক তাই।
তবে কখনো পারমাণবিক বোমা দেশকে শান্তি এনে দিতে পারে না। ইজরায়েল-আমেরিকা-ব্রিটেন কাউকে পারেনি।
পাকিস্তানের পিছনে কুকুরের মত লেগে আছে আমেরিকা, তার একমাত্র কারণ ওই পারমাণবিক বোমা। ওটা না থাকলে এভাবে পিছনে লেগে থাকত না ইউ এস- পরম বন্ধু হয়েও।
আমেরিকা আর ইজরায়েলের একটা বাহিনী আছে, যৌথ। তারা পনের বছর ধরে অ্যাকটিভ। কাজ মাত্র একটা, যখনি প্রয়োজন পড়বে, পাকিস্তানে ঢুকে তার সব পারমাণবিক স্থাপনা ও সক্ষমতা ডিঅ্যাকটিভেট করা।
এর মহড়ায় থাকে তারা।
আর আমাদের দেশটার মানচিত্র ও লোকঘনত্বর পাশাপাশি সক্ষম যুবকসংখ্যা ও তাদের দেশের প্রতি মমত্ব পাশাপাশি বিদেশে লোকবলই এমন যে, আক্রমণের আগে এসব ভাবতে হবে যে কোন দেশকে।
৫৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৬
ঘুমন্ত আমি বলেছেন: এসব পড়তে বরাবরই খুব ভালো লাগে ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমারো পড়তে খুবই ভাল লাগে।
পড়তে পড়তেই তো লেখা।
ধন্যবাদ ভাই।
৫৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫১
উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: কুনো কথা নাই
সরাসরি প্রিয়তে
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। অনেক ধন্যবাদ।
৫৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৮
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
রকিবুল আলম বলেছেন:
আমার একটা অবশ্য প্রশ্ন ছিল বিডিআর বিদ্রহ নিয়ে। প্রশ্ন টা হল, এর পেছেন প্রকৃত পক্ষে কার হাত ছিল??????
এটা জানতে এই ৩ টা লেখা পড়ুন।
কি ঘটেছিল সেদিন দরবার হলে.? কি ঘটেছিল সেদিন দরবার হলে.?
যে কারনে সেনা অভিযান করা সম্ভব হয়নি।
সাকিলের ময়নাতদন্ত রিপোর্ট, কিছু সত্য বেরিয়ে আসা।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পড়ে দেখতে হবে তো...
অনেক কথাই কিন্তু স্পেকুলেশনের ভিতর দিয়ে যায়, কিন্তু একটু ঠান্ডা মাথায় ভাবলে নিজেই বোঝা সম্ভব কী হয়।
ধন্যবাদ হাসান ভাইকে আবারো।
৫৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫৯
ডজ বলেছেন: বাংলাদেশের স্পেশাল ফোর্স বলুন আর সেনাবাহিনী, সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে মেস ওয়্যার টেস্টিং গ্রাউন্ডের অভাব। যুদ্ধ যদি না থাকে, তাহলে ট্রেইনিং ঝালাই হবে কি করে? জাতিসংঘের পিস মিশনে গিয়ে তো আরো খারাপ অবস্থা! আগে তবুও, শান্তিবাহিনী'র সাথে কিছু ঠুসঠাস হতো। এখন তো তাও নেই!
আর, আমাদের অফিসারদের আয়েশের সুযোগ-সুবিধাগুলো দিয়ে এমন ভাবে মজিয়ে রাখা হয়েছে যে, মেস ওয়্যার উনারা কেমন করবেন সেইটা সত্যিই চিন্তার বিষয়! এটা কিন্তু অস্বীকার করার কোন উপায় নেই যে, মহড়া আর মেস ওয়ারের মাঝে আকাশ-পাতাল পার্থক্য। আমি এম্যুনিশনের কথা বলছি না। বলছি, সাইকোলজির কথা। মহড়াতে অংশ নেওয়া অবস্থায় যে সাইকোলজিকাল অবস্থা থাকে, রিয়েল ওয়ারে কি তা থাকে যেখানে জীবন-মৃত্যু হাতে নিয়ে যেতে হয়?
তাই, আমাদের মনে হয় একটা ফ্রন্ট খোলার সময় হয়ে এসেছে, যদি সেনাবাহিনীকে সত্যি সত্যিই চালু অবস্থায় দেখতে চাই। মিয়ানমার হতে পারে একটা মোক্ষম লক্ষ্যবস্তু। জানি, যুদ্ধ ভালো কাজ নয়। কিন্তু, ন্যায় আর নির্যাতিতের পক্ষে আমাদের সেনাবাহিনীকে কাজে লাগানোর এরচেয়ে বড় সুযোগ আর বোধহয় খুব কমই আসবে।
আপনার পোস্টে ভালো লাগা থাকলো। তবে, প্লাস দিতে পারছি না, কারণ ওটা এখনো আমার জন্যে নিষিদ্ধ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জাতিসংঘের মিশনটাই মোটামুটি একটা টেস্টিং গ্রাউন্ড। ঠিকই বলেছেন।
আমার ব্লগে স্বাগতম ডজ ভাই। আপনার সব মত হয়ত একমত হতে পারিনা, কিন্তু এমন সোজাসাপ্টা মতামতকে সব সময় সাধুবাদ জানাই।
সাইকোলজির দিক দিয়ে বাংলাদেশ কিন্তু সব সময় একটা প্রিপারেশনের ভিতরেই আছে- অনেকটা ছোটবেলায় হামের টিকা দেয়া থাকলে নতুন করে হাম আক্রমণ করতে পারে না,
তেমনি একাত্তরে আমাদের সাহসের টিকা দেয়া আছে।
সেটাতো রাজটিকা।
মিয়ানমারকে সেধে যদি বাংলাদেশ আক্রমণ করে,
পারবে না। কারণ, আল্লাহ কখনো প্রথম আক্রমণকারীর পক্ষে থাকেন না।
প্লাস দরকার নেই, আপনি মন্তব্যের সুযোগ পেয়েছেন, তারও আগে আনব্যান হয়েছেন, সেটাই ভাল লাগল খুব।
৫৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০৭
আমার মন বলেছেন: নিজের দেশের গোয়েন্দা সংস্থা গুলোর উপর ভরসা প্রচুর। এরাই চাইলে সব শেষ করে নতুন বাংলা গড়তে পারে তবে সেটা সময় বলবে এরা কি করে !
