নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শুধু একদিন ভালোবাসা, মৃত্যু যে তারপর... যদি তা-ও পাই, আমি তা-ই চাই, চাই না বাঁচতে আমি প্রেমহীন হাজার বছর।
স্বাভাবিক জীবনযাপনের বাইরের একটি অন্ধকার জগৎ হচ্ছে পতিতাবৃত্তির দুনিয়া। যেখানে প্রতিদিন বিক্রি হয় কিশোরী, বয়স্ক নারী কিংবা রোগাক্রান্ত তরুণীর শরীর। সেখানে এসব কিছুই কোনো ব্যাপার হয়ে দাঁড়ায় না। পতিতালয়ে অনেকে তরুণীর আশ্রয় হয় অপহরণের শিকার হওয়ার পর, অর্থের লোভে পরিবার থেকে বিক্রি কিংবা অন্ধকার এ জগতের ভেতরেই জন্ম হওয়ার কারণে। অধিকাংশের জন্য তাদের পূর্ববর্তী জীবন, পিতা-মাতার স্মৃতি কিংবা তাদের বন্ধুত্ব, প্রেম সবকিছুই অস্তিত্বহীন হয়ে পড়ে।
দক্ষিণ এশিয়ায় রয়েছে সবচেয়ে বৃহত্তম পতিতাবৃত্তির নেটওয়ার্ক। এটা যেমন আছে ভারতের পশ্চিমবঙ্গের সোনাগাছিতে তেমনি আছে বাংলাদেশের ফরিদপুরে অথবা দক্ষিণ এশিয়ার অন্য কোনো দেশে। স্থান ভিন্ন হলেও এই পতিতালয়ের যৌনকর্মী, শিশু পাচার ও নিপীড়নের গল্প প্রায় একই।
বিশ্বের যে কয়েকটি দেশে পতিতাবৃত্তি বৈধ রয়েছে বাংলাদেশ তার অন্যতম। বাংলাদেশের সবচেয়ে পুরনো এবং দ্বিতীয় বৃহত্তম এই পতিতাপল্লীর অবস্থান টাঙ্গাইল জেলার কান্দাপাড়ায়।
২০১৪ সালে এ পতিতাপল্লী উচ্ছেদ করা হয়েছিল। কিন্তু স্থানীয় বেসরকারি সংস্থার (এনজিও) সহায়তায় পুনরায় এটি প্রতিষ্ঠিত হয়েছে।
অনেক নারীর জন্ম ও বেড়ে ওঠাও এই পতিতাপল্লীতে। এটি উচ্ছেদ করা হলে তারা কোথায় যাবেন, তাও জানেন না।
২০১৪ সালের শেষ দিকে বাংলাদেশ জাতীয় মহিলা আইনজীবী সংস্থা পতিতাপল্লী উচ্ছেদ অবৈধ উল্লেখ করে স্বপ্রণোদিত হয়ে আদালতে রিট করেন। পরে আদালত পতিতাপল্লী উচ্ছেদ অবৈধ ঘোষণা করে রায় দেন।
বর্তমানে পতিতাপল্লী এলাকায় প্রাচীর দেয়া হয়েছে। সেখানে সরু গলিতে রয়েছে খাবারের দোকান, চা দোকান, ভ্রাম্যমাণ বিক্রেতা। পতিতাপল্লী এখনো নিজস্ব নিয়মে পরিচালিত হচ্ছে।
এ পল্লীতে আসা নতুন তরুণীরা সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ। কারণ প্রবেশের সময় তাদেরকে বিশেষ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এই বিশেষ তরুণীদের বয়স ১২ থেকে ১৪ বছর।
এই নারীরা আসে অত্যন্ত দরিদ্র পরিবার থেকে, অনেক সময় এরা পাচারের শিকার হয়ে এখানে আসে।
মানুষের চরম ভোগবাদী দৃষ্টিভঙ্গি নারী নির্যাতনের প্রধান কারণ। নারীকে ভক্তি, শ্রদ্ধা, ভালোবাসার পাত্র ভাবার পরিবর্তে ভোগের সামগ্রী বানাবার সকল অমানবিক অপচেষ্টা চিরতরে বন্ধ করার জন্যই ইসলাম ও তার প্রবর্তক বেশ্যাবৃত্তি ও উলঙ্গপনাকে হারাম ঘোষণা করেছেন। আজ দুনিয়াজুড়ে বেশ্যাবৃত্তিকে সরকারিভাবে পেশা হিসেবে স্বীকৃতি ও পৃষ্টপোষকতা এবং বেশ্যাদের আয় থেকে রাজকোষ ভারী করা কি নারী ভোগবাদী মানসিকতার নয়?
