|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
বুলি বলে শুনতে পাই, রূপ কেমন তা দেখি নাই, ভীষম ঘোর দেখি।। পোষা পাখি চিনলাম না, এ লজ্জা তো যাবে না, উপায় কী করি, আমি উপায় কী করি।।
নিতান্তই একান্তই ব্যক্তিগত দর্শন বলা চলে। আজকে বাঙালির আত্মপরিচয়ের নববর্ষ উপলক্ষ্যে ফাঁস করে দিলাম, যদি কারো কাজে লাগে তো উপকারের ভাগী হয়ে যাব। আলো যেমন প্রতিফলিত হতে থাকলে অনেক অনেক বেশি আলো মনে হয়, কল্যাণ তো ঠিক তেমনি।
বিশেষ করে, প্রতিটা বিশেষ দিনের শুরুতেই, ঘুম থেকে জাগার আগে আগে এই বিশেষ বিষয়টা মনে পড়ে।
এটা স্বাভাবিক যে, ব্যক্তিগত দর্শনে ব্যক্তিগত রুচির প্রভাব থাকবেই। যেমন, নাস্তায় প্রায় সব সময়েই পছন্দ করার ক্ষেত্রে কেউ চান টক তো কেউ ঝাল তো কেউ মিষ্টি- বিষয়টার পিছনে মনস্তত্ত্ব কী আছে জানি না, তবে কিনা নিতান্তই ব্যক্তিগত রুচির ব্যাপার।
জীবনদর্শন, যা নিজেকে বারবার মনে করিয়ে দিই, দাঁড়িয়ে আছে তিনটা ভিত্তির উপর:
১. কর্ম। (সব এর আওতায়, ঘুমানো থেকে শুরু করে রকেটে করে চান্দের দেশে যাওয়া, সবই কর্ম।) 
২. তৃপ্তি-সুখ।
৩. আত্মপরিচয়।
এই প্রতিটার ব্যাখ্যা, উৎস, কর্মপদ্ধতি এবং কার্যকারণ...
প্রথম দর্শন: কর্ম-
আমি আলহামদুলিল্লাহ, মুক্ত মানুষ। আল্লাহ ছাড়া আর কারো গোলামির খত দেইনি, তিনি যাদের অনুসরণ করতে বলেছেন তাদের করি। যেহেতু মুক্ত, মুক্ত দৃষ্টি নিয়ে যে কারো কাছে শিখতে বসে পড়ি, বেছে তার কাছ থেকে যেটা নেয়ার নিয়ে নেই। 
প্রিয় 'অফলাইন' সমসাময়িক এবং গত একশ বছরের মধ্যে শিক্ষক যারা আছেন তারা হলেন- ১. আহমাদ রেজা খান রা. ২. শ্রীরামকৃষ্ণ পরমহংস ৩. ড. তাহির উল ক্বাদরী ৪. শাইখ হামজা ইউসূফ ৫. শহীদ আল বোখারী মহাজাতক ৬. রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ৭. কাজী নজরুল ইসলাম ৮. হুমায়ূন আহমেদ ৯. মুহম্মদ জাফর ইকবাল ১০. পাওলো কোয়েলহো ১১. অবশ্যই আমার মা, কার্যকারণে, মাতৃত্বের কারণে নন ১২. কয়েকজন বিজ্ঞানী, যেমন মিচিও কাকু।
এর বাইরে দুজন আছেন যাঁদের নাম উচ্চারণ করি না।
