নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত

প্রকাশিত লেখার স্বর্বস্বত্ব লেখক কতৃক সংরক্ষিত।লিখিত অনুমতি ব্যতিরেকে কোন অংশ হুবহু পুনর্ব্যবহার নিষিদ্ধ।ফেইসবুক : http://www.facebook.com/rafiuzzamansifat

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্প - এইখানে ভালবাসা অপেক্ষা করে

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১০:০৯

-তুমি ভালোবাসতে জানো না

--তবে শিখিয়ে দাও

-ভালোবাসা তো বর্ণমালা না যে শিখিয়ে পড়িয়ে দেয়া যায় !

-তাহলে ?

-তবে আর কি ? আজ থেকে তোমার লাইন আমার লাইন আলাদা





শিপলু চমকে ঘুম থেকে উঠলো । সারা গা বেয়ে ঘাম । গেঞ্জি ভিজে গায়ের সাথে লেপটে আছে । ফ্যান হা করে শিপলুর দিকে তাকিয়ে আছে । কারেন্ট নেই ।



রাখীকে নিয়ে শিপলু এই বাজে স্বপ্ন কেন দেখল ? তাদের ভিতরে তো কোন সমস্যা নেই ! গতকাল বিকালেও তারা একসাথে বিপিন পার্কে বহুক্ষণ বসে ছিল । যতক্ষন রাখী তার পাশে ছিল তার মাথা শিপলুর ডান কাঁধে দিয়ে রেখেছিল । রাতে রাখীর সাথে মোবাইলে কথা হয়েছে । রাখী তাকে চমৎকার দুটো নজরুল সংগীতও শুনিয়েছে । ‘ মোর ঘুম ঘরে এলে মনোহর ‘ আর ‘ খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে বিরাট শিশু ‘

চমৎকার পরিবেশে দুজনে পরস্পরকে মিহি স্বরে গুড নাইট হানি বলে ঘুমোতে গেছে । এর মাঝে হঠাৎ ‘ আজ থেকে তোমার লাইন আমার লাইন আলাদা ‘ ধরনের স্বপ্নের হেতু কি !

তবে তাদের ভিতরে আসলেই কোন সমান্তরাল সম্পর্ক সৃষ্টি হয়েছে । অথচ তারা কেউ টের পাচ্ছে না ? কিন্তু এমনটাই বা কেন হবে ?



মাথাটা দপদপ করছে । শিপলু ঘড়ির দিকে তাকাল । ৩টা বেজে ৪০ মিনিট । রাত প্রায় শেষের দিকে ।



এখন আর ঘুম হবে না । শিপলুর তেষ্টা পাচ্ছে । জিবহা যেন শুকিয়ে কাঠ । আগুনের তপ্ততা নিয়ে সে পানি চাচ্ছে । এক সমুদ্র পানি ।

ডেস্কটপের পাশে এক বোতল পানি রাখা আছে । শিপলুর উঠতে ইচ্ছে হচ্ছে না । তার ভাবতে ইচ্ছে হচ্ছে তেষ্টা পেলে বোতলটার মুখ যদি স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার মুখে সাথে মিলে যেত । বেশ হতো ।

তেষ্টা বাড়ছে । শিপলু বিছানা ছেড়ে উঠলো । পানির বোতল খুলে ঢক ঢক করে আধ বোতল পানি এক চুমুকে শেষ করে দিল ।



রাখীকে কি এখন ফোন করা ঠিক হবে ? নিশ্চয়ই ঘুমোচ্ছে । রাখী আদর্শ মেয়ে ।

early to bed early to rise makes a man healthy wealthy and wise এই নীতি রাখীর জন্য আবিষ্কৃত !