যদি দুনিয়াজুড়ে বেশ্যাবৃত্তির ব্যবসাটাই গুটিয়ে ফেলা যেত, তাহলে নারী পাচারসহ অনেকগুলো নির্যাতন এমনিতেই বন্ধ হয়ে যেত। নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশা নারী নির্যাতনের পথ প্রশস্ত করে দেয়। নারী যথেষ্ট নিরাপত্তা ছাড়া কোনো পরপুরুষের ধারে কাছে না গেলে নারীরা যৌন নির্যাতন থেতে চিরতরে মুক্তি পেয়ে যেত।
ছবিসুত্র : ওয়াশিংটন পোস্ট
১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৬
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: বাধ্য না হলে কোনো নারীই তার শরীর বিকিয়ে দিবে না। এটা নারীপ্রকৃতি নয়।
২| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৪৩
টারজান০০০০৭ বলেছেন: আমাদের মানবাধিকারজিবি, রাজনীতিজীবী , বুদ্ধুজীবী, লেখক , কবি , এনজিও কর্মীদের জন্য পতিতালয় রাখিতে হইবে , না হইলে তাহাদের লেখালেখি আসে না , ব্যবসা মাইর খায়, ইনকাম সোর্স কমিয়া যায় !
হোকনা সেখানে ক্রীতদাসী কেনাবেচার ব্যবসা, চাঁদাবাজি , মাসোয়ারা ! পতিতালয় রাখিতেই হইবে ! না হইলে ইহারা ভাতে মারা যাইবে , লেখায় মারা যাইবে, মানবাধিকার লংঘিত হইবে !
৩| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২২
রাবেয়া রাহীম বলেছেন: নির্মম কিছু সত্য তুলে ধরেছেন।
অনেক ধন্যবাদ ।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৬
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ প্রিয়।
৪| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:০০
তাসজিদ বলেছেন: কঠিন বাস্তব।
৫| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:৪২
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক কিছু জানলাম।
আপনার কথাগুলির সাথে একমত।
৬| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১০:৩২
তারেক ফাহিম বলেছেন: শিরোনাম দেখেই কতুহল বসত পোষ্টটি পড়লাম এবং না জানা অনেক তথ্য পেলাম কিন্তু মন্তব্য করার ভাষা খুঁজে না পেয়ে শুধুই ধন্যবাদ দিয়ে গেলাম পোষ্টটি পড়ার সুযোগ দেওয়ায়।
২৬ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১২:০৫
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ দিলাম। তবে আপনারটা ফেরত দেইনি। ওটা রেখে আরেকটা দিলাম। হা হা হা
৭| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৩৩
শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন:
হে পুরুষ,
পতিতায় গমণ করে বেষ্যা নারীর সংস্পর্শে
আসারপরেও তুমি পুরুষ থেকে যাও।
মাঝে মাঝে পুলিশের হাতে ধরা পড়ে-
পত্রিকায় তোমার খদ্দের হওয়ার খবর শোনা যায়।
কিন্তু এই ট্যাগ কিছুদিন পর যায় মুছে,
তুমিও প্রবেশ কর পুনরায় পুরুষে।
হে পুরুষ,
খানকির সাথে কামভাবে যে বীর্যপাত করেছিলে,
সাক্ষী হিসেবে শুক্রাণুর একটি কীট শিন্নার অগ্রভাগে
বাহক হিসেবে অন্দরমহলে নিয়ে এসেছিলে ।
অত:পর আজওয়াজুন মুতাহারাতুনের সাথে সহবাসে লিপ্ত হলে।
কাম বাসনার চরম উত্তেজনা আর ডিম্বাশয়ের হাতছানিতে,
শুক্রাণুটি গতির চাঞ্চল্যতা ফিরে পেয়ে,
গর্ভাশয় নিষিক্ত করে, নতুন প্রাণ সৃষ্টি করল।
হে প্রাণ,
হে নতুন শিশু-
পৃথিবীতে তোমাকে স্বাগতম।
তোমার হাতে বিশ্বালয়,
যদি পার ধরণী থেকে বেষ্যা নামক কলঙ্কের চিহ্ন মুছে দাও।
পৃথিবীর আদি ঘৃর্ণিত পেশা হতে মানব কে মুক্তি দিয়ে-
ধরণী কে করে লও পুত:পবিত্র।।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫১
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: সুন্দর কবিতা। মুগ্ধ হলাম পড়ে। ধন্যবাদ আপনাকে। শুভকামনা রইল।
৮| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ২:২৭
অনল চৌধুরী বলেছেন: বাংলাদেশের মিডিয়াজগত হচ্ছে নারী ব্যবসা আর পতিতাবৃত্তির সবচেয়ে বড় জায়গা।নিজেকে পতিতা না বানিয়ে কোন মেয়েই চলচ্চিত্র বা টিভি নাটকের নায়িকা,গায়িকা,উপস্হাপিকা,সংবাদপাঠিকা বা মডেল-কিছুই হতে পারে না।
৯| ১৭ ই জুলাই, ২০১৭ ভোর ৬:৫৭
সোহানী বলেছেন: সরকারীভাবে উদ্যোগ ছাড়া কোনভাবেই এসব মেয়েদেরকে রক্ষা যাবে না।
২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৫০
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: জ্বি। সরকারিভাবে পদক্ষেপ নিলেই এদের যাপিত জীবন আরও সুশৃঙ্খল হতে পারে।
১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৪৭
বাংলার জামিনদার বলেছেন: একটা কথা বলছেন, নারী পুরুষ অবাধ মেলামেশা নারী নির্যাতনের পথ প্রশস্ত করে দেয়।
মজা লন???? মিডলইস্টে এই অবাধ মেলামেশার সুযোগ নাই, তো আপনার কি মনে হয়, সেখানকার কি অবস্থা???