কর্মদর্শনটা ঠিক হয়েছিল একেবারেই হঠাত করে। কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন বান্দরবানের লামায় বিশাল বিরাট অঞ্চল নিয়ে রাজসিক কাজকর্ম করছে, যাকে সরলার্থে আশ্রম বলা যায়। এ ফাউন্ডেশনের এই একটা প্রজেক্টের পরিচয় দেয়া সম্ভব নয়, সংক্ষেপে একবাক্যে বলতে গেলে, এটা সেই আশ্রম যেখানে সাতশোর উপর কর্মকর্তা কর্মচারী প্রতি বেলায় খাওয়াদাওয়া করেন, যে অঞ্চলের পুরোটাকে দুদিন হেঁটেও ঘের দেয়া সম্ভব নয়, একটা উঁচু পাহাড়ে ওঠার পর চারদিকে যতদূর দৃষ্টি যায় এবং যা দেখা যায় তার সবই ফাউন্ডেশনের সম্পদ, বাংলাদেশের গণমানুষের উন্নয়ন এবং অখন্ডতার জন্য কার্যরত, অন্তত শ খানেক প্রজেক্ট যেখানে রয়েছে যার প্রতিটাই আলোচনার যোগ্য।
তো, এই লামার কোয়ান্টামম এর সেবাকার্যের জন্য পাঁচদিনের জন্য নিয়ে যাওয়া হয়। বাদ পড়ে গিয়ে মাইক নিয়ে যাবার বিষয়টা আদায় করলাম। এবং গিয়ে পেলাম সেই কর্মদর্শন।
কোয়ান্টামের গুরুজী অনেক কিছুই কোর্সে শিখান। তাদের বহু বহু কোর্স। অথচ এই বিষয়টা শিখলাম তাঁর কাছ থেকেই, শিখলাম কোর্সের বাইরে। 
তিনি আশ্রম ঘোরার ফাঁকে উঁইয়ের ঢিবি দেখলেন। জানলেন এবং সন্ধ্যায় আমাদের জানালেন। উঁই পোকার ঢিবিতে যতই উঁই মারা হোক, যাই করা হোক, কোন লাভ নেই। উঁই বাড়তে থাকবে। বেরোতে থাকবে। এই পোকাগুলোর একটা মাত্র রাণী থাকে। সে-ই ডিম পাড়ে। সকল উঁই জন্মায় কর্মকার হয়ে। 
এই ঢিবির সব পোকা মেরেও কোন লাভ নেই। কিন্তু শুধু রাণীটাকে মেরে ফেলতে পারলে কেল্লা ফতে। রাণী সব সময় থাকে অন্ধকার প্রকোষ্ঠের সবচে সুরক্ষিত অংশে। তার আকৃতি সবচে বড় এবং আঘাতে মারা না যাবার সম্ভাবনা সবচে বেশি।
তিনি বললেন, আমরা প্রতিনিয়ত ঠিক করি, ভাল কাজ করব, সময়ানুবর্তী হব। জীবনটাকে এমন একটা কর্মপথে নিয়ে যাব, যা শুভ ও সুন্দর। যার কারণে আমরা এসেছি।
কিন্তু বাস্তবে হয় না। একটা সমস্যা, একটা বাঁধাকে টপকাই, আরেকটা চলে আসে, সেটাকে টপকাই, আগের বাঁধা পুনর্জন্ম নেয়।
আগামী কাল সকাল দশটা পর্যন্ত আমরা নিশ্চুপ থাকব। এবং সমস্ত ভাবনার পিছনে শুধু একটা বিষয়কে নিয়ে আসব, আর তা হল, আমার মনের এই রাণী উঁই পোকাটা কে?