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সমস্যাটাই তো এখানে,
নতুন দেশ গড়ার কাজে নিজের দেশের গোয়েন্দা সংস্থা যদি রাজনৈতিকভাবে নামে,
তাহলে কখনো দেশ গড়া হবে না। তাদের অন্তর্দন্দ্ব চলবে আজীবন।
আমাদের মুক্তিযোদ্ধারা মহামানব, তারপরও, তারা স্বাধীনতা এনেছিলেন বলে তাদের ভিতরের যুদ্ধটাই কিন্তু দেশকে এতবার মুচড়েছে। এতবার হত্যা- কু হয়েছে।
কারণ আর্মড পার্সোনেল সব সময় আনআর্মড পার্সোনেলের ছত্রছায়ায় থাকলে সে দেশেই গণমানুষের সুখ থাকে।
৫৮| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:১৯
নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: বাহ্ বাহ্ ! আমরা ও করব জয়। +++
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তবু শত্রু এলে অস্ত্র হাতে ধরতে জানি! তোমার ভয় নেই মা আমরা...
ধন্যবাদ।
৫৯| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৪
সুন্দর খাঁ বলেছেন: খুব ভালা, চলেন দাদা দের ধুতি খুলে দেই
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একবার দাদারা আমাদের দেশে এসে ছি দিয়ে লুঙি ধরে টান দেক...
সামরিক বাহিনী ডিফেন্সিভ হওয়াটাই ভাল।
৬০| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৪
সাইফুল আলী বলেছেন: একটা পরমানু বুমা কবে হইব ভাই
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কখনো পারমাণবিক বোমা দেশকে শান্তি এনে দিতে পারে না। ইজরায়েল-আমেরিকা-ব্রিটেন কাউকে পারেনি।
পাকিস্তানের পিছনে কুকুরের মত লেগে আছে আমেরিকা, তার একমাত্র কারণ ওই পারমাণবিক বোমা। ওটা না থাকলে এভাবে পিছনে লেগে থাকত না ইউ এস- পরম বন্ধু হয়েও।
আমেরিকা আর ইজরায়েলের একটা বাহিনী আছে, যৌথ। তারা পনের বছর ধরে অ্যাকটিভ। কাজ মাত্র একটা, যখনি প্রয়োজন পড়বে, পাকিস্তানে ঢুকে তার সব পারমাণবিক স্থাপনা ও সক্ষমতা ডিঅ্যাকটিভেট করা।
এর মহড়ায় থাকে তারা।
আর আমাদের দেশটার মানচিত্র ও লোকঘনত্বর পাশাপাশি সক্ষম যুবকসংখ্যা ও তাদের দেশের প্রতি মমত্ব পাশাপাশি বিদেশে লোকবলই এমন যে, আক্রমণের আগে এসব ভাবতে হবে যে কোন দেশকে।
৬১| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:২৭
হাদী নয়ন বলেছেন: চমৎকার পোস্ট,আসলে আমাদের এ জাতিয় যত গুলো ফোর্স ( র্যাব,পুলিশ বাদে)আছে সবার কর্মকান্ড আমাদের মত সাধারন মানুষের চোখে পড়েনা।তাই এদের নিয়ে আমাদের কৌতুহল টাও বেশি,আজ আপনার পোস্ট এবং মন্তব্য পড়ে অনেক কিছু জানলাম।
ধন্যবাদ।
৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।
আমরাও পড়তে পড়তে জেনেছি।
৬২| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৯
সাইফুল আলী বলেছেন:
আমেরিকা আর ইজরায়েলের একটা বাহিনী আছে, যৌথ। তারা পনের বছর ধরে অ্যাকটিভ। কাজ মাত্র একটা, যখনি প্রয়োজন পড়বে, পাকিস্তানে ঢুকে তার সব পারমাণবিক স্থাপনা ও সক্ষমতা ডিঅ্যাকটিভেট করা।
কি কন মিয়া ভাই সত্য নাকি?বাহিনীটার নাম কি?পাকিস্তানের সবচেয়ে বড় শত্রু তো তাহলে ভারত না?
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৮:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: পাকিস্তানের সবচে বড় শত্রু পাকিস্তান নিজে।
৬৩| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩৯
কণাদ বলেছেন: চরম পোস্ট। আমরা সবাই জি৮ এর স্পেশাল ফোর্সেসের খবর রাখায় ব্যস্ত দেশের কই কী আছে কিচ্ছুই জানা হয় নাই।
আপনে জানাইলেন। ধন্যবাদ। সেলাম।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও সেলাম কণাদ ভাই।
মাথার ভিতর সবসময় ইঞ্জিনিয়ারিঙ ঘোরে... ভাল ভাল।
৬৪| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪০
আরিফসুমন বলেছেন: মন চাইতেছে যেকোন একটাতে যোগ দেই
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: দেখেশুনে একদিকে ঝাঁপ মেরে পড়েন না, ভয় কী মরণে রাখিতে সন্তানে...
৬৫| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫০
সেলিব্রেটি ব্লগার বলেছেন: চরম ভালো লাগলো প্রিয়তে
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরে, সেলিব্রেটি ভাইরে দেখলেই ভাল্লাগে।
অনেক ধন্যবাদ...
৬৬| ৩০ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৫৮
ধ্রুবনীল২০০২ বলেছেন: valo laglo
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই ধ্রুবনীল।
৬৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৫
নীরব অগ্নি বলেছেন: ভালো পুশট
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু!