রাখী ঘড়ি ধরে ঠিক ৯ টায় রাতের খাবার খায় । তারপর শিপলুর সাথে এক কখনো দেড় ঘণ্টা ফোনে কথা বলা । ঘড়িতে ১১.৩০ বাজা মানেই - টা টা বাই বাই কাল যেন দেখা পাই । রাখী ঘুমে । উঠবে খুব ভোরে । ৫ টা ।



শিপলু টর্চ নিয়ে রান্নাঘরে গেল । এই মুহূর্তে এক মগ কফি গলায় নামালে মন্দ হয় না । মাথার দপদপানিটা সেরে যেতো ।

শিপলু যথাসম্ভব আস্তে ধীরে কফি বানাচ্ছে । মা’র ঘুম পাতলা । অল্প খুটখাট শব্দ শুনলেও তিনি জেগে উঠে বলেন

-- কি হয়েছে শিপলু ? ঘুম হচ্ছে না বাবা ? শরীর খারাপ লাগছে ? দেখি তো কপালটা !

আর যদি দেখে শিপলু রান্নাঘরে ব্যাস আঁচল কোমরে গুঁজে বলবেন

--ওমা , তুই রান্নাঘরে কি করছিস ! যা রুমে যা ... যা লাগবে আমি আমি নিয়ে আসচ্ছি । তা লাগবেটা কি ?

তারপর চিন্তিত মুখে প্রশ্ন করবেন -- আচ্ছা এতো রাতে কফি খেতে চাচ্ছিস , সমস্যা হবে না তো !

শিপলু’র মা এমনটাই করেন । সবসময় ঠিক এমনটাই ।



ছেলেকে নিয়ে প্রশ্ন করতে তিনি ক্লান্ত হোন না । মজার বিষয় হল প্রশ্নের বিনিময়ে তার যথাযথ উত্তর চাই না । চাই একের পর এক প্রশ্ন । কারণ উত্তর তিনি নিজেই বসিয়ে নিতে জানেন ।



--তোর তাহলে জ্বর ? আমাকে জানাবি না ? আমি কি মরে গেছি ? তোর বাবা স্বার্থপরের মতো নিজের বুঝ বুঝে আগেভাগে কেটে পড়েছেন । তাই বলে কি আমিও এমনটা করবো ? কক্ষনো না ।

মা এই সময় কাঁদবেন । কাঁদতে কাঁদতে এক হাতে কফির মগ অন্যহাতে আধবালতি পানি টেনে টেনে ছেলের রুমে নিয়ে আসবেন ।



--নে , এইবার বিছানায় সটান হয়ে শুয়ে পড় । আমি মাথায় পানি ঢেলে দিচ্ছি । তার আগে তুলো দুটো কানে গুঁজে নে তো



এতো কাহিনী অথচ কারণ বেশি কিছু নয় । রাতে একটু কফি খেতে চাওয়া । এতটুকুই । তার জন্য এতো হুলুস্থুল ।

কোন মানে হয় না । সত্যি ই এসবের কোন মানেই হয় না । মা ‘ টা দিন দিন অসহ্য হয়ে যাচ্ছে । বাবা মারা যাবার পর থেকেই মা যেন আরও খুব বেশি পরিমানে পসেসিভ হয়ে গেছেন । উঠতে বসতে তিনি শিপলুকে চোখের সামনে দেখতে চান । নিজের মতো একমাত্র ছেলের বিপদ ইমাজিনেশনে সাজিয়ে তিনি অনর্থক প্রতিকারে নেমে যান । উনিশ বছরের শিপলুর যে সম্পূর্ণ আলাদা এক জগত আছে , তার সেই জগতে রাখী নামের ভারী চশমাধারী নিয়ম সচেতন এক মেয়ে আছে , সেটা মা কি করে বুঝবে ?