নিরবতা করেছিলাম, এবং জবাব পেয়েছি।
আমি যা ঠিক করি, তা করি না। এছাড়া আর কোন সমস্যা নেই। দর্শনে নেই, বিদ্যায় নেই, সংস্কারে নেই, যা ঠিক করি, সেই ঠিক করা বিষয়টাতেও নেই।
কর্মবিষয়ে আজীবনের জন্য দর্শন ঠিক করে নিলাম: (অনেক ভেবেচিন্তে, বুঝে, শুভ জেনে...) যা ঠিক করব, ঠিক তাই করব।
শুধু একটাই ভরসা, রাসূল দ. বলেছেন, সেই ব্যক্তিই উৎকৃষ্ট যার বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে সৎকর্ম বৃদ্ধি পায়।
দ্বিতীয় দর্শন: তৃপ্তি-সুখ-
অনেক বেছে যা উপলব্ধিতে এল, সম্পদ, সম্মান, স্বাস্থ্য, প্রজ্ঞা, সমাজ- এই কোনটাই সুখ দিতে পারে না এবং সুখের কারণে পরিণত হতে পারে না।
মানুষ অত্যন্ত অতৃপ্ত হয়ে সেইন্ট মার্টিন বিচে ঘুরে বেড়াচ্ছে দেখেছি এবং সেটা কোন প্র্যাক্টিক্যাল কারণ ছাড়াই। ভিক্ষুকের মুখে তৃপ্তির হাসি দেখেছি। রিকশাচালকের মুখে।
সুখটাই সব। তৃপ্তি এবং সুখের জন্যই খাওয়া, আয় করা, পড়া, সেবা করা। বেঁচে থাকা। যেকোন অবস্থাতেই সুখে থাকা যায় এবং যে কোন অবস্থাতেই অসুখে থাকা যায়। সুখের পিছনে যে দর্শন আছে, সেই দর্শনটা ধারণ করতে পারলেই সুখ ও দু:খ আপন করায়ত্ত্ব।
পৃথিবীতে চাওয়ার কিছু নেই। পাওয়ার কিছু নেই। না পাবারও কিছু নেই। পৃথিবীর আয়ুর ক্ষেত্রে বা মহাবিশ্বের আয়ুর ক্ষেত্রে একজন মানুষ ধূলিকণাও নয়। একটা ধূলিকণা এক ফুট উপর থেকে পড়তে থাকলে পড়ে যাওয়া পর্যন্ত সেটা যেমন অনুল্লেখ্য, প্রায় অদৃশ্য, ভরহীন, মূল্যহীন এবং সংক্ষিপ্ত সময় পরিভ্রমণকারী- আমরা প্রতিটা মানুষই প্রকৃপক্ষে তাই।
এই অনুল্লেখ্য জীবনকে কী পরিমাণ বিতৃষ্ণা, অসুখ, কষ্ট দিয়ে ভরিয়ে দিই আমরা শুধু আমাদের পেটভরা অবিদ্যা দিয়ে! খাইতে পাইনাই এবেলায়, তাই অসুখ। পেট ভরে খেতে পাইনাই, তাই অসুখ। আবার বেশি খেয়ে ফেলেছি, তাও অসুখ। অসুখের অতৃপ্তির শেষ নাই। 
চাওয়া এবং চাওয়ার কারণ, পাওয়া এবং পাওয়ার কারণ, নিজের পাওয়া এবং বর্তমান পৃথিবীতে বাকি সাতশো কোটির পাওয়া, বিগত পৃথিবীতে একুশ হাজার কোটির পাওয়ার সাথে যখন তুলনা দিব, তখনি আর যাই থাক, অসুখ থাকবে না।
সুখের অভাবই অসুখ। আর অসুখ থেকে অসুস্থতা, শারীরিক বা মানসিক বা সামাজিক। অসুখ থেকেই অপ্রয়োজনীয় ক্ষুধার জন্ম। প্রয়োজনের সীমানা বাড়িয়ে যাওয়া। সম্মানের ক্ষুধা, ক্ষমতার ক্ষুধা, সম্পদের ক্ষুধা।
হায়, যে সুখের জন্য এই ক্ষুধা, সেই স্বয়ং সুখটাকে কেউ চায় না। চাওয়া শুধু উপকরণকে। জিগ্যেস করুন, এই উপকরণ কেন চাও? সুখের জন্য। একটু শান্তি, একটু তৃপ্তির জন্য। 
তাহলে উপকরণ না চেয়ে, বরং সুখটাকেই চাও। জগতে শুধু এই একটা জিনিস অক্সিজেনের পাশাপাশি ফ্রি আছে। আল্লাহ আমাদের কাছ থেকে বেহেস্ত সরিয়ে নিয়েছেন, শুধু দিয়ে দিয়েছেন বেহেস্তের সুখটা। ঠিক বেহেস্তের মতই যত খুশি, যখন খুশি নেয়া যায় এ সুখ।
তাই দ্বিতীয় দর্শন, প্রতি মুহূর্ত আনন্দের করব।
তৃতীয় দর্শন: আত্মপরিচয়-
জগতে যাকেই দাস করা হয়েছে, তারই আত্মপরিচয় প্রথমে ভুলিয়ে দেয়া হয়েছে। জগতে যারই আত্মপরিচয় মনে ছিল, সেই সফল এবং বিজয়ী। 