৬৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:১৮
অন্ধকার অবচেতন বলেছেন: অসাম পোস্ট। ++++++++++++
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
আমাদের সবার অবচেতন মনটাই অন্ধকারে,
তাই না ভাই?
এ কারণেই যত গন্ডগোল।
এ কারণেই আমরা কী করি তা জানি না, আমাদের কী করণীয়, তাও জানি না- যে আমাদের চালায়, সে অন্ধকারে ঘাপটি মেরে বসে থাকে, আমরা শুধু অন্ধশক্তির হাতের পুতুল।
৬৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১২:৪৯
অক্টোপাস পল বলেছেন: অনেক সুন্দর। আমার তালিকায়ও স্পেশাল ওয়েপনস এন্ড ট্যাক্টিকস এক নম্বরে থাকবে।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অক্টোপাস ভাইযে,
তালিকার মিলে আনন্দ পেলাম। ধন্যবাদ।
৭০| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:০৭
আরেফিন রিমন বলেছেন: গাজীপুর ক্যান্টনমেন্ট কলেজে এ+ পাওয়ায় সমরাস্ত্র কারখানায় আর্মিরা ঘুরাইতে নিয়া গেসিলো| রাইফেল,বুলেট বানান দেখলাম।BD 08(type 56) বেশ হাল্কা লাগ্ল হাতে নিয়া। ত্য কুনু ছবি তুলতে দেয় নাই।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা,
টাইপ ফিফটি সিক্সস ছিল ফোর্টিসেভেন থেকে অনেক হালকা, আর একুরেটও। তারপর সেটাকে আরো আপগ্রেড করা হয়। বিডি জিরো এইট মডেলটা আরো একটু আপগ্রেডেড , হালকা এবং ইউজার ফ্রেন্ডলি। কিন্তু মেকানিজমে সম্ভবত কোন পরিবর্তনই আনা হয়নি। কিম্বা খুব মাইনর। অথচ এমন অসাধারণ রাইফেলের উপর বেইজ রেখেই ম্যাকানিজমে আকাশ পাতাল ফারাক আনা সম্ভব।
৭১| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:১১
তামিম ইবনে আমান বলেছেন: অসাম পোস্ট।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই।
(চোখে কুনো সমস্যা...?)
৭২| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:১৭
রাহি বলেছেন: অসাধারণ পোষ্ট। ফ্রিগেটের বিষয়টা একটু বিস্তারিত বলতে পারবেন?
দরিদ্র দেশ হিসেবে বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী যথেষ্ট শক্তিশালী। সমস্যা পাশের দেশগুলা আরও বেশী শক্তিশালী। তাই আমরা হীনমন্যতায় ভুগি। বাংলাদেশের উচিত দক্ষিণ কোরিয়ার মত শারীরিকভাবে ফিটদের সামরিক প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করা। তাহলে ভারত আসুক আর মায়ানমার আসুক নাকানি চুবানি খাওয়ানো কোনো ব্যাপার না। ভৌগলিক, ম্যান পাওয়ার এবং সাহসিকতা তিনটাই বাংলাদেশের ফেভারে।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:১২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রাহিভাই, স্বাগতম।
আসলে শক্তিমত্তা তো নিজের বাস্তবতার উপর ও বিশ্বাসের উপর নির্ভর করে।
সবসময় যদি পাশেরজনের সাথে তুলনা দিতে থাকি, স্যাটিসফেক্টরি লেভেলে গিয়েও স্যাটিসফেকশন আসবে না। যেমন, পাকিস্তান। তারা ভারতের স্ট্রাকচারের সাথে যায়? অথচ সবদিক দিয়ে ভারতের সমমানে আছে সামরিক পর্যায়ে- এটা করতে গিয়ে তাদের সমস্ত বেসামরিক স্ট্যাবিলিটি হেল করতে হল।
পুরো দেশের দখল ধরে রাখতে হল, আই এস আই কে দুনিয়ার সর্ব অপকর্মের এবং নীতিহীনতার পিতা বানাতে হল এবং এমনভাবে সামরিক বাহিনীর অধীনে অর্থ রাখতে হল যা খুব দৃষ্টিকটু- ইস্পাত শিল্প পর্যন্ত চলে গেল তাদের হাতে।
সাধারণ মানুষের জীবনযাপনে না এল কোন পরিবর্তন,
না এই বিশাল পুষ্ট সামরিক বাহিনী দেশের নিরাপত্তা দিতে পারল,
না রাজনীতিকে কোমর সোজা করে দাঁড়াতে সহায়তা করতে পারল।
জোর করে আনন্যাচারাল কিছু করতে গেলে এমন ইম্ব্যাল্যান্স আসে।
আমাদের সামরিক বাহিনী ন্যাচারাল হিসাবে বেশ শক্তিমত্ত।
৭৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৩
মৈত্রী বলেছেন:
সাইকিক হিলিং এর ট্রেনিং কোথায় নিয়েছেন??
আমি মৈত্রী, ২৪ বছর বয়স, থাকি মোহাম্মদপুরে। বলেন দেখি কি সমস্যা আমার??
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৪৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মৈত্রী ভাই,
যথাযথ স্থান ছাড়া তো এভাবে পারস্পরিক আদান প্রদানের নিয়ম নেই। আর সাইকিকি হিলিঙের বিষয়টাই খুব মৃদু। কেউ যদি বলে, সাইকিক হিলিঙে আপনারা কী করেন, হিলাররা কোন বিতর্কে না গিয়ে বলে, কিসু্ করি না, শুধু ধ্যানে গিয়ে দোয়া করি।
এখানে তো ফকিরের কেরামতির কোন বিষয় নেই (যদিও মূলত আসল ফকিররা এই পদ্ধতিতে কেরামতি দেখাতেন, তাঁদের শুভতার মাত্রা অনুযায়ী।)
সুতরাং চ্যালেঞ্জেরও কিছু নেই।
সমস্যা্ কী আপনার- এটা চ্যালেঞ্জ নিয়ে বলার বিষয় তো না, বিষয় আরো একটু ডিপার- আপনার উপকারের চেষ্টা করা এবং সেটা আপনাকেও না বলা। অন্তরের পরিচ্ছন্নতা এভাবেই আসে হিলারদের।
ট্রেনিঙ যে কোন জায়গা থেকে নিলেই পারবেন আপনি। কাজ একই রকমের হবে।
৭৪| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১:২৪
হাসান মাহবুব বলেছেন: পুরাই ব্যতিক্রমী পোস্ট। দারুণ উপস্থাপনা।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হামাভাই!