১১| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৮
রিদওয়ান হাসান বলেছেন: সবাইকে মূল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। বিশেষ করে অনল চৌধুরীর মন্তব্যটি পড়ে একটা মন্তব্য মুখতাসার করার ইচ্ছা জাগলো, 'নটী' শব্দের অর্থটা আমাদের মাথায় রাখা দরকার। 'নটী'র সুডৌল অর্থ হলো— অভিনেত্রী, নর্তকী, নাটকে অভিনয় করে যে। যেমন নট-নটী মানে অভিনেতা-অভিনেত্রী। অভিনয়ে যার সীমাহীন দক্ষতা, তাকে বলা হয় নটরাজ। কুশলী অভিনেত্রীর বেলায় নটীরাণি বলা হয় কিনা, জানা নেই। সমাজে প্রচলিত 'নটী'র আরও বহুবিধ দুরাচার অর্থ রয়েছে। যেমন— পতিতা, গণিকা, ছিনাল, বারাঙ্গনা, মাগী, বিনোদিনী ইত্যাকার কদর্য বিশেষণ।
'নটী'র এমন নীচ অর্থ কীভাবে প্রচলিত হলো, তার খানিকটা ইতিহাস আছে এ বঙ্গদেশে। বহুকাল আগে থেকেই, এই আজ থেকে পঞ্চাশ-একশো বছর আগেও বঙ্গদেশে বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম ছিলো যাত্রাপালা। সারাদেশে প্রায় সব মৌসুমে নানাধর্মী যাত্রাপালার আয়োজন হতো। এসব পালায় নাচ-গানের পাশাপাশি বিভিন্ন নাটক মঞ্চস্থ হতো। বেহুলা-লক্ষিন্দর, গাজি-কালু-চম্পাবতী, কাসেম-মালা, কাজলরেখা এমন নামের নাটক বেশ জনপ্রিয় ছিলো। এ নাটকগুলোতে যেসব মেয়ে অভিনয় করতো, তাদেরকেই 'নটী' বলা হতো।
এই নটীদের মধ্যে যারা সুন্দরী এবং অভিনয়ে করিৎকর্মা, অভিনয়ের সুবাদে বাজারে তাদের বেশ নাম-ডাক ছড়াতো। তার নাম শুনেই দশ গাঁয়ের লোকজন জমায়েত হতো যাত্রা প্যান্ডেলের নিচে। 'নটী'র রূপ-নাট্যে দেওয়ানা হয়ে যেতো উঠতি যুবকরা। রূপ-নাট্যের সুনাম যুবসমাজে তার দেওয়ানাগোষ্ঠী তৈরি করলেও সমাজের উচ্চ শ্রেণির কামাতুর লোকজনের কাছে তার নটীপনা 'অন্যরকম' চাহিদা তৈরি করতো। বুঝতেই পারছেন! নগদ নারায়ণ এবং প্রতিপত্তির লোভে এসব নটীগণ খুব সহজে ধনবান লোকদের শয্যাসঙ্গিনী হয়ে যেতো। সহজকথায়, মানুষের মনোরঞ্জনের যেকোনো কাজে তারা সদা সচেষ্ট থাকতো। মনোরঞ্জনের বেলায় অভিনয়কলা এবং শারীরিক কলা উভয়ই তাদের পসারে উপযোগিতা হতো। আর তাছাড়া, যাত্রা-নাচগান করে আর ক' পয়সাই বা রোজগার হয়!