বাঘ জন্মে বাঘ হয়ে। তাও সে বাঘ হতে পারে না, যদি মায়ের সাথে শিকারে অভ্যস্ত না হয়। তার বাঘজন্ম বৃথা। 
আমরা মানব হয়ে জন্মেছি, কিন্তু মানবের অনন্ত কল্যাণের সম্ভাবনার কিয়দংশও আমরা অনুভব করিনি। আমরা শুরু থেকে যা জেনেছি তা হল, আমি পারি না। আমার মাথায় গোবর ঠাসা। চাইলেই যে কোন কিছু মুখস্ত করা সম্ভব নয়। আইনস্টাইন ব্রেইনি। বিল গেটস ব্রেইনি। উসাইন বোল্ট পরিশ্রমী। আর আমি লাউয়া। 
অথচ আমরা এমনধারা বিজয়ী যে, আমাদের অর্ধাংশই জন্মের আগেই পঞ্চাশ কোটির সাথে রেস করে জিতেছে। বাকি অর্ধাংশ সেই বিজয়কে এত প্রাধান্য দিতে পেরেছে যে, এই একাংশকে নিয়ে বাকি পঞ্চাশ কোটির আঘাত সয়েও নিজেকে রিজার্ভ করে নিয়েছে। এই হল শুক্রাণু এবং ডিম্বানুর ঘটনা। বিজয়ের জন্য সামনে এগুতে হবে এবং বিজয়ের জন্য নিজেরটুকুকে ঠিকমত চিনে সংরক্ষণ করতে হবে। জন্মের আগের সেই শিক্ষা আমাদের ভিতরে নেই।
আমরা এমনধারা সম্পদশালী যে, কোন মানুষ যদি একশ একরের মালিক হয়, এবং আড়াই একর চাষ করে, তাকে গরিব বলা যায় না। বড়জোর মূর্খ বলা যায়। এই হল আমাদের ব্রেইন।
আমরা যা দেখি, যা শুনি, যা পড়ি, যা জানি, যা উপলব্ধি করি জীবনে একবার, মায়ের গর্ভে থাকতেও, তার সবই আমাদের ব্রেনে আছে। তারপরও বোকা গাধার মত ঘানিচক্রে ঘুরে বেড়ালে দোষ কার?
দোষ আমার। আমি আত্মপরিচয় জানি না। আমি সামান্য। কথা সত্যি। আমি একশ কেজি মাংস-রক্ত-হাড় আর বাতাসের সমন্বয়। কথা সত্যি। পচনশীল দ্রব্য থেকে জন্মেছি, পচনশীল দ্রব্যে মিশে যাব। কথা সত্যি।
কিন্তু আমার ভিতরে যিঁনি নিজ থেকে ফুঁকে দিয়েছেন, তিনি অনন্ত। তাই আমার চালিকাশক্তি অনন্ত। আমার ক্ষমতা অনন্ত। আমার আদেশ অনন্ত। সম্ভাবনা অনন্ত।
আমরা আক্ষরিক অর্থেই যা চাই তা করতে পারি, শুধু আমি কে, এই বিশ্বাসটা থাকতে হবে। এই আত্মপরিচয় সর্বক্ষেত্রে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে। আর আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠার মূলভূমি হল নিজ মন। যে নিজ মনে জানে, সে কে, তার আর বিজয়ের কিছু বাকি নেই।
হিমালয় এমন কোন মহার্ঘ্যবস্তু নয়, যে তা বিজয় করা যাবে না।
তাই তৃতীয় দর্শন, আর কোথাও প্রয়োজন নেই, নিজমনে সর্বক্ষণ আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠা করব। নিজের জমি বাদ দিয়ে পরের জমি যে চাষ করে, সে তো বর্গাচাষী। আর নিজের জমি যে চাষ করে, তাকে চাষী বলে না, বলে বাগন করছে।
অন্যের কাছে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার কিছু নেই। বরং যদি তাকে তার কাছে প্রতিষ্ঠিত করে দেয়া যায়, সেটাই কাজ।
এইতো, এই তিনটা বাক্য নিজেকে মনে করিয়ে দিই,
যা ঠিক করব, ঠিক তাই করব।
প্রতি মুহূর্ত আনন্দের করব।
আত্মপরিচয় প্রতিষ্ঠা করব।
আজকে দিনটাও এ ভাবনা দিয়ে শুরু করলাম। শুভ নববর্ষ।
 ২৮ টি
    	২৮ টি    	 +৩/-০
    	+৩/-০  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৮
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অনেক ভাল খবর ভাই। শুভ নববর্ষ। মনটা অনেক ভাল। আপনি কেমন আছেন?