স্বাগতম।
অনেক অনেক ধন্যবাদ।
৭৫| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:০৭
পারমানবিক বোমা বলেছেন: অসাম পোস্ট।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আমাকে কিন্তু আবার মারবেন না
(হাজার হলেও, পারমাণবিক বোমা তো!)
৭৬| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ২:৪৬
শাহ জালাল মুনসী বলেছেন: ***
ধন্যবাদ,ব্যতিক্রমী পোস্ট অনেক কিছু জানা হল!!!
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ ভাই।
৭৭| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ৯:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ সব সগব্লগারকে।
মনের গভীর থেকে কৃতজ্ঞতা।
টপিকটা প্রাণবন্ত হয়েছে বিশেষ করে আলোচনাগুলোয়।
আরো তথ্য যোগ করার আছে...
পোস্ট আপডেট করার আশা রাখি আজকে বিকালে।
৭৮| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ সকাল ১১:১৮
নিঃসঙ্গ নির্বাসন বলেছেন: চমৎকার।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অগণন শুভেচ্ছা ভাই।
৭৯| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:৩২
ফেলুদার চারমিনার বলেছেন: এই পোস্ট প্রিয়তে না রাখাটা অপরাধ হবে
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফেলুদার চারমিনার ভাইকে ধন্যবাদ।
এই দুটা সিগারেট চেখে দেখার খুব ইচ্ছা ছিল,
চারমিনার আর বগা- কিংস্টর্ক।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ফেলুদার চারমিনার ভাইকে ধন্যবাদ।
এই দুটা সিগারেট চেখে দেখার খুব ইচ্ছা ছিল,
চারমিনার আর বগা- কিংস্টর্ক।
৮০| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ বিকাল ৩:৪৮
মাস্টার বলেছেন: ব্যাতিক্রমি ও তথ্যনির্ভর পোস্ট। ব্লগার কে অসংখ্য ধন্যবাদ।
একি সাথে উদাসি স্বপ্ন কেও ধন্যবাদ আলচনায় অনেক কিছু জানা হলো।
++++
৩১ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৪৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও অগণন শুভেচ্ছা।
উদাসী স্বপ্ন তো ফাটাত্মক বিশ্লেষণ করেছেন! বিশেষ করে চিপ-বিশ্লেষণ ছিল দারুণ।
৮১| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১২
নিওফাইটের রাজ্যে বলেছেন: এত ফাটাফাটি পোস্টে মন্তব্য না দেওয়া ও প্রিয়তে না নেওয়া ক্ষমার অযোগ্য অপরাধ হবে
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এত ব্যতিক্রমী, সুন্দর ও দারুণ একটি পোস্ট উপহার দেওয়ার জন্য!
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকে অগণন শুভেচ্ছা ভাই।
প্রতি পল-অনুপলে অবিশ্রান্ত ভালথাকা যেন হয়!
৮২| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৫০
ফারজুল আরেফিন বলেছেন: পোস্ট ও মন্তব্য পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম।
সত্যিই অসাধারণ।
সারা উঠোন জুড়ে আলোর নাচন, দেখতে দারুণ লাগছে। অভিনন্দন।
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আর আমি করছিলাম আপনার জন্য অপেক্ষা।
ভাবছিলাম, আরেফিন ভাই কি আর এ পোস্টে কিছু বলবেন?
তিনি তো আমার একলা সময়ের সঙ্গী, যেখানে আর কেউ থাকে না বা ছিল না, সেখানে আপনার সাথে আলাপচারিতা...
এবার এই পোস্টের তৃপ্তি পূর্ণ হল।
৮৩| ৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৩০
মশিউর মামা ১ বলেছেন: পোস্টের উপস্থাপনা কেন যেন সাবলীল মনে হয় নাই | বাকি সব প্রথম শ্রেনীর | কিন্তু পোস্ট পড়তে গিয়ে বারবার হোচট খাইলাম | কিন্তু আপনার কমেন্টের রিপ্লাই দেবার ধরন সাবলীল | বুঝলামনা প্রবলেম কি আমার দিকেই কি না |
৩১ শে জুলাই, ২০১২ রাত ১১:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আরে মশিউর মামা! আমার ব্লগে আপনাকে স্বাগত!
থ্যাঙ্কু!
ঘটনা হল কী,
একটা পোস্টে হিজিবিজিবি তথ্য সাজাতে গিয়ে মনে হয় একটু মার খেয়েছি। অসুবিধা নেই, ঠিক হয়ে যাবে।
আমিও এটা ফিল করছিলাম। পুরো পোস্টটাকে একটা ছন্দে ও একটা কথারীতিতে আনা দরকার। একটু ডাটাগুলোও সাজানো দরকার।
আরেকবার এডিট দিব।
৮৪| ০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৮
কাউসার রুশো বলেছেন: দারুন ব্যতিক্রমী পোস্ট
+ ও প্রিয়তে
০১ লা আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ অগুণতি, রুশোভাই।
৮৫| ০২ রা আগস্ট, ২০১২ ভোর ৬:২৭
শামিম অমি বলেছেন: চমৎকার লিখেছেন। ডি, জি,এফ,আই খুবই শক্তিশালী ফোর্স। এর ইন্টেলিজেন্স ওয়িং প্রতিটি রাস্তায় একটিভ । অনেকের অনুমান, এটি সি,আই,ইয়ের ব্যাকআপ আর আই,এস,আই য়ের আদলে গঠন করা হয়েছিলো। কিন্তু, বর্তমানে এর নজরদারি বিশ্ব ব্যাপী। যা, আমাদের মতো সাধারণের কল্পনারও অনেক বাহিরে!!