ধীরে ধীরে এই প্রবণতা ব্যাপকভাবে প্রসার লাভ করে এবং এ প্রচলন ব্যাপকতা লাভ করে— যাত্রার নটী মানেই নাটকে অভিনয়ের পর মহল্লার পয়সাওয়ালার বাংলাঘরে রাত্রিযাপন, কিংবা যাত্রা প্যান্ডেলের পাশে টাঙানো রঙিন তাঁবুতে দাম-দস্তুর। শেষ পর্যন্ত অবস্থা এমন দাঁড়ায়— পাড়ার ছেলেদের ফূর্তি করার দরকার হলে যাত্রার আয়োজন করে এসব বারাঙ্গনাদের সান্নিধ্যে কাটাতো রাত। একদিকে যাত্রার আয়োজন করে সংস্কৃতি রক্ষা, অন্যদিকে মুফতে ভোগভোজ!
সময়ের কালক্রমে একসময় 'নটী' নারী এবং তাদের উপাধিটা পঁচে গলে একেবারে রাস্তায় এসে দাঁড়ালো। যাত্রার 'নটী' মানেই বাজারের বারাঙ্গনা! পুরুষের মনোরঞ্জনের ধরাবাঁধা নারীবিশেষ!
একটা সময় আধুনিক বিনোদনের অন্যতম মাধ্যম হলো সিনেমা-টিভি। এসবের মাধ্যমে সব শ্রেণির মানুষের ঘরে পৌঁছে গেলো আধুনিক নট-নটীগণ। যাত্রা প্যান্ডেলে শত শত মানুষের সামনে কোমর দুলানো আর বুকের খাঁজ প্রদর্শনের বদলে একই কাজ তারা করতে লাগলো ক্যামেরার সামনে। উদ্দেশ্য সেই একই— মানুষের মনোরঞ্জন! তাদের প্রকাশের মাধ্যম বদল হলো কেবল, মনোরঞ্জনের উপায় সেই একটাই— নিজের শরীর!
সেক্সি, হট, গ্ল্যামারাস, ভল্গার, আবেদনময়ী, লাস্যময়ী, জিরো ফিগার... এই যে এতোসব বিশেষণে বর্তমানের অভিনেত্রী বা মডেলদের আমরা ডাকি, এর পেছনে কিন্তু তাদের একটা জিনিসই ইন্ধন যোগাচ্ছে, সে তাদের ওই নধর শরীরটুকুই। যার শরীরের ভাঁজ আর ঠোঁটের ঠাট শিহরণ তোলে, সেই-ই ততো বড় সেলিব্রেটি। স্মরণযোগ্য একটা শরীর ছাড়া যে কোনো অভিনেত্রীই স্মরণাতীত। সুতরাং, আপনি যদি দাবি করেন— যাত্রাপালার একজন 'নটী' এবং বর্তমানের সেলিব্রেটি নায়িকা সমান সমান 'নটী', আমি আপনার সঙ্গে মোটেও দ্বিমত করবো না।
নিউজপেপার বা ইন্টারনেটে যখন আপনি এমন কোনো সেলিব্রেটি নটীকে দেখবেন, দ্বিধাহীনচিত্তে মনে করতে পারেন— আপনি সেলিব্রেটি শব্দের মুখোশপরা একজন পুরোদস্তুর 'নটী'কে দেখছেন। যার কাজ— যেকোনো উপায়ে নিজের শরীর উপজীব্য করে পুরুষের মনোরঞ্জনের ব্যবস্থা করা। আর দশটা বারাঙ্গনা নারী যেটা ঘিঞ্জি ঘরের আড়ালে করে, লোকলজ্জার ভয়ে আলাদা পল্লিতে করে; সে সেটাই নির্লজ্জভাবে লাখ লাখ মানুষের সামনে করছে। একজন নিজের পতিত শরীর বিক্রি করে সমাজের কাছে অচ্ছুৎ হয়ে আছে পতিতা নামে, অন্যজন কোটি মানুষের সামনে শরীর দেখিয়ে নাম কামিয়েছে সেলিব্রেটি। বস্তুত দুজনই শরীরজীবী। দুজনই পৃথিবীর অাদিমতম ব্যবসার পণ্যবিক্রেতা মাত্র!
১২| ২৫ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ১১:৪৯
চিটাগং এক্সপ্রেস বলেছেন: একদিন পতিতালয়ে যাওয়ার ইচ্ছে আছে
১৩| ২৩ শে অক্টোবর, ২০১৭ দুপুর ১২:০৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কয়েকদিন আগে ঘুরে এসেছিলাম বানিশান্তা পতিতা পল্লী, ভাবছি একটা পোষ্ট দেবো।
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই জুলাই, ২০১৭ রাত ১:৫৬
অনিকেত বৈরাগী তূর্য্য বলেছেন: বেশিরভাগ ক্ষেত্রে বাধ্য হয়েই এরা এ পথে আসে ।