নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন সাধারণ মানুষ।

Rezwan Ahmed Mohsin

আমি স্বাধীন বাঙালী।

Rezwan Ahmed Mohsin › বিস্তারিত পোস্টঃ

\'লিটন ও ইমরুল\'

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ১:০২


লিটন ও ইমরুলের টি-২০ তে দুজনের মধ্য পার্থক্য -



* লিটন কুমার দাস -
ম্যাচ - ৩
ইনিংস - ৩
রান - ৪৯
গড় - ১৬.৩৩
স্ট্রাইক রেট - ১০৮.৮৯
সর্বোচ্চ রান - ২২
অপরাজিত - ০
শতক - ০
অর্ধশতক - ০
চার - ৩
ছয় - ১
.


* ইমরুল কায়েস -
ম্যাচ - ৫
ইনিংস - ৫
রান - ৩৪
গড় - ৬.৮
স্ট্রাইক রেট - ৭০.৮৩
সর্বোচ্চ রান - ২২
অপরাজিত - ০
শতক - ০
অর্ধশতক - ০
চার - ৫
ছয় - ১
.
বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ের মধ্যকার ২য় টি-২০ তে বাংলাদেশের হার। এটাতে আমি দুঃখিত নয়। আমি আনন্দিতও নয়। এই ম্যাচে সর্বোচ্চ রান করেন আনামুল হক ৫১ বলে ৪৭ রান। তার এই রানই দলের জন্য অনেক উপকার হয়েছে। ম্যাচের প্রথম দিকে ভাল সূচনা করেন তামিম ও ইমরুল। ২টি ছয় ও ১ টি চারের মাধ্যমে ১৫ বলে ২১ রান করেন তামিম ইকবাল। অন্য দিকে ইমরুল কায়েস ২টি চারের মাধ্যমে ১১ বলে ১০ রান করেন। তারা আউট হওয়ার পর আনামুলই ম্যাচটাকে ধরে রাখে। তার মাঝে তাকে ভাল সঙ্গ দেয় সাব্বির, তিনি আউট হওয়ার পর আনামুল তেমন ভাল কোন সঙ্গ পায় নাই। তবুও অনেক দূরে এনে দিয়েছে। এই ছিল বাংলাদেশের খেলার সারমর্ম। জিম্বাবুয়েরটা ব্যাখ্যা না ই দিলাম।
.
আমার কথা হল, অনেক ভদ্র লোক যারা লিটন দাস কে পরিবর্তন করতে বলেছিলেন। তারা হয়তো উপরের ইমরুল ও লিটনের পার্থক্য পড়ে কি বুঝছেন জানি নাহ। তবুও বলতে চাই, আগের দিনের স্কোয়াডটা ই ঠিক ছিল। কারন ওপেনিং ও টপ অর্ডারে যদি ভাল না হয়। তাহলে দল অনেক পেসারে পড়ে যায়। আজ তেমনিই হয়েছে। কিন্তু বেশি নয়। যতটুকু হয়েছে মোটামুটি ভালই। কিন্তু ক্রিজে থাকলে আরও রান পেত। সেটা যাই হোক। লিটনের কথায় আসি, আগের ম্যাচে লিটন দাস ১২ বলে ২টা চারের মাধ্যমে ১৭ রান করে। আর ২য় ম্যাচে ৭ নম্বারে ব্যাটিং করা লিটনের পরিবর্তে ওপেনিং এ ইমরুলকে আনা হয়েছে। তাতে কি কোন সমাধান হয়েছে? আপনি যদি খেলা বুঝে থাকেন তাহলে ভেবে চিন্তা করে বলুন। আমি আবার বলব, আগের স্কোয়াটটাই ঠিক ছিল। আজ ইমরুল কি এমন চমক দেখিয়েছে! তার থেকে লিটনের আগের দিন যেটুকু রান করেছিল ততটুকু দলের জন্য যথেষ্ট হয়েছিল। কিন্তু লিটন হেটারদের মন ভরে নাই। তাই ২য় ম্যাচে হয়তো মন সম্পূর্ণটুকু ভরিয়ে দিয়েছে।
.
এই যে শুনেন যারা খেলা বুঝে তাদের কষ্ট করে বুঝাতে হয় না। তারা এমনিতে খেলার ধরন দেখলেই বুঝে। কিন্তু কিছু বেশি বু্ঝা সার্পোটাররা, শুধু বলেছিল লিটন কি পারে? লিটন খেলতেই পারে না। তাদের কে লক্ষ করে বলতে চাই, লিটন নতুন এসেছে। তার মধ্যে একটু হিট বেশি। তাই সে সব সময় বড়সড় শট খেলতে যেয়ে আউট হয়ে যায়। তার একটু সেটিং হতে হবে। একটু সময় লাগবে, তাই বলে কি তাকে দল থেকে বাহির করতে হবে। নাহ, কখনও ই নাহ। তাকে সেটিং হতে সাহায্য করতে হবে।
.
যদি আমার কথাগুলো বু্ঝতে অসুবিধা হয় তাহলে আপনি যারা ভাল খেলা বুঝে তাদের কাছে ভাল করে জিজ্ঞাসা করে দেখবেন তারা কি বলে তারপর মন্তব্য করবেন। তার আগে না বুঝে মন্তব্য না করাই ভাল। গালিগালাজ থেকে দূরে থাকুন।
.
— লিটন দাসকে সাপোর্ট দিচ্ছি এবং দিয়েই যাব।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৩:২৬

গেম চেঞ্জার বলেছেন: ভাল বলেছেন। সহমত।

১৬ ই নভেম্বর, ২০১৫ রাত ৯:৫১

Rezwan Ahmed Mohsin বলেছেন: :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.