![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মেয়েগুলো উঠার পর থেকেই বাসের অল্প বয়সী ড্রাইভারটি মাথা ঘুরিয়ে, আড় চোখে বারবার তাদেরকে দেখছিলো! বাসের সামনের ভাগে নির্ধারিত মহিলা সিটে বসেছে তারা। তাদের পোশাক স্বল্পতার কারণে শুধু ড্রাইভার নয়, বাস ভর্তি প্রতিটি হিংস্র পুরুষের কামনার দৃষ্টি তাদের দিকেই ঝুঁকেছে!
কিন্তু এই ব্যাপারে মেয়েগুলোকে উদাসীন মনে হলো! তারা ইতোমোধ্যে খোশ গল্পে মেতে উঠেছে! অকারণে তাদের বারবার হেসে উঠার শব্দে নাজমুল বিরক্ত হয়ে গেল!
বারবার মেয়েগুলোর দিকে তাকানোর ফলে ড্রাইভারের ড্রাইভিং ঠিকমত হচ্ছিলো না! কয়েকবার এক্সিডেন্ট হতে গিয়েও হলো না! এতে অনেকেই ক্ষেপে উঠলো! 'এই ড্রাইভার! সামনের দিকে তাকিয়ে গাড়ি চালাও!'
অনেক্ষণ ধৈর্য ধরে শেষ পর্যন্ত বিরক্ত হয়ে নাজমুল কন্ট্রাকটারকে ডেকে বলল, ভাই! হয়তো গাড়ি থেকে আমাকে নামিয়ে দিন, না হয় মেয়েগুলোকে নামান!' ব্যাস! শুরু হয়ে গেলো কন্ট্রাকতারের সাথে তার কথা কাটাকাটি! এক পর্যায়ে বেশ বিরক্ত হয়েই নাজমুল বাস থেকে নেমে গেল!
বাস থেকে নেমে সিএনজি ধরে বাসায় ফিরতে না ফিরতেই নাজমুলের কাছে খবর এল দুর্ঘটনার সংবাদ!
'বাসের ধাক্কায় এগারো বছর বয়সী একটি ছেলে নিহত!'
খবর নিয়ে জানা গেল নাজমুল যে বাসটাতে ছিল, সেই বাসটাই নিরপরাধ ছেলেটির হত্যাকারী! কিছুক্ষণের জন্য স্তব্ধ হয়ে গেল নাজমুল!
ঐ এগারো বছর বয়সী ছেলেটির তো কোন অপরাধ ছিলো না। কিন্তু তবুও কেন তাকে বাসের চাকায় পিষ্ট হয়ে মরতে হলো? কেউ কি এই প্রশ্নের সঠিক জবাব দিতে পারবেন?
ছেলেটির মৃত্যুর জন্য আমরা কাকে দায়ী করবো? বাস ড্রাইভার? নাকি ঐ পর্দাহীন মেয়েগুলোকে?
আসুন এখান থেকে শিক্ষা গ্রহণ করি।
► আপনি যদি একজন পিতা হন- আপনার মেয়েকে পর্দা করতে আদেশ দিন
► আপনি যদি একজন স্বামী হন- আপনার স্ত্রী'কে পর্দা করতে বলুন
► আপনি যদি একজন ভাই হন- তবে আপনার বোনকে পর্দা করার উপদেশ দিন
কারণ, আমাদের পরিবারকে দোযখের আগুন থেকে বাঁচানো আমাদেরই দায়িত্ব।
বিচার দ্বীনের মালিক বলেনঃ
"হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে সেই আগুন থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও প্রস্তর, যাতে নিয়োজিত আছে পাষাণ হৃদয়, কঠোরস্বভাব ফেরেশতাগণ। তারা আল্লাহ তা’আলা যা আদেশ করেন, তা অমান্য করে না এবং যা করতে আদেশ করা হয়, তারা তাই করে। (সুরা আত তাহরীমঃ ৬)
এবং পরকালে এর জন্য আমাদের মহান আল্লাহ্র কাছে জবাবদিহি করতে হবে। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, তোমরা প্রত্যেকেই রক্ষক এবং তোমরা প্রত্যেকেই জিজ্ঞাসিত হবে। [বুখারী, ৪৮০৯]
০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:২০
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন:
এখানে এটি গীবত নয় বরং গণসচেতনতা।
আপনি কি জানেন ছয়টি ক্ষেত্রে গীবত করা বৈধ?