প্যারা - কমান্ডো ব্যাটেলিয়ান নয় সম্ভবত ব্রিগেড আছে। ৯ মাসের কোর্স।
প্রেসিডেন্ট গার্ড রেজিমেন্ট, অনেক দক্ষ সৈনিক এর রেজিমেন্ট।
উল্লেখ্য, বাংলাদেশে একটি গোপন সংমিস্রিত গোয়েন্দা বাহিনী আছে , যাদের কাজ শুধু পলিটিক্যাল ইস্যু ফলো করা ( শোনা কথা )
০২ রা আগস্ট, ২০১২ সকাল ৯:৩৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ডিজিএফ আই'র বর্ণনায় মিল পেলাম ভাবনার সাথে।
প্যারা কমান্ডো যদি এখন নয় মাসের কোর্স হয়ে থাকে, তো অনেক আপগ্রেড হয়েছে নিশ্চই।
গোপন সংমিশ্রিত গোয়েন্দা সংস্থা যা শুধু পলিটিক্যাল ইসু্ ফলো করে... এটাই তো ডিজিএফআই'র একটা উইং হবার কথা!
৮৬| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৭
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: দারুন লিখেছেন। সরাসরি প্রিয়তে।
৮৭| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৪২
নিমচাঁদ বলেছেন: বুদ্ধিদীপ্ত পোষ্ট।
নেভীর প্রতি আপনার বিশ্বাস লক্ষ্যণীয়।
৮৮| ০৪ ঠা আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই কাল্পনিক_ভালবাসা ও নিমচাঁদ। নেট স্লো চলছে দুদিন ধরে। তাই কমেন্টের জবাবে কমেন্ট দেয়া যাচ্ছে না। পুরো ডাটা এসে শেষ হয় না।
নেভির প্রতি টান... হয়তো !
৮৯| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
ইয়ার শরীফ বলেছেন: অসাধারণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ +++
অফ টপিক
ভাই কি বলতে পারবেন http://www.bdmilitary.com/
এই ওয়েব এর জে ফরাম গ্যালারী আছে তাতে প্রদত্ত ছবি গুলুতে ক্লিক করলে মানে বড় করে দেখতে চাইলে "You have reached your bandwidth limit and can not view this image" এই মেসেজ দেয়।
ভাই এর কোন সমাধান দিতে পারবেন? মেহেরবানি করে?
ভালো থাকবেন , ধন্যবাদ
০৮ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৩৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ শরীফ ভাই।
আমি যতদূর জানি,
বিডিমিলিটারির ছবিগুলো কপি করার ব্যবস্থা রাখা হয়নি ওয়েবে। যদিও বিষয়টা মোটামুটি স্ববিরোধী। যে ছবি নেটে আপলোড করা হবে তাও আবার ওপেন প্ল্যাটফর্মে, সেটাতো মানুষ কপি করতে পারবেই। স্ক্রিনশট নিতে পারবে, গুগল থেকে ওই ছবির ক্যাপশনের শব্দগুলো বা পেইজের অ্যাড্রেস সার্চ করে ছবি নিতে পারবে।
সেখানে তো রাইট বাটন ক্লিক করার সিস্টেমও রাখা হয়নি।
আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ। প্রোপিক সুন্দর হয়েছে।
৯০| ০৭ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:০৭
ইয়ার শরীফ বলেছেন: অসাধারণ পোস্টের জন্য ধন্যবাদ +++
অফ টপিক
ভাই কি বলতে পারবেন http://www.bdmilitary.com/
এই ওয়েব এর জে ফরাম গ্যালারী আছে তাতে প্রদত্ত ছবি গুলুতে ক্লিক করলে মানে বড় করে দেখতে চাইলে "You have reached your bandwidth limit and can not view this image" এই মেসেজ দেয়।
ভাই এর কোন সমাধান দিতে পারবেন? মেহেরবানি করে?
ভালো থাকবেন , ধন্যবাদ
৯১| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ২:৪৮
ইয়ার শরীফ বলেছেন: পরামর্শের জন্য ধন্যবাদ
ভালো থাকবেন ভাই
০৯ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনিও ভাল থাকুন ভাই, অনন্তকাল।
আপনার প্রোপিকটা আসলেই ভাবায়...
৯২| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:২৯
ইয়ার শরীফ বলেছেন: প্রপিক তার কথা তাইলে খোলাসা কইরা কই আপনার কাছে।
একটা ২য় world war নিয়া মুভি আছে। আমার দেখা একমাত্র মুভি যেখানে জাপানিরা হিরো।
ইমপেরিয়াল জাপানিজ আর্মি জাপানের একটি দ্বীপ ইউএস মেরিনদের আক্রমণ থেকে বাঁচানোর আমরন চেষ্টা করে যায়। তাদের কমান্ডে থাকে এক দেশপ্রেপিক জাপানিজ জেনারেল। তিনি সর্ব শক্তি দিয়ে মেরিনদের ঠেকিয়ে রাখেন। শেষ পর্যন্ত তিনি নিহত হন।
এই সামু ব্লগের কোন এক ভাইয়ের মুভি রিভুয় পরে মুভিটা দেখেছিলাম ।
ঐ মুভির একটি চরিত্র থাকে যাকে আমার অনেক ভালো লাগে
তো ঐ অভিনেতার সেই পিকটাই ধার করেছি
আমার সাথে অনেক মিলও আছে অবশ্য
ভালো থাকবেন
সকল জাপানিরা ভালো থাকুক
০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:১৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সর্বে সত্ত্বা সুখিতা ভবন্তু।
ভুবনের সকল সত্ত্বা সুখী হোক!