২|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৭
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৭
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
আজকের দিনের জন্য একটি পারফেক্ট পোস্ট। কথাগুলো অবশ্যই ভেবে দেখার মত। 
নতুন বছরের শুভেচ্ছা ভাই। 
  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৯
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কান্ডারী ভাই কেমন আছেন! আশা করি অনেক অনেক ভাল। নববর্ষের শুভেচ্ছা। 
দিন কাটুক পাখির রঙিন পাতলা পালকের মত।
৩|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৩৩
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৩৩
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন: 
আলহামদুলিল্লাহ 
আপাতত ব্লগে দিন কাটছে বাকিটা আল্লাহর ইচ্ছা 
  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৪৬
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৪৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাসার সবাইকে নিয়ে মজাতো করবেনই। 
আর এইসব দিনে একটু ব্লগে বসাও দরকার।
৪|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৩৫
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৩৫
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: ভালো আছি
  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৪৭
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:৪৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: প্রোফাইল পিকচারটা হেব্বি চ্যাতা চ্যাতা। জোস। পছন্দ হয়েছে।
৫|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৩১
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৩১
এম মশিউর বলেছেন: অনেক চার্জ দিয়ে দিলেন। 
ডেল কার্নেগি, শিব খেরা পড়ে যা হয় না তার থেকেও বেশি অনুপ্রাণিত হয়েছি। বড় কথা- এই কথাগুলো পড়েই শান্তি পাওয়া যায়; বাস্তবে কতটুকু হয় জানি না। 
আজকের দিনের আমার কাছে সেরা পোস্ট। 
শুভ নববর্ষ। 
  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: বাস্তবেও হয় মশিউর ভাই। চর্চায় থাকতে থাকতে। আসলে একটা বাতাসের দিকে পাল তুলে দিতে হবে।
নৌকা ছেড়ে দে মাঝি যাব মদিনা।
কোন একটা শান্তির দিকে, কোন একটাভাবে জীবনকে কাটানো। বিনা গাইডেন্সে সবইতো অন্যরকম।
হবে, হবে।
শুভ নববর্ষ, শুভকামনা, ভাল থাকুন সবসময়।
৬|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৩৬
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৩৬
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: স্বাধীনতা দিবসে লাগাইসিলাম   
 
  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৫৯
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: থাকুক না। অনেক সুন্দর ভাই। থাকুক।
৭|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৭
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১২:৪৭
নাসীমুল বারী বলেছেন: শুভ নববর্ষ ১৪২১।
আমরা যে 'পোস্ট' শব্দটি ব্যবহার করি, এই 'পোস্ট' এই ইংরেজি শব্দটা আমরা বাংলা প্রতিশব্দায়ন করতে পারি ' সংযুক্তি' শব্দ দিয়ে। এতে রক্তের বিনিময়ে রক্ষা করা বাংলা ভাষার প্রতি আমাদের শ্রদ্ধা জানানোটা আরেকটু হৃষ্টপুষ্ট হবে না?