এবং
দয়াকরে এই পোস্টটি পড়ুন।
২| ০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
আস্তবাবা বলেছেন: +++++++++++++++
৩| ০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৩২
েবনিটগ বলেছেন: *+
৪| ০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০২
খেক খেক বলেছেন: এই হল সমস্যা! আপনাদের মত লোকের কারনেই মানুষজন মুসলিমদের গালাগালি করে।পুরা পোস্টে লিখলেন যে মেয়েদের পর্দা করতে হবে।ভাল কথা।মানি। এখন ইসলামে যে পুরুষের দৃষ্টি সংযত করতে বলেছে সেটা একবার ও বলেন নাই। ড্রাইভার এর কাজ গাড়ি চালানো।মেয়েদের দিকে তাকানো না। কোনো মেয়ে যদি সল্পবসনা হয় তাহলে পুরুষের উচিত সংযত হওয়া।
ঘটনা এমন হইছে যে সব দোষ মাইয়াগো।
০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫১
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: ভাই না বুঝেই কথা বলবেন না। কোন পর্দাশীল মেয়ের দিকে কেউ খাই খাই দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে না। যে সমস্ত মেয়েরা নিজেকে খাই খাই ভঙ্গিতে উপস্থাপন করে তাদের দিকেই পুরুষেরা তাকিয়ে থাকে।
আর কে বলেছে যে পুরুষের পর্দা নেই?
সত্যি কথা বলতে পুরুষের জন্যই পর্দার আয়াত প্রথমে নাযিল হয়েছে। পরবর্তীতে নারীর পর্দার আয়াত নাযিল হয়েছে।
৫| ০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৮
বাংলার হাসান বলেছেন: শালিনতা বজায় রেখে চলা ফেরা করা ছেলে-মেয়ে উভয়েরই উচিৎ।
০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫২
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: একমত।
সত্যি কথা বলতে পুরুষের জন্যই পর্দার আয়াত প্রথমে নাযিল হয়েছে। পরবর্তীতে নারীর পর্দার আয়াত নাযিল হয়েছে।
৬| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ৮:৪৫
রওনক বলেছেন: "হ কলা ছুলায়া সামনে দিবা, তারপর কইবা এই কলা তোমার না। খাওয়া তো দুরের কথা তাকাইবাওনা।"
এখন আপনারাই বলেন ছুলানো কলার দিকে তাকাইতেও নিষেধ করা কতটা যুক্তিযুক্ত?
০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১০:৫৬
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: এই কথাটাই তো কিছু মুক্তমনা পাবলিক বুঝে না।
ঐ সমস্ত মুক্তমনা পাবলিকদের আমি জিজ্ঞাস করতে চাই-
- আপনাদের সামনে যদি এক বাটি তেঁতুল কেউ খুব স্বাদ করে চেটে চেটে খায় তাহলে কি আপনাদের জ্বি-বে জল আসবে?
এটা নিশ্চিত যে, নির্দ্বিধায় তারা উত্তর দিবে, ''জ্বিবে পানি কার না আসবে!'' অবশ্যই জ্বিবে পানি আসবে! জ্বীবে পানি আসাটাই তো স্বাভাবিক!
এর কারন কি? এটা কি তেঁতুলের দোষ নাকি প্রাকৃতিক বিষয়?
কারন এটি প্রাকৃতিক বিষয়! যারা জীবনে তেঁতুল খেয়েছে, তেঁতুলের গুনাগুণ বা গল্প শুনেছে তাদের সামনে তেঁতুল বা কাচা আম বা এই ধরনের টক জাতীয় দ্রব্য খেলে অবশ্যই পানি আসবে! প্রাকৃতিক ভাবে ব্যতিক্রমী ব্যাতিত।
তেতুল দেখলে জ্বীবে পানি আসা যদি স্বাভাবিক হয় তাহলে একজন নারী যদি আকর্ষনের নিমিত্তে আকর্ষনীয় রূপে সাজে আর নিজেকে প্রকাশ করে এবং পুরুষের জ্বীবে পানি আসে তাহলে সেটা পুরুষের দোষ?