৯৩| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১:৪৩
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: মাথা নষ্ট পোস্ট। তাড়িয়ে তাড়িয়ে পড়লাম। মাসুদ রানার বই এর মত। মনে হচ্ছিল কাজীদার কোন বইয়ের শুরুর দিকের বর্ণনা পড়ছি।
প্রিয়তে নিলাম। সেই সাথে অনেক ধন্যবাদ লেখককে। অনেক কিছু জানানোর জন্য।
০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই এত সুন্দর করে বললেন?
অগুণতি অসংখ্য খেজুর আপনার জন্য (ভার্চুয়াল আরবি খেজুর, ইফতার পারপারস।
আর প্রথম লাইন... আমার এই প্রব্লেমটার কথা অনেকেই বলে।
৯৪| ০৯ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:৪৩
বাউন্ডুলে রুবেল বলেছেন: হ। ইফতার পারপাসে দিলে পকেটে ঢুকাইলাম। এহন রোজা আছি। খাইতে পারুম না। যাই হোক।
বিকালে আরেকবার ঢু মারুম। ইফতারের পরে হয়তো। আপডেট না হইলে খবরাছে আপনার। ঠুষ !!!
০৯ ই আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৩:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই,
কোরান-হাদীস কোন জায়গায় লেখা নাই,
ভার্চুয়াল খেজুর খাইলে ইফ্তার হয়ে যায় বেটাইমে।
নো ব্রাদার। নো নো।
কোন মুফ্তিশাব বলেনি।
হ্যা, ভার্চুয়াল খেজুর খেলে ভার্চুয়াল রোজা ভাঙ্তে পারে।
(আপ্নেও যে ইস্পিশাল ফোর্চে আছেন, ঝান্তামনা। এই পুষ্টদিয়া আজ এই অবস্তা। যাগ্গা।)
৯৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৯:১৪
এক্সট্রাটেরেস্ট্রিয়াল স্বর্ণা বলেছেন: অনেক সুন্দর। কয়েকটার নাম আগে শুনেছি, আর বাকি গুলো এই প্রথম :-&
সবাই এরকম নায়কের মত করে ছবি তুলেছে কেন? :#>
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কারণ তারা রিয়েল লাইফে বাংলাদেশে নায়ক।
অসংখ্য ধন্যবাদ। সেফ হয়েছেন দেখে ভাল লাগছে।
৯৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১২:৫২
জানতে চাই ও জানাতে চাই বলেছেন: চম্র পোস্ট
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: চ্রম প্রোপিট । থ্যাঙ্কস।
১৫ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১:১৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রোপিক*
৯৭| ১৭ ই আগস্ট, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৪
প্রল্ল্যেখ বলেছেন: মিষ্টি গুজব: সাপ খায় ব্যাঙ খায় কাতুকুতু কুতুকুতু।
১৭ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:৩২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কীয়ার্তাম?
খায় যখন...
আর তাদের সার্ভাইভাল ট্রেনিঙে এই বিষয় মাস্ট...
৯৮| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ রাত ১:৩২
আমি কবি নই বলেছেন: ...অসম্ভব ভালো একটা পোস্ট, আমার কিছু খটকা আছে.। আমাদএর আসলে কোনো ডেস্ট্রয়ার নেই। এর টনেজ ৫০০০ এর উপরে। আমাদের যা আছে তা হলো ফ্রিগেট আর করভেট।
২৪ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। তাহলে ভুল করে ফেলেছি আরকী!
করভেট বসিয়ে রেখেছিল হয়ত।
৯৯| ২৪ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:০৩
ইসেট বলেছেন: অসাম পোস্ট। পড়ে কমেন্টের লোভ সামলাতে পারলাম না।
২৪ শে আগস্ট, ২০১২ দুপুর ১২:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই ইসেট।
নিক ও প্রোপিকটা পছন্দ হয়েছে খুব।
১০০| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
মহামহোপাধ্যায় বলেছেন: বিশাল আগ্রহ নিয়া পুরা পোস্ট ও আলোচনা পড়লাম। আমরা আশান্বিত। পোস্টে কাঁটাতার +++++++
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কাঁটাতার পেয়ে অনেক ভাল লাগল ভাই! যাক, কাঁটাতারটা পোস্টে, আমার আর আপনার মাঝে না
১০১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৪:৪৮
কালো চিতা বলেছেন: আরে বাবা এই একটা পিচ্চি দেশে কত বাহিনী :-& প্রত্যেকটা বাহিনি নিজের গতিতে চলে । আর আমাদের দেশের বিডিআর কিন্তু কম শক্তিশালি না এই বিডিআরকে কিন্তু ইন্ডিয়ার জমের মত ভয় পাই । তারা বলেও থাকে বিডিআর আছে বিদায় বাংলাদেশের সিমান্ত অনেক শক্তিশালি ।
আর বিডিআরের নতুন নাম মনে আসছেনা তাই পুরান নামেই বুঝাইলাম।
আমার মনে হই এইরকম গোপন আরো ১-২ টা আছে কি কন
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা... এদের এই ভয় পাবার বিষয়টা রীতিমত মিথের পর্যায়ে পড়ে। কিন্তু বিডিআরকে তো দিল শেষ করে
আরো এক দু্ইটা... জানিনা, তবে ক্ষীণ ক্ষীণ সন্দ আছে
১০২| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে.
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। এত দু:খ কেন?
১০৩| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৮
তুষার মানব বলেছেন: পুরাই মাথা নষ্ট ম্যান
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০২
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তুষার মানব! বেশি ঠান্ডা লাগে না তো?
১০৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৭
ডা.ব্লগার বলেছেন: i m proud 2 know it
২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ ভাই। আমরা আমাদের দেশ নিয়ে সুখী, তৃপ্ত, কৃতজ্ঞ!
১০৫| ২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ ভোর ৬:২৬
দুঃখ বিলাসি বলেছেন: জানিনা
২২ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ৭:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: খাইসে! তাইলে তো আপনে প্রকৃতই দু:খবিলাসী।
১০৬| ২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:৫৪
সিরাজ সাঁই বলেছেন: +++++ দিয়ে প্রিয়তে নিলাম, লিসানি ভাই।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ সিরাজ ভাই!