এ সম্পর্কে আপনার মতামত প্রত্যাশা করছি।
আমার ব্লগে আমন্ত্রণ।
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০১
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: অবশ্যই ভাই। আমাদের অসম্ভব সুন্দর সুন্দর শব্দ আছে। একেবারে একমত।
আমি ব্যক্তিগতভাবে সব ভাষার সব শব্দ ব্যবহারেই সচ্ছন্দ্য বোধ করি, সেইসাথে বাংলার প্রতি অসম্ভব একটা শ্রদ্ধা ও ভালবাসা বহন করার বোধ রয়ে যায়।
এখন থেকে আমিও ইনশাআল্লাহ, সংযুক্তি শব্দটা ব্যবহার করব, অথবা লেখা। পোস্ট আর না।
৮|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:৩২
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ১:৩২
মুদ্দাকির বলেছেন: 
শুক্রানুর সংখ্যা একটু বেশিই বেশি হয়ে গেছে!!! এত বেশি হলে ঠিক মত কাজ হবে না!!   
   
 
দারুন পোষ্ট !! তবে আপনার শিক্ষকের ব্যাপারগুলো বুঝি নাই !! 
শুভ নববর্ষ!!   
   
   
 
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৩
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: তাহলে কি পঞ্চাশ লাখের জায়গায় পঞ্চাশ কোটি বলে ফেলেছি? তাই হবে। জেনে নিচ্ছি।
আমার শিক্ষক মানে হল, তাঁদের লেখা বা ভিডিও বা অডিও থেকে শিখি। একেবারে গুরু মেনে শিখি।
তাঁদের লেখাগুলো পড়ার সময় তাঁদের চেতনা ও সচেতনতার ভিতর প্রবেশ করি। তাঁদের ভাবনার আলোকে বুঝতে পারি, যেটা ধ্যান থেকে রপ্ত হয়েছে। ফেলে একাত্মতা চলে আসে এবং এর সবচে সহজ ও প্রায়োগিক অর্থটা ধরার কাছাকাছি চলে যাই।
শুভ নববর্ষ ভাই!
৯|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ২:০৩
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ২:০৩
ঢাকাবাসী বলেছেন: অনেক কিছুই মাথার উপ্রে দিয়া গেল!
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৪
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৪
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই যে কী বলেন না! আশা করি খুবই ভাল আছেন, শুভ নববর্ষ।
১০|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ২:২৭
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  দুপুর ২:২৭
অলওয়েজ এ্যান্টি গর্ভণমেন্ট বলেছেন: শুভ দিন !!
অনেকদিন পর।
ভালো আছেন নিশ্চয়।
আপনার লেখা ভালো লাগে।  
আপনার জীবনটা যেমন গোছানো, লেখাগুলোও গোছানো।  ভালো লাগে।  (আমরা হোচট খেয়েছি।)
আপনার লেখায় সহজতা, একটা দর্শণ বরাবরই ভালো লাগে।
আজকের লেখার জন্য অভিনন্দন।
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৬
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৬
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই কেমন আছেন! আশা করি খুবই ভাল। শুভদিন।
কৃতজ্ঞতার বিষয়, যে লিখলে তা আপনার ভাল লাগছে।
আমার জীবনটা কিছুটা গোছানো ভাই। অনেকটাই অগোছালো, এবং তাতেও কৃতজ্ঞ। এতকিছুর দরকার কী! একটাই তো জীবন। যেমন আছে ভাল। অনেক অনেক ভাল। তবে আমার প্রিয়জনরা আমাকে নিয়ে বিভিন্ন বিষয়ে হতাশ। এবং আমিও মাঝে মাঝে।
আবারো কৃতজ্ঞতা রাশিরাশি।
১১|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ৯:৪২
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ৯:৪২
জোবায়েদ-অর-রশিদ বলেছেন:  
কথায় নয় হোক কাজে পরিচয়। 
এখন আপনার এ আত্মকথন কিন্তু কাজেরই অংশ ! 
 হাহ হা হা ...