জ্বী! নারীবাদীগুলো বলতে চাচ্ছে তারা পুরুষদের নিকট নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে, আঁকা-বাঁকা ভঙ্গিতে, অর্ধনগ্ন অবস্থায় পুরুষের সামনে দিয়ে চলা ফেরা করবে, কিন্তু পুরুষরা আকর্ষন বোধ করতে পারবে না !
ওরা কিন্তু সাজগোঁজ এবং নিজেদের শরীর প্রদর্শন করে পুরুষদের দেখানোর উদ্দেশ্যেই আর অন্য নারীর সামনে নিজের অহংকার বাড়ানর জন্য যে সবচেয়ে বেশি পুরুষ কার দিকে তাকায় বেশি !!
যদিও একজন নারীর উচিৎ তাঁর স্বামীর জন্য সাজগোঁজ করা। স্বামীর সামনে আপনি আপনার বিয়ে করে স্ত্রীকে যে কোন সেক্সি পোশাকে দেখতে ভালবাসেন তাকে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনি চাইলে তাকে ইন্ডিয়ান মডেলদের পোশাকও কিতে দিতে পারেন। তবে আপনার স্ত্রী যেন ঐ পোশাক পরে অন্য কাউকে নিজের সৌন্দর্য না দেখায়। কেননা তার সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্যই। সে যে পোশাকই পরিধান করুক না কেন তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনার স্ত্রী যদি শুধু বিকিনিও পরে তাতেও আমাদের কোন আপত্তি নেই। সে আপনার মন জয় করার জন্য আপনাকে বিনদোন দেয়ার জন্য যে কোন পোশাক পরতে পারে তাতে কারো কোন আপত্তি থাকবে না। আপনার স্ত্রীর রূপ-সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্য। সে তার রূপ-সৌন্দর্য অন্য কারো সামনে প্রদর্শন করার অর্থ কি?
৭| ০২ রা মে, ২০১৩ রাত ৯:০৭
হ্যারিয়ার টু বলেছেন: এদেশীয় মেয়েরা সল্প পোশাকে বাসে উঠেনা,
বানোয়াট গল্প বলে প্রতিক্রিয়াশীল মৌলবাদী চেতনা ছড়ানোর জন্য পোষ্ট রিপোর্টেড!
০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:০৮
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: মৌলবাদী বলতে আপনি কি বুঝেন?
আর আমার মনে হয় আপনি ঢাকার রাস্তা-ঘাটে চলাফেরা করেন না।
৮| ০৩ রা মে, ২০১৩ রাত ১১:৩০
খেক খেক বলেছেন: রওনক
একটা মেয়েকে কলার সাথে তুল না করা কি ঠিক হল ?
আর যেটা আপনার না সেটার অধিকার ফলানো কি ঠিক?
০৭ ই মে, ২০১৩ সকাল ১১:২৩
প্রকৃতির প্রতিফলন বলেছেন: - আপনাদের সামনে যদি এক বাটি তেঁতুল কেউ খুব স্বাদ করে চেটে চেটে খায় তাহলে কি আপনাদের জ্বি-বে জল আসবে?
এটা নিশ্চিত যে, নির্দ্বিধায় তারা উত্তর দিবে, ''জ্বিবে পানি কার না আসবে!'' অবশ্যই জ্বিবে পানি আসবে! জ্বীবে পানি আসাটাই তো স্বাভাবিক!
এর কারন কি? এটা কি তেঁতুলের দোষ নাকি প্রাকৃতিক বিষয়?
কারন এটি প্রাকৃতিক বিষয়! যারা জীবনে তেঁতুল খেয়েছে, তেঁতুলের গুনাগুণ বা গল্প শুনেছে তাদের সামনে তেঁতুল বা কাচা আম বা এই ধরনের টক জাতীয় দ্রব্য খেলে অবশ্যই পানি আসবে! প্রাকৃতিক ভাবে ব্যতিক্রমী ব্যাতিত।
তেতুল দেখলে জ্বীবে পানি আসা যদি স্বাভাবিক হয় তাহলে একজন নারী যদি আকর্ষনের নিমিত্তে আকর্ষনীয় রূপে সাজে আর নিজেকে প্রকাশ করে এবং পুরুষের জ্বীবে পানি আসে তাহলে সেটা পুরুষের দোষ?