আশা করি ভাল আছেন। আপনার অপরূপ পোস্টগুলো মুক্তার মত। ব্লগটাকে করছে একটা আলো ঠিকরানো মালা।
১০৭| ২৫ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:৩৫
বাঁধলেই বাঁধন বলেছেন: এই পোষ্ট আমি এতো দেরিতে দেখলাম !
+++++++++++++++++++++++++++++++++++++++
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: যাকগা ভাই! শোধবোধ হয়ে গেছে। জিদ করে কদিন ব্লগে ঢুকিনি, এখন আমিও এ কমেন্ট এত দেরিতে দেখলাম!
১০৮| ২৬ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১০:১৮
শাহপারন বলেছেন: ভালো
২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হ্যা ভাই। আমার কাছেও ভালই লেগেছে।
১০৯| ০৪ ঠা অক্টোবর, ২০১২ রাত ১:৩২
রাহাত ইমাম বলেছেন: ++++++
০৬ ই অক্টোবর, ২০১২ সন্ধ্যা ৭:৪৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: রাহাত ভাই, আবারো কাঁটাতারের বেড়া দিয়ে দিলেন আমাদের মাঝখানে!
১১০| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১২ ভোর ৪:৩২
বিঞ্জানী বলেছেন: পুরো মাথা খারাপ করে দিসেন|
আমি ছোটবেলায় যে স্কুলে পরতাম তার পাশে একটা ভাঙ্গা পুরনো ছোটখাট জমিদার বাড়ি ধরনের একটা বাড়ি ছিল |অনেকদিনের শখ ছিল বাড়িটাতে ঢোকার|ওই বাড়ি নিয়ে মনে মনে অনেক গল্পও বানাতাম| কিন্তু জীবনেও কল্পনা করিনি যে ওই বাড়ির সত্যিই একটা গল্প ছিল|সেটা হলো , ওই বাড়ি ছিল NSI এর অফিস| ১০ বছর পর কলেজে উঠার পর যখন জানলাম তখন পুরাই হা হয়ে গিছিলাম |কিন্তু ততদিনে সেই অফিস আবার উধাও হয়ে গেছে|
এত সুন্দর তথ্য দেয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ|
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: এনএসআই এর ঘটনাটা পুরাই থ্রিলার লাগে যতবার এই কমেন্ট পড়ি ভাই। ভাল থাকুন বিজ্ঞানী!
১১১| ০৯ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ৮:২৪
মিথ্যার প্রলয়কেতন বলেছেন: ভাই তথ্য গুলোর সূত্র জানতে পারলে আরো ভারো লাগতো
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই সূত্র দেয়া প্রায় অসম্ভব। অনেক অনেক দিনের ঘাঁটাঘাঁটির পর একত্র হয়েছিল। তবে নেটেই পাবেন সব তথ্য।
১১২| ১২ ই অক্টোবর, ২০১২ রাত ১১:১৬
এস বাসার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। এক কথায় সুপার্ভ!
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাসার ভাই অনেক ভাল থাকুন!
১১৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১২ রাত ৯:১৫
আমি তুমি আমরা বলেছেন: ৮৩ তম ভাল লাগা। পোস্ট সরাসরি প্রিয়তে।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই আমি তুমি আমরা!
১১৪| ০৬ ই নভেম্বর, ২০১২ রাত ১:৫৩
সপ্তম ইন্দ্রিয় বলেছেন: খাইসে! আমাগো দেশে এতো কিছু আছে! ৩-৪টা সংগঠন সম্পর্কে কোন ধারণাই ছিলো না!
যে অবস্থা দেখতাসি ! দেশে যে হালাই আইবো লুঙ্গি নিয়া যাইতে পারবো না! :-&
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ইয়েস! যে হালাই আইব লুঙি লইয়া যাইতে পারব না।
১১৫| ১১ ই নভেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:৪৫
একা স্বপ্নীল পথিক বলেছেন: ওরে বাবা, পুরোপুরি মাঠা নষ্ট পোস্ট। আমাদের দেশের এসব স্পেশাল ফোরস যে আছে সেটাই জানতাম না, আর এগুলো যে অন্যান্যগুলোর চেয়ে ভালো সেটাও না। মনে হচ্ছে, ইসশ আমি যদি হতে পারতাম।
শুধু এক্টাই কষ্ট লাগলো, এনারা থাকতেও আমাদের দেশে এত বিশৃঙ্খলা , জঙ্গিবাদ, সাম্প্রদাইকতা হামলা ইত্যাদি কেন? লেখা অনুযায়ী অনাদের তো সবার আগে টের পাওয়ার কথা।
নাকি সরকারের (সেটা যে দলই হোক) কাছে এনারাও জিম্মি?
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই আমার মতে আমাদের দেশে জঙ্গিবাদ বা ধর্মীয় সন্ত্রাস বা জাতিগত দাঙা পৃথিবীর নিম্নতম পর্যায়ে আছে।
এর কারণ অবশ্যই শক্তি নয়, বরং সামাজিক-রাষ্ট্রীয় সহনশীলতা। আর কিছু বত্যয় তো থাকবেই। বিশ্বায়ন।
১১৬| ২১ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৯
শের শায়রী বলেছেন: Simply classic
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অ-নেক দিন পোস্ট দেন না। ভয়ানক মিস করছি।
১১৭| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
ভিটামিন এ বলেছেন: দেশের কথা শুনে অনেক ভাল লাগল, প্রিয়তে নিলাম।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৫০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শুভেচ্ছা রইল ভ্রাতা ভিটামিন এ!