শিপলু কফির মগ হাতে রুমে আসলো আর তখনি কারেন্ট চলে আসলো । কফিতে চিনি বেশি হয়ে গেছে । টর্চের আলোতে ঠিক মতো আন্দাজ করা যায় নি । খেতে বিশ্রি লাগছে । আবার রান্নাঘরে গিয়ে নতুন আরেক মগ বানাতেও ইচ্ছা করছে না ।



--কি’রে কফি ভালো হয় নি ! খাচ্ছিস না যে

মা শিপলু’র পিছনে দাড়িয়ে । কখন আসলো শিপলু বলতে পারবে না । দীর্ঘশ্বাস ফেলে শিপলু বলল

-- ‘ তুমি কি রাতে এক ফোঁটাও ঘুমাও না ? আমি তো তেমন শব্দ করলাম না । তাও জেগে উঠলে ? ‘

মা কিছু না বলে বিছানার কোনায় বসে মুচকি হাসলো ।



মা ‘কে ক্লান্ত দেখাচ্ছে কি ! শিপলু ভেবে রেখেছিল আর কিছুক্ষন পর সে বাইরে বের হবে । যাবে রাখীদের বাসায় । রাখী ভোরে ছাঁদে কিছুক্ষন দাড়ায় । শিপলু’র ইচ্ছা ছিল সে রাখীদের ছাদের বিপরীত পাশের রাস্তায় দাড়িয়ে থাকবে । রাখী ছাঁদে উঠে আড়মোড়া ভাঙ্গতে ভাঙ্গতে শিপলুকে দেখে অবাক হয়ে যাবে । নিশ্চয়ই অনেক খুশি হবে । মেয়েরা সময়ে অসময়ে রোমান্টিসিজম দেখতে পছন্দ করে । মেয়ের বয়ফ্রেন্ড ভোরে তার বাসার সামনের রাস্তায় দাড়িয়ে আছে । কারণ রাতে ছেলেটি মেয়েটিকে নিয়ে বাজে স্বপ্ন দেখেছে । তাই ভোরে মেয়েটির কাছে ছুটে এসেছে । বিষয়টা যথেষ্ট রোমান্টিসিজমে টুইটুম্বর । এখন রাখীকে একটা ভরভুর ধাক্কা দেয়া দরকার । শিপলু’র মন বলছে তাদের সম্পর্কে নতুন করে রোমান্টিসিজমের ধাক্কা দেয়া প্রয়োজন । না হলে আজ শিপলু এতো ভয়ংকর বাজে স্বপ্ন দেখত না ।

--“ আজ থেকে তোমার লাইন আমার লাইন আলাদা “



স্বপ্ন তো অবচেতন মনের ই বহিঃপ্রকাশ । তাহলে কি তাদের সম্পর্কে ‘ একটা সূক্ষ্ম আলাদা আলাদা গন্ধ এসে যাচ্ছে । না । কোন মতেই আসতে দেয়া যাবে না । শিপলুর আরও বেশি কেয়ারিং হতে হবে রাখীর ব্যাপারে । রাখী মুখ ফুটে কিছু বলে না । কিন্তু সে হয়তো শিপলুর কাছে আরও বেশী কিছু প্রত্যাশা করে । শিপলু রাখীর প্রত্যাশা পূরণ করবে । সেটা যে ভাবেই হোক না কেন ।



--এতো , কি ভাবছিস রে

শিপলু দেখলো মা গালে হাত দিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে । রাখীর দেয়া অফ ওয়াইট গেঞ্জিটা পড়তে গিয়ে সে এই কথাগুলো ভাবছিল । গেঞ্জি গায়ে দিতে আর মনে ছিল । এতক্ষন খালি গায়ে গেঞ্জি হাতে শিপলু বসে !

মা নিশ্চয়ই ব্যাপারটা খেয়াল করেছেন । শিপলু’র লজ্জা লাগছে । মা টের পেয়ে যাননি তো ?