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৭
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৭
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: জোবায়েদ ভাই, অবশ্যই, কাজটাই আসল কথা। আমি অকর্মা মানুষ, ফেবু ব্লগে একটু গুতোগুতিটাকেও কাজ হিসাবে ধরি। মনের তৃপ্তি, মানুষের সাথে একটু কথা বলা, এরচে বড় এরচে বেশি কিছু তো আর না।
শুভকামনা সবসময়ের জন্য।
১২|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:০৮
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:০৮
মামুন রশিদ বলেছেন: আপনার সুখ দুঃখের দর্শন ভাল লেগেছে ।
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৮
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:০৮
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: কৃতজ্ঞতা মামুন ভাই। আজকে নিজের বারান্দায় বসে বসে বাউল গান শুনলাম কিছু্। খুব ভাল লাগল। ইবাদাত ইবাদাত লাগল।
১৩|  ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৩৫
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১১:৩৫
হাসান মাহবুব বলেছেন: "সেই ব্যক্তিই উৎকৃষ্ট যার বয়স বৃদ্ধির সাথে সাথে সৎকর্ম বৃদ্ধি পায়।"
কাজে লাগবে আশা করি। অতীতের অনেক কিছু নিয়েই অনুশোচনা আছে। জ্বলতে থাকি। সলতে কেটে দেবো।
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:১১
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  রাত ১২:১১
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: হামাভাই, একটা অবাক বিষয় দেখেন, ব্লগটা যখন লিখছিলাম, দুপুরের আগে আগে, তখনি আমার নানা এই হাদিসটা বললেন। 
অবাক হয়ে দেখলাম, একেবারে মিলে গেল।
একটা কথা শুনেই অনেক নির্ভার লাগল।
আমিও অনেক বেশি অতীতের ছোবলে আক্রান্ত ছিলাম।
আস্তে আস্তে সেসব কেটে গেছে।
আর এখন লাগছে নির্ভার। এই দশ থেকে বিশ বছর বয়স পর্যন্ত যা যা করেছি সেসবের জন্য অনেক খারাপ লাগত মাঝে মাঝে। সেটা আরো কেটে গেছে একটা কথায়।
আসলেইতো, মানুষ যত পরিণত হবে, তার শুভকাজ যদি তত বাড়ে, তবেই না সে মানুষ।
আমিও সলতে কেটে দিয়েছি ভাই। কীসের পাপ কীসের পূণ্য। শুভ করতে পারলাম কিনা, এটাই তো দেখার বিষয়। মনটা যদি শুভ রাখতে পারি কাজ এম্নিই শুভ আর শুভ হবে।
জলবিনে চাতকী মরল।
আহ, জলবিনে চাতকী মরল।
দারুণ বর্ষবরণ কাটিয়েছেন আশা করি। 
১৪|  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:২৬
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  বিকাল ৩:২৬
অন্ধবিন্দু বলেছেন:  
 
লিসানি,
আপনার সরল কথামালা ছুঁয়ে গেলো।  জীবন কেবল যাপন করেই ক্ষান্ত হচ্ছেন না। পরখ করে দেওয়ার সেই আদি বাসনায় একটা দীপাগার এভাবেই জাগ্রত থাকুক। 
বাউলের সুরে সুরে বলবো - 
‘মানুষ হাওয়ায় চলে, হাওয়ায় ফিরে, হাওয়ার সনে রয়।
দেহের মাঝে আছে রে সোনার মানুষ ডাকলে কথা কয়’। 
আল্লাহ আপনার মঙ্গল করুক, আমাদের সরল পথের দিশায় রাখুক।
  ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৫
১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪  সন্ধ্যা  ৭:৪৫
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: ভাই জীবন অনেক ভুলের ভিতর দিয়ে যাপিত হচ্ছে। অনেক ত্রুটির ভিতর দিয়ে, কিছু পাপের ভিতর দিয়েও। 
আল্লাহ আমাদের সরল পথের দিশায় রাখুক। তার দয়ার তো শেষ নেই, আমাদের বরং ত্রুটির শেষ নেই- তিনি চাইলে সব সম্ভব। শুধু তার পানেই চেয়ে থাকা।
কথাটুকু একেবারে হৃদয় ছুঁয়ে গেল।
©somewhere in net ltd.
১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৩
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৪  সকাল ১১:২৩
জেনারেশন সুপারস্টার বলেছেন: কি খবর