১১৮| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৪৫
জাগ্রত জাবি বলেছেন: ধন্যবাদ
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ ভাই।
১১৯| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৩৬
আউলাঝাউলা পাগল বলেছেন: পুরাই পান্খা। কয়েক কোটি +
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: নিকটা যেমন চরম পছন্দ হইছে, প্রোপিকটাও। ঝেড়ে ষোল কোটি ধন্যবাদ আপনারেও!
১২০| ০৩ রা মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৫১
শাকিল ১৭০৫ বলেছেন: সব গুলা আগে জানতাম না ধন্যবাদ
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: শাকিল ভাইকে ধন্যবাদ, আপনার তুষে, পুসিক্যাট! কেও ধন্যবাদ।
১২১| ২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:০২
সৌম্য বলেছেন: এনএসআই এর ফায়ারিং এর যেই ছবিটা দেয়া আছে, সেটা ভুল। ওটা এসএসএফ হবে। ওই ছবিতে আমার এক কোর্স মেটকে দেখতেছি। আসিফ। বেঙ্গলের অফিসার।
২২ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: মার্সে। এবার আর তো কোন কথা নাই। শুদ্ধ করা হচ্ছে।
১২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৩
নোয়াখাইল্যা হোলা বলেছেন: ও ভাই গোলাম দস্তগীর,নোয়াখাইল্লা স্পেশাল ফোর্স কোথায়?ঐ ফোর্স ছাড়াতো বাংলাদেশ চলবে না !
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ওই ফোর্সের সবাই প্রেষণে এই দশটা ফোর্সে প্রেরিত হয়েছে!
১২৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৩ দুপুর ১:৩৩
সাহিদ০৬ বলেছেন: বাংলাদেশে এত বাহিনী আগে জানতাম না। ধন্যবাদ।দারুন পোস্ট
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: সাহিদ ভাইয়ের প্রোপিকের ভিতরে ভবিষ্যতের পূর্ণ মানুষ বসা দেখছি! ধন্যবাদ।
১২৪| ০১ লা মে, ২০১৩ দুপুর ১২:৪৮
রাকীব হাসান বলেছেন: i m proud 2 know it
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই।
১২৫| ১৮ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:২১
সাবাব ইকবাল বলেছেন: ভালো লাগল আবার কষ্টও পেলাম। কারন এসব স্পেশাল বাহিনী অনেক সময় আমাদেরই দমন আর নিপীড়ন করতে ব্যবহৃত হয়। সবাই সরকারের কাছে জিম্মি।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: একটুখানি দ্বিমত- মূলত দেশের মানুষের সাথে সরকারগুলো যা করে, মানে সরাসরি অত্যাচার যাকে বলতে পারেন, সেসব কাজ তো পুলিশ দিয়ে করায়। বিশেষ সময়ে বিজিবি বা এমনকি সেনাবাহিনী পর্যন্ত।
আসলেই, ডমেস্টিক অ্যাফেয়ার্সে স্পেশাল অপস ব্যবহার করা উচিত না। আর সেটা যতটা জানি, ব্যবহার হয় কমই (র্যাব তো ডমেস্টিক অ্যাফেয়ার্সের জন্যই তৈরি...)
১২৬| ০৭ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০৩
রফিকুল রানা বলেছেন: পোস্ট প্রিয়তে ।
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থ্যাঙ্কু রানাভাই। ভাল থাকা হোক সব সময়।
১২৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৩ রাত ২:৪৮
ফুরব বলেছেন: ৯. এনএসআই
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা সংস্থা। ন্যাশনাল সিকউরিটি ইন্টেলিজেন্স।
জাতীয় নিরাপত্তা গোয়েন্দা মহাপরিদপ্তর। ডাইরেক্টরেট জেনারেল অভ ন্যাশনাল সিকিউরিটি ইন্টেলিজেন্স।
যুগযুগ ধরে এই বেসামরিক সংস্থাটি বাংলাদেশের প্রাইম গোয়েন্দা সংস্থা ছিল। দেশের প্রতিটা জেলায়, মায় প্রতিটা থানায় রয়েছে অফিস। সব সংগোপনে। এমনকি তাদের হেডকোয়ার্টারও পুরোপুরি আন্ডারকাভার।
ধরণ: রাষ্ট্রের নিরাপত্তা ও অখন্ডতা, বাইরের দেশের হুমকির বিষয়গুলো দেশের ভিতরে ট্যাকল করা, কাউন্টার ইন্টেলিজেন্স, প্রয়োজনে অল্পবিস্তর অ্যাসল্ট।
গোয়েন্দা তথ্য জোগাড় করে তা বিশ্লেষণ করা ও প্রয়োজন অনুসারে সরকারকে জানানো।
এদের তর্জন গর্জনই সাড় কাজে ৯ঠ আন্ঠ ।বিডিয়ার বিদ্রোহের খবর এরা কি জানতে পেরেছিল??
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কীভাবেই বা বলি ভাই?
বাংলাদেশে এই সংস্থাগুলোকে যথাযথ আন্ডার কাভারে রাখা হয়... তাই জানা সম্ভব না।
ভাল আছেন আশা করি।
১২৮| ০১ লা আগস্ট, ২০১৩ রাত ১০:৩১
তন্দ্রা বিলাস বলেছেন: দারুন!!!
০২ রা আগস্ট, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই তন্দ্রাবিলাস!
১২৯| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৪৬
েবনিটগ বলেছেন: ==+++
১৩০| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:২৯
অন্ধকার ছায়াপথ বলেছেন: ভাই.....প্রিয় এর আইকনটা কোথায় জানি...খুজে পাচ্ছি না ম্যান , মাথাই নষ্ট.....
১৩১| ১৩ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৪
স্বপ্নবাজ (অতি ক্ষুদ্র একজন) বলেছেন: গর্ব অনুভূত হচ্ছে..
১৩২| ২৪ শে নভেম্বর, ২০১৪ রাত ১:৫২
পাখির বাপ বলেছেন: ১১৫তম ভালোলাগা ও প্রিয়তে
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে জুলাই, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৫
মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভাল পোষ্টে অলওয়েজ ডবল প্লাস। ++