--মা , আমি একটু বের হবো । আজ ভোরে হোসেনআলী মাঠে প্র্যাকটিস আছে । সামনেই ফুটবল টুর্নামেন্ট । আজ পুলাপান আসবে প্র্যাকটিস করতে ।



--আমি একটু নাস্তা বানিয়ে দিচ্ছি । খেয়ে তারপর যা । রাতে জানিয়ে রাখবি না ? রুটি বেলে রাখতে পারতাম ।

--না মা । এখন কিছু খাবো না । আমি তাড়াতাড়ি চলে আসব । আজ প্রথম দিন তো , বেশীক্ষণ প্র্যাকটিস হবে না তুমি ভিতর থেকে দরজা না আটকিয়ে শুয়ে পড়ো । আমি বাইরে থেকে লক করে যাচ্ছি । শিপলু কথা বলতে বলতে টেবিলের উপর থেকে সাইকেলের চাবি পকেটে ভরে নিল ।



বের হবার আগে শিপলু’র হাতে মা একটা আপেল ধরিয়ে দিল ।

--খেতে খেতে যা ।

তুমি শুয়ে পড়ো । আমি যাচ্ছি ।





শিপলু বাইরে থেকে দরজা লক করে চলে যাচ্ছে । রেহনুমা আক্তার ছেলের পায়ের শব্দ পাচ্ছেন । সিঁড়ি ভেঙে ছেলের পায়ের শব্দ ধীরে ধীরে মিলিয়ে যাচ্ছে । রেহনুমা আক্তার দরজার সাথে কান ঠেস দিয়ে রেখেছেন । শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত তিনি শিপলুর পায়ের শব্দ শুনতে চান ।



ভোর হচ্ছে । ক্রমশ আলো ফুটছে । একটা ঠাণ্ডা বাতাস চারিদিকে । আহা কি মিষ্টি বাতাস । রেহনুমা আক্তার জানালার ধরে দাড়িয়ে আছেন । ঐ তো শিপলুকে দেখা যাচ্ছে । লাল সাইকেলে প্যাডেল মেরে হামিদউদ্দিন সড়ক ধরে এগিয়ে যাচ্ছে ।



জানালার পাশে চেয়ার টেনে রেহনুমা আক্তার বসলেন । এখন তিনি অপেক্ষা করবেন । যতক্ষন না ছেলেকে আবার দেখতে পারছেন তিনি অপেক্ষা করবেন । এতো ভোরে ছেলেটা কিছু মুখে না দিয়েই বের হয়ে গেল । চিন্তা হয় তো !

ছেলের জন্য রেহনুমার আক্তারের বড় চিন্তা হয় ।

মন্তব্য ৩২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (৩২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:২৮

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: তারপর?????

০৫ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১১:৩৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এই তো । এইখানেই শেষ
:)

২| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২০

মামুন রশিদ বলেছেন: ছেলের প্রতি মায়ের ভালোবাসা চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে । কিছু দ্বন্ধ-সমাস না থাকলে গল্প যে ঠিকমত জমে না ।


গতকাল ক্লিক করে দেখি গল্পটা হাওয়া :(

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: জি গতকাল পস্টাইতে সমস্যা হচ্ছিল , তারপর হাফ পোস্ট হয়ে আর বাকিটা আসে নাই । তাই ডিলিট করে দেয়া হইছিল ।
তাই আজ পোস্ট দিলাম

ধন্যবাদ মামুন ভাই

৩| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৮

অপর্ণা মম্ময় বলেছেন: শিরোনামের মতোই গল্পটা খুব সুন্দর !

আর স্বপ্ন একটু কম কম দেখাই ভালো। :P

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৩২

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: এইডাই ;)

ধন্যবাদ অপর্ণা আপু

শুভ রাত্রি

৪| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১:৩৮

সানড্যান্স বলেছেন: চমতকার।
শহুরে জীবনের প্রকাশ!

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৩

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেকটা তাই

ধন্যবাদ

শুভ ভোর

৫| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৪:০৩

শান্তির দেবদূত বলেছেন: মায়েরা এমনই হয়। চমৎকার একটা গল্প পড়লাম। শুভেচ্ছা রইল।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ ভোর ৫:০৪

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ শান্তির দেবদূত ভাই

ভালো থাকবেন

শুভ ভোর

৬| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৭:৩০

অর্থনীতিবিদ বলেছেন: গল্পটি এত দ্রুত সমাপ্তির দিকে চলে গেছে যে মনে হয়েছে শেষ হইয়াও হইলোনা শেষ। সুন্দর লিখেছেন। ধন্যবাদ।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ছোটগল্প ছিল । আপনার সাথে সহমত , শেষ হইয়াও হইল না শেষ
ধন্যবাদ অর্থনীতিবিদ
শুভেচ্ছা জানবেন