জ্বী! নারীবাদীগুলো বলতে চাচ্ছে তারা পুরুষদের নিকট নিজেদের সৌন্দর্য প্রকাশ করবে, আঁকা-বাঁকা ভঙ্গিতে, অর্ধনগ্ন অবস্থায় পুরুষের সামনে দিয়ে চলা ফেরা করবে, কিন্তু পুরুষরা আকর্ষন বোধ করতে পারবে না !
ওরা কিন্তু সাজগোঁজ এবং নিজেদের শরীর প্রদর্শন করে পুরুষদের দেখানোর উদ্দেশ্যেই আর অন্য নারীর সামনে নিজের অহংকার বাড়ানর জন্য যে সবচেয়ে বেশি পুরুষ কার দিকে তাকায় বেশি !!
যদিও একজন নারীর উচিৎ তাঁর স্বামীর জন্য সাজগোঁজ করা। স্বামীর সামনে আপনি আপনার বিয়ে করে স্ত্রীকে যে কোন সেক্সি পোশাকে দেখতে ভালবাসেন তাকে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনি চাইলে তাকে ইন্ডিয়ান মডেলদের পোশাকও কিতে দিতে পারেন। তবে আপনার স্ত্রী যেন ঐ পোশাক পরে অন্য কাউকে নিজের সৌন্দর্য না দেখায়। কেননা তার সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্যই। সে যে পোশাকই পরিধান করুক না কেন তাতে আমাদের কোন আপত্তি নেই। আপনার স্ত্রী যদি শুধু বিকিনিও পরে তাতেও আমাদের কোন আপত্তি নেই। সে আপনার মন জয় করার জন্য আপনাকে বিনদোন দেয়ার জন্য যে কোন পোশাক পরতে পারে তাতে কারো কোন আপত্তি থাকবে না। আপনার স্ত্রীর রূপ-সৌন্দর্য একমাত্র আপনার জন্য। সে তার রূপ-সৌন্দর্য অন্য কারো সামনে প্রদর্শন করার অর্থ কি?
৯| ২৯ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১২:১১
কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:
+++++++++ দিয়ে গেলাম
©somewhere in net ltd.
১|
০২ রা মে, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১২
সবুজ-ভাই বলেছেন: কিসের মধ্যে কি পান্তা ভাতে ঘি ।
আপনি যদি একজন পিতা হন- আপনার মেয়েকে পর্দা করতে আদেশ দিন
► আপনি যদি একজন স্বামী হন- আপনার স্ত্রী'কে পর্দা করতে বলুন
► আপনি যদি একজন ভাই হন- তবে আপনার বোনকে পর্দা করার উপদেশ দিন
কারণ, আমাদের পরিবারকে দোযখের আগুন থেকে বাঁচানো আমাদেরই দায়িত্ব।
বিচার দ্বীনের মালিক বলেনঃ
"হে বিশ্বাসীগণ, তোমরা নিজেদেরকে এবং তোমাদের পরিবার-পরিজনকে সেই আগুন থেকে রক্ষা কর, যার ইন্ধন হবে মানুষ ও প্রস্তর, যাতে নিয়োজিত আছে পাষাণ হৃদয়, কঠোরস্বভাব ফেরেশতাগণ। তারা আল্লাহ তা’আলা যা আদেশ করেন, তা অমান্য করে না এবং যা করতে আদেশ করা হয়, তারা তাই করে। (সুরা আত তাহরীমঃ ৬)
এবং পরকালে এর জন্য আমাদের মহান আল্লাহ্র কাছে জবাবদিহি করতে হবে। রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বলেন, তোমরা প্রত্যেকেই রক্ষক এবং তোমরা প্রত্যেকেই জিজ্ঞাসিত হবে। [বুখারী, ৪৮০৯]
এতটুকু ঠিক আছে কিন্তু এর আগে কি সব লিখলেন তা অবান্তর।
মানুষ সিস্টেমের দাস তাই বলে কাওকে জাস্টিফাই করার অধিকার আমাদের নেই। হ্যা যে যার যার মতামত দিতে পারে কিন্তু জাস্টিফাই করা গীবতে মাঝে পড়ে বলে মনে করি।
মেয়ে স্বল্পবাসনা হলেই যে পুরুষের কোন দোষ হবে না সব দোষ ঐ মেয়ের এটা কোন তত্ত্বই হতে পারে না আর এব্যাপারে কথাও বলার আগ্রহ নেই।