স্বাধীনতা স্তম্ভ, স্মৃতি সৌধ, শহীদ স্মৃতি স্তম্ভ এসব রক্ষনাবেক্ষন করা কার দায়িত্ব....

২৮ শে মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:০৯

আমরা স্বাধীনতা পেয়েছি ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ। স্বাধীনতার ৪৪ বছরে অনেক অর্জন আমরা পেয়েছি। পেয়েছি স্বাধীন ভূখন্ড, পতাকা, সার্বভৌম ইত্যাদি। স্বাধীনতার বীর শহীদদের স্মরনে সারাদেশে হাজারো স্মৃতি স্তম্ভ তৈরী করা হয়েছে। স্বাধীনতা দিবস, বিজয় দিবস, শহীদ দিবস ইত্যাদি দিনগুলোকে উদ্দেশ্য করে এই স্তম্ভ গুলো রং করা হয়, পরিস্কার করা হয়। বাকী দিনগুলো এই স্মৃতি স্তম্ভগুলোর পরিবেশ খুবই খারাপ অবস্থা থাকে। ঢাকা শহরে ভাষা দিবস স্মরনে শহীদ মিনার, সাত বীরশ্রেষ্ঠসহ সকল শহীদরে স্মরনে স্মৃতিসৌধ, স্বাধীনতার ভাষনের স্মৃতি হিসাবে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে স্মৃতি স্তম্ভসহ অনেক স্মৃতি স্তম্ভ। এখানে দেখা যায় বিশেষ দিনগুলি ছাড়া সাধারণ মানুষের যাওয়া লজ্জাকর অবস্থার সৃষ্টি হয়। শহীদ মিনারতো পতিতাদের দখলে থাকে প্রায় ৩৬৪দিন(ভাষা দিবসের দিন ছাড়া),সোহরাওয়ার্দী উদ্যানেতো সারাবছর পতিতাদের অভয়ারন্যে পরিণত হয়েছে, এছাড়াও সকল স্মৃতি স্তম্ভ গুলো নেশাখোর, পতিতাদের আশ্রয়স্থলে পরিণত হয়েছে। সরকার এতটাকা খরচ করে এসব স্মৃতি স্তম্ভ বানায় আর দখল করে নিকৃষ্ট শ্রেণীর মানুষ। এগুলো শুধু সরকারের একার পক্ষে পরিবেশ ঠিক রাখা সম্ভব নয়। এরজন্য মিডিয়া গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা রাখতে পারে। আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এসব স্থান থেকে পতিতা, নেশাখোরদের ধরে সাজার ব্যবস্থা করলে পরিবেশ অনেকাংশে ভাল হবে বলে আমার মনে হয়।

০ টি +০/-০