৭| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ৯:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:


কথা সত্য এইখানে ভালোবাসা অপেক্ষা করে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: শুভেচ্ছা নিবেন কান্ডারী অথর্ব

৮| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:০০

হাসান মাহবুব বলেছেন: গল্প ভালো লাগসে।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:২৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ হামা ভাই

শুভেচ্ছা জানবেন

৯| ০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ দুপুর ২:৫৪

সমুদ্র কন্যা বলেছেন: মায়েরা এমনই হয়। সন্তান নিজে বাবা-মা না হওয়া পর্যন্ত এটা বোঝে না।

গল্প ভাল লাগল।

০৬ ই অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৪:১৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: সত্য

আপনাকে ধন্যবাদ সমুদ্র কন্যা
ভালো থাকবেন

১০| ০৭ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ৮:১০

স্নিগ্ধ শোভন বলেছেন:
মা মানেই সবকিছুতেই মায়ায় ভরা।
অনেক সুন্দর করে মায়ের মমতা ফুটিয়ে তুলেছেন।

ভাললাগা রইলো।
+++

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মা তো মা ই । তাকে কি আর তুলে আনা সম্ভব । তাই একটু চেষ্টা

আপনাকে ধন্যবাদ স্নিগ্ধ শোভন

১১| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:২৯

প্রোফেসর শঙ্কু বলেছেন: গল্প পড়তে ভালো লাগছিল। সব মিলিয়ে উপভোগ্য।

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৮

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনেক শুভেচ্ছা রইল প্রোফেসর শঙ্কু

১২| ০৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ২:০৪

মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মোটামোটি তয় গল্পটা অপূর্ণ লাগলো

০৯ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:৪৯

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ছোটগল্পের মজাটাই তো অপূর্ণতায় :)

ধন্যবাদ মাসুম ভাই

১৩| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৬

আরজু পনি বলেছেন:
গল্পে দু'টো বিষয় ...একটা হলো সম্পর্ককে সময়ে সময়ে নতুন করে সাজাতে হয় একঘেয়েমি দূর করতে ...

আর 'মা' ...অতুলনীয় ।
সন্তান মায়ের এই সচেতনতাকে বাড়াবাড়ি মনে করলে ও একটা সময় ঠিকই বুঝতে পারে মায়ের এই বাড়াবাড়িই কতোটা ভালোবাসায় মোড়া ...

ভালো লাগা রইল সিফাত ।।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: আরজুপনি আপা , অনেক ধন্যবাদ

সর্বদা সুস্থতা কামনা করি

১৪| ০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৪:২৬

ভবঘুরের ঠিকানা বলেছেন: শুভকামনা থাকল লেখালেখিতে।

০৩ রা নভেম্বর, ২০১৩ রাত ৯:৪০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: ভবঘুরের ঠিকানা , আপনাকে ধন্যবাদ

ভালো থাকবেন

১৫| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ২:১০

আমি তুমি আমরা বলেছেন: মায়েরা এভাবেই অপেক্ষা করে। ভাল্লাগছে :)

১০ ই নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১২:১০

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: মা , এই জন্যই তো উনারা মা

আপনাকে ধন্যবাদ , আমি তুমি আমরা

১৬| ১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৮:৫৫

অপ্রচলিত বলেছেন: গল্প একটি বেশিই ভালো লাগলো। তবে অসমাপ্ত রেখে দিলেন মনে হচ্ছে, বড় আচমকা শেষ হয়ে গেল।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৪ রাত ৯:৪৭

মুহাম্মদ রাফিউজ্জামান সিফাত বলেছেন: অনুভূতিগুলো এইভাবেই থেকে যায় -- ঐ যে শেষ হইয়াও হইল না শেষ

অনেক ধন্যবাদ অপ্রচলিত

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.